এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • ধর্ষণের শাস্তি কি মৃত্যুদন্ড?

    s
    অন্যান্য | ১৮ ডিসেম্বর ২০১২ | ৪৬২৩৩ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • s | 60.200.59.194 | ০৬ মার্চ ২০১৫ ২০:১৭580860
  • আধুলি Date:06 Mar 2015 -- 03:25 PM ক।
    আর স্চ য়ের সঙ্গে ভীষণভাবে একমত।

    যে কোনো রেপ ফাঁসিযোগ্য অপরাধ করা হোক। যদি ভিক্টিম মারা যায় তাহলে নিশ্চিত ফাঁসি। ভিক্টিম যদি জীবিত থাকে, তাহলে ফাঁসি হবে কিনা রেয়ারেস্ট ওব রেয়ার ক্রাইটেরিয়া দিয়ে বিচার করা হোক।
    ফাঁসি হলে, যদি অপরাধী তার পরিবারের রোজগেরে ব্যক্তি হয়, তাহলে সরকারের পক্ষ থেকে সেই পরিবারকে আর্থিক সাহায্য করা হোক।
    গনরেপের ক্ষেত্রে প্রত্যেকটা অপরাধীর ফাঁসি হোক। গনরেপ বাই ডিফল্ট রেয়ারেস্ট ওব রেয়ার ক্যটাগরিতে স্থান পাক।
    রেপের অভিযোগ জানাবার পর মেডিক্যাল পরীক্ষা, FIR, গ্রেফতার, কাস্টডি, চার্জশীট, বিচার প্রত্যেকটা স্টেজের জন্য সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হোক। কোনো ইচ্ছাকৃত গাফিলতি দেখলে/ অভিযোগ উঠলে তদন্ত হোক এবং প্রমানিত হলে যাবজ্জীবন কারাদন্ড (বা এরকম কঠোর শাস্তি) দেওয়া হোক। প্রমান লোপাটের চেষ্টা, মিথ্যা সাক্ষ্য, সব ক্ষেত্রেই কঠোরতম শাস্তি দেওয়া হোক।
    ফাঁসির সাজা ঘোষনা হবার ১ বছরের মধ্যে অ্যাক্শন হোক। নো চুদুরমুদুর।
    ৫ বছর এই মোডে চলুক। তারপর দেখুন সোনায় রেপ জাগলে পিছন ভয়ে ফাটে কিনা।
  • Ishan | 202.43.65.245 | ০৬ মার্চ ২০১৫ ২৩:০১580861
  • কোথায় দেব? এখানেই দিই
    --------------------------------------
    কবিতা কৃষ্ণন, বৃন্দা গ্রোভার, এবং সমধর্মী আরও অনেকের লেখা পড়ে একটু অবাকই হলাম। (যাঁরা পড়েননি, তাঁদের জন্যঃ https://www.facebook.com/kavita.krishnan/posts/10205662268177556 )

    আপত্তির জায়গাগুলো পরে। আগে সহমতের জায়গাগুলো বলি।

    ১। নির্ভয়ার বিচার সম্পর্কে কবিতা "এখনই অপরাধীদের ঝুলিয়ে দাও" চিৎকারের বিরুদ্ধতা করে বলেছেন, "As I said and written often, this case is hardly rarest of rare, and severe punishment hasn't 'deterred' the continuing spate of crimes against women. There are no shortcuts. "। এখানে কোনো দ্বিমতের জায়গা নেই।

    ২। নাগাল্যান্ডের ঘটনা সম্পর্কে কবিতা লিখেছেন "I am sickened by the mob lynching of a rape accused man in Nagaland, dragged from jail, stripped and killed. At least one channel telecast images of the stripping yesterday."। কোন চ্যানেল দেখিয়েছে জানিনা, কিন্তু বক্তব্যের সঙ্গে মোটের উপর একমত। বিশেষ করে "এখনই ঝুলিয়ে দাও" এবং "মব লিঞ্চিং" মানসিকতার বিরুদ্ধে ফেমিনিস্টদের দিক থেকে যে আওয়াজটা আসছে, সেটা অভিনন্দনযোগ্য।

    যে জায়গাগুলোতে চূড়ান্ত দ্বিমত, তার মধ্যে প্রথমটাই হল, "এই সময়ে" বিবিসির ডকুটিকে না দেখানোর দাবী বা আহ্বান বা অনুরোধ, বা অপছন্দ জানানো। এর পিছনের যুক্তি হিসেবে বলা হয়েছে, "এটা বিচার প্রক্রিয়ার উপর প্রভাব ফেলবে"। এটা চূড়ান্ত স্ববিরোধী এই কারণে, যে, নির্ভয়া কান্ডের পর থেকে এখনও পর্যন্ত নানা ধর্ষণের অভিযোগে, "বিচার প্রক্রিয়ার উপর প্রভাব ফেলা" বা "অভিযোগ প্রমাণের আগেই কাউকে অপরাধী না ঠাউরে ফেলা" -- এই ন্যূনতম নৈতিক ডেকোরামটি কোনো ভারতীয় মিডিয়াই মেনে চলেনি। তরুণ তেজপালের ঘটনার পরে অর্ণব গোস্বামীর জান্তব টিভি শো দেখেছি, যেখানে বিন্দুমাত্র দ্বিমতকেই "আপনি তাহলে ধ্র্ষণের পক্ষে" বলে দাগিয়ে দিয়ে চুপ করিয়ে দেওয়া হয়েছে। অশোক গাঙ্গুলীর ক্ষেত্রে তো বিচার-টিচার লাগেইনি। এক এনজিও প্রধান মিডিয়া ট্রায়ালের চোটে বারান্দা থেকে ঝাঁপই মেরেছেন। এসবের বিরুদ্ধে একটি আওয়াজও তখন শোনা যায়নি। এবং এগুলোর কোনোটাই বিচার প্রক্রিয়ায় ছাপ ফেলেনি, শুধু এই ডকুটি ফেলছে, এটা একটা বিশ্বাসযোগ্য কথা হল? মেনস্ট্রিম, অল্টারনেটিভ কোনো মিডিয়াই স্টিরিওটাইপিং এর চূড়ান্ত করতেও বাকি রাখেনি। এই কদিন আগে। পচৌরিকে নিয়ে ফার্স্টপোস্ট একটা লেখা করেছে, যার চিরোনাম "No means no: Pachauri sexual harassment case reveals what Indian men haven't learnt"। লক্ষ্য করুন, স্টিরিওটাইপিং টা, একেবারে "ইন্ডিয়ান মেন"। এবং এ ধরণের লেখা একটা না, গাদা, সবাই পড়েছেন। সত্যি কথা বলতে কি, এসবের তুলনায় এই ডকুটি আমার কাছে অধিকতর সেন্সিবল মনে হয়েছে। স্টিরিওটাইপিং এখানেও আছে। "পিতৃতন্ত্র" আর "পুরুষ"কে অনেক জায়গাতেই এক করে ফেলা হয়েছে। নারীর "সম্মান" এর ধারণাকে প্রশ্ন করা হয়নি, ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্তু ধর্ষকদের কথা এসেছে, তাদের ব্যাকগ্রাউন্ড এসেছে। এতদিনের মিডিয়ার বিচারের চেয়ে বেশি সেন্সিবল মনে হয়েছে। ডকুটির দিকে আঙুল না তুলে যাঁরা এতদিন মিডিয়ার প্যানেলে বসেছেন, তাঁদের নিজেদের দিকে তাকিয়ে দেখারও সময় হয়েছে বলেই মনে হয়।

