এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • ইজরায়েলের কি ও কেনো

    deepten
    অন্যান্য | ২৫ আগস্ট ২০০৬ | ৬৮৭১ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • dd | 202.122.18.241 | ২৫ আগস্ট ২০০৬ ১৯:৩৭672113
  • বর্তমান দুনিয়ায় যতগুলি সংঘর্ষ চলছে তারমধ্যে সবথেকে দীর্ঘস্থায়ী আরব ইজরায়েল সংঘর্ষ।

    প্রেক্ষাপট নিয়ে কতটুকু জানি ?

    আদৌ নিরপেক্ষ নই। আমি ইজ্রায়েলের সমর্থনে লিখছি। মানে লিখবো।
  • tan | 131.95.121.127 | ২৫ আগস্ট ২০০৬ ১৯:৩৯672132
  • লিখুন।
  • Arjit | 128.240.229.6 | ২৫ আগস্ট ২০০৬ ১৯:৪০672143
  • মানে সত্যি সত্যি না এম্নি এম্নি?
  • dd | 202.122.18.241 | ২৫ আগস্ট ২০০৬ ১৯:৪১672165
  • সেটা লিখলে তো মজাটাই মাটী।
  • dam | 202.54.214.198 | ২৫ আগস্ট ২০০৬ ১৯:৪১672154
  • কি জ্বালা! ধরে নাও ডিবেটে ডিডিকে পক্ষে বলতে দেওয়া হয়েছে।
  • dd | 202.122.18.241 | ২৫ আগস্ট ২০০৬ ১৯:৫৫672176
  • প্রথমত: ইহুদীদের প্রমিজড ল্যান্ড -ইজরায়েল। সেটা সত্য। জেরুজালেম ভিত্তিক এই ধর্ম - তুলনীয় কাবা কেন্দ্রিক ইস্লাম। এটা ইতিহাস। হয়তো আবেগের কথা। কিন্তু অনস্বীকার্য্য।

    দ্বিতীয় সত্য সারা ইওরোপ জুড়ে ইহুদীদের উপর অত্যাচার - যেটা পুনুরুল্লেখের দরকার হয় না। সবাই জানি।

    তৃতীয় - অস্তিত্বের সংকট। অত্যাচার স্বত্তেও ইহুদীদের রমরমা ছিলো সারা ইওরোপ জুড়ে। ছিলো। যখন নাৎসীরা এলো - না:, এটাও নতুন করে বলা / লেখার দরকার নেই।

    আর চতুর্থ : বর্তমান মধ্য প্রাচ্য। সেই সব রাষ্ট্র - সিরীয়া,লেবানন, প্যালেস্টাইন,জর্ডান। এদের সীমারেখা আদৌ সুপ্রাচীন নয়। বেশের ভাগ ই বৃটীশের দান। দ্বিতেয় বিশ্বযুদ্ধোত্তর।

    এই চারটে পয়েন্ট মাথায় রাখলে ইজরায়েলের "কেনো" - মানতে আর বুঝতে সুবিধে হবে। আমার বিশ্বাস।
  • dd | 202.122.18.241 | ২৫ আগস্ট ২০০৬ ২০:১৭672187
  • নাৎসী জার্মানীর হাত থেকে পালিয়ে ইহুদীরা যেতে পারতো পৃথিবীর সব দেশে। মানে জাপান ইতালী ... অক্ষ শক্তির বাইরের। কোনো দেশে।

    কিন্তু প্যালেস্টাইনে নয়। প্রান বাঁচাতেও নয়। বৃটীশদের বারন ছিলো।

    আমাদের স্বাধীনতা অল্প পরেই, ১৯৪৭'র নভেম্বরে UNO প্যালেস্টাইনের পার্টিশন স্বীকার করে নেয়।

