এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • মার্কেটের মা!

    Anamitra Roy লেখকের গ্রাহক হোন
    অন্যান্য | ০৮ জানুয়ারি ২০১৪ | ১৫০৬৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Anamitra Roy | ০৮ জানুয়ারি ২০১৪ ০৫:১৫630228
  • সাহিত্য মাড়াবনা! আগে একবার মাড়িয়ে ছিলাম, পরে পাতাটাই আর খুঁজে পাই নি। বোঝাই যাচ্ছে, এটি একটি মা প্রধান লেখা এবং এখানে মাঝে মাঝে মাসি ও হবে । তবে সবার আগে যেটা জরুরি সেটা হলো প্রথম পোস্ট এর পর সফল ভাবে আপডেট সহ পাতাটা রিলোড হওয়া, না হলে উত্সাহ হারিয়ে যাবে আবার। কারণ, সত্যি বলতে কেন লিখছি জানি না, সম্ভবত নিজেকে অতিব্যবহৃত অথবা অব্যবহার্য মনে হচ্ছে তাই, এবং তার সাথে তুলকালাম খিস্তি করতে ইচ্ছে হচ্ছে মাস তিনেক ধরে। কিন্তু সালা, সেই সময়টাও পাচ্ছি না। তায় খিস্তি করলে লোকে উদ্ধত ভাবে (যদিও তাতে ব্যাঁকা বা ছেঁড়া যাওয়া দূর অস্ত, পাতাও নড়ে না)। তো কি করব বুঝতে না পেরে ভাবলাম লিখি। কেউ পড়লে ভালো, না পড়লে তো পুরো পোয়াবারো! কিন্তু পড়ুন বা না পড়ুন, জ্ঞান দেবেন না। দয়া করে ওই মহান কর্তব্যটি থেকে বিরত থাকবেন। বেসিকালি আমার এখন একটা বালবীচি পেপার লেখার কথা ফিমেল সাবজেক্টিভিটি ও প্যট্রিঅর্কি বিষয়ক। কিন্তু আমি লিখছি না। না লিখে এখানে হুলাবিলা করতে যে এসেছি তার কারণ আমার জ্বলছে! এবং নিতম্বেও বাঘা বাঘা ফোঁড়া! আগেই বলে নিলাম, এরপর কেউ খোঁচাতে এলে নিজেদের ধুতি-শাড়ি নিজেরাই আগে থেকে লকার এ জমা রেখে আসবেন।

    গুরুচন্ডালি-র কর্ত্তা দের বলছি, লেখাটি অপ্রাসঙ্গিক এবং অসুবিধাজনক মনে হলে উড়িয়ে দেবেন। বুঝে যাব, লিখব না। আর পরে কখনো ইচ্ছা হলে সে আমার লেখার অনেক জায়গা আছে। নিতান্ত ঘরে বসে থাকি কাউকে লেখা ফেখা দেই না, লোকজন ও চেয়ে চেয়ে হেদিয়ে গেছে, আজকাল আর চায় না তাই। তবে আগে থেকেই বলে রাখছি, যদি এই লেখা কন্টিনিউ করে তবে তথাকথিত কমফোর্ট জোনের বাইরে দিয়েই সম্ভবত চলাফেরা করতে চলেছে। এবং আপনাদের সাইট বলেই আপনারাও যে সবসময় সেফ থাকবেন এমন টা নাও হতে পারে। অতএব, দেখা যাক কার ডেমোক্রেসির আঁচল কত লম্বা!

    কারুর কমেন্ট করার প্রয়োজন বোধ হলে, যদি সম্ভব হয় অন্য থ্রেড খুলে নিয়ে করবেন। লেখাটা আমি একাই লিখতে চাইছি, দশজনের সাথে নয়। মূলত আমি একজন দাড়িমুখো ভালো ছেলে, তবে কিনা দাড়ির তলায় অনেক চুলকানি-ও আছে, তথা চর্মরোগ। সেইসবের কিছু নথিপত্র সর্বাগ্রে জমা করতে চাই। তারপর ভেবে দেখব কি করা যায়। এমনি তে কোনো রুট ম্যাপ নেই, তবে কিনা কারো কারো বাবার বিয়ে দেওয়া হতে পারে এখানে। বলা যায় না, সবার ঠিকুজি কুষ্ঠি তো আর নিয়ে ঘুরছি না, হয়ত এদের কেউ আপনার আত্মীয় বা নিকটজনও হতে পারেন। এবার একবার রিলোড মেরে দেখে নেই আগে
  • riddhi | 146.165.223.47 | ০৮ জানুয়ারি ২০১৪ ০৫:২৬630251
  • এই টইটা জমবে।
  • Anamitra Roy | ০৮ জানুয়ারি ২০১৪ ০৫:৪২630262
  • প্রথম আপডেট সফল। অর্থাৎ কিনা মা তারার হাত আমার মাথার ওপর-ই রয়েছে। এখন প্রশ্ন হলো আমার এত চুলকানি কেন? আমার মা ইস্কুলে পড়িয়ে জীবন কাটিয়ে দিল আর বাবা মফস্স্বল এ নাটক করে, আমি সালা পারলাম না কেন! এ প্রশ্নের কোনো উত্তর আমার কাছে নেই। হয়ত এই লেখা লিখে চলার মাধ্যমে এ বিষয়ক কিঞ্চিত আত্মজ্ঞান আমি লাভ করতে চলেছি! সেই জন্যেই হয়ত কসমোস আমার পোঁদে লাঠি মেরে এই confrontation এর দিকে ঠেলে দিচ্ছে।
    তো, চুলকানি আমার ছোটবেলা থেকেই প্রবল কিন্তু গোল বাধলো ২০০৫ এ যখন বুঝলাম মফস্সলে মাড়িয়ে লাভ নেই, কলকাতায় বোম মারতে হবে। তার জন্যে প্রথমে কলকাতায় গিয়ে থাকতে হবে, শহরটা চিনতে হবে ভালো করে। যাচ্ছিলাম খন্যানে ইনজিরি অনার্স পড়তে চলে গেলাম গলফ গ্রীন এ সাংবাদিকতা মাড়াতে। এই হলো মাড়ানোর শুরু। তারপর থেকে এই বাংলা বাজারেই, এই ত্যারচা ভাবেই। অবশ্য পাশের পাড়া থেকে সোনামুখ ছেলে স্যাম্পেল মার্কা বিদেশ গেছে, হে হে, শিকাগোর দাঁড়ে বসে ময়্নাপাখি সেজে দোল খেয়েছে মার্কা আত্মপরিচয়ের থেকে এই ত্যারচা মাড়ানো আমার কাছে অনেক বেশি আদরের ব্যান্ডেল হাওড়া লোকাল, অনেক পরিচিতও। ১১ ক্লাসে পড়ার সময় থেকেই বন্ধুরা পাগল বলে ডাকতে শুরু করে দিয়েছিল। এখন ভাবি, কি প্রচন্ড বিচক্ষণ এবং দূরদর্শী-ই না ছিল তারা। নিশ্চয়ই সবকটার LIC হয়ে গেছে এতদিনে, ফ্ল্যাট কিনে ৫ বছরে অর্দ্ধেক লোন ও শোধ করে ফেলেছে নিশ্চয়ই। আর আমি, যেহেতু পাগল, মাড়িয়ে বেড়াচ্ছি , প্রথমে লিটিল ম্যাগ, তারপর হাংরি, তারপর মাওবাদী, তারপর নো বাজেট সিনেমা, তারপর ওয়ান রুপি ফিল্ম প্রোজেক্ট। কিন্তু আমি এমনই বোকাচোদা যে এখনো একটা ম্যাকবুক প্রো কিনে উঠতে পারলাম না। এই তো হপ্তা দুএক আগে ভুবনেশ্বর এ এক activist ফিল্ম মেকার বন্ধু দেখাচ্ছিল, i -mac pro , বার্লিন থেকে কারা যেন ডোনেট করেছে। ভেতরে একই সাথে fcp সেভেন আর টেন লদ করা। বলছিল ওর ছবির জন্যে স্বয়ং অরুন্ধতি রায় দেড় লক্ষ টাকার অনুদান দিয়েছেন। আমি আর কি বলব, একে বাঙালি, এমনিতেই সব বনসাই, আনন্দে হতাশায় অভিমানে ছোট নুনু আরো ছোট হয়ে গেল। মনে হলো দৌড়ে বেড়িয়ে গিয়ে রাস্তায় যাকে পাই ক্যালাতে শুরু করি। আর জিগ্গেস করি, "কেন, বল শালা কেন! বলতেই হবে, নিলে মেরেই দেব আজ"! ইত্যাদি ইত্যাদি!
  • | 127.194.81.204 | ০৮ জানুয়ারি ২০১৪ ০৫:৫৯630273
  • ভালো হচ্ছে এটা বলা যাবে তো নাকি? ঃ)

