এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • তসলিমা নাসরিন কোন দেশের বিপ্লবী?

    Kulada Roy
    অন্যান্য | ০২ সেপ্টেম্বর ২০১১ | ৬৭০৭ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Kulada Roy | 74.72.54.134 | ০৫ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০১:০৮490965
  • রূপঙ্কর দাদা
    তসলিমার লেখা নিয়ে আমার কোনো আপত্তি নেই। কথা হল--
    . শুধু তসলিমার লেখালেখির মাধ্যমে বাংলাদেশকে চেনাটা বিপজ্জনক।
    . তসলিমা যে বিষয়গুলি নিয়ে লিখেছেন--সেগুলোতো জনসচেতনামূলক লেখা। এ ধরনের লেখা আরও গ্রহণযোগ্যভাবে বাংলাদেশের লেখিকারা লিখেছেন। সুতরাং একমাত্র তসলিমাকে এই বিষয়ে সব কৃতিত্ব দেওয়াতে আমার আপত্তি আছে।
    . বাংলাদেশে অবস্থানকালে তসলিমার সঙ্গীসাথীরা ছিলেন সন্দেহজনক। তসলিমা যাদের জন্য লিখেছেন তাদের উপেক্ষা করে বিপরীত মার্গের লোকজনের সঙ্গেই চলেছেন। সেটা তার লেখার বিশ্বাসযোগ্যতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।
    . তসলিমা কেন, যে কোনো ব্যক্তিকেই তার স্বভূমি থেকে উৎখাতের বিপক্ষে আমি।
  • ranjan roy | 122.173.178.213 | ০৫ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০১:৩৯490966
  • পিটি,
    আপনার উল্লিখিত পোস্ট থেকে( যেটা আমি লিখেছি) কোথায় দাঁড়ায় যে আমি একা বঙ্গ সরকারকে দায়ী করেছি? কিন্তু আপনি লিখেছেন যে ওনাকে থাকতে দেয়াটা আইনত: ভারত সরকারের আওতায় পড়ে। আপনার দেয়া তথ্য আমার বক্তব্যকেই সমর্থন করছে। অর্থাৎ বঙ্গের সরকার যখন খেদিয়েছিল তখনও ভারত সরকারের পারমিট শেষ হয়ে যায় নি।
    আমি বলেছি সাম্প্রদায়িকতার চাপে মাথা নোয়ানোতে কাংগ্রেস-বাম একইরকম সাহস দেখিয়েছে।
    আর সুইডিশ সরকার কখন নাগরিকত্ব দিয়েছে যদি বলেন।
  • siki | 123.242.248.130 | ০৫ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০৯:৪৫490967
  • ইয়ে, রূপঙ্করদাদা বোধ হয় এখানে লেখেন নি। ওগুলো সব রঞ্জনদাদা হবে, তাই না?
  • Sibu | 71.103.149.170 | ০৫ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১০:১১490968
  • তসলিমার নাগরিকত্ব:


    http://taslimanasrin.com/index2.html

    2001-2002- Lived in Sweden and visited India with tourist visa.

    Bangladesh Government had been refusing to renew her passport for years so she was forced to carry an European passport.

