এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • ওসামার মৃত্যু এবং পাকিস্তান -অসমù

    Biplab Pal
    অন্যান্য | ০৩ মে ২০১১ | ১২২৯৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • kc | 194.126.37.78 | ০৮ মে ২০১১ ১২:৩৫469539
  • টুইন টাওয়ারের দুটো বাড়িতেই প্লেনের ধাক্কা লাগে,কিছুক্ষণ পরে বাড়িগুলো মাটিতে নেমে আসে। এই ঘটনার প্রায় ১০ ঘন্টা পরে পাশের আরেকটি বাড়ি যেটা ছিল ৪৭ তলা, সেটাও নেমে আসে নীচে। সেই বাড়িটাতে প্লেন ধাক্কা মারেনি। কিন্তু ২ নম্বর বাড়ির একদম পাশে থাকা ম্যারিয়ট হোটেলের বাড়িটাতে প্রায় কিছুই হয়নি। যাবতীয় কনস্পিরেসি থিয়োরি শুরু হয় এখান থেকে।

    যা কিছু অল্প জানি, রাত্রে চেষ্টা করব নামাতে।

    btw শান্তনুদা, আমি ৯৪এর। তাও আবার যদুপুরের। আমাগো কলেজে কিন্তু খড়গপুরের মত বিনয়ের জন্য এক্সট্রা কোনও কেলাস হতনা। :-)
  • saikat | 180.215.52.21 | ০৮ মে ২০১১ ১৩:৫০469540
  • আর ওসামা যে রিমোট ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে টিভিতে নিজেকে দেখছে - এ সম্বন্ধে কার কী মত?
  • Santanu | 82.112.6.2 | ০৮ মে ২০১১ ১৫:৩২469541
  • বিনয় কোথায় দ্যাখলা? মল্লিক স্যার শুধু ছাগল বলেননি, বলেছিলেন, "তুমি কি বাবা এস সি এস টি, নাহলে এতো বোকা ক্যানো'? তারসাথে স্ট্রাকচারে দুটো সেমেসটারেই D

  • Bratin | 117.194.100.76 | ০৮ মে ২০১১ ১৭:৫২469542
  • ও শান্তনু দা, দেশে আসছো কবে?
  • santanu | 95.141.130.90 | ০৮ মে ২০১১ ১৯:১৩469543
  • লাদাখ ঘুরে ৫ জুন, ৩ দিনের জন্য।
  • nyara | 122.167.171.98 | ০৮ মে ২০১১ ১৯:৪৭469544
  • এ ব্যাপারে আমি শান্তনুদার BTech project সম্বন্ধে যা জানি, তা বলা কি ঠিক হবে? নাকি শান্তনুদা নিজেই বলবে?
  • aka | 24.42.203.194 | ০৮ মে ২০১১ ২০:০৪469545
  • কেসি আর শান্তনুদার জন্য আরও রেফারেন্স

    ১।


    ২।


    ৩।


    বিশেষত দুই নং টা দেখলে কনস্পিরেসি বা ঠিকঠাক ব্যাখ্যাটা বোঝা যাবে।
  • Bratin | 117.194.97.205 | ০৮ মে ২০১১ ২০:৪৫469546
  • আরিব্বাস লাদাখ!! যাতা করছো তো!! :-))
  • santanu | 95.141.130.90 | ০৮ মে ২০১১ ২১:০০469547
  • ভাই আকা, সত্যি কথাটা বলি, আমার এখানে অফিসে youtube ব্লক করা আর ক্যাম্পে বোধহয় সবাই ডাউনলোড করতো বলে, কি একটা করে রেখেছে, সে মাল খোলে না।

    ন্যাড়াবাবু, সে যে অনেক টাইপ করতে হবে, প্রায় ৪ মাসের লম্বা গল্প।

    ব্রতীন, লাদাখ বটে তবে ছাপোষা মধ্যবিত্তের মতো আকাশ পথেই যাওয়া আসা। সেই মানালি বা কার্গিল হয়ে দুর্গম গিরি কান্তার মরূর কোন ব্যাপার নাই।
  • Bratin | 117.194.97.205 | ০৮ মে ২০১১ ২১:০২469549
  • তা যাই বলো । লাদাখ হলো লাদাখ। দেশে ফিরে সম্ভব হলে এক বার ফোনিও।
  • Abhyu | 97.81.100.214 | ০৮ মে ২০১১ ২১:৩৫469550
  • তাহলে ন্যাড়াদাই বলে দিন - অন্য কোনো টইএ
  • dri | 117.194.237.181 | ০৮ মে ২০১১ ২২:৪৩469551
  • @বিপ্লব,

    তথ্যসূত্র এইখানে, http://911review.com/articles/griffin/nyc1.html

    ... NIST (2005) says that it “did not generalize these results, since the examined columns represented only 3 percent of the perimeter columns and 1 percent of the core columns from the fire floors”. That only such a tiny percent of the columns was available was due, of course, to the fact that government officials had most of the steel immediately sold and shipped off. ...