    খুব এনজয় করছি। লিখুন।
  • Anamitra Roy | ০৮ জানুয়ারি ২০১৪ ০৬:০৬630284
  • লিখতে গিয়ে অনেক ভুলভাল হচ্ছে। লাথি হয়ে গেল লাঠি, আর লোড হয়ে গেল লদ। কিন্তু যে উদ-গান্ডু নিজের জীবনেই এত গন্ডগোল ঘটিয়েছে তার কাছে এসব ভ্রান্তি কোনো অর্থই রাখে না। বস্তুত সব কটা বানান ঠিক লিখে ফেললে তো আর দু বছর আগে ফিরে যাওয়া যাবে না। ব্যাঙ্কে আড়াই হাজার টাকাই পড়ে থাকবে । আর পড়ে থাকবে অনন্ত জিজ্ঞাসা "আমি এত বড় বকরীচোদ কেন"? এই যে নিজের বিপ্লব মাড়ানোর আখ্যান লিখছি, এটা এখানে লেখার আগে একবার হারপার কলিন্স এর সাথে কথা বলে দেখলেও তো পারতাম। ওরা তো সুদিশ কামাথ এর গ্রাফিক নভেল ছাপছে। একটু রেকো নিয়ে চলে গেলে কি আর তাড়িয়ে দিত? ওদের এত বড় ব্যবসা! ওয়ান রুপি ডায়েরি জাতীয় কিছু একটা sellable প্যাকেজ করে বেচতে পারতো না ওরা?
    এসব ভাবলেই মন খারাপ হয়ে যায়। সারা দেশের আট টা বড় শহরের দশ টা মাল্টিপ্লেক্স এ ছবিটা রিলিজ হয়ে যাবে। দশ থেকে বারো লক্ষ টাকার ব্যাপার। কিন্তু ২ লক্ষ ৭২ হাজার তুলতেই যে ৪৭৪ দিন লেগে গেল। উল্টে নিজের পকেট থেকে ৮০ হাজার টাকা খরচ হয়ে গেল। কাকে ভরসা করব! মার্কেটিং আমি জানি না। যেটুকু জানি, করতে রাজি নই। অসম্ভব আনেথিকাল গোটা ব্যাপারটা। এত ঢপ আমার ধর্ম্মে সইবে না। কিন্তু মার্কেটিং ছাড়া কিসসু হবার নয়। পাবলিক বড় আমুদে জীব। সামনে পেলে গদগদ, গড় করা বাকী রাখে না পারলে, আবার ফেসবুকে খিস্তি করে। কীসব যেন, মফস্সলের মনি কাউল, বোম দেখো কিন্তু লিটিল ফিস এর ছবি দেখো না! দেখবে কেন মাদারচোদ, সান ড্যান্স ফিল্ম ফান্ড পয়সা ঢালেনি তো, জাপান ব্রডকাস্টিং কর্পোরেশন টাকা লাগায় নি তো। সালা ক-অক্ষরের বাচ্চা, যদি কোনো দিন এরকম টাকা হয় যে দশ হাজার টাকা ফিস দিয়ে ঢুকে প্রোজেক্ট পিচ করতে গায়ে লাগবে না, তোরা FTII র SRFTI কে কার মুখে মুতবি ঠিক করে রাখিস।
  • Anamitra Roy | ০৮ জানুয়ারি ২০১৪ ০৬:৩২630295
  • আজকে এসব কথা বলতে হচ্ছে তার জন্যে আমি নিজে ছাড়া আর কেউ দায়ী নয়। গ্র্যজুএট হওয়ার পর এবং মাস্টার্স করার পর দুবার সুযোগ ছিল ফিল্ম স্কুলে যাওয়ার। অভিষেক যেমন চলে গেল, স্কলারশিপ নিয়ে। আমি স্কলারশিপের ব্যাপারে জানতাম না, তারপর বিপ্লব ও ছিল বটে। ভাবলাম যে কোর্সে এত টাকা খরচ হয় যে দেশের মানুষের একটা নির্দিষ্ট ক্লাস ছাড়া ভর্ত্তি-ই হতে পারবে না, সেই কোর্স আমার দরকার নেই। ভালো কথা, ফলে যা হওয়ার তাই হলো, ২০০৮ থেকে যে কাজ গুলো আমরা করলাম historically দেখতে গেলে সেগুলো হলো ---
    ১। ভারতবর্ষে প্রথম নো বাজেট ফিলম্মেকার দের কোলাবরেটিভ তৈরী হলো
    ২। ইন্দাস্ত্রী-র বাইরে প্রথম ফিলম্মেকার দের কোলাবরেটিভ হলো যারা কিনা ফিকশন নিয়ে কাজ করে
    ৩। ইন্দাস্ত্রী-র গ্লস ফলো করা ছেড়ে অন্য ভাষা খোঁজার কাজ শুরু হলো (যা কিনা ডগমা ৯৫ করতে চেয়েছিল স্ব-আরোপিত বিধিনিষেধ মেনে সেটাই, কিন্তু স্বতস্ফুর্ত ভাবে)
    ৪) এই দেশে প্রথম ইন্ডিপেন্ডেন্ট ছবির ডিরেক্ট টু ডিভিডি রিলিজ হলো কোনো কর্পোরেট হাউস এর সহায়তা ছাড়াই।

