এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • sm | 2402:3a80:1cd3:82a1:478:5634:1232:5476 | ২৪ এপ্রিল ২০২২ ২০:১৭500885
  • এলেবেলে,ধন্যবাদ।বাংলা ভাষায় তিন রকমের শব্দ রয়েছে।সংস্কৃত মূলক,আদি ভাষা বা প্রাকৃত শব্দ ও বিদেশী ভাষার শব্দ সমূহ।যেমন আরবী, ফার্সী ইত্যাদি।
    সংস্কৃত শব্দ থেকে ধার বিপুল।যেমন মাতৃ থেকে মাতা, ভাতৃ থেকে ভ্রাতা ,ভাই,ইত্যাদি।
    বিদ্যাসাগর এর পূর্বে,সংস্কৃত পন্ডিতগণ খুব বেশি রকম সংস্কৃতায়ন করে,সাধারণ অগম্য করে তুলেছিলেন।বিদ্যাসাগর,বঙ্কিম,ও পরবর্তী কালে রবীন্দ্রনাথ বাংলা ভাষাকে সরল করার চেষ্টা করেন।
    এরমানে অনর্থক সংস্কৃত শব্দ চয়ন ও ব্যাকরণ পদ্ধতি সচেতন ভাবে বর্জ্যন সেই সঙ্গে বিদেশী ভাষা (আরবী,ফার্সী) থেকে মেদ ছাঁটাই করা।
    এই নিরলস  ধারাবাহিক প্রচেষ্টার ফসল আজকের বাংলা।
    বঙ্কিম, রবীন্দ্র নাথ,শরদিন্দু যত তৎসম শব্দ ইউজ করেছে,আজকের লিখিত বাংলায় তার প্রয়োগ অনেক কম।এটাই স্বাভাবিক।
    বঙ্কিম তো লিখিত ও কথ্য দুটি ভিন্ন রীতির ভাষা প্রয়োগের পক্ষপাতী ছিলেন।
    সংস্কৃত ভাষা ভালো জানলে, বাংলা ভাষায় বেশি দখল হয়। বিদ্যাসাগর ব্যাকরণ কৌমুদী বাংলাতে লিখেছিলেন।
    সংস্কৃত ইঞ্জিনিয়ারড ভাষা, বাংলাও তাই।গোল কোথায়?
  • :|: | 174.251.168.152 | ২৪ এপ্রিল ২০২২ ২০:০৪500884
  • ভাষার আলোচনাই চলছে! দারুন! এইটি কোন ভাষা? আজকের আবাপ কোট করেছে: "আপনি ঝুঁকবেন না। আর আপনি না ঝুঁকলে আমরাও আপনার হয়ে লড়াই করে সুবিচার আনতে পারব।"
    ঝোঁকা মানে কি ভেঙে পড়া? সত্যিই জানিনা। প্রেক্ষিত দেখে তাই মনে হচ্ছে। গুগুলকে জিজ্ঞাসা করা যায় হয়তো। কিন্তু ... ওই আরকি।  
  • এলেবেলে | ২৪ এপ্রিল ২০২২ ১৯:১৯500883
  • আর সংস্কৃত তো সাড়ে তিন হাজার বছরের প্রাচীন ভাষা, তাই না!!!
  • দীপ | 2402:3a80:1cd6:8e4a:ec26:d331:8767:551c | ২৪ এপ্রিল ২০২২ ১৯:১৪500882
  • যত বেশি ভাষা শেখা যায়, ততই ভালো। মুজতবা আলী সাহেব ১০/১২টি ভাষা জানতেন। তবে সংস্কৃত আর ইংরেজি জানা খুবই প্রয়োজন!
  • এলেবেলে | ২৪ এপ্রিল ২০২২ ১৯:১৪500881
  • এসেম, এর আগের দিন আপনার কুশল জানতে চাইলাম আর পাত্তাই দিলেন না মোটে? এটা কি ঠিক হল?
     
