এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • এমন কোন বাঙালী বুদ্ধিজীবি জন্মেছেন, যার রাজনৈতিক চিন্তা পাতে দেবার যোগ্য?

    bip
    অন্যান্য | ১০ নভেম্বর ২০১৪ | ৫৬৭০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • bip | 78.33.140.55 | ১০ নভেম্বর ২০১৪ ১৮:০৪652997
  • Subhas Bose- Inaugural speech as a Mayor of Calcutta [1930] "“… I would say we have here in this policy and program a synthesis of what modern Europe calls Socialism and Fascism. We have here the justice, the equality, the love, which is the basis of Socialism, and combined with that we have the efficiency and the discipline of Fascism as it stands in Europe today."
  • bip | 78.33.140.55 | ১০ নভেম্বর ২০১৪ ১৮:০৪652942
  • জিহাদিনী রাজিয়া বিবিকে বিপ্লবী আখ্যা দেওয়াতে বাঙালী দেখলাম সুমনের পেছনে লেগেছে। সুমনের রাজনৈতিক চিন্তা থেকে সত্যিই কি কিছু পাওয়ার আছে?
    সুমন কেন, আর এমন কোন বাঙালী বুদ্ধিজীবি জন্মেছেন, যার রাজনৈতিক চিন্তা পাতে দেবার যোগ্য?
    বিদ্যাসাগর, চৈতন্যদেব, তাজুউদ্দিন এবং বিধান রায় ছাড়া আর কোন বাঙালীকে মনে পড়ছে না যাদের মধ্যে সত্যিকারের কিছু পরিপক্ক রাজনৈতিক চিন্তা ছিল।
    বিবেকানন্দ এবং নেতাজির চিন্তাধারা বেশ ফ্যাসিস্ট। দুজনেই জাপানী ফ্যাসিজমে মুগ্ধ ছিলেন। এদের রাজনৈতিক বক্তব্যকে কখনোই পরিণত বলে মনে হয় নি-অধিকাংশটাই জাতীয়তাবাদি আবেগ বা ন্যাশালিস্টিক স্যোশালিজম ছাড়া কিছু না । গভীর কোন রাজনৈতিক চিন্তার পথ ইনারা দেখান নি।
    আর গুরুদেব রবীন্দ্রনাথ ? মুক্তধারা এবং গোরাকে যদি তার অন্যতম মূল রাজনৈতিক থিসিস ধরি-তাহলে উহাদের মধ্যে সাহিত্য আছে-কিন্ত রাজনৈতিক চিন্তার গভীরতা নেই । মুক্তধারাতে তিনি আন্তর্জাতিক, আবার গোরাতে জাতীয়তাবাদের গোঁড়ামি। বেসিক্যালি দশঘোঁটলা কবিত্ব। খেতে উত্তম, কিন্ত রাজনৈতিক প্রোটিন নাই।
    শেখ মুজিবর রহমানের কথা ছেড়ে দিলাম। উনি দাদাগিরির সাথে রাষ্ট্রচালনাকে প্রায় গোলাতেন। বাকশালের সময়ে ওর কিছু বক্তৃতা শুনে মনে হয়েছিল উনি স্টালিনকে ফলো করতে চাইছেন-কিন্ত সেটা আবার প্রকাশ্যে বলতেও পারছেন না । ইসলাম, রাশিয়া মিলিয়ে সাপের ব্যাঙ গেলার রাজনীতি-যা বাংলাদেশের ভিত্তিকেই দুর্বল করেছে।
    জ্যোতিবসু, বুদ্ধদেব বা মমতা ব্যানার্জিকে নিয়ে কিছুই বলার নেই । এদের রাজনৈতিক চিন্তা নিয়ে সময় নষ্ট করে লাভ নেই । সব মগ ডাল কাটা কালিদাস-আর এদের রাজনীতির সবটাই দিল্লীর বিরুদ্ধে বেদনাবিলাস!