  • kallol | 220.226.209.2 | ০৫ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১০:২৪490969
  • কুলদা।
    আজকের এই আন্তর্জালের যুগে শুধু তসলিমাকে দিয়ে বাংলাদেশ চিনতে যাওয়ার বোকামী কে আর করবে। যিনি করবেন তার বাংলাদেশকে চেনার ইচ্ছা ও উদ্দেশ্য নিয়ে প্রশ্ন তোলাই যায়।
    তবে তসলিমাও বাংলাদেশকে চেনার একটা জানালা।
    বাংলাদেশে মৌলবাদের বিরুদ্ধে লড়ছেন অনেকেই, তাঁদের নিজ নিজ অবস্থান থেকে। তবু তার মধ্যে তসলিমার বিরুদ্ধেই ফতোয়া (প্রাণদন্ডের) জারী হলো কেন? সেটা নিয়ে আপনার মত জানতে চাই। আর কোন কোন মানুষের ওপর এই ধরনের ফতোয়া জারী হয়েছে সেটাও জানতে চাই।
    বিএনপি-জামাত তো খোলাখুলি মৌলবাদের প্রবক্তা, কিন্তু দু:খের কথা মৌলবাদের বিরুদ্ধে হাসিনা সরকারও কেমন যেন নড়বড়ে। আজও পর্যন্ত ধর্মনিরপেক্ষ বাংলাদেশ ঘোষনা হলো না। তসলিমাকেও ঘরে ফেরাতে পারছেন না।
    ভারতের ভূমিকাও নক্কারজনক। কলকাতা থেকে জোর করে তাড়িয়ে দেওয়া হলো, আর এক ফতোয়ার (টিপু সুলতান মসজিদের ইমামের) ঠেলায়। বাম-ডান কেউ রা কাড়লো না। শুধু কিছু মানুষ শঙ্খ ঘোষ প্রমুখ এবং কিছু মানবাধিকার সংগঠন প্রতিবাদ করলেন। দিল্লীতে ওনাকে গৃহবন্দী করে রাখা হলো। তারপর ভারত থেকেই তাড়িয়ে দেওয়া হলো।
    উনি কি লিখেছেন তা নিয়ে বিতর্ক হতে পারে। ওনার জীবন-যাপন একান্তই ওনার ব্যাক্তিগত। তা নিয়ে কারুর আলোচনা করার কোন এখতিয়ার নেই বলে আমি মনে করি।

  • siki | 123.242.248.130 | ০৫ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১০:৩৭490970
  • ভারতের কাছে তসলিমা দাবার ঘুঁটি মাত্র। এখন বাংলাদেশ ভারতের বন্ধুরাষ্ট্র। ভারত আলফা জঙ্গী ইত্যাদি ধড়পাকড়ের জন্য বাংলাদেশের প্রচুর সাহায্য পায়। তসলিমাকে ভারতে স্থায়ী এক্সাইল দিলে সেই সম্পর্ক এবং ভারতের আভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা ঘা খাবে। তাই তসলিমাকে গাজর হিসেবে ব্যবহার করা হয় যাতে বাংলাদেশের নিরন্তর ভারতকে জঙ্গীদমনে সাহায্য করে যেতে থাকে।

    চিনের কাছ থেকে তেমন কোনও উপকারের আশা ভারত রাখে না, তাই দলাই লামাকে ভারতে স্থায়ী এক্সাইল দিতে ভারতের বিশেষ কোনও সমস্যা হয় না।
  • dd | 124.247.203.12 | ০৫ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১০:৩৮490971
  • কল্লোল যেমন লিখলো,"বাম ডানের কেউ রা কাড়ে নি"- বোধয় ঠিক নয়।

    বামেরা যথেষ্টই সরব ছিলেন, তসলিমা সংখ্যালঘু মানুষের সেন্টিমেন্টকে আঘাত দিচ্ছেন অতএব তার বিরোধিতা করা উচিৎ - এই রকমের স্ট্যান্সই ছিলো। খুব ঢাক ঢাক গুড় গুড় ও নয়।

    তবে এখন আর লিং দিতে পারবো না। শুধু মনে আছে - ভোটের জন্য লালায়িত এই নির্লজ্জতা।
  • Sibu | 71.103.149.170 | ০৫ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১০:৪৭490972

  • http://en.wikipedia.org/wiki/Personality_rights

    Exceptions have been carved out of these general, broad privacy rights when dealing with news and public figures. Thus, while it may violate an ordinary citizen's privacy to speak about their medical records, one is generally allowed to report on more intimate details in the lives of celebrities and politicians.

    http://entertainment.howstuffworks.com/paparazzi7.htm

    Celebrities, public officials and private citizens involved in newsworthy incidences are all legally defined as public figures. Public figures actually have far fewer rights to privacy than an "ordinary person." Public figures break down into three types:

  • siki | 123.242.248.130 | ০৫ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১০:৫৩490973
  • ডিডিদার বক্তব্যের রেশ টেনে ... অনেকের মনেই সন্দেহ কলকাতায় সেই ভাঙচুর অনেকটাই বাম হাতে তৈরি করা ছিল। এবং ডান হাতও তাতে সমান সক্রিয় ছিল।

    ডান দিকের কথা বলতে গেলে, সবচেয়ে বড় গলা ছিল প্রণব মুখার্জির। "এমন কথা না লিখলেই হয় যাতে তাঁর প্রাণসংশয় ঘটে।'
  • Sibu | 71.103.149.170 | ০৫ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১০:৫৪490975

  • http://www.hindu.com/2007/08/11/stories/2007081161681600.htm

    NEW DELHI: The Communist Party of India (Marxist) on Friday said the attack on Bangladeshi writer Taslima Nasrin “militates against the freedom of expression.”

