এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • SUVRA BHATTACHARYA | 80.239.243.75 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০৭:৪৪484426
  • ভাবতে অবাক লাগে কোমলগান্ধারের মত যুগান্তকারী চলচিত্র বাংলার দর্শক গ্রহন করেনি!
    অথচ ফ্রান্স সহ বিশ্বের অনেক দেশেই এই সিনেমাটির কদর আজও বজায় আছে!
    প্রথাগত গল্পের বাইরে বেড়িয়ে এসে সম্পূর্ণ একটি প্রেমের গল্পকে কিভাবে দেশ কালের ভাঙ্গাগড়ার যুগযন্ত্রণার পটে ফুটিয়ে তোলা যায় জীবনের পরতে পরতে জড়িয়ে!
  • SUVRA BHATTACHARYA | 80.239.243.75 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০৮:০৮484330
  • বন্ধুরা খুবই দু:খিত!
    নেহাৎ মোবাইলের কোনো যন্ত্রীয় যন্ত্রণা বিধুরতায় ভুল নির্দেশের শিকার হওয়ার ফলে যন্ত্রকে বিশ্বাস করে দিনের শুরুতেই ১১বার ঠকতে হলো এভাবে!
    আশাকরি অপরাধ মার্জনীয়!
  • Abhyu | 97.81.69.155 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০৮:১৮484341
  • কিন্তু যাই বলুন, আপনি মোবাইল থেকে এত নির্ভুলভাবে টাইপ করেছেন দেখে খুব ভালো লাগলো। এবং আপনার বাংলা শব্দচয়নও বেশ উচ্চাঙ্গের।
  • kallol | 115.241.18.183 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০৮:৩৪484352
  • কোমল গান্ধার, আমার প্রিয়তম সিনেমা। আমি যেখানেই যেখানেই থাকি, আমার সাথে একটা কোমল গান্ধারের ডিভিডি থাকে।
    শুনেছি বসুশ্রীতে তিন দিন চলেছিলো। আসলে বাঙ্গালী তখনো, এই ধরণের ফিল্ম দেখতে অভ্যস্থ নয়। এমন নয় যে ন্যারেটিভ ছিলো না। কিন্তু বড় ন্যারেটিভকে ভেঙ্গে যে ছোট ছোট ন্যারেটিভ তৈরী করেছেন ঋত্বিক, সেরকম তখন খুব একটা দেখা যেতো না। গল্প হিসাবেও বেশ নতুন। নাটক নিয়ে সিনেমা এর আগে কেউ ভাবে নি। যেখানে নাটক নিজেই একটা চরিত্র। গণনাট্য, দেশভাগ, কমিউনিষ্ট রাজনীতি, প্রেম ও এই সব কটি উপাদানের জটিলতা বাঙ্গালী নিতে পারে নি। যদিও এ গল্প বাঙ্গালী মধ্যবিত্তেরই গল্প। ছবিটা ৬৮-৭০এ রিলিজ করলে সাংঘাতিক সফল হতো।
    তবে বাঙ্গালী চিরকালই ইন্টেলেকচুয়ালী ওভাররেটেড। নতুন কিছু নিতে প্রচুর ব্যথা। উদাহরণ - কোমল গান্ধার, প্রাইজ পাওয়ার আগে পথের পাঁচালী, মহীনের ঘোড়াগুলি........
    aamaar any ekaTi bhIshhaN priya chhabi kishorakumaarer barhati kaa naam daarhi. eo kimaashcharJ oi basushrItei tin din (hyaa`n, ebaarao tina din) chalechhilo. takhana kishor gaayaka hisaabe madhya gagane (1974). sei samayer kishor meinasTrim hindi chhabike hullaaT khilli karachhen. baa`MgaalI eba`m bhaaratIya darshaka nite paare ni. aami aneka khu`njeo er kon siDi/DibhiDi to dUre thaak, kon klipi`m o paai ni. gugala karale prachur tathay paaoyaa Jaay. oi abdii. keu sandhaan dite paarale kRitaj`N thaakabo.
    duTo philm niyei aneka kichhu balaar aachhe.