    বরং সফল ছিলেন চৈতন্য। জাতিভেদ প্রথা তুলে বাঙালীর ইসলামীকরন আটকানোতে তিনি ১০০% সফল । হিন্দু ধর্মের মধ্যে গোটা পৃথিবীতে তার প্রচারিত হিন্দু ধর্ম ( গৌড়িয় বৈষ্ণব-বা ইস্কন ) সব থেকে বেশী জনপ্রিয়। আমি ধর্ম মানি বা না মানি, তার রাজনৈতিক সাফল্যকে না মেনে উপায় নেই।
    বিদ্যাসাগর সর্বকালের সেরা বাঙালী। হিন্দু জাতি, বাংলা ভাষা যেখানে সংস্কারে হাত লাগিয়েছেন-সফল। কারন তার সততা, কর্মনিষ্ঠতা ছিল প্রশ্নাতীত। উদ্দেশ্য সৎ, মানুষটা সৎ, যে সংস্কার কাজে হাত লাগিয়েছেন, সফলতা এসেছে।
    তাজুউদ্দিন বাংলাদেশের ইতিহাসের ট্রাজিক চরিত্র। মুক্তিযুদ্ধের দিনগুলিতে উনার সফল রাজনৈতিক চালনাতেই বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভ করে। মুক্তিযুদ্ধে উনিই ছিলেন আসল নেতা-শেখ মুজিবর তখন জেলে। আমি মনে করি সেটা ছিল বাংলাদেশের পক্ষে শাপে বর।
    তাজউদ্দিন যেভাবে দক্ষহাতে মুজিবনগর সরকার চালিয়েছেন, শেখ সাহেব পারতেন না । শেখ সাহেবকে যদি পাকিস্তানিরা মেরে ফেলত, সেটা বোধ হয় বাংলাদেশের জন্য এবং শেখ সাহেবের জন্যও ভাল হত। বাংলাদেশ একজন দক্ষ রাষ্ট্রনায়ক পেত যিনি শেখ সাহেবের তাবেদার হতে পারেন নি বলে স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশে প্রথমে উপেক্ষিত নায়ক, তারপরে শহিদ হলেন। শেখ সাহেবও নিজের হাতের লোকেদের হাতে খুন হওয়ার অসন্মান থেকে বেঁচে শহীদ হতেন। ব্যর্থতার গ্লানি নিয়ে তাকে ইতিহাসের পাতায় ঘুরতে হত না ।
    বিধান রায় সম্ভবত বাংলার একমাত্র সফল রাজনীতিবিদ। যিনি রাজনীতি বলতে উন্নয়নের রাজনীতি বুঝতেন -হলদিয়া, কল্যানী থেকে দুর্গাপূর-বাংলার সফল উন্নয়নের রাজনীতি তার তৈরী। যা পরবর্তীকালে বামেরা সম্পূর্ন ধ্বংস করে।
    বাঙালী বুদ্ধিজীবিদের কাছ থেকে রাজনৈতিক চিন্তার পরিপক্কতা আশা করা আর কেন্নোর সোজা পথে চলা-একই রকমের ভ্রান্ত প্রত্যাশা। সুস্থ চিন্তার রাজনীতিবিদ বাংলায় ইউনিকর্ন।
  • PT | 213.110.246.230 | ১০ নভেম্বর ২০১৪ ১৮:৪৬653008
  • "জ্যোতিবসু, বুদ্ধদেব বা মমতা ব্যানার্জিকে নিয়ে কিছুই বলার নেই । এদের রাজনৈতিক চিন্তা নিয়ে সময় নষ্ট করে লাভ নেই । সব মগ ডাল কাটা কালিদাস-আর এদের রাজনীতির সবটাই দিল্লীর বিরুদ্ধে বেদনাবিলাস!"

    "শেখ সাহেবকে যদি পাকিস্তানিরা মেরে ফেলত, সেটা বোধ হয় বাংলাদেশের জন্য এবং শেখ সাহেবের জন্যও ভাল হত।"

    "বাঙালী বুদ্ধিজীবিদের কাছ থেকে রাজনৈতিক চিন্তার পরিপক্কতা আশা করা আর কেন্নোর সোজা পথে চলা-একই রকমের ভ্রান্ত প্রত্যাশা। সুস্থ চিন্তার রাজনীতিবিদ বাংলায় ইউনিকর্ন।"

    ওয়াও! ওয়াও! শুধুই মণিমুক্ত, শুধুই মণিমুক্ত!!!
