এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • ridhhiman | 108.194.169.197 | ১৬ অক্টোবর ২০১১ ১৫:০৬484320
  • আচ্ছা সিরিয়াসলি বুকে (বাংলা ইংরেজি, দুই) হাত দিয়ে বলুন তো এই সিনেমা বসে দেখা যায়? যদি না কানের কাছে কেউ আগে বলে দিয়ে না থাকে ঘ্যাম লোকের বানানো? বা সিনেমায় ব্লায়ন্দ এক্সপেরিমেন্ট বানালে কি আঁতেলদের কাছা খুলে যাবে? আর একটা প্রশ্ন করেছিলাম কেউ জবাব দিল না, কুছ কুছ হতা হ্যা র মেলোড্রামা আর রিত্তিকের মেলোড্রামার তফাত কোথায়?
  • siki | 122.177.184.103 | ১৬ অক্টোবর ২০১১ ১৫:০৯484321
  • :-)

    একেবারে কোনও তফাৎ নেই। :) এত্থেকে সুখেন দাসের তরতাজা অ্যাক্টিংও অনেক ভালো লাগত আমাদের জৈবনে।
  • dukhe | 117.194.226.126 | ১৬ অক্টোবর ২০১১ ১৫:৪২484322
  • নেতাই একটা রিভিউ লিখলে প্রকৃত সত্য উদ্‌ঘাটিত হবে ।
    কিন্তু বোধহয় লিখবে না ।
  • ranjan roy | 14.97.18.52 | ১৭ অক্টোবর ২০১১ ০০:০৮484323
  • ঋত্বিকের "কোমলগান্ধার' আর KKHH এর মেলোড্রামার মধ্যে তফাৎ কোথায়?
    আগে মিল দেখি। প্রথম মিল- দুটৈ মেলোড্রামা। দ্বিতীয়- দুটৈ পারফর্মিইং আর্টস্‌ এর দল, তাদের সাফল্য-স্বীকৃতি-ইগোর লড়াই।
    আর তফাৎ কিসে গড়ে দিল?
    গড়ে দিল ট্রিটমেন্টে, গড়ে দিল পারিপার্শ্বিক (এখানে দেশভাগের অনুষঙ্গ), গড়ে দিল ছোট ছোট ডিটেইলস্‌ এর ব্যবহারে, গড়ে দিলো পৌরাণিক সন্দর্ভের ব্যবহারে।
    ভুল বল্লাম। ওপরের গুলো উপাদান মাত্র। গড়ে দিল উপাদানগুলোর
    শিল্পসুষম ব্যবহারে, সিনেমার বা ক্যামেরার ভাষা মেনে এক অর্গানিক হোল তৈরি করতে পারার সার্থকতায়।
    বহিরঙ্গে ঋত্বিক্বের সমস্ত সিনেমাতেই কমবেশি বম্বাইয়া ঘরাণার ছাপ আছে।
    ( প্লীজ, এক্ষুণি পচা ডিম, টোম্যাটো ছুঁড়বেন না।)
    ঋত্বিকের বম্বাই বাসের সময় লেখক-সম্পাদক( উপন্যাস, ফীচার, চিত্রনাট্য, হমলোগ, বুনিয়াদ ইত্যাদি সুপারহিট টিভি সিরিয়ালের লেখক) এই সময় ওনার মুগ্‌ধ ভক্ত ছিলেন, চেলাগিরি করেছেন।
    ওনার কথা অনুযায়ী ঋত্বিক নিজেই চ্যালাদের বলতেন যে উনি ফিলিম বানানো এবং সিনেমার ভাষা শিখেছেন বি-গ্রেড হিন্দি সিনেমার থেকে। মধুমতীর স্ক্রিপ্ট লেখা ছাড়াও সবাই জানতো যে উনি যদি কোন কমার্শিয়াল ফিলিমের স্ক্রিপ্টে একটু হাত বুলিয়ে ভোল পালটে দেন তাহলে একেবারে হলিউড-জলিগুড্‌!!! সেই সিনেমার কমার্শিয়াল সাকসেস সুনিশ্চিত।
    কাজেই জন্মানো বাচ্চাটা তার শরীরে আঁতুড়ঘরের কিছু ছাপ নিয়ে আসবেই।
    তবে এসব বহিরঙ্গের কথা। বহিরঙ্গের মিলটাই আগে চোখে পড়বে।
    যেমন দূর্গাপূজার সমস্ত প্যান্ডেলে বহিরঙ্গের চোখে একইরকম দেখায়-- কি
    দুগ্গি দেখলাম চাচা!
