এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • আমাদের চুরি জালিয়াতি

    damayantee
    অন্যান্য | ১৭ আগস্ট ২০০৬ | ৮২১৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • dam | 61.246.149.104 | ১৭ আগস্ট ২০০৬ ০০:২৭631166
  • আহা ও থ্রেডটায় লোকে সাধ করে বার্ষিকী লিখছে, ওটা থাকুক।

    এটায় বরং দু চার পয়সা হোক। বয়স বাড়াও বা কমাও, যাই কর দুটো ই জালিয়াতি। প্রশ্ন হচ্ছে মনে মনে কি কারো তার জন্য এই এতটুকুও লজ্জা হয়?

    অথবা ধর ডটপেন, সামান্য একটাকা দাম। সেও অফিস থেকেই বাড়ী আনবে কিছু লোক। কেন? কিনতে পারে না, তা তো নয়। এইসব লোকেরা সব ধরণের স্টেশনারী ই বাড়ী নিয়ে আসে। স্টেপলার, পাঞ্চিং মেশিন তো বটেই খাতাপত্র, মায় প্রিন্টার পেপার শুদ্ধ বাড়ী নিয়ে যেতে দেখেছি।

    আর একটা অভ্যেস হল অফিস থেকে ফোন করা। এস টি ডি করতে পায়সা বেশী লাগে, অতএব অফিস থেকে কর। নিজের সেল তো দুরের কথা, বাড়ীর ল্যান্ডলাইন থেকেও করে না। আর লোকাল কল তো নির্বিচারে করে যায়। কেন?
  • tan | 131.95.121.127 | ১৭ আগস্ট ২০০৬ ০০:৩০631194
  • বাড়ীর ট্যাক্স, নানারকমের সার্ভিস ট্যাক্স ফাঁকি দেবার বিরাট কলকৌশল করে বিরাট সংখ্যক লোকে।এবং করেই যায়, এটাই স্বাভাবিক যেন, যে ধরবে সেও এর মধ্যে।
  • tan | 131.95.121.127 | ১৭ আগস্ট ২০০৬ ০০:৩৩631205
  • যে যে পজিশানেই থাকুক না, সামান্য সুযোগেই ক্ষমতার অপব্যবহার করবে। পুলিশ ঘুষ খায় সকলে জানে, বিভিন্ন স্তরের সরকারী কর্মী রা অনেকেই প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ঘুষ খেয়েই চলেছে।
  • tan | 131.95.121.127 | ১৭ আগস্ট ২০০৬ ০০:৩৮631216
  • মিউজিয়ামের কর্তা নিজের বাড়ীতে ব্যক্তিগত সংগ্রহশালা গুছিয়ে তোলেন!
    ত্রাণকার্যের টাকা পর্যন্ত মেরে দেয় যারা ত্রাণ তুলছিলো তারাই।

  • dam | 61.246.149.104 | ১৭ আগস্ট ২০০৬ ০০:৪৫631227
  • মেডিকেল বিল আরেকটা। ফলস বিল দিয়ে টাকা না তুললেই এত অবাক হয় যে কি বলব। আগের কোম্পানিতে মেডিকেল আর এল টি এ র কমন বাস্কেট ছিল। মেডিকেলের বদলে ৩০% ট্যাক্স দিয়ে তুলতে পারা যায়। ফিনান্স ডিপ থেকে জেনেছিলাম মাত্র ৭ জন ঐ কম্মটি করেছি। আর সবাই মেডিকেল বিল দিয়েই তুলেছে।

    ইলেকট্রিকের মিটার জ্যাম করানো বা হুকিং করাটাও বেশ সাধারণ ব্যপার।
  • Samik | 61.246.82.229 | ১৭ আগস্ট ২০০৬ ০০:৪৭631238
  • আপিসের মেল, আপিসের দেওয়া ইন্টারনেট কানেকশন কেবলমাত্র অফিসিয়াল পারপাসেই ব্যবহার করার কথা। তা হলে লোকে সেই মেল আইডি দিয়ে ভাট মারে কেন? সেই ইন্টারনেট দিয়ে অফিস থেকে গুরুচন্ডালি আবাপ বাংলালাইভ পড়ে কেন?
  • Samik | 61.246.82.229 | ১৭ আগস্ট ২০০৬ ০০:৪৮631249
  • সোজা কথা: কম্পানি কা মাল, দরিয়া মে ডাল। ফিরিতে পেলে পয়সা খচ্চা করব কেন? অফিসে বসে কাউকে নিজের সেল থেকে লোকাল কল করতে দেখলে সিটি মারতে ইচ্ছে করে।
  • tan | 131.95.121.127 | ১৭ আগস্ট ২০০৬ ০০:৫৪631260
  • ঠিক এইভাবে নেতারা মহাজনেরা আমাদের সিটি মারে,পুলিশেরা খাল খিঁচে দেয়---বাহ,বাহ, এই তো সেই প্রবাদ বাক্যের একেবারে মূর্ত অবস্থা---

