এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • ওসামার মৃত্যু এবং পাকিস্তান -অসমù

    Biplab Pal
    অন্যান্য | ০৩ মে ২০১১ | ১২২৯৯ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Biplab Pal | 63.118.38.200 | ০৩ মে ২০১১ ২২:১৫469425
  • ওসামা মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক রাজনীতি এত গরম-ভাবলাম এই মহামৃত্যুতে নিশ্চিত ভাবেই বিরাট কিছু একটা পরিবর্তন হবে। কিন্ত যতই যুক্তি দিয়ে বোঝার চেষ্টা করছি, ততই দেখছি, যুক্তিতে আবেগের রেশ টানা যাচ্ছে না। সত্যিই কি ওসামার মৃত্যুতে বিরাট কিছু বদলাবার সম্ভবনা আছে? না ওসামা রাবণের অনেক মুখের একটি-যতই কাট ততই গজাবে?

    ২০০১ এর ১১ ই সেপেটম্বর আমি নিউয়ার্কের পথেই ছিলাম। টুইন টাওয়ার ধ্বসের ছাই এবং ধোঁয়া এখনো আমার স্মৃতিতে অম্লান। সেই আতঙ্কের দিনের ভবহ স্মৃতিতে খুশী হওয়ারই কথা- পয়লা মে যখন হোয়াইট হাউসের সামনে জনোৎসব শুরু হয়েছে-তখন একবার ভাবলাম, ওদের ভীরে সামিল হই। কিন্ত কোথাও সুরটা কেটে গেল। অনেক প্রশ্নের জবাব নেই!

    (১) ৯/১১ এর পরেও অনেক অনেক ইসলামিক সন্ত্রাসবাদ পৃথিবী দেখেছে। বালি মুম্বাই মাদ্রিদ লন্ডন-অক্টোপাসের সকল শুঁড় পৃথিবীকে গ্রাস করেছে। এর মধ্যে একটি বাদ দিলে, বাকীগুলিতে ওসামার কোন ভূমিকা নেই। তাহলে ওসামা বিন লাদেনের মৃত্যুতে কি যায় আসে? বরং হামিদ মীরের ভাস্য অনুযায়ী ওসামা তার অনুগামীদের কাছে কথা রেখেছেন। জ্যান্ত ধরা দেন নি। শহীদ হওয়ার প্রতিশ্রুতি পূরণ করেছেন।

    (২) বলা হচ্ছে তিনি ইসলামিক সন্ত্রাসবাদি আন্দোলনের আইকন! তার মৃত্যুতে তার সাঙ্গপাঙ্গরা মানসিক দিক দিয়ে ভেঙে পড়বে!
    ব্যাপারটা তাই কি? সবাই জানত আজ না হলে, কাল, ওসামা শহীদ হবে। বরং তার মৃত্যু বা আত্মত্যাগ অনুপ্রেরণার জন্ম দেবে আরো বেশী। আত্মত্যাগী শহিদরা জনমানসে হিরো-এটা আমাদের বিবর্তন সঞ্জাত মননের গভীরে প্রেথিত। একটা দলের জন্যে যে প্রাণ দেয়, তাদের প্রতি বাকীদের শ্রদ্ধা একটা সমাজের সারভাইভ্যাল স্ট্রাটেজির গুরুত্বপূর্ণ অংশ।

    আর যদি আইকন মেরেই সব কিছু করা যেত, মক্কা মদিনাতে একটা হাইড্রোজেন বোম ফেললেই ইসলামি ফ্যানাটিসিজম খতম হওয়ার কথা। ব্যাপার স্যাপার কি অতই সহজ না কি?

    (৩) সন্ত্রাসবাদি আন্দোলনের তিনটি পিলার-আদর্শবাদ,টাকা এবং অস্ত্র। ওসামার মৃত্যুতে কোনটা কমল? পাকিস্তানের মাদ্রাসাতে এই সন্ত্রাসী আদর্শের চাষাবাদ হয়-টাকা আসে আরবের দেশগুলোর ইসলামিক সহমর্মীদের কাছ থেকে-আর অস্ত্র এবং প্রশিক্ষনের জন্যে আই এস আই ত আছেই। নইলে মিলিটারীর নাকের ডগায় ওসামা পাঁচ বছর নিশ্চিন্তে কাটিয়ে দিল?

