এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • নিজের ব্যাঙ্কের এটিএম ব্যবহারে শুল্ক নিয়ে মামলা

    কল্লোল
    অন্যান্য | ২৫ ডিসেম্বর ২০১৪ | ৩৪০০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • সে | 188.83.87.102 | ৩১ ডিসেম্বর ২০১৪ ২২:২৯654905
  • প্রথমে টেলর মেশিনের অভ্যাস করে দিয়েছে বিনামূল্যে, এখন আমানতকারীরা অভ্যাসের দাস হয়ে গেছে। এইবারে সেই মেশিন বাবদ চার্জ নেবে। অথচ উল্টোটাই হতে পারত। দিনকে দিন লোকে ব্যাঙ্কে বেশি বেশি অ্যাকাউন্ট খুলছে, টেলর মেশিন ব্যবহার করতে সকলেই চায়।
    আগে যেমন মোবাইল ফোনের ইনকামিং কলের জন্যে পয়সা দিতে হতো, পরে উপভোক্তার সংখ্যা বহুগুণ বেড়ে যায়, ইন্‌কামিং কল ফ্রি হয়ে যায়।
    আগে কেবল ব্যাঙ্কের গায়ে এটিএম থাকত, এখন এটিএম যত্রতত্র। ব্যাঙ্কিং এর অনেক কাজ এটিএম দিয়েই হচ্ছে। টাকা তোলা, টাকা জমা দেয়া, চেক জমা দেয়া, এক অ্যাকাউন্ট থেকে অন্য অ্যাকাউন্টে ট্রান্স্‌ফার, অ্যাকাউন্টে কত টাকা অছে সেটা দেখে নেয়া। এগুলো ব্যাঙ্কে গিয়ে লাইনে দাঁড়িয়ে করতে গেলে উপভোক্তাদের কষ্ট বাড়বে ঠিকই, কিন্তু ব্যাঙ্ককেও তখন কর্মচারীর সংখ্যা বাড়াতে হবে। অটোমেশন যখন আসছিলো (সেই মিড্‌ সেভেন্‌টিজ আর্লি এইট্টিজ্‌ এর সময়ে) তখন রাষ্ট্রায়ত্ব ব্যাঙ্ক কর্মচারীরা আন্দোলনে নেমেছিলেন। অটোমেশনের ফলে ব্যাঙ্ক এর কর্মচারী সংখ্যা কমে যাবার আশঙ্কায়। এখন ব্যাঙ্কই উল্টো গান গাইছে। মূল কারনটা যদিও স্পষ্ট নয়। এটিএম মেশিন কিন্তু সেভাবে দেখতে গেলে ব্যাঙ্ককেই আংশিকভাবে প্রতিস্থাপিত করে।
    এদেশে দেখেছি, খরচ কমাবার জন্যে, ব্যাঙ্কের কিছু কিছু ব্রাঞ্চ তুলে দিয়ে সেখানে এটিএম রেখে দিয়েছে। এমনকি ব্যাঙ্কের ভেতরেও, এটিএম ছাড়াও মাল্টি-এটিএম ব্যবস্থা আছে কিছু ব্যাঙ্কে। মাল্টি-এটিএম সাধারন এটিমের কাজের বাইরেও আরো অসংখ্য কাজ করে থাকে। অসংখ্য রকমের ট্র্যানজাক্‌শান করে ও ইন্‌ফরমেশন দেয়। সেগুলোর অধিকাংশই বিনামূল্যে। এর ফলে একটা ব্রাঞ্চে এম্‌প্লয়ী সংখ্যা অর্ধেক করে ফেলা সম্ভব।এসবের বাইরে আছে নেট ব্যাঙ্কিং। ক্যাশের আদান প্রদান ছাড়া এবং অ্যাকাউন্ট খোলা ও বন্ধ করাটুকু বাদ দিলে সমস্ত কাজই নেট ব্যাঙ্কিং দিয়ে করা সম্ভব। ফ্রীতে।
  • Arpan | 125.118.148.169 | ৩১ ডিসেম্বর ২০১৪ ২২:৪০654906
  • নেট ব্যাঙ্কিঙে ফান্ড ট্রান্সফারে চার্জ নেয়। ঃ((
  • সে | 188.83.87.102 | ৩১ ডিসেম্বর ২০১৪ ২৩:১৭654907
  • মুল্টিমাট (মাল্টি এটিএম)