    আমার কথাটা বোঝাতে একটি নিম্নস্তরীয় উদাহরণ দিচ্ছি( গিন্নি বলেন-- তোমার স্বভাব শকুনের মত, যত উঁচুতেই ওড়ো, নজর ভাগাড়ে মরা মোষের দিকে)।
    লালবাতি এলাকায় শারীরিক মিলন ও নিজগৃহে মিলনের গ্রাফিকস্‌ বহিরঙ্গের দৃষ্টিতে একইরকম দেখাবে। কিন্তু তফাৎ করে দেবে দুইবাড়ির পৃষ্ঠভূমি,চরিত্রের অনুভূতি, মুড, আগে বা পরে দালালের প্রবেশ-প্রস্থান, সর্বোপরি এতে পয়সার লেনদেন।
    হিন্দি সিনেমা এবং ঋত্বিকের অঙ্গাঙ্গী সম্পর্কের প্রমাণ হিসেবে দেখাব
    যোশীর ""কুরু কুরু স্বাহা'' উপন্যাসের দ্বাদশ অধ্যায়, যাতে প্রতিভাশালী কিন্তু বোম্বে কমার্শিয়াল জগতে আপাত-ব্যর্থ পরিচালক দাদা রথীজিৎ ভট্টাচার্যের আড়ালে আছে ঋত্বিকের বোম্বের জীবন নিয়ে চমৎকার বর্ণনা।

    ( আমি শীগ্গিরই অনুবাদে ওই অধ্যায় নামিয়ে দিচ্ছি।)
  • ranjan roy | 14.97.18.52 | ১৭ অক্টোবর ২০১১ ০০:১২484324
  • ডি: বম্বাই বাসের সময় এর পর ""লেখক-সম্পাদক'' মনোহর শ্যাম যোশী-- হবে।
  • kallol | 119.226.79.139 | ১৭ অক্টোবর ২০১১ ১০:৪৭484325
  • নাহ। কোমল গান্ধার বসে দেখা যায় না। প্রমাণ, বসুশ্রীতে তিন দিন চলেছিলো। যেমন পথের পাঁচালী লোকে দেখেনি। ঐ বসুশ্রীতেই মাছি তাড়াচ্ছিলো, যতদিন না বিদেশে পুরস্কার পায়। তা, ঋত্বিকের আবার পুরস্কারও জোটে নি। যেমন অপুর সংসার দেখে লোকে দুর্বোধ্য বলেছিলো, কিন্তু ঐ যে বিদেশী পুরস্কার! কিংবা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
    কিন্তু বুকে হাত দিয়ে আমার সব কটাই ভালো লেগেছিলো। অস্বীকার করার কিচ্ছু নেই যে ঋত্বিকের ফিল্ম, সত্যজিতের ফিল্ম বলেই দেখতে গেছিলাম, যেমন তারকভস্কি বা বার্গম্যান বা আন্তোনিওনি দেখতে যাই, জীবনানন্দ বা বীরেন্দ্র চট্টোপাধ্যায় বা শক্তি বা বিষ্ণু দে পড়ি, গণেশ হালুই বা দালি দেখি।
    আসলে সবার সব কিছু ভালো লাগতেই হবে এমন মাথার দিব্যি তো নাই। ভালো লাগা নিয়ে কোন নিদান হয় না। কারুর একটা ভালো লাগে কারুর অন্যটা।

  • Shibanshu | 59.90.221.5 | ১৭ অক্টোবর ২০১১ ১৬:৫৮484326
  • এক্কেরে ঠিক। কোমল গান্ধার না বসেও দেখা যায়। আমি পুরো সোয়া দুঘন্টা দাঁড়িয়েও ফিলিমটা দেখতে পারি। আমার জন্মের অল্পকাল পরের সিনেমা, এখনও দেখি। এইতো, এই সব আলোচনা শুরু হবার পর মধ্যরাতে একা ( অবশ্য বসে বসে) দেখলুম ডিভিডি-তে। একই রকম লাগলো, যা লাগতো তিরিশ বছর আগে। হাতটা বুকে রেখেই বলি, শিল্পের কাছে আমাদের প্রত্যাশা কী, সেটা যদি স্পষ্ট হয় তবে যেকোন শিল্পই অনেক ভালোভাবে উপভোগ করা যেতে পারে। ভিন্ন রুচির্হি লোকা:....
