এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • ধর্ষণের শাস্তি কি মৃত্যুদন্ড?

    s
    অন্যান্য | ১৮ ডিসেম্বর ২০১২ | ৪৫৮৫২ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কল্লোল | 111.63.89.74 | ০৯ মার্চ ২০১৫ ১৪:৩৭581026
  • সে। দেখেছি।
    আপনি ভালো আছেন তো?

    স্চ। শাস্তির ভয় কখনো অপরাধ আটকায় না।
  • সে | 203.192.231.217 | ০৯ মার্চ ২০১৫ ১৫:৩৯581027
  • হ্যাঁ, আমি সবসময় ভালো থাকি। :-)
  • Reshmi | 129.226.173.2 | ০৯ মার্চ ২০১৫ ১৫:৫২581028
  • শাস্তির ভয় কোন অপরাধই আটকায় না সেটা ঠিক নাও হতে পারে, তবে যে সব লিংক, ডেটা ইত্যাদি এখানে দেওয়া হয়েছে, তার ভিত্তিতে আমি মোটামুটি কনভিন্সড যে নৃশংস অপরাধ যারা ঘটায় তারা কোনরকম শাস্তির ভয় পায় না, সে যে কোন কারণেই হোক। আর যেহেতু মৃত্যুদন্ড এই নৃশংসতম অপরাধের ক্ষেত্রেই দেওয়া হয়, সে কারণেই মৃত্যুদন্ড থাকা বা না থাকার ওপর এই ধরণের ঘটনার পরিসংখ্যাণ বদলায় না!
  • PT | 213.110.246.230 | ০৯ মার্চ ২০১৫ ১৫:৫৩581029
  • শাস্তির ভয় যদি "কখনো" অপরাধ না আটকায় তাহলে তো আইন আদালত সবই তুলে দেওয়া উচিত। রাষ্ট্রের পয়সা বাঁচে।
  • উনি বলেছেন | 233.29.204.178 | ০৯ মার্চ ২০১৫ ১৫:৫৬581030
  • আমাদের ভশ্চাজ দি লোক নিয়ে ধনঞ্জয়ের ফাঁসির জন্যে মিছিল করেছিলেন। ধনঞ্জয়ের ফাঁসি হয়ে গেসিল । তারপর থেকে এরকম ঘটনা অনেক কমেছে ।
  • sch | 192.71.182.106 | ০৯ মার্চ ২০১৫ ১৬:৫০581031
  • PT র সাথে একদম একমত।বিবিসির ওই পরিচালক বাংলা জানলে সিওর এই টইটা ওনার ডকুতে ঢোকাতেন।
    তা যাক গে তা যখন হয় নি -----------------

    কাল একটা ডকুমেন্ট গুরুর পক্ষ থেকে তাহলে পাঠিয়ে দেওয়া হোক সরকার বাহাদুরকে যে আদালতে, জেল সব ছুটি দিয়ে দিন - কারণ বিদ্দ্বজনেরা অনেক তর্ক করে এই সিদ্ধান্তে এসেছেন যে "শাস্তির ভয় কখনো অপরাধ আটকায় না।"

    অতএব শাস্তি দানের কোনো প্রয়োজন নাই। সব অবান্তর।
    জেল ও আদালত তুলে দেওয়া হোক , উহারা অপ্রয়োজনীয়

    QED.

    এ বিষয়ে আলোচনার
  • sch | 192.71.182.106 | ০৯ মার্চ ২০১৫ ১৬:৫১581032
  • আর কোনো সুযোগ রইলো না। প্রথম একটা টই কনক্লুসিভ ভাবে শেষ হল
  • ঊমেশ | 118.171.128.168 | ০৯ মার্চ ২০১৫ ১৭:৩০581034
  • PT' দার ফেলে দেবার মতো নয়।
    আমিও লিখবো ভেবেছিলাম, কিন্তু কে যে কিভাবে নেবে, তাই আর লিখিনি।