    ক্যাশ ট্রানসাক্‌শান, অ্যাকাউন্ট খোলা বন্ধ করা ও লোন দেওয়া ছাড়া প্রায় সব কাজই করে।
  • sm | 233.223.159.253 | ৩১ ডিসেম্বর ২০১৪ ২৩:১৯654908
  • নেট ব্যাঙ্কিং এ ফান্ড ট্রান্সফার করার পর ম্যানুয়ালি ব্যান্ক চেক করে ও তারপরে একাউন্ট থেকে টাকা ট্রান্সফার হয়। ব্যান্ক এই এদ্মিনিস্ত্রাতিভ চার্জ নেয়।
    নিজের এক একাউন্ট থেকে সেম ব্যাঙ্কে নিজের অন্য একাউন্টে ট্রান্সফার ফ্রি।
  • সে | 188.83.87.102 | ৩১ ডিসেম্বর ২০১৪ ২৩:২২654909
  • এগুলো এটিএম

    এখানে অন্য কারেন্সী (ইউরো) ও তোলা যায়, এক্সচেঞ্জ রেট সস্তা (কাউন্টারে গিয়ে তোলার চেয়ে)।
  • sm | 233.223.159.253 | ৩১ ডিসেম্বর ২০১৪ ২৩:২৩654910
  • প্রশ্ন টা তো সেইখানে; যদি এ টি এম মেশিন বসানোর পর, ব্যাঙ্কের নীট খরচ কমে যায় ; তাহলে ব্যান্ক টাকা কাটছে অযৌক্তিক ভাবে।রিসার্ভ ব্যান্ক যদি অনুমতি দেয়, সেটাও অযৌক্তিক। ফয়সালা শালা কোর্টেই হবে।
  • সে | 188.83.87.102 | ৩১ ডিসেম্বর ২০১৪ ২৩:২৭654911
  • অযৌক্তিক ভাবেই তো কাটছে। কিংবা ভুল যুক্তি দেখাচ্ছে। আসল কারন লুকিয়ে রেখেছে।

    এদেশে সমস্ত ব্যাঙ্ক অটোমাট ই প্রথমে কার্ড নিয়ে নেয়, ট্রানজাকশান শেষ হলে ফিরিয়ে দেয়।

  • ranjan roy | 24.96.232.103 | ৩১ ডিসেম্বর ২০১৪ ২৩:২৯654912
  • ইন্টারেস্টিং! হটাৎ এই টইটা চোখে পড়ল। খুব মন দিয়ে পড়লাম।
    এই প্রথম বোধহয় সুবন্ধু কল্লোলের বক্তব্যের সঙ্গে একমত হতে পারছি না।ঃ))))

    তার আগে একটা কথা বলি। কেউ কি খেয়াল করেছেন যে আজকাল অধিকাংশ এটিএম এ ৫০০ টাকার নীচে কোন নোট রাখা হচ্ছে না? কিছু ছোট ছোট ব্যাংক (ইয়েস ব্যাংক, করুর বৈশ্য ব্যাংক আদি) বোধ্হয় ব্যতিক্রম। এটা চালু করেছে বদামির রাজা স্টেট ব্যাংক।
    আমার গাটস ফিলিং হল এই ছোট নোটের ডিমান্ড ও তজ্জনিত চাপ ( ফান্ড, লিকুইডিটি, বীমা, সিকিউরিটি, স্টাফ)কে কাউন্টার করতে এটা স্টেট ব্যাংক এর এক্স্পেরিমেন্ট। কিছুদিন পর ফলাফল ( ট্রান্জাকশন কস্ট, লিকুইডিটি মেন্টেনান্স ইত্যাদি) দেখে ব্যব্স্থাতে পরিবর্তন হতে পারে বা এটাই স্থায়ী হতে পারে।

    সোনার দোকানে আপনি যে দামে গয়না কেনেন সে দামে বেচতে পারেন না। দুটোর অন্তর সোনার বেনের লাভ।
    তেমনি ব্যাংকে জমার ওপর গ্রাহকদের দেয় সুদ সবসময় ঋণ দিয়ে গ্রাহকদের থেকে প্রাপ্য সুদের চেয়ে কম হবে। এই ডিফারেন্সটাই হল ফিনান্শিয়াল মার্জিন যা পজিটিভ না হলে ব্যাংক লাটে উঠবে।
    ১) ব্যাংকের লায়াবিলিটি কী?
    অ) শেয়ার ক্যাপিটাল
    ব) রিজার্ভ ব্যাংক বা মার্কেট থেকে ধার
    স) গ্রাহক দের থেকে নেওয়া জমা
    দ) প্রফিট
    অন্য কিছু কিছু বিবিধ ফান্ড আছে (কল মানি ইত্যাদি) সেগুলো ধরছি না।
    এছাড়া একটা বড় সেগমেন্ট ছিল--"নন ফান্ড বিজনেস", যেমন ডিমান্ড ড্রাফ্ট, ট্র্যাভেলার্স চেক, গিফট চেক ,ডিপোজিট অ্যাট কল ইত্যাদি। তাতে বেশ বড় ক্যাশ ব্যাংকের কাছে অল্প দিনের জন্যে থাকত। আবার এর জন্যে পাবলিককে উল্টে সার্ভিস চার্জ দিতে হত।
    কিন্তু এটিএম এর জন্যে এগুলোর ভল্যুম কমতে কমতে ইনসিগনিফিক্যান্ত্ট হয়ে গেছেঃ)))