  • riddhiman | 143.111.80.27 | ১৭ অক্টোবর ২০১১ ২১:০৯484327
  • দুটো পয়েন্ট
    দেখলাম পশ্চিমী বিচ্ছিন্নতা বনাম মেলোড্রামা
    প্রাচ্য স্পেশাল বলে একটা গেম হচ্ছে, যেটা খুব ভুলভাল। প্রাচ্যের জল-হাওয়ায় কি মধু আছে যে দর্শক কে বেশী আবেগের জায়্‌গায় টানে? পুরোটাই অর্থনীতি সমাজের খেল, যা খুব পরি্‌রবর্তন শীল আর প্রাচ্যের ভেত্রেও ভেরিয়েবেল। তাই এরকম কিস্‌সু নেই। এটা না মানলে মার্কস, বিজ্ঞান, সত্য সবকিছুকে মায়া করা হয়।

    দ্বিতীয় টা বেশী জরুরী, বলা হচ্ছে, এই 'মেলোড্রামা' একটা আলাদা কিছু শিল্প টাইপ, আরে হেয় করার কিছু নেই, পসন্দ আপনা আপনা। প্রথমেই বলি মেলোড্রামা/বাহুল্য/আবেগ ইন ইটসেল্প কোন ব্যপার না। মেলোড্রামার একঘেয়েমি । বা মেলোদ্রামা তৈরীর কিছু টুলসের কপি পেস্ট। আরে ধুর সেই একি গ্যদগ্যদে প্রেমের গপ্পো' এখানে একির নিচে বোল্ড আন্দারলাইন । আজ যদি দুনিয়ায় প্রথম এক ছবি আসে, যে স্বপ্নে মেঘের ওপর হিরো হিরৈন গান গাইছে, বা চুমু খাওয়ার সময় ফুল ফুটে উঠছে, আমরা বলব কেয়াবাত। যদি এটা দশম বার হয় , আর কোন ওপ্‌শন ন থাকে, দেখে যাব, আর অন্য এস্পেক্ট যেমন গপ্পো ইত্যাদিতে বেশী মনোযোগ দেব। যদি ওপ্‌শান থাকে, ক্যাত ক্যাত করে লাথ মেরে চলে যাব। আমাদের বেওয়াফা সুযোগসন্ধানী ব্রেন লাথ মারবে, এরকম মেলোড্রামাটিক এলিমেন্টের কপি পেস্ট দেখলেই, আর আমরা মানে সব্বাই। সেই যাত্রা পালার মেলোড্রামার কপি পেস্ট হিন্দি সিনেমা,আর রন্‌জন বাবু তো বলেই ,দিলেন সেখান থেকে আর আরো পুরনো ঝাপি থেকে রিত্তিকের কপি-পেস্ট। এগুলো ভাল খারাপ কিছুই নয়, কিন্তু পাতি মানসিক বা শৈল্পিক আলসেমি আর ইনার্শিয়ার লক্ষন। অন্য মধু চেখেও এটাকে সহ্য কর্তে হলে ঐ গপ্পো বা থিমের প্রতি একটা আলাদা লেভেলের মোহ থাকতে হয়, যেটা হয়তো ঐ কমিউনিস্ট পার্টির লোক আর দেশভাগ প্রজন্মের কিছু সিলেক্টেড মানুষের আছে। এরা চলে গেলেই রিত্তিকের সিনেমাও ফুশ হয়ে যাবে । তাছাড়া ঐ রেফারেন্সের কেচাল তো আছেই, আরাম করে বাড়িতে বসে দেখাই যাবে না, লাইব্রেরী ছুটতে হবে ।

  • bb | 117.213.214.96 | ১৭ অক্টোবর ২০১১ ২৩:১৯484328
  • সুকুমার রায় কত ভবিষ্যতদ্রষ্টা ছিলেন তা ভাবতেই গায়ে কাঁটা দিচ্ছে। কবে লিখছিলেন "সাত জার্মান, জগই একা, তবু জগাই লড়ে' :)
  • ranjan roy | 14.97.254.38 | ১৭ অক্টোবর ২০১১ ২৩:৪১484329
  • ঋদ্ধিমানবাবু,
    কোথাও কিছু একটা বোঝার ভুল হচ্ছে। আমি একটি নভেলে (কুরু কুরু স্বাহা) ঋত্বিক এর বোম্বে প্রবাসের সময় ঘনিষ্ঠ মনোহর শ্যাম যোশীর বক্তব্য কোট করেছি যে ঋত্বিক স্বয়ং বলতেন ওনার ফিল্মের ইডিয়ম বি গ্রেড বোম্বে ফিলিমের থেকে নেয়া।
    আমার প্রত্যয় কথাটা সত্যি, ফলে বহিরঙ্গে ওই দু'জাতের ফিলিমে কিছু আপাত মিল দেখা যেতে পারে।
    তার মানে কি এই বল্লাম যে ঋত্বিকের সিনেমা বম্বের কপি পেস্ট?
    না বোধহয়। শরীরে আঁতুড়ঘরের চিহ্‌ণ থাকা মানে যদি কপি পেস্ট হয় তাহলে সেক্ষপীরের একগাদা নাটক অন্যের লেখার কপি পেস্ট।
    ব্রেখটের ""থ্রি পেনি অপেরা'' বিখ্যাত ""বেগার্স অপেরা''র কপি পেস্ট।
    আসল কথা হচ্চে কোনটি নান্দনিক ভাবে আমাদের মনে বেশি অভিঘাত সৃষ্টি করতে পারল বা পারল না।
    উদাহরণ,
    প্রেমেন্দ্র মিত্রের ছোটগল্প " তেলেনাপোতা আবিষ্কার'' নিয়ে দুজন দুটো ফিল্ম বানিয়েছেন।
    পুর্ণেন্দু পত্রী বাংলায় ""স্বপ্ন নিয়ে'', মৃণাল সেন হিন্দিতে ""খন্ডহর''।
    পরেরটি কিছু হয়েছে, প্রথমটি হয় নি।
    এখন কোনটি কার কপি পেস্ট?