    যাক গে, বঙ্কিম নিয়ে দু পয়সা আমার তরফ থেকে।
     
    ১. আমি নিজে বাল্যকালে ভট্টাচার্য অধ্যাপকদিগকে যে ভাষায় কথোপকথন করিতে শুনিয়াছি, তাহা সংস্কৃত ব্যবসায়ী ভিন্ন অন্য কেহই ভাল বুঝিতে পারিতেন না। তাঁহারা কদাচ ‘খয়ের’ বলিতেন না,— ‘খদির’ বলিতেন; কদাচ ‘চিনি’ বলিতেন না— ‘শর্করা’ বলিতেন। ‘ঘি’ বলিলে তাঁহাদের রসনা অশুদ্ধ হইত, ‘আজ্য’ই বলিতেন, কদাচিৎ কেহ ঘৃতে নামিতেন।‘চুল’ বলা হইবে না— ‘কেশ’ বলিতে হইবে। ‘কলা’ বলা হইবে না— ‘রম্ভা’ বলিতে হইবে। ফলাহারে বসিয়া ‘দই’ চাহিবার সময় ‘দধি’ বলিয়া চীৎকার করিতে হইবে। ...পণ্ডিতদিগের  কথোপকথনের ভাষাই যেখানে এইরূপ ছিল, তবে তাঁহাদের লিখিত বাঙ্গালা ভাষা আরও কি ভয়ঙ্কর ছিল, তাহা বলা বাহুল্য
     
    ২. গদ্য গ্রন্থাদিতে সাধুভাষা ভিন্ন আর কিছু ব্যবহার হইত না। তখন পুস্তকপ্রণয়ন সংস্কৃত ব্যবসায়ীদিগের হাতে ছিল। অন্যের বোধ ছিল যে, যে সংস্কৃত না জানে, বাঙ্গালা গ্রন্থ প্রণয়নে তাহার কোন অধিকার নাই, সে বাঙ্গালা লিখিতে পারেই না। যাঁহারা ইংরেজিতে পণ্ডিত, তাঁহারা বাঙ্গালা লিখিতে পড়িতে না জানা গৌরবের মধ্যে গণ্য করিতেন। সুতরাং বাঙ্গালায় রচনা ফোঁটা-কাটা অনুস্বারবাদীদিগের একচেটিয়া মহল ছিল। সংস্কৃতেই তাঁহাদিগের গৌরব। তাঁহারা ভাবিতেন, সংস্কৃতেই তবে বুঝি বাঙ্গালা ভাষার গৌরব; যেমন গ্রাম্য বাঙ্গালী স্ত্রীলোক মনে করে যে, শোভা বাড়ুক না বাড়ুক, ওজনে ভারি সোনা অঙ্গে পরিলেই অলঙ্কার পরার গৌরব হইল, এই গ্রন্থকর্তারা তেমনি জানিতেন, ভাষা সুন্দর হউক বা না হউক, দুর্বোধ্য সংস্কৃতবাহুল্য থাকিলেই রচনার গৌরব হইল।
  • এলেবেলে | ২৪ এপ্রিল ২০২২ ১৯:১০500880
  • হায় রে অধ্যাপক! হায় তার ভাষাপ্রয়োগ! হায় তার পাণ্ডিত্য!
     
    সংস্কৃতকে নিয়ে যার এত মাথাব্যথা সে এতই সংস্কৃততে পণ্ডিত যে নির্দ্বিধায় বলতে পারে "সংস্কৃত ভাষা তো খ্রিস্টের জন্মের দেড় হাজার বছর আগে থেকেই আছে।" সে এসেছে অন্যকে মূর্খ প্রমাণ করতে! 
     