    সাইটের অধিকাংশ স্টীল খুব তাড়াতাড়ি বিক্রি করে দেওয়া হয়েছিল। প্লাস, ইনভেস্টিগেশান শুরু করতে খুব দেরী করানো হয়েছিল। সরকারী ইনভেস্টিগেশানই শুরু হয় ২৭শে নভেম্বর, ২০০২, ঘটনার এক বছরেরও বেশী পরে! এবং সেই ইনভেস্টিগেশানে জর্জ বুশ এবং ডিক চেনি যে সাক্ষ্য দিয়েছিলেন সেটা প্রাইভেট, পাবলিক নয়। তার রেকর্ডিং অ্যালাও করা হয় নি। এবং সেগুলো ছিল নট আন্ডার ওথ!
  • dri | 117.194.237.181 | ০৮ মে ২০১১ ২৩:০৮469552
  • * নট জাস্ট রেকর্ডিং, ট্রান্সক্রিপশান পর্য্যন্ত অ্যালাও করা হয়নি।

    আর স্টীলের কঙ্কালের প্রসঙ্গে :

    টুইন টাওয়ারে স্টীলের কাঠামোটা পুরোই ভেঙ্গে পড়েছিল। লাস্টে যেটা দেখা যাচ্ছিল সেটা ঐ চার পাঁচ তলা উঁচু একটা স্টীলের ঢিপি। একটা ১০০ তলা বাড়ি ভেঙ্গে হয়ে গেল চার পাঁচ তলা সমান উঁচু মেটিরিয়াল।

    অন্য হাইরাইজে আগুনের ক্ষেত্রে ব্যাপারটা একটু অন্যরকম হয়েছিল।

    ২০১০এ সাংঘাইতে একটা হাইরাইজে মারাত্মক আগুন লাগে। পুরো বাড়ি ছাই হয়ে যায়, কিন্তু ভেতরের স্টীলের কাঠামোটা সোজা দাঁড়িয়ে ছিল। ছবি দেখে নিতে পারেন। সেই আগুন কিন্তু চার ঘন্টার বেশী জ্বলেছিল। টুইন টাওয়ার তো ঘন্টাখানেকের মধ্যেই ধ্বসে যায়। চার ঘন্টার আগুনেও স্টীল ভেঙ্গে পড়ার মত উইক হয়নি। http://www.danwei.org/shanghai/aftermath_of_the_shanghai_fire.php

    আর ২০০৫ এ মাদ্রিদের উইন্ডসর টাওয়ার তো প্রায় ২৪ ঘন্টা ধরে জ্বলেছিল। সেখানেও স্টীলের কাঠামো ভেঙ্গে পড়ে যায় নি। http://en.wikipedia.org/wiki/Windsor_Tower

    ইরানে ২০০৫এ একটা দশতলা বাড়িতে একটা মিলিটারী প্লেন ক্র্যাশ করে। বাড়ি কিন্তু গুঁড়িয়ে যায় নি। http://www.msnbc.msn.com/id/10346431/ns/world_news-mideast/n_africa/

    একটা স্টীল আর কংক্রীটের বাড়ি একটা প্লেনের ধাক্কায় গুঁড়ো হয়ে যায় না।
  • SS | 99.120.125.223 | ০৮ মে ২০১১ ২৩:১৭469553
  • ৯১১ যে ইনসাইড জব তার সপক্ষে প্রচুর প্রমাণ আছে। মিডিয়া খুব সাবধানে সেগুলো এড়িয়ে যায়। যারা মুখ খোলে তাদের হয় ভয় দেখিয়ে/টাকা খাইয়ে চুপ করানো হয় নয় মেরে ফেলা হয়।