    বা ধরুন, রাজ কাপুর আর চার্লি চ্যাপলিন।
    ""আওয়ারা' তে রাজ কাপুরের শেষ হাঁটা দেখুন, স্পষ্টত:ই আর কে প্রাণপণ চেষ্টা করেও চ্যাপলিনের কপিপেস্ট হতে পারেন নি। হিন্দি ফিল্মের একচ্ছত্র শো-ম্যান হয়েছেন।
    কারণ দুজনের স্বতন্ত্র জীবনবোধ ও নান্দনিক দর্শন।
    আর কালকেই এই সুতো পড়ে রাত্রে ল্যাপটপে লোড করা "" কোমলগান্ধার'' ও "" মেঘে ঢাকা তারা'' দেখলাম।
    অনুভূতি শিবাংশু'র মতই।
    আর কেউই অবিনশ্বর নয়। আজকাল কেউ অনুষ্টুপ ছন্দে কবিতা লেখে না। সনেট লেখে না। সবাই একদিন বিস্মৃতির অতল গহ্বরে তলিয়ে যাব। ঋত্বিক-সত্যজিৎ-আইজেনস্টাইন-আপনি-আমি-গুরুচন্ডালি সব, সব।
    কিন্তু কোন মানুষ যখন কোন শিল্পমাধ্যম থেকে রসগ্রহণ করে, তখন তার কিছুটা মানসিক পূর্বপ্রস্তুতি ( বলুন পূর্বাগ্রহ) থাকেই, নইলে রসগ্রহণ সম্ভব নয়। দাবাখেলার বা টেনিসের বা বেসবলের নিয়ম না জানলে খেলাগুলোর রসগ্রহণ কঠিন। তেমনি শাস্ত্রীয় সংগীত বা রক মিউজিক।
    আমাদের প্রজন্মের মনে দেশভাগ ইত্যাদির মানসিক পটভূমি নিশ্চয়ই ঋত্বিকের সিনেমা পছন্দের একটি ফ্যাক্টর, কিন্তু তাই সব নয়। সত্যি কথা, আমরা সাধারণত: বর্তমানে বাঁচি।
    তবে বিজ্ঞান বা মার্কসকে মানা-না মানা নিয়ে আপনার বক্তব্য ঠিক বুঝতে পারিনি, যদি একটু বিশদে বলেন।
  • riddhhiman | 143.111.80.27 | ১৮ অক্টোবর ২০১১ ০৪:২৯484331
  • মার্ক্স আনিয়ে আমি মার্ক্সীয় দর্শনের বস্তুবাদ মিন করেছি, যেটা কোনভাবেই মার্ক্সের বাপের সম্পত্তি নয়, আমি মানি। এটা একটা গভীর নাস্তিকতাবোধ থেকে আসে, (যেখানে উপনীত হতে না লাগে মার্ক্স না এনজেলস না ব্রিটিশ লাইব্রেরী) যে there is nothing profound about anything । এটারি একটা ছোট্ট কোরোলরি হল - there is nothing profound about inequality আমি মার্ক্সবাদের পোস্টার বয় হলে এটা টি শার্টে লাগিয়ে ঘুরতাম । এটা বিশ্ববালকে আশ্বাস দেয় যে সে তুড়ি মেরে, (ইন প্রিন্সিপল ) একটা প্রায়- প্রমিথিউস হতে পারে, হয়তো সে তুড়ি কয়েক আলোক-জীবন দীর্ঘ হওয়া চাই তার ঘিরে থাকা বাস্তবের ভোল পাল্টাতে- কিন্তু একটাই বাচোয়া তাকে ভগবান, আত্মা বা অতিমানবিক কোন জগদ্দল কালহীন অসাম্যের সাথে পাঙ্গা নিতে হবে না এই উল্লম্ফন পেতে।

    এর আগে যারা পোস্ট করেছেন , তারা প্রাচ্য আর পাশ্চাত্য র মধ্যে এমন একটা দেয়াল খাড়া করেছেন, যা সময় ইতিহাস , অর্থনীতির ছোয়া থেকে ইমিউন--- একটা প্রোফাউন্ডিটির ঘ্যাম চেহারা নিয়েছে, যেটা আসলে মিথ্যে ও অবৈজ্ঞানিক।
  • kallol | 119.226.79.139 | ১৮ অক্টোবর ২০১১ ০৯:৩২484332
  • ঋদ্ধিমান, নিদান না হেঁকে, আলোচনাটা শুরু করুন। মার্কসবাদ সর্বশক্তিমান কারন ইহা বৈজ্ঞানিক/সত্য এ জাতীয় নিদান প্রচুর দেখেছি ও শুনেছি, তাতে চিঁড়ে ভেজে নি। প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য নিয়ে আগে যারা পোস্ট করেছেন (তাদের মধ্যে আমিও একজন) তাদের বক্তব্য কেন মিথ্যে ও অবৈজ্ঞানিক সেটা বিশদে বললে ভালো হয়।

  • PT | 203.110.247.221 | ১৮ অক্টোবর ২০১১ ১০:১৯484333
  • প্রাচ্য আর পাশ্চ্যাতের মধ্যে কোন ""দেওয়ালটি"" মিথে আর অবৈজ্ঞানিক?
