এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  ছবি

  • বিশ্বকর্ম্মা পূজায় ঘুড়ি ওড়ানো হয় কেন?

    তাতিন
    ছবি | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৩ | ৩৬৮০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • aka | 34.214.145.19 | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ১৮:৩২619138
  • ৩১ শে ভাদ্র বেশিরভাগ বছরে ১৭ ই সেপ্টেম্বর হয়, শুধু তাই নয় মঙ্গলবারও হয়। কিন্তু সব বার নয় মাঝে মাঝে এক্সেপশন দেখা যায়।
  • siki | 131.243.33.212 | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ১৮:৩৩619139
  • আনন্দবাজার গতবছরে ৩১ জ্যৈষ্ঠের (১৪ই জুন ২০১২) পরেই পয়লা আষাঢ় (১৫ই জুন ২০১২)লিখেছে। কিন্তু আসলে ১৫ই জুন ছিল ৩২শে জ্যৈষ্ঠ, গতবছর।

    আনন্দবাজার সম্ভবত পরে কোথাও গোঁজামিল মেরে ব্যাপারটাকে মিলিয়েছে। ডে বাই ডে কমপেয়ার করে দেখতে হবে, সেটা এখন সম্ভব নয়।
  • siki | 131.243.33.212 | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ১৮:৩৪619140
  • মঙ্গলবার হতে পারে না প্রতি বছর। এটা অসম্ভব। কিন্তু ১৭ই সেপ্টেম্বর ভাদ্র সংক্রান্তি পড়ে এটা প্রতিবারই হয়। অন্যথা এখনও দেখি নি।
  • Tim | 12.133.43.154 | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ১৮:৩৭619141
  • সিল্পের সাথে জড়িত বলে ইনজিরি ক্যালেন্ডার মেনে বিশ্বকর্মা পুজো হয়। সায়েব দেবতা। কিসি হলে হতনা।
  • aka | 81.91.99.231 | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ১৮:৪৮619142
  • তবে প্রবন্ধটা মানে বেশ ইয়ে। বাপরে।
  • কল্লোল | 125.241.80.66 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ০৭:২১619143
  • বিশ্বকর্মা পূজো কতটা প্রাচীন?
    হুতোম বিশ্বকর্মা পূজো নিয়ে কিছু লিখেছেন কি? মনে পড়ছে না।
    গ্রামের দিকের কারিগরেরা, কামার-কুমোর এরা কি বিশ্বকর্মা পূজো করতেন? বাংলার প্রাচীন সাহিত্যে বিশ্বকর্মা পূজোর উল্লেখ আছে কি?
  • Ishan | 60.82.180.165 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ০৭:৪৩619144
  • এখানেই লিখি?

    আমার এক মামা বলেছিলেন, পাঁজি যারা বানায় তাদের একটা কনস্ট্যান্ট দরকার হয়। সেটা বিশ্বকর্মা পুজোর দিন ফেলে। সেই জন্যই ওর দিন বদলায়না।

    এবার আমি পাঁজি বানানো নিয়ে কিছুই জানিনা। আমার দৃঢ় বিশ্বাস, আমার মামাও জানতেন না। কিন্তু যা বলেছিলেন, জনস্বার্থে বলে গেলাম। পরে যাতে কেউ দোষ না দেন।
  • lcm | 118.91.116.131 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ০৭:৫৬619145
  • হ্যাঁ, বিশ্বকর্মা পুজোর পরে কিছুদিন পাঁজি খুঁজলে পাজি দোকানদারেরা বলে পাঁজি প্রেসে আছে, আসছে।

    আর, মৃদুমন্দ হাওয়ায় ঘুড়ি ভালো ওড়ে।
  • Ishan | 60.82.180.165 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ০৮:০৬619146
  • উফ এখানেও চাঁদার গপ্পো মনে পড়ে গেল। কলেজে ওয়ার্কশপ ছিল। সেখানে আমাদের নানাবিধ কঠিন কাজ করতে হত। ওয়ার্কশপ ছিল চার রকম। একটা ছিল কার্পেন্ট্রি। সেখানে ইনপুট হিসেবে দেওয়া হত একটা চ্যালা কাঠ। র‌্যাঁদা, করাত ছেলি সব চালিয়ে তা থেকে একটা কব্জা, কীসব লক বানাতে হত। আমাকে আপনারা যারা ইদানিং কালে দেখেছেন, তারা ওটেও বিশ্বাস করবেননা জানি, যে, একটা আস্ত চ্যালাকাঠকে স্রেফ কায়িক পরিশ্রম দিয়ে কেটে-ছেঁটে আমি রীতিমতো সাইজে এনে ফেলেছিলাম। কিন্তু বদের ধাড়ি ইনস্ট্রাকটার, তিনি আমার তিন সপ্তাহের পরিশ্রম আর সাধনার ধন দেখে দাঁত খিঁচিয়ে বলেছিলেন, এটা কী বানিয়েছ, ফুটবল?