  • kallol | 115.241.18.183 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০৮:৩৭484363
  • এটা কেমন হলো! পষ্ট দেখলুম ডানদিকে বাংলা। পোস্ট করার পর ইংরাজি রয়ে গেলো কোংকোয়ে???
    তাই আবর পোস্ট করলাম।

    আমার অন্য একটি ভীষণ প্রিয় ছবি কিশোরকুমারের বড়তি কা নাম দাড়ি। এও কিমাশ্চর্য ঐ বসুশ্রীতেই তিন দিন (হ্যাঁ, এবারও তিন দিন) চলেছিলো। তখন কিশোর গায়ক হিসাবে মধ্য গগনে (১৯৭৪)। সেই সময়ের কিশোর মেইনস্ট্রিম হিন্দি ছবিকে হুল্লাট খিল্লি করছেন। বাঙ্গালী এবং ভারতীয় দর্শক নিতে পারে নি। আমি অনেক খুঁজেও এর কোন সিডি/ডিভিডি তো দূরে থাক, কোন ক্লিপিং ও পাই নি। গুগল করলে প্রচুর তথয় পাওয়া যায়। ঐ অব্দিই। কেউ সন্ধান দিতে পারলে কৃতজ্ঞ থাকবো।
    দুটো ফিল্ম নিয়েই অনেক কিছু বলার আছে।
  • kallol | 115.184.70.41 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৫:১০484367
  • কেডিকে যে কি বলে ধন্যবাদ দেবো। এই সাইটটার কথা জানতাম না।
  • PT | 203.110.243.21 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৬:০৯484368
  • বাঙালী আরও একটা ছবি নিতে পারেনি: কাঞ্চনজঙ্ঘা। তার পরে বোধহয় সত্যজিৎ সহজতর থীমের দিকে সরে যান।
  • nyara | 122.172.214.128 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৬:৪৪484369
  • আমার মতন বাঙালীরা এখনও নন-লিনিয়ার ন্যারেটিভের ছবি নিতে পারিনা। তাই আমার ভাল লাগে উত্তম, মিঠুন, পোসেনজিত।
  • aranya | 144.160.226.53 | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০৩:৩২484370
  • কোমলগান্ধার আমার-ও খুব প্রিয় ছবি। ১৯৮২-তে যাদবপুরে ঋত্বিক রেট্রোস্পেক্টিভে প্রথম দেখেছিলাম, সম্মোহিতের মত। পরে আরও কয়েকবার দেখেছি, সম্মোহন-টা থেকেই গেছে।
  • SUVRA BHATTACHARYA | 80.239.243.65 | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০৬:২৬484372
  • অর্থাৎ একটা বিষয় পরিস্কার, আমরা বাঙালিরা মুলত ঘরকুনো প্রজাতি!
    অভ্যস্ত বাঁধাধরা ছকের বাইরে বেড়িয়ে আসতে আমাদের আলস্য অনীহা এবং উন্নাসিকতা রয়ে গেছে.

    এবং বিদেশ থেকে সময় মতো পুরস্কৃত স্বীকৃতি না মিললে রবীন্দ্রনাথ রবিঠাকুর রয়ে যেতেন আর পথের পাঁচালিও বসুশ্রীতে ঐ তিন দিনই চলিত!
    তাই আমাদের জন্য হুজুক দরকার!