  • PT | 203.110.247.221 | ১৮ অক্টোবর ২০১১ ১০:২০484334
  • *মিথ্যে
  • ranjan roy | 14.97.204.118 | ১৮ অক্টোবর ২০১১ ১১:৫৩484335
  • ঋদ্ধিমান,
    ভীমরুলের চাকে ঘা দিয়েচেন:)))))।
    এবার এডওয়ার্ড সঈদের ওরিয়েন্টালিজম ইত্যাদি অনেক কথা আসবে, আপনার তোলা প্রশ্নের পরিপ্রেক্ষিতে। আসুক না, আমরা ইতরজনেরা অবগাহনে স্নিগ্‌ধ হব, ঋদ্ধ হব।
    আমি শুধু আপনার মার্কসবাদ নিয়ে কথার সুতো ধরে একটি কথা বলতে চাই। মার্কস কিন্তু মেক্যানিক্যাল বস্তুবাদকে ( সন্দর্ভ: লুডভিগ ফয়েরবাখ অ্যান্ড দ্য এন্ড অফ জার্মান ক্লাসিক্যাল ফিলজফি) ওনার মূল দর্শনের পরিপন্থী বলেছেন। আর লেনিন দেখিয়েচেন যে কিভাবে ওই যান্ত্রিক বস্তুবাদ ভাববাদের রাস্তা খুলে দেয়।( সন্দর্ভ: ,মেটিরিয়লিজম অ্যান্ড এম্পিরিও ক্রিটিসিজম)।
    অর্থাৎ মার্ক্সীয় দর্শন শুধু বস্তুবাদী নয়, দ্বান্দিক ও বটে। কাজেই কোন এনটিটি একই সঙ্গে হ্যাঁ এবং না( আলাদা আলাদা পরিপ্রেক্ষিতে) হতেই পারে। প্রাচীন বৌদ্ধদর্শন ও জৈনদর্শন ও প্রায় তাই বলে।
    আমি আপনার মূল বক্তব্যের স্পিরিটের সঙ্গে একমত হয়েও( কোন কিছুই absolute, holy, ultimate নয়)কোন বক্তব্যের স্পেসিফিক পারস্পেক্টিভ থেকে আলাদা করে তার কোন বিশেষণ যোগ করা( ধরুন, ঠিক-ভুল, সত্যি-মিথ্যে)করা কে মানতে পারছি নে, কারণ তাহলে তা আবার সেই অ্যাবসলুট, আল্টিমেট হয়ে আপনার প্রাথমিক প্রেমিসের বিরুদ্ধে যাবে।

    একজন পুরুষ ও একজন নারী মানব হিসেবে কিছু ইউনিভার্সাল অ্যাট্রিবিউট রাখে। আবার শারীরিক ও সামাজিক অবস্থানের প্রশ্নে দুজনের মধ্যে তাৎপর্য্যপূর্ণ তফাৎ রয়েছে।
    তেমনি প্রাচ্য ও পাশ্চাত্ত্যের সামাজিক সংস্কৃতিতে আজকের একুশে শতকের সমাজ হিসেবে অনেক সাম্য রয়েছে। কিন্তু অনেক ব্যাপারে বৈপরীত্য রয়েছে।
    কাজেই অনুরোধ, কোন কোন প্রশ্নে আপনার শিবাংশু-কল্লোলের প্রাচ্যবীক্ষা
    ভুল মনে হয়েছে তা স্পষ্ট করুন, যেমন পিটি বলেছেন, তাহলে আলোচনাটা একটা অন্য মাত্রা পাবে।
  • maximin | 59.93.162.120 | ১৮ অক্টোবর ২০১১ ১৯:১৬484336
  • কিন্তু কুরু কুরু স্বাহা লেখাটা আজ তো আর খুঁজে পেলাম না।
  • pi | 72.83.90.203 | ১৮ অক্টোবর ২০১১ ১৯:২৬484337
  • পাতার উপরে search আছে। তাতে কুরু কুরু দিলেই চলে আসবে।
    ইউনিকোডে লিখলে গুগলে খুঁজতে হবে।
  • maximin | 59.93.162.120 | ১৮ অক্টোবর ২০১১ ১৯:৩১484338
  • Thanks.
