এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • আফজল গুরুর মৃত্যুদন্ড..

    b
    অন্যান্য | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ | ৪৮০৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • ইমরান | 208.7.62.204 | ৩০ জুলাই ২০১৫ ২০:০৪584077
  • প্রশ্ন উঠতেই পারে। তবে আপনার প্রশ্নগুলোর একটা আনস্যাটিসফ্যাক্টরি উত্তর হতে পারে যে ভারত সফট পাওয়ার প্রোজেকশনে বরাবর পিছিয়ে (আপনার পয়েন্টগুলো সব সফট পাওয়ার)। কিন্তু যদি এটা হয় যে অ্যাট লাস্ট উই আর ট্রায়িং টু গেট আওয়ার অ্যাক্ট টুগেদার, তো খারাপ না। উপা জমানা থেকে হয়তো একটা স্ট্র্যাটেজিক ফোকাস আনার চেষ্টা শুরু হয়েছিল যেটা এখন বিজেপি কন্টিনিউ করছে।
  • ranjan roy | 132.162.248.217 | ৩০ জুলাই ২০১৫ ২০:৩৫584078
  • ইমরান,
    খেয়াল করুনঃ
    ১) আপনি নিজেই স্বীকার করছেন যে--- বিচারব্যবস্থা রাজনৈতিক হওয়াই বাঞ্ছনীয়। কাজেই আইনের প্রয়োগে সব কেসের মাপদন্ড সমান হবে না বা হওয়া উচিত নয়। আপনার মত অনুযায়ী তিনটে বা একটা প্রাণদন্ড বড় ব্যাপার নয়, পাকিস্তানকে কী মেসেজ দেওয়া হল সেটাই আসল।
    তাই গ্রাহাম স্টেইনসের হত্যাকারী বেঁচে যাক, কিন্তু ইয়াকুব ঝুলুক-- তো ঠিক আছে।
    -- তাহলে ভারতের বিচারব্যবস্থা মানবজীবনের প্রতি সংবেদনশীল হল কি করে?
    ২) পাকিস্তান কি বার্তা পেল জানি না, কিন্তু ভারতের মুসলিম সম্প্রদায়ের কাছে কী বার্তা গেল? খেয়াল করুন, রিক্রুট হচ্ছে ভারতীয় নাগরিকদের থেকেই। তাই বাবরি মসজিদ পরবর্তী দাঙ্গায় শ্রীকৃষ্ণ কমিশনের রিপোর্টের পরও দোষীদের শাস্তি হয় না। সমঝোতা একসপ্রেস মামলার আতংকবাদীদেরও শাস্তি হবে না। তাতে কে কি মেসেজ পাবে ।ভেবে দেখুন।

    আপনার খোলাখুলি কথার জন্যে ধন্যবাদ। স্পষ্টতঃই নাগরিকদের প্রতি রাষ্ট্রের ভূমিকা ও আইনের উদ্দেশ্য নিয়ে আপনার ও আমার দৃষ্টিভঙ্গীর কো-অর্ডিনেটের আকাশ পাতাল তফাৎ। নমস্কার।
  • Du | 34.238.130.225 | ৩০ জুলাই ২০১৫ ২০:৪৩584079
  • প্রণববাবুর মধ্যে যে এত বীরত্ব লুকিয়েছিল কেউ কোনদিন জানতো !! কপালে টীকা ফিকা দিয়ে একেবারে মহারানা।
  • ইমরান | 152.4.206.228 | ৩০ জুলাই ২০১৫ ২১:৪১584080
  • রন্জন রয়,
    ১। পনেরো বছরে ১৬০০ জনের মধ্যে ৪ জনের অ্যাকচুয়ালি ফাঁসি হয়েছে। এটা কি বলা যায়না, ভারতের বিচারব্যবস্থা অনেকটা সংবেদনশীল? একেবারে ১০০% সংবেদনশীল এখনো না, কিন্তু ১০০% পার্ফেক্ট আর কোন সিস্টেম হয়? তাছাড়া ১০০% পার্ফেক্ট হয়ে গেলে আর ইমপ্রুভ করার যায়গাও তো থাকবে না!

