এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • রাষ্ট্রীয় স্বাস্থ্য বীমা যোজনা

    ঈশান লেখকের গ্রাহক হোন
    অন্যান্য | ২৩ অক্টোবর ২০১৩ | ১৫০১০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • aka | 79.73.9.7 | ২৫ অক্টোবর ২০১৩ ০৮:৪৮620525
  • প্রশাসনিক স্তরে নিয়মিত নজরদরী ( বছরের পর বছর রেগুলার) চালানোর জন্য বিদেশ থেকে ফাণ্ডিং পাওয়া গেছে? উদাহরণ চাই।
  • aka | 79.73.9.7 | ২৫ অক্টোবর ২০১৩ ০৮:৫০620526
  • আরে লিখলাম তো, হসপিটালের সাথে নজরদারী করবে যে বেসরকারী সংস্থা তারা। আবারও উত্তর না থাকলে অবশ্য পাশ কাটাতে হয়।ঃ)
  • ঈশান | ২৫ অক্টোবর ২০১৩ ০৮:৫৬620527
  • ১। এই যেঃ http://www.praja.org/ একটি ফান্ডেড নজরদারি প্রোজেক্ট। উদাহরণ।

    ২। হ্যাঁ, কেন করবে, বলতে হবে তো। নইলে আমি বললাম মোটেও করবেনা। মিটে গেল।
  • π | ২৫ অক্টোবর ২০১৩ ০৮:৫৯620528
  • সরকারি প্রশাসনিক ব্যাপারে নানাবিধ RTI, পিআইএল করার জন্য বিদেশী ফাণ্ডিং পাওয়া যায়। AID ই দেয়।
  • aka | 79.73.9.7 | ২৫ অক্টোবর ২০১৩ ০৯:০৩620529
  • ও বোঝা যায় নি?

    আচ্ছা সিম্পুল করে বলছি। স্বাস্থ্যকেন্দ্র বন্ধ রেখে ডাক্তারবাবু নিজের প্রাইভেট চালান, ওদিকে বেসরকারী সংস্থা নজরদারীতে এসেছে। ডাক্তারবাবু কইলেন এই ন্যান ২০০ টাকা রিপোর্ট হেঁ হেঁ ভালো লিখবেন। সংস্থার প্রতিনিধি কইলেন হ্যাঁ হ্যাঁ সবই ঠিক আছে।
  • π | ২৫ অক্টোবর ২০১৩ ০৯:০৭620530
  • মনিটরিং প্রসংগে মনে পড়লো, এই AID এর কাজে দেখেছি, ফান্ড করলে এরাও নিয়মিত মনিটরিং করে। মানে যাদের ফাণ্ড করছে, তারা ঠিকঠাক কাজ করছে কিনা। সারপ্রাইজ সাইট ভিসিট দিয়ে, অডিট রিপোর্ট চেক করে, স্থানীয় লোকজনের সাথে কথা বলে। মানে, এদের মত কোন সংস্থা কোন এন জি ও দ্বারা নজরদারিকে ফাণ্ড করলে সেখানে নজরদারির উপর নজরদারির একটা এলিমেন্ট এমনিই চলে আসবে।
  • ঈশান | ২৫ অক্টোবর ২০১৩ ০৯:০৯620531
  • এইটা ভালো পয়েন। এর উত্তর হলঃ
    ১। সরাসরি নজরদারিতে যে সংস্থাগুলির কথা বলেছি, তাদের সুনামের একটা ব্যাপার আছে।
    ২। তাদের কাজকর্মের উপর নজরদারির একটি ইতিমধ্যেই পরীক্ষিত পদ্ধতি আছে।
    ৩। এর পরেও স্থানীয় স্তরে কিছু জালি হবার সম্ভাবনা আছে। সেটা রোখার জন্য আছে গ। অর্থাৎ কলসেন্টার। স্থানীয় ডাক্তারবাবুর হাত সেখানে পৌঁছবেনা। বেসরকারি বড়ো সংস্থা হলে পৌঁছতো।
    ৪। এখানেই শেষ নয়। আরও চেকপয়েন্ট আছে। কলসেন্টার, সমীক্ষা এবং সরকারি রিপোর্ট পাবলিক ডোমেনে রাখা হলে, এরপর আছে পাবলিক ও মিডিয়ার নজরদারি। যে, এরা ম্যাচ করল কিনা।