    In a statement, the CPI(M) Polit Bureau demanded firm action against those involved in the attack in Hyderabad on Thursday.

    The Polit Bureau said the attack went against the democratic and secular character of Indian polity. “One may have differences over the writings of Taslima Nasrin or anybody else but this definitely is not the appropriate manner to express dissent.”

  • PT | 203.110.247.221 | ০৫ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১০:৫৯490976
  • RR
    আপনার ঐ পোস্টিংটি আমার ""ভূল"" শুধরোনোর জন্যে লেখা। কাজেই ভারত সরকারের পারমিট থাকা অবস্থাতে কলকাতা থেকে ""খেদালে"" সেটা বোধহয় প: বঙ্গের দায়িত্বের মধ্যে এসে পড়ে - অন্তত: আপনার লেখা পড়ে আমার তাই মনে হয়েছে। এটা লিখে লিখে তক্ক করার এক সমস্যা - অনেক সময় লেখকের সম্পুর্ণ চিন্তাটা প্রকাশ পায়না বা বুঝতে পারা যায়না। তবে কে না জানে যে তসলিমার ঘটনাটা নিয়ে সেই সময়ে বিশেষত: বাম সরকার বিরোধী বিদগ্‌ধ (শুধু বিদ্ব নয়) জনেরা প: বঙ্গ সরকারকেই সম্পুর্ণভাবে কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছিল। অবিশ্যি আপনিও সেরকম অবস্থান নিয়ে ছিলেন কিনা তা আমি মনে করতে পারছিনা। তদুপোরি তসলিমাকে প:বঙ্গ সরকার ""খেদানোর"" আগে কেন্দ্রের সঙ্গে পরামর্শ করেছিল কিনা সেটা আমি তো জানিই না, অন্য কারো কাছেও কোন তথ্য আছে কিনা কে জানে। তবে সেই ভোট আসছে আসছে সময়ে জল ব্যাপক ঘোলা ছিল আর সেই ঘোলা জলে মাছ ধরতে অনেকেই নেমে পড়েছিলেন।

    তসলিমার নাগরিকত্ব:
    After all, she travels on a Swedish passport....http://blogs.timesofindia.indiatimes.com/right-and-wrong/entry/taslima-s-deportation-would-be দৈবক্রমে এটি স্বপন দাসগুপ্তের কান্না-কান্না লেখা। আর কে না জানে তাঁর রাজনৈতিক অবস্থানের কথা।

    she was granted citizenship by the Swedish government and took refuge in Germany...http://en.wikipedia.org/wiki/Taslima_Nasrin#cite_note-richards-12

    কি আশ্চর্য, Taslima Nasreen/Taslima Nasrin Research Scholar, New York University.....
    http://taslimanasrin.com/CURRICULUM%20%20VITAE1.htm
    -তে এই সুইডিশ নাগরিকত্বের কোন উল্লেখ নেই!!!
  • Sibu | 71.103.149.170 | ০৫ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১১:০০490977

  • http://www.hindu.com/2007/11/22/stories/2007112262481400.htm

    Kolkata: The ruling CPI(M) in West Bengal said on Wednesday that the controversial Bangladeshi writer Taslima Nasreen should “leave the State” if her stay disturbs the peace.

    “I don’t want to speak elaborately on the role played by the Centre on Taslima Nasreen’s stay in West Bengal. But if her stay creates a problem for peace, she should leave the State,” CPI(M) State secretary Biman Bose told reporters. — PTI