    ঘুরে ফিরে দেখা যাচ্ছে সন্ত্রাসবাদের পেছনে আসল নাটের গুরু পাকিস্তান নামে একটি ব্যার্থ রাষ্ট্র। তাদের কব্জা না করতে পারলে-এই সন্ত্রাসবাদ শেষ করা অসম্ভব। আরো অসংখ্য ওসামার জন্ম দিতে পারে তারা। আমেরিকা তাদের সন্ত্রাস দমনে যে টাকা দিচ্ছে, হয়ত সেটাই সন্ত্রাসবাদিদের কাছে যাচ্ছে! হতেই পারে। আমেরিকান সেনেটররাই আজ এই প্রশ্ন তুলছেন। পাকিস্তানের অবস্থা এতই বাজে সন্ত্রাসবাদিরা যেকোন দিন যেকোন মন্ত্রীকে মারার ক্ষমতা রাখে কারন রাষ্ট্রর যন্ত্রের মধ্যেই হাজার হাজার সন্ত্রাসবাদি ঢুকে বসে আছে।

    যারা ইসলামি শাসন ব্যাবস্থা বা শরিয়া রাষ্ট্রের স্বপ্নে বিভোর-তাদের তাকানো উচিত পাকিস্তানের দিকে। মধ্যযুগীয় কোন চিন্তাধারার ( শরিয়া) ওপর ভিত্তি করে একটি রাষ্ট্র চালাতে গেলে, কি হাল হবে, তার উঙ্কÄল উদাহরন পাকিস্তান। ভারতেও জাতিদাঙ্গা এবং ধর্মীয় টেনশনের পেছনে বড় কারন, মুসলিমদের অতীতকে ( শরিয়া) আঁকরে থাকার প্রবণতা। এরা বিজ্ঞান বলতে কোরানে অপবিজ্ঞানের সন্ধান করে। ফলে সমগ্র ইসলামিক বিশ্বে শুধু সন্তানেরই উৎপাদন হয়-কোন উন্নত প্রযুক্তি-বা উন্নত উৎপাদন কাঠামোর জন্ম সেখানে হয় না। তরুন সমাজ বেকার। তীব্র খাদ্য সংকট। ফলে আজ গণতন্ত্রের জন্যে উত্তাল মধ্যপ্রাচ্য। ইসলামিক বিশ্বে জনসংখ্যার বিস্ফোরন এবং সেই আগত নবীন সমাজকে খেতে না দিতে পারা-গোটা বিশ্বের সংকট হয়ে দাঁড়াবে।

    সেটাই সন্ত্রাসবাদের আঁতুরঘর। উৎপাদন কাঠামোর আধুনিকরন নেই-উৎপাদন বৃদ্ধি নেই-অথচ জনসংখ্যা বাড়িয়ে দিল চক্রাকারে। বিন লাদেনের বাবা মহম্মদ লাদেনের ২২ স্ত্রী, ৫৪ সন্তান। একজন স্ত্রীর একটু বয়স হলেই, তিনি তাকে ডীভোর্স করে নতুন স্ত্রী নিতেন। ইনি নাকি আবার খুব ধর্মপ্রান মুসলিম বলে সমগ্র আরব বিশ্বে সমাদৃত। এই যখন একটা ধর্মের লোকেদের অবস্থা যারা আধুনিক চিন্তাধারাকে সম্পূর্ন বর্জন করে ঘরির কাঁটা উলটো দিকে ঘোরাতে চাইছে-তখন সন্ত্রাসবাদ কমার লক্‌ষ্‌ঞন দেখছি না।