    টেররিজমে এদেশের পলিটিশিয়ানদের তুলনায় বিন লাদেন তো একেবারে বাচ্চা।

    আরো একটা খবর, ল্যারি সিলভারস্টিন যিনি বিল্ডিং লীজ ওনার ছিলেন তিনি ইনসিওরেন্স কোম্পানির কাছে ৭বিলিয়ন ডলার আদায় করেছেন। ৩.৫ বিলিয়ন পাওয়ার কথা ছিল কিন্তু দুটো প্লেনের ধাক্কার জন্য ডবল ধামাকা অফার! বিল্ডিং-৭ যেটায় শুধু আগুন লেগেছিল সেটা কীভাবে প্ল্যানড ডেমোলিশনের কায়দায় ভেঙে পড়ল সেসম্মন্ধে কোনো রিপোর্ট পাওয়া যায় না। ল্যারির একটা ইন্টারভিউয়ে উনি নিজেই বলেছেন যে উনি ফায়ারফাইটারদের অর্ডার দিয়েছিলেন, 'টু পুল ইট'। তার মানে ইনি আগে থেকেই জানতেন যে সবকিছু রেডি করে রাখতে হবে শেষের সেদিনের জন্য।
  • dri | 117.194.237.181 | ০৮ মে ২০১১ ২৩:৩৭469554
  • সেই। এমনি এমনি তো 'পুল ইট' করা যায় না। 'পুল ইট' করতে গেলে পুরো বিল্ডিংএর গাঁটে গাঁটে বোম ফিট করে রাখতে হয়। তারপর রিমোট দিয়ে খুব অর্ডারলি ভাবে ওপর থেকে নীচে বোমগুলো ফাটিয়ে পুল ইট করতে হয়। অনেক প্রিপারেশান ছাড়া এটা সম্ভব নয়। আমার মনে হচ্ছে, আমি এরকম ফুটেজও দেখেছি, ভীষন কেওস, একজন বলছে বিল্ডিং ৭ এ বোম ফাটছে পালাও।
  • SS | 99.120.125.223 | ০৮ মে ২০১১ ২৩:৫৭469555
  • হুঁ, পুল ইট এর জন্য কয়েক সপ্তাহের প্রিপারেশন লাগে। কয়েক ঘন্টায় এই কাজ সম্ভব নয়। ঐ বিল্ডিং এ ২৪ (?) টা কলাম ছিল, ডিমোলিশ করার জন্য সবকটা কলামকে ১/১০ সেকেন্ড প্রিসিশনে ভাঙতে হত সেটা অর্ডিনারি আগুনের পক্ষে করা অসম্ভব।

    দুজন আইউইটনেসকে দেখলাম বলতে যে বম্ব আছে। একজন বললো ফায়ারফাইটারের ওয়াকিটকিতে কাউন্টডাউন হচ্ছিল এবং তাকে বলা হয়, 'রান ফর ইয়োর লাইফ', তার ২-৩ সেকেন্ডের মধ্যে ৭নং ভেঙে পড়ে। ৭নং এর কর্মী এবং প্রত্যক্ষদর্শী ব্যারি জেনিংস মারা যান মিস্টিরিয়াসলি।
  • dri | 117.194.237.181 | ০৯ মে ২০১১ ০১:০৯469556
  • ৯১১ এর ইনভেস্টিগেশান শুরু করতে এক বছরের বেশী সময় লেগেছিল। কিন্তু তুলনায় অনেক, অনেক বেশী প্রম্‌ট ছিল প্যাট্রিয়ট অ্যাক্ট তৈরী করা। ১২ই অক্টোবর ২০০১ এর মধ্যে ড্রাফট তৈরী হয়ে গিয়েছিল ১৫০ পাতার ডকুমেন্ট এবং ২৬শে অক্টোবরে বুশ সেটায় সই করে দিয়েছিল।

    The Act dramatically reduced restrictions on law enforcement agencies' ability to search telephone, e-mail communications, medical, financial, and other records; eased restrictions on foreign intelligence gathering within the United States; expanded the Secretary of the Treasury’s authority to regulate financial transactions, particularly those involving foreign individuals and entities; and broadened the discretion of law enforcement and immigration authorities in detaining and deporting immigrants suspected of terrorism-related acts. The act also expanded the definition of terrorism to include domestic terrorism, thus enlarging the number of activities to which the USA PATRIOT Act’s expanded law enforcement powers can be applied.