    আরেকটা ছিল ঝালাইয়ের ওয়ার্কশপ। সেখানে মুখোশ এঁটে হাতে ওয়েল্ডিং রড নিয়ে দু টুকরো লোহাকে জোড়া দিতে হত। এটা তেমন কঠিন না, কিন্তু আরেকটা কাজ হল ভয়ংকর। একটা গোল লোহার ডান্ডাকে, পিটিয়ে, হ্যাঁ, স্রেফ পিটিয়ে, একটা ছকোনা বল্টু বানাতে হবে। তার ইংরিজি নাম ছিল হেক্সাগোনাল কি একটা যেন।

    শুধু বল্টুদেরই নয়, এখানে ইনস্ট্রাকটারদেরও ছিল কেত করা ইন্ডাস্ট্রিয়াল নাম। চিফ ইনস্ট্রাকটারকে বলা হত ওভারসিয়র। তিনি অসম্ভব ভালো ইংরিজি বলতেন। তিনদিন ধরে পিটিয়ে ছকোনা বল্টু যখন কিছুতেই হতনা, তখন তিনি সামনে এসে সজোরে লেকচার দিতেন "ইউ ক্যান ইট অর আনক্যান ইট, বাট ইউ মাস্ট ক্যান ইট"। (এই বাক্য প্রত্যক্ষজ্ঞানে শোনার পর আমি বুঝি যে ভাষাজ্ঞানের সঙ্গে ব্যাকরণের বিশেষ সম্পর্ক নেই, এবং বামফ্রন্টের ভাষাশিক্ষানীতির চিরস্থায়ী সমর্থক হই, কিন্তু সেটা এখানে অপ্রাসঙ্গিক)।

    কিন্তু সে যাই হোক, বিশ্বকর্মা পুজো নিয়ে এসব ওয়ার্কশপের গীত কেন? না, ওয়ার্কশপে কেউ কখনও ফেল করতনা। কিন্তু বিশ্বকর্মাপুজোর চাঁদাটা মনে করে দিতে হত। ওটা ছিল দক্ষিণা। কেউ কক্ষনো চোখ পাকিয়ে কিছু বলেনি, কিন্তু ওটা নর্ম ছিল। তোমরা বল্টুর গড়তে বাঁদর বানাও আমরা চোখ বুজে থাকব, কিন্তু চাঁদাটা বাপু দিও -- এই ছিল অলিখিত আন্ডারস্ট্যান্ডিং। নেমন্তন্নও থাকত অবশ্য। প্রচন্ড সেকুলার বলে আমি চাঁদা দিয়েও কক্ষনো খেতে যাইনি, তাই কী খাওয়াতো বলতে পারবনা।

    এসব হল নব্বইয়ের দশকের ঘটনা। কিন্তু এত কথা লিখলাম কেন? এসব আসলে কল্লোললদার প্রশ্নের উত্তরে। বিশ্বকর্মাপুজো কতো প্রাচীন? আমাদের বটগাছপ্রতিম ওভারসিয়ার বলেছিলেন, দেয়ার ইজ বেনিয়ান ট্রি, দেয়ার ইজ বোটানিকাল গার্ডেন, দেয়ার ইজ বিশপস কলেজ, দেয়ার ইজ বিশ্বকর্মা পুজো। এর পরেও যদি হুতোমের সাক্ষ্য লাগে, সে আপনারা নিতেই পারেন। ব্যক্তিগত অভিরুচি।
  • jhiki | 216.53.152.0 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ০৯:১৮619148
  • হেক্সাগোনাল চিসল (ছেনি)। আমরটা মিজোরামের ছেলে রোডিনসনহা বানিয়ে দিয়েছিল। যেটা আমি নিজে বানিয়ে ছিলাম সেটা বেশী গরম হয়ে মডার্ন স্কাল্পচারের মত দেখতে হয়েছিল, তাকে ভালোবেসে আর এক বন্ধু বাড়ী নিয়ে গেছিল!
    আমি নিয়ম করে বিশ্বকর্মা পুজোর প্রসাদ খেয়েছি, কেউ দিত লুচি বোঁদে, কেউ খিচুরি লাবড়া। একবার আমাদের ঠিক আগে প্রসাদ শেষ হয়ে গেছিল। আমরা মিনিট ১৫ অপেক্ষা করে প্রসাদ নিয়ে ওখানেই খেয়ে গুনাগুন বিচার করে এসেছিলাম। আমাদে মত বাঁদর মেয়েদের ওয়ার্কশপের লোকজন বিশেষ ঘাঁটাত না।
  • jhiki | 216.53.152.1 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ০৯:১৯619149
  • বলাই বাহুল্য যে আমরা চাঁদাও দিতাম ন ঃ)
  • Ishan | 60.82.180.165 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ০৯:৩১619150
  • বাঁদর না হাতি। মেয়েরা হাতুড়ি মারবেনা, এমনিতেই সবাই জানত। যেমন মেয়েরা কিছুতেই ড্রয়িং বোর্ড বইবেনা। :)
  • Lama | 126.193.137.54 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ০৯:৩৬619151
  • আমি একবার ওয়ার্কশপের বোঁদের ঠোঙায় আমার আগের বছরের সাপ্লি পরীক্ষার খাতার পাতা পেয়েছিলাম।