    "মৃত্যদন্ড চাই না" এর পক্ষে কখনো'ই "শাস্তি অপরাধ কমায় না" যুক্তি হতে পারে না।
    যদি হয় তাহলে PT'দার কথাও মেনে নিতে দোষ কোথা?
    বরং অন্য কোনো যুক্তি খোজা হোক।
  • sm | 53.251.89.225 | ০৯ মার্চ ২০১৫ ১৭:৪৭581036
  • ক্যাপিটাল পানিশমেন্ট এর ভয়ে অপরাধীরা কখনই চুপসে যায় না।তাই শাস্তির নৃশংসতা বাড়িয়ে দিলে অপরাধ কমবে, এটা কষ্ট কল্পনা। অপরাধ কমে,যখন অপরাধ ঘটানোর সুযোগ সুবিধা ও পরিবেশ কমিয়ে দেওয়া যায়।
    যেমন ধরুন ওয়েস্টার্ন ওয়ার্ল্ডের বড় সংখ্যক অপরাধ ঘটে, এয়ালকহল ও ড্রাগ জনিত কারণে।এখানে এই দুটি জিনিস ফুয়েল এর কাজ করে। যত বেশি রাত পাব খোলা থাকবে;যত ড্রাগ সহজলভ্য হবে, তত বেশি ধর্ষণ, চুরি চামারি বাড়বে।এগুলো কে কমানোই হলো পুলিশের মেন কাজ।
    আমাদের দেশে দারিদ্র্য, অশিক্ষা,আন এমপ্লয়মেন্ট বড় ভূমিকা নেয়।kc , বর্ণিত প্রাকৃতিক কাজে সাড়া দেবার জন্য সময়ের একটা বড় ভূমিকা , আমরা আগেই জেনেছি। এগুলোকে ঠিক ঠাক করলে অপরাধ সংখ্যায় কমবে; শাস্তির নৃশংসতা বাড়িয়ে নয়।আবার এটাও ঠিক, রিপিটেদ অফেন্দার দের জেলের বাইরে যাবার সুযোগ কমিয়ে দেওয়াই উচিত।কারণ তারা সংশোধন অযোগ্য।
    জেল কে অপরাধী/ বা সাধারণ মানুষ মেইনলি ভয় পাই, স্বাধীনতা খর্ব হবার জন্য; অন্য কোনো কারণের জন্য নয়।
    কারণ,বিলাতে কিছু জেলের বন্দোবস্ত এত ভালো, আমাদের দেশের অনেক গরিব মানুষ এফোর্ড ই করতে পারবে না। তাহলে কি সদল বলে সকলে জেলভরো আন্দোলনে যাবে নাকি?
  • ranjan roy | 24.99.176.220 | ০৯ মার্চ ২০১৫ ১৯:৫৫581037
  • আবার দুটো জিনিস গুলিয়ে ফেলা হয়েছে। সেই মাই ওয়ে অর হাই ওয়ে লজিক।
    কোর্ট আদালত জেলের একটা বড় উদ্দেশ্য ক্রিমিনালকে innocuous পজিশনে রাখা। যাতে সে আর কোন ক্ষতি না করতে পারে।
    আর কল্লোল কী বলছেঃ
    "মৃত্যুদন্ড রাখা বা তুলে দেওয়ার সাথে অপরাধ বাড়া বা কমার কোন সম্পর্ক নেই বলেই আমার ধারনা।"
    --- বিরোধিতা করা হচ্ছে মৃত্যুদন্ডের (বোল্ড অ্যান্ডারলাইনড), শাস্তির নয়।
    অথচ, sch, PT ও অন্যেরা শুরু থেকে এইধরে নিয়ে পাতার পর পাতা লিখে যাচ্ছেন যেন শাস্তির বিরোধিতা করা হচ্ছে। অন্যের মুখের কথা বিকৃত করে সেই এক স্বর।
    রেশমী ও উমেশ খেয়াল করুন যে শাস্তি অপরাধ কমায় না--কোথাও বলা হচ্ছে না।
    বলা হচ্ছে রাষ্ট্রের দেওয়া শাস্তি প্রতিশোধাত্মক (দাঁতের বদলে দাঁত, চোখের বদলে চোখ) হতে পারে না। শাস্তি ও মানবিক হতে হবে, বীভৎস নয়।
    তাই আম্রিকার মত যেখানে এখন অনেকগুলো স্টেটে ডেথ সেন্টেন্স দেওয়া হয় সেখানেও ফাঁসির বদলে ইলেক্ট্রিক চেয়ার গ্যাস চেম্বার হয়ে এখন লেথাল ইঞ্জেকসন দেওয়া হয় বলে শুনেছি। যাতে মৃত্যু দ্রুত ও পেইনলেস হয়। তা এখানে তো রাষ্ট্রদ্বারা বীভৎস হত্যার ওকালত হচ্ছে এবং লাইভ টেলিকাস্টেরও।
    আর পিটি যথারীতি গোলপোস্ট বদলে দেখাচ্ছেন যে মৃত্যুদন্ডের বিরোধিতা যেন আল্টিমেটলি কোন রকম শাস্তি বা বিচারব্যবস্থার বিরোধিতা।
  • কল্লোল | 111.63.71.74 | ০৯ মার্চ ২০১৫ ২০:০৩581038
  • পিটি ও স্চ। চুরি ডাকাতি থেকে ধর্ষণ, খুন সব ধরনের অপরাধেই গুচ্ছ গুচ্ছ সাজা হয়েছে সারা ভারত জুড়ে। তাতে কি কোন কিছু বন্ধ হয়েছে?
    তোমরা সবসময়েই একটা অবান্তর চূড়ান্ত মোডে থাকো।
    অপরাধ করলে শাস্তি পেতে হবে। সেটা অপরাধীর সাজা। আদালত আইন না থাকলে তার বিচার করবে কে?
    তোমাদের কথা অনেকটা এরকম। পেটখারাপের ওষুধ আছে। ওষুধ আছে বলে তো পেটখারাপ হওয়া বন্ধ হবে না। তাহলে ওষুধের দরকার কি!!
    পেট খারাপ হওয়া কমাতে গেলে স্বাস্থ্যবিধির ওপর জোর দিতে হবে। মানুষকে পরিচ্ছন্নতা নিয়ে সচেতন হতে হবে, সরকারকে শুদ্ধ পাণীয় জল সরবরাহ করতে হবে। এর সাথে ওষুধ থাকা না থাকার সম্পর্ক কি?