  • dam | 61.246.149.104 | ১৭ আগস্ট ২০০৬ ০০:৫৫631271
  • কিরকম জোর করে চোর বানাতে চায় ---- আমার এক মামাতো ভাই এর প্রচুর ওষুধ লাগে একটি দূরারোগ্য ব্যাধির জন্য। মামা বহুদিন গত হয়েছেন। মামীর আর্থিক ক্ষমতা খুব সীমিত। এদিকে আমার আবার বিশেষ অসুখবিসুখ হয়ই না। ঐ ভাইকে ডিপেন্ডেন্ট হিসাবে ডিক্লেয়ার করতে একটা কোম্পানিও রাজী হল না। উল্টে ৪ টে কোং থেকে পরামর্শ দিল জালি বিল দিয়ে টাকা তুলে ওকে পাঠাতে। কি অদ্ভুত!! আমি তো সমস্ত রকম ডাক্তারী রিপোর্ট দিচ্ছি। চাও তো তোমাদের ডাক্তার দিয়ে পরীক্ষা করাও। তা না উল্টে চুরির বুদ্ধি দেয়। এই ছাতার মাথা নিয়মের জন্য কত টাকা যে অনাদায়ী থেকে ন দেবায় ন ধর্মায় হয়ে গেল!

  • dam | 61.246.149.104 | ১৭ আগস্ট ২০০৬ ০১:০৩631178
  • ঐ জন্যই আজকাল অত প্রক্সি থেকে ব্লক করে সব সাইট। ঠিকই করে। আর আপিসের মেল আইডি পার্সোনাল আড্ডার জন্য ব্যবহার করাটাও খুবই ছিঁচকেপনা।
  • tan | 131.95.121.127 | ১৭ আগস্ট ২০০৬ ০১:০৩631167
  • নিয়ম আইন সবই আছে আর লোকে সগর্বে বলো হাম হিন্দু হ্যায় এর স্টাইলে বলে নিয়ম আছে ভাঙার জন্য। আর তাই এরা করেও।
    বহু ছাত্রছাত্রী কন্সেশন পেলেও মান্থলি কাটে না,ফাঁকি দিয়ে ট্রেনে চড়ে আর কাউকে কাটতে দেখলে সিটি মারে!
    এরা বেকায়দায় পড়ে অন্য ক্ষেত্রে পুলিশকে ঘুষ দিতে বাধ্য হলে তেড়ে গালগাল করে।
    এইবারে পাপায় অধর্মায় হয়ে দেশে চলেছে আংটায় আংটায় গেঁথে।সুচ হয়ে চালুনির ছিদ্র ধরবে কে?
  • dam | 61.246.149.104 | ১৭ আগস্ট ২০০৬ ০১:২১631186
  • ভাল কথা শমীকের এই সিটি মারার কথায় মনে হল কিছুদিন আগে এই গুরুতেই আমার অর্কুট নিয়ে ২-১ লাইনের বিরক্তি দেখে ছিঁচকেপনা জাস্টিফাই করতে একজনকে এক দিস্তে লিখে ফেলতে দেখেছিলাম। দাবীটা এরকম ছিল যে কারো জানালার পর্দা তোলা থাকলেই সেখানে নিয়মিত উঁকিঝুকি মারতে হবে। উত্তর দেবার প্রয়োজন মনে করি নি।

    উপরিল্লিখিত এই দুটো ক্ষেত্রেই আমি বরঙ থকথকে ঘেন্নামাখা একদলা থুতু কমোডে ফেলে ফ্ল্যাশ টেনে দেবো।

    ব্যাস।
  • vikram | 134.226.1.136 | ১৭ আগস্ট ২০০৬ ১৩:১৬631187
  • কি কল বানাইসে আমগো সায়েব মামু। কিন্তু এরে ডাউনলোড করন জাইবো না?

    পরীক্ষায় টোকাটুকি তো চুরি ই? অথচ অমরা র‌্যাম্প্যান্ট টুকি্‌র্‌ছ, সকলে-এবং এখোনো তা নিয়ে রিমর্স নেই - ইদিকে রাজা উজির মারি।
    আবার এটাও ঠিক, যে কড়া গার্ড পড়লে টুকতাম না।