  • kallol | 119.226.79.139 | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০৯:২২484373
  • বাঙ্গালী সাধারনভাবে 'হুজুকে' সে তো কবেই হুতোম বলে গেছেন।
    ওসব বাদ্দাও। সে তো ঋত্বিকও বাঙ্গালী ছিলেন। সত্যজিতের মতে ওনার চেয়ে অনেক বেশী বাঙ্গালী।

    কোমল গান্ধার। সম্ভবত: বিষ্ণু দে'র কবিতার বই নাম রেখেছি কোমল গান্ধার থেকে নামটি অনুপ্রাণিত।

    কোমল গান্ধার নিয়ে একটা চিত্র সমালোচনা নামিয়ে দেবো এমন উদ্ভট বিশ্বাস আমার নিজের ওপর নেই। আমি শুধু মুগ্‌ধতার কথা বলে যেতে পারি।

    প্রথমবার দেখছি ১৯৭৭ কি ১৯৭৮এ শিশির মঞ্চে ঋত্বিক রেট্রোতে।
    সেই রাত থাকতে লাইন শিশির মঞ্চের কাউন্টার থেকে রবীন্দ্র সদনের দিকে। তখন বর্ষাকাল। ফলে বৃষ্টি হচ্ছিলো রাত থেকেই। আমাদের মধ্যে প্রথম এসেছিলো উমা। উমাকান্ত ঋত্বিক পাগলদের মধ্যে একনম্বরে। পরে ও কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের এস এফ আইয়ের জিএস হয়েছিলো। উমাই একমাতে ছাতা নিয়ে আসতো। আমরা সাত-আটজন আসতাম একসাথে রাত তিনটে নাগাদ, যে যার বাড়ি থেকে হাঁটতে হাঁটতে রাসবিহারী মোড়ে এসে, তারপর একসাথে। সারা রাস্তা আমি, শুভ্র, মলয় গান গাইতে গাইতে হাঁটতাম। তরপর লাইনে দাঁড়িয়েও চলতো গান। সে প্রায় অনুরোধের আসর। তবে, সবই আইপিটিএ বা পরের সলিল-জ্যোরিরিন্দ্র-প্রতুল-বিনয়(চক্রবর্তি) ও অন্যান্য নানান লোক ও গণ সঙ্গীত। অনেক সময় ভালো বৃষ্টি নামতো, কিন্তু লাইন ছাড়তো না কেউ, গানও না।

  • kallol | 119.226.79.139 | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০৯:৪৩484374
  • তখন দূরদর্শণ যুগ। সে সময় একটা অনুষ্ঠান হতো, চেনা মুখ অচেনা মানুষ। কি না, অমল দত্ত আর সুরজিত সেনগুপ্ত তবলা বাজালো, পিকে শচিনকত্তার গান গাইলো, এই সব আর কি।
    কি কান্ডো, একবার সৌমিত্র আর সুপ্রিয়া একসাথে। সৌমিত্র কবিতা পড়লেন, সুপ্রিয়া কি একটা রবীন্দ্রসঙ্গীত গাইলেন (ফলে গানটাই অচেনা লাগলো)। এর পর আড্ডা হচ্ছিলো। সৌমিত্র কথায় কথায় বললেন আমার তো আর ঋত্বিকদার সাথে কাজ করা হলো না। আমাকে দেখলেই বলতেন, ""ঢ্যাঙ্গা মানকের হিরো""। তুই ঋত্বিকদার কথা বল। সুপ্রিয়া মেঘে ঢাকা তারর কথা বলে যাচ্ছিলেন। কেমন করে সেই কাশতে কাশতে রক্ত ওঠার দৃশ্যে ঋত্বিক নিজে অভিনয় করে দেখিয়েছিলেন। প্রডিউসার চেয়েছিলেন বলে দুটো ক্লাইমেক্স তোলা হয়েছিলো। একটায় নীতা ফিরে আসছে বাড়িতে, অন্যটা আমরা যেটা দেখি - আমি বাঁচতে চাই। পরে প্রডিউসারকে না জানিয়ে বাঁচতে চাইটাই রেখে দেন। বিশ্বজিত(প্রসেনজিতের বাবা) ব্ল্যাঙ্ক চেক নিয়ে সাধাসাধি করেছেন ওনার ব্যানারে ফিল্ম বানানোর জন্য। পাত্তা দেন নি। এই সব চলছে। আর আমি টিভির সামনে বসে বসে সুপ্রিয়ার বাপান্ত করছি - ওরে কোমল গান্ধারের গল্প বল। তা, এর মধ্যে সৌমিত্র সেটা বলে ফেলেছে।
  • kallol | 119.226.79.139 | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১০:০৯484375
  • তাতে সুপ্রিয়া যা বল্লেন, তা আমার শোনা ঋত্বিক স্তুতির চূড়ান্ত।
    বল্লেন - পুলু বিশ্বাস কর, আমি কিছু জানি না। ঐ ছবিটা নিয়ে আমার সাথে ঋত্বিকদার কোন চুক্তি হয়নি। আমি গল্পটাও জানি না। থিয়েটার নিয়ে কিছু একটা। সৌমিত্রর তো চোখ গোলগোল। বল্লেন সে কি! তুই তো ওটার প্রধান চরিত্র!