  • maximin | 59.93.162.120 | ১৮ অক্টোবর ২০১১ ১৯:৪৮484339
  • পাই -- পাতার উপরে search আছে। search এ ক্লিক করলে যে স্পেসটা আসে সেখানে তো আমি কিছুই টাইপ করতে পারিনি। দ করে এই ব্যাপারটা একটু দেখবেন।
  • maximin | 59.93.162.120 | ১৮ অক্টোবর ২০১১ ১৯:৫২484340
  • *দ করে।
  • maximin | 59.93.162.120 | ১৮ অক্টোবর ২০১১ ১৯:৫৪484342
  • দ-য়া
  • ranjan roy | 14.97.196.212 | ১৮ অক্টোবর ২০১১ ২২:০২484343
  • ম্যাক্সিমিন,
    সার্চ ক্লিক করলে যা খুলবে তাতে টইপত্তর অপশনে আবার
    ক্লিক করতে হবে , তারপরে নীচে একটা সাদা স্পেস আসবে। তাতে "" কুরু কুরু স্বাহা'' বা যে কো পুরনো টই খুলতে চান, টাইপ করুন। তারপরে নীল রঙে সেই নাম আর কে শুরু করেছেন আসবে। তখন নীল ফন্টে টাইটলটিতে ক্লিক করুন। তবে গোটাটা খুলবে।
    প্রবল চাপ। আগে খুব ভুগতাম। এখন অভ্যস্ত। তবে একটু ভুল লিখেছি। অনুবাদটির দ্বাদশ অধ্যায় চলছে, আজ শেষ হবে। তারপর আসবে ত্রয়োদশ অধ্যায়ে রথিজিৎ ভট্টাচার্যের আড়ালে ঋত্বিক ঘটকের গল্প। একদম ওনার অন্যদিক , আকর্ষণীয় কিন্তু মার্মিক দেখতে পাবেন। কাল প্রায় দেড়শ' কিমি দূরে হাইকোর্টের নোটিস বিল্ডার ও মিউনিসিপালিটিকে সার্ভ করতে আমাকে দৌড়ুতে হবে। কাজেই একদিন বেশি টাইম লাগতে পারে। কিন্তু এ'সপ্তাহে ঋত্বিক-পর্বের অনুবাদ শেষ করে দেব, কথা দিচ্ছি। মাক্কালী!
  • pi | 128.231.22.133 | ১৮ অক্টোবর ২০১১ ২২:১৪484344
  • রঞ্জনদা তো বলেই দিয়েছেন। খালি একটা ট্রিক আছে। ঐ স্পেসে লিখে এন্টার মারলে হবেনা, সার্চ বাটনে মাউস ছোঁয়াতে হবে।
  • maximin | 59.93.162.120 | ১৮ অক্টোবর ২০১১ ২২:৩০484345
  • রঞ্জন ও পাই, হয় নাই। (জিরো রেজাল্টস।) গুগল সার্চে পাওয়া যাইতাসে।
  • ridhhiman | 143.111.80.27 | ১৯ অক্টোবর ২০১১ ০৩:০২484346
  • বস্তুর পারস্পরিক সম্পর্ক নিয়ে ফিসিক্স , বায়োলগি, নিউরোসাইকোলোজি র গতিপথ ইন্টিগ্রেট না করে কোন কিছু বলাই বা সেটাকে ডিফেন্ড করে যাওয়া মেয়ার বুকনি। মার্ক্সবাদিরাও এই ডট গুলো কানেক্ত করার কোন বিন্দুমাত্র প্রয়াস না করে দ্বন্দ দ্বন্দ বলে হেজিয়ে গেছেন-- যেটা দুর্ভগ্যো জনক ভাবে শুধু মার্কসবাদ না, তাধুনিক দর্শনের হাল-হকিঙ্গের ভাষায় হোয়াট আ ফল :--মেয়ার স্টাডি ওপ ল্যাঙ্গুয়েজেস এ পর্যবসিত । যাই হোক আমি এই নিয়ে বিশদে লিখতেই পারি, কিন্তু এই ফোরাম হাই-জ্যাক করতে চাই না, চাইলে মেলে কথা বলব ।
    মুলত আমার বক্তব্য হালের নাস্তিকতার( বস্তু ও চেতনার সম্পর্কের সাথে খুব সম্পৃক্ত ) ও ধর্ম-বিরোধী আর্গুমেন্ট গুলোর এম্পিরিকাল এভিডেন্স নির্ভরতাকে ভেঙ্গে দিয়ে , পিওরলি ওন্টোলোজিকাল আর্গুমেন্ট কে পুশ করা । সেটার থেকে যে বস্তুবাদী দর্শন বেরোয়, সেটা ফিয়ার্স্লি মেকানিস্টিক। আমার চিন্তা লুডুইগ উইটে্‌গন্‌স্‌টাইন (আমার সবছেয়ে প্রিঅয় দার্শনিক) এর কাজের ওপর ভিত্তি করে যিনি বলেছেন এত মাথার ঘাম পায়ে ফেলা বস্তু-চেতনার দার্শনিক হ্যাজ গুলোর অনেক টাই আমাদের লিঙ্গুইস্টিক স্ট্রাকচারের ফসল- সেমান্টিক্সের খেলা।