    ২৯শে মে ২০১১ তে এই অ্যাক্ট এক্সপায়ার করে যাবে। এটা এক্সটেন্ড করতে গেলে যে আরেকটা বড়সড় টেররিজ্‌ম চাই। কী হবে কে জানে।
  • Bratin | 117.194.96.165 | ০৯ মে ২০১১ ০৮:৩০469558
  • ধুর বাবা। খালি লিঙ্ক দেয়। আমার মতো নন টেকনিক্যাল লোকের জন্যে পাতি বাংলায় বুঝিয়ে বলো kc বা শান্তনু দা বা নয় কেউ।
  • aka | 24.42.203.194 | ০৯ মে ২০১১ ০৮:৫৬469560
  • ডি: আমি আদৌ টেকনিকাল নই, এমনকি ঠিক মতন বুঝিও না। কিন্তু লিং দেখেছি, অনেকেই শুনতে পায় না বা দেখতেও পায় না ঠিক মতন। তাই যা দেখেছি তাই বলি।

    টুইন টাওয়ার ভেঙে পড়ার অফিসিয়াল ব্যাখ্যাটা হল যা অনেকটা শান্তনু দা বলেছেন। কিন্তু শান্তনু দা স্ট্রাকচারটার একটু সিম্পলিফাই করেছেন। স্ট্রাকচারটা কেমন? প্রথমে স্টীলের কোর মানে একগুচ্ছ স্টীলের কলাম (২৪ টা), তার সাথে কিছু কঙ্ক্রিটও আছে কিন্তু মূলত ২৪ টা স্টীলের কলাম। এবারে তার চারপাশে ঘিরে অফিস, মধ্যে এলিভেটর ইত্যাদি। আর একদম বাইরে হল আরও একটা স্টীলের স্ট্রাকচার যাকে কিনা ফ্যাসাদ বলেছে (ফ্যাসাদ সম্বন্ধে আমার ধারণা হল .NET এ যাকে ফ্যাসাদ লেয়ার বলে)। মানে ঠিক আসল নয় নকল একটা লেয়ার এখানে মনে হল ঝড় ঝাপটা সামলানোর জন্য, আসলি কোরকে বাঁচানোর জন্য আরও একটা স্টীলের লেয়ার। এসব যখন প্ল্যান করা হয়েছিল তখন অতবড় বিল্ডিং যাতে ভূমিকম্প, ঝড় ঝঞ্ঝা, এমনকি প্লেনের ধাক্কাও সামলাতে পারে সেই কথা মাথায় রেখেই বানানো হয়েছিল। এমনকি একজন বলেছে যে সে মনে করে টুইন টাওয়ার একাধিক প্লেনের ধাক্কা সামলাতে পারে।

    কিন্তু কি হল, না মাত্র এক ঘন্টার আগুনে আর প্লেনের ধাক্কায় ভেঙে পড়ল সাধের টুইন টাওয়ার। অফিসিয়াল ব্যাখ্যা কি? শুনলাম একে বলে প্যানকেক থিওরি - খুব গরমে বাইরের ফ্যাসাদ ভেঙে পড়ে তখন একের পর এক ফ্লোর অন্যের ওপর (ক্যাসকেডিং এফেক্ট) কোলাপ্স করে। এখানেই কবি হুহা করে কেঁদেছেন। দুনিয়ার অনেক ইঞ্জিনিয়ার, ফিজিসিস্ট অনেক প্রশ্ন তুলেছেন। যেমন

    ১। স্টীল গলতে যে মিনিমাম তাপমাত্রা লাগে তাহল ২৭০০ ডিগ্রি ফারেনহাইট। প্লেনের তেল কি? না হাইড্রোকার্বন, সর্বোচ্চ তাপমাত্রা হল ১২০০ ডিগ্র্রি ফারেনহাইট। তার পরেও প্লেন ধাক্কা মারার পরে ঐ গত্তে লোকজন দেখা গেছে। তাপমাত্রা খুব বেশি হলে সেখানে লোক দাঁড়ালো কি করে?

    ২। ধোঁয়া কালো মানে আগুন প্রায় নিভে এসেছে সেই তাপমাত্রা এত বেশি হল যে ঐ অত স্টীল গলিয়ে দিল?

    ৩। যদি ধরে নেওয়া যায় প্যানকেক থিওরি ঠিক তাহলে তো প্রতিটা ফ্লোর একে অপরের ওপর জমা হয়ে একটা বিশাল বড় স্ট্যাক তৈরি করবে। কই সেরকম কিছু দেখা যায় নি। যা দ্রি বলেছেন।

    ৪। এর পরেও কোর ২৪ টা কলাম খাঁড়া দাঁড়িয়ে থাকার কথা। স্পেনে বা ইরানে এর থেকে বেশি আগুনেও কিন্তু স্টীলের কোর অক্ষত ছিল। পৃথিবীতে আগুনে স্টীলের বাড়ি ভেঙেছে এমন উদাহরণ তিনটি - এক নর্থ টাওয়ার, দুই সাউথ টাওয়ার, তিন বিল্ডিং সেভেন। সবগুলিই একইদিনে।