    কিন্তু পাবলিক চিনলো লাভ ইন ইন্ডিয়া, চারটি দেশের কো-প্রডাকশন। পাবলিক চিনলো গান্ডু! কেন? না প্রথমবার নাকি ফিমেল ফ্রন্টাল নুডিটি দেখানো হলো ভারতীয় ছবি তে। পাবলিক সালা কিরকম গান্ডু! সিদ্ধার্থ, ক্লাউড ডোর - পাতি ভুলে গেল ! সিদ্ধার্থ-র ডিরেক্টর না হয় বিদেশী, কিন্তু কেউ যদি বলে যে ক্লাউড ডোর জার্মান কো-প্রডাকশন, তাহলে তাকে জিগ্গেস করা যাক যে Celine Loop কবে থেকে ভারতীয় হলেন? আমার হাউসে স্পিলবার্গ কাজ করলে তাঁকেও কি ভারতীয় ধরে নেওয়া হবে?

    যাক, একটু রাগ কমেছে এতক্ষণে। যাই, ফিমেল subjectivity টা নামিয়ে দিয়ে আসি!
  • sosen | 125.241.9.135 | ০৮ জানুয়ারি ২০১৪ ০৮:৩০630306
  • আবার কখন রাগটা বাড়বে ? পড়ছি
  • Anamitra Roy | ০৮ জানুয়ারি ২০১৪ ০৮:৩৮630317
  • পেপার শেষ করে এলাম। আবার কি হবে এসব লিখে জাতীয় ফিলিং টা হচ্ছে। আসলে শুরুর রাগটা বেরিয়ে গেছে তো এক ঝটকায়। আবার ভাবছি আমি না লিখলে অন্য কেউ তো লিখবেও না আমার হয়ে। আমার তো আর সুরজিত নেই এই সময় তে রোববার করে ঢাক পেটানোর জন্যে। মজা ভালই, বেশ আমি শ্রীপর্না-র সাক্ষাত্কার নিলাম কি শ্রীপর্না আমার, বাইরের লোক তো আর জানে না কে কি, দে ছেপে, সাংবাদিক প্রশ্ন করুক কি হাউসের লোক, ছাপলে তো সবই দেখতে একই রকম লাগে। আজকের রাশিফল টা এখনো দেখা হয়নি শত্রু বৃদ্ধি বিষয়ে কিছু লেখা আছে কিনা। পিঠ ব্যথা এবং শ্লেষ্মা বিষয়ে নিশ্চয়ই লেখা আছে। আসলে শ্লেষ্মা টা এত বেশি মাত্রায় জমে গেছে ভেতরে যে বাইরে না ছিটিয়ে আর উপায় নেই। বাকি কার কি ছেঁড়ার আছে ছিঁড়ে নে। তোরা যেদিন ছিলি না সেদিন ও ছিলাম, তোরা যেদিন থাকবিনা সেদিন ও থাকব। কাজ করে যাওয়ার ইচ্ছা হলে করে যাব, না হলে বসে যাব, সাইকেলের গ্যারেজ খুলবো দরকার হয়, ভড়ং করতে আসব না।