    আর এটা নাকি ব্লগ! তার মানে ইঞ্জিরির হালও তথৈবচ। 
     
    কে যে মাথায় গজাল মেরে ঢুকিয়ে দিয়েছে যে ভাষা নিয়ে উচ্চতর গবেষণা করতে সংস্কৃতই যথেষ্ট - সেটা আর কিছুতেই মাথা থেকে বেরোচ্ছে না। যেন ভাষা নিয়ে গবেষণা করতে গেলে আরবি-ফারসি-তুর্কি-পর্তুগিজ কিছুই জানার দরকার পড়ে না! 
  • চোখে আঙ্গুল দাদা | 2405:8100:8000:5ca1::17a:465f | ২৪ এপ্রিল ২০২২ ১৯:০৯500879
  • ওরে গাধাচো গুরুচন্ডা৯ ওয়েবসাইট গোটাটাই ব্লগ নয়, শুদ্দু হরিদাস পাল বিভাগটাই ব্লগ। ব্লগ ছাড়া আরো পাঁচরকম জিনিসপত্র আছে গুরুচন্ডা৯তে। সব ওয়েবসাইট ব্লগ হয় না রে গাধার গোবর। 
  • sm | 2402:3a80:1cd3:82a1:478:5634:1232:5476 | ২৪ এপ্রিল ২০২২ ১৮:৩১500878
  • ‘হে ভ্রাতঃ’ বলার চেয়ে ‘ভাই রে’ বললে যে সেই ডাকে মন উথলে ওঠে, তা কে না বোঝে? বঙ্কিমও তা বোঝেন। তবে, ‘ভ্রাতৃভাব’ না বলে ‘ভাইভাব’ এবং ‘ভ্রাতৃত্ব’ স্থলে ‘ভাইগিরি’ বললে অবশ্যই ভালো শোনায় না! অর্থাৎ, বাংলা শব্দ ‘ভাই’ বলতে আমরা স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করলেও বিশেষ প্রয়োজনে—ভাষার গাম্ভীর্য ও সৌন্দর্য রক্ষায় সংস্কৃত শব্দ ‘ভ্রাতৃ’ও প্রয়োগযোগ্য। মোটকথা, বঙ্কিমের বক্তব্য হলো—অপ্রয়োজনে বাংলাভাষার শব্দের স্থলে যেমন ভিন্ন ভাষার শব্দ প্রয়োগ করা ঠিক হবে না, তেমনই প্রয়োজনে—ভাষার সামর্থ্য বৃদ্ধির জন্য অপর ভাষা থেকে শব্দ ধার নেওয়া যেতে পারে। প্রসঙ্গত
  • দীপ | 2402:3a80:1cd6:8e4a:ec26:d331:8767:551c | ২৪ এপ্রিল ২০২২ ১৮:২৯500877
  • পাঁঠা এবার তুলাদণ্ড নিয়ে হাজির হয়েছে! কে খাজা , কে খাজা নয়- সব মেপে দেখছে! হুঁ হুঁ বাবা, কেউ পার পাবে না! 
    রামু-বিদু থেকে সব ব্যাটার শ্রাদ্ধ হয়ে যাবে!
  • দীপ | 2402:3a80:1cd6:8e4a:ec26:d331:8767:551c | ২৪ এপ্রিল ২০২২ ১৮:২৬500876
  • যেকোনো ভাষার উন্নতি ও বহুল প্রচারের ক্ষেত্রে দুটি কারণ থাকে। এক, সেই ভাষার ব্যবহারিক প্রয়োগ; আর দুই, সেই ভাষা নিয়ে উচ্চতর গবেষণা।
    সরকারী কাজে বাংলা ভাষার ব্যবহারিক প্রয়োগের জন্য সংস্কৃত ভাষা জানার প্রয়োজন নেই। কিন্তু বাংলা ভাষা নিয়ে উচ্চতর গবেষণা ও অধ্যাপনার জন্য অবশ্য‌ই সংস্কৃত ভাষাচর্চার প্রয়োজন আছে। 
     আর কেউ বলেনি রবীন্দ্রনাথের পর বাংলা সাহিত্য মৃত! গবেট মনের আনন্দে যা খুশি তাই লিখে চলেছে! 
    অবশ্য এই ছাগলামি নতুন কিছু নয়! অধ্যাপককে টিয়াপাখি নিয়ে বসা জ্যোতিষী হিসেবে এই ব্লগেই দেখানো হয়েছে!
     