    তাতে সুপ্রিয়া শোনালেন।
    আরে, অগ্রদূতের কি একটা ছবির মেক আপ নিয়ে বসে আছি এনটি ওয়ানে। এমন সময় ঋত্বিকদা হাজির। বলে গাড়ি নিয়া আইসি, তরে একটা শট দিতে লাগে। কোথায়? না চেতলায় ওনার বাড়িতে। জোর করে নেয়ে গেলো। বল্লেন, সেলাই কলটা চালা। এই দুটো ডায়লগ বল। ব্যস হয়ে গেলো। পৌঁছে দিলেন স্টুডিয়োতে। কালিম্পংএ গেছি অন্য কার আউটডোরে। সেখানে এসে বলেন একটু রাস্তা দিয়া হাইট্ট্যা যা। এই ভাবে ছবিটার শ্যূট করেছি। আমার আজ অবধি দেখা হয় নি।
    আমি ভাবছি কি সাংঘাতিক ভিসুয়াল সেন্স একটা মানুষের হতে পারে, যাতে এইভাবে একজনকে দিয়ে প্রধান চরিত্রে কাজ করাতে পারে। এ লোকটা এডিটিংএর সম্রাট বল্লেও কম বলা হয়।
  • Shibanshu | 59.90.221.5 | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১১:৫৮484376
  • তার পর?
  • kallol | 119.226.79.139 | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৩:০২484377
  • প্রথম দেখার রোমাঞ্চ।
    প্রথমেই যে চরিত্রটি ধাক্কা দেয়, সে ভৃগু। আমরা যারা নানা ভাবে নানা কারনে ঋত্বিককে দেখেছি, তারা জানতাম ঐ তো ঋত্বিক। তবে সেটা জানায় বা না জানায় ছবিটার কোন ইতর বিশেষ ঘটে না। ঐ জেদ, ঐ দৃঢ়তা, ঐ পুরুষ-অহঙ্কার, ঐ ইগো - তখন বামপন্থী সৃজনশীল মানুষ কম বেশী ওরকমই ছিলেন। একমাত্র ব্যাতিক্রম শম্ভুবাবু। যেমন জানতাম অনিল চাটুজ্জের করা ভুমিকাটি আসলে তাপস সেন। তাই বলে সব চরিত্রেরই যে একটা বাস্তব অস্তিত্ব ছিলো তা নয়।
    আমরা যারা গণনাট্যের সেই সময় দেখিনি, তাদের কাছে সেই অতিকথা হয়ে যাওয়া গণনাট্যকে অনুভব করার একমাত্র হাতিয়ার কোমল গান্ধার। যেখানে ভৃগুর দলে যে মানুষটি সঙ্গীতের দিকটি দেখতেন, দেখতে একদম সলিল চৌধুরী। তিনি গান বানাচ্ছেন - এই ঘুম ভাঙ্গা ঝড় কতো বলিষ্ঠ বাহু ওঠাবেই। তার সাথে গলা মেলাচ্ছেন চিত্রা(সেন)। আর জুটে গেছেন দ্যাশের মোশন মাস্টার বিজনদা, যার যাপনই নাটক। নাটক ছাড়া যিনি নিজের অস্তিত্বই ভাবতে পারেন না। তিনি জুটিয়ে আনছেন তার দ্যাশের পোলা দেবুরে। দেবব্রতর গলায় অবাক পৃথিবী। আর বিজনদা নিজেই কখনো সেট বানাতে বানাতে গীতা সেনের ঢোকার সাথে সাথে গাইছেন -
    ঘুরঘুট্টি আন্ধার রাইতে / ও হৈ ঘুরঘুট্টি আন্ধার রাইতে / প্রাণ সরে না ভয়ে / মন সরে না ডরে / নদীর বাঁকে হাসির খলখল বুঝলাম শ্যাষের রাইতে / কালিকটের ঘাটে আর সুতানুটির বাঁকে / ভিড়লো তরী সওদাগরী / বর্গীরা সব হাঁকে / ভাইরে ঘুরঘুট্টি আন্ধার রাইতে / ও হৈ ঘুরঘুট্টি আন্ধার রাইতে............. আর কখনো পদ্মার চরে বসে দোতারায় সুর তুলেছেন - এপার গঙ্গা ওপার গঙ্গা / মইধ্যখানে চর/ তারই মাঝে বইস্যা আছেন শিব-অ সদাগর.................