    ৫। গ্রাউন্ড জিরোতে খুব বেশি স্টীল পাওয়া না গেলেও অনেক থার্মাইট পাওয়া গেছে। থার্মাইট নাকি ক®¾ট্রাল ডেমোলিশনে ব্যবহার করা হয়।

    এইসব ওপেন প্রশ্ন রয়েছে। যার কোন সঠিক ব্যাখ্যা এখনও পাওয়া যায় নি।
  • aka | 24.42.203.194 | ০৯ মে ২০১১ ০৯:০২469561
  • সব না দেখুন এই ভিডিওটা দেখে নিন।

  • lcm | 69.236.162.248 | ০৯ মে ২০১১ ০৯:১২469562
  • তা কেন। এই তো, বলছে --
    Why Did the World Trade Center Collapse? Science, Engineering, and Speculation

    বাড়ি দুটোর সমস্ত ফ্লোর আগুন লেগে পুড়ে ভেঙ্গে যায় নি (যেমন উদাহারণ দ্রি দিয়েছে )। ভেঙেছে 'চাপ'-এ, ১০ সেকেন্ডে পুরো ১০০+ তলা উঁচু বাড়ি ভেঙে পড়ে, ঘন্টায় ২০০ কিমি স্পিডে -- কন্সপিরেসি/প্ল্যান করেও এভাবে ভাঙ্গা অভাবনীয়।

    টাওয়ার দুটোর প্রত্যেকটার ওজন ৫০০,০০০ টন। নিজের ১৩০০ টন ওজন প্লাস ঘাড়ের ওপর ১০ তলার ৪৫,০০০ টন ওজন সামলাতে না পেরে ফ্লোর কোল্যাপ্স করতে থাকে, যত নীচের ফ্লোর তত বেশী ওজন ঘাড়ের ওপর, তত দ্রুত কোল্যাপ্স (ডোমিনো এফেক্ট)।

    ...The floor below (with its 1,300 t design capacity) could not support the roughly 45,000 t of 10 floors (or more) above ....

    This started the domino effect that caused the buildings to collapse within 10 seconds, hitting bottom with an estimated speed of 200 km per hour.


    এইভাবে চেপ্টে যাওয়ায়, স্টিলের কলাম গুলো যেভাবে পোড়া বাড়িতে দেখা যায় (কংকালের কাঠামোর মতন দাঁড়িয়ে) থাকে, সেভাবে দেখা যায় নি, শুধু একদম নীচের কাঠামো (সবথেকে চওড়া) কলামগুলো দাঁড়িয়ে ছিল।

    স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ারিং-এর পন্ডিতরা অনেকে বিস্ময়ে অভিভুত, ১০০ তলা বাড়িতে প্লেন ঢুকে বার্স্ট করলে কি হতে পারে, সেটা নিয়ে বিশেষজ্ঞরা এখন যতটা অবহিত, সেপ্টেম্বর ১১-এর আগে ছিলেন না, সে বিষয়ে সন্দেহ নেই।

    আর, ইনভেস্টিগেশন দেরীতে শুরুর মূল কারন, এই ৭০০,০০০ টন রাব্‌ল সরাতে একটা প্ল্যানিং, সময় লাগে। তদন্ত শুরু করতে দেরী হয়।