    এই আর কি।
  • ঈশান | ২৫ অক্টোবর ২০১৩ ০৯:১০620532
  • এই তো পাইয়ের লেখাটা আমার ২ নং এ ঢুকিয়ে নেবেন।
  • aka | 76.168.178.113 | ২৫ অক্টোবর ২০১৩ ০৯:১২620533
  • আর praja সম্পর্কে, এখানে কথা হচ্ছে সরকারী স্তরে রেগুলার, সমস্ত জায়গায়, সুষম নজরদারীর। কোন ভলান্টিয়ার এফর্টের নয়।

    ব্যপারটা এমন দাঁড়াল যদি পঃবয়ে praja র মতন উদ্যোগী সাতজন না পাওয়া যায় তাহলে নজরদারী হবে না। ভলান্টারি এফর্ট নয় এটাকে প্রসেস হিসেবে এস্টাবলিশ কি করে করবেন সেটাই জিজ্ঞাস্য।
  • ঈশান | ২৫ অক্টোবর ২০১৩ ০৯:১৬620535
  • ভলান্টিয়ার এফর্ট বলিতে কবি কি বোঝাতে চেয়েছেন? ভলান্টিয়াররা বিনি পয়সায় এইসব কাজ করে কিনা? না, তারা পয়সা পায়, সেটা প্রজেক্টের হিসেবে ধরা থাকে।
  • aka | 76.168.178.113 | ২৫ অক্টোবর ২০১৩ ০৯:১৭620536
  • পাব্লিক খুব ভালো করে জানে কি পাওয়া উচিত, কি পাচ্ছে না, আর হসপিটালে কি হচ্ছে। সে জেনে কি চারটে হাত পা গজাবে।

    খুব সিম্পুল উদাহরণ দিই যদি হাতে কলমে অভিজ্ঞতা না থাকে।

    ব্লাড ব্যাঙ্কে যদি ডাক্তারের রিকিউজিশন নিয়ে যান তাহলে যত বোতলের রিকিউজিশন নিয়ে যাবেন তত বোতল রক্ত দিতে বাধ্য। দেয় না। কি করে রুখবেন সারপ্রাইজ ভিজিট দিয়ে? প্রতীচী কে দিয়ে? করুন, এই সব অবান্তর প্রস্তাব নিয়ে তক্কো বিতক্কো করে আর কি করব।

    আপনারা ফিলজফি আউড়ান, তদ্দিনে গরীব মানুষ মরুক। আবারও বলি সুখের কথা সরকার এমন ভাবছে না।
  • aka | 76.168.178.113 | ২৫ অক্টোবর ২০১৩ ০৯:১৮620537
  • না, তাদের কেউ পয়সা দেবে কিনা সেটা ভলান্টারি। কবিতাটা খুব সোজা। ঃ)

    গুন্নাইট।
  • ঈশান | ২৫ অক্টোবর ২০১৩ ০৯:২১620538
  • প্রতীচি মানে প্রতীচি নয়, একটি প্লেসহোল্ডার (ওমনাথ নয়)।

    ফিলসফি আওড়ান তদ্দিন গরীব মানুষ মরুক, এসব সেন্টিমেন্ট দিয়ে কী হবে। এসব আপ্তবাক্য পদ্ধতি হিসেবে খুবই অকেজো। পয়েন বলুন না, উত্তর দিচ্ছি। পয়েন না থাকলে কাটান। অসুবিধে নেই।
  • π | ২৫ অক্টোবর ২০১৩ ০৯:২৪620540
  • ব্লাড ব্যাঙ্কে রক্ত পাওয়াটা সরকারের এখনকার ভাবনায় কীভাবে এনশিওরড হয়েছে জানতে পারলে ভালো হত।