    অতএব QED হৈলো না।
  • pi | 24.139.221.129 | ০৯ মার্চ ২০১৫ ২০:০৭581039
  • শতদল, লিখছি পরে।
  • PT | 213.110.246.230 | ০৯ মার্চ ২০১৫ ২০:২৮581040
  • "অথচ, স্চ, ট ও অন্যেরা শুরু থেকে এইধরে নিয়ে পাতার পর পাতা লিখে যাচ্ছেন যেন শাস্তির বিরোধিতা করা হচ্ছে। "

    PT বহু আগে লিখেছিল যে সে মৃত্যুদন্ডের বিরোধীতা করে শুধু একটি কারণেঃ কোন দিন দোষ খন্ডন হলে মৃত ব্যক্তিকে মুক্তি দেওয়া যায় না। কাজেই PT-কে কোন দলভুক্ত করে দেওয়ার কোন কারণ নেই। একই সঙ্গে কাসভ বা মুকেশের মৃত্যুদন্ড হলে PT-র আপত্তি নেই।

    তবে কল্লোলদার লেখা "শাস্তির ভয় কখনো অপরাধ আটকায় না"-বাক্যটি RR যদি বঙ্গানুবাদ করে দেন তাহলে বুঝতে সুবিধে হয়। বিশেষতঃ "কখনো" শব্দের ব্যবহার।

    "পিটি ও স্চ। চুরি ডাকাতি থেকে ধর্ষণ, খুন সব ধরনের অপরাধেই গুচ্ছ গুচ্ছ সাজা হয়েছে সারা ভারত জুড়ে। তাতে কি কোন কিছু বন্ধ হয়েছে?
    তোমরা সবসময়েই একটা অবান্তর চূড়ান্ত মোডে থাকো।"

    কে যে কখন অবান্তর চূড়ান্ত মোডে থাকে কে জানে!!
    যুক্তিটা অন্যভাবে সাজানো যায়। "চুরি ডাকাতি থেকে ধর্ষণ, খুন সব ধরনের অপরাধেই গুচ্ছ গুচ্ছ সাজা হয়েছে" বলেই হয়ত বেশীর ভাগ বাড়িতেই চুরি-ডাকাতি হয়নি, বেশীর ভাগ মেয়েরাই ধর্ষিতা হয়নি আর আমরা খুন না হয়ে দিব্য বেঁচে-বত্তে থেকে তক্কাতক্কি চালিয়ে যচ্ছে।
  • Ishan | 214.54.36.245 | ০৯ মার্চ ২০১৫ ২১:০৩581042
  • সত্যি সত্যিই এত যুদ্ধের প্রয়োজন নেই। :-)

    ঐতিহাসিকভাবেই পৃথিবী জুড়ে, এই ধরুন গত তিনশো বছর ধরে, শাস্তির তীব্রতা কমছে। নজরদারির প্রইমান বাড়ছে। মানে অপরাধ করলে ধরা পড়াটা ক্রমশ নিশ্চিত করা হচ্ছে, আর "দৃষ্টান্তমূলক" কঠিন শাস্তি কমছে।

    এটা বাইরের জগতে। আর, মানুষের অন্তঃকরণ নিয়েও কাজ হচ্ছে। অপরাধীকে যদি নৈতিকভাবে একমত না হয়, যে, সে "অপরাধ" করছে, তাহলে শাস্তির ভয়ে, এমনকি নজরদারির ভয়েও অপরাধ কমে না। মানে, ধরুন, জনসংখ্যার বেশিরভাগ অংশ (পুরুষ-নারী নির্বিশেষে) যদি আদৌ উপলব্ধি না করে, যে, বিবাহপরবর্তী ধর্ষণ একটি "অপরাধ", তাহলে সেটা কমবেনা। বরং কড়া আইন করলে ব্যাকল্যাশ তৈরি হবে। একই ভাবে মুকেশরা যদি না জানে, বা উপলব্ধি না করে, যে, রাত দশটায় হোক রাত বারোটায় হোক, একলা মেয়েকে অনিচ্ছায় জোর করা (সে মুখে চোটপাট করেই হোক বা শারীরিক ভাবে আঘাত করে), তাহলে হাজার নজরদারি সত্ত্বেও অপরাধ কমবেনা। কারণ অপরাধী নৈতিকভাবে সে যে "অপরাধ" করেছে, তার সঙ্গে একমত নয়।