    আবার স্টার্টিঙ্গ পয়েন্ট একটাই- ভাল, নিখুত ভাবে নাস্তিক হয়ে ওঠা।

  • ridhhiman | 143.111.80.27 | ১৯ অক্টোবর ২০১১ ০৩:০৪484347
  • সরি , লিখতে গিয়ে অগের অংশটা উরে গেছিল, এখানে দিচ্চি,

    রনজন বাবু, লেনিন আর মার্ক্স মেকানিস্টিক মেটেরিয়ালিস্ম কে বাল বল্লেই সেটা বাল হয়ে যায় না এটার পক্ষে বিপক্ষে অনেকে বুকনি দিয়েছেন, লাস্ট একশ বছরের বিজ্ঞানের কান্ড-কারখানা , চেতনা আর।।।।
    এর পরে আগের পোস্ট।
  • kallol | 119.226.79.139 | ১৯ অক্টোবর ২০১১ ১১:৩১484348
  • বস্তুর পারস্পরিক সম্পর্ক যদি পিওর ফিজিক্সের জায়গা থেকে দেখা হয়, তবে সেটার প্রাচ্য পাশ্চাত্য হয় না। কিন্তু যেখানে মানবিক সম্পর্কের টানাপোড়েন আছে, সেখানে মানুষ-মানুষের সম্পর্ক, বস্তু-মানুষের সম্পর্ক, প্রকৃতির ভিতরের আন্ত:সম্পর্কে অবশ্যই প্রাচ্য-পাশ্চাত্য আছে। এটা তো খুব গোদা ফারাক, আরও সূক্ষ্ম ফারাক আছে অঞ্চলভেদে।
    একটা পাথরের ঢেলার সাথে (যাকে পৃথিবীর এই অঞ্চলে শিবলিঙ্গ / শালগ্রামশীলা বলে) সাধারণভাবে মানুষের সম্পর্ক আর পশ্চিমের মানুষের সম্পর্ক আলাদা। হিন্দুরা প্রাকৃতিক শক্তির প্রকাশে দৈব শক্তির খেলা দেখতে পায়, পশ্চিমের কাছে তা শুধুই প্রাকৃতিক ঘটনা। প্রাচ্যের মানুষের কাছে মুখের কথার খুব দাম। পাশ্চাত্য ব্ল্যাক অ্যান্ড হোয়াইটে বিশ্বাসী। এই প্রসঙ্গে মনে পড়লো :
    আমাদের বিয়ের চিঠিতে শেষ লাইন থাকে - পত্র দ্বারা নিমন্ত্রনের ত্রুটি মার্জনা করিবেন।
    আমরা মনে করতাম কাউকে নেমন্তন্ন করতে হলে স্বশরীরে নিমন্ত্রিতের কাছে গিয়ে তাঁকে বলে আসা - অমুকদিন আমার বাসায় অনুষ্ঠান। আপনি সপরিবারে আসবেন, আর সেদিন আমাদের ওখানেই খাওয়া-দাওয়া করবেন। সেটা করতে না পারলে চিঠিতে নিমন্ত্রন করা হলে, তার জন্য ক্ষমা চেয়ে নিতে হয়। নিজে আসতে পারিনি তাই চিঠি দিলাম বলে মনে কিছু করবেন না।
    আমাদের পশ্চিমী প্রভুরা শেখালেন, মুখের কথায় কিছু হয় না। নেমন্তন্ন যে করলে বাপু, তার প্রমান কি? তাই চিঠি দাও। প্রভুর কথা অমান্য করা যায় না, বিশেষত: প্রভু যেখানে আমাদের চেতনে মান্যতা আদায় করে নিয়েছেন, আমরা তোদের থেকে উচ্চ পর্যায়ের মানুষ। তাই কার্ড দেই। কিন্তু আমার ৫০০০ বছর আমায় ক্রমাগত বলে - ওরে চিঠি দিলে ক্ষমা চাইতে হয়। তাই ক্ষমাও চাই। এখোনো RSVP দেই না। অর্থাৎ আসিবেন কিনা আগে ভাগে জানাইবেন। সেটা এখোনো খুব অভদ্রতা বলে সাধারন ভাবে মান্য।
    প্রাচ্য-পাশ্চাত্য ফারাক এভাবে এখনও খেলে বেড়ায় আমার আপনার যাপনে।