    আর ঠিক তখনই দোহাই আলি, দোহাই আলি দোহার দিতে দিতে গান ছাড়িয়ে বেরিয়ে আসে ক্যামেরা। পদ্মার পাড়ে বিয়োগ চিহ্নের মতো শেষ হয়ে যাওয়া রেল লাইনের উপর দিয়ে বিদ্যুতগতিতে দৌড়াচ্ছি আমরা, ক্রমশ চড়ে যাচ্ছে দোহাই আলি, ক্রমশ বেড়ে যাচ্ছে দোহাই আলি। আর ঠিক চূড়ান্ত মুহুর্তটিতে বাম্পারে এসে আছড়ে পরি, আছড়ে পরে সমস্ত ভাঙ্গা বাংলার পশ্চিম। হাহাকার, বুক মোচড়ানো যন্ত্রনা আর বান ডাকা চোখের জলে ভেসে যাই ভেসে যাই পদ্মার জলে। কলার মান্দাস-টান্দাস নেই স্রেফ নেই।
    আর তারপরেই ভৃগুর শান্ত গলা ভেসে আসে। ঐ ওপাড়ে...ঐ যে গাছগুলো.... ওর ঠিক পেছনেই আমাদের বাড়ি................. বাক্যটির সমাপ্তি নাই
  • Shibanshu | 59.90.221.5 | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৩:৩৩484378
  • দুজন একলষেঁড়ে বাঙালিকে জানি, যাঁরা দেশভাগকে কিছুতেই মানেননি এবং যতোদিন বেঁচে ছিলেন নিজেরা ক্ষতবিক্ষত হয়েছেন এবং আমাদেরও করেছেন। ঋত্বিক ঘটক ও বীরেন্দ্র চট্টোপাধ্যায়। তাঁদের সৃজনশীল গোঁয়ার্তুমি থেকে গড়ে উঠেছে বাঙালির আর এক লস্ট আটলান্টিসের জগৎ। কোমলগান্ধার নিয়ে কিছু চিন্তা আছে। দেখা যাক...
  • saikat | 202.54.74.119 | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৪:১৬484379
  • জাস্ট লিখে রাখার জন্য লেখা। কোমল গান্ধার আমার দেখা সর্বশ্রেষ্ঠ সিনেমা। ব্যস।

    কেন বলতে পারব না। একটা কথাই মনে হয়, ব্যক্তির অনুভূতি আর সমসময়, এত ভাল ভাবে মিশ খাওয়া আর কোন সিনেমায় আমি পাইনি।
  • PT | 203.110.243.23 | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৬:২৩484380
  • কোমলগান্ধারের শুরুতে পকিস্তান থেকে বিতাড়িত একটি হিন্দু চরিত্র বলে যে সে তার নিজের দেশ ছেড়ে অন্য দেশে কেন যাবে।

    সথ্যুর গরম হাওয়া ছবির শেষের দিকে এক মুসলমান বৃদ্ধা রান্নাঘরের উনুনের পাশে লুকিয়ে থেকে প্রায় ঐ একই কথা বলে আর তার পরে তার আত্মীয়রা তাকে টেনে-হিঁচড়ে বের করে নিয়ে পাকিস্তানে পাঠিয়ে দেয়।
  • pi | 72.83.92.218 | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৮:১৫484381
  • কল্লোলদার ১০:০৯ পড়ে চমকে উঠলাম।
  • I | 14.96.134.182 | ২০ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০০:০৮484383
  • না, কল্লোলদা'র 1.02 এর পোস্ট। ঘুরঘুটি আন্ধার রাইতে শুনলে এখনো গায়ে কাঁটা দেয়। কোমল গান্ধারের প্রায় সবক'টা গানই। এপার পদ্মা ওপার পদ্মা মাঝে গাংনার চর ... ঝড়ে ভাঙা ঘর কত বলিষ্ঠ বাহু ওঠাবে...দেবব্রত বিশ্বাসের গলায় "আমি কি sলে zল আনতে গেলাম/ সোনার গৌরাঙ দেখতে পেলাম' কিম্বা " আমাগো গাঁয়ে একজন মুসলমান ফাকির আসিল। হ্যায় গাইত-সুরে আসেন সুলেমান, সুরেরই জাহান... লা ইলাহা ইল্লালাহা....