    এবং এর সঙ্গেই জড়িয়ে আছে দ্বিতীয় পয়েন্টটা, মানে মব লিঞ্চিং। মিডিয়ার ক্যাঙারু ট্রায়াল কোনোভাবে মব লিঞ্চিং এর চেয়ে আলাদা কি? নির্ভয়া কান্ডের পরেই ফাঁসির দাবী উঠেছে। টিভি, খবরের কাগজের পাতায় পাতায় বিচারের আগেই অপরাধী ঠাউরে শাস্তির প্রক্রিয়া চালু হয়ে গেছে। নাগাল্যান্ডের লোকেরা জিনিসটা হাতে কলমে করে দেখিয়েছে মাত্র। প্রক্রিয়াটা তো বিবিসি শুরু করেনি। করেছেন, মিডিয়ার প্যানেলে বসা লোকজন। করেছে আমাদের পপুলার কালচার, যেটাকে তোল্লা দেওয়া হয়েছে। বিবিসির ডকুর পর এগুলো নিয়েও ভাবা দরকার। কথা হওয়া দরকার।

    এগুলোতে কেন আপত্তি করা হয়নি, শুধু বিবিসিতে কেন করা হয়েছে, তার একটা আঁচ পাওয়া যায় কবিতার লেখায়। শেষের দিকে। কবিতা লিখছেন, "I'll continue to seek a withdrawal of the global campaign around India's Daughter. " অর্থাৎ আপত্তিটা শুধু "গ্লোবাল ক্যাম্পেন"এ। অর্থাৎ, আমরা করি ক্ষতি নেই, "ওরা" কেন দেখাবে? "আমরা" গালি দিই, মিডিয়া ট্রায়াল করি, যা খুশি করি, সেসব ঠিক আছে, কিন্তু "ওরা" করলেই তাতে সমস্যা। স্পষ্টভাবে বলা নেই, কিন্তু মূল আপত্তির জায়গা মনে হয় এটাই (অর্থাৎ একটা কলোনিয়াল/সাম্স্রাজ্যবাদী অ্যাঙ্গল নিয়ে আসা হচ্ছে)। কিন্তু কমরেড, এই গ্লোবাল দুনিয়ায় এরকম কি হয়? আমেরিকা নিয়ে আমরা বলব, কিউবা নিয়ে আমরা বলব, ইরাক নিয়ে আমরা বলব, আর "ওরা" ভারত নিয়ে কিছু দেখাবেনা? বাক স্বাধীনতা "শুধু" আমাদের হয়না। হলে গ্লোবালি হয়, কিংবা কারোরই নয়। ওদের বলা আটকালে আমাদের বলাও আটকাবে। কোনো না কোনো সময়ে।

    পুঃ আমার নিজের অবস্থান এখানে পরিষ্কার। আমি মিডিয়া ট্রালের প্রবল নিন্দে করেছি, এখনও করছি। কিন্তু মিডিয়ার কণ্ঠরোধের পক্ষে নয়। মিডিয়া ট্রায়ালের চেয়ে এই ডকুটি তুলনায় সেন্সিবল মনে হয়েছে, কিন্তু তারও কিছু সমস্যা আছে, সেগুলো পয়েন্ট আউট করার পক্ষে। কিন্তু কণ্ঠরোধ করার পক্ষে নয়। "ওরা " আমাদের চেয়ে এই ব্যাপারে সেন্সিবল হোক ছাই না হোক (অনে ক্ষেত্রেই নয়), গলা টিপে দেবার কোনো মানে নেই। আমরা সবাই এই সিনেমাটা দেখেছি, এবং বাকিরাও দেখব, এই গলা টেপার প্রচেষ্টার জন্যই। এটা মনে রাখবেন।
  • pi | 127.194.16.188 | ০৬ মার্চ ২০১৫ ২৩:২৬580862
  • মামু কাজ কমিয়ে দিল। ডকুটা না দেখেও কবিতা আর বৃন্দা গ্রোভারের বক্তব্য নিয়েই সকালে ভাটে লিখছিলাম, 'যা বুঝলাম নারীবাদীদের দুটো পয়েন্টে আপত্তি। এটা দেখালে মুকেশের ফাসি চেয়ে প্রবল জনমত গড়ে উঠতে পারে, বিচার প্রভাবিত হতে পারে। দুই এটা শুধু ভারতের সমস্যা নয়, অন্য দেশেও হয়।কিন্তু এতে ভুল মেসেজ যাচ্ছে । ও আরো একটা আপত্তি এতে এই রেপ সমস্যার আসল অনেক কারণ ধামাচাপা পড়ে যাচ্ছে।'

    ডকুটা না দেখেও এগুলো খুব ঠিকঠাক লাগেনি। যাহোক, এবার দেখে লিখবো।

    তবে পচৌরির কেসে ফার্স্টপোস্টের ঐ লেখাটা পড়ে সত্যিই অবাক হয়ে গেছিলাম। পুরো লেখাটা এটা ধরে নিয়ে লেখা হয়েছে যে উনি ওগুলো করেইছেন। করেই থাকতে পারেন, কিন্তু কোনোরকম বিচারের আগে এবং ওঁর একটা অন্য ভার্শন আছে, সেটাকে পুরো চেপে দিয়ে এইধরণের লেখা মিডিয়া ট্রায়াল নয় ?

    অশোক গাঙ্গুলির কেসে দিনের পর দিন কবিতাদের লেখা, বক্তব্য ফলো করেছি। সে সময় কোলকাতায় ঐ নারী নির্যাতন বিরোধী মঞ্চের কাজ, মিটিং চলছিল, সেখানেও কবিতার দলের লোকজনকে তীব্রভাবে অশোক গাঙ্গুলির বিরুদ্ধে বক্তব্য রাখতে দেখেছি, এই ফার্স্টপোস্টের লেখার মতই, পুরোপুরি দোষী সাব্যস্ত করে কঠিন শাস্তির দাবি তুলতে দেখেছি।