    বলাবাহুল্য, এই দ্বিতীয় প্যারাটি যোক্তিক সিদ্ধান্ত। এর পক্ষে আমি দুটো উদাহরণ দিতে পারি। এক, ধরুন, আমি নিজে একটি আইন সর্বদা ভাঙি। স্পিড লিমিটের আইন। গোটা আমেরিকা জুড়ে তীব্র নজরদারির পরেও বেশিরভাগ লোকই এই আইনটি ভাঙেন। সেটা থামানো যায়নি। কারণ, নৈতিকভাবে আমরা কেউই স্পিড লিমিট টপকে "অপরাধ" করছি বলে মনে করিনা।

    উল্টোদিকে পাবলিক স্পেসে ধূমপান না করার যে আইন হয়েছে, সেটা প্রায় প্রত্যেকে মেনে চলি। সেটা শুধু নজরদারির জন্য না। প্রচার টচার করে এমন একটা জায়গায় বিষয়টাকে নিয়ে আসা হয়েছে, যে, ওটা যে "অপরাধ", নৈতিকভাবে আমরা সকলেই মনে করি। সে ভাঙি বা না ভাঙি।

    সামগ্রিক জনসমাজের ক্ষেত্রেও এই একই কথা খাটে। নজরদারি এবং শাস্তির প্রয়োজন আছে। শাস্তিটা যতটা "মানবিক" হয় ততই ভালো। কিন্তু সমাজে একটা সামগ্রিক নৈতিক ঐকমত্য দরকার, কোনটা "অপরাধ" আর কোনটা নয়, এই বিষয়ে। নচেৎ শুধু শাস্তি বা নজরদারি, কোনোটাতেই একলা একলা কোনো লাভ নেই।
  • - | 109.133.152.163 | ০৯ মার্চ ২০১৫ ২১:০৩581041
  • ওমা, এ আবার ক্যামন ধারা কতা
    "পেট খারাপ হওয়া কমাতে গেলে স্বাস্থ্যবিধির ওপর জোর দিতে হবে। মানুষকে পরিচ্ছন্নতা নিয়ে সচেতন হতে হবে, সরকারকে শুদ্ধ পাণীয় জল সরবরাহ করতে হবে। এর সাথে ওষুধ থাকা না থাকার সম্পর্ক কি?"
    এতগুলি "হবে"-র পর (কোনওটাই হয় নি কিন্তু, হবার আশু সম্ভবনাই নেই), তবু, তারও পর পেট খারাব হলে ওষুধ তো দিতেই হবে।
    অবশ্যই ওষুধ থাকা না থাকার সম্পর্ক আছে। কিউইডি।
  • pi | 24.139.221.129 | ০৯ মার্চ ২০১৫ ২১:১৮581043
  • হ্যাঁ, এটাই বহুবার বলার চেষ্টা করছি, এই অপরাধগুলো যারা করে, তারা এটা ভাবেনা, করলে ফাঁসি হবেনা, ল্যাম্পপোস্টে লট্কে গায়ে আগুন লাগানো হবেনা, সারাজীবন জেলে থাকতে হবে, তা ওটা কোন ব্যাপারই না, কোন শাস্তিই না। ভাবে, ধরাই পড়বো না, পেলেও ছাড়া পেয়ে যেতে পারি। তাই দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি না, কিন্তু ধরা পড়া ও শাস্তি এনশিওর করা ডেটারেন্ট হিসেবে কাজ করতে পারি। তার সাথে মানসিকতার পরিবর্তন তো দরকারই। ঐ সেই কেসগুলোর জন্য যাদের কাছে শাস্তি এনশিওরড হলেও কিছু আসে যায়না।
  • <|> | 47.220.35.61 | ০৯ মার্চ ২০১৫ ২১:২৫581044
  • মুকেশ বলছে সে পুরো সময়টায় বাস চালিয়েছিল। সে রেপ করে নি। সে বলেছে কেউ দেখিয়ে দিক কিভাবে চলন্ত বাস থেকে ড্রাইভার বদল করা সম্ভব যে সে রেপ করতে পারবে। সে সুপ্রীম কোর্টে অ্যাপীল করেছে।