    আর পাস করার তিন বছর পর স্মিথি ওয়ার্কশপের সামনে ডাঁই করা লোহালক্কড়ের মধ্যে আমার নিজের তৈরি হাতুড়িটা দেখতে পেয়েছিলাম।

    কার্পেন্ট্রি ওয়ার্কশপে ব্যবহৃত কাঠটা হত 'হলদু' গাছের (জিম করবেট খ্যাত)। আমার রুমমেট সাইরেনের বিশ্বাস ছিল ওটা হলুদ গাছ। যা দিয়ে রান্না হয়।
  • Lama | 126.193.137.54 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ০৯:৩৭619152
  • কি বিটকেল বিটকেল নাম ছিল- হাফ ল্যাপ জয়েন্ট, ডাভটেল নচ জয়েন্ট, আরো কি সব যেন
  • Lama | 126.193.137.54 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ০৯:৪০619153
  • আমার গায়ের জোর নিয়ে কার্পেন্ট্রির স্যর কটাক্ষ করাতে উত্তেজিত হয়ে আমার বরাদ্দ কাঠের টুকরোটাকে র‌্যাঁদা ঘষে প্রায় একটা দাড়ি কামানোর ব্লেডের মত পাতলা করে ফেলেছিলাম।
  • Reshmi | 129.226.173.2 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ০৯:৫৩619154
  • "মেয়েরা হাতুড়ি মারবেনা" র তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে গেলাম। ফোর্জিং শপে আমার হাতুড়ি পেটানো আর আমার পার্টনার ছেলেটির কিছু না করে পাশে দাঁড়িয়ে থাকা দেখে স্যার এসে তাকে বলতে বাধ্য হলেন ওকে দিয়ে আর না হাতুড়ি পিটিয়ে এবার নিজে হাত লাগাও - আমকে দেখে বোধহয় স্যারের একটু সহানুভূতি হয়েছিল কারণ তখন আমার যা ওজন ছিল, জোরে হাওয়া দিলেও উল্টে যেতাম ঃ)
    আর ঐ হেক্সাগোনাল বল্টুও বানিয়েছিলাম, কারো সাহায্য না নিয়েই। বললে হবে?
  • jhiki | 216.53.152.167 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ০৯:৫৬619155
  • আবার পুরুষতন্ত্র!
    আমি বাদে আমাদের ক্লাসের সব মেয়ে নিজে বানিয়েছিল! এমনকি আমার সবসময়ের সঙ্গী আমার ঘনিষ্ঠ বান্ধবীও! আমি শিভালরাস পুরুষদের আত্মশ্লাঘা অনুভব করার সুযোগ দিতে ভালোবাসি :-D
  • Lama | 126.193.136.245 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ১০:৪৩619156
  • মামু, ওভারসিয়র ছাড়াও, ফোরম্যান নামে আরেকটি প্রজাতি ছিল। আর ঝালাই ওয়ার্কশপ আর বল্টুর ওয়ার্কশপ এক নয়, দ্বিতীয়টার নাম স্মিথি। প্রথমটা ওয়েল্ডিং

    জৈবনে কিছুদিন কন্ট্রাক্টরের সাগরেদি করেছিলাম। একটা উঁচু চিমনিকে গ্যাস কাটার দিয়ে ছোট ছোট টুকরো টুকরো করে কেটে ফেলে দিয়ে নতুন আধুনিক চিমনি বসানোর কাজ। তখন ঝালাই টালাই কলেজে মন দিয়ে না করার জন্য অল্প আফশোস হয়েছিল।
  • Lama | 126.193.136.245 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ১০:৪৫619157
  • আমাদের ক্লাসে কোনো মেয়ে কিচ্ছু করে নি। বল্টু বানানো তো দূরের কথা, ডিগ্রিটা পর্যন্ত পায় নি। এমনকি ভর্তি পর্যন্ত হয় নি।

