এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • আমার টিউশানির গল্পসমূহ

    Abhyu
    অন্যান্য | ১০ মার্চ ২০১৩ | ৫৭৭১ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কৃশানু | 213.132.214.155 | ১৩ মার্চ ২০১৩ ১৬:০৪586888
  • আমি স্কেলার ভেক্টর শেখার আগে এইটে শিখেছিলাম। ক্লাস সেভেন, মানে ৯৬। এই ঘটনাটা বহুল প্রচারিত হয়েও সেই জোকের সৃষ্টি হতে পারে অবশ্য।
  • dukhe | 212.54.74.119 | ১৩ মার্চ ২০১৩ ১৬:৫৯586889
  • সৌম্যজিৎ একটা ছেলেকে অঙ্ক পড়াতে যেত। বোধহয় ক্লাস সিক্স-টিক্স হবে। টু দ্য পাওয়ার শিখিয়েছে। দেখতে হবে বুঝতে পারল কিনা। কাজেই ছাত্রকে জিজ্ঞেস করল - ওয়ান টু দ্য পাওয়ার ওয়ান কত?
    - ওয়ান। ঝটিতি উত্তর এল।
    - বেশ। ওয়ান টু দ্য পাওয়ার টু?
    - ওয়ান।
    - আচ্ছা। ওয়ান টু দ্য পাওয়ার থ্রি?
    - ওয়ান।
    - ক্লিয়ার?
    - হ্যাঁ স্যার।
    - ওয়ান টু দ্য পাওয়ার থাউজ্যান্ড?
    - (থেমে, ঘেমে, ঘাড় চুলকে) অত বড় গুণ তো স্যার মুখে মুখে করতে পারব না।
  • | 190.215.2.9 | ১৩ মার্চ ২০১৩ ১৭:৪৮586890
  • ঃ))
  • SG | 134.124.204.10 | ১৩ মার্চ ২০১৩ ১৮:২২586891
  • ছোট গল্প
    sir তার ছাত্রী কে পড়াচ্ছেন , আচমকা কারেন্ট চলে গেল , ছাত্রীর মা চেচালেন বাবা ।।।। (স্যার এর নাম ) একটু হাত তালি দাও , আমি আলো নিয়ে আসছি
  • কৃশানু | 213.147.88.10 | ১৩ মার্চ ২০১৩ ২১:১৭586892
  • কী ভয়ঙ্কর!!!!!!
    হাহাচেথেছিপগে :-)
  • pi | 172.129.44.120 | ১৩ মার্চ ২০১৩ ২১:২৪586893
  • :D
  • Abhyu | 118.85.89.109 | ১৫ মার্চ ২০১৩ ০৩:৫১586894
  • ডুবে যাচ্ছে যে!
  • কল্লোল | 125.242.168.252 | ১৫ মার্চ ২০১৩ ১৫:১৮586895
  • ঐ আলো চলে যাবার গল্পোটা আমি অন্য রকম শুনেছি।
    গানের মাস্টার ছাত্রীকে গান শেখাচ্ছেন। ছাত্রী গাইছে মাস্টার তবলায় ঠেকা দিচ্ছেন। এমন সময় ঝপ করে আলো চলে গেলো। ছাত্রীর বাবা
    - মাস্টারমশাই, তবলা চালিয়ে যান আমি আলো নিয়ে আসছি।
  • PM | 93.231.150.162 | ১৫ মার্চ ২০১৩ ১৬:৩৮586896
  • ঃ) ঃ) সত্যি সত্যি চেয়ার থেকে পড়ে যাচ্ছিলাম
  • PM | 93.231.150.162 | ১৫ মার্চ ২০১৩ ১৭:৩১586898
  • আমি জীবনে একবার-ই টিউসন পড়িয়েছিলাম। বলার মতো কিছু অভিঙ্গতা নয়। তবু সবে ধন নিলমনি একটা মাত্র টিউসনির কথা বলে যাই। তখন আমি ম্যানজ্মেস্ট পড়ছি IISWBMএ। আমার এক স্কুলের বন্ধুর বাবা আমাকে ওনার আপিসের কোলিগের মেয়েকে পড়ানোর জন্য অনুরোধ করলেন।আমি কখনো কাউকে পয়্সা নিয়ে পড়াই নি এর আগে। এক্ষেত্রে রাজি হলাম।