    PT মৃত্যুদন্ডের বিরোধীতা করে শুধু একটি কারণেঃ কোন দিন দোষ খন্ডন হলে মৃত ব্যক্তিকে মুক্তি দেওয়া যায় না। ... একই সঙ্গে .. মুকেশের মৃত্যুদন্ড হলে PT-র আপত্তি নেই। (মুকেশ সুপ্রীম কোর্টে এখনো বিচারাধীন। )

    !!
  • sm | 53.251.89.87 | ০৯ মার্চ ২০১৫ ২৩:১৫581045
  • বলাবাহুল্য, এই দ্বিতীয় প্যারাটি যোক্তিক সিদ্ধান্ত। এর পক্ষে আমি দুটো উদাহরণ দিতে পারি। এক, ধরুন, আমি নিজে একটি আইন সর্বদা ভাঙি। স্পিড লিমিটের আইন। গোটা আমেরিকা জুড়ে তীব্র নজরদারির পরেও বেশিরভাগ লোকই এই আইনটি ভাঙেন। সেটা থামানো যায়নি। কারণ, নৈতিকভাবে আমরা কেউই স্পিড লিমিট টপকে "অপরাধ" করছি বলে মনে করিনা।
    ----
    এটা মানতে পারলাম না।যদি ফাইন এবং পেনাল্টি পয়েন্ট এ ব্যাপার টা সীমাবদ্ধ না থাকত; অর্থাত স্পিড লিমিট ব্রেক করলেই শাস্তি হত ৬ মাসের জেল; তাহলে বহুলোকই এরকম করতনা, বলাই বাহুল্য। এখানে ড্রাইভার ভাবে, পুলিশ প্রথমত ধরতেই পারবে না; আর পারলে বড়জোর ফাইন করবে। বে আইনি পার্কিঙের ক্ষেত্রেও এটা সত্যি।
    এইসব ক্ষেত্রে শাস্তির গভীরতাই দেটারেন্ট হিসেবে কাজ করে।
    কিন্তু যে লোকটি ড্রাগ পেডলার, সে শাস্তি সম্মন্ধে সম্পূর্ণ ওকিবহাল।সে লাভ ক্ষতি হিসেব করেই খেলতে নামে।এক্ষেত্রে, কড়া শাস্তির সঙ্গে কড়া নজরদারি ই একমাত্র দাওয়াই।
  • PT | 47.220.35.61 (*) | ০৯ মার্চ ২০১৫ ২৩:৩১581047
  • IP Address : 47.220.35.61 (*) Date:09 Mar 2015 -- 09:25 PM

    এক নিরাপরাধ বাস চালক? ছিঃ!!
    একটু গলা নামিয়ে কথা বলুন।
    "She Deserved To Be Raped" Says New Delhi Bus Driver

    মুখের কথা দিয়ে যে ধর্ষণ করা যায় তা আগে জানতাম না।
  • সে | 203.192.231.217 | ০৯ মার্চ ২০১৫ ২৩:৫৪581048
  • শুনুন, এই ভিডিওটায় মূলতঃ গরীব অশিক্ষিত লোকেদের এই মানসিকতার কথা বলা হয়েছে। কিন্তু, আমি দুটো পয়েন্ট এখানে লিখে রেখে যাচ্ছি। এই টইয়ের জন্যে নয়, আমার নিজের যে বইটা লিখবো সেটার জন্যে একটা বুকমার্ক।
    এক আন্তর্জ্জাতিক কোম্পানীর কোলকতা অফিসের হিউম্যান রিসোর্সের হেড, বেশ লেখাপড়া জানা মহিলা, খুব মডর্ণ সাজপোশাক ওপেনলি সিগারেট খেতেন - একটি প্রসম্গে বলেছিলেন may be she was asking for it, কোনো একটি মেয়ে কোনো পুরুষ কোলিগের যৌন উৎপীড়ণের বিরুদ্ধে এই মহিলা এইচারের কাছে নালিশ করেছিলো। শ্রীমতী ঝিলম (মহিলা এইচার, নাম পরিবর্তিত) এর উক্তিতে খুব তজ্জব লেগেছিলো। এই ব্যাপারে এখন আর লিখচি না। চাগ্রীর গপ্পে সব লিখব।
  • aranya | 154.160.226.94 | ১০ মার্চ ২০১৫ ০২:৩৬581050
  • ম্যারিটাল রেপ-কে বেআইনী ঘোষণা করা - এইটা যে কি প্রচন্ড দরকার..
  • adhuli | 190.148.69.210 | ১০ মার্চ ২০১৫ ০৪:১৩581051
  • ইশানের পোস্ট ভালো লাগলো মানসিকতা পরিবর্তন, শিক্ষার প্রসার, স্যানিটেশন এর ব্যবস্থা সব ই তো দরকার , কেও তো বলে নি এসব কিছু না করে শুধু ধরে ধরে লোককে ফাঁসি তে ঝুলিয়ে দাও। এ সমস্তই একটা সমাজের ডেভেলপ করার অঙ্গ। কিন্তু কোনটা ঠিক, কোনটা ভুল এই নৈতিক শাসন ও দরকার।