    মেয়ে থাকলে তো!
  • Lama | 126.193.136.245 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ১০:৪৭619159
  • আর আমি কিরূপ বলশালী ছিলাম মামু আর ঝিকির নিশ্চয় বিলক্ষণ মনে পড়ে
  • kc | 204.126.37.78 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ১০:৪৯619160
  • কালেজ লাইফের ওয়ার্কশপের কোনও স্মৃতিই মনে পড়লনা, ওয়ার্কশপ ছিল কিনা সেটাও মনে পড়ছে না। ছিলতো নিশ্চয়ই। ল্যাদোশদার রোগ ধরেছে বোধ হয়। ঃ-((
  • PM | 233.223.155.36 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ১১:২৫619161
  • এই টই-এর হেডিং দেখে সাপ্তাহিক বর্তমানের প্রচ্ছদের হেডিং গুলোর কথা মনে পড়ে গেলো-
    " সকালে চন্ডিপাঠ করলে কি উপোকার হয় ?"

    "কালী ঘাটের কালী এতো জাগ্রত কেনো ?"

    ইত্যদি ইত্যাদি
  • sch | 126.202.208.232 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ১১:৫০619162
  • সে কি KC দা ওয়ার্কশপ ভুলে গেলেন!!!!! blue earth!!!
  • jhiki | 216.53.152.173 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ১২:৩০619163
  • গতমাসেই আমি এক বন্ধুর সাথে ওয়ার্কশপ, এল-স্কোয়ার ঘুরে এলাম। সব পুরোনো স্মৃতি একটু ঝালিয়ে নেওয়াও হল!
  • কল্লোল | 190.151.121.199 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ১২:৩৫619164
  • এদের জ্বালায় কুনোও ছিরিয়াছ আলুচানা করা যাবে নাকো? অ্যাঁ?
    কথা হচ্ছে বিশ্বকর্মা পূজো ১৭ সেপ্টেম্বরই হয় কেন, তা না তার মধ্যে কোদ্দিয়ে ছকোনা বল্টু চলে এলো। ধ্যুৎ, যাই খ্যে আসি।
  • de | 190.149.51.68 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ১৩:৩৯619165
  • একখান কোচ্চেন -- এইসব বল্টু বানাতে শিখে, ওয়েল্ডিং করতে শিখে ঝিকি, রেশমি, মামু আর লামা এরা সবাই কি এখন আই টি সেক্টরেই? তাহলে এসব কাজগুলো শেখা ভবিষ্যতের এঞ্জিনিয়ারদের কোন কাজে লাগে? এগুলো সিলেবাসেই বা কেন থাকে?
  • sch | 126.202.208.232 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ১৩:৪৫619166
  • দে দি ইউনিভার্সিটি তো সিলেবাসটা করেছিল সিভিল, কেমিক্যাল, মেক্যানিক্যাল, মাইনিং এই সব ইঞ্জিনিয়ারিং শেখানোর জন্যে। এবার সেই ডিগ্রি পেয়ে লোকে HR manager হবে না IT professional হবে না ক্রিকেট কমেন্টেটার হবে সে তো তার দায়িত্ব।
  • + | 213.110.243.23 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ১৩:৫২619167
  • দে'দি

    সকলকে হয়ত পেটাতে হয়না। কিন্তু কোরে গেলে কাউকে কাউকে হয়। মেকানিকাল-সিভিল-মাইনিং এদের লাগে। বাকিদের জানিনা। ফলে ব্যাপারটা জেনে রাখতে হয়।
  • kc | 204.126.37.78 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ১৪:১২619168
  • আমি কিন্তু ভাল ওয়েল্ডিং করতে পারি। মায় মিগ ওয়েল্ডিং অবধি পারি। রিয়েল জব পিসেও ওয়েল্ডিং করেছি কয়েকবার। যৈবনবেলায় সিক্সজি পজিশনে ওয়েল্ডিং এর সার্টিফিকেটও ছিল।
  • jhiki | 216.53.152.0 | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৩ ১৪:১৯619170
  • দে আমি আইটি না, সমুদ্র থেকে তেল টেল তোলার সাথে যুক্ত। ছকোণা ছেনি ইত্যাদি বানানোর বিদ্যা ( যেটা আবার আমি বিশেষ লাভও করিনি) আজ অবধি আমার জীবনে কোন কাজে আসে নি ...... তবে ওয়ার্কশপের স্মৃতিগুলো বড়ই মধুর।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভালবেসে প্রতিক্রিয়া দিন