    আর আমেরিকাতেও যুদ্ধ ব্যাবসায়ীর অভাব নেই। জাপান, জার্মানীর সাথে এখন যুদ্ধ সম্ভব না। এখন যুদ্ধ শুধু মধ্যপ্রাচ্যেই সম্ভব কারন সেখানে সামন্ততান্ত্রিক কাঠামো এখনো আছে। সেখানে লোকে জাতি, ধর্মে বিশ্বাস রাখে বেশী। আধুনিকতায় বিশ্বাস নেই ইসলামিক সমাজে। যুদ্ধ ব্যাবসার জন্যে সেটা আদর্শ। সেই জন্যে ডোনাল্ড ট্রাম্প গর্বের সাথে বলতে পারেন-এত রাখঢাক করে কি হবে? ওখানে যুদ্ধ ব্যাবসা করেই লাভ করা উচিত! মুসলিমদের এই মধ্যযুগীয় মানসিকতাকে কাজে লাগিয়ে ব্যাবসা করার জন্যে আমেরিকা, ইংল্যান্ডে অনেক লোক আছে।

    ওসামা একটা ক্যান্সারের সামান্য লক্ষণ। পচন অনেক গভীরে-পাকিস্তানে। সেই রাষ্ট্রটা ঠিক না হলে-এই ক্যান্সার শুধুই ছড়াবে।
  • Biplob Rahman | 202.164.214.66 | ০৪ মে ২০১১ ১৩:৩১469504
  • আম্রিকা এক্টা কাম কর্লো? একজন মুসলমান মর্লো, তারে জানাযা দিলো না, দাফন কর্লো না...মূর্দা ফালাইলো দরিয়ায়! আহা রে ...নূরানী চেহারার মানুষটারে না জানি হাঙ্গর-কুমির কামড়াইয়া খাইলো! আর পাকিস্তান না মুসলমানের দেশ? তারা এর প্রতিবাদ কর্লো না ক্যান? তীব্র ধীক্কার! :ডি
  • kallol | 220.226.209.2 | ০৪ মে ২০১১ ১৫:৫২469515
  • ঠিক বুঝলাম না।
    আমেরিকা সম্ভবত: একজন সন্ত্রাসবাদীকে মেরেছে, যিনি ঘটনাচক্রে মুসলমান।
    যেভাবে মারা হয়েছে, তা নিন্দনীয়। কোন দেশের সার্বভৌমতা লঙ্ঘন আন্তর্জাতিক অপরাধ। সে নিয়ে পাকিস্তান সামান্য মিউ মিউ করেছে। এরপর ভারত যদি দাবী করে তারাও দাউদকে ঐভাবেই তুলে আনবে বা মারবে, একই ভাবে অন্য দেশগুলোও যদি দাবী করে তাদের দেশের যে সব অপরাধী অন্য দেশে লুকিয়ে আছে (যেমন শোনা যায় মুজিব হত্যাকারীদের কেউ কেউ আমেরিকাতেই ছিলো), তাহলে কি হবে? সেগুলোকেও বৈধতা দেওয়া হবে কি?
    তাকে ধরার নামে আমেরিকা যে হাজার হাজার নিরীহ মানুষ মেরেছে। আফগানিস্থানকে শ্মশান বানিয়ে ফেলেছে। তাই নিয়ে কোন কথা নেই!!!
    সইত্য সেলুকাস.......................
  • Sags | 114.143.7.146 | ০৪ মে ২০১১ ১৬:৩১469526
  • উত্তর গুলো হোলো
    ১) ইউএস আর পাক সেনা একসাথে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে লড়াই করছিলো, অতএব সার্বভৌমত্ব তো অনেকদিন আগেই.......

    ২) ভারতের তো করাই উচিত এমন একটা কাজ - করাচিতে গিয়ে মেরে আসুক। জোর যার মুলুক তার। প্রথম প্রথম আন্তর্জাতিক নিন্দা হবে, কয়েকদিন পরথেকে সকলে বুঝবে Dont mess around with us যেমন হয় ইজরায়ালের ক্ষেত্রে

    ৩) কোলাটারাল ড্যামেজ
  • aka | 168.26.215.13 | ০৪ মে ২০১১ ১৭:৫৪469537
  • আমি মনে হয় বিপ্লব বাবুর বক্তব্য বুঝেছি।