    তাই কবিতাদের এখন এহেন বক্তব্যে সত্যই হুব্বা বনে গেছি।
  • pi | 127.194.16.188 | ০৭ মার্চ ২০১৫ ০০:০৬580863
  • 'আর এমনিতে যারা ফাঁসির স্বপক্ষে বলছেন তারা খামকা ফাঁসি কেন চাইছেন সেটাই বুঝছি না... টই এর নামেও তো মৃত্যুদণ্ড ই আছে... আপনারা যা যুক্তি বলছেন ... যেমন ধরুন "ভীষণ ভীষণ ভয় পাওয়াতে হয়" আর যে যুক্তিগুলো বলছেন না, যেমন ধরুন ' গায়ের জ্বালাটা ভাল করে মিটবে' ... তা মশাইরা ফাঁসির মত নিরামিষ জিনিস কেন চাইছেন? প্রকাশ্যে মুণ্ডচ্ছেদ এ সবই তো আরও ভালভাবে হত...
    spectacle করেই যখন ভয় পাওয়াতে হবে ( নইলে যাবজ্জীবনে একটুও ভয় পায় না, অথচ ফাঁসিতে ভীষণ ভীষণ ভয় পাবে কেন? ) তখন ভালভাবেই হোক...
    এমনকি প্রকাশ্যে মুণ্ডচ্ছেদ ও যথেষ্ট নিরামিষ মনে হলে জননাঙ্গ কেটে নেওয়া, বা হাতপা কেটে নেওয়া, চোখ গেলে দেওয়া... এসব দাবি করুন। '

    স্বর্ণেন্দু, এই প্রত্যেকটা দাবি আজ এই টইতে লিখে যাওয়া লোকজনই, এবং এখানে আরো অনেকে কখনো না কখনো করে গেছেন তো আর এখনো করে যান, বেশ কিছু নিদর্শন এই টইতেই পুরানো পাতায় আছে, বাকি ভাটে । কে কী লিখেছিলেন, বেশ কিছু মনেও আছে, নাম করে আর লিখলাম না।
  • sswarnendu | 198.154.74.31 | ০৭ মার্চ ২০১৫ ০০:৪৬580864
  • @পাই,
    স্বাভাবিক... ওই যুক্তিগুলোর স্বাভাবিক পরিণতি, কালমিনেশন পয়েন্ট ওটাই...

    সত্যিই সব বলা কওয়ার ঊর্ধ্বে চলে যাচ্ছে।

    এই উপরে s এর কমেন্ট... উনি যাদের সাথে একমত হলেন সেই অংশটা বাদ দিয়ে বাকি পুরো পোস্টটায় প্রত্যেকটা ফাঁসির জায়গায় শাস্তি শব্দটা বসালে আমি একদম ই একমত... ডেটারেন্ট হচ্ছে "কেউ রেহাই পাবে না" টা... "যে কটাকে ধরব লটকাব" টা নয়... যাগগে... বলে লাভ নেই কিছু... তবে যারা রক্ত দেখতে চান তাদের নিরাশ হওয়ার মত জায়গা থেকে আমরা এমনিই বহু দুরে... যাচ্ছিও উলটো দিকেই...

    ভীষণ ভীষণ ভীষণই অসহায় লাগে...
    পোটেনশিয়াল রেপিস্টরা ভয় পাবে কিনা জানিনা, আমি পাচ্ছি... ধর্ষণের হিংস্রতায় ও... সমানভাবে এই বক্তব্যগুলোর হিংস্রতায় ও
    অথচ এই ফোরামেই ধর্ম-অ্যাপোলোজিস্ট যুক্তির বিরুদ্ধে বলায় আমাকে লোকজন মাচিসমো নিয়ে বললেন...
  • একক | 24.96.95.133 | ০৭ মার্চ ২০১৫ ০১:৩০580865
  • বিবিসি ডকুমেন্টরিটা দুবার দেখলুম । হেব্বি ভয়ের । বা অন্যদিক দিয়ে দেখলে হেব্বি ভয়ের চাষ করেছে । একটা অদ্ভূত সময় যেখানে মুকেশ জানে "গলত কাম " কী , বলছে অমুক জায়গায় লোকে গলত কাম করতে যায় , তার রিমোর্সলেসনেস টা প্রাইমারিলি সায়কপ্যাথ মার্ডারার এর নয় । একচুয়ালি রেপ -মার্ডার এগুলো লেজিটিমেসি পেয়ে গেছে ।তাই প্রচুর লোক এটাকে পার্ট অফ সোশাল পার্কস ভাবছে । ন্যাচেরালি তাদের ফাঁসি দিলেও তারা শেষ অবধি আমাদের মত করে বুঝবেনা সে কী কান্ড ঘটিয়েছে । এটা চূড়ান্ত স্টেট ফেইলীয়র এর লক্ষণ । বারবার ছবিটা ফুটে উঠছিল ডকু টায় ।রাত নটার পর মেয়েরা বেরোবেনা মানে রাত নটার পর বেরোনো মেয়েকে রেপ করা যায় । এগুলো সোসালি লিজিতিমেত ধারণা । রাষ্ট্রশাসন মায়ের ভোগে গিয়ে সমাজশাসন শুরু হলে যা হয় । এই পোড়া মুখ ইন্ডিয়া দেখাবে কোথায় ?
    ওদিকে মোদী ইন্ডিয়ায় খাও ইন্ডিয়ায় ঘুমাও বলে লাফাচ্ছে ঈদিকে স্টেট ল্য ইম্প্লিমেন্টেশন মিনিমাল । আমেরিকা তে হাজারে হাজারে গোরি ক্রাইম নিয়ে রেকর্ড ডকুমেন্টেড কিন্তু সেনেটর রেপ করে পা নাচায় না । বা এটলিস্ট ওরা এই নাটক টা মেইন্টেইন করে । ইন্ডিয়াকে ক্রিমিনালায়স করার যথেষ্ট উদ্দেশ্য ও কারণ আছে আমেরিকার ।অলরেডি টুরিস্ট দের ওপর অনেকরকম প্রিযুদিস চাপানো হচ্ছে , ইন্টারনেটের যুগে যে ইউএস থেকে ইন্ডিয়া আসছে সে জানে এখানে কী হয় না হয় । তাকে আলাদা করে ক্রাইম এর কথা বলা টা সেলিং প্রিজুডিস ।
    এখন এই চাপগুলো তো বাড়বেই ভবিষ্যতে । বাজার ভয়ের মধ্যে দিয়ে আসে । আমরা রাত নটার পর রেপ/মার্ডার এর লেজিটিমেসি কে মেনে নেবো না ওপেন মিডিয়া-সার্ভায়ল্যানস-সিকীয়রিটি-পোলিস স্টেট এ সওয়াল করবো ............সেটা আমাদের ভয়ের নির্বাচন । মাঝামাঝি সাইজের একটা গামছা গলিয়ে আর থাকা সম্ভব নয় । ভারত সরকার এখন গামছা বাঁচাতে দৌড়াচ্ছে । অনেক লিবেরাল রাও । মুশকিল এই যে এরা একই গামছার দুটি প্রান্ত শেয়ার করে ।

    একটা মুখের ওপর থার্ডপার্টি ফিডব্যাক দিয়ে ছেড়ে দিয়েছে ডকু টা । এবার সামলা ।
  • sswarnendu | 198.154.74.31 | ০৭ মার্চ ২০১৫ ০২:২৬580866
  • "রাষ্ট্রশাসন মায়ের ভোগে গিয়ে সমাজশাসন শুরু হলে যা হয় । "