    শুধু বৃটীশদের বিরোধিতাতেই সেটা পিছিয়ে যায়।
  • dd | 202.122.18.241 | ২৫ আগস্ট ২০০৬ ২০:২৪672198
  • আরব আর ইহুদীদের মধ্যে সংঘর্ষ ? অল্প বিস্তর ছিলো। আমাদের দেশের হিন্দু মুস্লিমের মতনই। হাজার বছরের অবিশ্বাস। কিন্তু এক সাথে ই থাকা। খানা পিনা।

    ততদিনই, যতদিন বৃটীশেরা থাবা না বাড়ায়।
  • dd | 202.122.18.241 | ২৫ আগস্ট ২০০৬ ২০:২৮672209
  • কে সাম্রাজ্যবাদী ?
    কে আক্রান্ত ?

    কোন জন আন্ডার ডগ?

    কাকে সমর্থন করেছিলো চিরকালীন সাম্রাজ্যবাদীরা?

    প্রশ্নটা সহজ। উত্তরটাও সহজ।
  • Ishan | 130.36.62.139 | ২৫ আগস্ট ২০০৬ ২০:৪৮672114
  • এখনও পর্যন্ত আরব-ইজরায়েল সংঘর্ষে ইজরায়েলকে কেন সমর্থন করা উচিত, তার স্বপক্ষে কোনো যুক্তি পেলাম না।
  • dd | 202.122.18.241 | ২৫ আগস্ট ২০০৬ ২১:০২672123
  • এ:। বল্লেই হলো।
    এ তো এক বিরট রাগের আলাপ মাত্র। ঝালায় পৌছালাম কই ?

    দাঁড়াও। লিস্ট করে লিখি।

    ১। ইজ্রায়েল রাষ্ট্রের ঐতিহাসিক অনিবার্য্যতা। প্রবন্ধকার এটাই বলতে চেয়েছেন মুখবন্ধে। এবং চমকপ্রদ কিন্তু সম্পুর্ন আবেগহীন তীক্ষ্‌ন যুক্তিজালে সেটি ই প্রতিপন্ন করেছেন।

    ২। প্রথম যুদ্ধ তো হলো ১৯৪৮। সেখানে তো আমি আসি ই নি।

    ৩। তার আগে ডিনারের ব্যবস্থা করি।
  • s | 141.80.168.31 | ২৫ আগস্ট ২০০৬ ২১:০৭672124
  • কিন্তু কিন্তু কোনভাবেই কোন গ্রাউণ্ডেই লেবাননের উপর ইজরায়েলের আক্রমণকে সমর্থন করতে পাচ্ছি না। আপাতত এই। একন বাড়ি চন্নু।
  • dd | 202.122.18.241 | ২৫ আগস্ট ২০০৬ ২২:৪২672125
  • বেশ।
    সবাই যখন মেনেই নিচ্ছে ৩০০০ বছর ধরে ইহুদীদের জেরুজালেম ও ইজরায়েল রাষ্ট্রের ধারাবাহিকতা - এবং অবশেষে ১৯৪৮ স্বাধীন সার্বভৌম ইজ্রায়েল রাষ্ট্রের পুন:প্রতিষ্ঠা অবশ্যম্ভাবিতা তখন দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধের এই অংশটা আবার জানুন।

    churchil,having faled to rouse Roosevelt against the russians, decided to tackle Stalin himself and went to Moscow in October (1944). ...Churchil wrote on a scrap of paper : "Romania 90% Russian,Greece 90% British, Yogoslovia and Hungary 50 - 50, Bulgaria 75% Russian". Stalin read the paper and added a large tick in blue pencil.

    There was a pause. Then Chuchil said "Might it not be thought rather cynical if we disposed of these issues, so fateful to millions of people, in such an off hand manner? Let us burn it."

    Stalin replied "No, you keep it".