  • শঙ্খ ঘোষ | 2a03:e600:100::24 | ২৪ এপ্রিল ২০২২ ১৫:০৩500875
  • আমি খাজা না?খাজা না আমি? ইয়ায়ায়াহুউউউউ
  • এলেবেলে | ২৪ এপ্রিল ২০২২ ১৩:৫৪500874
  • এবং কী আশ্চর্য, সেই ছকে সংস্কৃত ছিল না। অবিশ্যি থাকার কথাও ছিল না।
  • এলেবেলে | ২৪ এপ্রিল ২০২২ ১৩:৫১500873
    • দীপ | 2402:3a80:1cd6:8e4a:ec26:d331:8767:551c | ২৪ এপ্রিল ২০২২ ১৩:৩৯500871
    • পাঁঠার অসামান্য প্রতিভা আর লুকিয়ে রাখা যাচ্ছেনা!
    আয়নায় দেখে এহেন মন্তব্য করার সততার জন্য আপনাকে অকুণ্ঠ অভিনন্দন। 
     
    শুধু জানা গেল না, জাগরীর স্ট্রিম অফ কনশাসনেস জানতে গেলে সংস্কৃত জানা আবশ্যিক কি না। তবে শঙ্খ ঘোষ যে রক্তকরবী পড়ানোর সময় সমসাময়িক বিশ্ব নাট্যসাহিত্যের একটা ছক ছাত্রছাত্রীদের বুঝিয়ে দিতেন, সেটা জানা আছে। চাইলে তার ছোপিটাও দিয়ে দেওয়া যাবে।
  • sb | 2a0b:f4c2:2::63 | ২৪ এপ্রিল ২০২২ ১৩:৪৪500872
  • হক্কলেই খাজা। রন্টিদা সার্টিফিকেট দেন নাই। রন্টির কিতাব 'অখাজা গবেষকের সন্ধানে'। ডবল ডিমাই মূল্য ছয় আনা। পড়ুন, কিনুন, বেস্ট সেলার করুন। আগের বইয়ের মত ফ্লপ হতে দিবেন না।
  • দীপ | 2402:3a80:1cd6:8e4a:ec26:d331:8767:551c | ২৪ এপ্রিল ২০২২ ১৩:৩৯500871
  • পাঁঠার অসামান্য প্রতিভা আর লুকিয়ে রাখা যাচ্ছেনা!
  • এলেবেলে | 202.142.80.73 | ২৪ এপ্রিল ২০২২ ১৩:৩০500870
  • আর বুদ্ধদেব বসু, নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়, অসিত বন্দ্যোপাধ্যায়, শঙ্করীপ্রসাদ বসু - চারজনেই খাজাস্য খাজা গবেষক। অধ্যাপক পর্যন্ত ঠিক আছে। ক্লিন্টন সিলি সংস্কৃত জানেন? হয়তো জানেন!
  • এলেবেলে | 202.142.80.73 | ২৪ এপ্রিল ২০২২ ১৩:২৮500869
  • আচ্ছা! তার মানে কেউ কেউ ওই সুকুমার সেনের মতো কিংবা নীরদ চৌধুরীর মতো মনে করেন যে বাংলা সাহিত্য রবীন্দ্রনাথের পরেই মৃত। বেশ। কিন্তু তার পরে যে অসংখ্য সাহিত্য রচিত হল সে ব্যাপারে গবেষণা করতে হলে সমগ্র ইউরোপীয় সাহিত্য ও ভাষাচর্চা করা জরুরি। তার কী হবে? চিন্ময় গুহ ছাড়া ফরাসিবিদ বর্তমানে কে আছেন? কে আছেন জার্মান ভাষায় পণ্ডিত? অর্ধেক অনুবাদ তো ইঞ্জিরি থেকে, মানবেন্দ্র বন্দ্যো বাদে। তারই বা কী হবে? কে জানে!
  • দেয় কে? | 2405:8100:8000:5ca1::14a:b181 | ২৪ এপ্রিল ২০২২ ১৩:২২500868
  • ভাল বাংলা লিখতে হলে সংস্কৃত জানতে হবে এসব আবার কোথা থেকে এল, গুরুর লোকজন গাঁজা টানছে নাকি?
    এবার হয়ত শুনব, ভাল গান গাইতে হলে আগে ভাল ক্রিকেট খেলতে হবে।
    এত জঘন্য ভাট - এদের দেয় কে?
  • r2h | 134.238.18.211 | ২৪ এপ্রিল ২০২২ ১৩:১৪500867
  • সারা রোব্বার সকালটা জব উই মেট দেখে, আর সময়ের কী অপচয় এই ভেবে কাটালাম।
    এমনিতে সবই অপচয় করতে আমি ভালোবাসি, আর এর থেকে ভালোভাবে কী করে সময় কাটানো যায় তাও অনেক ভেবে বের করতে পারলাম না। বৈষয়িক কাজকর্ম অনেক পেন্ডিং আছে, তবে সেসব করার ইচ্ছে নেই, আর সেসবই আর এমন কী মিনিংফুল কাজ। পড়াশুনো করা যেত, কিন্তু মর্মপীড়ের কৃপায় আমি সর্বজ্ঞ।
    অফিসের পলিসি ফ্লন্টিং ডেলিভারির কতিপয় ঘুঘু ও কর্পোরেট সাপোর্ট দপ্তরগুলির বিরুদ্ধে একটা জেহাদ শুরু করেছি, তার জন্যে কিছু ফলো আপ চিটিচাপাটি করতে হবে, তবে সে পরে করা যাবে, একটু চার্জড আপ না হলে যথেষ্ট জ্বালাময়ী ইমেল লিখতে পারি না।