  • sm | 233.223.159.253 | ১০ নভেম্বর ২০১৪ ১৮:৫৬653019
  • আমার তো একটাই বাঙালি রাজনীতি চিন্তাশীল ব্যক্তির নাম মনে পড়ছে।একমাত্র তিনি ই পাতে দেবার যোগ্য।স্বনাম ধন্য বিপ। তবে সেদ্ধ, না ভাজা না টক কি করে পাতে দেওয়া যাবে সেটি ঘোরতর চিন্তার বিষয়। যেভাবেই পরিবেশন করুন, বদ হজমের চোওয়া ঢেকুর অনিবার্য্য।
  • bip | 78.33.140.55 | ১১ নভেম্বর ২০১৪ ০০:২৫653030
  • সমস্যা চাইল্ড সাইকোলজী নিয়ে। বাচ্চা বয়স থেকে সব বাঙালী বাচ্চার সামনে একটা করে রোল মডেল টাঙানো। বাবা মায়েরা বলেন এর মতন হও-ওর মতন হও! যেমন ধরুন পশ্চিমবঙ্গের বামপন্থী পরিবারে নেতাজি সুভাষ চন্দ্রের ঢাউস কতগুলো জীবনী সব সময় থাকে। আমার বাড়িতে ছোট বেলা থেকে দেখছি নেতাজির ওপর লেখা বিরাট বিরাট সব বই। ক্লাশ ফোর-ফাউভের আগেই সব শেষ করে দিয়েছিলাম। নেতাজি যে অতিমানব সে নিয়ে মনে সংশয় ছিল না। এই ভাবেই বাঙালী মানসে জন্ম নেন অতিমানব সুভাষ বোস, রবীন্দ্রনাথ এবং বিবেকানন্দ। যে পরিবারে সংস্কৃতি চর্চা বেশী-সেখানে রবীন্দ্রনাথ রোল মডেল। আবার যারা একটু ধার্মিক রক্ষনশীল পরিবারের সন্তান- তাদের সামনে বিবেকানন্দকে রোল মডেল হিসাবে তুলে ধরার চেস্টা করেন বাবা মা। কখনো বা এই তিনজনকেই বাঙালী বাচ্চাদের সামনে টাঙানো হয়- রোল মডেলদের প্রতি শ্রদ্ধায় যাতে 'অসংখ্য' ভালো গুনের অধিকারি হতে পারি আমরা। অনুমান করি বাংলাদেশে নেতাজি বোসের স্থলে শেখ মুজিবরের অতিমানব চরিত্রকে সামনে রাখেন তারা। সমস্যা হচ্ছে এতে বাঙালীদের মধ্যে শুধু অতিমানবরাই জন্ম নেন-মানুষের জন্ম বাঙালীদের মধ্যে বিরল। "http://www.mukto-mona.com/.../biplab_pal/shraddhabasar.htm
  • - | 109.133.152.163 | ১১ নভেম্বর ২০১৪ ০১:৩১653041
  • রোল মডেল শুধু "বাঙালী" পরিবারের বৈশিষ্ট্য নাকি?
  • কল্লোল | 111.63.87.79 | ১১ নভেম্বর ২০১৪ ০৬:০৬653052
  • বিধান রায় ও বাংলার উন্নয়ন?
    মাসুল সমীকরন নীতি সম্পোক্কে কিছু জানা আছে বিপ'র? বাংলাকে বিধান রায়ের মতো বাঁশ আর কেউ দেয় নি।
    রবীন্দ্রনাথের রাজনৈতিক চিন্তা, বিশেষ করে জাতীয়তাবাদের বাড়াবাড়ির বিরুদ্ধে বেশ ভালো লাগে।
    চিত্তরঞ্জন দাশ মশয়ের চিন্তাও বেশ চমৎকার ছিলো। অন্ততঃ তাঁর মত মেনে কং যদি কৃষক-প্রজা পার্টির সাথে জোট বাঁধতো, তো বাংলার ইতিহাস অন্য রকম হতেও পারতো।
  • jhiki | 149.194.228.58 | ১১ নভেম্বর ২০১৪ ০৬:২৭653063
  • কেন শ্যামাপ্রসাদকে ভুলে গেলেন? তাঁর তৈরী করা দল আজ ভারতের সর্বেসর্বা!