    গল্পটি প্রফুল্লকর, কিন্তু এই টপিকের সাথে সম্পক্কো কি ? জানতে চাইলে পড়ুন - পরের পোস্টিং।

  • dd | 202.122.18.241 | ২৫ আগস্ট ২০০৬ ২৩:২৫672126
  • যুগোস্লোভিয়া আর গ্রীস নিয়ে যে হতচ্ছারা খেওয়াখেয়ি হয়েছিলো গ্রেট পাওয়ারের দের মধ্যে সে আর কহতব্য নয়। WW2'র কলংক।

    আসলে ১৯৫০ পর্য্যন্ত সারা দুনিয়াটাই অমন কলোনিয়াল ভাগ বাঁটোয়ারায় চলতো। তিন টুকরো হয়ে গ্যালো ভারত। আর প্যালেস্টাইনের এক ছোট টুকরো ইহুদীদের দেওয়া - তাদের হোম কামিং , ৪৭ সালের UN রেজোলিউশন .... বৃটীশ প্ররোচনায় আরব ভবী ভুলবার নয় । কিছুতেই।

    ১৯৪৮, ১৫ মে - ইজরায়েল স্বাধীন হলো। ম্যাপ দেখলে অবাক হতে হয়। ঐটুকুন তো ছোট্ট দেশ। কিন্তু ছয় আরব দেশের এক গোঁ। বিনা যুদ্ধে নাহি দিব সূচ্যগ্র মেদিনী। চল্লো আরব লেজিয়নের নামে বেনামী লড়াই।

    ব্রিটেইন খোলাখুলি আরব দেশের পাশে - যদিও ইজরায়েলের রাষ্টঙ্কÄপ্রাপ্তির সমর্থনে সবাই । রাশা এবং আমেরিকাও। ১৯৪৯ পর্য্যন্ত বৃটীশ সেনা আরবদের সাথে হাত মিলিয়ে লড়াই করেছে - ধ্বংশ হয়েছে চারটি বৃটীশ বিমান।

    আমেরিকা "আর্‌ম্‌স এম্বার্গো" ডিক্লেয়ার করলো। ইজরায়েল কোথায় পাব হাতিয়ার? চেকোস্লোভাকিয়া থেকে গোপনে কিছু কামান এলো স্মাগলড হয়ে।

    ...... ঈ:, এ তো এগটা পোবোন্ধই হয়ে যাচ্ছে। দুর।

  • dd | 202.122.18.241 | ২৫ আগস্ট ২০০৬ ২৩:৩৪672127
  • ১। মোটকথা, প্যালেস্টাইনের কিছু অংশ চিরকাল ই ইহুদীদের দখলে।

    ২। তারা ওখানকার ডি ফ্যাক্টো শাসনকর্ত্তা। যেমন পাক অধিকৃত কাশ্মীর।

    ৩। ইজরায়েল রাষ্ট্রের স্বাধীনতা সর্ব জন (UN = Britain, Russia,US )স্বীকৃত।

    ৪। তাও ছয় আরব দেশ মিলে অক্রমন করলো ঐ পুঁচকে দেশকে। কিছুতেই দিতে চাইলো না কয়েকটি গ্রাম।

    ৫। এবং হেরে ভুত হলো। আবার হারলো ১৯৬৭ সলে। জর্মানীর হাতে ফ্রান্সের পতনের পর এমন গোহারান হার আর কেউ
    হারে নি।

    ৬। বার বার যুদ্ধ করে এবং হারে। এবং চিৎকার করে "বিশ্ব জনমত, কে আছো কোথায় ? রক্ষা করো "

    আর কেউ কিছু কইবে না?
  • dd | 202.122.18.241 | ২৬ আগস্ট ২০০৬ ০০:৪২672128
  • তাইলে ফলাফল হলো

    আমি ১০
    বাকী সবাই ০

    থ্রি চিয়ার্স ফর মি।
  • b | 59.145.136.1 | ২৮ আগস্ট ২০০৬ ১২:৫৬672129
  • এই ডিস্কোর্স সম্পর্কে প্রধাণত কয়েকটি আপত্তি।