    http://www.tms.org/pubs/journals/jom/0112/eagar/eagar-0112.html
  • suku | 115.184.107.180 | ০৯ মে ২০১১ ১০:৩৪469563
  • বিল্ডিং ভাঙ্গার জন্য স্টিল গলে যাওয়ার বোধহয় দরকার নেই, এখানে বিবেচ্য প্যারামিটার সম্ভবত ঈল্ড স্ট্রেংথ, যা কিনা তাপমাত্রা বাড়ার সাথে সাথে হুহা করে কমতে থাকে। ঠিক কতটা কমবে তা স্টিলের গ্রেডের উপর নির্ভর করবে। ১২০০ ডিগ্রি ফারেনহাইট, মানে সাড়ে ছশো সেন্টিগ্রেডে মনে হয় ঐ লোড (যা শান্তনু বা এলসিয়েম বল্লেন) সামলানো একটূ মুস্কিলই হবে।
  • kc | 194.126.37.78 | ০৯ মে ২০১১ ১১:২৯469564
  • শুধু তাই নয়, যে অ্যাকিউরেসিতে থারমাইট বেস্‌ড এক্সপ্লোসিভ ফেসেডের কলাম বা কোরের কলামে বসাতে হত ক®¾ট্রালড ইমে্‌প্‌লাশনের জন্য, সেই লেভেলের অ্যাকিরেসি এবং স্ট্রাকচারে সেই লেভেলের অ্যাকসেস কারুরই ছিলনা। ফেসেড পরিস্কার করার লেবার গুলোর কাছেও ছিলনা। আর স্ট্রাকচারের ইল্ড স্ট্রেংথের থেকেও আমার কাছে বেশী ইম্পর্ট্যান্ট লাগে কানেকশনের (মনে যেখানে বিম আর কলামগুলো মিলিত হয়) অবস্থার উপরে। ডব্লুসিটির বেশ কিছু কানেকশন বোল্ট টোটাল জং ধরা অবস্থায় পাওয়া গেছিল। তাছাড়া ওয়েল্ডিংএর কাজ হয় বেশ হাই টেম্পারেচারে, ঐ তাপমাত্রায় উতপ্ত হয়ে, ওয়েল্ডিং শেষ হয়ে গেলেই স্বাভাবিক ভাবে হঠাৎ ঠান্ডা হলে স্টিলের মধ্যে স্ট্রাকচারাল ফ্যাটিগ ডেভেলপ করে। পেট্রোকেম প্ল্যান্টে বড় বড় স্টিলট্যাঙ্কের কনস্ট্রাকশনের সময় এই ফ্যাটিগ কে ওভারকাম করবার জন্য স্ট্রেস রিলিভিং বলে একটা কাজ করা হয়। এসব কিছুই ঐ বাড়িগুলোর কনস্ট্রাক্‌শনের সময় হয়নি। এছাড়াও বাড়িগুলোর ইন্টার্ন্যাল স্টিল স্ট্রাকচারের করোশন প্রোটেকশন সিস্টেমের বিশেষ কিছু ডকুমেন্টারি এভিডেন্স পাওয়া গেছিল বলে শোনা যায়নি।

    এই সব কান্ডকারখানার জন্য বাড়িগুলোর ডিজাইন্ড ফ্যাকটর অফ সেফটি অনেক কমে গেছিল। তার উপরে অত বড় প্লেনের ধাক্কা ফলে সাডেন জার্ক + একটু পরে কিছু বোল্টের শিয়ার হয়ে যাওয়া + শান্তনুদার বলে দেওয়া ঘটনাপরম্পরা।

    বাকীটা আরেকটু পরে।
  • lcm | 69.236.162.248 | ০৯ মে ২০১১ ১১:৫০469565
  • তবে, কেসি একটা জিনিস মনে করিয়ে দিয়েছে ... 7 World Trade Center - http://en.wikipedia.org/wiki/7_World_Trade_Center - এই প্রায় ৫০ তলা বাড়িটা নিয়ে বেশী কথা শোনা যায় না। হয়ত কোল্যাটারাল ড্যামেজ হিসেবে ধরে নেওয়া হয়েছে। ২০০৬-এ এটা নতুন করে তৈরী করে চালুও করে দিয়েছে।
  • kallol | 220.226.209.2 | ০৯ মে ২০১১ ১২:০৩469566
  • এতোদিনে সাঙ্গ হলো। ন্যায়বিচার হলো ৯/১১র। আমেরিকার গোয়েন্দাদের বছরের পর বছর ধরে প্রচন্ড কষ্টসাধ্য প্রচেষ্টার ফল মিললো। শেষ পর্যন্ত তারা বিন লাদেন নামের ""গণহত্যাকারী""কে সাজা দিতে পারলো। পাকিস্তানের প্রত্যন্ত অঞ্চল অ্যাবোটাবাদে লুকিয়ে থাকা শয়তানটিকে খতম করা গেলো। আমেরিকান সেনাদের সাথে গুলির লড়াইয়ে সে মারা গেলো। তার সাথে আরও ৩ জন প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ মারা গেছে (লাদেনের পুত্র ও ২জন বার্তা বাহক)।