    আর আপনারা অমুক করুন, তদ্দিনে গরীব মানুষ মরুক কথাটা অনেকবার শুনলাম। খুব আপত্তিকর। মানুষ যাতে কম মরে, সিস্টেমটা কী করে বেটার করা যায়, সেই ভাবনা থেকেই বোধহয় সকলে আলোচনা করছে।
  • aka | 76.168.178.113 | ২৫ অক্টোবর ২০১৩ ০৯:২৪620539
  • আরে ভলান্টারি এফর্ট দিয়ে নজরদারী এস্টাবলিশ করার মতন অ্যামেচারিশ প্রস্তাবকে ফিলজফি বলেছি মাত্র। আর কিছু না। ঃ)
  • ঈশান | ২৫ অক্টোবর ২০১৩ ০৯:২৬620541
  • পয়েন্টের অভাব বলতে কি বোঝাচ্ছি, একটু লিখে দিই। মানে ধরুন, আমি চাট্টি পয়েন লিখলাম, তার উত্তরে আপনি লিখলেন, "পাব্লিক খুব ভালো করে জানে কি পাওয়া উচিত, কি পাচ্ছে না, আর হসপিটালে কি হচ্ছে। সে জেনে কি চারটে হাত পা গজাবে।" -- এটা ঠিক কিসের উত্তর বোঝা গেলনা। "স্পুতনিক আকাশে ওড়ে সবাই জানে, তাতে কি আর গ্যাগারিনের চাট্টে হাত গজিয়েছিল", টাইপের কমেন হয়ে গেল। মানে কথা খুবই সত্য, গ্যাগারিনের চাট্টে হাত ছিলনা আমরা ছবিতে দেখেছি (রাশিয়া ছেঁটে ফেলেছিল এমন নয় ধরে নিয়ে বলছি)। কিন্তু সেটা এখানে, কোথায় কিভাবে প্রযোজ্য বোঝা খুবই মুশকিল। তাই একটু যদি সময় নিয়ে ভেবেচিন্তে প্রাসঙ্গিক কথা লেখেন, তাহলে আমার খুব সুবিধে হয়। এই আমার বিনীত অনুরোধ।
  • ঈশান | ২৫ অক্টোবর ২০১৩ ০৯:২৮620543
  • বক্তব্য বিকৃত করছেন। প্লিজ করবেন না।
  • aka | 76.168.178.113 | ২৫ অক্টোবর ২০১৩ ০৯:২৮620542
  • প্রথমে সাতজন ভলান্টিয়ার খুঁজে পেতে হবে যারা praja র মতন সংস্থা খুলবে।

    তারপরে বিদেশ থেকে ভলান্টারি ফাণ্ডিং খুঁজে শুধু নজরদারী হবে।

    এরপরে শুরু হবে গরীবদের চিকিৎসা। আপ্তবাক্য বলে চালিয়ে দিলেই হল। ঃ)
  • aka | 76.168.178.113 | ২৫ অক্টোবর ২০১৩ ০৯:৩১620546
  • ওমা বিকৃত কোথায় করলাম praja র উদাহরণ এক্সপ্লেইন করলাম মাত্র। উদাহরণ না দিলেই পারতেন। ঃ)
  • aka | 76.168.178.113 | ২৫ অক্টোবর ২০১৩ ০৯:৩১620544
  • ও বোঝা যায় নি?

    আচ্ছা ঃ)

    ৪। এখানেই শেষ নয়। আরও চেকপয়েন্ট আছে। কলসেন্টার, সমীক্ষা এবং সরকারি রিপোর্ট পাবলিক ডোমেনে রাখা হলে, এরপর আছে পাবলিক ও মিডিয়ার নজরদারি। যে, এরা ম্যাচ করল কিনা

    প্রশ্ন হল পাব্লিক ডোমেনে রেখে কি হবে? এই তো R কার্ডে কিসব হচ্ছে সেসব তো পাব্লিক ডোমেনেই পাওয়া যাচ্ছে। তাহলে নজরদারী কাজ করছে বলতে হবে?
  • ঈশান | ২৫ অক্টোবর ২০১৩ ০৯:৩৮620547
  • আপনার ভুল হচ্ছে। praja তো ফান্ডিং এর উদাহরণ ছিল। ফান্ডিং কেউ দেয় কিনা জানতে চেয়েছিলেন। তার উত্তর দেওয়া হয়েছে। ওটা মডেল বলা হয়নি। কোন প্রশ্নের কি উত্তর বুঝতে হবে তো। না বুঝে এক্সপ্লেন করা ঠিক না। আর আগেরটা ভুল বোঝা বলে মেনে নেওয়া যায়, কিন্তু "তারপরে বিদেশ থেকে ভলান্টারি ফাণ্ডিং খুঁজে শুধু নজরদারী হবে।" -- এইটা সম্পূর্ণ বিকৃত করণ। "শুধু" কখনও বলা হয়নি। একটু দেখিয়ে দেবেন কোথায় বলা হয়েছে।