    ২) ব্যাংকের অ্যাসেট কী?
    ফিক্স্ড অ্যাসেট , ডেড স্টক ছেড়ে দিলে আসল অ্যাসেট হল লোন অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট।
    ৩) ইনকামের সোর্স?
    অ) লোন থেকে গ্রাহকের দেওয়া সুদ।
    ব) ইনভেস্টমেন্ট থেকে প্রাপ্ত সুদ।
    স) বিভিন্ন পরিষেবার জন্যে আদায় করা সার্ভিস চার্জ।
    ৪) এক্সপেন্ডিচারঃ
    অ) ওভারহেড ( বাড়িভাড়া, স্টাফের স্যালারি ও ভাতা, বিজলি, টেলিফোন, স্টেশনারি ইত্যাদি)
    ব) অনাদায়ী ব্যাড লোন বা এনপিএর জন্যে প্রভিশন।
    স) বিভিন্ন পরিষেবার জন্যে ট্রান্জাক্শন কস্ট
  • sm | 53.251.91.134 | ৩১ ডিসেম্বর ২০১৪ ২৩:৩৪654913
  • আগে বড়হিয়ে সাহাব।
  • ranjan roy | 24.96.232.103 | ৩১ ডিসেম্বর ২০১৪ ২৩:৪৭654915
  • ব্যাংক কী করে?
    প্রোডাক্ট বিক্কিরি করে। সত্যি।
    ওর প্রোডাক্ট হল বিভিন্ন পরিষেবা।
    যেমন ১)আপনার পয়সা জমা নেওয়া, সুরক্ষিত রাখা।
    ২) লকার বা সেফ ডিপোজিট বক্স।
    ৩) আপনি অন্য শহরে যাবেন বা টেন্ডারে বিড করবেন -- তাই ফিক্স্ড ডিপোজিট বা ডিমান্ড ড্রাফট বানিয়ে দেওয়া।
    ৪) আপনার জন্যে বীমার প্রিমিয়াম পে করা।
    ৫) আপনাকে ব্যাংক না এসে ঘরে বসে নেট ব্যাংকিং এর মাধ্যমে ফান্ড ট্রান্সফার করতে দেওয়া। বিদেশেও ফান্ড ট্রান্সফার।
    ৬) আপনাকে এটিএম এর মাধ্যমে ব্যাংকে না এসে নগদ টাকা তুলতে দেওয়া।
    ৭) চেকের মাধ্যমে থার্ড পার্টি পেমেন্ট।
    ৮) ব্যব্সা বাণিজ্যের জন্যে ঋণ।
    ৯) বিভিন্ন ব্যক্তিগত কাজের (বাড়ি-গাড়ি-শিক্ষা ও লাক্সারি আইটেম কিনতে ) জন্যে ঋণ।
    ১০) জমি বাড়ি গয়না বন্ধক রেখে সহজে ঋণ।

    তাহলে কী খাড়াইল?
    ব্যাংক হল সার্ভিস সেক্টর।
    ওরা সার্ভিস প্রোভাইড করতে চার্জ নেবে। কখনো সুদ নামে, কখনো কমিশন নামে।
    আগে ব্যাংকে গিয়ে ডিমান্ড ড্রাফ্ট বানাতেন, লাইন দিয়ে। কমিশন দিতেন। এখন কত সহজ ! এটিএম কার্ড। আজ কিছু সার্ভিস চার্জ চাইছে তো রাগ করছেন!
    ঘোড়া ঘাসের সঙ্গে বন্ধুত্ব করলে খাবে কি?
    ডাক্তারের ফি বাড়লে কী ডাক্তার দেখাবেন না? অন্য ডাক্তার/হাসপাতালে যাবেন?সে অপশন তো আপনার রয়েইছে।