    ডিডি র লেখা পড়ে মনে হছে :

    ১। রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার, ইতিহাস কোনো ক্ষেত্রেই রক্তপাত শূন্য নয়, অতএব (রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা র নামে) যা হচ্ছে তাই ভবিতব্য।

    ২। প্যালেস্তিন ও ইজরায়েল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার যে সব আন্তর্জাতিক সিদ্ধান্ত এমনকি যুদ্ধোত্তোর চুক্তি হয়েছে তাতে 'আন্তর্জাতিক সমবেদনা' আরব রাষ্ট্র গুলির পক্ষে ছিল।

    ৩। সাম্রাজ্য বাদের বিভাজনের রাজনইতিক ইতিহাস , তার পূর্বের সামাজিক বিভাজনের ইতিহাসের যান্ত্রিক কন্টিন্যুইয়িটি মাত্র।

    ৪। আরো জড়িত না না ঘটনা, non aligned movement বলে কিছু ছিলো না। ইরান ইরাক যুদ্ধ হয় নি। ১৯৭৮,১৯৮২ র যুদ্ধ গুলি হয়েছে কিনা জানা যায় না।

    ৫। যেন ইহুদী ধর্মালম্বী মানুষ আর ইজ্রায়েল রাষ্ট্র interchangeable শব্দ সমষ্টি। যেন আরব দেশ ও মানুষের মধ্যে কোনো ক্ষমতা কেন্দ্রীকতা ও disenfranchising এর কোনো দীর্ঘ ইতিহাস নেই।

    ৬। যেন এই মতামত পাঠ করে সমষ্টি যুদ্ধের বীভতসতা সম্পর্কে পাঠক দের গা সওয়ানোর শিক্ষা হচ্ছে।

    ডিডির এই লেখায় মনে হচ্চে - যুদ্ধু টুদ্ধু তো হবেই -ইতিহাসে অনেক কিছু ঘটেই থাকে- গুরুচণ্ডালীর ছোটো পাঠক গোষ্ঠীর মধ্যে কেমন যেন ইজরায়েলএর ভয়ানক bombing বিরোধী মতামত রয়েছে বা আন্দাজ করা যাচ্চে যেন থাকলেও ঠাকতে পারে অতএব আসুন আমরা নিরপেক্ষতা নিরপেক্ষতা খেলি।

    এই রসিকতাটি গিল্বো তবে জেলুসিল সহ।
  • dam | 202.54.214.198 | ২৮ আগস্ট ২০০৬ ১৮:৩৮672130
  • হুঁ:, আমিই নাকি খালি লিস্টি বানাই!!
  • dd | 202.122.18.241 | ২৮ আগস্ট ২০০৬ ১৯:৪৩672131
  • যাক। অন্তত: তিনজন লেখাটা পড়েছে।

    বি, সত্যি বলছি তোমার লেখাটা পুরোটা বুঝলাম না।

    আমি যে টুকু লিখেছি সেটা ১৯৪৮ পর্য্যন্ত।

    যখন ইজরায়েল রাষ্ট্র হল। তার আগে ইহুদীদের হাতেই ক®¾ট্রাল ছিলো এবং যে অঞ্চল ৪৭ সলের ইউ এন রেজোলিউশনে ইজ্রায়েলের হাতে দেওয়া র প্রস্তাব হয়েছিলো সেখানে ইহুদীরা সংখ্যাগরিষ্ঠ ছিলো। এগুলো ফ্যাক্ট।

    পার্টীশন হলো শুধু প্যালেস্টাইন। অথচ ইজরায়েলের বিরুদ্ধে আক্রমন করলো ছয়টি আরব দেশ। আর বৃটেইন ছিলো সরাসরি আরব পক্ষে। আমেরিকা নিরপেক্ষ।

    বি, গত একশো বছরে এরকম ধর্মীয় কারনে জোট বেঁধে লড়াইএর আর কোনো এক্সাম্পেল মনে পরছে ?