    আরও কিছু ছোট ছোট বিষয়। খাওয়া শেষে ঘোয়াৎ করে ঢেকুর না তুললে, গৃহস্বামী চিন্তায় থাকেন, তবে কি রান্না ঠিক হয় নি? লোকে কি পেট ভরে খেলো না? পশ্চিমে উহা সখৎ বেআদবী।
    সৈয়দ মুজতবা আলি মশয়ের দেশে বিদেশেতে প্রাচ্যের ব্যাবসা। কাবুলের বাজারে কার্পেটের ব্যাপারীর ভালো ব্যাবসা হয়েছে। খদ্দের প্রচুর মাল সওগাত করেছেন। সেই আনন্দে খদ্দের তো খদ্দের, দু দন্ড গাল গল্প করতে আসা আলি সায়েবেরও বরাতে দাওয়াৎ জুটলো।
    গড়িয়াহাটের ফুটপাথ মনে পড়ে? মেয়ের ফ্রকের দাম নিয়ে দাঙ্গা হাঙ্গামা চলছে - ১২০ না ১০০। শেষে রফা হলো ১০৫এ। এতোক্ষন দোকানীর সাথে আর্গুমেন্টের ঠেলায় আপনার গলা শুকিয়ে কাঠ। আপনি জল চাইলেন। সঙ্গে সঙ্গে হাঁক - প্যালা দাদা-বৌদিকে ঠান্ডা দে। দু বোতোল ঠান্ডা নিদেন ২০ টাকা।
    এ জিনিস পাশ্চাত্যে শিয়ার ফ্রিক।
  • ridhhi | 108.194.169.197 | ১৯ অক্টোবর ২০১১ ১১:৫১484349
  • কল্লোল বাবু, আমার ফারাকে আপত্তি নেই, আমি বলছি, সেটা ঐতিহাসিক কাল নিরপেক্ষ ভাবে দেখা নিয়ে। আজকের যুগে ফারাকের প্রকৃতি ১০০০ বছর আগের সাথে আলাদা। আর আজকের যুগে প্রাচ্য পাশ্চাত্যর কেস তো আরই ঘাঁটা, দু জায়গার সামজিক অর্থনৈতিক গোষ্ঠি কে এনে তুলনা না দেখলে চলে না। সময় আর এই ফ্যাক্টর গুলো কে ফেলে দিয়ে এবসোলুট ভঙ্গিতে , প্রাচ্য বনাম পাশচাত্যের তুলনা করা যে কোন ভেরিয়েবলেই( এখানে, মেলোড্রামার প্রতি এটিচুড)বিভ্রান্তিকর। আমি আপনার পোস্ট গুলোতে সেরকম ইঙ্গিত পেলাম। সেটা আমার ভুল হতেই পারে।
  • kallol | 119.226.79.139 | ১৯ অক্টোবর ২০১১ ১২:২৮484350
  • ঋদ্ধি - বাবুটা কাটিয়ে দিন।
    আমার যেটা বলার, প্রাচ্য আর পাশ্চাত্যের চিন্তা/যাপনের ফারাক আজকের নয়। এবং আরও বলার যে, ফারাকটা ভিন্ন তলের। আমি গ্রীক ভাষ্কর্যের সাথে সেই সময়কার ভারতীয় ভাষ্কর্যের তুলনা করেছিলাম, সেটা কি করে ঐতিহাসিক কাল নিরপেক্ষ বিচার হলো, তা বুঝলাম না।
    ঢেকুর তোলা আজও ভারতীয় ভদ্রতাবোধে মান্য, পাশ্চাত্য ভাদ্রতা বোধে নয়। আজও নেমন্তন্ন কার্ডে প্রাচ্য ক্ষমা চায়, পাশ্চাত্য জানতে চায়, আসবেন তো?

    প্রাচ্যের শিল্পভাষা পাশ্চাত্যের চেয়ে আলাদা। এতোটাই আলাদা যে, অনেক কিছু যা পাশ্চাত্য মতে ভালো নয় বা পরিহার করা উচিত তা প্রাচ্যে ঠিকঠাক বলে মান্যতা পায়।
    সঙ্গীতের কথাই ধরুন। প্রাচ্য যেখানে শুধু রাগের কাঠামোটিকে ঠিক রেখে যেমন খুশী বিস্তারের স্বাধীনতা দেয়, সেখানে পাশ্চাত্য স্বরলিপি কাঠোর ভাবে মানতে বলে।
    এটা সেদিনও ছিলো আজকেও আছে।
  • lcm | 69.236.173.108 | ১৯ অক্টোবর ২০১১ ১২:৩৪484351
  • নাহ, সঙ্গীতে উল্টো, মান ক্লাসিক্যাল মিউজিকে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। পড়তে পড়তে মতামত দিন