    বিক্রম

  • Arjit | 128.240.229.3 | ১৭ আগস্ট ২০০৬ ১৪:৩৭631188
  • ইনকাম ট্যাক্সো তো নর্মাল ঘটনা। এখানে পাবলিক কি করে জানো? অদ্ভুতভাবে অধিকাংশ ভারতীয়, এবং তাদের একজনই আমাকে ফাণ্ডা দিয়েছিলো - এবং উপদেশ - ওই কীর্তিটি করার জন্যে। এখানে "চাইল্ড ট্যাক্স ক্রেডিট" আর "ওয়ার্কিং ফ্যামিলি ক্রেডিট" বলে দুটি বস্তু আছে, আমাদের মতন কম বা মাঝারি আয়ের লোকেদের জন্যে - বাচ্চা থাকলে, এবং তাকে নার্সারীতে রাখলে এই ক্রেডিটগুলো ক্লেইম করা যায়। নিয়ম অনুযায়ী ইউকে নাগরিক এবং সম্ভবত: পার্মানেন্ট রেসিডেন্টরাই করতে পারে। আমাদের ভিসার ওপর লেখা থাকে no recourse to public funds বলে। তো এই রকম এক পাবলিক আমাকে ফান্ডা দিলো কোন সাইটে গিয়ে কিভাবে অনলাইন অ্যাপ্লিকেশন করতে হবে। আমি তার অগে থেকেই ওই সাইট দেখেছি - ইনল্যাণ্ড রেভিনিউয়ের সাইট - আমি ওই no recourse-এর কথা বল্লাম - তো বল্ল ওটা ভরবে না - তারা দিব্যি ওইভাবে বেশ কয়েক বছর ধরে ক্লেইম করে যাচ্ছে...
  • dam | 202.54.214.198 | ১৭ আগস্ট ২০০৬ ১৪:৪২631189
  • বিক্রম,

    পরীক্ষায় টোকাটা কি খানিক পীয়ার প্রেশারের জন্য হয়? মানে না টুকলে বন্ধুরা হ্যাটা করবে, তাই?
  • Arjit | 128.240.229.3 | ১৭ আগস্ট ২০০৬ ১৪:৪৭631190
  • না - অন্য কলেজ জানি না, কিন্তু ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে পরীক্ষার সিস্টেমটা খুব বাজে, সেটাও একটা বড় কারণ।
  • vikram | 134.226.1.136 | ১৭ আগস্ট ২০০৬ ১৫:০১631191
  • একেকজন একেক কারনে টোকে। মূল কারন হলো টুকে বেশি নম্বর পাওয়া যায়। টুকে ফার্স্ট হওয়া যায় না বা ভালো নম্বর পাওয়া যায় না এ কথাও মিথ্যা।
    তবে যাদবপুরে বেশিরভাগ ছেলে টুকতো কারন ফর্মুলা মনে থাকতো না। কখোনো কোনো কোনো প্রবলেমে একটা ঘাট থাকে, সেগুলো চট করে জিগেশ করে নিলেও শিওর শট ঠিক উত্তর দেওয়া যায়। না টুকলে কেউ হ্যাটা দেবে না। কিন্তু সাইকোলজিটা হলো যে সবাই যখন টোকার সুবিধে পাচ্ছে এবং তাই দিয়ে বেশি নম্বর পাবে তবে আমি কেন পাবো না।
    মাধ্যমিক বা উচ্চ মাধ্যমিকেও খুব সুন্দর টোকা যায়।

    বিক্রম
  • Somnath | 59.145.225.101 | ১৭ আগস্ট ২০০৬ ২০:৪৮631192
  • দাবিটা এরকম ছিল : অর্কুট একটা এমন কমিউনিটি যেটা জানলায় পর্দা তুলে বসে থাকা লোকেদের জন্যে নয়।
    স্ক্যাপবুক প্রত্যেককে পড়ার সুযোগ করে দেওয়ার মধ্যে দিয়ে যে আড়ালহীনতার কনসেপ্ট বোনা হয়েছে, বন্ধুতার প্রাথমিক শর্ত হিসেবে যে "ডিজক্লোসড টু অল" আড্ডাখানা, বে-ওয়াচ এ হেঁটে যাওয়া বোরখাসম্বল নরনারীর সে আবহাওয়া পছন্দ নাই হতে পারে। সেক্ষেত্রে অর্কুট-এর রুলস অ্যাণ্ড রেগুলেশন থেকেই সাইটটার চরিত্র বুঝে নেওয়ার দাবি ছিল। সেখানে তো জানি ব্লক বা বোগাস রিপোর্ট করার অপশন ও আছে।
  • Somnath | 59.145.225.101 | ১৭ আগস্ট ২০০৬ ২১:০৯631193
  • এবং, "আমার জানলায় পর্দা তোলা আছে, এঘরে উঁকি ঝুঁকি মারবেন না", প্রোফাইল এ এরকম ডিসক্লেইমার ও দেওয়া যেতে পারে, কারণ অর্কুট এমন একটি মাঠ যেখানে কোনো জানলাই নেই, পর্দাপ্রথার উদ্বোধনীসঙ্গীত গাওয়ার পক্ষে আদর্শ অবশ্যই।
    (একেবারে অ্যাব বকলাম না, বহু জনতার প্রোফাইলে লেখা ই রয়েছে, "আমি একান্ত পরিচিতদের ছাড়া কারো থেকে ফ্রেণ্ড রিকোয়েস্ট গ্রহণ করি না।")
    এই পুরো লেখালেখিই অর্কুট বিষয়ক, চুরি জালিয়াতি বিষয়ে কিছুই লিখতে পারলাম না। কারণ ""আমিও ভণ্ড অনেকের মতো.....।""
  • Sayantan | 59.160.140.1 | ১৭ আগস্ট ২০০৬ ২১:৫৮631195
  • আরে! দময়ন্তীদি কি তাহলে প্রক্সিপ্রথার পক্ষে? আমিই বোধহয় লিখেছিলাম বেশ কিছুকাল আগে, ওয়েবসেন্স/ স্মার্টফিল্টার দিয়ে যাবতীয় সাইট ব্লকড। ঈশানদার গুরু আর গুগল ছাড়া সব বন্ধ। অর্কূটে যাতায়াত বহুকাল নেই, ওপাড়াও শেষ বোধহয় কবে লাস্ট দেখেছিলাম মনে পড়ছে না।