    জব উই মেট দেখতে দেখতে ভাবছিলাম, প্রমিত হিন্দির ভেতর পাঞ্জাবি কিন্তু সিনেমায় অনেক অনুপ্রবেশ করেছে। আগে হিন্দি সিনেমায় কমিক রিলিফের চরিত্রগুলি বাঙালী অথবা পাঞ্জাবী হত, আজকাল সেটা দেখি না।

    কল্যাণব্রত চক্রবর্তীর একটা ইন্টারভিউ দেখছি, আমার একটা পেট পিভ নিয়ে উনি বলছিলেন, কলকাতা কেন্দ্রিক সাহিত্যচর্চার চাপ ইত্যাদি। আমার অবশ্য ডায়ালেক্টের ব্যাপারটা নিয়ে বেশি মনে হয়। অন্য ডায়ালেক্টের বাক্যালাপ নিয়ে কলকাতার বিদ্রূপ ইত্যাদি। আজ দিল্লি পুলিশ বাংলাদেশি ভাষা বলায় পশ্চিমবঙ্গের বাঙালীদের গায়ে ফোস্কা পড়ছে, কিন্তু এখনো আমরা যখন নিজেদের ভাষায় কথা বলি পথে ঘাটে, কলকাতায় এখনো লোকজন জিজ্ঞাসু হয়, বাংলাদেশের কোথায় বাড়ি। কথায় অন্য জায়গার টানওয়ালা ছেলেমেয়েরা কলকাতায় এসে ভাঙাচোরা হিন্দিতে কথা বলতে শুরু করে অপরপক্ষের বাঁকা হাসি এড়াতে।
    ত্রিপুরায় কিছু কিছু অবস্থাপন্ন জনজাতির পরিবারগুলির মধ্যে আসাম বা মেঘালয়ে ছেলেমেয়েদের পড়তে পাঠিয়ে দেওয়ার নানান কারনের মধ্যে কথার টান নিয়ে বাঙালীদের ব্যঙ্গ এড়ানো একটা কারন।

    দেশের সীমানা ব্যাপারটা যতদিন মানুষের মাথায় থাকবে, ততদিন বাঙালী হিসেবে পরিচয় ব্যাপারটার সুরাহা হওয়া কঠিন।

    এদিকে, ভালো বাংলা জানতে হলে সংস্কৃত জানতে হবে, এটা চমকপ্রদ দাবি। এমনিতে ভাষাতত্ত্ব, ভাষার চলন, প্রাচীন ভাষাগুলির পারস্পরিক সম্পর্ক, ভাষার সংস্কার, প্রভাব এইসব জানলে তো খুবই ভালো। সংস্কৃতও চমৎকার ভাষা, এমন কাব্য সুষমা, ছন্দ অলংকার খুবই অতি উৎকৃষ্ট।

    তবে বাংলায় সাহিত্যচর্চা করতে হলে সংস্কৃতচর্চা করতে হবে, এ সিরিয়াস চাপ।
  • দীপ | 2402:3a80:1cd6:8e4a:ec26:d331:8767:551c | ২৪ এপ্রিল ২০২২ ১৩:০৪500866
  • বুদ্ধদেব বসু, নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়, অসিত বন্দ্যোপাধ্যায়, শঙ্করীপ্রসাদ বসু-- এঁরা সংস্কৃত না জেনেই বাংলাভাষা চর্চা করেছেন বলে আমার জানা নেই! 
     