  • siki | 123.242.248.130 | ০৫ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১১:১৪490978
  • ২১শে নভেম্বর ২০০৭-এ ঘটে কলকাতার ঘটনা। ২২ নভেম্বরের আনন্দবাজারে বাংলা ফন্ট আসছে না। আজকালে অত পুরনো আর্কাইভ নেই। ইংরেজি কাগজগুলোই ভরসা।
  • Ishan | 117.194.35.203 | ০৫ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১২:১০490979
  • ভোটের আবার ডান-বাম। সব ব্যাটাই গোলমালে সুড়সুড়ি দিয়েছিল।
  • Kulada Roy | 74.72.54.134 | ০৫ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৭:৩২490980
  • ফতোয়া আর প্রাণদণ্ডাদেশ এক জিনিস নয় কল্লোর। ফতোয়ার দণ্ড হিসাবে প্রাণদণ্ড বা পাথর ছুড়ে মারা যেতে পারে।
    বাংলাদেশর ফতোয়ার মাধ্যমে প্রফেসর আহম্মদ শরীফ ফতোয়ার শিকার হন। মুরতাদ ঘোষণা করা হয়েছিল। তারও মাথার মূল্য নির্ধারণ করা হয়। কবি শামসুর রাহমানকে মেরে ফেলার জন্য তার বাসায় কিছু লোকজন ছুরি নিয়ে ঢুকে পড়েছিল। প্রফেসর কবি হুমায়ূন আজাদকে ফতোয়ার মাধ্যমে মেরে ফেলার হুমকী দিয়েছিল। তাকে কুপিয়ে মেরে ফেরে জঙ্গীরা। কবি সুফিয়া কামাল-যিনি বাংলাদেশর নারী আন্দোলনের সাহসিকা জননী হিসবাবে পরিচিত ছিলেন--তাকে মুরতাদ ঘোষণা করা হয়। জাহানারা ইমামকে জাহান্নামের ইমাম ঘোষণা করা হয়। একজন কার্টুনিস্ট, খুব অল্বপয়স্ক তার বিরুদ্ধে ফতোয়া দেওয়া হয়--ছেলেটি দৈনিক প্রথম আলোতে কাজ করত। একটি কার্টুনের জন্য সম্পাদক মতিউর রহমান মাফ চান জঙ্গিদের কাছে। এবং কার্টুনিস্ট ছেলেটাকে পুলিশের কাছে ধরিয়ে দেন সম্পাদক।
    হাসিনা সরকারও ক্ষমতার মোহে মৌলবাদের প্রতি নমনীয় হয়েছে।
  • siki | 122.162.75.251 | ০৫ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৯:৫০490981
  • কিন্তু মুরতাদ মানে কী, এখনও বুঝতে পারলাম না।
  • kallol | 115.242.156.93 | ০৫ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২২:১২490983
  • তাহলে আর তসলিমাকে দোষ দিয়ে লাভ কি। দেশে থেকে মৌলবাদের কাছে মাথা নোয়াতে হবে, নয়তো ক্রমাগত প্রাণঘাতী হামলার শিকার হতে হবে, বা প্রাণটাই যাবে, এই ব্যাপারগুলো কারুর ভালো নাই লাগতে পারে। আইনস্টাইন, নিলস বোর, বার্টোল্ড ব্রেখ্‌শট সকলকেই পালাতে হয়েছিলো। তাতে তাদের দোষতো কেউ দেয় নি। অনেকেই তো জার্মানীতে থেকে গিয়েছিলেন, শহীদ হয়েছিলেন, তাও।
  • ranjan roy | 122.163.79.63 | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০০:১২490984
  • শিবু,
    আপনাকে ধন্যবাদ। তসলিমা নিয়ে আপনার দেয়া লিংকে ওনার নগরিকত্ব, কে কবে খেদিয়ে ছিল, নজরবন্দী করে রেখেছিল, কারা মৌলবাদীদের কাছে আত্মসমর্পণ করেছিল-- সবই স্পষ্ট।