    ২। এই তিনটে ফাঁসিতে কিন্তু পাকিস্তান কি বার্তা পেল সেটাই মুখ্য (আদৌ যদি আমার ইন্টারপ্রেটেশন ঠিক হয় তো)। ইন্ডিয়ার ইন্টারনাল কনস্টিটুয়েন্সি কি বার্তা পেলো সেটা উদ্দেশ্য না। আরো স্পেসিফিকালি, পাকিস্তান আই এস আই আর তাদের আন্ডারে যেসব গ্রুপ ইন্ডিয়াতে টেরোরিজম এক্সপোর্ট করছে তাদের বার্তা দেওয়া বা তাদের কাছে স্টেট পাওয়ার প্রোজেক্ট করা মুখ্য উদ্দেশ্য।
  • a x | 138.249.1.198 | ৩০ জুলাই ২০১৫ ২১:৫০584081
  • গত ৪ বছরে তিনটে এক্সেকিউশন হয়েছে।

    তারমধ্যে ধনঞ্জয়কে নিয়ে এখন নানা তথ্য বিভ্রান্তি, ভুল ইনভেস্টিগেশন ও অনেক সন্দেহ দেখা যাচ্ছে। আফজল গুরুর ক্ষেত্রেও পরিষ্কার অনেক ভুল ছিল।

    সবচেয়ে বড় কথা এই এক্সেকিউশনগুলো ভারতের জনতার উন্মাদনাকে তোল্লাই দিয়ে হচ্ছে। আফজলের ক্ষেত্রেও একদম পরিষ্কার করে সেকথা বলেই অর্ডার এসেছিল। "the collective conscience of society will only be satisfied if capital punishment is awarded to the offender." - কাজেই বার্তাটা ইন্ডিয়ান কনস্টিটুয়েন্সিকে মনে রেখেই।
  • ইমরান | 152.4.206.228 | ৩০ জুলাই ২০১৫ ২২:০৬584082
  • সেটা অতো জোর দিয়ে বলা যায়্না। বার্তাটা একটা ব্রডকাস্টের মতো। শর্ন অফ দ্য হাইপারবোল, ইট মাইট হ্যাভ বিন ব্রডকাস্ট টু ইট্স ইনটেনডেড কন্সটিটুএন্সি অলসো - আই এস আই আর তাদের কন্ট্রোলে থাকা টেরোরিজম এক্সপোর্টার্স।
  • ঈশান | ৩১ জুলাই ২০১৫ ০২:১১584083
  • ধনঞ্জয়ের কোর্ট প্রসিডিংস এবং রায় এই পড়ে শেষ করলাম। সেখানেও উন্মাদনকে তোল্লাই দেওয়া একদম পরিষ্কার। সুপ্রিম কোর্ট ধনঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়ের চরম দন্ড দিতে গিয়ে বলেছেনঃ

    In recent years, the rising crime rateparticularly
    violent crime against women has made the criminal sentencing
    by the courts a subject ofconcern.
    ........
    Imposition of appropriate punishment is the
    manner in which the courts respond to the society's cry for
    justice against the criminals.

    অর্থাৎ কেসের মেরিট নয়, পাবলিক কি চাইছে, সেটাও গুরুত্বপূর্ণ।
  • aranya | 154.160.130.93 | ৩১ জুলাই ২০১৫ ০২:২৫584084
  • পাবলিক কি চাইছে, সেটাকে কোর্টে বিচারপতিরা ফর্মালি, ঘোষণা করে গুরুত্ব দিচ্ছেন -এ একটা অবিশ্বাস্য ব্যাপার।