    এদিকে মুসলমান বলে ধর্মীয় রীতিনীতি মেনে ২৪ ঘন্টার মধ্যে গোর দিয়ে দিল। ওদিকে অন্য কিছুই মানা হল না। খুব ফিসি।
  • dri | 117.194.227.16 | ০৪ মে ২০১১ ২৩:১৪469548
  • (অফ টপিক) টেররিজ্‌ম এমন একটা বিষয় যেটার মোকাবিলা করতে গেলে দেশের সার্বভৌমত্ব বিসর্জন দিতে হতে পারে (আগের আলোচনা থেকে তাই দাঁড়াচ্ছে)। আর ওয়ান ওয়ার্ল্ড গভর্মেন্টের মূল শর্ত হল আরো আরো বেশী পরিমানে দেশের সার্বভৌমত্ব হ্রাস। অ্যালার্ট পাঠকরা নিশ্চয়ই লক্ষ্য করেছেন অন্য একটি থ্রেডে প্রাউটিজ্‌মের আর্টিক্‌লে টেররিজ্‌মের প্রসপেক্ট নিয়ে বলা হয়েছে। সহজ করে বলতে গেলে, ওয়ার্ল্ড গভর্নেন্স যারা পুশ করে, তাদের টেররিজ্‌ম দরকার।