    আর কার্ডের উদাহরণটাও ঠিক হলনা। বুঝিয়ে বলি। কার্ডের সমস্ত নজরদারি ও জালিয়াতির ডেটা যদি পাবলিক ডোমেনে থাকত, তাহলে সেটা একটা স্তরে নজরদারির কাজ করত তো। এখন যেটা হচ্ছে। সেটা মূলতঃ মিডিয়ার উদ্যোগে, ইতস্ততঃ, বিক্ষিপ্ত। এই প্রক্রিয়াটাকেই সরকারি উদ্যোগের মধ্যে সুসংহত একটা প্রক্রিয়ায় আনার কথা বলা হচ্ছে। তাহলে ওটাও একটা নজরদারির প্রকরণ হিসেবে কাজ করবে।
  • ঈশান | ২৫ অক্টোবর ২০১৩ ০৯:৪৩620548
  • ভেবেচিন্তে লিখুন না। প্রশ্নের উত্তর এড়িয়ে টেড়িয়ে যাওয়ার কথা আপনি বলেছিলেন। আমি কিন্তু কোনো প্রশ্নই এড়িয়ে যাচ্ছি না। তাই সিরিয়াস প্রশ্ন থাকলে অবশ্যই উত্তর পাবেন। কিন্তু অন্যের বক্তব্য না পড়ে এবং/অথবা বিকৃত করে চাট্টি এলোপাথাড়ি কমেন্ট করাটা অলোচনার প্রকরণ হিসেবে খুব কার্যকর নয়। আর তার উত্তর জুগিয়ে চলাও সম্ভব না। সেটা একটু প্লিজ মাথায় রাখবেন।
  • aka | 76.168.178.113 | ২৫ অক্টোবর ২০১৩ ০৯:৪৬620549
  • মডেল বলা হয় নি মানে? এই তো বললেন বিদেশী ফাণ্ডিংয়ের ওপর বেস করে নজরদারী হবে।

    আবারও বলি যে সরকার এখনই নিজে একটি কাজ করতে অদক্ষ ও করাপ্ট সেই সরকার নজরদারীর কাজে সাংঘাতিক দক্ষ ও সৎ হয়ে যাবে তার পিছনে যুক্তি কি?

    আমি বুঝলাম, সরকার এখন "ক" কাজ করে কিন্তু অদক্ষ ও অসৎ। তাই R কার্ডের জন্য যে একসট্রা কাজ তা করতে পারবে না।

    আর সরকার এখন "ক" কাজ করে কিন্তু অদক্ষ ও অসৎ। কিন্তু নজরদারীর জন্য যে এক্সট্রা কাজ তা অনায়াসে করে ফেলবে কারণ তা ঈশান বলেছে। মন্তব্য নিষ্প্রয়োজন। ঃ)
  • aka | 76.168.178.113 | ২৫ অক্টোবর ২০১৩ ০৯:৪৭620550
  • উত্তর না থাকলে প্রশ্নটাকেও ভুল বলাটা একটা স্ট্র্যাটেজি। ওসব আমরা জানি। ঃ)
  • aka | 76.168.178.113 | ২৫ অক্টোবর ২০১৩ ০৯:৪৮620551
  • গুন্নাইট। উত্তর থাকলে দেবেন কাল দেখব খন।
  • ঈশান | ২৫ অক্টোবর ২০১৩ ১০:০৭620552
  • এই দেখুন, শান্ত হলে পুরোটাই একটা পোস্টে গুছিয়ে লিখতে পারতেন। আমার উত্তর আমি দিয়ে দিই। :)

    ১। "শুধু" কোথাও বলা হয়নি। হলে দেখাবেন। নইলে ঐ মন্তব্যটি প্রত্যাহার করবেন। প্লিজ।

    ২। "আবারও বলি যে সরকার এখনই নিজে একটি কাজ করতে অদক্ষ ও করাপ্ট সেই সরকার নজরদারীর কাজে সাংঘাতিক দক্ষ ও সৎ হয়ে যাবে তার পিছনে যুক্তি কি?"

    যুক্তিটি নিম্নরূপঃ
    ক। সরকার এখন "ক" করতে পারেনা, তার কারণ হল উপযুক্ত নজরদারি ও প্রক্রিয়ার অভাব।
    খ। প্রক্রিয়ার অভাবটি মূলতঃ নজরদারি ও অ্যাকাউন্টেবিলিটির অভাব।
    গ। নজরদারির প্রকরণটিকে দক্ষতর করা হচ্ছে, নানাবিধ এজেন্টকে কাজে লাগিয়ে।
    গ। নজরদারি উন্নততর হলে প্রক্রিয়াটিও উন্নত হবে।