  • aranya | 154.160.226.91 | ১১ নভেম্বর ২০১৪ ০৭:০৭653074
  • একে বলে সপাটে স্ম্যাশ, গুড ওয়ান ঝিকি :-)
  • - | 109.133.152.163 | ১১ নভেম্বর ২০১৪ ০৭:১১652943
  • ঝিকির এই ওভারবাউন্ডারীটা নিয়ে যাস্ট কোনও কথা হবে না। অসা ঃ-)
  • সিকি | ১১ নভেম্বর ২০১৪ ০৯:৩০652954
  • :-)
  • potke | 126.202.153.84 | ১১ নভেম্বর ২০১৪ ০৯:৩৬652965
  • শ্যামাপ্রসাদের মত ডিভাইসিভ ফিগার কে মনে রাখার কোনো কারন ঘটেনি।
  • potke | 126.202.153.84 | ১১ নভেম্বর ২০১৪ ০৯:৫৪652976
  • কাকাবাবু!
  • jhiki | 149.194.228.58 | ১১ নভেম্বর ২০১৪ ০৯:৫৮652987
  • পোটকে, এখানে রাজনৈতিক চিন্তার কথা হচ্ছিল, পছন্দ-অপছন্দের না ঃ)
  • potke | 126.202.153.84 | ১১ নভেম্বর ২০১৪ ১০:০১652992
  • আমার পোস্ট পড়ে তাই মনে হল বুঝি?
  • Arpan | 125.118.106.22 | ১১ নভেম্বর ২০১৪ ১০:০২652993
  • শ্যামাপ্রসাদের থেকে অন্তত সুরাবর্দীকে মনে রাখা ভালো। অখণ্ড বাংলা প্রদেশের জন্য চেষ্টা করেছিলেন শরৎ বসুর সাথে।
  • bip | 78.33.140.55 | ১১ নভেম্বর ২০১৪ ১০:১৩652995
  • বিধান রায়ের মুল্যায়ন নিয়ে বামেদের সাথে আমজনতার মিলবে না -এটা সাদা কথা। এবার দেখা যাক বিধান রায়কে নিয়ে বামেদের মুল্যায়ন আদৌ ঠিক কিনা। কারন আমাদের মতন আম বাঙ্গালির চোখে উনিই বাংলার সেরা মুখ্যমন্ত্রী। সুতরাং বিধান রায়কে নিয়ে সুস্থ বিতর্ক হৌক। বামেরা তাদের যুক্তি দেখাক। আমি আমার বক্তব্য জানাচ্ছি কেন বিধান রায় বাংলার সেরা মুখ্যমন্ত্রী এবং রাজনীতিবিদ
    (১) উনি বেঙ্গল লেজিসলেটিভে আসেন ১৯২৫ সালে, ইন্ডিপেন্ডেন্ট ক্যান্ডিডেট হিসাবে। ব্যারাকপুরে সুরেন ব্যানার্জিকে পরাস্থ করেছিলেন প্রথম নির্বাচনে একজন আনকোরা নির্দলীয় পার্থী হিসাবে!! কারন তদ্দিনে বাংলার মানুষ সমাজসেবী নিঃস্বার্থ বিধান রায়কে চিনে গেছে-তাই পোড় খাওয়া সুরেন ব্যানার্জি তার কাছে হেরে যান!
    (২) উনি কংগ্রেসের গোষ্ঠিবাজি, দলাদলিতে কোন কালে ছিলেন না । পশ্চিম বঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী হতেও চান নি। কঠিন সময়ে পশ্চিম বঙ্গের হাল ধরে ছিলেন শুধু গান্ধীজির অনুরোধে। তার রাজনৈতিক ক্যারিয়ার দেখলে দেখা যাবে তিনি গঠনমুলক কাজে জড়িয়ে ছিলেন সারা জীবন ।
    শুধুত কল্যানী, হলদিয়া, দুর্গাপূর না -যাদবপুরের টিবি হাসপাতাল, চিত্তরঞ্জন ক্যান্সার হাসপাতাল থেকে আরো একডজন স্পেলাসিস্ট সরকারি হাসপাতাল তার হাতে তৈরী। তার জ্যোতিবসুর অবদান কি? তার আমলে রক্তচোষা প্রাইভেট আমরি, রুবি ছাড়া বলার মতন কি তৈরী হয়েছে??