    ভালো সার্ভিস চাই? উন্নততর? একশ'বার!! তার জন্যে বলুন। সার্ভিস চার্জ নিক বা না নিক। যখন বলেছে ঠিকঠাক সার্ভিস দিতেই হবে।
    রেলও তো সরকারী। ভাড়া বাড়ায় কি না? তবে সার্ভিস ভালো করার কথা আমরা সবসময়ই বলব সে ব্যাংকই হোক, কি রেল, কি হাসপাতাল।
  • Arpan | 125.118.148.169 | ০১ জানুয়ারি ২০১৫ ০১:৫৫654916
  • এটিএমের তিন শিফটে সিকিওরিটির খরচ? যেটা প্রথম বিস্সে নেই!
  • Arpan | 125.118.148.169 | ০১ জানুয়ারি ২০১৫ ০২:০২654917
  • আইসিআইসিআইতে তো একশো টাকার নোট এখনো দেয়।

    এসবিআইয়ের বদামি আর কী বলব। বেস ব্রাঞ্চের বাইরে অন্য কোথাও পাসবুক আপডেট করালে দশ টাকা করে কাটত। বিওআইতে একবার লুরুর ব্রাঞ্চে চেক জমা দিয়েছিলাম আর আমার অ্যাকাউন্ট ছিল কলকাতায়। টাকা কেটেছিল। এই কোর ব্যাঙ্কিঙের যুগেও!!
  • একক | 24.99.187.212 | ০১ জানুয়ারি ২০১৫ ০২:৩৮654918
  • একটা জায়গায় তর্ক টা ঘুড়ছে । কারণ ,ব্যান্ক বলে আমরা স্টেটিস্ট সিস্টেমে যা দেখি তা আসলে দুটো বিসনেসের খিচুড়ি । ব্যাঙ্কিং + ফিনান্সিয়াল স্কিম । এসেম এর পঞ্জির সঙ্গে তুলনা একেবারে ভুল তা নয় । ব্যান্ক এর ব্যাঙ্কিং ছাড়া অন্য দায় জুড়ে গিয়েই ব্যাপারটা ঘেঁটেছে।

    ভবিষ্যতের মডেল হিসেবে ব্যাঙ্কিং কে জাস্ট' একটা ডেটা ব্যান্ক কাম ডিস্ট্রিবিউষণ মডেল হিসেবে ভাবা যাক । যেখানে ব্যান্ক কোনো সুদ দেবেনা । আমার টাকা সেফলি রাখবে এবং যখন যেখানে দরকার ট্রান্সাকশন এ মিডিয়াম হিসেবে কাজ করবে । তার জন্যে যা সার্ভিস চার্জ নেওয়ার নেবে । কোনো লোন ফোন দেবেনা । সেটা আলাদা বিসনেস । সেই মডেলে ইনফ্লেশনের সঙ্গে ব্যালান্স মেইন্তেইন করা একমাত্র চ্যালেঞ্জ । কীভাবে সলভ করা যায় ভাবা যাক।
  • সে | 188.83.87.102 | ০১ জানুয়ারি ২০১৫ ০৩:৩৬654919
  • সেকেন্ড প্যারাগ্রাফটা কি ইম্যাজিনারি কিছু?
  • ranjan roy | 24.99.239.28 | ০১ জানুয়ারি ২০১৫ ০৭:১৩654920
  • আর পাখা, ইলেক্ট্রিসিটিটা ব্যাংকের পরিষেবার মধ্যে পড়ে না। ওটা ওভারহেড। যেমন বিজনেসের ভলিউম বা প্রফিট হবে তার ওপর। আমার কিশোরবেলায় বা তারও পরে বহুদিন স্টেট ব্যাংক গরমকালে ১৫ এপ্রিল থ্কে ১৫ জুন অব্দি দরজা জানলায় খসটাট্টি লাগাত আর একজন লেবার ডেইলি ওয়েজে তাতে ঘন্টায় ঘন্টায় জল ছিটিয়ে দিয়ে অফিস ঠান্ডা রাখত। এসি অনেক পরে এল, সম্ভবতঃ ৯০ এর দশকে।
    ( এই 'পরে' আর 'পড়ে' নিয়ে ঘেঁটে আছি। ৪০ বছর পরে বাংলা লিখতে গিয়ে বিস্তর অসুবিধে হচ্ছে। ণ'ত্ব ষত্ব'র মত কোন নিয়ম আছে? কেউ হেল্প করবেন?)
  • ranjan roy | 24.99.239.28 | ০১ জানুয়ারি ২০১৫ ০৭:২০654921
  • এই জন্যেই আমি এককের পাখা!
    মন্দ বলে নি। ডিসেক্শন করেছে।
    এই যে বীমা পলিসি বিক্রি করা আর তার জন্যে ব্যাংককে টার্গেট দেওয়া। আমাদের কেমন মনে হত জাত চলে গেল। আমরা কি বীমার দালাল? আসলে ব্যাংকিং এর মধ্যেও মার্কেটিং কনসেপ্ট আছে, ক্লায়েন্টের সঙ্গে ভাল ব্যবহার থেকে শুরু করে তার জন্যে নীড বেসড সার্ভিস প্রোডাক্ট ডিজাইন করার প্রয়োজন আছে।
    কিন্তু অধিকাংশ সরকারী ব্যাংকের স্টাফ ( বিশেষতঃ স্টেট ব্যাংকের) নিজেদের সরকারী আমলা মনে করেন (খুদে কালেক্টর), ব্যবসায়ী নয়। নইলে কাস্টমার সার্ভিস উন্নত হবে না।
    সবচেয়ে আগে দরকার ব্যাংকের লোকজনের মাইন্ডসেট বদলানো। কঠিন কাজ।
    আর এরা গরীবদের কাস্টমার মনে করে না। বড়লোক ক্লায়েন্টের শুকতলা চাটে।
  • ranjan roy | 24.99.239.28 | ০১ জানুয়ারি ২০১৫ ০৭:২৪654922
  • একককে বলিঃ
    নরসিহম কমিটির (২নম্বর, ফিনানসিয়াল সেকটর রিফর্ম) সময় উঁচুস্তরে ভাবা হচ্ছিল যে গোটা ভারতে শুধু চারটে ব্যাংক থাকবেঃ
    ইন্ডাস্ট্রিয়াল ব্যাংক, এগ্রিকালচারাল ব্যাংক, এক্সপোর্ট-ইম্পোর্ট ব্যাংক আর পার্সোনাল ব্যাংক ( ব্যক্তি গ্রাহকের জমা-লোন )। পরে ভাবনাটি বন্ধ হয়।
  • sm | 233.223.155.105 | ০১ জানুয়ারি ২০১৫ ০৮:৫৫654923
  • তাহলে কী খাড়াইল?
    ব্যাংক হল সার্ভিস সেক্টর।
    ওরা সার্ভিস প্রোভাইড করতে চার্জ নেবে। কখনো সুদ নামে, কখনো কমিশন নামে।
    আগে ব্যাংকে গিয়ে ডিমান্ড ড্রাফ্ট বানাতেন, লাইন দিয়ে। কমিশন দিতেন। এখন কত সহজ ! এটিএম কার্ড। আজ কিছু সার্ভিস চার্জ চাইছে তো রাগ করছেন!
    ঘোড়া ঘাসের সঙ্গে বন্ধুত্ব করলে খাবে কি?
    ডাক্তারের ফি বাড়লে কী ডাক্তার দেখাবেন না? অন্য ডাক্তার/হাসপাতালে যাবেন?সে অপশন তো আপনার রয়েইছে।