    আর মোটে দাউদ ইব্রাহিম কেন? পারবে কিম ডেভিকে মেরে আসতে? ডেনমার্কে গিয়ে?
  • sda | 117.194.206.105 | ০৫ মে ২০১১ ০০:১০469559
  • বেশ করেছে ওসামাকে মেরে। পাকিস্তানের কাছ থেকে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে কোন পদক্ষেপ আশা করাই অন্যায়। ওরা সভ্য মানুষের ভাষা না বুঝলে আর কি করা যাবে।
  • ranjan roy | 122.168.238.128 | ০৫ মে ২০১১ ০৭:৪৭469570
  • বেশ করেছে ওসামাকে মেরে! নিশ্চয়ই। তাহলে এবার আম্রিগায় গিয়ে ছোট বুশকে মেরে আসা উচিৎ।
    কারণ উনি দুনিয়াকে মিথ্যে কথা বলে ইরাকে গিয়ে ৯/১১ থেকেও বেশি লোক মেরেছেন।
    তাহলে ডায়ার কে মারার জন্যে উধম সিং এর মতন কে আছেন? আমি নেই।
    ওরা সভ্য মানুষের ভাষা বোঝে না! আম্রিগা বোঝে!
    তা লিবিয়ায় নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট গদ্দাফির বাড়িতে বোমা মেরে তার ছেলেকে মেরে কোন সভ্য মানুষের ভাষা বলছেন সুশিক্ষিত বারাক ওবামা?
    ওসামা আর ওবামার মধ্যে ফারাক কতটুকু? সেই সিকান্দার আর দস্যুর?
  • rimi | 24.42.203.194 | ০৫ মে ২০১১ ০৮:০০469426
  • একদম ঠিক বলেছেন রঞ্জনদা।
  • ranjan roy | 122.168.238.128 | ০৫ মে ২০১১ ০৮:০৮469437
  • বন্ধুরা!
    এত সহজে সভ্য-অসভ্যের সীমারেখা টানার আগে খেয়াল করুন সন্ত্রাসবাদী ওসামার সৃষ্টিকর্তা আম্রিগা। আফগানিস্তানে সোভিয়েতপন্থী সরকারের সময় ওসামা সি আইয়ের অফিসার ছিল। আজ সি আই এ নিজের তৈরি ভস্মাসূরকে মেরেছে। এটাই ভবিতব্য।
    যেমন ইন্দিরা আকালিদের দমন করতে ভিন্দ্রনওয়ালেকে তৈরি করলেন, পরে মারলেন ও মরলেন।
    লেখাগুলো পড়লে মনে হয় ওসামা বা কথিত ইস্লামিক সন্ত্রাসবাদের আগে কোন সন্ত্রাসবাদ ছিল না, এখনো নেই।
    মহায়রা, ২০০৫ সালে নোবেল প্রাইজ নিতে গিয়ে বিখ্যাত নাট্যকার হ্যারড পিন্টারের বক্তৃতাটি দেখুন। তথ্য দিয়ে দেখিয়েছেন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে আম্রিগার পররাষ্ট্রনীতি আসলে সংগঠিত আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদ ছাড়া কিছু নয়।
    আম্রিগা কিছু শিখেছে কি! লিবিয়ায় যে সরকারি সন্ত্রাসবাদ আম্রিগা চালাচ্ছে তাতে ভবিষ্যতে আরও বড় এক বিন লাদেন বা আল কায়দা জন্মাবে না তার কোন গ্যারান্টি আছে?
    তফাৎ খালি রেটোরিকে।
    এরা বলে ইস্লামিক ন্যায়ের শাসন আর ওরা বলে মুক্ত দুনিয়ার (সভ্য?) ন্যায়ের শাসন,---- আর আমাদের আমেরিকার প্রতীক, বুকনি এগুলো ভালো লাগে, কোরানের কিছু আল্‌টপকা বিচ্ছিন্ন উক্তি তুলে সন্ত্রাসের সমর্থন করা মধ্যযুগীন মনে হয়।
    গণতন্ত্রের নামে সভ্যতা রক্ষার নামে অনেক বেশি মারণক্ষমতা সম্পন্ন রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস আধুনিক মনে হয়।
  • kallol | 220.226.209.2 | ০৫ মে ২০১১ ০৯:১৯469448
  • এখন তো শোনা যাচ্ছে লাদেনকে নিরস্ত্র অবস্থায় ধরেও গুলি করে মারা হয়েছে। আসলে জেলখানায় জ্যান্ত লাদেন আমেরিকার কাছে অনেক বড় বিপদ। বিচার করতে হবে তো। তখন মিডিয়ার সামনে লাদেন সোভিয়েৎএর আফগানিস্তান আক্রমনের সময়ের মার্কিন বড়ভাইয়ের কথা ফাঁস করে দিলে মুস্কিল। সেই কারনেই ভিন্দ্রেনওয়ালারা মরে, লাদেনরা মরে।
    দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর সৌরমণ্ডলের এই তৃতীয় গ্রহে যত যুদ্ধ হয়েছে তার ৯৯ ভাগই আমেরিকার প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ মদতে। একটা যুদ্ধবাজ দেশ আজ যা খুশী তাই করে বেড়াচ্ছে। তার সাজা কে দেবে? মিথ্যা ছল করে সদ্দামকে শিক্ষা দেবার নামে ইরাক আজ শ্মশান। পাকিস্তানে বসে থাকা ওসামাকে ধরার জন্য ফালতু নিরীহ আফগান মারার সাজা কে দেবে? খুব তো বাতেল্লা। দেখি হিম্মত থাকে বার্মা বা উ:কোরীয়ায় হামলা করুক গণতন্ত্র ফেরাতে। ওখানে চীনের স্বার্থ আছে। পিছনে আছোলা বাঁশ যাবে।