    এটা নিরপেক্ষতা খেলা নয়। একটি নিপীড়ত জনজাতি আদের পিতৃভুমি ফিরে পেলো বিশ্ব মতবাদের ভিত্তিতে , তাদেরকে আক্রমন করলো ধর্মের কারনে জোট বাঁধা এক গোষ্ঠী। সেটাকে আমি সমর্থন করি না।

    যদি বলো এখনকার লেবানন আক্রমনের পিছনে কি যুক্তি - আরে আমি তো ১৯৪৮ ছেড়েই বার হই নি।

    বাংলাদেশের জন্ম ও স্বাধীনতাকে সমর্থন করলে কি তৎক্ষনাত ভেবে নাও অদ্যাবধি বাংলাদেশ সরকারের সব নীতিকেই সমর্থন করা হচ্ছে ? ভাবো নাতো।

    তাহলে ইজরায়েলের জন্মগ্রহনের যৌক্তিকতাকে এক্‌স্‌ট্‌রাপোলেট করে কি করে ঝট করে আজকের দিনে পৌছে যাও ?
  • r | 61.95.167.91 | ২৮ আগস্ট ২০০৬ ২০:১১672133
  • দীপ্তেন্দার একটা কথাই সমর্থন করি:

    ইহুদীরা এক সময় অবধি পৃথিবীর সব থেকে অত্যাচারিত বৃহত্তম জনজাতি। এটা ঠিক নয় যে এই রকম অত্যাচার অন্য কোনো জনজাতির উপর হয় নি। ঠিক এখন যেমন মুসলমানদের উপর হতে যাচ্ছে। তবে অন্যান্যরা সংখ্যায় এবং প্রভাবে অনেক ছোটো। যেমন তুর্কীর কুর্দ এবং আর্মেনিয়ানরা। তাই তাদের কথা আমরা ততটা বলি না।

    এ ছাড়া দীপ্তেনদাকে এক টুকরো সমর্থনও করছি না। কেন করছি না তার কারণ লিখতে গেলে ঐতিহাসিক পোবোন্ধো লিখতে হবে। বড়ো ল্যাদ! এখন হবে না। তার থেকে দুই এক ফোঁটা ছাড়ি:

    ১) "৩০০০ বছর ধরে ইহুদীদের জেরুজালেম ও ইজরায়েল রাষ্ট্রের ধারাবাহিকতা"- মানি না। উনবিংশ শতাব্দীর শেষভাগ অবধি ইজরায়েল রাষ্ট্র ছিল ধর্মীয় মিথ। রাজনৈতিক ইজরায়েল রাষ্ট্রের ধারনা সাম্প্রতিক।

    ২) ইহুদীরা যদি কোনোদিন কোনো ধর্মের আড়াল পায় তা হল মুসলিম ধর্মের। খ্রিষ্টান ইউরোপ জুড়ে ইহুদীদের মেরে ধরে তাড়ানো হয়েছে। যুগে যুগে। কাজেই ১৯৪৮ সালের যুদ্ধ কেবল ধর্মীয় যুদ্ধ এটাও মানি না।

    ৩) দীপ্তেনদা পুরোটাই ইজরায়েলি চোখে দেখছেন। আমি প্যালেস্টাইনি চোখে দেখি। প্যালেস্টিনিয়রা এই জমিতে সহস্র বছর ধরে থেকে এসেছেন। ইউরোপ মারল ইহুদীদের আর জমি ছেড়ে দিতে হল প্যালেস্টাইনকে- কি অদ্ভুত খেলা!