  • দীপ | 2402:3a80:1cd6:8e4a:ec26:d331:8767:551c | ২৪ এপ্রিল ২০২২ ১৩:০২500865
  • বাংলা ভাষা নিয়ে উচ্চতর গবেষণা ও অধ্যাপনার কথা বলেছি।
    রবীন্দ্রনাথের সৃষ্টিতে বাল্মীকি, কালিদাস, জয়দেবের প্রভাব দেখতে পাই। অবশ্য‌ই রবীন্দ্রনাথ অসামান্য প্রতিভার মাধ্যমে নিজের পথ নির্মাণ করে নিয়েছেন। তাই রবীন্দ্রনাথের সৃষ্টি নিয়ে আলোচনা করতে গেলে স্বাভাবিকভাবেই এঁদের সৃষ্টির কথা আসবে। সেটা কি সংস্কৃত না জেনেই হবে?
  • এলেবেলে | 202.142.80.73 | ২৪ এপ্রিল ২০২২ ১২:৫২500864
  • একদা শিক্ষামন্ত্রী কান্তি বিশ্বাস কিছুটা চেষ্টা করেছিলেন। শিক্ষা দফতরের সমস্ত ফাইলে তাঁর মন্তব্য বাংলা ভাষাতেই লেখা হত। অসীম দাশগুপ্তও সাংবাদিক সম্মেলনে ঝরঝরে বাংলায় কথা বলতেন। আসলে আমাদের ভুলভাল ইঞ্জিরি বলে জাতে ওঠার প্রবণতাটা মারাত্মক। সেটাই আরও বেশি করে শাঁসেজলে পুষ্ট হয়েছে। এমনকি অনেক স্কুলে ম্যানেজিং কমিটির রেজোলিউশনও ইঞ্জিরিতে লেখা হয় এখনও।
     