    (৩) সেই ১৯২৭ সালেও, বিধান রায় হুগলী নদীর দূষনের বিরুদ্ধে সরকারি স্টেপ নিতে লেজিসলেটিভ কাউন্সিলে বিল আনার চেষ্টা করেন, দূষনের বিরুদ্ধে জনমত গড়ে তোলেন। আর তার ৭০ বছর বাদে জ্যোতি, বুদ্ধ বা মমতার কাছে এসব দূষন মাথায় ঢোকার বস্তু না । বিধান রায়ের রাজনৈতিক চেতনার মূলে ছিল সবার জন্য সুস্বাস্থ্য, সুচেতনা । মমতা, জ্যোতি বুদ্ধ এদের রাজনীতি ভোট গোনা। সুতরাং আমের সাথে আমড়ার তুলনা করে লাভ কি?
    (৪) উনি একজন সফল সমাজতন্ত্রী। কোলকাতা কর্পরেশনে ১৯৩১-৩৩ সালে তিনিই প্রথম বিনা পয়সায় চিকিৎসা এবং শিক্ষার জন্য ছোট ছোট কেন্দ্র খোলেন। তার মুখ্যমন্ত্রিত্বে পশ্চিম বঙ্গে সরকারি শিক্ষা এবং সরকারি চিকিৎসার প্রসার হয়েছে। আর জ্যোতি বুদ্ধ মুখে সমাজতন্ত্রের বুলি কপচিয়ে প্রাইভেট নার্সিং হোম আর প্রাইভেট ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ পেদে বেড়িয়েছে। সরকারি পরিশেবা ধ্বংস হয়েছে। সরকারি পরিশেবা ধ্বংস করে শিক্ষা এবং চিকিৎসার বেসরকারিকরন সিপিএম করেছে। সুতরাং প্রকৃত সমাজতন্ত্রী, সফল সমাজতন্ত্রীকে আপনারাই জেনে নিন।
    আমি কি দিয়ে মাপবো বিধান রায় বনাম জ্যোতি বুদ্ধ মমতাকে?
    মেধা? সেক্ষেত্রে এদের কেও বিধান রায়ের নোখের যোগ্যও না !! একজন এফ আর সি এস ডাক্তারের সাথে বাপের পয়সায় পড়াশোনা করা ফেইলড ব্যারিস্টারের তুলনা কি সম্ভব?
    সরকারি পরিশেবা ? বিধান রায় যেটা তৈরী করেছিলেন, জ্যোতি সেটা ধ্বংস করেছিলেন। এনিয়ে আশাকরি বিতর্কে যাবেন না । কল্যানী, দূর্গাপূর আজকে শশ্বান শহর । অথচ এগুলোর প্রান প্রতিষ্ঠা হয়েছিল বিধান রায়ের হাতে। সি এম সি, এন আর এস বিধান রায়ের আমলে কি ছিল, আর সিপিমের আমলে কি ছিল-সেটা যেকোন বয়স্ক লোককে জিজ্ঞেস করুন-তর্কে যেতে হবে না ।
    উন্নয়ন, শিল্পায়ন নিয়ে কথা বললে বিধান রায়ের সাথে বাকীদের তুলনা করতে, মাইক্রোস্কোপ লাগবে!
    ভিশন ?
    ১৯২৭ সালে যে লোকটা পরিবেশ দূষনের বিরুদ্ধে রাজনীতি করার দূরদর্শিতা দেখায় আর তারপরে কোনদিন কোন বাঙালী রাজনীতিবিদ দূষনের বিরুদ্ধে রাজনীতি করার দূরদর্শিতা দেখাতে পারে নি-তাহলে জ্যোতিবোসের মতন অতি সাধারন মধ্যমমেধার মানুষ যিনি পশ্চিম বঙ্গকে ধ্বংস করার রাজনীতি ছাড়া কিছু দেখাতে পারেন নি, তিনি কোন যোগ্যতায় বিধান রায়ের ত্রিসীমানাতে আসেন?
    আমি বিধান রায়ের পক্ষে আরো অনেক কিছুই লিখতে পারতাম। এবার বামেরা তাদের বক্তব্য বলুক যুক্তি তথ্য দিয়ে।
  • Arpan | 125.118.106.22 | ১১ নভেম্বর ২০১৪ ১০:১৩652994
  • আমার নিজের ভোটটা এম এন রায়কে দিয়ে গেলাম!