    পিটি,
    আমার কথা ঠিকই বুঝেছেন। ভারত সরকারের পারমিট থাকা অবস্থায় খেদিয়ে দিলে তার দায়িত্ব বঙ্গ সরকারের ওপরই বর্তায়। আমি খালি বলছি যে একা বাম সরকারকেই দোষী করিনি।
    কংগ্রেস ও সমান দোষী।
    কিন্তু উইকি ছেড়ে শিবুর দেয়া তসলিমার লিংকটি দেখুন। তাহলেই বুঝবেন যে উনি আদৌ সুইডেনের নাগরিক ন'ন। মনবাধিকার অ্যাংগেল থেকে রাষ্ট্রসংঘের বিশেষ ইউরোপিয়ান পারমিটের জোরে উনি কখনো সুইডেন, কখনো ফ্রান্স বা জার্মানীতে থাকেন।
    আবার শিবু'র লিংকটি দেখুন। তাতে প্রকাশ কারাট হায়দ্রাবাদেএবং অন্যত্র তসলিমার ওপর মৌলবাদীদের হামলাকে মৌলিক অধিকারের ওপর হামলা বলে দোষীদের শাস্তির দাবী করেছেন।
    কিন্তু বঙ্গে তসলিমার ওপর হামলা হলে প্রকাশ কারাত নীরব। আর বিমান
    বসুরা দিল্লি সরকারের আগে তসলিমাকে নজরবন্দী করে রাখেন ও বঙ্গ ছাড়ার ফরমান জারি করেন। দোষীদের শাস্তি দূর অস্ত্‌।
    এখন আবার মনমোহনরা তসলিমাকে ডেকে এনে অনুমতি দিয়েছেন। অগস্ট,২০ ১১ পর্য্যন্ত
    ভারত সরকারের দেয়া পারমিটের মেয়াদ।
    শিবুর দেয়া লিংকে এটাও স্পষ্ট যে তসলিমাকে খালি আবাপ, বিজেপিই তোল্লাই দেয় নি। সুইডেন, ফ্রান্স, জার্মানি, রাষ্ট্রসংঘ সবাই দিয়েছে।
  • Sibu | 70.7.129.169 | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০০:২০490986
  • আমার দেওয়া লিংকে উনি সুইডেনের নাগরিক নন এমন কথা প্রমান হল কি? ওনার একটি ইউরোপীয়ান পাসপোর্ট আছে, এইটেই প্রমান হল। সাধারনত: যে দেশের পাসপোর্ট সেই দেশের নাগরিক। অন্য দেশের নাগরিকদের যেটা দেওয়া হয় সেটাকে ট্রাভেল ডকুমেন্ট বলে।

    আর আমার দেওয়া লিংকে এটাই প্রমান হয় যে তসলিমা প্রসঙ্গে সিপিএমের মধ্যে মতবিরোধ আছে। নজরবন্দী করা নিয়ে কোন কথা আমার লিংঅকে নেই।
  • ranjan roy | 122.163.79.63 | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০১:০২490987
  • শিবু,
    আপনি আপনার দেয়া লিংকটিতে লাইফ আন্ডার এক্সাইল অংশে ২০০৭ এ এϾট্র দেখুন যেখানে বলা হয়েছে যে she was forced to live under virtual house arrest in Calcutta। এটাকে কি বলব? নজরবন্দী নয়? গৃহবন্দী? বেশ, তবে তাই।
    আপনার পুরো লিংক থেকে আপনি শুধু সুইডেনে ছিলেন , ভিসা নিয়ে ভারতে/কোলকাতায় এলেন কোট করে বলছেন এতে [প্রমাণ হয় উনি
    সুইডেনের নাগরিক।
    কিন্তু অমনি কয়েক বার আছে যে উনি অমুক সময়ে ফ্রান্সে বা জার্মানীতে বাস করছিলেন,-- সেখান থেকে ভিসা/ ট্র্যাভেল পারমিটের মাধ্যমে এদেশে/বাংলাদেশে ঢুকেছেন। আপনার যুক্তি মানতে গেলে বলতে হয় উনি একই সঙ্গে ফ্রান্স ও জার্মানীর নাগরিক।
    আসলে আপনার লিংকে স্পষ্ট আছে যে উনি কখনই বাংলাদেশের পারমিট ছাড়েন নি। প্রথমে রাজনৈতিক শরণার্থী হিসেবে ইউ এন ও'র ট্র্যাভেল পারমিট নিয়ে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে থেকেছেন। তারপর ১৯৯৮ থেকে শরণার্থী স্ট্যাটাস ছেড়ে দিয়ে বাম্লাদেশের নাগরিক হিসেবে ঘুরেছেন। সরকার পাসপোর্ট রিনিউ করে নি। উনি আজও রিনিউয়ের আবেদন চালিয়ে যাচ্ছেন। কখনো বাংলাদেশে সেই মেয়াদ ফুরনো পাসপোর্ট নিয়েই বাংলাদেশে ঢুকে পড়েছেন। তাড়া খেয়েছেন।আজও বাংলাদেশের পাসপোর্ট সারেন্ডার করেন নি। এটাও বলা আছে যে রিনিউ না করায় ওনাকে কয়েক বার ইউরোপিয়ান পাসপোর্টের বেসিসে ট্র্যাভেল পারমিট বা ভিসা নিতে হয়েছে।
    কোথাও বলা হয় নি যে উনি শুধু সুইডেনের পাসপোর্ট ব্যবহার করেন বা নাগরিকত্ব নিয়েছেন।
    ওনার ভারতে বাসের অস্থায়ী পারমিট মনমোহন সরকার ১৭ অগাস্ট রিনিউ করেছে। উনি দিল্লিতে আছেন।
    আর ২০০৭ সালে হায়দ্রাবাদে হামলার প্রতিবাদে সিপিএম দোষীদের শাস্তি দাবি করল। কিন্তু তার আগে একই বছরে মেদিনীপুরে হামলা হল, শিলিগুড়িতে; কোলকাতায় এক মৌলবাদী ওনার মাথার ওপরে ইনাম ঘোষণা করল।
    তাদের শাস্তি দেয়া দুরে থাক, সিপিএম সরকার তসলিমাকে গৃহবন্দী করে সমানে বাংলা ছাড়ার জন্যে ধমকাতে লাগলো-- এটা শুধু সিপিএম এর মধ্যে মতভেদ!
    এর সবগুলো তথ্য আপনার দেয়া ওই লিংকেই আছে। আর একবার দেখে বলুন--- কোনটা ভুল বলেছি বা বুঝতে ভুল করেছি!
  • Netai | 182.64.71.41 | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০১:৩২490988
  • মৌলবাদীদের কথা ছেড়ে দিন। মুসলিম সমাজের কয়জনা তসলিমাকে পছন্দ করেন? আমার ধারনা খুব কম লোক পছন্দ করেন। কথা হচ্ছে তসলিমা কি এমন ক্রান্তিকারী লেখিকা যার জন্যে কোন দল তাদের জনভিত্তিকে জেনেবুঝে দুর্বল করবে? এই অবস্থায় তসলিমাকে দেশে থাকার অনুমতি দেওয়াটাই বিষ্ময়কর নয়?