    একদম। খাপ পঞ্চায়েত টাইপের "জাস্টিস" চলছে সর্বত্র ।
  • 4z | 208.231.20.20 | ০৭ মার্চ ২০১৫ ০৪:২৩580867
  • যারা নাগাল্যাণ্ডের খবরটায় গণপিটুনিকে সমর্থন করছেন তাদের একটা প্রশ্ন। কাল যদি জানা যায় যে অভিযুক্ত নিরপরাধ ছিল তখন? তখন কী বলবেন?
  • sswarnendu | 198.154.74.31 | ০৭ মার্চ ২০১৫ ০৫:১৭580868
  • @4z
    ইন ফ্যাক্ট আজকেই ফেসবুকে অমন একটা পোস্ট চোখে পড়ল... সত্য-মিথ্যা জানি না
  • adhuli | 24.202.186.111 | ০৭ মার্চ ২০১৫ ০৫:২০580870
  • গণহত্যা কে কোনো ভাবেই, কোথাও সমর্থন করা যায় না। তাহলে তালিবান বা isis কেও সমর্থন করতে হয়। কিন্তু সব থেকে ভয় যেটা লাগে , এই গণহত্যার যে ট্রেন্ড , আম আদমির ক্ষোভ কোথায় যাচ্ছে ? কতটা frustrate হয়ে পড়লে এ রকম আচরণ করে লোক-এ ? এই যে মব বা gang মানসিকতা, সেটা গণ- ধর্ষণ এর সময় হোক বা কাওকে পিটিয়ে মারার সময়, দুটোই সমান মারাত্মক। এবং এই দুটোই ডেভেলপ করছে রাষ্ট্রের সার্বিক ব্যর্থতার জন্য, আমরা সাধারণ মানুষের কাছে আইন ব্যবস্থা কে পৌছে দিতে পারি নি, যেটা এখন ক্রিমিনাল আর উকিল দের মৌরসী পাট্টা গেড়ে বসেছে। এই পরিস্থিতি ধীরে ধীরে বাধ্য করে সাধারণ মানুষ কে ক্রাইম এর পথে নিয়ে যেতে।

    If there is no reward for being a good citizen , but plenty of loop -holes for bad citizens , then slowly it 'll look more appealing to become a bad citizen than a good one ।
  • 4z | 209.7.157.95 | ০৭ মার্চ ২০১৫ ০৫:২৫580871
  • আনন্দবাজারের খবরেও এরকম একটা ইঙ্গিত আছে।
  • ranjan roy | 24.99.200.126 | ০৭ মার্চ ২০১৫ ০৮:০২580872
  • সম্ভবতঃ গত বছরেই, মুম্বাইয়ে শিবসেনার ছেলেরা একটি মুসলিম ছেলেকে তার বন্ধুর সামনে পিটিয়ে মারল, কেন? না, ও নাকি ফেসবুকে না কোথায় হিন্দুগড নিয়ে ফালতু খিল্লি করেছে। কেউ ওর কথা শুনতে চায় নি।
    শেষে দেখা গেল সে ছেলেটা অন্য।
    বিরাট কোহলি সবার সামনে একজন জার্নালিস্টের মা-মাসি করে দিলেন। পরে জানতে পারলেন যে ভুল লোককে টার্গেট করেছিলেন।
    এইসম্ভাবনাগুলো সব সময় থেকে যায়।
    একক, আধুলি, স্বর্নেন্দুর শেষ পোস্টগুলোর সঙ্গে একমত।
  • s | 60.200.59.194 | ০৭ মার্চ ২০১৫ ০৮:০৮580873
  • ডকুটাতে দশটা একই মানসিকতার লোকের ইনটার্ভিউ নিয়ে এক্ট্রাপোলেট করতে চেয়েছে যে ভারতীয় পুরুষের সাধারণ মানসিকতা একই রকম। এবং তারা সফলও। ডকুটার সাইটে গিয়ে কমেন্টগুলো পড়লেই সেটা বোঝা যাবে। এটা নিয়ে যারা লেসলি ভারতীয় পুরুষদের না জানা মানসিকতা সামনে এনে দিয়ে পুরো সামাজিক বিপ্লব করে ফেল্ল বলে নাচছে, তাদের জন্য মুচকি হাসি ছড়া দেবার কিস্যু নেই। বি এস।
    আর যারা ফাঁসি বা ক্যাপিটাল পানিশমেন্টের বিরোধী, তারা কিছু প্রাক্টিকাল প্রস্তাব দিন, সবসময়ে শুনতে রাজী। তার বদলে ফাঁসি হলে কি অপরাধ কমবে, জনচেতনা বাড়াতে হবে, ফেমিনিস্টরাও এর বিরুদ্ধে এইসব আট ভাট আবোল তাবোল বাতেলাগুলো দিলে জাস্ট ইগনোর করা ছাড়া অন্য অপশন থাকবে না।
    আমেন।
  • 4z | 80.24.55.239 | ০৭ মার্চ ২০১৫ ০৮:৩৯580874
  • Solitary confinement till death
  • কল্লোল | 125.185.145.91 | ০৭ মার্চ ২০১৫ ০৮:৪৭580875
  • স্চ বলছেন -"কিন্তু একটা ২০ বছরের দামড়া শুয়োর, যে মনে করে রাত ন'টা র পর বাইরে থাকলে সে মেয়েটি দুশ্চরিত্র আর দুশ্চরিত্রা মাত্রেই রেপেবেল - তাদের ভীষণ ভীষণ ভয় পাওয়াতে হয়"

    আমাদের বাড়িগুলোতে ৪০ থেকে ৬০/৭০/৮০ বছরের বহু "দামড়া শুওর" আছে। তাদের "ভীষন ভয়" পাওয়াতে হবে তো?

    স্চ বলেছেন - "আর বাকি ৯০% হাত দেয় না লোকলজ্জার ভয়ে। আশা করি ভয়ের প্রয়োজনীয়তা বোঝানো গেল।"

    না বোঝানো গেলো না। আপনিও বোঝেননি। আইনী শাস্তির ভয় আর লোকলজ্জার ভয় এক বিষয় নয়। কেন? লোকলজ্জার ভয় কেন? এই প্রশ্নের উত্তর নিজেকে দিন। তাহলেই বোঝা যাবে মানসিকতার পরিবর্তন কতটা জরুরী, যা ধর্ষণ আটকে দেয়। ফাঁসী বা যাবজ্জীবনের ভয় অপরাধ আটকায় না।
  • sch | 233.223.131.253 | ০৭ মার্চ ২০১৫ ০৮:৫১580876
  • নিজের যুক্তি প্রতিষ্ঠার জন্যে অন্যের মুখে ভুলভাল কথা না বসানোটাই মনে হয় ভালো। এখানে যে ক'টা পোস্ট আছে মৃত্যুদণ্ডের সপক্ষে, সেখানে কেউই মব লিঞ্চিং এর পক্ষে সওয়াল করে নি। কাজেই এই আলোচনায় নাগাল্যান্ডের রেফারেন্স বারবার আসছে কেন বুঝলাম না । ওই নাগা - অ নাগা বিরোধে এটা রেপের জায়গায় ডাকাতি হলেও একই ঘটনা ঘটতে পারত।

    মৃত্যুদণ্ড (সে ফাঁসি বা অন্য যা -ই হোক) রাষ্ট্রযন্ত্রের ব্যবস্থাতেই হতে হবে - কারণ তা না হলে কোনো ভয়ের কোনো কারণই ঘটবে না।

    গুরুর পাতেতেও লিঙ্ক ছিল, তা-ও আবার দিলাম

    Another Rape Case like Nirbhaya in Rohtak
    -----------------------------------------------------------
    "The police said objects had been inserted into her; sticks, stones and condoms were stuffed into her private parts"...........................