    এই মাত্র একটা কথা মনে হচ্ছে, এসব লিখছি কেন! প্রত্যেকের বাড়ীতে ইন্টারনেট অ্যাকসেস নাও থাকতে পারে। আমার যেমন নেই। সেক্ষেত্রে অফিসের সময়ের মাঝে দুদন্ড পার্সোনাল মেল দেখা, খবরের হেডলাইনটায় চোখ বুলিয়ে নেওয়া - এগুলোকে জোর করে বন্ধ করে আর যাই হোক প্রডাক্টিভিটি বাড়ানো যায় না। এমন একজন মানুষকেও জানো কি যে দিনরাত শুধু পিএমআর এনসিআর অ্যাকশন আইটেম নিয়ে পড়ে থাকে! অন্যের কথা জানি না, তবে নিজে হলে সিম্পলি পাগল হয়ে যাব।

    আচ্ছা, কাজের সময় নষ্ট করে ভাটানো ঠিক না ভুল সে কথায় - আজকাল নতুন এক ঢঙ শুরু হয়েছে সব কোম্পানীতে, মাসের দ্বিতীয় ও চতুর্থ শুক্রবার F.I.S.H ইভেন্ট। ফান ইন স্ট্রেসড আওয়ারস। তাহলে ন্যুনতম গ্রেডের এমপ্লয়ীরাও স্ট্রেস নামক সিনড্রোমে ভোগে। তার থেকে মুক্তি পেতে ফিশ-এর এক ঘন্টাব্যাপী ফালতু লেকচার ও "টিম গেম' সকলের ভালো নাও লাগতে পারে। ঐ সময়ে সবাই কাজহীন নাও থাকতে পারে। কিন্তু পার্টিসিপেশন মাস্ট। তো? মানে, আমি, তোমাদের রুটিদাতা ডিসাইড করে দেব তুমি কি ভাবে এন্টারটেনড হবে। এর বাইরে যে কোনও কিছু, লবিতে দাঁড়ানো, পার্সোনাল ফোনকল (নিজের মোবাইল থেকেও, অফিসের সব ফোনে আউটগোয়িং পাসওয়ার্ড প্রোটেক্টেড) ব্রেকের সময়ের বাইরে চলবে না ইত্যাদি প্রভৃতি আরও নানা হ্যানো ত্যানো। ছেলেপুলেরা টিম মিটিঙের সময় দলবেঁধে অভিযোগ করে, কেউ সেসব শোনে কেউ শোনে না। যদি এদের ব্রেনওয়াশমত টিমওয়ার্ক শব্দটার ঠিকঠাক মানে করে থাকে তো সেটা নেগেট করতে এরা দ্বিধা করে না। সত্যি বলছি, বেশ কিছু এমপ্লয়ী শুধু এই কারনে অন্য কোম্পানীতে জাম্প করেছে।

    অনেক কিছু লিখতে ইচ্ছে করছে। সময় খুব কম। অল ওয়ার্ক অ্যান্ড নো প্লে মেকস জ্যাক এ ডাল বয়। সেইই চলছে। উত্তর কিন্তু আমাদের কাছেই চাইবে।
  • a x | 192.35.79.70 | ১৮ আগস্ট ২০০৬ ০২:০৩631196
  • অর্কূটের এই বক্তব্যে আমি সোমনাথের সাথে একমত। অর্কূট ঠিক শোবার ঘর না, বরঞ্চ বিল-বোর্ড বলা যেতে পারে। সেটা জেনেই যাওয়া, জেনেই প্রোফাইল বানানো। এমনকি এই অপশনটাও তো আছে, যে তোমাকে কে দেখছে, বা তুমি কাকে দেখছো, সেটা ডিসেবল করে দিতে পারো। কাজেই রোজ হয়ত গুচ্ছের লোক ঘুরে যাচ্ছে, কিন্তু দেখা যাচ্ছেনা। আমি যদি এখন কারো ব্লগ পড়ি, সেটা তো তাহলে এবার জনতা বলবে চুরি করে ডায়েরী পড়েছি। পাব্লিক ডোমেনে প্রাইভেসি একটু সোনার পাথর বাটি হয়ে গেল না কি?
  • vikram | 134.226.1.136 | ১৮ আগস্ট ২০০৬ ০৩:১৫631197
  • অক্ষ এবং সোমনাথের সঙ্গে একমত। সায়ন্তনের সঙ্গেও।