    তসলিমাকে এদেশে থাকতে দেওয়ার ব্যাপারে ভারত দ্বায়বদ্ধ নয়। বরং অনেক বেশী প্রতিবাদের ঝড় ওঠা উচিৎ ছিল মকবুল ফিদা হুসেন কে নিয়ে। উনি দেশে থাকতে পারেননি। এটা ভারতের ব্যার্থতা।

    তসলিমার উদ্দেশ্য নিয়ে সন্দেহ হয় যে উনি সবসময় বিতর্কই চেয়ে এসেছেন। শিওর না।

    কিন্তু ওনার সাথে যা হয়েছে তা অন্যায়। চোর ডাকাত খুনি ধর্ষকেরা বুক ফুলিয়ে ঘুরে বেড়ায় আর শিল্পীদের দেশে ঠাঁই হয় না। তারা বাসস্থান খুঁজে বেড়ায়। এগুলো প্রমান করে আমরা এখনো পড়ে আছি মধ্যযুগেই। শুধু নেতাদের দিকে আঙুল তুলে লাভ নেই। আমরা না বদলালে উনারা বদলাবেন না।
  • Sibu | 70.7.129.169 | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০২:২৫490989
  • virtual house arrest। ঈম্পর্ট্যান্ট কথাটা হল ভার্চুয়াল।

    আর দেখুন, আপনাদের সাথে তক্কো করা অর্থহীন। আমি সেটতে একেবারেই ইন্টারেস্টেড না। উনি ইউরোপীয়ান পাসপোর্ট (কোন দেশের বলেননি) ব্যবহার করেছেন - তার অর্থ হল উনি কোন ইউরোপীয় দেশের নাগরিকত্ব নিয়েছিলেন। বহু দেশই ডুয়াল/মালটিপল সিটিজেনশিপ অ্যালাউ করে।


    http://en.wikipedia.org/wiki/French_nationality_law

    Dual citizenship has been permitted since 1973. Possession of one or more other nationalities, does not, in principle, affect the French nationality. France denounced the Chapter I of the Convention of the Council of Europe on May 6, 1963 as an aim of reduction of Cases of Multiple Nationality and Military Obligations in Cases of Multiple Nationality. The denunciation took effect March 5, 2009. [8]