    "The police said objects had been inserted into her; sticks, stones and condoms were stuffed into her private parts.

    (http://www.ndtv.com/india-news/anoter-rape-case-like-nirbhaya-in-rohtak-just-80-km-from-delhi-738093)

    একটা জিনিস পরিষ্কার - প্রশাসন কিছু শিখুক না শিখুক অপরাধীরা কিন্তু এই rodding এর ব্যাপারটা ভালোই শিখে নিয়েছে। এই ঘটনা আরো হবে - বেশ এক্সপেরিমেন্টাল লেগেছে মনে হয় রেপিস্টদের।

    এটা একটা যুদ্ধ।আজ যুদ্ধক্ষেত্রে গিয়ে কেউ মনে হয় ভাবে না কত কম আঘাত আমার শত্রুকে দেব - তাকে ধ্বংস করাটাই মূল। এই বিকৃত মানসিকতার মানুষদের ধ্বংস করাটাই জরুরী। কাজেই সেখানে শোধন, মন পরিবর্তন এসব কথা ভাবার কারণ কি । আজ যে পরিশ্রম রাষ্ট্র করবে এই বিকৃত মানসিকতার অপরাধীকে সুস্থ করে তুলতে সেটা একজন দরিদ্র অসুস্থ সাধারণ নাগরিকের পেছনে কেন ব্যয় হবে না???
    নাকি সে অপরাধ করে নি বলে সেই সুযোগ পাবার অধিকারী নয়।

    সলিটারি কনফাইনমেন্ট নিয়ে কথা বলছেন অনেকে - আমাদের দেশের জেলে এইরকম ব্যবস্থা সত্যি হতে পারে? মাঝে মাঝেই খবর বের হয় যে জেলে বসেই মোবাইলে extortion racket চালাচ্ছে কোনো আসামী। তারপরেও আপনারা সলিটারী কনফাইন্মেন্টে বিশ্বাস করেন???

    জেলের মধ্যে থেকে মদনের মতো কোনো লোক এই রেপিস্টকে কাজে লাগিয়ে একটা নৃশংস খুন করিয়ে আবার জেলের মধ্যে পাঠিয়ে দেবে না আপনারা নিশ্চিত? জেল নিজেই যেখানে অপরাধের আখড়া সেখানে এইরকম হার্ডকোর ক্রিমিনালের সংশোধনের চেষ্টা কেউ ভাবতে পারে?

    এই অবস্থা যদি বদলায় তাহলে নিশ্চয় সংশোধনের কথা ভাবা যাবে। তার আগে এই চিন্তা আকাশকুসুম
  • pi | 127.194.8.0 | ০৭ মার্চ ২০১৫ ১০:২৬580877
  • আমার অনেকগুলো প্রশ্ন ছিল sch,প্রায় কোনোটারই উত্তর পেলাম না। আর আপনি মব লিঞ্চিং এর বিপক্ষে জেনে ভাল লাগলো, এর আগে নানা জায়গায় আপনার নানা পোস্ট পড়ে অন্যরকম কিছু ধারণা হয়েছিল। ভুল বুঝে থাকতে পারি।
  • Tim | 101.185.27.139 | ০৭ মার্চ ২০১৫ ১০:৪৯580878
  • অদ্ভুৎ একটা তর্ক চলছে।

    যাঁরা মৃত্যুদন্ডের পক্ষে ও বিপক্ষে বলছে, এখনও পর্যন্ত আমি যা দেখলাম, তাদের কেউই প্রতিশোধস্পৃহা নিয়ে কথা বলছেনা (যদিও সেরকম দেখানোর চেষ্টা হচ্ছে মাঝে মাঝেই)। আদর্শ বিচারব্যবস্থায় আমিও ফাঁসি চাইবোনা। অপরাধীকে বারবার সুযোগ দিতে চাইবো নিজেকে ডিফেন্ড করার ও সমস্তরকম মানবাধিকার রাখার। শোধিত হয়ে পুনর্বাসন করার। কিন্তু এই সিস্টেমটা কোথায় পাবো(ফাঁসিবিরোধীদের স্বপ্ন বাদ দিয়ে অন্যত্র)? এটা খুবই হাস্যকর যে দুনিয়া থেকে সমস্ত অসাম্য, চিন্তার দৈন্য চলে গিয়ে নতুন দিন আসবে আর তখন এসব হবেনা অতএব সেইদিনের জন্য (মানে বিপ্লব আরকি) বসে থাকো। ইন ফ্যাক্ট এটাই দেখা যাবে যে, আজ যারা রাত নটার পর মেয়ে বাইরে থাকলে রেপ করাই উচিত ভাবছে, তারা কুড়ি বছর পরেও এতটাই পিছিয়ে থাকবে, শুধু মানসিক অবস্থানগুলো পাল্টে যাবে। এটা ফেজ ল্যাগ, এতো এমনি যাওয়ার নয় (ঐ আবারো, বিপ্লব না এলে)। তাহলে ?

    যাঁরা ফাঁসির বিরুদ্ধে, তাঁরা বলছেন একটা ফ্লড সিস্টেমে থেকে আইডিয়াল হিউম্যান রাইটের কথা। মানে ব্যাপারটা দাঁড়িয়ে যাচ্ছে আয়রনিতে, যেখানে ভিক্টিমের মানবাধিকার আর অপরাধীর (অভিযুক্ত নয়, ট্রায়াল্ড ক্রিমিনাল) মানবাধিকার এক না, কারণ একটা ঘটনা (অপরাধ) ঘটছে জঙ্গলে, আরেকটা (শাস্তি) ঘটছে সভ্য সমাজে। এবার, গোটা সমাজটাই যদি জঙ্গল হয় (যা এখানে আংশিক বা সম্পূর্ণ সত্যি) তাহলে ব্যাপারটা খুব আনফেয়ার হয়ে যাচ্ছে। ভিক্টিম ও তার পরিবারেরা থেকে যাচ্ছে রোজকার জঙ্গুলে শাসনে, আর অপরাধীদের উইন-উইন সিচুয়েশন, কারণ অপরাধীর ট্রায়াল হচ্ছে ক্লোস্ড সিস্টেম মানে আদালতে যেখানে আইপিসি ইত্যাদি মেনে সব হচ্ছে, ফেয়ারনেসের চূড়ান্ত। মানে ঠিক যখন যেটার তার পক্ষে দরকার সেটাই সে পাচ্ছে।
    এই অসম্ভব ভুলভাল ও ব্যর্থ বিচারব্যবস্থাকে পাল্টাতে যতদিন লাগবে ততদিন শুধু সমাঅজ সংস্কারের সান্ত্ত্বনা পুরস্কার দিয়ে মব লিঞ্চিং আটকানো যাবে বলে সত্যিই আপনারা মনে করেন? তার থেকে কি স্টেটের হাতে কম ভায়োলেন্ট "খুন" ভালো নয়?