    জানি এমনই হচ্ছে, তাও বিস্ময় কাটে না

    পাবলিক ডিমান্ডের ওপর কোন কেসের রায় একেবারেই নির্ভর করবে না - এটা তো একটা মিনিমাম রিকোয়ারমেন্ট হওয়া উচিত ছিল
  • amit | 190.148.69.210 | ৩১ জুলাই ২০১৫ ০৬:৪৫584085
  • "courts respond to the society's cry for justice against the criminals", এটা কি করে বলা যায় যে পাবলিক অপিনিয়ন কেসের রায় কে প্রভাবিত করে-? এটা তো একটা স্টেটমেন্ট যে বেড়ে চলা অপরাধকে থামানোর জন্য দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির প্রয়োজন আদালত দরকার মনে করেছে । এবার সেই শাস্তি অপরাধ কমাতে পারে কি না , সেটা নিয়ে বিতর্ক হোক , কিন্তু এটা তো বিচারপতিদের প্রতি অভিযোগ।
  • ঈশান | ৩১ জুলাই ২০১৫ ০৮:০৩584087
  • দুটো পয়েন্ট আছে।

    ১। বিচারপতিদের দায়িত্ব একটা নির্দিষ্ট কেসে বিচার করা। সেখানে বেনিফিট অফ ডাউটও সাধারণভাবে অভিযুক্তের পক্ষে যাবার কথা। বেড়ে চলা অপরাধকে ঠেকানোর দায়িত্ব তাঁদের কেউ দেয়নি। ওটা পুলিশ এবং সরকারের কাজ।

    ২। "বেড়ে চলা অপরাধ"এর কথা বিচারপতিরা জানলেন কিকরে? তাঁরা অপরাধের সংখ্যাতত্ত্ব অধ্যয়ন করেন, এমন কোনো তথ্য জানা নেই। "নারীর উপরে বেড়ে চলা অপরাধ" টা মিডিয়ার অবদান হওয়াই স্বাভাবিক। ধনঞ্জয়ের কেসে নিচু তলার কোর্ট থেকে উপরের তলা পর্যন্ত কার্যকলাপ অনুসরণ করলে এই "ভ্যালু"র প্রভাব স্পষ্ট হয়।

    এবং সর্বোপরি, যদি নারীর উপরে অপরাধ বেড়েই চলে, এবং বিপজ্জনক জায়গায়ও পৌঁছয়, সেটার প্রভাব, একটা নির্দিষ্ট কেসে একজন অভিযুক্তের উপর পড়া, খানিকটা স্কেপগোট করাই বটে।
  • amit | 190.148.69.210 | ৩১ জুলাই ২০১৫ ০৯:৩২584088
  • ধন্যবাদ ঈশান। আপনার দেওয়া বিচার এর স্টেটমেন্ট পড়ে আমার মনে হয়েছে এটা জাস্ট শুধুই একটা মন্তব্য, more to complete the sentence, এর সাথে মূল বিচার এর বা শাস্তির কোনো সম্পর্ক নেই এবং এটা আদৌ বিচার বা শাস্তিকে কে প্রভাবিত করে নি। আর শুধু ধনঞ্জয় নয় , যেকোনো ক্ষেত্রেই অনেক গুলো কোর্ট এর স্তর এবং হার্ড লিগাল এভিডেন্স এবং যুক্তিবিন্যাস পেরিয়ে পেরিয়ে এই শাস্তিগুলো ঘোষিত হয়। এটা বলা যায়না যে বিচার ব্যবস্থা 100-% সঠিক, কিন্তু এটা বলাই যায় যে বিচার ব্যবস্থা যথেষ্ট সংবেদনশীল এবং এখনো অবধি বিরলতম ক্ষেত্রেই মৃত্যুদন্ড দেওয়া হয়েছে। এবার মৃত্যুদন্ড সঠিক শাস্তি কি না , না সেটা অপরাধ কম করতে সাহায্য করে কিনা সেটা নিয়ে তর্ক নিশ্চয় হোক , বহু দেশেই মৃত্যুদন্ড উঠে গেছে।