    কিন্তু কিন্তু কিন্তু..................
    কারা যেন, নাকি, কে যেন তথ্য প্রমাণ দিয়ে দেখিয়েছেন লাদেন মারা গেছেন অনেক আগেই। মানুষটির নাম ডেভিড রে গ্রিফিন। তিনি তাঁর OsamabinLaden.DeadorAlive? (2009) বইতে সে কথাই যথেষ্ট প্রমান সহকারে বলেছেন।
    কে এই ডেভিড রে গ্রিফিন? সিআইএর ভূতপূর্ব গরিষ্ঠ পদাধীকারী উইলিয়াম ক্রিস্টিসনএর মতে, ""বর্তমানে আমেরিকার সবচাইতে ধুরন্ধর ও বুদ্ধিমান রাজনৈতিক বিশ্লেষক ""।
    তাঁর বইতে গ্রিফিন বলছেন, ""অত্যন্ত গোপনে কিছু মানুষ ভুয়ো ভিডিও বেশ কিছু টেপ উৎপাদন করতে সমর্থ হয়েছিলো, যে গুলো সময় সময় নানান বৈদ্যুতিন মাধ্যমে প্রকাশ করে সাধারনের কল্পনায় এমন ধারনা তৈরী করা গিয়েছিলো, যেন লাদেন জীবিত আছেন।"" এই ধারনার কথা তাঁকে বলেছেন ইউসএ স্টেট ডিপার্টমেন্ট অফিস অফ কাউন্টারটেররিজমের ভূতপূর্ব ডেপুটি ডিরেক্টর টেরেল ই অ্যামল্ড। এমনকি ক্রিস্টিসনও বলছেন,আমেরিকা এবং তার মিত্রদের এক ক্ষমতাশালী গোষ্ঠী চেয়েইছিলো গন্ডোগোলটা জিইয়ে রাখতে, যাকে তারা দুই সভ্যতার সংঘর্ষ বলে নাম দিয়েছে। তারা অতীতে এবং এখনো সে চেষ্টা করেই চলেছে যাতে আমেরিকার আফগান আগ্রাসনকে বৈধতা দেওয়া যায়। যাতে এমন একটা অবস্থা(সত্য বা বানানো) তৈরী করা যায়, যেখানে আরও আরও যুদ্ধের সম্ভাবনা থেকেই যায়।
    জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণে ওবামা বলেন, "৯/১১র আক্রমনের পরে পরেই আমরা জেনে যাই এর পিছলে আছে আল কায়দা যার নেতৃত্বে আছে বিন লাদেন। অথচ এফবিআইএর ইনভেস্টিগেটিভ পাবলিসিটির প্রধান রেক্স টমেব্‌ক যখন জিজ্ঞাসা করা হয় বিন লাদেনের বিরুদ্ধে অভিযোগের তালিকায় ৯/১১ নেই, অথচ প্রথম ১০ বিপজ্জনক সন্ত্রাসবাদীদের তালিকায় তিনিই প্রথম নাম। তার উত্তরে তিনি বলেন যে, বিন লাদেনের বিরুদ্ধে ৯/১১র ঘটনায় জড়িত থাকার কোন জোরদার প্রমাণ নেই।
    ওবামা আরও বলেন, ""আমরা আফগানিস্তানের ক্ষমতা থেকে তালিবানদের সরিয়ে দিয়েছি কারন ওরা বিন লাদেনকে আশ্রয় দিয়েছিলো। অথচ তালিবান সরকার বারবার বলেছে যে, ৯/১১য় বিন লাদেনের জড়িত থাকার প্রমাণ দিলেই তারা বিন লাদেনকে আমেরিকার হাতে তুলে দিতে রাজি (বেশ যুক্তিপূর্ণ কথা)।
    ওবামা ভাষনে একথাও বলেন, ""আমরা আমাদের মিত্রশক্তির সাথে সারা পৃথিবী জুড়ে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধে অসংখ্য আল কায়দার সন্ত্রাসীকে গ্রেফতার ও খতম করেছি। শুধু বিন লাদেনই গ্রেফতার এড়িয়ে পালিয়ে গেছে।""
    অথচ সিআইএ তাদের লাদেন খোঁজার কাজ বন্ধ করে দেয় ২০০৫ সালে, কারন সিআইএ মনে করেছে তখন সে আর ততো বিপজ্জনক নয় বা হয়তো আর বেঁচেই নেই।
    গ্রিফিনের মতে বিন লাদেন মারা গেছেন সম্ভবত: ২০০১ ডিসেম্বরে। এক নম্বর কারন হিসাবে তিনি বলছেন লাদেন ও তার সহযোগীদের ফোনে আড়ি পাতার কাজ সিআইএ বন্ধ করে দেয় ১৩ ডিসেম্বর ২০০১এ। দুই নম্বর কারন হিসাবে তিনি বলছেন ২৬ ডিসেম্বর ২০০১ একটি পাকিস্তানী দৈনিকে লেখা হয়, ""আফগান তালিবান অন্দোলনের এক প্রভাবশালী সদস্য বলেন যে, তিনি নিজে বিন লাদেনের অন্ত্যেষ্টিতে উপস্থিত ছিলেন এবং ইসলামী রীতি অনুযায়ী দফনের আগে ওনার মুখও দেখেছিলেন। তিন নম্বর কারন হিসাবে তিনি লিখছেন, ২০০১এর নভেম্বরের শেষ দিকে বা ডিসেম্বরের প্রথমদিকে তোলা বিন লাদেনের একটি ভিডিও, যেটি বিশ্লেষন করে সিএনএনের মেডিকাল করোসপন্ডেন্ট এবং ব্রেন সার্জন ড: সঞ্জয় গুপ্ত দেখিয়েছেন ঐ সময়ে লাদেন সম্ভবত: কিডনি ফেলিওরের শেষ পর্যায় ছিলেন। দাড়ি পেকে যাওয়া, চামড়া ধূসর ও নির্জীব দেখানো ও ক্ষীণ স্বাস্থ্য ; এসব লক্ষণ খুবই প্রকট। আমেরিকার গোয়েন্দা বিভাগের মতে বিন লাদেনকে তিন দিন অন্তর ডায়লিসিস করতে হতো। আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমে প্রাকাশিত খবর অনুযায়ী ২০০১এর জুলাইয়ে বিন লাদেন দুবাইয়ের একটি আমেরিকান হাসপাতালে তার কিডনির চিকিৎসা করাচ্ছিলেন (৩১ অক্টোবর ২০০১ লে ফিগারো)। ৯/১১র আগের রাতে একটি পাকিস্তানী হাসপাতালে ওনার ডায়লিসিস চলছিলো। ড: গুপ্ত আরও মনে করেন, বিন লাদেনের হয়তো স্ট্রোকও হয়েছিলো, কারন ঐ ভিডিওতে তার হাত নড়ছিলো না। বিশেষ করে বাঁ হাত একেবারেই নাড়াননি (দ্য ওয়েস্ট'স ইমমর্টাল টেররিস্ট - নিউ এজ ২৯ ডিসেম্বর ২০০৯) । ২০০১ এর নভেম্বর-ডিসেম্বরে বিন লাদেন যে শারীরিক অবস্থার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছিলেন, তাতে কয়েক দিন বা টেনেটুনে কয়েক সপ্তাহ বেঁচে থাকাটাই ভনক আশ্চর্যের। সেটাও সম্ভব করতে গেলে তাকে ক্রমাগত ডায়লিসিস দিয়ে যেতে হতো, যেটা ঐ তোরাবোরা সময়ে আদৌ সম্ভব ছিলো না। ফলে বিন লাদেনের রেনাল ফেইলিওর হতে হতে বেঁচে যাওয়া ও তারপর প্রায় দশ বছর বেঁচে থাকাটা কষ্টকল্পনার চেয়েও কিছুটা বেশী। চতুর্থত: গ্রিফিন বলছেন, ২০০২ ফেব্রুয়ারীতে বিন লাদেনের দেহরক্ষীরা গ্রেফতার হন। ওঁরা বিন লাদেনের ধারে কাছেও ছিলেন না। অর্থাৎ বিন লাদেনের দেহরক্ষীর প্রয়োজন ফুরিয়ে গেছিলো। কারন............ মানুষটা বেঁচেই ছিলো না।