    মানছি স্টেটের হাতে মৃত্যুদন্ডের আরেকটা অজুহাত তুলে দেওয়া খুব ভালো কাজ না। এমনিতেই দেখাও যাচ্ছে মরার ভয়ে হয়ত অপরাধ থেমে থাকেনা। কিন্তু একটা ব্যর্থ বিচারব্যবস্থায় শাস্তিও ব্যর্থ হবে এতে আশ্চর্য কি? মানে বাকিসব ভুলগুলো বাদ দিয়ে স্রেফ শাস্তির কার্যকারিতায় সমস্ত সেন্টিমেন্ট ও আদর্শবাদ ঢেলে দেওয়া হচ্ছে কেন?

    যেখানে যথেষ্ট আরপিএফ না থাকার জন্য রাতে স্টেশনের প্ল্যাটফর্ম থেকে টেনে নিয়ে গিয়ে রেপ করে দেয়, সেখানে সাটল শাস্তি, বন্দীদের নিয়ে কাজ, নাটক, শোধন এইসব (কাজের কাজ হবে ধরে নিয়েও, মানে আখেরে লাভই) কিভাবে প্র্যাক্টিকাস সলিউশন? অত রিসোর্স থাকলে তো ভালো মনিটরিং এর জোরে অপরাধ এমনিতেই কমিয়ে আনা যায়।
  • lcm | 118.91.116.131 | ০৭ মার্চ ২০১৫ ১১:০৬580879
  • জুডিসিয়াল স্ট্রাকচারে একটা পরিমাপযোগ্য মাপকাঠি অনেক সময় লাগে। অর্থাৎ, এই অপরাধ করলে এই সাজা হতে পারে - এই মিনিমাম ম্যান্ডেটরি সেন্টেন্স।

    শাস্তির ভয়ে অপরাধ কমে তা নিয়ে পক্ষে-বিপক্ষে দুদিকেই বক্তব্য আছে -- এই যেমন,
    Longer prison terms really do cut crime, study shows
    http://www.theguardian.com/law/2012/jul/07/longer-prison-sentences-cut-crime

    আর একদম ইউটোপিয়ান ভাব্না থেকে দেখলেও - মানুষ সুখে থাকলে অপরাধ করবে কেন? সবাই যাতে সুখে থাকে, আনন্দে থাকে তার ব্যবস্থা করলেই তো ক্রাইম উবে যাবে, বিচার-কোর্ট-কাছারি-পুলিশ এসবের দরকার নাই।

    মানুষের অপরাধের ইতিহাস কিন্তু সেকথা বলে না। যারা সুখে ছিল তারাই সব জঘন্যতম অপরাধ করেছে। সে সমষ্টিই হোক, বা, ব্যক্তিবিশেষই হোক।
  • sch | 233.223.131.235 | ০৭ মার্চ ২০১৫ ১১:২৬580881
  • পাই আমি কিসের পক্ষে বা বিপক্ষে তা আমার থেকে গুরুর পাতার মহাগুরুরা বেশী ভালো জানেন। আমি মব লিঞ্চিং এর বিপক্ষে এই ভুল ধারণা আপনি করলেই নানান পুরনো পোস্ট থেকে লেখা তুলে তারা প্রমাণ করে দিয়ে যাবেন আমি আসলে সুযোগ পেলে কোরবান শাহের খুনীদের মধ্যে একজন হতাম। কাজেই ও সব কথা থাক। ওরকম ভুল কনক্লুশানে পৌছবেন না

    প্রশ্নের উত্তর আমরা কেউই দিই না - কারণ প্রশ্নগুলো অনেক সময় পরিষ্কার না বা একই প্রশ্ন বারে বারে করা হয়। আমরা শুধু নিজের মত এখানে প্রকাশ করি - এত সুন্দর একটা প্ল্যাটফর্ম দিয়েছেন সৈকত মত প্রকাশের। কাজেই...

    কল্লোলদা একটা প্রশ্ন রেখেছিলেন
    "বাড়িগুলোতে ৪০ থেকে ৬০/৭০/৮০ বছরের বহু "দামড়া শুওর" আছে। তাদের "ভীষন ভয়" পাওয়াতে হবে তো?"
    বুঝলাম না কেন এই প্রশ্ন ঊঠলো। অবশ্যই হবে। মানে হবে না কেন?

    আর বলেছেন "আইনী শাস্তির ভয় আর লোকলজ্জার ভয় এক বিষয় নয়। কেন? লোকলজ্জার ভয় কেন?"
    এতটা স্টেপ ভেঙ্গে লজিক লিখতে হবে ভাবি নি। আজ যদি আইন এরকম হয় যে রাস্তায় কোনো মেয়ের গায়ে হাত দিলে সোজা জেলে ঢূকিয়ে দেবে - দুদিন বাদে ছাড়বে, তাহলে পুলিশে ধরে নিয়ে গেলে যে লোকলজ্জা সেই ভয়টা থেকে কাজটা করত না।

    এখনো আমরা সেই জায়গা থেকে বহু বহুদূরে মানুষ লোকে ঘৃণা করবে বলে লজ্জা পাবে। বাসে কোনো মেয়ে যদি সাহস করে বলে "সোজা হয়ে দাঁড়ান" - আর প্তি স্মার্ট হাত মারা মানুষটি যদি বলেন "ভীড়ে অত অসুবিধে হলে ট্যাক্সি করে যান।" পাশের অনেকেই সেটাকেই সমর্থন করবেন, সাথে কিছু অশ্লীল রসিকতা, খুচরো হাসি ... খুব অচেনা লাগছে?