    http://en.wikipedia.org/wiki/Swedish_nationality_law

    With effect from 1 June 2001, a Swedish citizen acquiring a foreign citizenship does not lose Swedish citizenship.
    Former Swedish citizens who lost Swedish citizenship prior to this date (upon naturalisation in another country) were given a two year period to re-acquire Swedish citizenship by declaration. Children of former Swedish citizens were also eligible to acquire Swedish citizenship by declaration. The deadline for submission of applications was 30 June 2003.
    The changes to the law also mean that foreigners seeking naturalisation as a Swedish citizen do not need to renounce their former citizenship. They may retain it if the law of the other country permits them to do so.
    Prior to 1 July 2001, Swedish citizens were still able to legally hold dual citizenship in certain circumstances, for example, if the other citizenship was acquired automatically at birth.

  • pingo | 68.11.174.83 | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০৭:১৩490991
  • আমি এখনও অবধি এই থ্রেড এর উদ্দেশ্য বুঝতে চেষ্টা করছি। তসলিমার বিরুদ্ধে রাগের/অভিযোগের কারন গুলো কি কি?
  • Sibu | 71.103.149.170 | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০৭:১৫490992
  • কার রাগের? জামাতের? না কুলদা-বাবুর? না সিপিএমের?

    ডি: আমার তসলিমার উপর কুন রাগ নাই। এমনকি ওনার গদ্য আমার বেশ ভাল মানের মনে হয়।
  • ranjan roy | 122.163.79.63 | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০৭:২৯490993
  • শিবু,
    ধন্যবাদ। স্পষ্টত:ই পাসপোর্ট/ বিদেশি রাষ্ট্রীয়তা সম্পর্কিত আন্তর্জাতিক আইন এগুলোর ব্যাপারে আমি না জেনে কথা বলছিলাম। আবারো দু:খিত।
    আর ভার্চুয়াল না গৃহবন্দী, কোন কথাটায় এই কনটেকস্টে জোর দেয়া-- এ তো পসন্দ আপনি আপনি!
    নেতাই,
    আপনার বক্তব্যে তসলিমার কেসে ভারতের দায়বদ্ধতা নিয়ে শিবুর তসলিমা লিংকে মনমোহন সিংয়ের বক্তব্য, যার বেসিসে আজ ভারত সরকার তসলিমাকে আবার ভারতে থাকার অনুমতি দিয়েছেন তা দেখতে অনুরোধ করি।
    হতেই পারে তসলিমা বিতর্ক পছন্দ করেন, অধিকাংশ মুসলিম বা হিন্দুর উনি নাপসন্দ। কিন্তু প্রশ্ন যেখানে কিছু ঘোষিত নীতিগত ব্যাপারে রাজনৈতিক স্ট্যান্ড নেয়ার প্রশ্ন সেখানে দল কি অল্পকালীন লাভ দেখবে? স্পষ্টত:ই এই করেও মুসলিম ভোট ধরে রাখা যায় নি।
    আবার দেখুন, যখন বৃন্দা কারাত বাবা রামদেবের ওষুধ নিয়ে ড্রাগ ক®¾ট্রালারের সার্টিফিকেটের দাবি তুললেন এবং তদন্তের দাবি জানালেন তখন সারা দেশের বৃহত্তর হিন্দু সমাজ রামদেবের পাশে দাঁড়াল। হিন্দি বলয়ে গালাগালির ঝড় বয়ে গেল। বৃন্দাকে মাল্টিন্যাশনালের টাকা খাওয়া দালাল বলতেও দ্বিধা করেনি। অনেক ওয়েল-উইশার বল্লেন- কম্যুনিস্টরা এ'ব্যাপারে হাত দিয়ে ট্যাকটিক্যাল ভুল করেছে।
    কিন্তু ক্রমশ: স্পষ্ট হচ্ছে বৃন্দা ঠিক করেছিলেন, গরিষ্ঠ সমালোচকেরা ভুল।
    পরমাণু নীতি নিয়ে মনমোহন সরকারের বিরুদ্ধে সিপিএম এর স্ট্যান্ড নিয়ে অনেক সমালোচনা হয়েছে। মিডিয়া প্রচার, পরমাণু শক্তির লাভ/ গ্ল্যামার ইত্যাদির ফলে মেজরিটি ভাবলো যে ঐ চুক্তির ফলে ভারত মহাশক্তিধর হবে।
    আজও বলা হয় সিপিএম ট্যাকটিক্যাল ভুল করেছিল।
    কিন্তু আজকে স্পষ্ট যে ওই প্রশ্নে মনমোহনরা ভুল ছিলেন, সিপিএম ঠিক।
    কাজেই দীর্ঘকালীন নীতিগত প্রশ্নে হুসেন/তসলিমার মধ্যে তফাৎ করা যায় কি! বরং আপনার যুক্তি মানলে মেজরিটিকে চটিয়ে ব্যাপক ভোট ব্যাংক কংগ্রেস কেন হারাবে?
    নীতিগত প্রশ্নে স্রোতের বিরুদ্ধে দাঁড়ানোর নৈতিক সাহস দরকার।
    আপনার স্ট্যান্ড মানলে তসলিমাকে সংযত করার সঙ্গে সঙ্গে যারা বাংলার মাটিতে দাঁড়িয়ে তসলিমার মাথার মূল্য ঘোষণা করেছিল তাদের শাস্তি দেয়া উচিৎ ছিল।
    আর কংগ্রেস সরকার রুশদির ""স্যাটানিক ভার্সেস'' নিষিদ্ধ করলো তো বাম সরকার তসলিমার "" দ্বিখন্ডিত''। মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে আমরা কতটা সম্মান করি সেটা ভেবে দেখার।

