এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • ধর্ষণের শাস্তি কি মৃত্যুদন্ড?

    s
    অন্যান্য | ১৮ ডিসেম্বর ২০১২ | ৪৫৬৮৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • | 183.17.193.253 | ১০ মার্চ ২০১৫ ০৭:৫৪581059
  • শতদল
    ''এরকম হতেই পারে যে সব স্টেটে মার্ডার রেট বেশী সেই সব স্টেটেই ডেথ পেনাল্টির সাপোর্টার বেশী। অর্থাৎ, মার্ডার রেট বেশী বলেই ডেথ পেনাল্টি আছে, উল্টোটা নয়। এবারে যেমন যেমন মার্ডার রেট কমেছে, তেমন তেমন স্টেটগুলো ডেথ পেনাল্টি অ্যাবলিশ করেছে। যেমন নিউ ইয়র্ক ডেথ পেনাল্টি চালু করেছে, আবার কয়েক বছর বাদে বন্ধ করেছে। এই সম্ভাবনা নিয়ে কি কোন আলোচনা আছে?''

    আপনার এই হতেই পারে টা কি মনে হওয়া? কী হতে পারে সেই নিয়ে আলোচনা করলে উদাহরণ আসবে- তারসঙ্গে একমত/দ্বিমত হবার অবকাশও থাকবেঃ) কোনো হাইপোথিসিস প্রমাণ করারও দরকার আছে বলে মনে হয় না।
    আর মিশিগানের কথা বলতে গেলে এই মুহুর্তে ডেট্রয়েটের আর্থ-সামাজিক পরিস্থিতির কথাও অসম্ভবরকম প্রাসঙ্গিক। সমীকরণ একেবারেই সহজ নয়।
  • S | 82.83.56.196 | ১০ মার্চ ২০১৫ ০৮:১১581060
  • ডেথ পেনাল্টির সঙ্গে মার্ডার রেটের সেরকম কোনো লিনিয়ার কোরিলেশান নেই। মার্ডার রেট বাড়া কমার ব্যাপারে আরো গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর হল আর্থিক, সামাজিক, রেসিয়াল, বন্দুকের সহজলভ্যতা ইত্যাদি। এমনকি চিকিৎসা আর যোগযোগ ব্যবস্থার উন্নতির ফলে মার্ডার রেট আগের থেকে অনেক কমে গেছে - এরকম একটা লেখা পড়েছিলাম কোথাও। এই উদাহরনগুলো অবশ্য আমেরিকার। অন্য দেশে এই একই কারণ অ্যাপ্লাই করা যাবে কিনা জানি না।
    এই দু এক সপ্তাহ আগে আর একটা খবর শুনলাম। জানুয়ারির শেষ থেকে ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি পর্যন্ত ইষ্ট কোস্টের ঠান্ডা আর স্নোফলের জন্যে নিউ ইয়র্কে একটানা বারো দিন কোনো মার্ডার হয়নি। সেটা নাকি রেকর্ড।
  • PT | 213.110.246.230 | ১০ মার্চ ২০১৫ ০৮:১৫581061
  • "এই ভিডিওটায় মূলতঃ গরীব অশিক্ষিত লোকেদের এই মানসিকতার কথা বলা হয়েছে। "

    গরীব অশিক্ষিত হলেই কি she deserved to be raped" বলার অধিকার জন্মায়? অন্য দিকে "বেশ লেখাপড়া জানা মহিলা, খুব মডর্ণ সাজপোশাক ওপেনলি সিগারেট খেতেন " মানেই তিনি প্রগতিশীল সেটাই বা ধরে নেওয়ার কারণ কি?
  • pi | 233.176.1.150 | ১০ মার্চ ২০১৫ ০৮:৩৩581062
  • 'ডেথ পেনাল্টি তুলে দিলেই মার্ডার রেট কমে এবং রাখলেই মার্ডার রেট বাড়ে। '

    এটা আবার কে কখন বললো ? এটা পুরো উল্টা বুঝিলি কেস হয়েছে তো। মার্ডার রেট কমবে বলে ডেথ পেনাল্টি তুলে দেবার কথা কি এখানে বলা হয়েছে? উল্টো দিকে যুক্তি আসে যে ডেথ পেনাল্টি রাখলে মার্ডার রেট কমে, সেটাকে কাউণ্টার করা হয়েছে। দেখানো হয়েছে যে ডেথ পেনাল্টি না থাকা অনেক রাজ্যেই অপরাধের হার কম আছে বা আগের থেকে কমার হারও ঠিক আছে, আবার ডেথ পেনাল্টি রাখা রাহ্যে অপরাধের হার বেশি, এমনও আছে। তাই ডেথ পেনাল্টি রাখলে কমবে বা না রাখলে বাড়বে এমন কোন কোররিলেশন করা যায়না।

    আর কে প্রথম কে দ্বিতীয় এই র‌্যাঙ্কিং দিয়ে কিছু বোঝা না, এই র‌্যাঙ্কিং সমালোচনাও আছে। কারণ এই র‌্যাঙ্কিং দিয়ে ল এনফোর্সমেন্টের তুলনাও সেভাবে করা যায়না । তার কারণটা খুব স্বাভাবিক, অপরাধের পিছনে আর্থ-সামাজিক কারণ ইঃ ইঃ।

    তবে একটা অন্য ছোট কথা। শিকাগোয় মার্ডার বেশি হতে পারে, কিন্তু মার্ডার রেট ততটা বেশি নয়। মানে পপুলেশন দিয়ে নর্মালাইজ করার পর।
  • s | 60.200.59.194 | ১০ মার্চ ২০১৫ ০৮:৩৭581063
  • স্পীড লিমিট ভাঙলে ভারতে জরিমাণা ১০০ টাকা আর আমেরিকায় প্রথমে ১৬০ ডলার, দ্বিতীয়বার ২৪০ ডলার আর তিন নম্বর হলে লাইসেন্স গচ্চা। এর সংগে কোর্টে যাওয়া আসা ইত্যাদি হ্যাঙ্গাম তো আছেই। মদ খেয়ে চালালে DUA র ধারা পড়লে গ্রেফতার আবধি।
    একবার কেস খেলে (ঈশান খেয়েছে কিনা জানি না) সেকেন্ড টাইম কেউ ভাঙতে চাইবে না, বিশেষ করে আমাদের মতো ছা পোষা ভারতীয়রা।
    শাস্তির তীব্রতা অপরাধকে কমায় তার স্বপক্ষে উপরের মন্তব্য।
  • adhuli | 190.148.69.210 | ১০ মার্চ ২০১৫ ০৮:৪৬581064
  • রঞ্জন-দা , কিছু মনে করবে না , আপনার Date:10 Mar 2015 -- 07:12 AM পোস্ট পড়ে পুরো সব গুলিয়ে গেল। আপনি লিখলেন, "তাই সমানে পারিবারিক সম্মান রক্ষার নামে তরুণ-তরুণীর মুন্ডচ্ছেদ বা "দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি" যেমন প্রকাশ্য সভায় পিটিয়ে মারা অথবা গাছ থেকে ঝুলিয়ে দেওয়া চলছে, চলবে। কারণ সেই কমিউনিটি বা পরিবারগুলি এই ধরণের বিয়ে/প্রেমকে অসামাজিক কাজ বা অপরাধ মনে করে এবং বিশ্বাস করে যে "দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি" দিয়ে ভয় দেখিয়ে এগুলো আটকানো যাবে।"

    এখানে আইন কারা ভেঙ্গেছে ? ছেলে -মেয়েটি নাকি তাদের বাবা -মা ? অবশ্যই বাবা -মা আমার চোখে, কারণ আইন অধিকার দিয়েছে সাবালক ছেলে মেয়েদের নিজেদের পছন্দে নিজের জীবনসাথী বেছে নেওয়ার। এত যে হনর কিলিং হয় আমাদের দেশে, কটা ক্ষেত্রে অপরাধী দের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হয়েছে ? অথবা শাস্তি প্রচার পেয়েছে ? যেখানে কোনো দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি আমি খুজেই পাচ্ছি না , সেখানে শাস্তি হলে হনর কিলিং কমত কি না সে আলোচনা করে লাভ কি ? আমরা তো শুধু আইনের শাসন চাইছি, এই ক্ষেত্রে বাবা মা রা দোষী , সুতরাং তাদের শাস্তি হবে না কেন ? তার জন্য অন্য আইন দরকার নেই, যে আইন আছে , সেটার প্রয়োগ হোক না।

    আপনি লিখছেন " ২) একই কারণে সন্ত্রাসবাদী বিপ্লবী, মাওবাদী, আইসিস, বোকোহারাম ইত্যাদি বিরোধীদের হত্যাকে নৈতিকভাবে উচিত মনে করেন। তাই টর্চার/ফাঁসির সম্ভাবনা কিছুই এদের দমাতে পারে না। এঁরা ভাবেন এঁরা দুনিয়ায় বা নিজের দেশে নিজের মত করে ন্যায়ের রাজ্য প্রতিষ্ঠা করছেন। তাই "ধর্মযুদ্ধে " লিপ্ত হয়ে পড়েন।" খুব সত্যি কথা, কিন্তু এখানে এটার রেলেভান্স কোথায় ? কেও যদি নিজের অন্ধ বিশ্বাস নিয়ে নিজের জীবন নিজে নষ্ট করে সেটা তার অধিকার, কিন্তু অন্যের জীবন নষ্ট করার কোনো অধিকার তার নেই। আজকে আইসিস, বোকোহারাম যদি নিজেদের ধর্ম বিশ্বাস নিজেদের কাছে রাখত, জোর করে বাকিদের ওপর চাপানোর চেষ্টা না করত, তাহলে এদেরকে সন্ত্রাসবাদী বলা হত কেন ? সন্ত্রাসবাদীদের সাথে নিশ্চয় full-fleged war এ যাওয়া উচিত, এদেরকে শান্তির বাণী শোনাতে গেলে কি ফল হবে সেটা সবাই জানে।

    "আর রাষ্ট্রের মুখ হতে হবে মানবিক। প্রতিশোধাত্মক নয়। তাই আজকের সমাজে প্রকাশ্য ফাঁসি, পিটিইয়ে মারা। হিংস্রতার লাইভ টেলিকাস্ট-- অসুস্থতার মাপদন্ড বলেই ধরা হবে। ডিমাপুর ঘটনার পরবর্তী প্রতিক্রিয়া তারই ফলশ্রুতি।" এটা আমি একশবার স্বীকার করি। যে কারণে বিরলতম ক্ষেত্রেই কেবল মৃত্যুদন্ড দেওয়া হয়। মৃত্যুদন্ড তুলে দেওয়া হবে কি না বিতর্ক হোক, কিন্তু আপনারা কেও বর্তমান আইনের সপক্ষে বললেই তাকে একেবারে দয়া মায়াহীন সন্ত্রাসবাদী বানিয়ে দিচ্ছেন।
  • shatadal | 186.10.99.200 | ১০ মার্চ ২০১৫ ০৮:৫৬581065
  • একটা ডেমোক্র্যাটিক শহরে রুডি জুলিয়ানি আর ব্লুমবার্গ মিলে রিপাবলিকান মেয়রেরা এত বছর কেন রাজত্ব করল - এই নিয়ে কোন নিউ ইয়র্ক শহরের লোকের সাথে কথা বললেই এই হাইপোথিসিস শুনতে পাবেন। লোকে খুন-খারাপিতে অতিষ্ঠ হয়েই রিপাবলিকানদের ক্ষমতায় রেখেছিল। তারপর ল অ্যান্ড অর্ডার ভাল হবার পর ডি ব্লাসিও ক্ষমতায় এলেন।

    ইনসিডেন্টালি, জুলিয়ানির ক্ষমতায় আসার সাথে নিউ ইয়র্ক স্টেটে ডেথ পেনাল্টি রি-ইনস্টেটেড হবার সময়টা খুব কাছাকাছি।
  • | ১০ মার্চ ২০১৫ ০৯:১৩581066
  • ঃইন্ডিয়া’স ডটার তথ্যচিত্রের সমালোচকরাও তারস্বরে বলছেন, এক জন নরপিশাচের ভয়ঙ্কর নারীবিদ্বেষী উক্তি প্রচার করা মানে তাকে মহিমান্বিত করা। এই হাস্যকর কুযুক্তির পিছনে আছে ওই ভয়। অপরাধীর মন খুঁড়তে গিয়ে নিজের নিজের মন বেরিয়ে আসার ভয়। বেরিয়ে যে আসছে না, তা-ও তো নয়। দিল্লি ধর্ষণের মামলায় অভিযুক্তদের পক্ষে দাঁড়ানো দুই উকিল যে সারগর্ভ কথামৃত পরিবেশন করেছেন, তা তো ইতিমধ্যেই ইতিহাস। তাঁদের কারণ দর্শানোর নোটিস পাঠিয়ে বার কাউন্সিল খুবই উচিত কাজ করেছেন, আশা করা যায় শুধু কারণ দেখিয়েই তাঁরা পার পাবেন না। কিন্তু সমাজে মেয়েদের স্থান সম্বন্ধে কিংবা ঘরের মেয়ে ‘অবাধ্যতা’ করলে তার জন্য বিহিত শাস্তি সম্পর্কে তাঁদের যে সুচিন্তিত ধারণাগুলি জানা গেল, তার সঙ্গে কেবল আশারাম বাপু নয় আমাদের চার পাশে বহু বহু সহনাগরিকের ধারণাও তো দিব্যি মিলে যায়! লেসলি উডউইনকে ধন্যবাদ, তিনি আমাদের একটা শক্তিশালী অস্ত্র সরবরাহ করেছেন। এর পর যখনই ভারতীয় পুরুষতন্ত্র নানান অছিলায় মেয়েদের নারীসুলভ আচরণের সদুপদেশ দিতে চাইবে, আমরা তাকে মনে করিয়ে দিতে পারবঃ মুকেশ সিংহও এ-রকমটাই বলেছিল বটে।"

    http://www.anandabazar.com/editorial/%E0%A6%85%E0%A6%AA%E0%A6%B0-%E0%A6%A7-%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A6%A8-%E0%A6%9C-%E0%A6%A8%E0%A6%A4-%E0%A6%8F%E0%A6%A4-%E0%A6%AD%E0%A7%9F-%E0%A6%95-%E0%A6%A8-%E0%A6%86%E0%A6%AE-%E0%A6%A6-%E0%A6%B0-1.122240
  • sm | 233.223.159.150 | ১০ মার্চ ২০১৫ ০৯:২৫581067
  • ব্যাস, গরুর রচনা এসে গেল!
  • S | 82.83.56.196 | ১০ মার্চ ২০১৫ ০৯:২৫581069
  • জুলিয়ানি নিউ ইয়র্ককে ক্লিন করেছে - এরকম কথা শোনা যায় বটে। তবে লোকে তো অ্যানেকডোটাল এভিডেন্স কে বেশি গুরুত্ব দেয়, ফ্যাক্টের থেকে। অনেক কারণ থাকতে পারে, কিন্তু লোকে ভাবছে জুলিয়ানি।
    আর ব্লুমবার্গ তো ইন্ডিপেন্ডেন্ট। একদিকে স্টপ অ্যান্ড ফ্রিস্ক চালু রেখেছিল আবার অ্যান্টি গান লবির সবচেয়ে বড় স্পনসর।
  • dc | 132.164.128.44 | ১০ মার্চ ২০১৫ ০৯:৩১581070
  • ইশানের লেখাটার সাথে অনেক জায়গায় একমত হলেও কিছু লজিকাল ফ্ল আছে মনে হলো। বিশেষ করে এখানটাঃ "অপরাধীকে যদি নৈতিকভাবে একমত না হয়, যে, সে "অপরাধ" করছে, তাহলে শাস্তির ভয়ে, এমনকি নজরদারির ভয়েও অপরাধ কমে না।"

    এটা মনে হয় সব রকমের অপরাধের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য না (হয়তো আপনিও সেটা বলতে চাননি)। যেমন খুন করা, জমি দখল করা, এসব তো দশ হাজার বছর ধরে সবাই জানে যে অন্যায়, করা উচিত না। সবাই নৈতিকভাবে একমত। তবুও হয়, কারন কিছু লোক থাকবেই যারা জেনেশুনেই অনৈতিক কাজ করবে, হাজার বুঝিয়ে বা জনমত গড়েও এদের বিরত করা যাবেনা। এদের জন্য নিশ্চয়ই অপরাধ অনুযায়ী শাস্তি দরকার।

    আর একরকম অপরাধী আছে যারা কিনা সিরিয়াল কিলার টাইপের, মানে মান্সিক ভাবে অসুস্থ। যেমন জ্যাক দি রিপার (যদি সত্যি হয়), আমাদের কলকাতার স্টোনম্যান (যদি একটাই লোক হয়)। এরা বোধায় সংশোধনের বাইরে, এদের যদি ধরে জেলে পোরা হয় তো জেলের মধ্যেও খুন করতে পারে, বা কোনরকমে পালিয়ে গেলেও আবার খুন করবে। আমার মনে হয় এই ক্যাটেগোরিটা নিয়ে ডিবেট করা যেতে পারে, এদের মেরে ফেলা উচিত কিনা।
  • সে | 203.192.231.217 | ১০ মার্চ ২০১৫ ১২:১৮581071
  • ও পিটিবাবু, না, তা আমি লিখিনি। এখন একটা অনুরোধ। মনে হচ্ছে আপনার হাতে হয়ত একটু সময় আছে। বছর ঘুরে টুরে দু বছর হয়ে গেল, রাশিয়ার টইয়ে লিখুন। কথা রাখুন।
  • PT | 213.110.247.221 | ১০ মার্চ ২০১৫ ১৩:৩১581072
  • ধন্যবাদ! লিখব কখনো সময় পেলে-কিন্তু সেতো খুব অল্প দিনের ব্যাপার। আপনার লেখা খুব ভাল লেগেছিল।
  • DKG | 135.16.17.145 | ১০ মার্চ ২০১৫ ১৪:৩২581073
  • @ সে - 9th March 11 : 54 PM

    Ms "ঝিলাম" কে আমিও চিনতাম (চিনি) - আপনার সাথে একমত যে ওনার কাছ থেকে এই রকম মন্তব্য বেশ আশ্চর্য্যকর । এবং বোধ হয় প্রমান করে যে শিক্ষা অনেক সময়-ই কিছু কোর "সামাজিক" দৃষ্টিভঙ্গি কে পাল্টাতে পারে না ।
  • সে | 203.192.231.217 | ১০ মার্চ ২০১৫ ১৫:২৯581075
  • হ্যাঁ, ঝিলমকে নিয়ে লেখার আছে। এবং সব জায়গায় লিখছে এগুলো শুধু ছেলেদের মেন্টালিটি। ভুল! এগুলো অসংখ্য মেয়ের মেন্টালিটি। শুনখুব খারাপ লাগলেও, পুত্র সন্তানের মাতাপিতার মেন্টালিটি (সবার নয়, সবার নয়, তেড়ে আসবেন না, যাঁরা তেড়ে আসতে চাইছেন) খুব ভালো করে জানি। কন্যাসন্তানের মাতাপিতারা মেয়ের পায়ে বেড়ি পরান মেনে নিয়েও - অস্বীকার করবার উপায় নেই যে তাঁরাও ভয় পান সমাজে মেয়েদের স্থান নিয়ে। কেউ সেটাই মেনে নিচ্ছেন (বৃহদংশ), কেউ মেনে না নিলেও সুরহা জানেন না। ঝিলমেরা সাংঘাতিক জীব। এরা মেয়ে হয়েও এই বেনিয়ম টিঁকিয়ে রাখে।
  • pi | 24.139.221.129 | ১০ মার্চ ২০১৫ ১৫:৩৭581076
  • সেদিন ভাটেও এই নিয়ে কথা হচ্ছিল। এটা ছেলে মেয়ে বলে তো না, এটা পুরুষতন্ত্রের মনোভাব।
  • ranjan roy | 24.99.72.49 | ১০ মার্চ ২০১৫ ১৫:৪৯581077
  • সেকি আধুলি!
    দেশের আইন এককথা বলে । কিন্তু 'অনর কিলিং' এর পর ওই উকিল সিংএর মত খপ পঞ্চায়েতের প্রধান ও নিহতদের পরিবারের বক্তব্য শোনেন নি?
    ১)ওরা জানে যে হত্যা করা দেশের পিনাল কোডে দন্ডনীয় অপরাধ, তবু তারা করে কারণ ওরা মনে করে যে খপের সামাজিক/পারিবারিক আইনের (প্রথার) নৈতিক হিসেবে প্রেমিকযুগল অপরাধী। কাজেই ওদের "দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি' পেতেই হবে। এবং সেই শাস্তি দেওয়ার নৈতিক কর্তব্য/দায় খপ/ পরিবারের সদস্য ও মুখিয়াদের।
    ২)একই ভাবে পরাধীন দেশে সংগ্রামীরা সমসাময়িক আইনে হত্যা দন্ডনীয় অপরাধ জেনেও মনে করেন বিদেশি শাসকের আইন অনৈতিক। স্বাধীনতার জন্যে বিদেশিদের হত্যা করা নৈতিক, তাতে মৃত্যু হলে শহীদ হবেন।
    ৩)একই ভাবে বিভিন্ন দেশে কমুনিস্ট বিপ্লবীরা বুর্জোয়া শাসকের পুলিশ/মিলিটারিকে হত্যা নৈতিক ভাবে যুক্তিযুক্ত ধরে নিয়ে মৃত্যু ভয় তুচ্ছ করে হত্যা করতে পিছপা হন না। বর্তমান মাওবাদীদের জাস্টিফিকেশন কতকটা এইরকমই। তারা দেশের সংবিধানকে মানে না। নিজস্ব সংবিধান/আইন বানানোর জন্যে লড়ছে বলে। মরলে শহীদ হবে। বেঁচে থাকলে এবং বিজয়ী হলে রাজা হবে।
    ( গীতায় বলেছে না 'হতো বা প্রাপ্সসি স্বর্গং জিত্বা তু ভোক্ষসি মহীং'।)
    ৩) একই ভাবে প্যান ইসলামিক জঙ্গীরা নিজের মত করে আল্লার দুনিয়াকে ঢেলে সাজিয়ে ইসলামিক ন্যায়ের সমাজ ও রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে চায়। তাতে সাদা চামড়ার ইউরোপিয়ান ও অন্যান্য কাফের কে মেরে নিজেরা ফাঁসিতে ঝুললে "গাজী" বা ধর্মযুদ্ধে শহীদ হবে।

    আমি এদের একটাও সমর্থন করছি না। মাওবাদীদেরও না। রাষ্ট্রের কিলিং বা ফাঁসিও না। আমার কাছে সব হত্যাই হত্যা। যে নামেই করা হোক, ধর্মযুদ্ধ বা রাষ্ট্রধর্ম।
    খালি দেখাতে চাইছি যে নিজের মত করে একটা আপাত "নৈতিক"(?) জাস্টিফিকেশন পেলে মানুষ মৃত্যুভয় তুচ্ছ করে হত্যার প্রতি স্বাভাবিক বিবামিষা কে কাটিয়ে উঠে হত্যা করতে পারে।
  • ঊমেশ | 118.171.128.168 | ১০ মার্চ ২০১৫ ১৬:১০581078
  • আমার তো মনে হয় ৯৯% লোক আইন আর শাস্তির ভয়ে অন্যায় থেকে নিজেকে দুরে রাখে।
    বাকি 0.5% (প্রধানত তৃতীয় বিশ্বে) মনে করে আমার পয়্সা বা পলিটিক্যাল জোর আছে, আমার কিছু হবে না।
    শেষ 0.5% শাস্তি-টাস্তির পরোয়া করে না। ফাসী, জেল কোনো কিছু এদের থামাতে পারবে না।
    তাই শাস্তি থাকুক আর না থাকুক এই গ্রুপের কিছু এসে যায় না। এরা মনে হয় না সংশোধন হবার জিনিস।

    সংশোধন হয়, সেই ৯৯% এর কিছু মানুষ
    যারা মুহুর্তের ভুলে অপরাধ করে ফেলে।

    শাস্তি'র ভয় আছে বলে রাত বারোটাতেও UK তে ফাকা রাস্তাতে রেড সিগন্যালে গাড়ী অপেক্ষা করে।
    আর শাস্তি'র ভয় নেই বলেই গোপিনাথ মুন্ডের ড্রাইভার রেড সিগন্যাল দেখেও গাড়ী চালায়।
  • সে | 203.192.231.217 | ১০ মার্চ ২০১৫ ১৬:১৯581081
  • শাস্তির ভয় না সহবৎ শিক্ষা? আমি তো রাস্তা পার হবার সময় সবুজ আলো না জ্বললে দাঁড়িয়েই থাকি। তা সে কোনো গাড়ী আসুক বা না আসুক। চাপা পড়বার ভয় নেই জেনেও। এর নাম সহবৎ শিক্ষা। তাড়া থাকলে উশখুশ করি কিন্তু তবুও আলো সবুজ হবার জন্যে সবুর করি। শাস্তি নেই তো এই আইন ভাঙ্লে। পুলিশই নেই। তাহলে?
  • | | 118.171.159.41 | ১০ মার্চ ২০১৫ ১৬:৫৯581082
  • যতদিন না সবার এই সহবৎ শিক্ষা হচ্ছে ততদিন সাধারণভাবে শাস্তির ভয় টা রেখে দেওয়া দরকার তো?

    অনেকেই আছেন হয়তো, একই বিছানায় সম্পূর্ণ আবরণহীন বিপরীত লিঙ্গের মানুষের পাশে শুয়েও তাকে অবাঞ্ছিতভাবে স্পর্শ করে উঠতেই পারবেন না। আর অনেককে তো দেখাই যাচ্ছে নৃশংসতম যৌন অত্যাচার করতেও দ্বিধা নেই। সহবৎ শিক্ষা সবার সমান নয়তো।

    ইনটক্সিকেশনের পরিসংখ্যান কিছু পাওয়া গেল সেক্সুয়াল অ্যাসল্টের কেস-এ, ভারতের?
  • সে | 203.192.231.217 | ১০ মার্চ ২০১৫ ১৭:০২581083
  • মোরওভার, অনেক ভারতীয় মহিলাই কিন্তু ধর্ষণ ও সম্গমের মধ্যে ফারাক জানেন না। একটায় বলপ্রয়োগ করে বিনা সম্মতিতে হচ্ছে, অন্যটা সম্মতিতে - এইটে প্রচুর ভারতীয় মহিলা (এবং পুরুষের) জান নেই। প্রমাণ দিতে পারতাম, কিন্তু সে সমস্ত আর্খাইভ আর নাই, কিন্তু গ্র্যাজুয়েট শিক্ষিত ভর্রমহিলাকে লিখতে দেখেছি, স্বামী ধর্ষণ করা আর অন্য লোকে ধর্ষণ করা কি এক হোলো?
    কিংবা, এ লাইনটির অর্থ হয়ত, স্বামীর ধর্ষণ অ্যাকসেপ্টেড। দুটোর মধ্যে একটা মানে। কিন্তু একটা জিনিস জানি, প্রচুর ভারতীয় পুরুষ নারী পুরুষের যৌথ সম্মতিতে সঙ্গমের কনসেপ্ট জানেন না। মেয়েদের কোনো অ্যাকটিভ পার্টিসিপেশান সম্ভবতঃ নেই। তাদের কাজ পুতুলের মতো। স্ত্রীলোকেরও যে সম্মতি লাগে, ও অন্যান্য ব্যাপারগুলো, সে ব্যাপারে আমাদের সমাজ নীরব ও বধির। সেরকম স্র্তীলোকদের কুলটা বলা অয়ে থাকে। (গুরুর অডিয়ান্স এই গোত্রের নন, মনে হয়, কিন্তু এই ব্যাপারটা ভারতীয় সমাজে বিপুলভাবে রয়েছে, সময়মতো এটাও লিখবো)।
  • Ekak | 24.96.99.143 | ১০ মার্চ ২০১৫ ১৭:০৮581084
  • রঞ্জনদা আবার একটা এপলিটিকাল স্ত্য্যান্ড নিলেন :) সমস্ত ইদীয়লোজি আদতে মানুষ মারা লেজিতিমায়স করে এতো সকলেই জানে । বাট ইউ আর আইদার পলিটিকাল অর পলিটিকাল ।পলিটিক্স এ সত্য বলে কিছু হয়না । শ্রেয় হয় । অমন ধ্যানস্থ শিব হয়ে না থেকে সোজাসুজি বলুন ডুগডুগি কোন তালে বাজাবেন । ধ্যান করার ছলে আমরা মিশনে ঘুমোতুম ছোটবেলায় ,আর বড় হয়ে এপলিটিকাল হতে শিখেছি । একই মোডাস । হাতে রক্ত লাগাবো না । এত্তা জঞ্জাল । চোখ খুলুন :)
  • DKG | 135.16.17.145 | ১০ মার্চ ২০১৫ ১৭:৪৫581085
  • @ সে & @ pi -
    আপনাদের সাথে সম্পূর্ণ একমত । আমার তো মনে হয় এটাই (মহিলা, বিশেষত: "মায়েরা") প্রাথমিক প্রবলেম আমাদের সমাজে । আমার একটু অদ্ভূত পারিবারিক ইতিহাস আছে - তাতে আরও নিশ্চিত ভাবে আমার মনে হয়েছে যে ম্যাক্সিমাম misogyny আমি মহিলাদের মধ্যে-ই দেখেছি এবং সেটা ঠিক না করতে পারলে এটা কমবে না। একেবারে নিজস্ব মত হিসেবে বলছি - যে বাড়িতে কোনো একটি ছেলে মাকে বাড়ির "বউ"এর উপর প্রতিদিন হাত চালাতে বা অতি জঘন্য ভাষায় তাকে গঞ্জনা করতে দেখে, সেই বাড়িতে সেই ছেলেটির "মা" ছাড়া বাকি মেয়েদের প্রতি আদৌ "কমোডিটি" ছাড়া অন্য কোনো ধারণা হওয়া খুব-ই unlikely - এবং এটা পুরো Upper India (North , West & East ) এর জন্য-ই - আবার বলছি - আমার চোখে এবং আমার মত
    আমরা কি বাড়িতে "অন্যদের" - irrespective of ছেলে বা মেয়ে, বড় বা ছোট, সমধর্মী বা অন্যধর্মী - non-negotiably respect করা কখনো শেখাই ?
    এবং আমাদের অনেক TV Serials ও কিন্তু এই এক-ই "lack of respect " দেখায় :)
    ছেলেরা দেখে শেখে - তার পর কিছু ছেলে বা লোক ভাবে কিন্তু চেপে রাখে, আর কিছু ভাবে আর করে, কিছু ভাবে, করে, আর ধরা পরে
    দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি না দিলে - পুরো chain এ সব ধরনের পারিবারিক বা সামাজিক ভায়োলেন্স এ, dowry deaths to mob lynching (গণপ্রহার included) to domestic violence to acid attacks to road rage to honour killings to rape to violent post rape killings to - to - এবং তার দ্বারা ভয় বা awareness উত্পাদন করতে না পারলে বোধ হয় এই escalating spree অফ violence থামবে না
    আবার বলছি - এটা পঞ্চাশ-পেরোনো আমার এবং নিতান্তই আমার নিজস্ব ধারণা - systemic ভাবে দৃষ্টান্তমূলক ভয় উদ্রেককারী শাস্তি ছাড়া আমাদের এই সামাজিক ব্যাধির রাশ টানা অসম্ভব
  • pi | 24.139.221.129 | ১০ মার্চ ২০১৫ ২০:৪৫581086
  • আচ্ছা, রাষ্ট্রের বৈধতা দেওয়া দৃষ্টান্তমূলক ভয় উদ্রেককারী শাস্তি হিসেবে গণপ্রহারকে ( সবাই মিলে পাথর ছুঁড়ে মারবে কি আগুন দিয়ে দেবে, খুবই ভয় উদ্রেককারী ব্যাপার। সন্দেহ নেই ) কি আপনি সমর্থন করবেন ?

    speaking about Mukesh Singh, the unrepentant convict in the India’s Daughter bus gang rape case, Pooja Gupta, a young woman in his neighborhood in Delhi tells the New York Times “People like this should be killed immediately. “They should leave them in a public place and let the public sort it out. The way they did in Nagaland.”

    গণপ্রহারের এই সমর্থক হয়তো সেখানে থাকলে গণপ্রহারেই যেত। আপনি গণপ্রহারকারীদেরও দৃষ্টান্তমূলক ভয় উদ্রেককারী শাস্তি চাইছেন দেখে প্রশ্ন এল, এরকম কারুর জন্যও তাই চাইবেন তো ? মানে, এমন কেউ যে আসলে দৃষ্টান্তমূলক ভয় উদ্রেককারী শাস্তিই চেয়েছিল, এদিকে তার সল্যুশানাটা অর্থাৎ আপনার দৃষ্টান্তমূলক ভয় উদ্রেককারী শাস্তিযোগ্য অপরাধ মনে হয়। সেটা কেন, রাষ্ট্রের বিচার ছাড়াই গণপ্রহার হচ্ছে বলে, রাষ্ট্রের বিচারে কেউ অভিযুক্ত হলে গণপ্রহারে আপত্তি থাকতো না ?
  • ranjan roy | 24.96.53.111 | ১০ মার্চ ২০১৫ ২১:১২581088
  • সে,
    নির্মম সত্যি কথা!
    আমার মেয়ে ৫ বছরের ল' ডিগ্রির পড়ার সময় একবার ডোমেস্টিক ভায়োলেন্সের ওপর প্রোজেক্ট করেছিল। মধ্যপ্রদেশে।
    তাতে পুলিশ অফিসার, উকিল (মহিলা/পুরুষ) সবারই এক বয়ানঃ

    স্বামীর সঙ্গে শোয়া? তার জন্যে কনসেন্ট? সোনার পাথরবাটি! এরকম কিছু হয় না। ও তো পুরুষের পবিত্র এবং প্রাকৃতিক অধিকার!
    মেয়েটিঃ আচ্ছা ধরুন, কোন দিন মেয়েটির মন চাইছে না, তখন?
    উত্তরদাতাঃ চাইছে না!! আটার ননসেন্স! এত বছর ৩৬৫ দিন -- এল, আজ বলছে মন চাইছে না? ন্যাকামি??
    মেয়েটিঃ ধরে নিলাম ৩৬৫ দিন বিনাপ্রশ্নে স্বামী যখন চেয়েছে--হয়েছে।
    কিন্তু কোন এক বিশেষ দিনে মেয়েটির মন খারাপ হতে পারে না? ধরে নিন, বাবা খুব অসুস্থ, খবর এসেছে। কিন্তু এক্ষুণি ও বাবাকে দেখতে যেতে পারছে না। তাই মনটা খারাপ। শরীরের ব্যাপারে ইচ্ছে নেই। তখন?
    উত্তরদাতাঃ তুমি বাচ্চা। কলেজে অনেক ফালতু জিনিস শেখায়। শোন, স্বামী চাইলে অন্য সব ছেড়ে মনটা স্বামীর প্রতি কনসেন্ট্রেট করতে হবে।
    মেয়েটিঃ (বিড়বিড় করে) ডিসগাস্টিং!
    উত্তরদাতাঃ কী বললে?
    মেয়েটিঃ কিছু না, ভাল থাকুন। ধন্যবাদ।
  • কল্লোল | 125.185.153.103 | ১০ মার্চ ২০১৫ ২২:৪০581089
  • পাইএর দেওয়া অ্যালবামটি অবিলম্বে নিষিদ্ধ করা দরকার।
    আরে বাবা মুকেশ যা বলেছে তা আর নতুন কি? সকল মহান লোকেরা (নারী-পুরুষ নির্বিশেষে) তাই বলে থাকেন। উহাই "ভারতীয়" ঐতিহ্য।
    কিন্তু ওরা তো মুকেশের মতো "রেপ" করেনি, তাই না!!

    শুধু কথা বলেছে বলে এইসব লোকেদের কি বলে "গণপ্রহার" না কি বলে ওসব করা যায় নাকি!! পুলুশ পশ্চাতে ডান্ডা করে দেবে। তার জন্য কোরপান শাহ, ফরিদ খানরা তো আছেই।
  • sm | 233.223.159.164 | ১০ মার্চ ২০১৫ ২২:৫৫581090
  • রঞ্জনবাবু কে প্রশ্ন ? ইউরোপ বা আমেরিকা; তথাকথিত উন্নত দেশে কিভাবে বিবাহিত যুগল কনসেন্ট দেয় বা নেয়?ভারতের থেকে কতটা আলাদা?ডোমেস্টিক ভায়োলেন্স কতটা ভয়াবহ ঐসব দেশে?
    কোনো মহিলা বা নারী মিথ্যা অভিযোগ করলে, কিভাবে ঘটনার সত্যতা যাচাই হবে?
  • সে | 203.192.231.217 | ১০ মার্চ ২০১৫ ২৩:০৯581092
  • smবাবুকে।
    কনসেন্ট যেভাবে নিতে হয়, সেভাবেই নেয়। কনসেন্ট না নিলে সেটাকে বলাৎকার বলে। তারপরে বলাৎকার সত্যি কি মিথ্যে যে যে দেশে যেমন যেমন নিয়ম। পশ্চিম তো একটা দেশ নয়। ইন্টারনেটে সার্চ করুন পেয়ে যাবেন মনে হয়।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভালবেসে মতামত দিন