    আর অন্য যে মেয়েটি ভবিষ্যতে সাহসী হয়ে উঠতে পারত সে-ও একেবারে চুপ করে যাবে। তবে কি জানেন যদি পুলিশ হাতে দড়ি বেধে পাবলিকলি নিয়ে গেলে লোকলজ্জা হয়।

    ৪৯৮a এর অনেক অপব্যবহার হয়েছে, অনেক নিরীহ মানুষ হয়রান হয়েছেন। কিন্তু আমি একাধিক ক্ষেত্রে হলে হতে পারত অত্যাচারীদের বলতে শুনেছি যে "ওরে কিছু বলিসনা এক্ষূনি 498A ঠুকে দেবে"। একটা হাতিয়ার তো মেয়েদের দিয়েছে - কম কি ? অস্ত্র বানালে তার অপব্যবহার তো চিরকালই হয় - নতুন কি

    সেই হাতিয়ারটাই কিন্তু বারবার চাওয়া হচ্ছে - রাষ্ট্রের কাছে।নৃশংস ধর্ষণ, খুনের , নৃশংসতর শাস্তি। তারপর কমে যাক সব - তখন আবার মানবিক হব - আমিও চিন্তা করব মেরে না ফেলে তাকে দিয়ে বাসন মাজানো যায় কি না কাজের মাসি না এলে।

    আর হ্যাঁ পাই আমারও অনেক প্রশ্ন আসছে - কিন্তু লিখে লাভ নেই বলে লিখতে ইচ্ছে করছে না। তবে একটা প্রশ্ন খুব খোঁচাচ্ছে

    ওই রোহটাকের মেয়েটার জন্য মিছিল হল না কেন - কেন কেউ মোমবাতি জ্বালল না? মিডিয়া কি ওর জন্যেও ডটার অফ ইন্দিয়া কথাটা ব্যবহার করবে?

    Tim একটা খুব ভালো কথা বলেছেন - "একটা ফ্লড সিস্টেমে থেকে আইডিয়াল হিউম্যান রাইটের কথা"

    কলকাতায় পানীয় জল সরবরাহের পাই লাইনে লসের পরিমাণ প্রায় ৪৫% (১৫% এর বেশী হলেই সেটা গ্রহণযোগ্য না)- এটা কমাতে পারলে হয়তো এই ধাপায় নতুন ৩০ MGD র নতুন ওয়াটার ট্রীটমেন্ট প্ল্যান্টটা লাগতও না এই মুহূর্তে। কিন্তু ওই ফ্লড সিস্টেমটাকে কারক্ট করতে আরো ৩০ বছর লেগে যাবে - কাজেই নতুন জলশোধনাগার তৈরী হল। রিয়ালিটিকে অগ্রাহ্য করা যায় কি ? যায় না

    আমার অবস্থান নিয়ে কোনো এফিদেফিট দেওয়ার প্রয়োজন দেখি না - কারণ আমার সংবিধান সংশোধনের দায় নেই - ভারও কেউ দেয় নি। কিন্তু মানবাধিকারবাদীরা যতবার কাসব দিয়ে বাসন মাজাতে চাইবেন আমি ততবার পোস্ট করব আমার যুক্তি দিয়ে। পৃথিবীতে সুস্থ মতেরও একটা জায়গা থাকা দরকার
  • pi | 127.194.8.0 | ০৭ মার্চ ২০১৫ ১১:৩৯580882
  • 'যাঁরা মৃত্যুদন্ডের পক্ষে ও বিপক্ষে বলছে, এখনও পর্যন্ত আমি যা দেখলাম, তাদের কেউই প্রতিশোধস্পৃহা নিয়ে কথা বলছেনা (যদিও সেরকম দেখানোর চেষ্টা হচ্ছে মাঝে মাঝেই)'

    পুরুষাঙ্গ কেটে নেওয়া, নানা ভয়াবহ প্রকারে মারা, মারার সময় লাইভ টেলিকাস্ট করে দেখানো, এগুলো সমস্ত এই গুরুর পাতাতেই লেখা হয়েছে। একটু খুঁজলেই পাওয়া যাবে। এই টই, অন্য টই, ভাট।

    এর মানে এও নয়, যে যারাই ফাঁসি চাইছে, তারাই এগুলোও চাইছে।
  • dc | 132.164.224.149 | ০৭ মার্চ ২০১৫ ১২:০০580883
  • গতকাল একটা লিংকে দেখ্লাম ফাঁসির সংখ্যা আস্তে আস্তে কমে আসছে। মানে বিচারকরা "রেয়ারেস্ট অফ রেয়ার" ক্লসটা মাথায় রেখেই যা শাস্তি দেওয়ার দিচ্ছেন। এটা যদি হয় তাহলে তো ভালোই। তবে আমাদের দেশের একটা বড়ো সমস্যা হলো দীর্ঘসূত্রিতা। কম সময়ের মধ্যে ফাইনাল রায় শুনিয়ে দিতে পারলেও হয়তো অপরধীদের ভয় কিছুটা বাড়বে, অন্তত রেপ বা মোলেস্টেশন কেসগুলোতে।
  • adhuli | 24.202.186.111 | ০৭ মার্চ ২০১৫ ১২:০১580884
  • sch -কে। আমাদের চাওয়া খুব সিম্পল। এই মুহুর্তে দেশের আইন কি বলে ? rarest অফ rare কেস এ ফাসির কথা বলা আছে। ইভেন লোয়ার কোর্ট এ জজ ও স্বীকার করেছেন , নির্ভয়ার ধর্ষণ ও মৃত্যু এই পর্যায়ে পরে। এই বিচার যেটা বছর এর পর বছর ধরে চলছে, সেটা কেন কযেক মাস এ শেষ করা যাবে না ? কেন এদেরকে ১০-১৫ বছর ধরে মামলা চালিয়ে যাওয়ার সুযোগ দেওয়া হবে ? শুধু এরা নয়, কেন গুরুতর সমস্ত ফৌজদারি মামলা ফাস্ট ট্রাক করা হবে না ? আমরা গণহত্যা চাই না, আমরা কাওকে ফাঁসি তে চড়ালে খুব আনন্দ পাব না, আমরা কেও তালিবান নয়, আমরা সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষ, যারা নিজের পরিবার নিয়ে নিরাপদে থাকতে চাই। আমরা আইন মেনে চলছি, চুরি চামারি কিছু করছি না। দেশের কাছে কোনটা priroriity হওয়া উচিত ? নিজের law -abiding সিটিজেন দের সুরক্ষা আগে দেওয়া নাকি অপরাধীদের সুরক্ষা আগে দেওয়া -? ফাঁসি নিয়ে বিতর্ক চলুক, মতামত আসুক, গবেষণা হোক, দস্তা দস্তা পেপার ছাপা হোক। কিন্তু যে আইন আছে, সেই আইনের শাসন কেন নিশ্চিত করা হবে না ? খুব সিম্পল।