    এই বিচার এর স্টেটমেন্ট পড়ে আপনার অন্য মনে হতেই পারে। আমরা শুধু নিজের মতামত দিচ্ছি এখানে।
  • সিকি | ৩১ জুলাই ২০১৫ ১১:৪১584090
  • মৃত্যুদণ্ডের বিপক্ষে আজ হিন্দুস্তান টাইমসে বেশ কয়েকটা অর্টিকল আর একটা অপ-এড বেরিয়েছে। এখানে শেয়ার করার চেষ্টা করছি।
  • Ekak | 113.6.157.185 | ৩১ জুলাই ২০১৫ ১১:৫১584091
  • সিনেমা তে "দুল্হন " ছিল না ? দুশমন হলে তো ব্যাপারটা ওপেন হয়ে যাচ্ছে ! এই এইসময় কাগজের রিপোর্টিং একেবারে রত্ন । কেও একটু কনফার্ম করুন তো ।
  • Ekak | 113.6.157.185 | ৩১ জুলাই ২০১৫ ১১:৫২584092
  • ওকে , সরি। মাই মিসটেক ।
  • সিকি | ৩১ জুলাই ২০১৫ ১১:৫৭584093
  • https://goo.gl/nocydI

    দুটি বিপক্ষে, একটি পক্ষে। পক্ষে অরুণ জেটলি, আর বিপক্ষে কৃত্তিবাস মুখার্জি এবং ফয়জান মুস্তাফা।
  • ঈশান | ৩১ জুলাই ২০১৫ ২১:৩৩584095
  • অমিত, আমি জাস্ট আমার ব্যক্তিগত মতামত দিচ্ছি, এমন নয়। ২০১৩ সালে শঙ্কর খাড়ে বনাম মহারাষ্ট্র কেসে সুপ্রিম কোর্ট নিজেই পুরোনো জাজমেন্টগুলো রিভিউ করে। ধনঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়ের কেস সম্পর্কে সুপ্রিম কোর্টের রিভিউ এইঃ

    Dhananjoy Chatterjee v. State of West Bengal [(1994) 2 SCC 220] This Court dealt with a case of rape and murder of a young girl of about 18 years. The Court opined that a real and abiding concern for the dignity of human life is required to be kept in mind by courts while considering the confirmation of the sentence of death but a cold-blooded and pre-planned murder without any provocation, after committing rape on an innocent and defenceless young girl of 18 years exists in a rarest of rare cases which calls for no punishment other than capital punishment.

    Paras 14 and 15 of the judgment would indicate that this Court was more on crime test, not on criminal test, which are extracted below:

    “14. In recent years, the rising crime rate-particularly violent crime against women has made the criminal sentencing by the courts a subject of concern. Today there are admitted disparities. Some criminals get very harsh sentences while many receive grossly different sentence for an essentially equivalent crime and a shockingly large number even go unpunished, thereby encouraging the criminal and in the ultimate making justice suffer by weakening the system's credibility. Of course, it is not possible to lay down any cut and dry formula relating to imposition of sentence but the object of sentencing should be to see that the crime does not go unpunished and the victim of crime as also the society has the satisfaction that justice has been done to it. In imposing sentences, in the absence of specific legislation, Judges must consider variety of factors and after considering all those factors and taking an over-all view of the situation, impose sentence which they consider to be an appropriate one. Aggravating factors cannot be ignored and similarly mitigating circumstances have also to be taken into consideration.
    15. In our opinion, the measure of punishment in a given case must depend upon the atrocity of the crime; the conduct of the criminal and the defenceless and unprotected state of the victim. Imposition of appropriate punishment is the manner in which the courts respond to the society's cry for justice against the criminals.

    Justice demands that courts should impose punishment fitting to the crime so that the courts reflect public abhorrence of the crime. The courts must not only keep in view the rights of the criminal but also the rights of the victim of crime and the society at large while considering imposition of appropriate punishment.”

    Prima facie, it is seen that criminal test has not been satisfied, since there was not much discussion on the mitigating circumstances to satisfy the ‘criminal test’.

    বেশিরভাগটাই সুপ্রিম কোর্টের আগের রায়ের কপি। না দিলেও হত, শুধু আউট অফ কনটেক্সট কোট করবনা বলে দিলাম। কোটেশনের বাইরের বাক্যগুলোই রিভিউ। সেগুলো আলাদা করে দিচ্ছি নিচেঃ

    The Court opined that a real and abiding concern for the dignity of human life is required to be kept in mind by courts while considering the confirmation of the sentence of death but a cold-blooded and pre-planned murder without any provocation, after committing rape on an innocent and defenceless young girl of 18 years exists in a rarest of rare cases which calls for no punishment other than capital punishment.