    ---
    রঞ্জন বাবু, শেষ অংশের সঙ্গে একমত নই।আপনি ব্যাঙ্কের দিক থেকে দেখছেন;আমি কাস্টমারের দিক থেকে।সরকার ব্যাঙ্কে মানুষের টাকা রাখার অধিকার দিয়েছে, সুদ নেবার অধিকার ও লাভ করবার অধিকার দিয়েছে, তাই ব্যাঙ্কের দ্বায়িত্বের মধ্যে পড়ে কাস্টমার কে পরিষেবা দেওয়া এবং অন্যায় অযৌক্তিক ভাবে টাকা কাটলে তার কৈফিয়ত দেওয়া।
    আজকাল কিছু একাউন্ট ক্লোস করলে তার জন্য টাকা কাটা হচ্ছে(সৌজন্যে এক্সিস ব্যান্ক; ৫০০ টাকা )।
    ডেবিট কার্ড মেনটেনান্স চার্জ নেওয়া হচ্ছে ( এর মানে কি? তাহলে আলাদা করে এ টি এম বাবদ টাকা কাটা কেন?) ।
    একাউন্টে ব্যালান্স জানতে গেলে বলে, এ টি এম এ দেখেনিন(অর্থাত ২০ টাকা গচ্চা অথবা কোটা শেষ করা)
    এরকম আরো হরেক রকম চার্জ আছে।
    এবার সেক্যুরিটির কথা বলি। ব্যান্ক কোলাপস করলে সর্বোচ্চ এক লক্ষ টাকা ফেরত পাবেন।সে আপনার ১ কোটি টাকা থাকলেও কি। ইংল্যান্ডে এই ফেরত যোগ্য টাকার পরিমান(৭০ হাজার পাউন্ড)।
    সুতরাং পরিষেবা দেবার যুক্তি তে আলো, ফ্যান, সোফা, মেট্রো শহরে অফিস এর নাম করেও ভবিষ্যতে টাকা কাটার ফন্দি ফিকির শুরু হতে পারে, এবং অলরেডি চালু হয়ে গেছে।এগুলো দেখার কথা ইন্দিপেনদেন্ট ফিনান্সিয়াল অথরিটি তথা রিসার্ভ ব্যাঙ্কের।কিন্তু দুকখের কথা দেশ টার নাম ভারত বর্ষ।তাই সর্বদা উপভোক্তার পিছনেই বাঁশ দেওয়া হবে; এটাই স্বাভাবিক ।কারণ ব্যাঙ্কের লবি আছে, ইউনিয়ন আছে।
    তাই কল্লোল বাবুর প্রশ্ন যথা যত, এবং কোর্টের উচিত সরকার কে নির্দেশ দেওয়া কোনো ইন্দিপেনদেন্ট কমিটির ই একমাত্র অধিকার থাকবে এই সার্ভিস চার্জ মঞ্জুর করা বা না করার। ব্যাংক নিজের ইচ্ছে মত যা খুশি তাই চালিয়ে যেতে পারবে না।
  • সিকি | 131.241.127.1 | ০১ জানুয়ারি ২০১৫ ১১:১৫654924
  • মুশকিলটা হচ্ছে, রঞ্জনদা ব্যাঙ্ককে আর পাঁচটা সার্ভিস সেক্টরের সঙ্গে এক লাইনে বসিয়ে দিচ্ছে। ইয়েস, ব্যাঙ্ক সার্ভিস প্রোভাইডার, কিন্তু আর পাঁচটা সার্ভিসের থেকে আলাদা। ব্যাঙ্কের বিজনেসকে বলা হয় "নোব্‌ল বিজনেস"। কারণ সার্ভিস প্রোভাইডারের সঙ্গে কনজিউমারের শুধু গিভ অ্যান্ড টেক পলিসি থাকে - আমার এই প্রোভাইডারের ইন্টারনেট কানেকশন পছন্দ হল না, আমি সুইচ করে গেলাম অন্য সার্ভিস প্রোভাইডারের কাছে। আমার এই রেস্তোরাঁর রান্না বা সার্ভিস পছন্দ হয় নি, আমি আর কোনওদিন গেলাম না এই রেস্তোরাঁয়। বাইরে উন্মুক্তি মার্কেট, যেটা পছন্দ খুঁজে নাও। এই হাসপাতাল পছন্দ না হলে ওই হাসপাতাল।