    আপনার শেষ কথাটার সঙ্গে সম্পূর্ণ একমত।অনেক বেশি দরকারি নিজেদের শোধরানো। তাই শুধু কর্ণাটকে নয় বঙ্গেও মহিলাদের ওপর আজ মর‌্যাল পুলিশের হামলা হয়। গাঁয়ে মুসলিম টিচারকে বিয়ে করলে মহিলা হিন্দু টিচারকে স্কুল ছাড়তে হয়। মমতার রাজত্বে নদীয়ায় মহিলা-পুরুষ মিলে এক মহিলাকে মেরেধরে চুল কেটে পাড়াছাড়া করেন।
  • pingo | 68.11.174.83 | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০৭:৫২490994
  • জামাত এর রাগের কারন বোঝা কঠিন নয়। রাজনৈতিক দলগুলোর স্পষ্টবাদিতার অভাব এর কারন ও বুঝি। এখানকার সদস্যরা যারা গালমন্দ করছেন তাদের রাগের কারন জানতে চাইছি।
  • Sibu | 71.103.149.170 | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০৮:১৩490995
  • কে গালমন্দ করেছেন? কুলদা-বাবু? উনি তো অনেকখানি কোট করেছেন মুখপত্রিকা থেকে। সে অবশ্য একটু কনভোলিঊটেড লেখা, এই মুখপত্রিকা ইত্যাদির লেখা যেমন হয়। আমি মোটামুটি এই কারনগুলো বুঝলাম।

    ১। ওনার লেখায় বিজেপি সাপোর্ট পেয়েছে।
    ২। উনি চরিত্রহীন। হয়তো উনি সেক্সকে ব্যবহার করেছেন কেরিয়ার তৈরীর জন্য।
    ৩। উনি বাংলাদেশ ছেড়ে পালিয়ে গেচেন। অন্য সংগ্রামীদের মত দেশে থাকেন নি।
    ৪। উনি ইচ্ছাকৃতভাবে সেন্সেশনাল লেখা লিখেছেন। তার ফলে তুলনায় কম প্রতিভা নিয়ে উনি বেশী খ্যাতি লাভ করেছেন। হয়তো ঐ খ্যাতিলাভের জন্যই এই সব সেন্সেশনাল লেখালেখি।

    আরো দু-চাট্টে কথা আছে মনে হয়। সেই সব বাদ পড়া কথা কেউ ইচ্ছে করলে জুড়ে দিতে পারেন। আর কিছু ভুল বুঝে থাকলে শুধরেও দিতে পারেন।
  • pingo | 68.11.174.83 | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০৮:৪৫490997
  • ২ নম্বর আর ৩ নম্বর পয়েন্ট দুটোকে ভাঙ্গা উচিত,। তাহলে সবমিলিয়ে পয়েন্ট দাঁড়াবে ৬ টা। এগুলোর মধ্যে কোনগুলো আপত্তিকর?
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভ্যাবাচ্যাকা না খেয়ে মতামত দিন