    Paras 14 and 15 of the judgment would indicate that this Court was more on crime test, not on criminal test....
    ......
    Prima facie, it is seen that criminal test has not been satisfied, since there was not much discussion on the mitigating circumstances to satisfy the ‘criminal test’.

    এটা সুপ্রিম কোর্ট বলছে ২০১৩ সালে। ধনঞ্জয়ের ফাঁসি হয়ে যাবার ন বছর পরে।
  • santanu | 104.59.187.240 | ৩১ জুলাই ২০১৫ ২২:৪৬584096
  • crime টেস্ট আর criminal টেস্ট এর মধ্যে legal ডেফিনেশন এ ফারাক কি? legal ফারাক, মন থেকে নয়।
    কেউ জানলে একটু লিখে দেবেন, তাইলে সুপ্রিম কোর্ট ৯ বছর পর ঠিক কি বলতে চায় বুঝতে পারতাম।
  • ঈশান | ৩১ জুলাই ২০১৫ ২৩:২৮584098
  • হ্যাঁ, সেটাও আছে। বচ্চন সিং কেসে কোর্ট সেটাও ক্লিয়ার করে দিয়েছে।

    “Aggravating circumstances – (Crime test)
    1. The offences relating to the commission of heinous crimes like murder, rape, armed dacoity, kidnapping etc. by the accused with a prior record of conviction for capital felony or offences committed by the person having a substantial history of serious assaults and criminal convictions.
    2. The offence was committed while the offender was engaged in the commission of another serious offence.
    3. The offence was committed with the intention to create a fear psychosis in the public at large and was committed in a public place by a weapon or device which clearly could be hazardous to the life of more than one person.
    4. The offence of murder was committed for ransom or like offences to receive money or monetary benefits.
    5. Hired killings.
    6. The offence was committed outrageously for want only while involving inhumane treatment and torture to the victim.
    7. The offence was committed by a person while in lawful custody.
    8. The murder or the offence was committed, to prevent a person lawfully carrying out his duty like arrest or custody in a place of lawful confinement of himself or another. For instance, murder is of a person who had acted in lawful discharge of his duty under Section 43 Code of Criminal Procedure.
    9. When the crime is enormous in proportion like making an attempt of murder of the entire family or members of a particular community.
    10. When the victim is innocent, helpless or a person relies upon the trust of relationship and social norms, like a child, helpless woman, a daughter or a niece staying with a father/uncle and is inflicted with the crime by such a trusted person.
    11. When murder is committed for a motive which evidences total depravity and meanness.
    12. When there is a cold blooded murder without provocation.
    13. The crime is committed so brutally that it pricks or shocks not only the judicial conscience but even the conscience of the society.

    Mitigating Circumstances: (Criminal test)
    1. The manner and circumstances in and under which the offence was committed, for example, extreme mental or emotional disturbance or extreme provocation in contradistinction to all these situations in normal course.
    2. The age of the accused is a relevant consideration but not a determinative factor by itself.
    3. The chances of the accused of not indulging in commission of the crime again and the probability of the accused being reformed and rehabilitated.
    4. The condition of the accused shows that he was mentally defective and the defect impaired his capacity to appreciate the circumstances of his criminal conduct.
    5. The circumstances which, in normal course of life, would render such a behavior possible and could have the effect of giving rise to mental imbalance in that given situation like persistent harassment or, in fact, leading to such a peak of human behavior that, in the facts and circumstances of the case, the accused believed that he was morally justified in committing the offence.
    6. Where the Court upon proper appreciation of evidence is of the view that the crime was not committed in a pre-ordained manner and that the death resulted in the course of commission of another crime and that there was a possibility of it being construed as consequences to the commission of the primary crime.
    7. Where it is absolutely unsafe to rely upon the testimony of a sole eye-witness though prosecution has brought home the guilt of the accused.”
  • ঈশান | ০১ আগস্ট ২০১৫ ০১:১৯584099
  • এটা হাল্কা করে হিংটিংছট লাগতে পারে, (আমারই দোষে, কোর্টের নয়, কারণ এক লাইনের ভূমিকাটা দিইনি)।