    লিবিয়ায় আর একটা ইরাক তৈরী হচ্ছে।
    সদ্দাম/লাদেন শাস্তির যোগ্য। বুশ নয় কেন? ওবামা হয় কেন? ক্লিন্টন নয় কেন?
  • SB | 115.187.41.60 | ০৫ মে ২০১১ ০৯:২৭469470
  • একটু কোট করেই দিলাম, "One of the hopeful things that I’ve discovered is that nearly every war that has started in the past 50 years has been a result of media lies. The media could've stopped it if they had searched deep enough; if they hadn't reprinted government propaganda they could've stopped it. But what does that mean? Well, that means that basically populations don't like wars, and populations have to be fooled into wars. Populations don't willingly, with open eyes, go into a war. So if we have a good media environment, then we also have a peaceful environment."
  • dukhe | 117.194.225.105 | ০৫ মে ২০১১ ১১:৪৭469481
  • কিন্তু আম্রিগার কর্তব্য কী ? একটা লোক টুইন টাওয়ার ভেঙে দিল, ৫০০০ লোক মরে গেল । সে লুকিয়ে বসে থাকল এক দেশে যারা মুখে বলবে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে লড়ে ফাটিয়ে দিচ্ছি আর তলে তলে তাদের মদত দেবে । আম্রিগা কি ভারতের মত তাদের কাছে লাগাতার 'আবেদন' (যা একটি অশ্বডিম্ব প্রসব করে) চালিয়ে গেলে ঠিক করত ? নাকি জ্যান্ত ধরে এনে অপেক্ষা করত কবে কে বিমান ছিনতাই করে তাকে মুক্ত করে নিয়ে যায় ?
  • lcm | 69.236.179.251 | ০৫ মে ২০১১ ১২:২৬469489
  • ইয়ে, তাহলে এসবের জন্য দায়ী ইউএসএসআর। সোভিয়েত আফগানিস্তানে না ঢুকলে জল এতদূর গড়াতো না বলছেন, এত ঝামেলা হত না - তাই কি?
    আফগানি/পাকিস্তান না হলে, সুদান/সোমালিয়া।
  • Sags | 114.143.7.146 | ০৫ মে ২০১১ ১৩:০৮469490
  • কল্লোলবাবু একটা কথা বলি। উ:কো: বা বার্মা নিয়ে খুবেকটা খুশি হওয়ার সময় মনে হয় চলে যাচ্ছে। লিবিয়া সিরিয়া হয়ে গেলেই ধরা হবে ইরান। আর তারপরে চীন - পদ্ধতি হবে ভিন্ন। দেশে ধনতন্ত্রের বীজ ঢুকে গেলে কমুদের মসনদ থেকে নামাতে সময় লাগেনা। ইনফ্যক্ট একটা বড় অংশ ওয়েট করে কবে গনতন্ত্র আসবে তার জন্যে, তবে না ভোগ করবে। যেমন হয়েছিলো ২০ বছর আগে, তারপরে বার্মা আর উ:কো: ?
  • dukhe | 117.194.225.105 | ০৫ মে ২০১১ ১৩:১৯469491
  • চীন তো ফ্যাসিস্টের বাবা । ট্যাঙ্ক চালিয়ে ছাত্রছাত্রী মেরে বিপ্লব চালিয়ে যাচ্ছে । তবে আম্রিগার তার সঙ্গে লাগার জোর আছে কিনা সেটা অন্য প্রশ্ন । ক্ষমতার প্রশ্ন, আদর্শের নয় ।
  • sda | 117.194.206.191 | ০৫ মে ২০১১ ১৩:৩৩469492
  • ভারতের যে কাজটা অনেকদিন আগে করা উচিত ছিল সেটা আমেরিকা করে দিয়েছে। ইসলামি সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লাগাতার সামরিক অভিযান না চালালে অদূর ভবিষ্যতে সারা পৃথিবীতে ধর্মীয় শাসন কায়েম হবে। আর এর পক্ষে কিছু বললে আবার সেকুলার মানুষজন বড়ই ব্যথিত হন। জানি না আর কত মানুষ মরলে তাঁরা মানবেন যে বড় দেরি হয়ে গেছে।
    বুশসাহেবকে ফাঁসিতে ঝোলানোর প্ল্যান হবে সেদিন যেদিন আমেরিকার থেকে বেশি শক্তিশালী রাষ্ট্র তৈরি হবে। তার আগে ওসব দিবাস্বপ্ন।
  • sda | 117.194.206.191 | ০৫ মে ২০১১ ১৩:৪০469494
  • ধর্মভিত্তিক রাষ্ট্রব্যবস্থায় যারা বিশ্বাস করে, যারা জীবনের প্রতিটি ধাপে মানবিক বোধ কাজে না লাগিয়ে ধর্মগ্রন্থের রেফারেন্স দেয় তাদের থেকে অসভ্য আর কে ই বা হতে পারে !
  • Arijit | 115.249.42.177 | ০৫ মে ২০১১ ১৪:৫৩469495
  • http://www.independent.co.uk/opinion/commentators/fisk/robert-fisk-was-he-betrayed-of-course-pakistan-knew-bin-ladens-hiding-place-all-along-2278028.html