    বিক্রম
  • dam | 61.246.18.62 | ১৮ আগস্ট ২০০৬ ০৮:৫৮631198
  • অর্কুট সম্পর্কে একেবারে প্রথমেই পারদিকে লেখা আমার বক্তব্য ছিল, কিছু লোক প্রায় প্রতিদিনই এসে ঘুরঘুর করে যায়, যাদের অনেকেরই আইডেন্টিটি লুকান। আবার পরিচিত চেনা কিছু লোকজনও প্রায় প্রতিদিন এসে ঘুরে যায় যাদের কাউকে কাউকে স্ক্র্যাপ করলে উত্তর দেবার ভদ্রতা টুকুও দেখায় না। এটাতেই আমার বিরক্তি। এটা আমার কাছে স্রেফ ছিঁচকেপনা বলে মনে হয়।

    আমার প্রোফাইল প্রতিদিন বদলায় না। কাজেই জেনেশুনে নিজের প্রোফাইলে যাই লিখে থাকি সেটা পড়ার পক্ষে একদিনই যথেষ্ট। যদি না "গোয়েন্দাগিরি" করাটাই উদ্দেশ্য হয়। তাইজন্যই কি পারদিকে বলা বিরক্তি দেখে "গোয়েন্দাগিরি" শব্দটাই বেরিয়ে এসেছিল!! এরকম অনেক ভিজিটরই আছেন যাঁরা ক্বচিৎ কদাচিৎ কখনও ঘুরে যান, অথবা একবারই এসেছেন। তাঁদের নিয়ে আমার কোন বক্তব্যই নেই।

    বিক্রমকে সপ্তাহে পাঁচদিন আমার প্রোফ এ ঘুরতে দেখে ওকে একদিন স্ক্র্যাপ করলাম, ও সেটার উত্তর না দিয়ে পরবর্তী পাঁচমাস ধরে ঐ সপ্তাহে পাঁচদিন করে এসে দেখে যেতে লাগল ----- এটা বিক্রম অবশ্যই করতে পারে। কিন্তু আমি এটাকে ছিঁচকেমি ই বলব এবং বিরক্ত হব। সেটা বিক্রম সমর্থন করল, না অসমর্থন , তাতে আমার কিস্যু আসে যায় না। (বিক্রম এটা কখনই করে নি। নিছক উদাহরণ হিসাবেই ওর নাম লিখলাম।)

    আবার ন'মাস ছ'মাসে একদিন গিয়ে হয়ত একদিন দীপ্তেনদাকে স্ক্র্যাপ করে এলাম, উনিও হয়ত ১২ মাস বাদে একবার স্ক্র্যাপ করলেন, আর অন্যসময় এমনিই ঘুরে গেলেন --- absolutely fine। বিরক্তির কোন কারণই নেই। এটাও কেউ সমর্থন করল কি অসমর্থন করল, তাতে আমার কিস্যু আসে যায় না।

    ওখানে অত ডিসেবল এনেবল করার সময় আমার নেই। বেশী বিরক্ত হলে আমি হয় ঢুকবই না, নয়ত প্রোফাইল ডিলীট করে দেবো। এ দুটো ই অনেক সোজা অপশান আমার কাছে।

    অনর্থক অনেকটা সময় নষ্ট হয়ে গেল। এই বিষয়ে আমি আর কিছুই লিখব না।
  • b | 59.145.136.1 | ১৮ আগস্ট ২০০৬ ০৯:৩১631199
  • অর্কুউট কি?
  • dam | 61.246.18.62 | ১৮ আগস্ট ২০০৬ ১০:৩৬631200
  • ২০০০ সাল পর্যন্ত এত ওয়েবসেন্স বা স্মার্টস্ফীয়ারের অস্তিত্ব ছিল না। কোম্পানীগুলো কেন আস্তে আস্তে এগুলো ইমপ্লিমেন্ট করেছে? USA এর অনেক কোম্পানিতেই কোম্পানি অ্যাসোসিয়েট আর কনট্রাকটরদের জন্য আলাদা আলাদা নিয়ম কেন?