    এর সঙ্গে আর কার্ডের অ্যাপ্রোচের পার্থক্য হল,
    ১। আর কার্ডে সরকার কেন "ক" করতে পারেনা সেদিকে নজর দেওয়া হয়নি, কিন্তু এখানে সেটিকে অ্যাড্রেস করার চেষ্টা করা হয়েছে।
    ২। আর কার্ডে কেন "ক" করতে পারেনা ভেবেই "খ" করার দিকে এগোনো হয়েছে। এখানে আগে "ক" কিভাবে করা যায় সেটা ভাবা হয়েছে।

    আশা করি উত্তর মিলেছে।
  • aka | 76.168.178.113 | ২৫ অক্টোবর ২০১৩ ২১:৩১620553
  • ও আচ্ছা বুঝলাম আমি বললে রাগ আর ঈশান বললে যুক্তি। ঃ)

    রাগ টাগ কেন করব?

    যদি বলেন ইতিহাস পরীক্ষার মতন বড় পোস্ট করতে হবে, সে অপারগ। তবে বলে দিচ্ছি কোথায় ঝামেলাটা হচ্ছে।

    আপনার যুক্তি হল সরকার এখন অদক্ষ ও অসৎ কারণ সঠিক নজরদারী নেই। নজরদারী বসান সব ঠিক হয়ে যাবে। এবারে নজরদারী কারা করবে সেই সরকারেরই আরেক অংশ বা কোন বেসরকারী সংস্থা। আগের যুক্তি অনুযায়ী এই নতুন নজরদারী সংস্থাও - সরকারী ও বেসরকারী - অদক্ষ ও অসৎ না হওয়ার কারণ কি? ধরুন আগের যে উদাহরণ দিলাম যে নজরদারী সংস্থার সাথে স্বাস্থ্যকেন্দ্রের আঁতাত হল। স্বাস্থ্যকেন্দ্রের আধিকারিক ২০০ টাকা দিয়ে বলল ভালো রিপোর্ট দেবেন। এবং সেই মতন সবকিছু ভালো না চলা সত্ত্বেও ভালো রিপোর্ট দিল। আপনার যুক্তি হল সেটা আটকানো যাবে কি করে?

    ১। সরাসরি নজরদারিতে যে সংস্থাগুলির কথা বলেছি, তাদের সুনামের একটা ব্যাপার আছে।
    ২। তাদের কাজকর্মের উপর নজরদারির একটি ইতিমধ্যেই পরীক্ষিত পদ্ধতি আছে।
    ৩। এর পরেও স্থানীয় স্তরে কিছু জালি হবার সম্ভাবনা আছে। সেটা রোখার জন্য আছে গ। অর্থাৎ কলসেন্টার। স্থানীয় ডাক্তারবাবুর হাত সেখানে পৌঁছবেনা। বেসরকারি বড়ো সংস্থা হলে পৌঁছতো।
    ৪। এখানেই শেষ নয়। আরও চেকপয়েন্ট আছে। কলসেন্টার, সমীক্ষা এবং সরকারি রিপোর্ট পাবলিক ডোমেনে রাখা হলে, এরপর আছে পাবলিক ও মিডিয়ার নজরদারি। যে, এরা ম্যাচ করল কিনা।

    এবারে দেখুন সুনামের দরকার তখনই যখন সেই সুনাম ভাঙিয়ে আরও ব্যবসা আসে। বেসরকারী সংস্থা ও তার কর্মচারীরা স্বাস্থ্যকেন্দ্রের সাথে আঁতাত করে নির্ধারিত টাকা তো পেলই তার সাথে ওপরি ২০০ টাকা পেল। সেই ২০০ টাকা সে ভ্যালুচেনে সবাইকে ডিস্ট্রিবিউট করল। যেমন রাস্তার পুলিশে ঘুঁষ খেলে সেই বখরা থানার বড়বাবুও পায় সেই রকম। কল সেন্টারে আপনি কল করলেন যে দাদা খুব ঠ্কাচ্ছে, কল সেন্টার বলল বাজে অভিযোগ এই তো রিপোর্ট যে সব ঠিকঠাক হচ্ছে। বড়জোড় কল সেন্টারের অভিযোগের ভিত্তিতে আবার অডিট হল। এবারে হয়ত ২০০ র জায়গায় ৪০০ টাকা লাগল। আবার রিপোর্ট এল সব ঠিক আছে।