  • - | 109.133.152.163 | ১১ নভেম্বর ২০১৪ ১০:৫১652996
  • আচ্ছা, "বাঙালী" বলতে কোন টাইম ফ্রেম ধরব? বল্লাল সেনের রাজনৈতিক দৃষ্টি নিয়ে আলোচনা করা যাবে?
  • potke | 126.202.153.84 | ১১ নভেম্বর ২০১৪ ১০:৫৭652998
  • রাইট, সুরাবর্দি!
  • jhiki | 149.194.228.58 | ১১ নভেম্বর ২০১৪ ১১:৩১652999
  • অপ্পণ, আমি সকাল সন্ধ্যে মনে করি ভাগ্যিস শ্যামাপ্রসাদ জন্মেছিলেন, তাই আজ আমি অখন্ড বাংলার নাগরিক নই......
  • ranjan roy | 132.176.235.84 | ১১ নভেম্বর ২০১৪ ১১:৩২653000
  • যেহেতু কথা হচ্ছে বাঙালী চিন্তাবিদদের নিয়ে (টই তো বিপ নিজে খুলেচেন) শুধু রাজনৈতিক নেতাদের নিয়ে নয় তাই বোধহয় জ্যোতিবসু-মমতা-বিধান রায় বিতর্ক কিছুটা অপ্রাসঙ্গিক।
    রাজনৈতিক চিন্তা যা কিছুটা অরিজিনাল, আজও ভাবায়, এবং খানিকটা স্রোতের বাইরে--- তাহলে আমার মাথায় মাত্র দুটি নাম আসছে-- রবীন্দ্রনাথ ও এম এন রায়।
    রবীন্দ্রনাথ -- যখন বাঙ্গালী ভাবছিল জাপানীরা এসে আমাদের স্বাধীন করবে বা স্বাধীনতা আন্দোলনের ভাঁজে ব্রিটিশ জাতি বিরোধী উগ্র জাতীয়তাবাদ উঁকি দিচ্ছে তখন বিপ্রতীপে দাঁড়ানোর সাহস ও মুক্তচিন্তা দেখিয়েছেন।
    গান্ধী-রবীন্দ্রনাথ বিতর্ক, ঘরে বাইরে, চার অধ্যায় স্মর্তব্য। এছাড়া দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় নবজাতক ও প্রান্তিকের কবিতা গুলি, কৃষি-সমবায়-লোকহিত নিয়ে তাঁর চিন্তা সময়ের থেকে অনেক এগিয়ে এবং আজও প্রাসঙ্গিক।
    একই ভাবে এম এন রায়ের দর্শন, সেই সময় স্রোতের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে (স্তালিন ও মাও সে তুং) স্ট্যান্ড নেওয়া , মেক্সিকো ও মধ্যপ্রাচ্যে অস্থায়ী শাসনের দায়িত্ব নেওয়া; স্বাধীন ভারতে নেহরুর কাছে পিপলস ইকনমিক প্ল্যান রাখা ( যদিও নেহরু বিড়লা সমর্থিত গ্যাডগিল প্ল্যানকেই মেনে নিয়েছিলেন।)
    এবং মার্কসবাদের ইতিহাসের একপেশে অর্থনৈতিক ব্যাখ্যার থেকে সরে গিয়ে র‌্যাডিক্যাল হিউম্যানিজম প্রবর্তন করলেন।
    শ্যামাপ্রসাদ-জ্যোতিবসু-মমতা --- এঁরা অবশ্যই ক্যারিস্ম্যাটিক রাজনৈতিক নেতা।
    কিন্তু রাজনৈতিক চিন্তাবিদ ?
    আর কোন দল কোন কালখন্ডে বিপুল ক্ষমতায় আছে তাই দিয়ে যদি সেই দলের ইডিওলগদের মূল্যায়ন করতে হয় তো মানতে হবে চিন্তাবিদ হিসেবে গান্ধী আজ শ্যামাপ্রসাদের তুলনায় পিগমি, তথা বঙ্গের মানদন্ডে জ্যোতিবসুর চেয়ে মমতা অনেক বড় চিন্তাবিদ!!
  • ranjan roy | 132.176.235.84 | ১১ নভেম্বর ২০১৪ ১১:৩৪653001
  • বিপ এতক্ষণ বিধান রায় নিয়ে যা বললেন তা সফল দূরদর্শী মুখ্যমন্ত্রী বিধান রায়ের কথা।
    কিন্তু রাজনৈতিক চিন্তাবিদ যাঁর চিন্তা আজও ভাবায় সেই বিধান রায় কই?
  • jhiki | 149.194.228.58 | ১১ নভেম্বর ২০১৪ ১১:৩৫653002
  • এই তো রঞ্জনদা মানুষের তথাকতিত 'ভালো' চাওয়া আর রাজনীতিকে গুলিয়ে দিলেন। রাজনীতি প্রধান লক্ষ্য ক্ষমতা দখল।
  • ranjan roy | 132.176.235.84 | ১১ নভেম্বর ২০১৪ ১২:১১653003
  • না ঝিকি; ব্যবহারিক রাজনীতির প্রধান লক্ষ্য ক্ষমতা দখল।
    কিন্তু রাজনৈতিক চিন্তা কাজ করে দুরগামী দৃষ্টি নিয়ে ভিশন নিয়ে, সর্বাঙ্গীণ কল্যাণ নিয়ে। পিওর সায়েন্স ও অ্যাপ্লায়েড এ যতটুকু তফাত।
    তাই সব রাজনৈতিক চিন্তাবিদ সব সময় সফল রাজনৈতিক নন, এবং ভাইস ভার্সা।
    অবশ্যই এটা আমার ব্যক্তিগত মত, আর এই টইটির হেডিং খেয়াল করুন।
  • Arpan | 52.107.175.156 | ১১ নভেম্বর ২০১৪ ১২:১২653004
  • ঝিকি - সে আমারো আজকের দিনে দাঁড়িয়ে তাই মনে হয়। কিন্তু ঐ সময়ে ভাবনাটা অবাস্তব ছিল না। কং এবং মুসলিম লিগ দুইয়েরই প্রভাব কাটানো সহজ হত তাতে। দেশভাগ রিলেটেড অভিঘাতও এক নির্মম হত না।
  • dc | 11.39.61.117 | ১১ নভেম্বর ২০১৪ ১২:২০653005
  • বাঙালীদের রাজনৈতিক চিন্তার যদি কোন ট্রেডমার্ক থাকে তো সেটা হলো বিপ্লব। বিপ্লবের কথা একবার অন্তত না বললে আমাদের ভাত হজম হবে না।
  • কল্লোল | 125.240.0.37 | ১২ নভেম্বর ২০১৪ ১১:৫৫653006
  • বিধান রায় মাসুল সমীকরণ নীতিতে সায় দিয়েছিলেন বলে পব কল্যানী পেয়েছিলো। কিন্তু বিধান রায় হয় বোঝেন নি বা বুঝেও পবয়ের পিছনে আছোলা দিয়েছিলেন।
    পড়ুন Industrialists interested in setting up plants anywhere in the country would get coal, iron ore, aluminium etc. at the same price as they used to get in the mineral-rich states. A factory could be set up anywhere in the country and the transportation of minerals would be subsidised by the central government. As a result, there was growth of heavy and middle level-industry outside the mineral-rich regions of the country.

    The policy took away the competitive advantage of the eastern parts of the country, and benefited the western, southern and northern regions. According to Professor Stuart Corbridge, the policy discouraged the establishment of "resource-processing industries in eastern India, as opposed to the extractive industries, which seem to have imposed on the region a version of the 'resource curse' noted more frequently in sub-Saharan Africa."[4]

    In the western region, the policy especially benefited the coastal states such as Maharashtra and Gujarat. The finance minister T. T. Krishnamachari also equalized the freight, which greatly benefited the cement manufacturers in the South Indian states, as limestone and dolomite became cheaper to transport from North India.[5] The North Indian areas that benefited from the policy included Delhi, its surrounding districts and Punjab.[6]

    The sufferers of this policy were the states of West Bengal, Bihar (including present-day Jharkhand), Madhya Pradesh (including present-day Chhattisgarh) and Orissa. These states lost their competitive advantage of holding the minerals, as the factories could now be set up anywhere in India. This was not the case in the pre-independence era, when the major business houses like the Tatas and the Dalmias set up industries in these states, and most of the engineering industry was located in the state of West Bengal. Even after the removal of the policy in the early 1990s, these states could not catch up with the more industrialized states. In 1996, the Commerce & Industry minister of West Bengal complained that "the removal of the freight equalization and licensing policies cannot compensate for the ill that has already been done".