    এগুলো হচ্ছে শাস্তিদানের মাপকাঠি। শাস্তি বাড়বে অ্যাগ্রাভেটিং সারকমস্ট্যান্সেস বেশি থাকে। কমবে, যদি মিটিগেটিং সাকমস্ট্যান্সেস বেশি থাকে। মানে রেডিওর শব্দের নবের মতো আর কি। ০ থেকে ১০০ পর্যন্ত স্কেল। একদিকে ঘোরালে বেড়ে ১০০ অবধি যেতে পারে। উল্টোদিকে ঘোরালে ০ পর্যন্ত।
  • pi | 116.196.130.140 | ০১ আগস্ট ২০১৫ ০১:৩১584100
  • এই কেসটা নিয়ে পড়তে গেলেই আর এগোতে পারিনা। এত ফাঁক, এত্ত ফাঁক। কীরকম একটা লাগতে থাকে।
  • a x | 60.171.26.111 | ০১ আগস্ট ২০১৫ ২০:২৫584102
  • হেতাল পারেখের ১৮ বছর বয়স ছিল?
  • quark | 122.79.36.143 | ০১ আগস্ট ২০১৫ ২০:৩৫584103
  • অন্য সব জায়গায় ১৪ পাচ্ছি।
  • a x | 60.171.26.111 | ০১ আগস্ট ২০১৫ ২০:৪১584104
  • আমিও সেটাই জানতাম।
  • ranjan roy | 132.176.240.37 | ০১ আগস্ট ২০১৫ ২১:০২584105
  • ফাঁসিকাঠে চড়ার আগে ইয়াকুবের উক্তিঃ যদি আমার ভাইয়ের দোষে আমাকে শাস্তি দেওয়া হচ্ছে, তো আমি সে শাস্তি মাথা পেতে নিলাম। কিন্তু যদি আমার দোষের জন্যে এই শাস্তি তো বলব আমি অদোষী নই।

    না, একেবারেই সেন্টিমেন্টাল হচ্ছি না। শুধু বলব ইয়াকুবরা পাকিস্তানের নয়, ভারতের নাগরিক। তাহলে ভারত সরকারের নিয়োজিত জাস্টিস শ্রীকৃষ্ণ মিশ্র কমিশনের বক্তব্য কি ছিলঃ
    ওঁর তদন্তের এক্তিয়ারে ছিল শুধু মুম্বাই বিস্ফোরণ নয়, এটাও দেখা যে এর সঙ্গে বাবরি মসজিদ ধ্বংস পরবর্তী দাঙ্গার আদৌ কোন সম্পর্ক আছে কি না!
    ওঁর রিপোর্টে স্পষ্ট যে মুম্বাই ট্রেনে বিস্ফোরণে ২৫৭ জনের প্রাণহানি আসলে তার আগে দাঙ্গায় ৯০০ জনের প্রাণহানির প্রতিক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত। রিপোর্টে দোষীদেরও চিহ্নিত করা হয়েছিল।
    কালকেই উনি স্টেটমেন্ট দিয়েছেন যে ইয়াকুবের ফাঁসি হয়েছে, দোষীর শাস্তি হয়েছে , বেশ কথা। কিন্তু এই বিস্ফোরণের উত্স হিসেবে যে দাঙ্গায় ৯০০ জনের প্রাণহানি হয়েছিল তার জন্যে যারা দোষী তার শাস্তি হল না কেন?
    কথা হল যে জাস্টিস তো ইভন হ্যান্ডেড হওয়া চাই।
    হ্যাঁ, মেসেজ ঠিকই যাচ্ছে।
    ১) বাবরি মসজিদ ধ্বংস ও পরবর্তী দাঙ্গার জন্যে যারা চার্জশীটেড তাদের শাস্তি হবে না। তাঁরা এম পি, এম এল এ, মন্ত্রী হতে পারবেন।
    ২) মুম্বাই দাঙ্গায়, গুজরাতের দাঙ্গায় যারা অভিযুক্ত, তাদের শাস্তি হবে না।
    ৩) মেহসানা, সমঝোতা এক্সপ্রেস বিস্ফোরণে শতাধিক লোক নিহত। তাদের শাস্তি না হওয়ার পুরো প্রয়াস হবে। সবচেয়ে মহত্বপূর্ণ সাক্ষী সুনীল জোশী খুন হবে। বিজেপি সরকার আসতেই পাবলিক প্রসিকিউটরকে এন আই এ ধমকাবে। আর সাক্ষীরা একের পর এক হোস্টাইল হবে।