    আর এক বর্ণ সংস্কৃত না জেনেও যে দিব্যি বাংলা লেখা যায়, তার উদাহরণ অজস্র। কাজেই ওটা ফালতু কথা।
  • সিএস | 49.37.34.190 | ২৪ এপ্রিল ২০২২ ১২:৩০500863
  • দ্যাখেন, এসব আর হবে না। সরকারি কাজেও কতখানি বাংলার ব্যবহার হয়। সেই '৬০- এর দশক থেকেই সেই চেষ্টা নাকি করা হত। সুভাষ মুখুয্যে - সত্যেন বোস যুক্ত ছিলেন। সুভাষ মুখুয্যের লেখায় পড়েছিলাম, সরকারি কর্মচারীদের বক্তব্য ছিল, সরকারি কাজে তো বিভিন্নরকমের চিঠি লিখতে হয়, সেই চিঠি লেখার বাংলা গৎ তৈরী করে দিলেই অনেকখানি কাজ হয়ে যায়, তারা সেগুলো ব্যবহার করতে পারে। সেসব কতখানি হয়েছে জানা নেই। হলে, বাংলায় পড়াশোনা করে ছেলেময়েদের 'লাভ' হয়।
  • S | 2a03:e600:100::25 | ২৪ এপ্রিল ২০২২ ১২:২৯500862
  • আর একটা জিনিস দেখেছি যে কোলকাতায় যারা স্মার্ট হওয়ার উদ্দেশ্যে এদিক সেদিক হিন্দি শব্দ বা ফ্রেজ গুঁজে দেয়, তারা কেউই আসলে খুব ভালো হিন্দি বলতে পারেনা। সে কলেজের ছাত্রই হোক বা এফেমের আরজেই হোক। তাদের সঙ্গে হিন্দিতে কথা বলতে শুরু করলেই দেখি তারাও তাড়াতাড়ি বিশুদ্ধ বাংলাতে ফিরে আসে। ইংরেজী নিয়েও এরকম একটা অভিজ্ঞতা হয়েছে গত বছর।
  • S | 2a03:e600:100::25 | ২৪ এপ্রিল ২০২২ ১২:২২500861
  • মামুর অবজার্ভেশনের সঙ্গে আমার অবজার্ভেশনের একটু পার্থক্য আছে। কোলকাতার শিক্ষিত মধ্য-উচ্চবিত্তদের (আপার ক্লাসদের) মধ্যে নব্বই দশক অবধি অন্তত হিন্দি সিনেমা, গান, ভাষাকে খুব বেশি মর্যাদার চোখে দেখা হত বলে মনে হয়নি। তখন ইংরেজীই ছিলো ভদ্রলোক হওয়ার ভাষা। হিন্দিকে বোধয় বাংলার নীচেই মনে হয় হায়ারার্কিতে। নব্বইয়ের শেষের দিকে কলেজে থাকতে প্রচুর ইংরেজী সিনেমা দেখেছি হলে গিয়ে, সবই সিঙ্গল স্ক্রীনে। তখনও মাল্টিপ্লেক্স ছিলোনা বলেই মনে পড়ছে। ঐ চার বছরে হিন্দি সিনেমা মনেহয় দেখেছিলাম গোটা পাঁচেক। কয়েক বছর পরে মধ্য ২০০০এ যখন আবার ফিরলাম, তখন দেখলাম শহর অনেক বেশি কসমোপলিটান হয়ে গেছে।
  • দীপ | 2402:3a80:1cd6:8e4a:ec26:d331:8767:551c | ২৪ এপ্রিল ২০২২ ১১:৩১500860
  • আর বাংলাভাষা নিয়ে উচ্চতর শিক্ষা, অধ্যাপনা ও গবেষণার জন্য সংস্কৃত ভাষা জানা প্রয়োজন! 
    তখন আবার মহাবিপ্লবীরা হিন্দুত্ববাদ খুঁজে পাবেন!
  • দীপ | 2402:3a80:1cd6:8e4a:ec26:d331:8767:551c | ২৪ এপ্রিল ২০২২ ১১:২৯500859
  • কয়েকদিন আগেই বলেছি, সরকারি শিক্ষাব্যবস্থায় বাংলা মাধ্যমের মাধ্যমে শিক্ষাদান ও সরকারি কাজে বাংলা ভাষার প্রয়োগ-এগুলোর মাধ্যমে বাংলাভাষা গুরুত্ব পাবে। সরকারি কাজে বাংলা ভাষা ব্যবহার হতে শুরু হলেই লোকে নিজের স্বার্থে বাংলাভাষা নিয়ে চর্চা শুরু করবে।
    যেটা দক্ষিণ ভারত করেছে।
    শুধু কাঁদুনি গেয়ে কোন লাভ নেই!
  • এলেবেলে | 202.142.80.73 | ২৪ এপ্রিল ২০২২ ১১:০৩500858
  • আজকের আনন্দবাজারে সৈকত বন্দ্যোর লেখা - চমৎকার ধরেছেন সমস্যাগুলোকে। গিটার নিয়ে ট্যাংট্যাং করা হাফ নকশাল বলতে যাঁরা এই মানুষটাকে বুঝতে চেয়েছিলেন, তাঁদের খড়ের মানুষ সিন্ড্রোমকে শ্রদ্ধা করি।
     
  • π | ২৪ এপ্রিল ২০২২ ১০:৫৮500857
  • যেটা বলার ছিল।
    এই অংশে সম্পূর্ণ সহমত। কিন্তু অবস্থা তো দিনে দিনে আরোই খারাপের দিকে যাচ্ছে।  এনিয়ে হেলদোলও প্রায় কিছুই নেই ! 
    মামুর আবাপ র লেখা থেকে।