    নিজের অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি সবচেয়ে বেশী ইউজলেস জাঙ্ক মেল পেতাম টি সি এসের আইডি থেকে। বোকা বোকা জোকস, গোদা গোদা পিপিটি ফাইল, ফ্ল্যাশে বানানো ক্লিপস, কি নেই তাতে। তারপরেই পেতাম PWC থেকে। এই দুটো কোম্পানিতেই সম্ভবত: বেঞ্চে প্রচুর লোক থাকে। মুশকিল হল এইসব ভারী ভারী অ্যাটাচমেন্ট ই মেইল ট্র্যাফিককে অনেক স্লো করে দেয়। যার ফলেই এলো ঐ ই মেইল পিছু 2 MB র ফান্ডা।

    এবারে আসি কাজের ফাঁকে পার্সোনাল মেল চেক করা বা কাগজ পড়া প্রসঙ্গে। কাজের ফাঁকে ক্যাফেটেরিয়া গিয়ে খবরের কাগজে চোখ বুলিয়ে আসা আর দিনে ৩-৪ ঘন্টা শুধু খবরের কাগজ পড়া মোটেই এক জিনিষ নয়। কিন্তু বহু লোক দ্বিতীয়টাই করে। একইভাবে ঘন্টার পর ঘন্টা নেটে ঘুরে বেড়ানো বা চ্যাট করাও খুব কমন দৃশ্য। বহু লোককে দেখেছি বিকেল চারটে পর্যন্ত চা কফি খেয়ে, নেট সার্ফ করে, ফোনে দুনিয়ার লোকের সাথে ভাট মেরে কাটিয়ে দিচ্ছে। তারপরে শুরু হয় কাজের ধুম। রাত ৯টা ১০টা অব্ধি কাজ করছে। বসের কাছে কাজ দেখানো, বিকেলের স্ন্যাক্স ইত্যাদি নানা ধান্ধায় এটা করে লোকে। বহু লোক বহুদিন ধরে এই কম্মটি করে আসার ফলেই আস্তে আস্তে ফোনের আউটগোয়িং কলে পাসওয়ার্ড লাগানো শুরু হয়েছে। এসেছে ওয়েবসেন্স ইত্যাদি।

    ম্যাসেঞ্জার খোলা থাকলে বহু লোক সারাক্ষণ কারো না কারো সাথে চ্যাট করে যায়। এবারে যে সব প্রোজেক্টের S/390 বা AS/400VPN এ কানেক্ট করে, তাদের হয় মুশকিল। VPN ট্রিপ করতে থাকে আর কানেক্টিভিটির প্রবলেম দেখা যায়। ডাইরেক্ট লিঙ্ক আর কটা জায়গায় ব্যবস্থা করা যায়! যারা কখনও না কখনও অফশোর অনসাইট লিঙ্ক এস্ট্যাব্লিশ করেছ তারাই জানবে এর সমস্যাগুলো।

    এক্‌স্‌টার্নাল মেল এর অতি ব্যবহারের ফলে অনেকসময় ভাইরাসের আক্রমণ সাংঘাতিক হয়ে ওঠে। আমি একটা প্রোজেক্টের কথা জানি, যেখানে দুটি ছেলের হটমেল থেকে সার্ভারে ভাইরাস যায় এবং সমস্ত ডেটা ফাইল ধুয়েমুছে সাফ করে দেয়। যার ফলে কোম্পানিকে $350000 ডেমারেজ দিতে হয়েছিল। অ্যালার্ট দেয় আর অ্যাটাচমেন্ট ডাউনলোড করতে দেয় না বলে এঁরা ভাইরাস স্ক্যনারটিকে বন্ধ করে রেখেছিলেন। এরপরে পুরো প্রোজেক্টের, এবং কালেদিনে অধিকাংশ এমপ্লয়ীর অ্যাডমিন রাইট চলে যায় নিজেদের পিসির ওপর থেকে।

    আরেকটা বড় সমস্যা হল আমাদের নেটিকেটের অভাব। চেনা অচেনা সকলকেই cc তে রেখে গণমেল করা, সেই গণমেলের Reply All করা এমন কমন অভ্যেস, যে আপত্তি করলে অনেকেই খুব অবাক হয়। কাউকে বিন্দুমাত্র না জানিয়ে তার মেল আইডি অন্যকে দেওয়া আরেকটা বদভ্যাস। অবশ্য অন্য পরে কা কথা, আমরা তো সেল নাম্বারের মত অতি ব্যক্তিগত জিনিষও পারমিশান না নিয়েই অন্যকে দিয়ে দেই --- কাজেই মেল আইডি তো কোন ছার। সে যাকগে, USA র একটা ব্যাঙ্কে একবার এক ভদ্রমহিলা all user কে ১ লাইনের মেল করে তাঁর মেয়ে হওয়ার খবর জানান। তার উত্তরে এক ভারতীয় ছোকরা বিশাল একটা মেল করে অভিনন্দন জানিয়ে। সেটা Reply All করে এবং read receipt দিয়ে দেয়। সেখানে সার্ভার থেকে সেট করা আছে যে মেল খুললেই অটোমেটিক reply receipt চলে যাবে, কিছু জিগ্যেস না করেই। পরবর্তী দুদিন সেই ছেলেটি নিজের টার্মিনালে তো কিছু করতে পারেই নি, সম্পুর্ণ মেল সার্ভারটিই হ্যাঙ করে গেছিল। বেশী না, মাত্র মাস পাঁচেক আগের ঘটনা। সেই ব্যাঙ্ক থেকে তাদের সমস্ত কনট্রাকটার আর ভেন্ডারদের নেটিকেটের ট্রেনিং দিয়েছে।

    কাজের চাপ থাকলে অনেক লোক যেমন কাজ ফেলে নেট দ্যাখে না, তেমনি অনেক লোক আছে যারা আবার নিজের কাজ অন্যের ঘাড়ে চাপিয়ে দিয়ে নিজে নেট সার্ফ করে বেড়ায়। এই অপকম্মটায় আবার আমি অন্তত দেখেছি, মেয়েরাই তুলনামূলকভাবে অগ্রগণ্য।

    আমি একেবারেই সম্পুর্ণ ব্লক করার পক্ষপাতী নই। কিন্তু কিছু নিয়ন্ত্রনের প্রয়োজন আছেই। নাহলেই মিসইউজ হয় যার মূল্য চোকাতে হয় অন্যদের। প্রতি পাঁচজন পিছু একটা কিয়স্ক টাইপ থাকুক যেখানে সব সাইট দেখা যাবে। তাহলেই কেউ খুব বেশী সময় ওটার অপব্যবহার করতে পারবে না। অথচ অল্প কিছুক্ষণের এন্টারটেইনমেন্টের কোন অসুবিধা নেই। আমি কিন্তু আমার টীমের জন্য এই ব্যবস্থা করে বেশ ভাল ফল পেয়েছি। শুধু টীম মিটিং বা ওপেন হাউসে চেঁচামেচি করাটাই যথেষ্ঠ নয়, সেটাকে ফলো-আপ করে কাজে পরিণত করারও দরকার আছে। খামোখা নাকে কেঁদে কিছু লাভ হয় না।

    এইটা লিখতে আমার পাক্কা ৩৫ মিনিত লাগল। এরকম লেখা যদি সারাদিন ধরেই অফিস থেকে লিখতে চাই --- তাহলে ব্যথা আছে।

    a x, বিক্রম,

    নিজের সেল থেকে লোকাল কল করতে দেখলে সিটি মারতে ইচ্ছা কারা সম্পর্কে আপনাদের/তোমাদের কোন মত আছে? জাস্ট কৌতুহল, ইন জেনেরাল ট্রেন্ডটা বুঝতে
    চাইছি।

    বিভিন্ন ভিসার অপব্যবহার নিয়েও কিছু লেখার ছিল, কিন্তু আজ আপিস যাই, কাল পরশু লিখবখন।

  • Somnath | 59.145.225.101 | ১৮ আগস্ট ২০০৬ ১১:৩১631201
  • আমি তো স্যালারি ব্রেক আপ-এ মাসে গোটা তিন হাজার টাকা পার্কস হিসেবে রেখেছিলাম, এক্সপ্ল্যানেশন এ রেখেছিলাম
    ১) ফ্রি লোকাল কল
    ২) ফ্রি ইন্টারনেট।
    ৩) সাবসিডাইজড ক্যান্টিন
    ৪) ফ্রি তে ট্যাঙ্ক থেকে স্নানের জল পাচ্ছি
    ৫) মিনারেল ওয়াটার ইত্যাদি - এসব অনেক কিছু।আমায় তো কই পাগল বলে নি নতুন চাকরি দেনেওয়ালারা !!

    আমার আগের কোম্পানী কলোনি থেকে এস টি ডি ও করা যেত। কোনো মানা ছিল না, তবে নাম টুকে রাখত, কার কোন নম্বরে ফোন যাচ্ছে। কোনো বারন ছিল না।

    "অপরিচিত" বলে একটা সিনেমা এসেছিল, সময় পেলে এসব নিয়ে বড় পোবোন্ধো নামানো যায়।
    এককালে তক্ক হলে চোখা চোখা শব্দ আসত কি বোর্ডে। এখনও আসে, তবে ডিলিট কি আজকাল একটু বেশিই ইউজ করছি।
  • vikram | 134.226.1.136 | ১৮ আগস্ট ২০০৬ ১৩:৪৭631202
  • নিজের সেল থেকে আমি ফোন করছি - তাতে খামোখা কেই সিটি মারবে কেনো? বা কেউ করলে আমি ই বা মারবো কেনো? পাগল না পাঞ্জাবী?

    বিক্রম
  • Sayantan | 59.160.140.1 | ১৮ আগস্ট ২০০৬ ১৬:১৭631203
  • খুব কৌতূহল ছিল, আজ এসে কি দেখব, কিন্তু ওফ্‌, আবার "নাকে কাঁদা', লোকজন বড্ড জেনারেলাইজ করে নিচ্ছেন আজকাল। টিম মিটিঙে যা সব ফালতু বকুনি হয় সেটা ফলো আপ করলে ফালতু সময় নষ্ট ছাড়া আর কিছু হয় না। তার থেকে পজিটিভ কিছু করতে চাওয়া ঐ বসের অনুগ্রহ পাবার মতই ব্যাপার। দেখুন স্যার, আমি কত প্রোঅ্যাকটিভ, ওয়েল প্ল্যানড, হাসি পায় এসব দেখে, শুনে। ভিপিএন ট্রিপ করার কথায়, ব্যান্ডউইডথ শব্দটা নতুন নয়, নাকি নতুন, ওটা বাড়ালে এ সমস্যা কেটে যায় বলেই জানি। অনসাইট অফশোর মডেলে সিট্রিক্সেও একই ঝাড় ছিল, তা পুরোটাই "নেটিকেট'হীন এমপ্লয়ীদের ঘাড়ে চাপিয়ে দিলে তো মুশকিল।

    ওয়ান টু ওয়ান ইনসিডেন্ট সব জায়গাতেই কম বেশী হয়, হাতের পাঁচটা আঙুল সমান নয়, সংখ্যালঘু লোকজনের ভুলভাল কাজের জন্য সকলের সাফার করাটা কি আজকাল কোনও দৃষ্টান্ত স্থাপন করছে! হাবা গবা সকলের কম্পুতেই অ্যাডমিন রাইট থাকে না, যাদের থাকে, সেখানে স্ক্রিপ্ট চালিয়ে মোটামুটি ট্র্যাক করা যায়, উল্টাপুল্টা ব্যাবহার হচ্ছে কিনা, দরকারে স্পেসিফিক ওয়ার্নিং ও দেয়, ইন্টারনেট ইউসেজ সম্পর্কে ওয়াকিবহাল করে, এতে অনেক কাজ হয়, সব জায়গায় গায়ের জোর দেখালে উল্টোপুরাণ হয়ে পারে। হচ্ছেও।

    "কম্ম' শব্দটা কেমন যেন ন্যাক্কারজনক, না? শুনলেই মনে হয়, অ্যায়, এ ব্যাটা নির্ঘাত কিছু করেছে! আবার একই কথা, কর্মক্ষেত্রে সকলেরই তথাকথিত উঁচু আসনে উপবিষ্টমান রুটিদাতা দেবতাদের সমান ফেসিলিটিজ থাকে না। দেবদেবীরা নীচের দিকে তাকিয়ে নিম্নবর্গের কর্মী তথা ভৃত্যদের শাসন করে থাকেন, ভৃত্যেরা উপরে তাকাতে পারে না, উপরে তাকানো বারন, তাকালেও সবই নিরাপদভাবে ঘেরা, চোখে ছাই কিছুই পড়বে না। সুতরাং তাঁদের কোনও "কম্ম' দেখার উপায়ও নেই।

    তাই যেমন চলছে সেটাই চলুক। ছড়ি তো সেই দেবদেবীদের হাতে। তাঁরা যেমনটি বলবেন।

    তাঁরা ডিফাইন করে দিয়েছেন। তুমি নিছক ভৃত্য। স্লেভ। স্লেভ কথাটা ইচ্ছে করে লিখলাম। বিভিন্ন কোম্পানীর শো-কেসের আড়ালে ঘোমটা টেনে অন্দরমহলে স্লেভ-ট্রেড চলছে চলবে। কোন ব্যাটার ধড়ে ক'টা মুন্ডু যে আমরা যা ছুঁড়ে দিচ্ছি/ দিয়েছি তার বাইরে কিছু দাবি করে! দাও ব্যাটাদের শূলে চড়িয়ে।

    পুরো ম্যাট্রিক্স। পার্থক্য শুধু আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সের জায়গা নিয়েছেন তাঁরা।
  • J | 160.62.4.10 | ১৮ আগস্ট ২০০৬ ১৬:৩১631204
  • সায়ন্তন,
    টু গুড! অসা!!!
  • Samik | 202.131.141.197 | ১৮ আগস্ট ২০০৬ ১৬:৪৭631206
  • সায়ন্তন,

    তোর প্রেমে পড়ে গেলাম। এর পরেও তুই টিসিএসে পড়ে আছিস?

    ঠিক এই ব্যাপারগুলো সিরিয়াস মুখ করে আমাকে টিসিএসএর এক ছাপ্পামারা শুওরের বাচ্ছা বোঝাতে গেছিল, যে কিনা বাঙালি এবং টিসিএস নর্দার্ন রিজিয়নের হেড। আমি ভগবান, তুমি স্লেভ। যেভাবে ঘানি ঘোরাতে বলব, ঠিক সেইভাবে ঘোরাবে। তোমার পারফর্মেন্স মাপব আমি, আমার প্যারামিটার অনুযায়ী। পছন্দ না হলে ঘেঁটি ধরে ছুঁড়ে ফেলে দেব।

    অল্পবিস্তর এই ধরণের ওয়ার্ড ইউজ করেছিল বরাহনন্দনটা। এর পর রিজাইন না করে আর উপায় ছিল না।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খেলতে খেলতে প্রতিক্রিয়া দিন