    সমাজ সব দিক থেকে এগোক , সাথে আইনের শাসন ও থাকুক। যে আইন আছে , তার প্রয়োগ হোক ঠিক ভাবে এবং দ্রুত, , এই মুহুর্তে দেশের অন্য অনেক প্রায়োরিটি আছে, সে সব ছেড়ে শুধু ফাঁসির আইন পাল্টানোর পেছনে রিসোর্সে নষ্ট করা আমার কাছে অন্তত কাম্য নয়। বুজিদের বিতর্ক চলুক, না হলে তো ওনারা কন্স্তিপাতেদ হয়ে যাবেন , কিন্তু দেখে ভালো লাগলো যে ভারত সরকার অন্তত জুভেনিলে act চেঞ্জ করতে উদ্যোগ নিয়েছে। যেখানে দেশের ১/৩ ভাগ মেয়েরা আন্ডার ১৮ বিয়ে করতে বাধ্য হয়, দুনিয়ার সবথেকে বেশি শিশুমৃত্যু ঘটে underage মাতৃত্ত্বের জন্য, সেখানে জুভেনিলে রাইটস নিয়ে কারোর মাথাবাথা নেই , কিন্তু ১৮ বছর এর নিচে ধর্ষকদের রাইটস নিয়ে মাথাবাথা আছে , আমি অন্তত এই bandwagon এ যোগ দিতে পারলাম না।
  • aranya | 154.160.226.93 | ১০ মার্চ ২০১৫ ০৪:৪৮581052
  • The number of women sexually assaulted by their husbands is 40 times the number of women attacked by men they don't know. Yet, marital rape is legal.

    - সে-র দেওয়া রিপোর্ট থেকে। ভয়াবহ পরিসংখ্যান
  • adhuli | 190.148.69.210 | ১০ মার্চ ২০১৫ ০৫:০২581053
  • সেটাই তো মজা, উন্নত দেশের ধর্ষণের ডেফিনেশন আমরা নিয়ে রাজি নয়, মেয়েদের অধিকার নিতে রাজি নয়, পুলিশ সিস্টেম নিয়ে রাজি নয়, বিচার ব্যবস্থা নিতে রাজি নয়, কিন্তু তাদের শাস্তি ব্যবস্থা নিয়ে এখুনি রাজি। আগে এদের সাথে এক সাথে দাড়ানোর অবস্থা আসুক, তারপর দেখা যাবে।
  • কল্লোল | 111.63.216.195 | ১০ মার্চ ২০১৫ ০৬:৪২581054
  • আধুলি উবাচ। "সেটাই তো মজা, উন্নত দেশের ধর্ষণের ডেফিনেশন আমরা নিয়ে রাজি নয়, মেয়েদের অধিকার নিতে রাজি নয়, পুলিশ সিস্টেম নিয়ে রাজি নয়, বিচার ব্যবস্থা নিতে রাজি নয়, কিন্তু তাদের শাস্তি ব্যবস্থা নিয়ে এখুনি রাজি। আগে এদের সাথে এক সাথে দাড়ানোর অবস্থা আসুক, তারপর দেখা যাবে।"

    আমি বহুবার লিখেছি এই বিচার ব্যবস্থা যা অপরাধীকে তার অপরাধবোধই জাগায় না, সেই বিচার ব্যবস্থা ব্যর্থ। এটা পাল্টানো প্রয়োজন। তার সাথে অবশ্যই শাস্তি ব্যবস্থাও।
    এ দেশে মেয়েদের অধিকার নিয়ে, স্বাস্থ্যের অধিকার/ব্যবস্থা নিয়ে, শিক্ষার অধিকার/ব্যবস্থা নিয়ে কথা বলার বহু মানুষ আছে। কিন্তু বিচার ব্যবস্থা ও শাস্তি ব্যবস্থা নিয়ে কথা খুবই কম হয়।