    কোমল গান্ধার আমার প্রিয়তম ঋত্বিক-ছবি নয়। কিন্তু এত পরিষ্কার ঋত্বিক-সই করা ছবি ঋত্বিক বোধ হয় আর বানান নি। এই সাব্লাইম, এই রিডিকুলাস-এমত টলমলায়মান অর্থে ঋত্বিকীয়। মেঘে ঢাকা তারা প্রায় নিখুঁত। যুক্তি-তক্কো -গপ্পো তার প্রায় বিপরীত। মাঝখানে বসে আছে কোমল গান্ধার, এবং , হ্যাঁ , কাছেই সুবর্ণরেখা।

    আর কিসব লিখব ভেবেছিলাম, ভুলে গেছি।
  • SC | 150.212.8.139 | ২০ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০০:২৭484384
  • কোমল গান্ধার বেরোনোর পরে ছবিটাকে নাকি স্যাবোটাজ করার চেষ্টা হয়েছিলো?
    এনিয়ে অনেক কথা শোনা যায়। তার অনেক ব্যাখ্যা ইত্যাদিও আছে। হিমল ম্যাগের লেখায় পড়েছিলাম।
    সেসব পরে লিকবো, বা লিঙ্ক দিয়ে দোবো।
    কিন্তু সত্যিই কি সিনেমাটাকে জোর করে চলতে দেওয়া হয়নি? কল্লোলদা এই ব্যাপারে কিছু জানেন?

    কোমল গান্ধার ছবি হিসেবে রীতিমতো ভালো। মেঘে ঢাকা তারার মতো নাড়িয়ে দেয় না যদিও।
    সিনেমাটা যাস্ট গানের ব্যাবহারের জন্য বাংলা সিনেমার একটা সম্পদ হয়ে থাকতে পারে, আর অন্যান্য কারণগুলো যদি বাদও দিই। এনিয়ে আমার আলাদা করে কিছু যোগ করার নেই মনেহয়।

    ঊপরে আই কে ক্ক দিয়ে গেলাম, আমারও এটা লেখার ছিলো। ও হ্যাঁ, আরেকটা কথা। কোমল গান্ধার যতবারই দেখতে যায়, আমার বিগেস্ট টার্ন অফ হচ্ছে সুপ্রিয়ার ঐ ঘাড় বাঁকিয়ে থাকা। ঋত্বিকের ঐ জন্য দু পয়েন্ট কাটা কোমল গান্ধার থেকে।
  • Tim | 198.82.19.213 | ২০ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০০:৩১484385
  • হুঁ সুবর্ণরেখা। কেমন চুপ করিয়ে দেয় প্রতিবার। আলোচনাটা বেশ হচ্ছে। ইন্দোদা আরো লিখো সময়সুযোগ করে।
  • pi | 128.231.22.133 | ২০ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০০:৩৪484386
  • এদিকে শুভ্রদা জানিয়েছেন, তিনি মোবাইল থেকে কোন পোস্ট গুরুতে আর সাবমিট করতে পারছেন না। যা যা লিখেছেন, এরর দেখিয়ে সব উড়ে গেছে। টেকিরা কেউ সাহায্য করতে পারলে ভাল হয়।
  • Nina | 68.45.76.170 | ২০ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০৮:১৬484387
  • সন্ধ্যেবেলা বাড়ী ফিরে দুজনে আবার 'কোমল গান্ধার' দেখলাম---যখনই দেখি এক নি:শ্বাসে দেখে ফেলি!