  • Netai | 121.241.98.225 | ০৯ মে ২০১১ ১২:২২469567

  • saikat | 202.54.74.119 | ০৯ মে ২০১১ ১২:৩৩469568
  • ওসামাকে মারার এই অপারেশনের নাম নিয়েও ধন্দ আছে। বলা হচ্ছে অফিশিয়াল নাম ছিল Operation Neptune Spear আর ওসামার কোড নাম ছিল JackpotJeronimo নিয়ে হইচই-এর পরই কী ঘটল এটা?
  • kallol | 220.226.209.2 | ০৯ মে ২০১১ ১২:৪৮469569
  • নেতাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
  • Biplab Pal | 63.118.38.200 | ০৯ মে ২০১১ ২০:২৯469571
  • http://en.wikipedia.org/wiki/9/11_conspiracy_theories

    এই আর্টিকলে এখানে চক্রান্ত তঙ্কেÄ বিশ্বাসী জনগনের তোলা সব প্রশ্নের উত্তর পাবেন।
    আমি নিজে সেদিন টুইন টাওয়ারের দু মাইল দূরে ছিলাম-তাই এব অতিবামদের কল্পনাপ্রবন অপবিজ্ঞানে উৎসাহী নই। সব অপবিজ্ঞানের উত্তর এই আর্টিকলে আছে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা মনে চায় মতামত দিন