    "...এই বহু স্তরে বিস্তৃত ঝাঁ-চকচকে শিল্পক্ষেত্রে, সমস্ত বিভিন্নতা সত্ত্বেও একটা জিনিস ছিল ধ্রুব— এখানে বাংলা ভাষার জায়গা ছিল নীচে। তার কিছুটা বিদেশি খদ্দেরদের চাহিদার কারণে। খানিকটা ঔপনিবেশিক মানসিকতা। কিন্তু সবচেয়ে বড় ব্যাপার ছিল দীর্ঘ দিন ধরে সযত্ননির্মিত গণ অবচেতন যে, ‘উন্নততর’ মানেই হিন্দি বা ইংরেজি। এর উল্টো দিকে কখনও কোনও আওয়াজ ওঠেনি, কোনও সুনির্দিষ্ট ব্যবস্থা করা হয়নি। সরকারি কাজ চালু হয়নি বাংলায়। শিক্ষায় বা সরকারি পরীক্ষায়, স্থানীয় ভাষা বাধ্যতামূলক করার কথা ভাবা হয়নি। সরকারি চাকরিতে, যদিও তা ক্রমশ কমে আসছিল, বাংলা ছিল নেহাতই ঐচ্ছিক। ফলে, মতাদর্শগত ভাবে এ ভাষা তো আঞ্চলিক হয়েই ছিল, তার সঙ্গে যুক্ত হল ‘বাংলা কোনও কাজের ভাষা নয়’ এই বোধ। স্থানীয় পরিষেবা ক্ষেত্রেও যাঁরা স্মার্ট হতে চান, তাঁরা পারলে ইংরেজি, না পারলে হিন্দি বলতে শুরু করলেন— অনেক ক্ষেত্রে অকারণেই। অন্য ভাষা হয়ে উঠল মর্যাদার প্রতীক। নতুন সহস্রাব্দের শুরুর দিকেই শিক্ষাজগতে সুস্পষ্ট হয়ে গেল খাড়াখাড়ি বিভাজন। রাজ্য সরকারি শিক্ষা হয়ে দাঁড়াল গরিবের যষ্টি। আর যাঁরা জীবনে উন্নতি করতে চান, সেই শহুরে মধ্যবিত্ত, এমনকি নিম্নবিত্তও, কাজ এবং মর্যাদা পেতে হবে বলে ইংরেজি-হিন্দি-কেন্দ্রীয় বোর্ডকে আঁকড়ে ধরলেন। পুরনো অভিজাতদের ছেলেমেয়েরা তো আগে থেকেই ইংরেজি মাধ্যমে যেতেন। আশি বা নব্বইয়ে বেড়ে উঠেছেন, নতুন বাংলা গানে, নতুন সিনেমার রিলিজ়ে উচ্ছ্বসিত হয়েছেন যাঁরা, তাঁরাও ছেলেমেয়েদের ভর্তি করতে শুরু করলেন ইংরেজি মাধ্যমে। প্রক্রিয়াটা চক্রাকার। রাজ্য বোর্ডের বাংলা মাধ্যম বিদ্যালয়গুলোর মান পড়তে শুরু করল। যাঁরা চান, তাঁদের পক্ষেও ‘ভাল’ স্কুল খুঁজে বার করা মুশকিল হতে থাকল।

    বিগত কুড়ি বছরের ইতিহাস এই প্রক্রিয়ার জোরদার হওয়ারই ইতিবৃত্ত। গোটা রাজ্যে প্রক্রিয়াটা একই, তা নয়। বিপুল জনসংখ্যার কারণে গ্রামবাংলার বেশির ভাগ জায়গাতেই রাজ্য বোর্ডের বাংলা স্কুলই এখনও একমাত্র গন্তব্য, সেখান থেকে ভাল ছাত্ররা উঠেও আসছে। কিন্তু কলকাতা ও শহরতলির চিত্র মোটের উপর এটাই, বাকি অঞ্চলেও প্রবণতা ওই দিকেই। এই পুরো সময়টা জুড়েই ‘সর্বভারতীয়’ ভাষা তার মতাদর্শগত বিস্তার বাড়িয়েই চলেছে। কলকাতার এফএম-এ বাংলা গান শুনতে পাওয়া প্রায় অসম্ভব। মাল্টিপ্লেক্সে বাংলা সিনেমা খুঁজে পাওয়া কঠিন। হিন্দি-ইংরেজিতে পোক্ত ‘সচেতন’ জনসমষ্টির মধ্যে তা নিয়ে কোনও হেলদোলও নেই।..."

    https://www.anandabazar.com/editorial/essays/position-of-bengali-language-in-our-society/cid/1340325
     
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত