এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • রাসায়নিক ভ্যা-ডে ও সোসেনের ধমক

    sosen
    অন্যান্য | ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ | ৭৮০৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • sosen | 125.241.67.184 | ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ ২২:৪৮583407
  • বল্লে হবে? ভ্যা ডে ছাগলে পালে, এই বলে যতই না ক্যানো আপিসে নাজুককলি সেক্রেটারির ছুটি কাটাই করুন না ক্যানো, আসলে তো আপনি মনে মনে হিংসুটে। বৌদি ভ্যা ডে তে কিছু সারপ্রাইজ দেবেন কিনা, মনে মনে জল্পনা কচ্ছেন, তাপ্পর দেখছেন, বোকা বাক্সে ছ্যানাপনাদের ভ্যা ডে নাচন দেখে গিন্নি যতই বিগলিত হন্না ক্যানো, আপন পকেট থেকে আপনাকে এট্টা টাইও কিনে দেবার মত বোকা নন। তাই হিংসে ওই কচি কন্যের উপরেই ঝাড়ছেন। ঠিক ধরেছি!
    কিম্বা রুমকিরানিকেই দেখুন না! প্রেমিক কোব্তে লেখে, সেসব আবার এদিক সেদিক ছেপেও বেরোয়, ক্যামন সদ্য গজানো নরম নরম গোপ দাড়ি , চোখদুটি আকুলি বিকুলি, চুলে বাউল পানা রুখু রুখু হাইলাইট । এইসব নিয়ে রুমকির প্রাণে গর্ব ধরে না। কিন্তু তাই বলে ভ্যা ডে তে বান্ধবীদের ভ্যা রা য্যাকন তাদের ছোট্ট নকল হীরের দুল, জমকালো পার্স, গোছা গোছা গোলাপ উপহার দিচ্ছে, তখন রুমুর প্রেমিক কিনা উদাসপানা মুখে ভ্যা ডে ভুলেই মেরে দিল? মনে করাতে চোখ গোল করে বল্লো-"ওসব তো ইস্কুলের ছেলেমেয়েরা করে, রুমি! ম্যাচিওর হও! " আহা রুমিই বা কি এমন বড়, সবে তো ইউনিভার্সিটি! ঠোঁট ফুলিয়ে রুমি অগত্যা মনের যাতনা মনেই রাখে, আর হিংসে হিংসে চোখে বান্ধবীর নতুন দুলখানা দ্যাখে। ঠোঁট বাঁকিয়ে জানায়, " ও আবার ওসব পছন্দ করে না ভাই! "

    ভ্যা ডে নিয়ে হিংসায় জ্বলুনি পুরুনি কিন্তু সক্কলে। সে স্বীকার করুন আর নাই করুন । কি করবেন কন দেখি। হরমোনের উপর তো আর হাত নাই! প্রেমও রাসায়নিক , আর হিংসেও এক্কেরে তাই।

    জানতেন কি? ধপাস করে একেবারে প্রেমে পড়া যায়না গো মশাই। প্রেমে আছে তিনটি সিঁড়ি, এক সিঁড়ি এক সিঁড়ি করে গড়িয়ে পড়ে তবেই কিনা কোমর ভাঙ্গা যায়। সে বড় সোজা কথা নয়।

    পেত্থম হৈল-কামনা (Lust ) । ইহার জন্যি দায়ী হরমোন হলো, টেস্টস্টেরণ, আর অল্প-বিস্তর ইস্ট্রোজেন। এ হলো গে সেই সরস্বতী পুজোর বিকেল, যখন সব মেয়ের কোমরের ভঙ্গিমায় মাধুরী, সব ছেলেরাই হাসলে সলমন। শুধু হাতটি বাড়ানোর অপেক্ষা। এই ধাপে ভাই, বাছ বিচার নাই। যে আসিবে কাছে আমি তারই, বড়ই দুষ্ট হরমোন টেস্টস্টেরণ।

    তার পরেই আসবে সেই পাগলপারা দিন। মুখে অন্ন রোচে না। ঘুম আসে না। ধাপার হাওয়াকে মনে হয় বসন্তের দীর্ঘশ্বাস। পরিক্ষেয় ফেল-" তার ছবি তার নাম পাতায় পাতায়" । সারা দিন দিবাস্বপ্ন। তার হাত ধরে ঘুরে বেড়ানোর স্বপ্ন। এই হলগে আপনার দ্বিতীয় সিঁড়ি। আকর্ষণ ( attraction )। মনেও ভাববেন না ইহা আপনার মাধুরী ইস্পেশাল। ইহা হৈল " মনোঅ্যামিন " ইস্পেশাল। আপনার শরীর প্রবল বেগে তৈরী করছে মনোঅ্যামিন নিউরো ট্রান্সমিটার, ডোপামিন, নরএপিনেফ্রিন, সেরোটোনিন। পাগলা করে দেবার কেমিক্যাল সব। ডোপামিন প্রেম, ক্যাফিন বা কোকেনে একই ভাবে বেড়ে যায়। নরএপিনেফ্রিন/ অ্যাড্রিনালিন বাড়িয়ে দেয় দিল কি ধরকন! আর সেরোটোনিন? বিনা কারণেই খুশি খুশি বানিয়ে দেয় আপনাকে! অধিক হলে খেপিয়েও দিতে পারে।

    তা এই দ্বিতীয় সিঁড়িতে পড়ে থাকলে হেব্বি মুশকিল। কাজ কম্ম খতম। তাই, হয় প্রেম কাটাও, কিংবা চলে এস তৃতীয় সিঁড়িতে। তার নাম হলো প্রাণের টান (attachment)।সে প্রেম, নিকষিত হেম, ভরপুর কামগন্ধ থাকলেও। কমিটমেন্ট , যাত্থেকে অনেকেই ভয় পেয়ে ভাগলবা। এই প্রেম হলগে কপোত-কপোতীর প্রেম। যখন কিনা পাশের মানুষটির শ্বাসের শব্দ নিজের শ্বাসে মিশে যায়। এখেনে হরমোনের চাল চরিত্তির ও কিঞ্চিত ভারী ভরকম। যেমন ধরুন অক্সিটোসিন। অর্গ্যাজমের মুহূর্তে ক্ষরিত হয় নারী পুরুষ উভয়ের দেহে। স্পর্শ অক্সিটোসিন বাড়িয়ে তোলে পুরুষের দেহে, তাই, ছুঁয়ে থাকুন আপনার পুরুষকে। যত বেশি অক্সিটোসিন, ততই পুরুষ মনোগ্যামাস, বৌকে ছেড়ে কোথাও যাবে না সে। আর সন্তানধারণে, শিশুকে দুধ খাওয়ানোর সময় নারীদেহে অক্সিটোসিন বেড়ে ওঠে। তাই সেই সময় পুরুষের কাছে কাছে জড়াজড়ি করে থাকলে, প্রেম হয়ে উঠবে টইটুম্বুর। ওদিকে অধিক অক্সিটোসিন মেয়েদের ক্যানো কে জানে, নেহাত ভুলোমন করে তোলে , যখন তখন ঠোঁট ফোলানো, আঁকড়ে ধরায় খুবসে উত্সাহ যোগায়। তাইতে পুরুষেরা ভারী স্নেহপরবশ হয়ে বৌকে আগলে রাখে। কবি ও বিজ্ঞানী কয়েছেন।
    এছাড়াও আছে ভ্য়াসোপ্রেসিন। সঙ্গমের পরেই পুরুষের দেহে টুক করে বেড়ে যায়। আর কি করে বলুন তো, পুরুষের মধ্যে দায়িত্বপরায়নতা ও হিংসে তৈরী করে। এই যে আমার সঙ্গিনী, এর খেয়াল খবর তো আমি রাখবই! কিন্তু আর কেউ রাখতে আসুক তো দেখি! হাত ভেঙ্গে দেব না! " তুঝে কোই অর দেখে/তো জ্বলতা হ্যায় দিল / ---ক্যা ক্যা যতন করতে হ্যায় তুঝে ক্যা পতা " ই: পরভীন সুলতানা কয়েছেন।

    ইত্যাকার রাসায়নিক সিঁড়ি ভাঙ্গাভাঙ্গির পর যে প্রেম কিনা আপনার জেবনে এলো, রয়েও গ্যালো, তাকে সেলিব্রেট করা কি উচিত নয়? মিছিমিছি আঁতেলগিরি না করে বৌদিকে একটা সলিটেয়ার , কিম্বা একটা সিল্ক, কিম্বা একটা মেঘদূত কিনে দিন দিকি। আর দাদাকে মোমবাতি জ্বালিয়ে একটা জম্পেশ ডিনার খাইয়ে শখের সিডিটি চালিয়ে হাতে একটা পাঞ্জাবি তুলে দিন। আর ব্যস্ত দিনের মধ্যে ওসব যদি না-ও ঘটে ওঠে, রাতের বিছানায় চাট্টি ফুলের পাপড়ি ছড়িয়ে সেলিব্রেটাতে তো কোনো কষ্ট নেই! রাসায়নিক প্রেমকে সম্মান জানাতে অবশ্যই ভ্যা ডে পালন করুন। এর ওর দিকে হিংসুটে চোখে তাকাবেন না। আমার ধমক মনে রাখবেন।
  • | 24.96.166.185 | ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ ২২:৫৪583498
  • তা'লে এই হল গে ব্যপার! । :-))
  • aranya | 154.160.226.53 | ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ ২২:৫৭583509
  • বেশ লেখা :-)
  • kk | 78.47.250.76 | ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ ২৩:০২583520
  • চমৎকার !
  • aranya | 154.160.226.53 | ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ ২৩:১১583531
  • কিন্তু কোথাও কি হরমোন-বহির্ভূত কিছু আছে? যেমন ধর - ৮৭-র গ্রীষ্মে এক বিকেলে আইআইটি ক্যাম্পাসের রাস্তায় সাইকেল চালাচ্ছি, হঠাৎ দেখা উল্টোদিক থেকে আসা অধ্যাপক কন্যার সাথে। সাইকেল দাঁড় করিয়ে গল্প কিছুক্ষণ। ৯১-এ সে ক্যানাডা থেকে মেল করল, কথায় কথায় জানালাম কলকাতায় আমার গার্লফ্রেন্ডের কথা, কিছুদিন পর যোগাযোগ ক্ষীণ হয়ে গেল।
    এখনও মাঝে মাঝে মনে পড়ে, দুঃখ হয়, হয়্ত জীবন অন্য রকম হত। যেমন আজ সকালে ড্রাইভ করতে করতে সুমনের গান শুনছি, হঠাৎ মনে পড়ল ২৫ বছর আগে খড়গপুরে সেই গ্রীষ্ম-অপরাহ্নের কথা - কেন?
  • sosen | 125.241.67.184 | ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ ২৩:২৭583553
  • পুরুষের প্রথম প্রেমের স্মৃতির সঙ্গে একমাত্র তুলনীয় মায়ের সঙ্গে কাটানো শিশুকালের স্মৃতি। প্রথম প্রেমের কেমিক্যাল রিএকশন মোটামুটি একই রকম ( lust - attraction ) বলেই জানা যায়, কিন্তু এই পুরো নিউরাল পাথওয়ে প্রথমবার লিট-আপ হয় প্রথম প্রেমে পড়ায়। পরের প্রতিটি প্রেমে ওই একই নিউরাল পাথওয়ে বার বার ফায়ার হয়। তাই প্রথম প্রেম কেউ ভোলে না।
    আর প্রেমে আছে স্মৃতির এক বিরাট অনুষঙ্গ। কোন স্মৃতি যে কিসের সঙ্গে জড়িয়ে মনের আকাশে ভেসে ওঠে তা দেবা ন জানন্তি,সোসেন তো তুশ্চু।
  • শঙ্খ | 118.35.9.186 | ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ ২৩:২৭583542
  • হরমোন, হরমোন, তোমার মন নাই সোসেন? :-))

    দারুন লেখা। বরাবরের মতই।
  • aka | 178.26.203.155 | ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ ২৩:৩২583564
  • গুড হয়েছে লেখাটা।
  • Ekak | 125.118.29.61 | ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ ২৩:৩৪583575
  • প্রভূত বটপাতা ।
  • PM | 93.231.150.162 | ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ ২৩:৩৪583408
  • বোঝো, শেষ মেষ এই। হায় , সব-ই হর্মোনের খেলা !!! ঃ( ঃ(
  • aranya | 154.160.226.53 | ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ ২৩:৪২583419
  • অন্তত স্মৃতির ব্যাপার-টা যে এখনো বিজ্ঞানের আয়ত্তের বাইরে, সেটা ভাল, সব ব্যাখা হয়ে গেলে কেমন যেন একঘেয়ে লাগে। যেমন পৃথিবীর সব জঙ্গল যখন মানুষের দেখা হয়ে যাবে, নতুন কোন চমক আর অপেক্ষা করে নেই, সে বড় রঙহীন সময়। এখনও অরুণাচলের জঙ্গল অনেকটাই অনাবিস্কৃত - দেখা পেতে পারি তুষার চিতার, লাওস-কম্বোডিয়ার জঙ্গলে অনেক জায়গায় মানুষের পা পড়ে নি - ভাবতে ভাল লাগে।
  • aranya | 154.160.226.53 | ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ ২৩:৪৩583430
  • btw, মেয়েদের প্রথম প্রেমের স্মৃতি কার সাথে তুলনীয়?
  • শিবাংশু | 127.197.235.224 | ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ ২৩:৪৬583441
  • চমৎকার লেখা।
    ছোটোবেলায় কলেজে যখন হর্মোন নিয়ে পড়তুম তখন মনে হতো সৃষ্টির সব রহস্য জানা হয়ে গেছে। হর্মোনবৃত্ত দিয়ে সব কিছু ব্যাখ্যা করে দেওয়া যায়। পরীক্ষার জন্য যতোটা দরকার তার থেকে অনেক বেশি বইপত্র খুঁজতুম এই বিষয়ে। সেটা তো নেটের জমানা ছিলোনা, অনেক পরিশ্রম হতো। ফ্রয়েড,মার্ক্স, কাফকা সবারই ইচ্ছেমতো ছিন্নভিন্ন ইন্টারপ্রিটেশন। সে এক সময় গেছে। ঃ-)

    এই নিয়ে সোসেনের থেকে আরো লেখার অপেক্ষা রইলো।
  • aranya | 154.160.226.53 | ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ ২৩:৫৩583452
  • অবিশ্যি বিজ্ঞান সব জেনে ফেললে অনেক দূরারোগ্য অসুখ-বিসুখের চিকিৎসা সম্ভব হবে। এতদ্বারা রোমান্টিক চিন্তা-ভাবনা প্রত্যাহার করিলাম।
    বিজ্ঞান ও বৈজ্ঞানিকদের জয় হউক :-)
  • sosen | 125.241.67.184 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ ০০:০০583463
  • মেয়েদের প্রথম প্রেমের নিউরাল পাথওয়ের নিকটতম সাদৃশ্য প্রশংসাতে খুশি হওয়া , রিওয়ার্ড ফিলিংস, সেন্স অফ পাওয়ার, বিইং প্রটেকটেড , নার্সিসিজম এর সাথে পাওয়া যায়। মায়ের বা বাবার সাথে সম্পর্কের ধারে কাছে কিছু এখন অব্দি দেখা যায় নি।

    এজ্জন্য মেয়েরা আমায় পিটতে আসবেন না।
  • Rit | 213.110.243.21 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ ০০:০৬583474
  • পরের গ্রীষ্মে খড়গপুরে নিমন্ত্রন করছি। চলে এসো। শরদিন্দুর গল্পের মত কিছু হয়ে যেতেই পারে। ঃ)
  • শঙ্কু | 127.199.27.69 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ ০০:১৭583496
  • আরে! ৮৭ তে অরণ্য খড়গপুরে?
    আমি ৮৪ তে বেরিয়ে গেছি?
    কোন হল দাদা? আমার LLR আর JCB.
  • aranya | 154.160.226.53 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ ০০:১৭583485
  • থ্যাংকস ঋত, খড়গপুর এখন দারুন এক স্বপ্ন শুধু, জীবনের শ্রেশ্ঠ সময় ইঃ, হ্যাঁ নিশ্চয়ই যাব আবার :-)
  • aranya | 154.160.226.53 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ ০০:২০583497
  • আর কে হল, ৮৩ - ৮৭।
  • sosen | 125.241.67.184 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ ০১:০৯583499
  • সলিটেয়ারের ব্যাপারে কেউ উচ্চবাচ্য করছে না !
  • Yan | 161.141.84.239 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ ০১:১৬583500
  • তিনটি সিঁড়ি টপকে যারা পড়ে গেছে গভীর গাড্ডায়, তাদের জন্য রইলো অনেক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। ঃ-)
  • Yan | 161.141.84.239 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ ০১:২০583501
  • সাতটি সিঁড়ি হলে আরও চমৎকার হতো, সাতনরী হারের মতন সপ্তপদীর সাত পা হাঁটার মতন সপ্তসিন্ধু পাড়ি দিয়ে তারপরে সেই অলকাপুরী, যেখানে আর বিরহ নাই। ঃ-)
  • ranjan roy | 24.99.183.192 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ ০১:৩২583502
  • সোসেন,
    জাস্ট অসাম! ফাটাফাটি!
    কিন্তু সলিটেয়র কারে কয়? নো জোক, সিরিয়াসলি। একটু ৩৬গড়ি আছি, অনেক কিছুই জানি না।
  • SC | 160.212.79.235 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ ০১:৪১583504
  • বকবক শোনাটা কোন ষ্টেজ?
    ঐটা কাটিয়ে দেওয়ার কোনো ওষুধ আছে?
    মাইরি, বয়স হয়ে গেছে, আজকাল প্রেম করতে গেলে প্রতিদিন দু ঘন্টা ফোনে বকবক শুনতে গেলে এসপিরিন লাগে।:(
  • 4z | 152.176.84.188 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ ০২:২৯583506
  • শেষ মেষ ঘুরে ফিরে সেই কেমিস্ট্রি আর বায়োলোজি। কবিগন টেক নোট :)
  • Yan | 161.141.84.239 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ ০৩:৫০583507
  • এস সি , বিষে বিষে বিষক্ষয় করুন। দ্বিগুণ বেগে বকবক শুরু করে দিন, কানের টনক নাড়িয়ে দিন। দেখবেন অপরপক্ষ আস্তে আস্তে কমতে কমতে একেবারে চুপ মেরে গেছে-তখন নিজেও চুপ করে গান ধরুন-"আমাদের মুখে কোনো কথা নেই/ শুধু চাট্টি আঁখি ভরে আছে বিস্ময়ে। "
  • SC | 81.199.121.96 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ ০৬:৩৬583508
  • আহা, ইয়ান, এ উপদেশ আগে দেবেন তো। টু লেট! তার ফেসবুক জানাচ্ছে সে এখন আর খালি নেই। :(
  • siki | 132.177.197.192 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ ১০:২৫583510
  • হরমোন, হরমোন, তোমার মন নাই, হোসেন?

    -- একদম খাঁট্টি আমার মনের কথা। হায়, আমার সেই হাওড়ার লঞ্চঘাট, সেই বেলঘরিয়ার লাটফরম, সেই ভিক্টোরিয়া মেমোরি, সেই গোলবাজারের সন্ধ্যে, সবই কি তাইলে হরমোং?
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। বুদ্ধি করে মতামত দিন