    মেয়েটি জাস্ট টেনে উঠেছে ডাভ স্কুলে। অন্কে টেনে টুনে পাশ। আমাকে সাইন্স গ্রুপ পড়াতে হবে। প্রথম টিউসন, খুব মন দিয়ে পড়তাম। মেয়েটিও অংকে এক্টু একটু করে উৎসাহ পেতে লাগলো। মাঝে মাঝে বকঝকা করতাম। একটু বকলেই চোখ দিয়ে জল বেড়িয়ে যেতো। মেয়েটির এক দিদি ছিলো, বেশ সুন্দরি। মাঝে মাঝেই পড়ার ঘরে আসতো। এটা সেটা নিয়ে। HS এর কেমিস্ট্রি বই নিয়ে মাঝে মাঝে চলে আসতো বুঝতে। বোঝাতাম যতটা সম্ভব। যাই হোক হাফ ইয়ার্লি তে আমার ছাত্রীটি ভালৈ নম্বর করলো। অংকে ৭২ পেলো।

    কিন্তু মেয়েটির মা মহা ঝন্জাটের ছিলেন। রোজ একগাদা সময় সষ্ট করতেন নানা হাবিজাবি কথা বলে। খুব বিরক্ত লাগতো। কোনোদিন বলতেন সপ্তাহে রোজ আসুন..... কোনোদিন বলতেন ৪ ঘন্টা পড়ান- অমুকের মাস্টার ৪ ঘন্টা পড়ায়, কোনোদিন বলতেন স্কুলের মাস্টারের কাছে না পড়লে না টেস্ট-এ মেয়ে উত্রাবেনা। এদিকে আমারো চাপ বাড়ছে ম্যনেজ্মেন্ট-এ। হাফ ইয়ার্লির রেসাল্ত বেড়োনোর পরে আমি ছাত্রীর মাকে বল্লাম যে মেয়ে তো এখন ভালৈ করছে , আপনি বরং এবার স্কুলের্টিচারের কাছেই পড়ান।

    হপ্তা দুই পরে আমি JU র CQMS এ একটা পার্ট টাইম প্রজেক্ট করছি ISO র ওপোর । বন্ধুর বাবা এসে বললেন মেয়েটির মা আমাকে আবার ডেকে পাঠিয়েছেন, জরুরি। মেয়েটি নাকি খুব কান্নাকাটি করছে। আমার বাবা তো আমার দিকে খুব সন্দেহের ছোখে তাকালো শুনে।

    গেলুম ওদের বাড়ি আবার দুরু দুরু বক্ষে। মহিলা বললেন ছোটো মেয়ে বলছে কারুর কাছে পড়বে না। বড় মেয়েও বলছে ওর নাকি কেমিস্ট্রিতে অসুবিধা হচ্ছে ( অমি কিন্তু তাকে কোনো দিন পড়াই নি ফর্মালি)। সেদিন বড় মেয়ে ছিলো না বাড়িতে, ছোটো মেয়েকে অনেক বুঝিয়ে, রোববার করে আসবো ---ইত্যাদি বলে চলে এসেছিলাম।

    তার পরে আর কখনো টিউসন পড়নোর সুযোগ হয় নি। যদিও বাবা তারপরেও বহুকাল আমাকে আওয়াজ দিতো আমার ছাত্রীর কান্নাকাটি থেমেছে কিনা জিগ্গেস করে। বউকেও বলেছিলো গল্পোটা।
  • ব্যাং | 132.167.229.60 | ১৫ মার্চ ২০১৩ ১৮:১৯586899
  • তা পরের সপ্তাহে গেলুম। ছাত্রর মা-জেঠিমা খুব খুশি, আমি ঠিকঠাক সময়ে পৌঁছে যাওয়ায়। ছাত্র ঠিক ততটাই অখুশি। মুখ গোমড়া করে ঘাড় গোঁজ করে বসে থাকল।
    বইখাতা কই? বইখাতাগুলো বার কর?
    খুঁজে পাচ্ছি না।
    খুঁজে পাচ্ছ না! মানে? স্কুলে হারিয়ে ফেলেছ? (হে ভগবান, এর দেখি আমার মতন স্বভাব!)
    কোথায় ঠিক মনে করতে পারছি না, স্কুলে না বাড়িতে মনে নেই।
    তাহলে আগে বাড়িতেই খুঁজে দেখ।
    বন্ধুর বাড়িতে আছে মনে হয়।
    তাহলে এক কাজ কর। আমাকে বইয়ের নাম বল, আর কত নম্বর খাতা। আমি নীচে গিয়ে কিনে আনছি। (তুমি চল ডালে ডালে, আমি চলি পাতায় পাতায়)। কী হল? বল কোন বই?
    মনে পড়েছে। বন্ধু আজ সকালে ফেরত দিয়ে গেছে।
    ও, ঠিকাছে। নিয়ে এস।