    ব্যাঙ্কের সার্ভিসটা অন্য ধরণের। এটার সঙ্গে একটা বড় অ্যামাউন্টের বিশ্বাস জড়িয়ে থাকে। আমি আমার সমস্ত সঞ্চয়, সমস্ত জরুরি দলিল, সমস্ত সোনাদানা ব্যাঙ্কে গচ্ছিত রাখছি "বিশ্বাস" করে। এই জন্যেই এটাকে একটা "নোব্‌ল" বিজনেস বলা হয়। এই বিশ্বাসটাকে রাখতে হয়। এখন এই বিশ্বাস রাখার জন্য আমি কী কী দিই? সার্ভিস ফি দিই। লকারের জন্য একটা লাম্পসাম অ্যামাউন্ট দিই। কিন্তু অ্যাকাউন্টের জন্য দিই না। বদলে ব্যাঙ্ক আমার টাকা বাজারে খাটাচ্ছে। আমি যেখানে দু পার্সেন্ট আড়াই পার্সেন্ট সুদ পাই আমার সেভিংসে, এফডিতে ন পার্সেন্ট পাই, সেইখানে ব্যাঙ্ক সেই টাকা বাজারে খাটিয়ে দশ, বারো, পনেরো কি তার বেশি পার্সেন্টে সুদ আদায় করে। এই অ্যামাউন্টটা কিন্তু খুব কম নয়। ব্যাঙ্ক বিল্ডিংগুলোর সেটআপ, রানিং কস্ট, এমপ্লয়িদের স্যালারি, সমস্ত কিছুই এই টাকা দিয়ে চলে এবং তার পরেও ব্যাঙ্ক তার ব্যক্তিগত রিজার্ভ বাড়ায়, লাভ করে। আইসিআইসিআই বা এসবিআই কিন্তু কোনওটাই লসে চলা ব্যাঙ্ক নয়।

    আজ এটিএম ব্যবহারের জন্য আলাদা করে ফি নেওয়া শুরু হলে কাল ব্যাঙ্কে গিয়ে লাইন দিয়ে টাকা নেবার জন্যেও হয় তো ফি চালু হবে - এক্সপ্রেস কাউন্টার, যেখানে কুড়ি কি পঞ্চাশ টাকা দিলে তাড়াতাড়ি আপনি টাকা উইথড্র করতে পারবেন।