    এখানে বিচার বিভাগের নথি থাকে পুলিশের হেফাজতে!! জানেন কি?
    ফলে পুলিশ নিজেকে বাঁচাতে নথি গায়েব করে দেয়, পাল্টে দেয়। ভীখারী পাশোয়ানের মামলায় তা একধিকবার করা হয়েছে এবং প্রমাণিতও হয়েছে।
    মাসুম থেকে ৯৮টি আদালত অবমাননার মামলা করা হয়েছিলো গ্রেপ্তার সংক্রান্ত সুপ্রীম কোর্টের নির্দেশিকা না মানার জন্য। কাউকে গ্রেপ্তার করতে হলে যে দশ দফা নির্দেশিকা পালন করার আদেশ দিয়েছিলো সুপ্রীম কোর্ট। সেগুলো যারা করেন নি সেরকম ৯৮জনের বিরুদ্ধে এই মামলা করা হয়। আদালত অবমাননার মামলা ব্যক্তির বিরুদ্ধে হয় পদের বিরুদ্ধে নয়। তাই এতে রাজ্য পুলিশ, সিআরপি, বিএসএফ, জল পুলিশের মতো এজেন্সির অনেক মাথাদের টেনে আনা হয়েছিলো কলকাতা হাইকোর্টে। এখন পর্যন্ত এই মামলার সমস্ত নথি অন্ততঃ ৫ বার হারিয়েছে। মাসুম এটা আন্দাজ করেছিলো তাই নথির সমস্ত কাগজ ফোটোকপি করে রাখা হয়েছিলো। পাঁচবারই তা আবার দাখিল করা হয়। এখন প্রায় ১৫ বছর ধরে সে মামলার তারিখ আসে না।
    এই ব্যবস্থা পাল্টানোর জন্য আওয়াজ তোলা দরকার।
    সেই মামলা নিয়ে মাসুম আর তদারকি করতে পারেনি। তার একটা বড় কারন সুপ্রীম কোর্টের গ্রেফতার সংক্রান্ত ১০ দফা নির্দেশিকা, পরে আইন হয়ে যায়। ছোট কারন লোকাভাব।
  • Ishan | 183.17.193.253 | ১০ মার্চ ২০১৫ ০৭:১১581055
  • In India, a staggering 94% of rapes are committed by perpetrators known to the victim -- এই হিসেবে নানাপ্রকার গলতা আছে। ধর্ষণের তথ্য নানারকমভাবে গলতায় পরিপূর্ণ। আন্ডার-রিপোর্টিং প্রবল, এটা একদিকে যেমন ঠিক, অন্যদিকে রিপোর্টেড ধর্ষণের হিসেবে নানা গলতা আছে। চিত্রটা খুব জটিল, সে বলতে গেলে প্রবন্ধ লিখতে হবে। পরে লেখা যাবে।
  • ranjan roy | 24.99.162.0 | ১০ মার্চ ২০১৫ ০৭:১২581056
  • হয় না, আধুলি, ওভাবে হবে না।
    আগে কোন শুভমুহুর্তে সব কিছু পাল্টে ওদের মত হোক, তার পরে ওদের কিছু অমুক নেওয়া যাবে --হয় না।