    বই নিয়ে এল বিরস মুখে। যতটা ধীরে ধীরে আনা সম্ভব, ততটা ধীরে ধীরেই আনল। (টিভিতে স্লোমোশন দেখেছেন তো, সেই রকম)

    আজকে আমাকে একটু তাড়াতাড়ি ছেড়ে দেবেন।
    কেন? কোথাও যাবে?
    না, মাথাটা ব্যথা করছে। জ্বর আসছে, মনে হয়।
    জ্বর এসে গেলে বোলো, তখন ছেড়ে দেব।

    এমন সময়ে ছাত্রের মা এলেন পুঁটিরামের সন্দেশ নিয়ে।
    ওর মনে হয় শরীরটা ভালো নেই, জ্বর আসছে বলছে।
    তাড়াতাড়ি কপালে হাত দিয়ে গা গরম কিনা দেখা হল। চোখ টেনে চোখ ছল ছল করছে কিনা দেখা হল।
    জ্বর আসছে যখন আজ আর বেড়িও না। দিদির কাছে বসে পড়।

    (আহা রে বেচারা, নিজের জালে নিজেই জড়িয়ে পড়ল।)

    তোমার কি আমার কাছে পড়তে ভালো লাগছে না?
    উত্তর নেই। হঠাৎ জানলার দিকে তাকিয়ে কাকে যেন ফ্লাইং কিস ছুঁড়ে দিয়ে বলে উঠল "হাই ডার্লিং, আই লাভ ইউ। আই ওয়ান্ট টু কিস ইউ"
    আমি কয়েক সেকেন্ডের জন্য বরফের স্ট্যচু হয়ে গেলাম। কোনোক্রমে জমাটবাঁধা ঘাড়টা নড়িয়ে, জানলার দিকে তাকিয়ে দেখি, কদমফুলি চুলওয়ালা এক শ্রমণ মহাবোধি সোসাইটির দোতলার জানলাগুলো ঠাঁই ঠাঁই করে বন্ধ করছে রাগ রাগ মুখে।
  • ব্যাং | 132.167.229.60 | ১৫ মার্চ ২০১৩ ১৮:৩২586900
  • কোনোক্রমে দেড় ঘন্টা গম্ভীরমুখে কাটিয়ে বেরিয়ে এসে পাশের বাড়িতে ঢুকলাম। সেখানে আমি নিজেই আবার ছাত্রী কিনা। বন্ধুদের বললাম ছাত্রের কীর্তির কথা। সবাই মিলে হ্যা হ্যা হ্যা, হি হি হি। বেচারা বাগচিই শুধু মন খুলে হাসতে পারল না।

    পরের দিন পড়াতে গিয়ে শুনি ছাত্র আজ খুব লক্ষ্মী ছেলে হয়েছে। বইখাতা সাজিয়ে আমার জন্য অপেক্ষা করছে। (ওমা, এ কী রে! একদিনেই লাইনে এসে গেল! আমি সত্যিই কি এতটাই ভালো!)
    পড়ার ঘরে ঢুকে দেখি ছাত্র সত্যি সত্যিই বইখাতা সাজিয়ে বসে আছে মাদুরের উপর। কিন্তু ও কী! ও কী গো! হে ভগবান! দুই পাশে বাঘের মতন ঐ দুই কেঁদো কেঁদো কুকুরের উপস্থিতি সহ্য করে পড়াতে হবে নাকি!
    ছাত্রের মা অভয় দিলেন।
    কিচ্ছু ভয় নেই। ওরা খুব শান্ত। কাউকে কিচ্ছু বলে না। তুমি নির্ভয়ে যাও। ওরা তোমার কাছে আসবে না।