    মেসেজ ঠিকই যাচ্ছেঃ
    ১) বঙ্গে এবং অন্যত্র কোন হিন্দু মেয়ে মুসলিম সহপাঠী বা প্রেমিকের সঙ্গে ইলোপ করলে সঙ্গে সঙ্গে হিন্দু জাগরণ মঞ্চ ইত্যাদি গর্জে উঠে এটাকে মুসলিম ষড়যন্ত্র বলে গর্জে উঠবে।
    ২) টাটানগরে বা অন্যত্র কোন মন্দিরে ঢিল ছোঁড়া বা মেয়েদের টিটকারি দেওয়া বা গরুর চামড়া বিক্রি করার "মিথ্যে" ধুয়ো তুলে একতরফা অটোওয়ালা রিকশাওয়ালা মুসলিমকে পেটানো হবে।

    মেসেজ ঠিকই যাচ্ছেঃ
    ১)মুম্বাই বিস্ফোরণ কান্ডের পাবলিক প্রসিকিউটর উজ্জ্বল নিকম কাসভ মামলারও প্রসিকিউটর ছিলেন। বিচার চলাকালীন উনি স্টেটমেন্ট দিয়েছিলেন যে কাসভ বিরিয়ানি খেতে দাবি করেছে। তাই রোজ ওকে জেলে ভালো বিরিয়ানি খাওয়ানো হচ্ছে।
    আমরা পবিত্র ক্রোধে গর্জে উঠলামঃ
    কী অন্যায়! আমাদের ট্যাক্সের পয়সায় একজন আতংকবাদী খুনি কে ওর ইচ্ছেমত ভালো মন্দ খাওয়ানো হবে? আর দেরি নয়! ওকে এক্ষুণি ঝোলাও।
    এখন এতদিন পরে নিকম বলছেন -- না , কাসভ বিরিয়ানি খাওয়ার আবদার করেনি, আর সরকারও জেলে বিরিয়ানি খাওয়ায় নি।ওসব এমনই বলেছিলাম।
    ২) মেসেজ ঠিকই যাচ্ছেঃ
    ঈশান ওপরে লিস্টি করে দিয়েছেন, অপরাধের গুরুত্ব বুঝে গুরুদন্ড বা প্রাণদন্ড দেওয়ার সুপ্রীম কোর্ট নির্ধারিত গাইড লাইন। যাঁরা চাকরিক্ষেত্রে বিভাগীয় এনকোয়ারি করেছেন তাঁরাও জানেন যে শাস্তি অপরাধের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ বা সমানুপাতিক হতে হবে।
    প্রাক্তন বিচারপতি অজিত শাহ বলেছেন যে প্রায়ই সুপ্রীম কোর্ট নিজে এই গাইডলাইন মেনে চলে না, অধিকাংশ ক্ষেত্রেই বিচারকদের caprice কাজ করে। অনেকে আগের প্রিসিডেন্স ও খেয়াল করেন না।
    ৩) তাই ইয়াকুব যে নিজে বোম রাখার সঙ্গে যুক্ত নয় বলে আদালত নিজেই বলছেন তবু তাকে ফাঁসিতে ঝোলানো হল সে কেন পালিয়ে গেছল? সে গাড়ি ভাড়া করেছিল, পাকিস্তানের টিকিট কেটেছিল ইত্যাদি সারাকামস্ট্যান্সিয়াল এভিডেন্সের ভিত্তিতে।
    ৪) কিন্তু যে রবীন্দ্র দারা সিং বুড়ো গ্রাহাম স্টেইনস ও তার শিশুকন্যাকে পুড়িয়ে মারল সেখানে বিচারপতি ফাঁসি মাফ করে রায়ে বললেন-- পাদ্রী যে ধর্মান্তরণ করত সেটাই এখানে মাফ করার mitigating factor।