    ৪) ইহুদী রক্ষণশীলদের একটা প্রভাবশালী অংশ কোনোদিন ইজরায়েল রাষ্ট্র সমর্থন করেন নি ধর্মীয় কারণে। ইজরায়েলের জন্মের সময়ে যে সমস্ত বামপন্থীরা এই আন্দোলনে ছিলেন, তাঁরাও কিছুদিন পরে নিজেদের আস্তে আস্তে zionist আন্দোলন থেকে বিচ্ছিন্ন করেন। কাজেই ইজরায়েল এবং ইহুদী সমার্থক নয়। ঠিক যেমনি ইহুদী এবং zionism সমার্থক নয়।

    ৫) ঠিক একইভাবে আরব এবং ইসলাম সমার্থক নয়।

    সব থেকে বড়ো কথা- আমার উপর অত্যাচার হয়েছে বলে আমি অন্যের উপর অত্যাচার করব- এটা কি কোনো কাজের কথা! তাহলে তো পৃথিবীতে ঠিক-ভুল বলে কিছু হয়ই না।
  • dd | 202.122.18.241 | ২৮ আগস্ট ২০০৬ ২০:৫৬672134
  • পড়েছে। চারজন পড়েছে।

    ১। "তিন হাজার বছরের ধারাবাহিকতা".... অবশ্যই। রোমানেরা মেরে তাড়ানোর আগে অবদি ইহুদীদের হাতে ইজ্রায়েল। এবং আমি আগে যা লিখেছি অন্যতম (রিপীট অন্যতম) কারন প্রমিস্‌ড ল্যান্ড ভিত্তিক ধর্ম। সে কারনে জিওনিজমের অনেক আগে থেকে - চিরকাল ই ইহুদীরা তাদের ধর্মভুমিতে ফিরতে চায়। ছিলো ও।

    .ইএস। ছোটোখাটো সংঘর্ষ ছাড়া মুস্লিমদের সাথে ইহুদীরা একসাথেই ছিলো। তুমি লিখেছো। আম্মো লিখেছি। তোমার আগেই।

    কিন্তু ১৯৪৮ সালের ইজরায়েলের বিরুদ্ধে ছয় আরব দেশের লড়াই ধর্মীয় লড়াই নয় ?

    হাসালে রঙ্গন। সে সময়কার বিবৃতি গুলো খুঁজে বার করতে একটু সময় লাগবে - কিন্তু দেখাবো। শুধুই ধর্মীয় জিহাদ। সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে লড়াই নয়। ইহুদীর ধর্মের বিরুদ্ধে ইসলামের লড়াই।

    এ ছাড়া প্যালেস্টাইন, ইজীপ্ট, সিরীয়া,লেবানন জর্ডন আর কখনো কোনো বিষয়ে এক হয়েছিলো?

    বাকী পয়েন্টগুলো পরে লিখছি।
  • dd | 202.122.18.241 | ২৮ আগস্ট ২০০৬ ২২:০০672135
  • তিন নম্বর পয়েন্টটা স্কিপ করছি (আমার তর্কের সুবিদের জন্য)

    চার নম্বর পয়েন্ট। সবথেকে আÒট্রা কনজার্ভেটিভ জিউরা ইজরায়েল রাষ্ট্র সমর্থন করেনি - এটা তথ্য। খুব সামান্য অংশ তারা। ধর্তব্যের মধ্যেই পরে না।

    আর বামপন্থীদের সমর্থন। হা হা এবং হা হা। ইজরায়েল রাষ্ট্রের ঘোষনার আটচল্লিশ ঘন্টর মধ্যেই রাশিয়া তাকে স্বীকৃতি দেয়।

    পুরোনো দলিল কিন্তু খুঁজলে পাবে - জিওনিজমের কি বিপুল সমর্থক ছিলো রাশিয়া। নিপীড়িত জনজাতির স্ব শাসনের অধিকার আর বৃটীশদের সথে জড়িয়ে থাকা প্রতিক্রিয়াশীল আরব দুনিয়া - ১৯৪৮ এ ভাবেই গেলো। ৪৯ থেকে শুরু করে আস্তে আস্তে জিওনিজম আর প্রগতিশীল রইলো না - রাশিয়ার চোখে। অতএব সারা দুনিয়াতেও নয়। বামপন্থীদের চোখে।