    http://www.guardian.co.uk/world/2011/may/04/osama-bin-laden-killing-us-story-change


    আরো দুটো ছোট ইস্যু আছে।

    (১) শত্রু যত বড়ই হোক আর যত জঘন্য ক্রিমিন্যালই হোক না কেন, তারও ফেয়ার ট্রায়ালের অধিকার রয়েছে। এটা আমেরিকা অন্তত: নিজের দেশের নাগরিকদের জন্যে স্বীকার করে। অবশ্যই গুয়ান্তানামোতে করে না। বা, এই যে সব ডিক্টেটরদের বিরুদ্ধে অভিযান, তারা করে না।

    (২) যুদ্ধে শত্রুর মৃতদেহ হাতে পড়লে সেটাকে ডিফেস করা বা তাদের নিয়মমত সৎকার না করা সম্ভবত: যুদ্ধাপরাধের মধ্যে পড়ে। এই "বর্ডার' বা "লক্ষ্য' জাতীয় সিনেমায় "ভারতীয় সেনাবাহিনী এরকম জঘন্য কাজ করে না' বলে গর্বও করা হয়েছে। যে কোনো ক্রিমিনালও ফাঁসিতে বা ইলেক্ট্রিক চেয়ারে মরলে তার দেহ পরিবারের হাতে তুলে দেওয়ার কথা।
  • al Jazira | 123.242.248.130 | ০৫ মে ২০১১ ১৬:৩২469496
  • এতদ্বারা প্রমাণিত হয়, লাদেন আসলে মরেন নাই। তাঁকে সিম্পলি তুলে নিয়ে যাওয়া হয়েছে আরও অনেক প্লটের জট ছাড়ানোর জন্যে। তিনি সিআইএ-র হাতে দিব্যি জিন্দা আছেন। না হলে, সাদ্দাম হুসেনের বেলায় যা করা হয় নাই, তা লাদেনের বেলায় করা হয়েছে, এমন ভাবা কঠিন। মৃত্যুর বিবরণে অসঙ্গতি ধরা পড়ছে, এমনকি মৃত্যুর তিন-চারদিন পরেও, একটাও মৃতদেহের ছবি নেই কোথাও, কেবল মৌখিক প্রচার চালানো হচ্ছে লাদেন মৃত। উদ্দেশ্যপ্রণোদিত প্রোপাগাণ্ডা ছাড়া আর কিছু নয়। লাদেন বেঁচে আছেন, তাঁকে ধরে আমেরিকায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে এই কথাটি মিডিয়াতে জানানো হলে আল কায়েদা সাথে সাথে আমেরিকার ওপর আরও একটা বিধ্বংসী হামলা চালাতে পারে লাদেনকে ছাড়াবার জন্য, অনেক অনেক মানুষের জীবন যেতে পারে, তাচ্চেয়ে লাদেনকে পুউরো গাপ করে ফেলে "সে মরে গেছে' প্রচার করে ফেলাটা আমেরিকার কাছে অনেক বেশি সুবিধেজনক।

    লাদেন সত্যিই বেঁচে আছেন কিনা, সেটা একমাত্র জুলিয়ানবাবুই খুঁজে বের করতে পারেন।
  • kallol | 220.226.209.2 | ০৫ মে ২০১১ ১৬:৫১469497
  • এটা বেশ লক্ষণের শক্তিশেলের মতো হয়েছে।
    সেই যে রাম স্বপ্নে দেখেছিলেন রাবনটা পাপাত চ মমার চ। হনুমানকে বল্লেন, ""ওটাকে সমুদ্রে ফেলে দে আয়""। তাতে হনু ব্যাটা বল্লে, ""তার দরকার হবে না। ব্যাটা এক্কেবারে মরে গেছে""।
    এবার অবশ্য সমুদ্রেই ফেলে দেওয়া হয়েছে, যদি আবার বেঁচে ওঠে!!!
    অবশ্য আমেরিকার যা ইন্টালিজেন্সের অবস্থা, তাতে হয়তো দেখা গেলো কাকে না কাকে মেরে ফেলেছে। এখন আর লজ্জায় ছবি দেখাতে পারছে না। পুরো সদ্দামের ক্ষেপনাস্ত্র কেস।
  • d | 14.99.107.145 | ০৫ মে ২০১১ ১৬:৫৭469498
  • শমীকের কথায় যুক্তি আছে।
  • aka | 168.26.215.13 | ০৫ মে ২০১১ ১৭:৪৪469499
  • কবে থেকেই বলে আসছি ব্যপারটা ঘোরালো, তখন কেউ মানল না। লাদেন, ৯/১১, আফগানিস্তান সবেতেই কেমন জানি রহস্য রহস্য গন্ধ।