    বেসিক যে অ্যাজাম্পশনটা অর্থাৎ কিনা শুধু নজরদারীতেই অদক্ষতা ও অসততা চলে যাবে সেটা হতে পারে না কারণ যে মানুষজন নতুন কাজ করবে তারাও অসৎ ও অদক্ষ হতে পারে। তার ওপরে এই সলিউশন অনেক লেবার ইন্টেনসিভ ফলে অনেক বেশি মানুষ্জন লাগবে, সেই মানুষ জনের অদক্ষ ও অসৎ হবার সম্ভাবনা অনেক বেশি। অন্তত এতদিন আমাদের অভিজ্ঞতা তাই বলে।

    সুনামের কথা বললেন, অথচ মাথায় রইল না এনজিওরা কিভাবে টাকা নয় ছয় করে।



    এনজিও নন-প্রফিট মানেই ভগবানের বরপুত্র এমন মনে করার কারণ কি বুঝি নাই।

    তারও ওপরে এই সলিউশনে আসল কাজ অর্থাৎ কিনা গরীবদের চিকিৎসার বন্দোবস্ত হলই না। এই অদক্ষতা, অসততা এসব সারিয়ে তবে হাত দেওয়া হবে? ভারতের প্রতি প্রান্তরে একটি রোবাস্ট সিস্টেম ইমপ্লিমেন্ট করে? কতসময় লাগবে? দুই বছর? ভালো করে ভেবে দেখুন।

    উল্টোদিকে অন্য সিস্টেম যা এমনভাবে ডিজাইনড যাতে ইন্সেটিভগুলো একে অপরের এগেইনস্টে কাজ করে। হসপিটাল জালি করলে ইন্সিওরেন্স কোম্পানির ক্ষতি, ইন্সিওরেন্স কোম্পানি জালি করলে হ্সপিটালের ক্ষতি, যে বিপিএল নয় তাকে বিপিএল হিসেবে ট্রিট করে হ্সপিটাল প্রেফার্ড রেটে দিচ্ছে যা কিনা এমনি যা রেট তার থেকে কম। আর তার ওপরে সরকার পক্ষের একটি সেন্ট্রালাইজড বডির টেকনলজি ডিপেন্ডেন্ট মনিটরিং ব্যবস্থা আছে।

    দ্বিতীয় ক্ষেত্রে অ্যাজাম্পশনটা হল সরকার পক্ষের কিছু লোক সৎ ও দক্ষ, আপনি বললেন সেটা হবে না হতে পারে না। অথচ যে সলিউশন দিলেন তাতে আরও অনেক বেশি লোকের দক্ষ ও সৎ হতে হবে। ফ্যালাসিটা সেখানেই। ভেবে দেখুন।
  • ঈশান | ২৫ অক্টোবর ২০১৩ ২২:৫৭620554
  • যেটা ভুল হচ্ছে সেটা হল, গরীবের চিকিৎসার ব্যবস্থা ইতিমধ্যেই আছে। স্বাথ্যকেন্দ্র আছে। তাতে বিনিপয়সায় চিকিৎসা ও সস্তা বা কমদামে ওষুধ দেবার ব্যবস্থা আছে। ফলে গরীবের চিকিৎসার ব্যবস্থা আলাদা করে করার দরকার নেই। পদ্ধ্তিটা ঠিক করতে পারলেই হয়।

    এবার বাকিটা। আমি একেবারেই "শুধু" এনজিও বা "শুধু" বেসরকারি অডিটিং এর কথা বলিনি। "শুধু" সুনামের কথাও বলিনি। যা বলেছি, সেটা হল বহুবিধ চেকপয়েন্ট। যেগুলো ইতিমধ্যেই আছে। সেগুলোকে পুনরাবিষ্কার না করে পুনর্ব্যবহার করার কথা বলেছি। আরেকবার নজরদারির পুরো পদ্ধতিটি লেখা যাক।

    ১। প্রথম ধাপে সরকারি প্রশাসনিক নজরদারি। যেটা এই মূহুর্তে কার্যকরী নয়। সেটা রাত পোহালেই ঠিকও হয়ে যাবেনা। সেটা ঠিক করার জন্য আরও কিছু ধাপে ধাপে চেকপয়েন্ট রাখা প্রয়োজন। সে জন্য আছে পরের চেকপয়েন্টগুলি।