    তুলনীয় ? আফঘানিস্তানে রাশান সেনানীর বিরুদ্ধে লড়ছে উপজাতি - তখন আমেরিকার চোখে তারা ফ্রীডম ফাইটার। কয়েক বছর পরে তারাই হয়ে গেলো ধর্মান্ধ বর্বর।

    জিও পলিটিক্সের ফায়দা লুটতে তাই ইজরায়েল এর জন্ম হাজার বছরের শোষনের বিরুদ্ধে - ইত্যাদি ইত্যাদি। আর কয়েক বছর পর হয়ে গেলো সাম্রাজ্যবাদী চক্রান্ত।

    জর্ডানের ও অন্যান্য আরব দেশের রাজতন্ত্র ও মোল্লাতন্ত্রও সে ভাবেই বমপন্থার সট্টিফিকেট পেয়ে যায়।
  • dd | 202.122.18.241 | ২৮ আগস্ট ২০০৬ ২২:০৪672136
  • আর মোশে ডায়ান ও বামপন্থী ছিলেন। আজীবন। তার মেয়েও ঐ দলের নির্বাচিতা সদস্যা।

    বামপন্থা আন্তর্জাতিক নয়। ওটা মীথ। দু দেশের লড়াই বাঁধলে দু দেশের বামপন্থীরা লড়াই করে। স্বচ্ছন্দে।
  • dd | 202.122.18.241 | ২৮ আগস্ট ২০০৬ ২২:৩৩672137
  • যদি ও সকলের জানা তাও উইকিপেডিয়া থেকে কোট করছি হিজবুল্লাকে নিয়ে The organization officially declared itself on 16 February 1985 in a manifesto declaring goals of bringing Islamic revolution to Lebanon, expelling Western influences from Lebanon, and eliminating Israel. এর আগে হামাস ,তার আগে পি এল । এরাও সবাই ধর্মকেই র‌্যালীইং পয়েন্ট করে এগিয়েছেন।

    অন্য পরে কা কথা ,হেজবুল্লাতে সুন্নী সেক্টের কোনো প্রতিনিধি নেই, অন্য ধর্ম তো দুরের কথা।

    সুতরং কেউ যদি বলেন আরব ইজ্রায়েল যুদ্ধ আরবদের কাছে ধর্মীয় যুদ্ধ নয় - তাইলে কিছু বলার থাকে না।

    এটা আদৌ প্যালেস্টাইন বনাম ইজরায়েল দেশের লড়াই নয়। কখনই ছিলো না। ইজরায়েল রাষ্ট্রের শুরুতে সিরীয়া, জর্ডান, ইজীপ্ট,জর্ডান,লেবানন বা ইরাকের কোনো ক্ষতি বৃদ্ধি হয় নি। ঐ সব দেশের একজন নাগরিকের ও কোনো ক্ষতি হয় নি। তাও প্যালেস্টাইন এর সাথে জোট বেঁধে ঐ দেশগুলি যুদ্ধ চালালো এবং সেটা ধর্মীয় যুদ্ধ ছিলো না ?
  • dd | 202.122.18.241 | ২৮ আগস্ট ২০০৬ ২২:৪৬672138
  • তবে রঙ্গনের তিন নম্বর পয়েন্টটা মোক্ষম। একটু আমতা আমতা করা ছাড়া আর কিছু করা যায় না।

    সেই ৪৮ সাল থেকে শুরু, যতবার ই যুদ্ধ হয় ইজ্রায়েল আরো জমি দখল করে নেয় ও স্থানীয় অধিবাসীদের খেদিয়ে তাড়িয়ে দেয় । লাস্ট বড় ধরনের মাস্তানি ৭৩'র গোলান হাইটে।