    সমস্ত ব্যাঙ্ক যদি এই প্রসেস অ্যাডপ্ট করে, তা হলে উপভোক্তার হাতে কিছুই থাকে না, কারণ তার কাছে বেটার অল্টারনেটিভ থাকছে না। কিন্তু একটি ব্যাঙ্কও যদি এই সুবিধাগুলোকে কনজিউমারদের কাছে "ইনসেন্টিভ" হিসেবে প্রজেক্ট করে, লোকে সেখানেই ছুটবে।

    এইবারে "ছুটবে" বলাটা যতটা সহজ, করাটা ততটা সহজ নয়। একটা অ্যাকাউন্টে অনেক কিছু যুক্ত থাকে। আপনার লোন-এর ইএমআই চলছে, কিছু সার্ভিসের বিল পেমেন্টের ইসিএস চলছে, কিছু রেকারিং ডিপোজিট চলছে - অনেকগুলো সুতো কাটতে হয় ব্যাঙ্ক সুইচ করতে গেলে, অনেক পেপারওয়ার্ক, অনেক ম্যানআওয়ার নষ্ট হয়। উপভোক্তা কোনও দিক দিয়েই সুবিধেজনক কন্ডিশনে থাকছে না।

    আইসিআইসিআইয়ের আমি কাস্টমার আজ চোদ্দ বছর হল - সেই দু হাজার সাল থেকে। মাঝে অনেকেরই মনে আছে, ব্যবসা বাড়ানোর জন্য এরা সকাল আটটা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত দুই শিফটে ব্যাঙ্ক চালানো শুরু করেছিল। দু বছর চলার পরে কস্ট বেনিফিট ক্যালকুলেশন করার পর ওরা এটা বন্ধ করে দিয়েছিল, এখন দশটা পাঁচটার ব্যাঙ্ক চলে। ছোটবেলায় দেখেছিলাম এলাহাবাদ না কোন ব্যাঙ্ক সন্ধ্যেবেলায় "সান্ধ্য ব্যাঙ্ক" চালু করেছিল, পাঁচটা থেকে সাড়ে আটটা। বিভিন্ন জেলায় কিছু কোঅপারেটিভ ব্যাঙ্ক সন্ধ্যেবেলায় ব্যাঙ্কিংয়ের ফেসিলিটি দেয়। তো, এগুলো উপভোক্তাদের জন্য ব্যাঙ্কগুলোর ইনসেন্টিভ।

    পাঁচটার বেশি ট্রান্সাঅকশনের ওপর সার্ভিস চার্জ বসানোর আগে ব্যাঙ্কগুলো যদি এইসব জিনিসগুলো এনশিওর করে নেয়, তা হলে সার্ভিস চার্জ দিতে আমার আপত্তি থাকবে না।
    ১) এটিএমগুলো চালু থাকবে।
    ২) আমি বড় অ্যামাউন্ট উইথড্র করতে চাইলেও কতগুলো একশো টাকার নোট চাই, সেটা আমি ডিসাইড করতে পারব - এই মুহূর্তে বেশির ভাগ ব্যাঙ্কেই একাধিকবার এটিএম কার্ড সোয়াইপ করতে হয় এই একশো টাকা পাবার চক্করে। বড় নোট নিয়ে কুড়ি টাকার জিনিস কিনতে যাওয়া সম্ভব হয় না, অসুবিধে সেই উপভোক্তারই হয়।
    ৩) সেই এটিএমগুলোতে বড় বড় করে লিখে দেওয়া হোক যে এখান দিয়ে শুধুই হাজার টাকার নোট বেরোয়। যাদের বড় নোট দরকার তারা সেখানে লাইন লাগাবে, যাদের ছোট নোট দরকার তারা সেখানে দাঁড়াবে না।