    শুধু ভাবছি কল্লোলদার বলা কথাটা --সুপ্রিয়া কি ভাবে রোলটা করেছিলেন---অবাক লাগছে, নতুন করে আবার মুগ্‌ধ হলাম।
  • kallol | 119.226.79.139 | ২০ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০৯:৩৭484388
  • তর্ক হতেই পারে। পছন্দও আলাদা আলাদা। আমার সৌভাগ্য আমি ঋত্বিকের সব ছবি দেখেছি, এমনকি শেষ না হওয়া কতো অজানারে-ও। আমার বার বার মনে হয়, সুবর্ণরেখা আর মেঘে ঢাকা তারা অনেকটাই ঋত্বিক নিজেকে নামিয়ে এনেছেন তাঁর ছবি ""বোধ্য"" করে তোলার জন্য। ঐ সময়টা তুলনামূলকভাবে শারীরিক দিক দিয়েও অনেক ভালো ছিলেন। নাগরিক, ওনার হাত মক্সো করা মাত্র। ফাটিয়েছেন অযান্ত্রিক-এ। শুধু তখন মার্ক্স আর ইয়ুং মেলানোর ভূত চেপেছিলো মাথায়, তাই বড় বেশী প্রতীক এসেছে, তাও আদিবাসীদের প্রতীক। তবে ওসব বাদ দিয়েও ছবিটা সাংঘাতিক।
    বাড়ি থেকে পালিয়ে-তে ঋত্বিক তার প্রকাশভঙ্গি খুঁজে পাচ্ছেন। তীব্র ব্যাঙ্গ তার সিনেমার ভাষার অঙ্গ হয়ে যাচ্ছে।
    মেঘে ঢাকা তারা তো ওনার কথাতেই একটা বাণিজ্যসফল ফিল্ম বানানোর চেষ্টা।
    কোমল গান্ধার - ঋত্বিক তাঁর সৃজনশীলতার তুঙ্গে।
    ১৯৬১ - অবিভক্ত কমিউনিষ্ট পার্টির শেষের শুরু। ঝামেলা পাকছে খ্রুশ্চভের শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের তঙ্কÄ নিয়ে। ভাগ হচ্ছে আনুগত্য। সৃজনশীলতায় ঢেউ উঠছে। বিশ্বাস ভাঙ্গছে এককালের বন্ধুদের ওপর থেকে। একদল জীবন খুঁড়ে তুলে নিয়ে আসছে নাটকে, সিনেমায়, গানে, ছবি আর ভাষ্কর্যে। অন্যদল পিছন থেকে ছুরি মারছে বন্ধু সেজে। সেই ক্রোধ উঠে এসেছে ভৃগুর অবয়বে। বাংলা সিনেমার, বা, কেন ভারতীয় সিনেমারও নয়, প্রথম রাগী যুবক। অবিনাশ (নাকি অবনিশ) ব্যানার্জি। কেন জানি না আর কোথাও অভিনয় করলেন না। করলে আমরা উত্তম-সৌমিত্র চেয়েও আলাদা আরেক অন্য ঘরানার নায়ক পেতাম।
    এই স্বপ্নভঙ্গ, এই পবিত্র ক্রোধ আবার উঠে এসেছে যুক্তি তক্কো গপ্পো-তে। কিন্তু তখন শরীর সাথ দিচ্ছে না। বলতে ইচ্ছে করছে অনেক কিছু। শরীর মুচড়ে আসা বমির মতো উগরে দিচ্ছেন রাগ। নিজের ওপর, ক্রোধের ওপর আর নিয়ন্ত্রন নেই। প্রাতিষ্ঠানিক বামপন্থায় বিশ্বাস উঠে গেছে কবে। সেই ১৯৭০এ আমার লেনিন। লেনিনের মূর্তির গলায় মালা দিচ্ছেন বাম নেতারা। ঋত্বিকের কমেϾট্র - মালা দিচ্ছেন নেতারা। একের পর এক নেতা। কত্তো নেতা..... ও: ঐ শ্লেষ।