    দুরু দুরু বক্ষে পড়াতে বসলাম। ছাত্রের মুখে ভারি প্রশান্তিময় হাসি। পড়া শুনতে শুনতে মাঝে মাঝেই কুকুরদুটোর ঘাড় চুলকে দিচ্ছে। একটা প্লেট থেকে বিস্কুট তুলে তুলে কুকুরদুটোর মুখে গুঁজে দিচ্ছে।

    এসব কী লিখে রেখেছ? সেদিন যা যা বললাম কিছুই বুঝতে পার নি?
    গ অ অ অ গঁঅঁ অঁ অঁ অঁ গরররররর
    (কী সব্বোনাশ! জোরে কথাও বলা যাবে না নাকি!)
    বুঝতে না পারলে , আমাকে বলবে, কেমন? আমি একটুও বকব না। ঠিকাছে?
    (ওকী, ওর মুখটা অমন হাসি হাসি হয়ে যাচ্ছে কেন? এ ছেলে কি এইভাবে কুকুর খাওয়াতে খাওয়াতেই রোজ পড়বে নাকি!)
  • ব্যাং | 132.167.229.60 | ১৫ মার্চ ২০১৩ ১৮:৩৯586901
  • পরের দিন একটু চালাকি করলাম। যে সময়ে পড়াতে যাওয়ার কথা তার পনেরো-কুড়িমিনিট আগেই চলে গেলাম। যাতে সে বিস্কুটের থালা সাজিয়ে কুকুর নিয়ে রেডি না হতে পারে।

    আমাকে দেখে বেচারা একটু হকচকিয়ে গেল। বিরক্তমুখে বইখাতা নিয়ে পড়তে বসল। কুকুরগুলোকে সাথে নিয়ে পড়ার ঘরে ঢুকল অবিশ্যি।

    হোমওয়ার্ক যা দিয়েছিলাম, করেছ? কর নি? না, না, কুকুরের ঘাড় চুলকাবে না। আমি যখন পড়াব, তখন কুকুরের গায়ে হাত দেবে না। হাতে এই পেনটা ধরে থাক তো। হাত থেকে পেন নামাবে না। আমি যতক্ষণ থাকব, পেন ধরে বসে থাকবে। কিছু লিখতে হবে না। শুধু হাতে পেনটা ধরে থাক তো।
    মাঝে মাঝে ওদের পিঠ চুলকে না দিলে ওরা চুপ করে বসে থাকবে না। উঠে দৌড়াদৌড়ি করবে।
    করুক গে। তখন দেখা যাবে। এখন তুমি চুপ করে বস।
  • siki | 132.177.28.73 | ১৫ মার্চ ২০১৩ ২০:১১586902
  • তাপ্পর?
  • | 24.97.242.75 | ১৫ মার্চ ২০১৩ ২০:২৪586903
  • হ্যাঁ তারপর?
  • Abhyu | 179.237.46.187 | ১৬ মার্চ ২০১৩ ০২:২৬586904
  • তারপর? তারপর?
  • debu | 180.213.132.253 | ১৬ মার্চ ২০১৩ ০৩:২৬586905
  • শিবু কি ছাত্রী বিয়ে করেছিলে?
  • কল্লোল | 125.241.49.154 | ১৬ মার্চ ২০১৩ ০৯:৫৬586906
  • ব্যাং, তুই যে বড়ো হলে Zট্ভিতে সিরিয়াল বানাবি, সেটা খুব পষ্টো।
    তাপ্পর কি হলোওওওওওওওওওওওওওওও............
  • lcm | 34.4.162.218 | ১৬ মার্চ ২০১৩ ১১:১৯586907
  • আমার মনে হচ্ছে, এরপর কুকুর দুত পেন কামড়ে ধরে অংক আর হোম ওয়ার্ক করে দেবে।
  • lcm | 34.4.162.218 | ১৬ মার্চ ২০১৩ ১১:২০586909
  • *কুকুর দুটো
  • Abhyu | 118.85.89.109 | ১৬ মার্চ ২০১৩ ১১:৩৫586910
  • ল্যাদোশদার স্টকে কিছু ভালো টিউশানির গল্প থাকা উচিত
  • Abhyu | 107.89.18.77 | ০৯ এপ্রিল ২০১৩ ১৮:৩৩586911
  • Date:15 Mar 2013 -- 06:39 PM এর পরে কি হল?
  • ব্যাং | 132.172.193.92 | ০৯ এপ্রিল ২০১৩ ১৯:৫২586912
  • তা চুপ করে বসা কি সবার ধাতে সয়!
    হঠাৎ শুনি "আজা আজা গিভ মি আ কিস"। শুনেই ঘাড়টা আমার বেঁকে যায়, না ছাত্রের দিকে নয়, মহাবোধি সোসাইটির দিকে যে জানলাটা সেইদিকে ঘাড়টা বেঁকে যায়, এবং দেখি আমার আন্দাজ নির্ভুল প্রমাণ করে সেখানে উদাসীনমুখে এক শ্রমণ দাঁড়িয়ে আছেন। আর আমার সামনে মাদুরে বসে এক বালক গাইছেন "আজ আজা গিভ মি আ কিস"। তা এরপরে তো আমার কাছে বালকের কানটা কষকষে করে মুলে দেওয়া ছাড়া আর কিছুই করার থাকে না। কিন্তু কান মুলে দেওয়ার বদলে হ্যা হ্যা করে হেসে ফেলি। দিদিমণির এহেন রিঅ্যাক্শনে বালকটি একটু ঘাব্ড়িয়ে অবাক চোখে তাকায়। তারপরে সেও হাসতে শুরু করে।
  • ব্যাং | 132.172.193.92 | ০৯ এপ্রিল ২০১৩ ১৯:৫৮586913
  • সেদিন আর কুকুরগুলো বিস্কুট পেল না। মাঝে মাঝে অবিশ্যি খুচ খুচ করে তাদের পিঠ চুলকে দেওয়া হল, কিন্তু দিদিমণি দেখেও দেখলেন না সেই সব।