    ২। বেসরকারি (অর্থাৎ মূলতঃ সমীক্ষা নির্ভর) চেকায়েন্ট। এটা ঠিক কাজ করবে, গ্যারান্টি কী? না, এদের ইতিমধ্যেই একটা নজরদারির প্রক্রিয়া আছে। তার মধ্যেও নয়ছয় হয়, কিন্তু তার পরেও সরকারি প্রক্রিয়ার চেয়ে এরা এখনও বেশি দক্ষ। সমীক্ষা ইত্যাদির কাজে। সেটা কাজে লাগানো যেতে পারে। স্থানীয় স্তরে কিছু আঁতাত হতেই পারে, কিন্তু সার্বিকভাবে আঁতাতটা রোখার জন্য একটি নজরদারির পদ্ধতি আছে। কিন্তু এটা কী জালি রোখার গ্যারান্টি? না, নয়।

    ৩। ওটাই একমাত্র গ্যারান্টি নয় বলেই এর পরে আছে বিরোধীপক্ষ। যারা নিজের স্বার্থেই সরকারের খুঁত ধরে। স্থানীয় স্তরে অভিযোগ নেবার পদ্ধতিটিকে চাঙ্গা করলে এটা আরেকটা চেকপয়েন্ট হিসেবে কাজ করতে পারে। আশা করা যায়, যে, স্থানীয় বিরোধী রাজনৈতিক দলের মদতে যথাযথ কিছু অভিযোগ জমা পড়বে। কিন্তু এটাও কী ফুলপ্রুফ গ্যারান্টি? নয়। কারণ স্থানীয় স্তরে নানাপ্রকার আঁতাত সম্ভব।

    ৪। স্থানীয় স্তরে আঁতাত হওয়া সম্ভব বলেই, কেন্দ্রীয় অভিযোগ নেবার পদ্ধতি। এটাকে টেকনলজি দিয়ে উন্নত করা সম্ভব। এখানে একটা গ্যারান্টি আছে, যে, অভিযোগ জমা পড়বেই। সেটা টেকনলজি দিয়ে করা সম্ভব। কিন্তু সুরাহা হবে কিনা বলা সম্ভব নয়। কারণ, সেটা স্থানীয় স্তরের উপর নির্ভরশীল।

    ৫। তাহলে মোট চারটি চেকপয়েন্ট পেলাম আমরা। যাতে কিছু "ইতিমধ্যেই বিরাজমান" দক্ষতাকে ব্যবহার করে নজরদারি আনার কথা বলা হয়েছে। "সরকারি অদক্ষ" ব্যবস্থা একদিনে "দক্ষ" হয়ে উঠবে এরকম আশা করা হয়নি। ইতিমধ্যেই অর্জিত দক্ষতাগুলি ব্যবস্থাকে কিছুটা উন্নত করবে, আশা করা যেতে পারে। কিন্তু তার কোনো গ্যারান্টি নেই।

    ১ থেকে ৪ করলে সবচেয়ে খারাপ কী হতে পারে, সেটাই আমরা এখানে দেখব।
    ক। সরকারি প্রশাসন কিছুই করলনা।
    খ। এনজিও গুলি আঁতাত করে ভুল সমীক্ষা করল।
    গ। বিরোধীপক্ষ সরকারী পক্ষের সঙ্গে মিলেজুলে ক্ষীর খেল।
    ঘ। কলসেন্টারে জমা পড়া অভিযোগ গুলির কোনো সুরাহা হলনা।

    সবচেয়ে খারাপের মধ্যেও একটা জিনিস হল, যে, অভিযোগগুলি কমসেন্টারে জমা হল।

    এবার এই সবচেয়ে খারাপ অবস্থাটি ধরে নিয়ে আমরা পরবর্তী চেকপয়েন্টে যাব। সেটি হল, ১ থেকে ৪ পর্যন্ত সমস্ত ডেটা পাবলিক ডোমেনে রাখা। এবং সরকারের উচ্চস্তরে সেটার অডিট করা। তাতে চারটি স্তরের মধ্যে গোঁজামিলটা পরিষ্কার হয়ে যাবে। এবং উপর মহল থেকে চাপ দেবার সুবিধে হবে।

    ৬। এবার ধরে নিলাম প্রশাসনের উচ্চতর স্তরও এটা করতে অক্ষম। যেকোনো কারণেই হোক। সেক্ষেত্রে পাবলিক ও মিডিয়ার নজরদারি কাজে আসবে। এটা আকাশকুসুম নয়। স্ট্রাকচারড ডেটা থাকলে এটা হয়, আমরা জানি। যেমন একশদিনের কাজের প্রকল্পের স্ট্রাকচারড ডেটা আছে। কোন জেলা কতটা টাকা খরচ করতে পারল, সে নিয়ে পাবলিক স্ক্রুটিনি হচ্ছে, এবং সেই স্ক্রুটিনিটা, যেহেতু কেন্দ্রীয় কোনো উদ্যোগ নয়, কাজেই সেটা সর্বস্তরে ম্যানিপুলেট করা সম্ভব নয়।