    সেই বিশ্বাসভঙ্গের দলিল কোমল গান্ধার। সেই বিশ্বাসভঙ্গের বিরুদ্ধে বন্ধুত্বের লড়াই, প্রেমের লড়াই-এর দলিল কোমল গান্ধার।
    কোকিলেরা কুহু রবে শকুন্তলাকে বিদায় জানালো, আর নেপথ্যে ব্যাঙের ডাক। অনিল চ্যাটার্জির অসহায় ক্রোধ। বিশ্বাসঘাতকতার চরম বিন্দু। আর শেষ দৃশ্যে খড়ের গাদায় ঝাঁপিয়ে পড়ে সেই অনিলের রোমাঞ্চিত আর্তনাদ - ঐ মেয়েটা বলে নাকি আমাকে ভালবাসে। ঠিক তখন ভৃগু হাত ধরে আছে বাগদান ছিন্ন করে চলে আসা অনুসূয়ার হাত। জয় হোক বন্ধুত্বের, প্রেমের।
  • i | 124.168.31.79 | ২০ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০৯:৪২484389
  • অবনীশ বন্দ্যোপাধ্যায়।
    কল্লোলদার এই পোস্টটার সঙ্গে আমি ভীষণ একমত।
  • kallol | 119.226.79.139 | ২০ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১০:৩৩484390
  • কোমল গান্ধার স্যাবোতাজের কথা চালু ছিলো। সত্যি মিথ্যে জানি না। ইন্ডাস্ট্রিতে ঋত্বিকের পেছনে বাঁশ দেওয়ার লোকের অভাব কোনদিনই ছিলো না। আর ঋত্বিক নিজের বহু সময় - বাঁশ কেন ঝাড়ে -র খপ্পরে ফেলেছেন নিজেকে।

    হ্যাঁ, কোমল গান্ধারে সুপ্রিয়ার ঘাড় ত্যাড়া করে থাকা। আমার তো মনে হয়েছে চরিত্রটার সাথে যায়, তাই। একটা স্বচ্ছল ঘরের মেয়ে নাটক করতে এসেছে। মনে রাখা ভালো আজকের স্বচ্ছল আর সেদিনের স্বচ্ছলে যোজন যোজন ফারাক। আজ মোটামুটি মধ্যবিত্তের ঘরেও ফ্রিজ টিভি মোবাইল ওয়াশিং মেশিন এমনকি গাড়িও। টাটা-বিড়লার ঘরেও তাইই। কোয়ালিটি ও কোয়ান্টিটির ফারাক আছে, অ্যাভেলেবিলিটির নাই।
    যা বলছিলাম, সেই মেয়ের ঘাড় ত্যাড়াই থাকে। তার ওপর নাটক করতে এসে ""বাউন্ডুলে"" দের সাথে ভিড়ে যাচ্ছে। বিলেতে থাকা মস্তো বড়োলোক প্রেমিককে উড়িয়ে দিচ্ছে শেষ পর্যন্ত। সে কি শুধু ভৃগুর জন্য। না। পরিষ্কার না। ভৃগু নিশ্চই একটা কারন, প্রধান কারন নাটক, নাটকের দলটি, তাদের দর্শনটিও। তার ঘাড় একটু ত্যাড়াই থাকে।
  • kallol | 119.226.79.139 | ২০ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১০:৩৬484391
  • আর একটা কথা - অনুসূয়া দাঁড়িয়ে আছে নীতার ঠিক উল্টো দিকে।
  • kd | 59.93.196.192 | ২০ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১১:৩৭484392
  • হায় কল্লোলও! অনুসূয়া না, অনসূয়া।

    (ওরে বাপ্‌রে! আমি ভুল হ'লে সক্কলে আমার মুন্ডু চিবিয়ে খাবে রে!)
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা খুশি প্রতিক্রিয়া দিন