    বাট হোয়ার ইজ শমীক? আল জাজিরা ই শমীক।
  • pi | 72.83.97.171 | ০৫ মে ২০১১ ১৮:১২469500
  • তবে ওবামার রেটিং এর অনেকটাই পুনরুদ্ধার হয়েছে।
  • aka | 168.26.215.13 | ০৫ মে ২০১১ ১৯:১৮469501
  • ওবামার ওপর আমার সম্পূর্ণ কনফিডেন্স আছে, আগামী দেড় বছরে উনি আবার নিজের রেটিং তলানিতে নিয়ে যেত পারবেন।
  • dri | 117.194.246.29 | ০৫ মে ২০১১ ২২:১২469502
  • দুখেকে একটা কথা। ৯/১১ এ ওসামার ইনভলভমেন্ট আছে এ কথাটা (কোর্টে) প্রমাণিত তো নয়ই। এমনকি এফ বি আইয়ের কোর্টে প্রেস করার মত চার্জও নেই। ওদের নিজেদের ওয়েবসাইটে ওসামা বিরুদ্ধে চার্জ হল দুটো এম্ব্যাসি বমিং আর ইয়েমেনে একটা নেভি ফেসিলিটিতে হামলা। ৯/১১ এর কোন উল্লেখ নেই। অর্থাৎ ৯/১১ এর কয়েক ঘন্টার মধ্যেই মিডিয়া বলেছিল এর পেছনে আছে ওসামা অথচ এতদিনেও এফ বি আইয়ের হাতে রিয়েলি ওসামাকে কোর্টে তোলার মত এভিডেন্স হাতে নেই। কিন্তু আফঘানিস্তানে বোম মারার পাবলিক কনসেন্সাস তৈরী হয়েছিল ৯/১১ এর ভিত্তিতেই, ইয়েমেন হামলার ভিত্তিতে নয়। আক্রমণের রেটরিক তৈরী করার সময় এই কথাগুলো মাথায় রাখা দরকার।
  • dri | 117.194.246.29 | ০৫ মে ২০১১ ২২:৩৮469503
  • আর আল জাজিরাকে বলি। আমার গাট ফিলিং (এটা জাস্ট স্পেকুলেশান)। বিন লাদেন আগেই মারা গেছে। সেই খবরটা এতদিন পাবলিক করা হয় নি। এখন করা হল। কেন করা হল? সম্ভবত এর কোন বিগার পারপাস আছে।

    এখন অন্য কেউ একটি বিধ্বংসী হামলা চালিয়ে সেটা আল কায়েদার ঘাড়ে চাপিয়ে দিতে পারে। সেই পসিবিলিটিটা কনসিডার করা উচিত।

    ফাইনালি, জুলিয়ানের প্রতিটি কথা অক্ষরে অক্ষরে বিশ্বাস করাও রিস্কি। সবাই ঢপ মারতে পারে। বিগ মিডিয়া, গভর্মেন্ট, কনস্পিরেসি থিওরিস্ট, এমনকি জুলিয়ান অ্যাসেঞ্জও। কাউকে যদি আপনি ভীষন বিশ্বাস করে ফেলেন, তার থেকে ঢপে আপনি সবচেয়ে বেশী সাসেপ্টিব্‌ল।
  • dukhe | 117.194.231.107 | ০৫ মে ২০১১ ২৩:৩০469505
  • কিন্তু ওসামা তো নিজেই ৯/১১-র দায় ঘাড়ে নিয়েছিল । টিভিতে সেসব বাণী দেখিয়েওছিল ।
    তবে নকল ওসামা কিনা জানিনা । যা দিনকাল ।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আদরবাসামূলক মতামত দিন