    ছোট ভ্হ্হত পোস্ট এই লিখি। আরো বেশি impulsive হওয়া যাবে বরং। সেটাই দরকার। ন্যাকাচোদা সেজে তো অনেকদিন কাটালাম। এই প্যাটার্ন টা আমার জমলো না। শিক্ষার প্রমান যদি ভড়ং করে দিতে হয় তাহলে নাহয় আমি অশিক্ষিত আর বাকি সব জিজেকের বাচ্ছা! মাথা টা আমারও পুরো খারাপ নয়। সাড়ে তিন লাখের ছবি কনসাল্টেন্সি র পি আর ছাড়া স্ল্যাম ড্যান্স যে যাবে না সেটা আমিও জানি। কাজেই আমার হারানোর কিছু নেই। তবে হ্যা, মাড়ানোর এখনো অনেক বাকি আছে, অন্তত ঘরের মাঠে!
  • Anamitra Roy | ০৮ জানুয়ারি ২০১৪ ০৮:৪৯630328
  • ওপরে, বিষয় এর তলায় ওই যে দেগে দেওয়া আছে শুরু করেছেন অনমিত্র রায়, ওটা মতেই প্রকৃত তথ্য নয়। মা যখন মার্কেটের, শুরুও করেছেন ওই মার্কেটই। যার অন্তিম সংযোজন হলো "Now you need a Kiran Rao for your film" তথা, ভাই, সার্টিফিকেট নিয়ে এসো। ভোটার কার্ড দেখাও, সে কি তোমার আধার কার্ড হয়নি এখনো! ওপেন ম্যাগাজিনে লিখল না তো কিছু। ছবি করেছ বেশ করেছ কিন্তু এ ছবি কি চলবে? যদি না চলে হলের খরচা কি তোমার বাবা দেবে? ধরে অন চাঁদ পানা একখান সেলেব্রিটি যার quote পোস্টার এ ছাপলে কোম্পানি-র goodwill বজায় থাকে। সেই প্রমোশন এর বিনিময়ে নাহয় ২০% ছার নিয়ে নিও মোটের ওপর। কারণ তোমার ছবি পাবলিক এমনিও দেখবে না অমনিও দেখবে না। এলিটস্য এলিট ও চেন্নাই এক্ষ্প্রেস আর চাঁদের পাহাড় দেখে এসে ফেসবুকে সাটায়ারিকাল নোট্ লিখে ভাববে "কি দিলুম! শালা যদি চন্দ্রিল এর আগে জন্মাতুম দেখিয়ে দিতুম হ্যাটা করে কয়"! অতএব বত্স, ধরে আনো মত্স, যার গন্ধে পিলপিল করে লোক জমে যায় চারপাশে। "ফিল্ম তো বানা লিয়ে, অব পইসা ভি তো বানানা হ্যায়। তুমে ভি অর হামে ভি। বর্না রিলিজ কা ক্যা ফায়দা!"
  • Anamitra Roy | ০৮ জানুয়ারি ২০১৪ ০৯:০৫630229
  • এক ছিল শুওরের বাচ্চা অসীম রায়। ২০০৬ সালের বইমেলার সময় সে তখন হেয়ার স্কুলের অ্যালুমনি এসোসিয়েশন এর সেক্রেটারি। ২৭০০ টাকা ঝেড়ে দেওয়ার তাল করেছিল ম্যাগাজিন ছেপে দেওয়ার নাম করে। আরেক ছিল শুওরের বাচ্চা সব্যসাচী মজুমদার, বাপ সারাজীবন নাম না জানা কমিউনিস্ট পার্টি করে করে পরলোকগমন করলেন, ছেলে ভায়া জহর সেন মজুমদার বিভাস রায়চৌধুরীর ল্যাজ পাকড়াও করে দেশের কবি দশের কবি হয়ে বসলেন। যদিও ছন্দমারানি দের আমার কবি খুব কমই মনে হয়, অধিকাংশই চটুল ছড়াকার, তাও দেশ বলে কথা, যেখানে কিনা অমিত্রাক্ষর মারানি বাপে জানে না কি লিখছে কেন লিখছে দের রাজত্ব, সেখানে এক সারি তে, কম কথা! সে যা করেছে বেশ করেছে কিন্তু আমাদের পত্রিকার ম্যাটার গুলো হারিয়ে দিল শালা! বেকেটের ওপর নীলোত্পল রায় এর লেখা, স্বর্গত তন্ময় মন্ডল এর রাক্ষসজন্ম পর্যায় এর ৩ টে লেখা যার কপি তন্ময় দার কাছেও ছিল না! এই করে করে ২০০৭।
    তারপর আবার ছাপাখানার খচ্রামি। মার্কস বাদী সন্দীপন বাদী স্নিগ্ধেন্দু ছাপাখানার সামনে কাগজ পেতে অবস্থান বিক্ষোভে। লাভের লাভ এত বাজে প্রিন্ট এলো যে ২৫০ কপি-র টাকা দিয়ে মনের দুঃখে আমরা ১৫০ কপির বেশি বইই তুললাম না। তার ওপর আবার কভার এ ক্রোড়পত্র হয়ে গেছে ক্রোরপত্র। নবারুণ বই দেখে ধাতানি দিলেন। তিন মাস পর মারুফ হুসেন জানালেন ব্যাস নামক কোনো পত্রিকার কথা নবারুণ কোনদিন শোনেননি বলে জানিয়েছেন। পত্রিকার ভেতর অনার ইন্টার্ভিউ টা তাহলে কোত্থেকে পয়দা হলো কে জানে। আচ্ছা স্যার, আপনাকেও চিনলাম।
  • Anamitra Roy | ০৮ জানুয়ারি ২০১৪ ০৯:১৩630240
  • এরপর উত্সাহ দিলেন শৈলেশ্বর ঘোষ। ওনার ও সাক্ষাত্কার ছিল বাংলাসাহিত্যে প্রতিষ্ঠান বিরোধিতা বিষয়ক আমাদের ক্রোর্পত্রে! বস্তুত, আমি যেদিন গ্রেপ্তার হলাম সেদিন উনিই সব চেয়ে বেশি খুশি হয়েছিলেন। হাংরি আন্দোলনের পুনরুজ্জীবন ভেবে বসেছিলেন বোধহয়। কবিতা উত্সব এর বিরোধিতায় লিফলেট বিলি করে তরুণ কবি গ্রেপ্তার। এবার নিশ্চয়ই মিডিয়া আবার হাংরি রেফারেন্স টেনে ওনাদের কথা বলবে। কিন্তু পরের দিন সকালে ফোনে যখন কথা হলো শৈলেশ্বর জানালেন " তোমরা যে কবিতা উত্সব এর বিরোধিতা ছাড়াও কৃষিজমি অধিগ্রহন নিয়ে কনভেনশন ডেকে সেই মর্মে পোস্টার ও মারবে সেটা তো আমায় আগে জানাও নি! না না, এসবে আমার মোটেই সমর্থন আশা কোরো না"!

    মানুষের ছোট খাটো বিষয় নিয়ে এত ফাটে কেন? বটগাছ কি এভাবেই উলটায়?
  • সিকি | ০৮ জানুয়ারি ২০১৪ ০৯:২২630243
  • অনমিত্র বড় হলে অমিতা বচ্চন হবে। বিয়াপ্পোক অ্যাংরি ইয়ং ম্যান লাগছে।