    এবার,এতে লাভ কী? একটি হাসপাতালে একজন রোগিকে চিকিৎসা করা হলনা, এই জাতীয় রিপোর্ট কি মিডিয়ায় ইতিমধ্যেই আসেনা? আসে। তাতে কি অবস্থা বদলে যায়? যায়না। কিন্তু এক্ষেত্রে তফাতটা কি? না আপনি নজরদারিটা একটি হাসপাতালের একটি কেসের উপর না করে, গোটা ব্যবস্থার উপরে করছেন। একশদিনের কাজে যেমন ধীরে ধীরে হচ্ছে (একশদিনে কাজের কথাটা উদাহরণমাত্র, এখানে সুহ্ধু টাকা খরচের মনিটারিং হয়, পদ্ধতির নয়, কাজেই একটি সাবধানবাণী, যে, মডেল হিসেবে নিয়ে গুলিয়ে ফেলবেন না)।

    তা, সব মিলিয়ে ব্যাপারটা এই, যে, বাকি সবগুলি ফেল করলেও শেষতম ধাপটি বাকিগুলির উপরে চাপ ফেলবে। এনজিওদের "সুনাম" এবং ফান্ডিং নিয়ে টানাটানি পড়বে। স্বাস্থ্য একটা আলোচ্য বিষয় হবে এবং সরকারের উপর চাপ থাকবে (এম-এল-এ এমপিদের জিততে হবে তো)। ফলে সিস্টেমটা কারেকশনের দিকে একটু একটু করে যাবে। এইটা হল দাবী।
  • aka | 76.168.178.113 | ২৬ অক্টোবর ২০১৩ ০৮:২৩620555
  • অত্যন্ত ভুল হচ্ছে। বা "নজরদারী" কে ডিফেণ্ড করতে গিয়ে এক্সাসেরেশান হচ্ছে। গরীবদের জন্য স্বাস্থ্যের কোন বন্দোবস্ত নেই।

    http://www.indianexpress.com/news/healthcare-woes-india-has-1-govt-hospital-bed-for-879-people/1159232/

    ভারতে প্রতি ৮৭৯ জনের জন্য ১টি হসপিটাল বেড। ধরা যাক এরা সবাই বিপিএল নয়। ভারতে অ্যাপ্রক্সিমেটলি ২৫% বিপিএল। মানে প্রায় ২২৫ জন গরীবের জন্য ১ টি হসপিটাল বেড।

    এটাকে নজরদারী এফেক্টিভ করলেই হয়ে যাবে?

    আর নজরদারী নিয়ে অনেক কিছু বলছেন বা বলার চেষ্টা করছেন। কিন্তু বেসিকটা ক্লিয়ার করছেন না বা পারছেন না।

    ভারতে সরকারী ব্যবস্থা অদক্ষ ও অসৎ লোকে ভর্তি। আপনি নজরদারী করবেন কি করে আরও লোক এনে। কি করে এনসিওর করছেন এই নতুন লোকজন অদক্ষ বা অসৎ হবে না। কি করে এনসিওর করছেন এনারা নিজেদের মধ্যে নেক্সাস তৈরি করবে না? অদক্ষ এবং অসৎ লোকের ওপর আরও একটা লেয়ার তৈরি করলেন আরও কিছু লোক দিয়ে তারা কেন সৎ হবে, দক্ষ হবে সে কথা বললেন না।

    অন্য প্রসঙ্গেঃ

    নজরদারী শুনলেই আমার মমতার নজরদারীর কথা মনে পড়ে এখন, মুখ্যমন্ত্রীত্বে এসে মমতা তখন যখন প্রতি পাতায় সিপিএমের ভুত দেখছে তখন নজরদারী কথাটা খুব পপুলার হয়েছিল। আবাপ ও বিভিন্ন ডকুমেন্টে।
  • π | ২৬ অক্টোবর ২০১৩ ০৮:৪৮620557
  • 'ভারতে সরকারী ব্যবস্থা অদক্ষ ও অসৎ লোকে ভর্তি। '

    আর বেসরকারি ব্যবস্থা ?
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লাজুক না হয়ে মতামত দিন