    পরেরদিন পড়াতে গিয়ে দেখি ঘরে কুকুরও নেই, ছাত্রও নেই।
  • Abhyu | 107.89.18.77 | ০৯ এপ্রিল ২০১৩ ২০:০৩586914
  • অ্যাঁ?
  • xyz | 233.255.225.71 | ১১ এপ্রিল ২০১৩ ১১:২১586915
  • এর পর কি হলো?
  • | 24.96.169.34 | ১২ এপ্রিল ২০১৩ ১৫:৫৮586916
  • তারপর?
  • de | 69.185.236.51 | ১২ এপ্রিল ২০১৩ ১৭:৫৭586917
  • তাপ্পর?
  • Blank | 180.153.65.102 | ১২ এপ্রিল ২০১৩ ১৮:১৯586918
  • এতো ক্রমশ রহস্যগপ্প হয়ে উঠচে
  • ব্যাং | 132.167.126.86 | ১২ এপ্রিল ২০১৩ ১৮:৪২586920
  • রহস্য-টহস্য কিচ্ছু না।
    তার মা-জেঠিমা আমাকে বসালেন, অশ্বস্ত করলেন, তোমার ছাত্র এই এল বলে।
    আধঘন্টা পার করে ছাত্র এলেন। এসেই মায়ের তাড়া খেয়ে সোজা পড়ার ঘরে, সাথে কুকুরদুটো আবার।
    কী হল? এতক্ষণ কোথায় ছিলে?
    এই যে এই দুটোকে দেখছেন, এইগুলোকে ট্রেনিং করাতে নিয়ে গেছিলাম।

    (রাগে হাড়পিত্তি জ্বলে গেল।) ওদের আবার কীসের ট্রেনিং? ডগ শোতে যাবে নাকি ওরা?
    কুকুর হওয়ার ট্রেনিং।
    মানে??!!!!!!
    ছাত্র মুখে একটা মিষ্টি হাসি এনে বলল, কুকুরের কাজ কী? কুকুরের কাজ কামড়ানো। এদুটো কামড়াতে ভুলে যাচ্ছে। তাই ওদের মাংসের দোকানের সামনে নিয়ে গিয়ে ট্রেনিং দিচ্ছিলাম।
    ছাত্রের মুখের হাসিটা এবার আরো চওড়া হয়।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা মনে চায় মতামত দিন