    পড়ছি। লিখে যাও।
  • Anamitra Roy | ০৮ জানুয়ারি ২০১৪ ০৯:৩৩630244
  • ৮ ই ডিসেম্বর, ২০০৬।
    সেদিন সকালে, শেওড়াফুলির কাছে জি টি রোডে, সাংবাদিক দের ওপর লাঠিচার্জ হয়েছিল। বিশদে গোটাটা মনে নেই। তবে দু খানা ক্যামেরা ভেঙ্গেছিল আর তারা নিউজ এর উপেন কল্যা-র কলার বোন ভেঙ্গেছিল এটুকু মনে করতে পারছি। এছাড়া আমি আমার ছোট মামা (অকাদেমি প্রাপ্ত নাট্যকার শ্রীমান শিবংকর চক্রবর্তী) কে ফোন করে তাঁর কমিটেড কমরেড গিরির জন্যে বাবার বিয়ে দিয়েছিলাম এবং আমার সাংবাদিকতার স্যার, সেই সময় আজকাল পত্রিকার চিফ নিউস এডিটর, শ্রীযুক্ত রাজীব ঘোষ, তাঁরও মাতামহ অথবা পিতামহের বিবাহ সম্পন্ন হয়েছিল পুর্বসুচনা ছাড়াই। এরপর সন্ধেবেলা নন্দন চত্ত্বর থেকে আমি আর অয়ন উঠে গেলাম। আরো তিনজন ছিল, তারা হাওয়া বুঝে নিরীহ মুখ করে সাইড হে গেছিল। অয়ন টের পায়নি, আর আমার শহীদ হওয়ার টেন্ডেন্সী, কাজেই। যাক গে, সে গল্প এখানে বলব না। এই সব গ্রেপ্তার হওয়া মার্কা নকশালী গন্ধওয়ালা গল্প পরে আপামর বাঙালি হেবি ভালগার রকম মজা পেয়ে থাকে। কিছু লোক, হয়ত অন্য কিছু লিখে চালাতে পারবে না বলেই সেই মজা টা সার্ভ করেও থাকে। এতে লেখার কাটতিও বজায় থাকে এবং মহানও হওয়া যায়। আমি তাঁদের মধ্যে পড়তে চাই না। যেটা বলার জন্যে এই প্রসঙ্গে আশা, সেটা হলো কলকাতা পুলিশ কে ধন্যবাদ। সেদিন ওরা তুলেছিল বলেই পরদিন থেকে টের পেয়েছিলাম কলকাতায় শুওরের বাচ্চা কয়প্রকার ও কি কি!

    মন্থন কাগজের একটা মাল ছিল, শুভ নামে, সে প্রায় ই ফোন করে জিগ্গেস করতে শুরু করলো আপনাদের পরবর্তী কর্মসূচি কি এবং কোথায়! যত বলি দাদা, আমরা নিতান্তই পত্রিকা করি, কে কার কথা শোনে! দৈনিক Statesman এর রিভিউকার রুদ্রদেব (পদবি ভুলে গেছি) সেও লিখল, প্রতিদিন ও লিখল। তো আমরা কিছুটা পত্রিকার জন্যেই আবার কর্মসূচি নিলাম। মানুষের মুখে শুওরের নাক আরো স্পষ্ট হতে লাগলো। এইসব শুওরের আবার লাল ডানাও আছে। অর্থাৎ কিনা মার্কসবাদী শুওর!

    আজ পিঠ ব্যথা হে গেছে। ঘুমিয়ে উঠে আবার যখন রাগ হবে লিখতে আসব!
  • Anamitra Roy | ০৮ জানুয়ারি ২০১৪ ০৯:৪৫630245
  • ঘুম হবে না! রাগ বাড়িয়ে আসছি।
    প্রসঙ্গত ব্যাসের প্রথম সংখ্যা এখানে পড়া যাবে
    http://byas1stissue.blogspot.in/
  • Anamitra Roy | ০৮ জানুয়ারি ২০১৪ ১০:১৬630246
  • করণ জোহার কে হাসতে দেখলেই আমার দাঁত গুলো ভেঙ্গে দিতে ইচ্ছে করে।
    সে যাই হোক, কথা হচ্ছিল শুওরের বাচ্চা নিয়ে। ২০০৭ সালে কোনো কারণে লিটিল ম্যাগাজিন মেলা কিছুদিন পিছিয়ে গেছিল। কারনটা মনে নেই, তারিখ টা মনে আছে। ২৬শে জানুয়ারী, ২০০৭।
    আমাদের ভ্যানে তুলতে এসে পুলিশ ঘেরাও হে গেছিল। ৬ই ডিসেম্বরের ব্যাপার টা ছিল আসলে IB-র চাল।যাদবপুর থেকে না বেরোলে অভিষেকদা কে ধরা যাচ্ছিল না। তাই এখানে দুটো বোরে খেয়ে ওখান থেকে হাতি কে নড়তে বাধ্য করা। অভিষেকদা বেরিয়েছিল, আরো অনেক বেরিয়েছিল হেস্টিংস থানায় আসার জন্যে। তারা সবাই এখন কে কোথায় তাও জানি না। সবাই কে ফ্লাই ওভারের ওপর গ্রেপ্তার করা হয় গাড়ি দাঁড় করিয়ে। ছেড়েও দেওয়া হয় সবাই কেই। অভিষেকদা ছাড়া। এই ঘটনাটি ঘটে যাওয়ার পরই আমাদের কেও হেস্টিংস থেকে রিলিজ করে দেওয়া হয়। অভিষেক দা পরের দিন কোর্ট থেকে ছাড়া পেয়ে যায়।
    এই গোটা ব্যাপারটার পাল্টা ছিল ২৬শে জানুয়ারির প্রোগ্রাম। লিটিল মাগাজিন মেলায় পোস্টারজামা পরে ঘুরে ঘুরে স্লোগানবাজি। যথারীতি মুরগি গুলো ধরতে আসে। আপনারা এভাবে এখানে এসব করতে পারেন না। বাইরে চলুন ইত্যাদি। বাইরে যে ভ্যানসে তো সবারই জানা। কিন্তু এবার স্টল থেকে প্রকাশক সম্পাদকরা বেরিয়ে এলেন। একী! এখানে মেলার ভেতর এত পুলিশ কি করছে! পুলিশ উল্টে ঘেরাও হয়ে গিয়ে পিছু হঠতে বাধ্য হলো। বেসিকালি, ৬ই ডিসেম্বরের ঘটনার ফলে বেশ কিছু জলঘোলা হয়ে গেছিল তদ্দিনে। এই যে কলেজ স্কয়ার এর লিটিল মাগাজিন মেলা এটাও শুরু হয় ওখান থেকেই। ওই ঘটনার প্রতিবাদে। সন্দীপ দত্ত সরকারি মেলায় আসবেন না বলেছিলেন এবং অন্যদের ও অনুরোধ করেছিলেন বয়কট করতে। হাওয়া টা সবাইই তের পাচ্ছিল। আরেকটা ঘটনা যেটা ঘটেছিল সেটার নাম লিটিল ম্যাগাজিন সমন্বয় প্রস্তুতি মঞ্চ। আমাদের গ্রেপ্তারির প্রতিবাদেই তৈরী, কিন্তু আমি একটা মিটিং এও যাইনি। কারণ, এগুলো পলিটিকাল চুল্কিবাজি। যাকে পাওয়া যায় সামিল কর! ফলস্বরূপ যা হওয়ার তাই হয়েছে। কিছু লোকের হাতে কলাগাছ গজিয়েছে। বিজল্প জাতীয় জিনিসপত্র তৈরী হয়েছে।
    ফ্রন্ট পলিটিক্স এ আমার উত্সাহ ছিল না। ওরা যেটা নিয়ে ভাবত না সেটা নিয়ে আমার উত্সাহ ছিল। লেখা! কনটেন্ট আর ফর্ম। কিন্তু মাথা গরম হলো পরের দিন সকালে কাগজ দেখে। জিতেন নন্দী আর প্রেমাংশু আচার্য মস্ত কোট ঝেরেছেন। কিন্তু মাল দুটো কারা? এক বন্ধু বলল ছিল ছিল , ওখানেই ছিল। আমি আবার জানতে চাইলাম, তাতে বলা হলো আরে জিতেন নন্দী কে চিনিস না? আরে সেই যে রে গতবার যে সিপিএম এর ক্যাডার দের হাতে মার খেল!

    আমি বললাম, আচ্ছা!
  • Anamitra Roy | ০৮ জানুয়ারি ২০১৪ ১০:৩৪630247
  • তুমি যখন সংসদীয় দলের কর্মীর কভারে কাজ করছ, তখন সংসদীয় দলের কর্মীও তোমার ক্যাডার সেজে কাজ করতেই পারে। বিপ্লবী ধান্দাবাজের মুখোশে কাজ চালিয়ে নিতে পারলে ধান্দাবাজ বিপ্লবীর মুখোশ পড়তে লজ্জা পাবে? তাই কখনো হয়?

    সবাইকে সব ডেরা চেনাতে নেই সেই জন্যে!

    যাই হোক, আমি ন্যারেটিভের মুডে চলে গেছি। পয়েন্ট এস্টাবলিশ হলো কিনা কোনো তাতে আমার কিছু এসে যাচ্ছে না আপাতত। আর তাছাড়া কার কাছে কি প্রমান করার আছে? ২০০৭ এর মাঝামাঝি রাজনৈতিক সংগঠনের কাজকর্ম থেকে পুরোপুরি সরে আসি। পত্রিকার দল টাও ভেঙ্গে যায়। ভেঙ্গে যায় বলতে একটি আপদ বেরিয়ে যায় ব্যাক্তিগত ইগো জাতীয় কোনো কারণে। হযেছিল কি, যাদবপুরে এক পাগল ছিল। নাম ভুলে গেছি, যদ্দুর মনে পড়ছে অমিত চক্রবর্ত্তী জাতীয় কিছু, তবে চত্তরে সে বেশ পুরনো। ফেটসু তে কিছু একটা ছিল সে। আর তার আম্বিসান ছিল নাকি পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী হওয়া। তো আমাদের এই বন্ধু টি তাকে পত্রিকা বিষয়ে বলতে গিয়ে আমার নাম উল্লেখ করে টীম এর লোক হিসাবে। তাতে সে ফট করে আমার একটা লেখার নাম করে জিগ্গেস করে অমুক টা যে লিখেছিল? বেচারা বন্ধুটি বোধয় এটা মেনে নিতে পারেনি। নামজাদা লেখকের লতায় পাতায় আত্মীয় সে, আর কোন সাংস্কৃতিক উদ্বাস্তু কি এমন লিখল যে নাম করে বলে দেওয়া যাবে! ভারী লজ্জার ব্যাপার! এ ঘটনা ওই যে সব্যসাচীর কথা বললাম অর সাথেও হযেছিল প্রতিভাসে। নিজের লেখার জন্যে তদ্বির করতে গিয়ে কথায় কথায়। তার সাথেও সম্পর্কের অবনতির সেই সুরুয়াত!

    ৬ মাসের পস! তারপর খসড়া সংখ্যা। দেখে নিতে পারেন এইখানে http://byaskhasrasankhya2007.blogspot.in/

    তার ৩ মাস পর শীত ইস্তেহার। কোথাও পাওয়া যাবে না। ব্লগেও নেই কোনো।

    তার এক মাস পর শব্দপ্রক্রিয়াকরণ!
    http://shabdoprokriyakoron.blogspot.in/

    আপাতত, আবার একটু উঠব। ফিরে এলে এখান থেকে শুরু করা যাবে।
  • a | 113.15.250.12 | ০৮ জানুয়ারি ২০১৪ ১১:০৬630248
  • ধুস, চিরকালীন বাংলা ভাট, এই হলে ঐ হত আর এরা আমাকে চিনতেই পারল না!!
  • siki | 135.19.34.86 | ০৮ জানুয়ারি ২০১৪ ১১:১৭630249
  • অনমিত্র বাংলা ভাষায় একটু টুইস্ট আনো।

    মার্কেটের মা - এটা খুব ক্লিশে হয়ে গেছে। তোমরা কলকাতা চষে বেড়াও, জানো না এর নতুন ভার্সন হচ্ছে, মার্কেটের "ভাই হয়েছে"? ;-)
  • দেব | 111.222.175.132 | ০৮ জানুয়ারি ২০১৪ ১১:৪১630250
  • ' নো বাজেট ফিলম্মেকার' জিনিসটা কি?
  • Anamitra Roy | ০৮ জানুয়ারি ২০১৪ ১১:৪৯630252
  • চিনতে পারল না তাই ছেঁড়াও গেল না। যা করার তাই করছি।
    চিনতে পারলে হয়ত যেত ।
    বস্তুত, মুখে মুততে গেলেও হিসি খরচ হয়ে যেতে পারে তাই মুতব না। কি হলে কি হত নয়, কি কি হয়ে গেল সেই নিয়ে কথা হচ্ছে। এক ধরনের পুনরাবিস্কার পদ্ধতি বলা যেতে পারে, নিজের জন্যে জরুরি।
    আর সাহিত্য যে মাড়াব না সে তো আগেই বলে দিয়েছি। ভাষায় twist দরকার হলে ওই যে পত্রিকার লিংক গুলো দিয়েছি ওগুলো চেখে দেখা যেতে পারে।

    আমার আমোদ দেওয়ার কোনো দায় নেই। দরজার সামনে হাগতে ইচ্ছে হলে দরজার সামনেই হাগবো। যার আপত্তি হবে, আমার ঘরে ঢুকবে না। আর কেউ যদি পা দিয়ে ডলাডলি করে মাখিয়ে তারপর বলে বাজে গন্ধ, তালে তার দায় আমার নয়।

    শব্দপ্রক্রিযাকরণ নিয়ে বলছিলাম। বই টার প্রত্যেক টা কপি তে একটা করে আলাদা আলাদা ছবি রযেছে। andy warhol এর বাবা করেছে কিনা জানা নেই তবে আমি করেছি। ছবি গুলো শ্রীপর্না একেছে, যুবভারতী-র বইমেলায়, ২০০৮ এ। এই বিষয়ে একমাত্র লেখাটি ও সন্দীপ দত্তই লিখেছিলেন, কোনো এক সানডে ইন্ডিয়ান এর বাংলা ইসু তে। লেখা টা আমি চোখেও দেখিনি, শুনেছিলাম ওনার থেকেই যে ছাপা হয়েছে। আর এই শুভ, রুদ্রদেব এরা অবশ্য অনেকদিন আগেই কেটে পড়েছে। পত্রিকার প্রথম সংখ্যা দেখার পর থেকেই হাওয়া। কারণ ওখানকার রাজনীতি টা হয় ওনাদের মাথায় ঢোকেনি, নাহলে স্পষ্টভাবেই ঢুকেছে এবং ওনারা বুঝে গেছেন যে এই বিষয়ে আলোচনা করার জায়গা ওনাদের মাধ্যমে নেই। একপাতা আজেবাজে শব্দ পরপর বসিয়ে signifier -signified এর সম্পর্ক ভেঙ্গে দিলাম জাতীয় দাবি করে জেমস জয়েস হয়ে ঘোরা কিম্বা নারাতিভের মধ্যে বিজ্ঞাপন গুঁজে বারোজ হওয়া নয়, যদিও এসব বলে কোনো লাভ নেই কারণ না পড়লে কিছুই বোঝা যায় না, আবার পরে ফেলেও সবাই বোঝে না। প্রফেসরি-র পয়সায় বই কিনে দেড় আঙ্গুল সাহিত্য আর দু আঙ্গুল তত্ত্ব কপচে ফেলে সবাই মহান হয় বটে, ফাল্গুনী ও ফাল্গুনী হয়, মানে সবই হয় বৈকি, কিন্তু সবটা কি আর হয় তাই বলে?
  • Anamitra Roy | ০৮ জানুয়ারি ২০১৪ ১১:৫২630253
  • ওই চাঁদের পাহাড় বানায় যারা তাদের কে নো বাজেট ফিল্মমেকার বলে। আপনার জেনে কি হবে বলুন তো? এমনি তেই তো আপনার নাম দেব! কেন বেকার টই টাকে ফেসবুক বানাচ্ছেন? দূর হন না মশাই। কেন পড়ছেন এই বালের লেখা?
  • Anamitra Roy | ০৮ জানুয়ারি ২০১৪ ১২:০৩630255
  • তারপর হলো গিয়ে অমিতাভ বচ্চন। না, বচ্চন হওয়ার শখ আমার কোনদিনই ছিল না। দুটো লোক কে হেবি হিরো লাগত। সার্ত্র আর পাসোলিনি। আমার আম্বিসন ও ছিল ওরকমই। বেসিকালি রাষ্ট্রদ্রোহিতা করে তাড়াতাড়ি মরে যাওয়া। কিন্তু বন্দুক চালিয়ে নয়। লিখে অথবা ছবি বানিয়ে। এই গোটাব্যাপার টাই আমার ২৪ এর মধ্যে করে ফেলার ইচ্ছে ছিল। হলো না। তাই ২৪ শুরু হওয়ার ৬ মাস আগে শুরু করলাম ওয়ান রুপি ফিল্ম প্রোজেক্ট।

    পরে আবার লিখছি।
    যখন বলার মুড এ ছিলাম তখন শুনলে না, এখন জিজ্ঞাসা করছ আমার জন্ম কোন গ্রামে? শালা গ্রাম টাই তো আর নেই! আমি কি এখন দেশ ভাগের গল্প বলব? ছেলেভুলোনো?
  • Anamitra Roy | ০৮ জানুয়ারি ২০১৪ ১২:০৩630254
  • তারপর হলো গিয়ে অমিতাভ বচ্চন। না, বচ্চন হওয়ার শখ আমার কোনদিনই ছিল না। দুটো লোক কে হেবি হিরো লাগত। সার্ত্র আর পাসোলিনি। আমার আম্বিসন ও ছিল ওরকমই। বেসিকালি রাষ্ট্রদ্রোহিতা করে তাড়াতাড়ি মরে যাওয়া। কিন্তু বন্দুক চালিয়ে নয়। লিখে অথবা ছবি বানিয়ে। এই গোটাব্যাপার টাই আমার ২৪ এর মধ্যে করে ফেলার ইচ্ছে ছিল। হলো না। তাই ২৪ শুরু হওয়ার ৬ মাস আগে শুরু করলাম ওয়ান রুপি ফিল্ম প্রোজেক্ট।

    পরে আবার লিখছি।
    যখন বলার মুড এ ছিলাম তখন শুনলে না, এখন জিজ্ঞাসা করছ আমার জন্ম কোন গ্রামে? শালা গ্রাম টাই তো আর নেই! আমি কি এখন দেশ ভাগের গল্প বলব? ছেলেভুলোনো?
  • Anamitra Roy | ০৮ জানুয়ারি ২০১৪ ১২:২৫630256
  • তিনমাস ধরে কিচ্ছু হয়নি! কিচ্ছু না! এই মুহুর্তে ami মানসিক ভারসাম্যহীন বললে kom বলা হয়। আমাকে কেউ কিচ্ছু jigesh করবেন না অনুগ্রহ করে। সত বা আসত কোনো উদ্দেশ্য নিই jiggesh করবেন না। প্ররোচনা দেওয়া তবু চলতে pare, কিন্তু সত উদ্দেশ্যে কেউ কিছু জানতে চাইবেন না। কারণ দু কেথ্রেই এক ই রকম উত্তর পাওয়াr সম্ভাবনা রেছে। ধন্যবাদ!
  • Anamitra Roy | ০৮ জানুয়ারি ২০১৪ ১২:৫৭630258
  • আমি আসলে আমি নই। আমার ভেতর দিয়ে অন্য এক আমি-র যাতায়াত এর সময় তৃতীয় আরেকজন কথা বলে। এরকম টাই হয়। এটাকে দেরিদা দিয়েও প্রমান করা যায়। কিন্তু আপাতত দেরিদা কেও শুওরের বাচ্চাই মনে হচ্ছে। তাই পারছি না। আমিও আসলে শুওরের বাচ্চা, তাই ৮ বছর ধরে ঘোঁত ঘোঁত করছি। যেখানে যাচ্ছি, ঘোঁত ঘোঁত করছি। এখানেও শুরু করে দিলাম অবশেষে! আমার পোঁদে যে কেন এত ব্যথা কে জানে? মা তারা। আমার কি হবে মা গো!