    হয় একটু একটু করেই। যে ভাবে একটু একটু করে কাজের ক্ষেত্রে নারীপুরুষের সমান মাইনে, সমান ভোটাধিকার, অন্ততঃ একটি হাইকোর্টের রায়ে সমলিঙ্গের প্রেমকে সংবিধানবিরোধী না বলা-- রূপোপজীবিনীদের যৌনকর্মী বলা, ট্রান্সজেন্ডারদের বিধায়ক হওয়া ইত্যাদি।
    তেমনি আমি বা কিছু লোক চাইলেই ভারতে কাল মৃত্যুদন্ড উঠে যাবে না। কিন্তু বিচারকদের মৃত্যুদন্ড দেওয়ার প্রবণতা কমবে, অন্ততঃ উচ্চ বা উচ্চতর আদালতে।
    কিন্তু আসল কথা হল , ঈশান যেটা বলেছে, স্পেসিফিক অপরাধটিকে অপরাধী বা গড়পড়তা সমাজ অপরাধ ভাবছে কি না।
    ১) তাই সমানে পারিবারিক সম্মান রক্ষার নামে তরুণ-তরুণীর মুন্ডচ্ছেদ বা "দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি" যেমন প্রকাশ্য সভায় পিটিয়ে মারা অথবা গাছ থেকে ঝুলিয়ে দেওয়া চলছে, চলবে। কারণ সেই কমিউনিটি বা পরিবারগুলি এই ধরণের বিয়ে/প্রেমকে অসামাজিক কাজ বা অপরাধ মনে করে এবং বিশ্বাস করে যে "দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি" দিয়ে ভয় দেখিয়ে এগুলো আটকানো যাবে।
    তবু প্রেমের শক্তি এমন যে ভিন্ন সমাজ বা ধর্মের তরুণ-তরুণী ধরা পড়লে মৃত্যুর ঝুঁকি নিয়ে এই"অপরাধ" করে যাবেন। কারণ তাঁরা নৈতিক ভাবে নিজেদের সঠিক ভাবেন। অপরাধী ভাবেন না।
    ২) একই কারণে সন্ত্রাসবাদী বিপ্লবী, মাওবাদী, আইসিস, বোকোহারাম ইত্যাদি বিরোধীদের হত্যাকে নৈতিকভাবে উচিত মনে করেন। তাই টর্চার/ফাঁসির সম্ভাবনা কিছুই এদের দমাতে পারে না।
    এঁরা ভাবেন এঁরা দুনিয়ায় বা নিজের দেশে নিজের মত করে ন্যায়ের রাজ্য প্রতিষ্ঠা করছেন। তাই "ধর্মযুদ্ধে " লিপ্ত হয়ে পড়েন।
    ৩) বিদ্যাসাগরের চেষ্টায় বিধবা বিবাহ আইনসিদ্ধ হল। কিন্তু এক শতক ধরে বিধবা বিবাহ বঙ্গ সমাজে বিরল ঘটনা হয়েই রইল। কারণ ততদিন গড়পড়তা সমাজ একে নৈতিক মনে করেনি।
    সত্তরের দশকের পর থেকে অবস্থা পাল্টেছে।
    একই কারণে।
    ৪) কাজেই আইন, বিচারব্যব্স্থা সবই জরুরী। সমস্ত সমাজব্যব্স্থায়। নইলে মাত্স্যন্যায় হবে। কিন্তু তার efficacy নির্ভর করবে বৃহত্তর সমাজের গড়পড়তা নৈতিক মানদন্ডের পরিবর্তনের উপর।
    আর রাষ্ট্রের মুখ হতে হবে মানবিক। প্রতিশোধাত্মক নয়। তাই আজকের সমাজে প্রকাশ্য ফাঁসি, পিটিইয়ে মারা। হিংস্রতার লাইভ টেলিকাস্ট-- অসুস্থতার মাপদন্ড বলেই ধরা হবে। ডিমাপুর ঘটনার পরবর্তী প্রতিক্রিয়া তারই ফলশ্রুতি।
  • shatadal | 119.163.234.4 | ১০ মার্চ ২০১৫ ০৭:২৪581058
  • মিশিগানে ডেথ পেনাল্টি নেই এবং মার্ডার রেট খুব বেশী। ওয়াশিংটন ডিসিতেও তাই। কিন্তু এরকম একটা দুটো উদাহরণ দিয়ে কোন হাইপোথিসিস প্রমান হয় না। যেমন, ন্যায্যত নিউ ইয়র্কের উদাহরণ দিয়ে প্রমান হয় না যে লোকে অনেক খুন দেখতে দেখতে অতিষ্ঠ হয়ে ডেথ পেনাল্টি চালু করে।

    তবে আমার কথা এটা ছিল না যে হাই মার্ডার রেট হলেই লোকে ডেথ পেনাল্টি রাখতে চায়। আমার বক্তব্য ছিল মার্ডার রেট আর ডেথ পেনাল্টির মধ্যে রিলেশন খুব একটা সরল নয় যে একটি টেবিল দেখেই বলে দেওয়া যাবে ডেথ পেনাল্টি তুলে দিলেই মার্ডার রেট কমে এবং রাখলেই মার্ডার রেট বাড়ে। মিশিগানের উদাহরণ যেমন দেখায় ডেথ পেনাল্টি তুলে দিলেই মার্ডার রেট কমবে - ব্যাপারটা ততটা সরল নয়। অনেক অলটারনেটিভ হাইপোথিসিস রাখা যায়। তাদের কোনটা কতটা সঠিক সেটা বলা খুব সহজ নয়।

    কল্লোলের বলেছেন ডেথ পেনাল্টির বিরোধিতা একটি আদর্শগত অবস্থান। তার সাথে মার্ডার রেট কমবেশী হবার কোন সম্পর্ক নেই। এরকম অবস্থান যদিও আমি সমর্থন করি না, কিন্তু অশ্রদ্ধেয় বলেও মনে করি না।

    ঈশানের স্পিডিং টিকিটের উদাহরণ একেবারেই অ্যানেকডোটাল। মদ খেয়ে গাড়ী চালানো বেশীরভাগ লোকেই অন্যায় বলে মনে করে। তবুও অনেকেই সেটা করে। এ বাদে, আমি এই আইন অন্যায় মনে করি, সুতরাং ভাঙার জন্য আমাকে শাস্তি দেওয়া যাবে না - এটা একেবারেই নৈরাজ্যবাদী অবস্থান। সেটা যে অন্যায়, এমন বলব না। কিন্তু কোন রাষ্ট্র সে নিয়ম চালু করলে সেখানে বসবাস করতেও চাইব না।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঝপাঝপ মতামত দিন