    http://en.wikipedia.org/wiki/Freight_equalization_policy
    একে নাকি দূরদৃষ্টি বলে? মোজার দৃষ্টি তবে কারে কয়?

    বিধান রায় চমৎকার ডাক্তার ছিলেন যার রাজনৈতিক ইয়ে নিয়ে যত কম বলা যায় ততোই ভালো। ওনার কোনক্রমে ভোটে জিতে যাওয়া মহঃ ইসমাইলের বিরুদ্ধে, তাও নাকি গোনার মাঝে ঝপ করে আলো নিভে যায়। তারপর সেই অমর উক্তি - জানেন! আরএকটু হলে একটা আপকান্ট্রি মুসলমানের কাছে হেরে যাচ্ছিলাম!!
  • ন্যাড়া | 172.233.205.42 | ১২ নভেম্বর ২০১৪ ১২:০৫653007
  • কল্লোলদা, মাশুল সমীকরণ যদি পশ্চিমবঙ্গের বাঙালির চোখে দেখ, তাহলে নিশ্চয়ই বাঙালার ভৌগোলিক সুবিধে কেড়ে নিয়ে বাঙালির সর্বনাশ করেছিল। কিন্তু যদি সর্বভারতীয় ভঙ্গিতে দেখ, তাহলে কিন্তু এর মধ্যে একটা ফেয়ারনেস ছিল। কাজেই বিধান রায় মাশুল সমীকরণ মেনে খুব যে ভুল করেছিলেন এটা বলা যায় না। ভারতের ফেডেরাল সিস্টেমে এটা হতই - শুধু সময়ের অপেক্ষা। বিধান রায় শুধু দোষের ভাগী হলেন।

    অন্যদিকে, বিধান রায় কেন্দ্র থেকে যা আদায় করতে পেরেছিলেন, পরের একজন মুখ্যমন্ত্রীও তা পারেন নি। সব মিলিয়ে যদি দেখি, বিধান রায়ের থেকে প্র্যাগম্যাটিক মুখ্যমন্ত্রী আর পাওয়া যায়নি। যদিও জ্যোতি বসু আরও বিচক্ষণ রাজনীতিক ছিলেন, পলিটিকালি আরও প্র্যাগম্যাটি, কিন্তু অ্যাডমিনিস্ট্রটর হিসেবে বিধান রায় এখনও সেরা।
  • কল্লোল | 125.240.0.37 | ১২ নভেম্বর ২০১৪ ১২:০৬653009
  • বাঙ্গালীর রাজনৈতিক চিন্তা নিয়ে কথা বল্লে - সোরাওয়ার্দী, ফজলুল হক আর চিত্তরঞ্জন দাস ছাড়া কথা হবে না। এবং অবশ্যই রবীন্দ্রনাথ। এম এন রায়কেও রাখতে হবে। শরৎ বোসও প্রাসঙ্গিক।
    কেউ কি মৌলনা ভাসানী নিয়ে কিছু বলবেন। ওনাকে নিয়ে প্রায় কিছু জানি না।

    যারা ভাবছেন শ্যামাপ্রসাদ না থাকলে দেশভাগ আটকে যেতো, তাদের চিন্তা একটাই - "তাহলে তো মুসলমানেরা রাজত্ব করতো" এরকম। জানি না কি হতো, হতেও পারতো। কিন্তু সে মুসলমানের মৌলবাদী না হবার সম্ভাবনাই বেশী ছিলো। বরং মুসলমানেরা শিক্ষায়, চাকরীতে হিন্দুদের সমান হয়ে উঠতো, সেটার সম্ভাবনাই বেশী ছিলো। হিন্দু মুসলমান ছেড়ে বরং তারা বাঙ্গালী হয়ে উঠতো।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঝপাঝপ মতামত দিন