    রাজকুমার চাচার ঠেকে বাংলা আর গাঁজা খেতে খেতে চল্লিশ বছর আগে ব্যান্ডেল জায়গা টা কেমন ছিল শুনতে শুনতে আমার মাথায় কোন শুওরের বাচ্চা যে ইউরোপ আর আমেরিকা ঢোকালো কে জানে! লালগড় এর ঘটনার সাথে আমেরিকা পত্তনের কোন মিল যে দেখলাম আমি!
    সিনেমা!
    লিখে তর পোষালো না। সিনেমা করবি। ভালো কথা! কিছু একটা বানা লোকে যাতে বোঝে, তালি ফালি মারে! বিপ্লবী হবি তো সেক্স ফেক্স দেখা! তা না গোদার, তাও কিনা আবার বাংলায় কথা বলে। মুখে চড়া মেক আপ, এদিকে হাতে বেরিয়ে পড়ছে দেশজ চামড়ার রং। একদল খিল্লি নিল, একদল খিস্তি করলো, একদল মাথায় তুলে নাচলো! সব একই রকম ঘাটের মরা, কেউ কোনো প্রশ্নই করলো না। আজ প্রশ্ন করতে এলে আমি আর উত্তর দেব? বল দেব। আকার বসিয়ে ছেঁড়!

    সে এক আজব সময়, অশোক বিশ্বনাথান এর ছবিতে মাওবাদী নেত্রী আইটেম নাচছেন। আর কমরেড বলছেন একেই বলে সলিডারিটি!

    গণ আদালতের ফুটেজ ঢুকিয়ে দিলাম ছবি তে। একটা confused ছবি! ছোট শহর থেকে বড় শহরে গিয়ে numb হে যাওয়ার গল্প। গল্প নয় ঠিক, নির্মান! সিক্রেট ফুটেজ! সব্বাই confused হয়ে গেল এক সাথে। এক জন বলল এত ভালো ছবি যে কি করে বানাস! আরেকজন বলল, আচ্ছা, এই ছবিটাকে বাংলাদেশে হলে দেখানো যায় না? বিপ্লব পাল বললেন, লো মেরিট কন্টেন্ট, ডাটাবাজারের অযোগ্য! দে তালি!
  • Anamitra Roy | ০৮ জানুয়ারি ২০১৪ ১৩:১৮630259
  • এদিকে একটা ন্যারেটিভে যাই তো আরেকটা ফসকে যায়! কেন আমায় এখানে ডুয়াল স্লিপ লিখতে দেওয়া হচ্ছে না? ওয়েবসাইট এর ফরম্যাট আমায় ন্যারেটিভে যেতে বাধ্য করছে। জানি ডেভেলপার রা খিস্তি করবে, কিন্তু সুবিমল বাবু রেগে যাবেন এরকম টা জানতে পারলে।
    ওনার মুন্ডু টা এখনি কাটব না পরে কাটব বুঝতে পারছি না!

    কত কি মিস হয়ে যাচ্ছে! আরো কত খিস্তিই না আমার করার আছে কত লোক কে। বেকার জমিয়ে রেখে লাভ কি। এমনিও আমি কাউকে তেল দেই না, আর তেল না দিলে কেউ কারুর জন্যে কিছু করেও না। খিস্তি করলে অন্তত কোনো দিন তেল দিতে পারে মার্কা ইল্লুসিওন গুলো কেটে যাবে।

    অজিত রায়ের সাথে সিনেমা দেখেছিলাম একবার। তার আগে শহরের বেশ কিছু সংখ্যা পড়েছি, যোজন ভাইরাস পড়েছি, জোখিম কোরকাপ পড়েছি, জর্জ পেরেক ও সমকামিতা বিষয়ক জ্ঞান শুনেছি। গোল বাধলো সিনেমা দেখতে গিয়েই। দুটো সিনেমা। Dreamers আর জাব্রিয়েস্কি পয়েন্ট। যেই স্ক্রিন থেকে নগ্ন মহিলারা উধাও হয়ে যান, অজিত দা বলেন, "কেটে দাও, কেটে দাও, কেটে দাও!" এই অজিত দা-ই আমাকে বলেছিলেন "কি করছ অনমিত্র! একটা মেয়ের সাথে এত বছর! এটা জীবন নয়! তুমিও জানো, আমিও জানি। কিছু একটা কর এবার"! আর আমার বন্ধু কে বলেছিলেন নেশা না করলে কবিতা লেখা যায় না! অনেক কিছুই না করলে নাকি কবিতা লেখা যায় না! প্রদীপ দা, মানে হাংরি জেনারেশন এর প্রদীপ চৌধুরী, বলেছিলেন, এই আমাকেই "বেশ্যাবাড়ি না গেলে আবার কবিতা লেখা যায় নাকি! সে তো bonDeD labour এর জীবন। মুক্তির স্বাদ ছাড়া কবিতা হয়"?
    বানচোদ, মুক্তির স্বাদ কি পয়সা দিয়ে কিনে পেতে হয় নাকি রে? ফ্রান্স এ তাই শেখায় বুঝি? অবশ্য এ বিষয়ে গোদারই বা কম যান কিসে। নায়িকা খোঁজার বিজ্ঞাপনে লিখেই দিয়েছিলেন যে সময়ে অসময়ে পরিচালকের girlfriend হওয়ার শর্ত পালন করতে হবে। হ্যা, লিখে দিয়েছিলেন সটান। এইটুকু সৎ যে উনি ছিলেন সে তো সবারই জানা। নিজেকে ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি-র বেশ্যা বলতে কোনদিন আটকায়নি ওনার!
  • Anamitra Roy | ০৮ জানুয়ারি ২০১৪ ১৩:২২630260
  • আজ hopefully আর লিখব না!
  • কল্লোল | 111.63.196.44 | ০৮ জানুয়ারি ২০১৪ ১৪:৪১630261
  • দ্যাখো দেখি, ছেলেটা এতো রেগে গেলো কেন?
    হ্যাঁ রে, রাতে ফোন করবো।
  • sosen | 24.139.199.11 | ০৮ জানুয়ারি ২০১৪ ১৫:১৫630263
  • হ্যাঁ, একটু দম নিয়ে নে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভ্যাবাচ্যাকা না খেয়ে মতামত দিন