    তাহলে মেসেজ কী গেলঃ
    আমার ব্যক্তিগত মতে আতংকবাদের বিরুদ্ধে সেফটি ভালভ হল ভারতের নাগরিকদের ঐক্য। সেটা তখনি সম্ভব যখন সমস্ত নাগরিক অনুভব করবে এটা আমার দেশ। এখানে আমার সঙ্গে ধর্ম বা জাতপাতের ভিত্তিতে কোন ডিস্ক্রিমিনেট করা হবে না। এখানে সব নাগরিকের সঙ্গে সমান ন্যায় হবে। তাহলেই বাইরের আতংকবাদ আমাদের দেশের ভেতর থেকে রিক্রুট পাবে না।
    কিন্তু যদি বিজেপি সরকার ভাবছেন ইয়াকুবকে ঝুলিয়ে দারাকে বাঁচিয়ে পাকিস্তান ও আতংকবাদকে কড়া মেসেজ দেওয়া হল, তাঁরা ভুল বুঝছেন।
    পাকিস্তান হাসছে।
    ওরা জানে এখন ভারতের ভেতর থেকে ওরা আরও মরিয়া প্রতিশোধকামী সহজ রিক্রুট পাবে। ওদের হাতে আমরা খেললাম। ওদের প্ররোচনায় পা দিলাম। ত্রিপুরার রাজ্যপাল তথাগত রায়ের মন্তব্যে সেই আশংকারই প্রতিধ্বনি।
  • 0 | 123.21.70.151 | ০১ আগস্ট ২০১৫ ২১:১৩584106
  • গতকাল স্টার আনন্দে এই প্রসঙ্গে বিতর্কে তিলোত্তমা মজুমদার ফাঁসির পক্ষে একটা যুক্তি দিলেন যে, যুদ্ধের সময় সার্বভৌম রাষ্ট্র রক্ষার জন্যে যেমন সেনাদের বন্দুকে মৃত্যুসম্ভাবনাকারী বুলেট ভরতে হয়, অন্য কিছু ভরা যায় না, তেমনি সুস্থ্সভ্য সমাজ রক্ষার জন্যে আইনব্যবস্থার কাছে অন্তিমশাস্তি হিসেবে মৃত্যুদন্ডকে রাখতে হবে।

    তিলোত্তমা কিভাবে ভুলে গেলেন যে যুদ্ধক্ষেত্রের পরিস্থিতির সাথে বিচারালায়ের পরিস্থিতি কখনোই এক নয়। যুদ্ধে শত্রুসেনাও সশস্ত্র। তাদের না মারলে তারা কিন্তু মেরে দিতে পারে। অন্যদিকে বিচারালয়ে থাকে একজন নিরস্ত্র অপরাধী। তাকে মারা কিংবা না মারার মধ্যে একটাকে বেছে নেবার সুযোগ থাকে রাষ্ট্রের কাছে। হত্যাকারীর বা ধর্ষকের প্রবৃত্তির তুলনায় হিংসাহীন নৈতিক মানবিক উৎকর্ষের অবস্থানে থাকার সুযোগ আছে রাষ্ট্রের কাছে।
  • একক | 24.99.45.34 | ০১ আগস্ট ২০১৫ ২১:১৭584107
  • বিচারব্যবস্থা কে এরকম মরালি এগনস্তিক ভেবে নেওয়ার কারণ কী ? গণতন্ত্রে বিচার ব্যবস্থা একটা এগ্রিগেশন স্ট্রাকচার ছাড়া তো কিছুই নয় । সংখ্যাগুরুর স্বার্থ রক্ষা করাই তার কাজ ।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আলোচনা করতে প্রতিক্রিয়া দিন