    আর আগেই তো বলেছি আমরা বারুদের ওপর দাড়িয়ে আছি, আজকে নাগাল্যান্ড এ যা হচ্ছে, কালকে সব জায়গাতে হবে, তাতে নিরীহ লোকের মারা যাওয়ার চান্স অনেক বেশি। এখনো যদি আমরা জেগে ঘুমোই, কালকে সে ঘুম আর ভাঙবে না।
  • dc | 132.164.224.149 | ০৭ মার্চ ২০১৫ ১২:০৬580885
  • বিচারব্যবস্থা ফাস্ট করলে অনেকরকম সমস্যার সমাধান হয়। তবে তাতে উকিলদের ইনকাম কমে যাবে, তাই ওটা কখনো হবে না।
  • pi | 127.194.8.0 | ০৭ মার্চ ২০১৫ ১২:১১580886
  • বিচারব্যবস্থাকে দ্রুততর করার দাবি নিয়ে বোধহয় কোন তর্কেরই অবকাশ নেই, সবাই একমত হবেন। আর সেটার জন্য বহু কিছু করা দরকার। দেশে কত সংখ্য বিচারক পদ শূন্য, কিছুদিন একটা হিসেবে দেখেছিলাম। সেই শূন্যস্থান পূরণ করার দাবি এর মধ্যে তো সবার আগে আসা উচিত।
  • pi | 127.194.8.0 | ০৭ মার্চ ২০১৫ ১২:১২580887
  • এই প্রশ্নটা বহুবার রেখেও উত্তর পেলাম না।

    যাবজ্জীবন বা দীর্ঘমেয়াদী কারাদণ্ড যাঁদের মতে কোন ডেটারেন্টই নয়, তাঁরা কী মনে করেন ? যাঁরা অপরাধ করেন, তাঁরা জানেন, এর ফলে তো সারাজীবন জেলে কাটাতে হবে, কিন্তু সেটা আর এমন কী ব্যাপার, তাই অপরাধটা করে ফেলি .. এরকম কিছু ? নাকি অপরাধীরা মনে করেন অপরাধ করলেও ধরা পড়বেন না, পড়লেও ছাড়া পেয়ে যাবেন, শাস্তি হবে না , সেটা? যদি প্রথমটা নাম দ্বিতীয়টা হয় বলে একমত হন, তাহলে ফাঁসি আলাদা ভাবে কীভাবে ডেটারেণ্ট হিসেবে কাজ করেছে/করছে/করবে ?
  • adhuli | 24.202.186.111 | ০৭ মার্চ ২০১৫ ১২:৩৯580888
  • পাই, সেই এক ফাঁসি বা যাবজীবন এর গোল গোল ঘোরা টা কি বন্ধ করা যায় না ? আইনের যে শাস্তি দেওয়া আছে, সেটাই হোক, শুধু সেটা ১৫-২০ বছর না নিয়ে ঠিক সময়ে করা হোক।

    শুধু মতামত এর জন্য হলে বলি, যাবজ্জীবন কারাবাস নিশ্চয় ভালো শাস্তি, কিন্তু সেটা মানে কি আজীবন কারাবাস , না কি ১৪ ইয়ার্স ? কজন ১৪ বছর শেষ করে? শেষ করে কজন সুস্থ জীবনে ফেরে কোনো স্ট্যাটিসটিক্স আছে-? সজল বাড়ুই এর কথা ভুলে যাবেন না যেন। পুরো পরিবার কে খুন করে কযেক বছর জেল খেটে বেরিয়ে তারপর বড় জালিয়াত হয়েছে। অগেই মনু শর্মার উদাহরণ দিয়েছি, যে যাবজ্জীবন থাকা কালীন বারবার দিল্লি তে গন্ডগোল এ জড়িয়েছে, বেশ কবার পারোল জাম্প করেছে। এগুলো কে ঠেকাবে ? repeat অফ্ফেন্স- এর দায়িত্ব কে নেবে ? জেলে বসে এখানে extortion racket চালানো হয়, সেগুলো আটকানো যাবে ? আগে বেসিক সিস্টেম improve হোক, তারপর উন্নত দেশের সাথে তুলনা টানা যাবে। ততদিন ছেড়া কাঁথায় শুয়ে লক্ষ টাকার স্বপ্ন নাই বা দেখলুম।
  • pi | 127.194.8.0 | ০৭ মার্চ ২০১৫ ১২:৪৫580889
  • সিস্টেমের ইম্প্লিমেন্টেশনের সমস্যা থাকলে সেই সমস্যাগুলো ঠিক করার দাবি তোলা দরকার, সিস্টেমটাকেই বাতিল করে না দিয়ে।
    সেভাবে দেখতে গেলে প্রতিটা সিস্টেমেই সমস্যা আছে, দুর্নীতি কোথায় নেই ? সমাধান কী ? দুর্নীতির বিরুদ্ধে কিচু করার ব্যবস্থা করা নাকি সিস্টেমকেই পুরো বাইপাস করে যাওয়া ?
    তাহলে পুরো খোলনলচে বদলে বিপ্লব আনার কথা বলতে হয়। সেটাও তো বলা হচ্ছেনা বলেই মনে হয়।।
    এক্সিস্টিং নিয়মেই এক্সটর্শন র‌্যাকেট চালানো বন্ধ করা, পারোল জাম্প করা আটকানো যায় বোধহয়। চাইলে। কেন সেটা মনু শর্মাদের উপর প্রযোজ্য হবে না সেই নিয়ে আন্দোলন হোক না। জনমত গড়ে উঠুক না।
  • ঊমেশ | 96.156.99.199 | ০৭ মার্চ ২০১৫ ১২:৪৬580890
  • মনু শর্মা'র মতো উদাহরণ যতদিন চোখের সামনে থাকবে, মানুষ তত বেশী করে ফাসী'র পক্ষে যাবে।
  • adhuli | 24.202.186.111 | ০৭ মার্চ ২০১৫ ১২:৪৯580892
  • আর একটা কথা, কেও কতটা শাস্তি পাবে ভেবে অপরাধ করে না, কিন্তু যদি অপরাধীদের শাস্তি দেওয়ার ক্ষমতা রাষ্ট্রের না থাকে, তখন সাধারণ লোকেও ভাবে যে কিছু হলেও অনেক লুপ-হোল আছে শাস্তি এড়ানোর। এটাই সবথেকে ভয়ের। যেমন আমরা মধ্যবিত্তরা চেষ্টা করি কোনো ভাবে যদি কিছুটা ইনকাম ট্যাক্স ফাকি দেওয়া যায়, কোনো ভাবে লুকিয়ে চুরিয়ে, কারণ জানি ট্যাক্স অফিসার দের কিছু ঘুষ দিলে ঠিক বেরিয়ে যাওয়া যাবে। দোতলা বাড়ির permission নিয়ে তিনতলা তোলা বা extra ঘর বানানো ঘুষ দিয়ে, এ সব আমার নিজের চেনাসোনার মধেই আছে। বিদেশে কিন্তু এই প্রবনতা কম, কারণ শাস্তির ভয়টা অনেক বেসি, কাউন্সিল থেকে সোজা এসে বাড়ি ভেঙ্গে দেবে। এর সাথে আমি খুন বা ধর্ষণের তুলনা করছি না, কিন্তু সেই এক কথা তেই ফিরে আসি, despite repeating :

    If there is no reward for being a good citizen , but plenty of loop -holes for bad citizens , then slowly it 'll look more appealing to become a bad citizen than a good one
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। দ্বিধা না করে প্রতিক্রিয়া দিন