    এইটুকু হলেই আরেকবার ভেবে দেখতে পারি :)
  • Arpan | 125.118.51.75 | ০১ জানুয়ারি ২০১৫ ১১:২৭654926
  • ধুর, সেদিন আর নেই। এক ব্যাঙ্ক সুদ কম দিলে অন্য ব্যাঙ্কে এফডি খোলো বাড়তি 0.05% সুদের আশায় এ আমার বাবা-কাকারাও করেছেন। এখনো কোটাক ৬% সেভিংসে সুদ দিচ্ছে বলে দলে দলে লোক সেখানে স্যালারি অ্যাকাউন্ট খুলেছে এটাও নিজের চোখে দেখা।
  • Arpan | 125.118.51.75 | ০১ জানুয়ারি ২০১৫ ১১:২৯654927
  • তবে সিকির দাবিগুলি যথার্থ।
  • d | 24.97.93.77 | ০১ জানুয়ারি ২০১৫ ১১:৩১654928
  • নাঃ কুনো ব্যাঙ্কের লগেই আমার কুনো মানসিক অ্যাটাচমেন্ট লাই। জে ভাল সার্ভিস দেবে সেখানেই যাব।
  • সিকি | 131.241.127.1 | ০১ জানুয়ারি ২০১৫ ১১:৪১654929
  • সে তো আম্মো যাবো। আমি কি আইসিআইসিআইয়ের প্রেমে পড়ে আছি নাকি? বলছি যে এই যাওয়াটা সহজ নয়। লোন ট্রান্সফার, এফডি আরডি ক্লোজার, ইসিএস বদলানো, হাজারটা হ্যাপা।
  • Arpan | 125.118.51.75 | ০১ জানুয়ারি ২০১৫ ১১:৪৩654930
  • সে তো তিন চারটে ব্যাঙ্ক থেকে তিন-চার রকম পরিষেবা নিয়েই থাকি। যার যেটা ভালো।
  • Arpan | 125.118.51.75 | ০১ জানুয়ারি ২০১৫ ১১:৪৪654931
  • মানে "আমার সমস্ত সঞ্চয়, সমস্ত জরুরি দলিল, সমস্ত সোনাদানা ব্যাঙ্কে গচ্ছিত রাখছি "বিশ্বাস" করে" - এইটা কোন একটা ব্যাঙ্কের জন্য প্রযোজ্য নয়।
  • d | 24.97.93.77 | ০১ জানুয়ারি ২০১৫ ১১:৪৭654932
  • ^ হুঁ। আসলে সিকি যখনই যা লেখে একটু বাংলা রচনা মোডে লিখে ফ্যালে তো।

    আর ইন্টারনেট পরিষেবা বদলানোও অত কিছু জরুরী নয়। টাটাবাবুর পোস্টপেইড ছাড়া .... তাচ্চেয়ে চিটেগুড় ওঠানো সহজ। অমন আরো অনেক আছে।
  • Arpan | 125.118.51.75 | ০১ জানুয়ারি ২০১৫ ১১:৪৯654933
  • আর হ্যাপা কি অন্যত্র কম? এই ধরুন ইন্ডেনের পরিষেবায় তিতিবিরক্ত হয়ে গিয়ে মাঝখানে ঠিক করেছিলাম হেইচপিতে ট্রান্সফার করে যাবো। ওমা, তার কি হ্যাপা! প্রথমে সিআইডির জেরা কেন ট্রান্সফার করব, এরকম নিয়ম নেই, হেন তেন। তারপরে যখন বলেছি আমাকে ট্রান্সফার করার ফর্ম দিন তখন বলে কিনা ইন্ডেনের সিলিন্ডার আর রেগুলেটর আগে সারেন্ডার করুন, তারপরে হপ্তা তিন-চারেকের মধ্যে হেইচপির কানেকশন চালু হবে। আমি বললাম সেই মাঝখানের সময়টা গ্রাহক কী দিয়ে রান্না করবে সেটা তাদের কাছে কোন জবাব নেই!
  • সিকি | 131.241.127.1 | ০১ জানুয়ারি ২০১৫ ১১:৫৯654934
  • :)

    আমারও লকার অন্য ব্যাংকে। যেখানে যেমন সুবিধে আর কি।

    প্পনকে সহজ সমাধান, দিল্লি শিফট করো। ঘরে পাইপলাইন গ্যাস, সিলিন্ডারের চক্করই নাই। :)
  • Arpan | 125.118.51.75 | ০১ জানুয়ারি ২০১৫ ১২:১৩654935
  • আরে সেখানেও তো সার্ভিস প্রোভাইডার আছে! সেটাকে বদলাতে গেলে কী হবে?
  • সিকি | 135.19.34.86 | ০১ জানুয়ারি ২০১৫ ১২:৩১654937
  • কয়েকটা জিনিসের সাঃপ্রোঃ বোধ হয় বদলানো যায় না - খুব চাপ। এক, এই পাইপ গ্যাস। পুরো শহরের একটাই ডিস্ট্রিবিউটর। দুই, ইলেকট্রিক সাপ্লায়ার। একটা এলাকার একটাই হয়। তিন, খবরের কাগজের ভেন্ডার। প্রথম দুটো তাও মোটামুটি সরকার কন্ট্রোল করে, তিন্নংটা জাস্ট যে কোনও রকমের বাঁদরামি করে পার পেয়ে যায় - কিছুই করা যায় না।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আদরবাসামূলক প্রতিক্রিয়া দিন