    সিরীয়ানদের হটিয়ে (প্রয় দেড় লক্ষ) এখনো ওটা ইজ্রায়েলের হাতে,এই দখলের কোনো আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি নেই। তো ইজরায়েল ঐ সব ইউ এন ফিউ এনের তোয়াক্কা করে না।

    ৪৮ সালের যুদ্ধের পর (বোধ হয়) পাঁচ পক্ষ প্যালেস্টানীয়দের উৎখাত করে ইজরায়েল। আরব দেশের অন্তর্দ্বন্দ থাকায় ঐ রিফিউজীদের অন্য কোনো দেশ ই ঠাঁই দেয় নি ।

    একটা শয়তানের যুক্তি দেওয়া যায়। কাল্কে দেবো।
  • dri | 199.106.103.254 | ২৮ আগস্ট ২০০৬ ২২:৫০672139
  • ডিডি,

    ইজরায়েল যখন আক্রান্ত হল তখন আমেরিকা ছিল নিরপেক্ষ, এই তথ্যটার সমর্থনে কোন রেফারেন্স দিতে পারেন? এই মুহুর্তে আমার হাতের কাছে কোন বই পত্র নেই। কিন্তু এ ব্যাপারে আমি যেটুকু পড়েছি এবং ওয়ার ডকুমেন্টারি দেখেছি তাতে আমার এই ধারণাই হয়েছে আমেরিকার পূর্ণ সমর্থন ছিল। একটা দেশ তখন সবে হয়েছে, তার হাতে মিলিটারি হার্ডওয়্যার এল কোত্থেকে ছটা দেশকে হারানোর মত? এটা হতে পারে ঘোষিত সমর্থন ছিল না। ঘোষনা তো বুলশিট। সত্যিকারের সমর্থন ছিল কি ছিল না সেটা বিচার করতে গেলে দেখতে হবে মিলিটারি সাহায্য ছিল কিনা, ইনটেলিজেন্স ইনফরমেশন এক্সচেঞ্জ্‌ড হয়েছিল কিনা। ইত্যাদি।

    আরো কথা ছিল, এই মুহুর্তে সময় নেই। পরে ট্রাই করব।
  • dd | 202.122.18.241 | ২৮ আগস্ট ২০০৬ ২৩:০২672140
  • দ্রি
    রেফারেন্স টা দেবো। কাল দেবো।

    আমরিগা বল্লো ভায়ে ভায়ে যুদ্ধ ভালো নয়। আমি কারুরেই অস্ত্র দিবোনা, আর্মস এম্বার্গো। এই ই নির্পেক্ষতা।

    আরবের কিছু ক্ষেতি হলো না কেননা ব্রিটীশ রনবল তাদের পকেটে।

    চব্বিশ ঘন্টার নতুন দেশ - ছয় ছয়টি বিরোধী দেশ একযোগে আক্রমন করেছে। হাতিয়ার কই? ঐ LTTE'র মতন শুধু স্মাগল্ড অস্ত্রেই বলীয়ান হলো ইজ্রায়েল।
    মুলত: পুর্ব ইউরোপ থেকে। রোমহর্ষক গল্প কথা পড়ুন লিওন উরিসের এক্সোডাস।

  • Ishan | 130.36.62.139 | ২৯ আগস্ট ২০০৬ ০০:১৭672141
  • ইজরায়েল কিভাবে হারিয়েছিল আরব দেশগুলোকে, সত্যি ই ধাঁধা। ডিডি প্লিজ লিখুন।

    এবার তক্কের কথা।

    এক। আফগানিস্তানে রাশিয়ান সৈন্য ঢুকেছিল "প্রগতির'র স্বার্থে। গোটা পূর্ব ইউরোপেও তাই। একই ভাবে আমেরিকার সৈন্য মজুদ ছিল ন্যাটোর দেশগুলোতে, সারা বিশ্বজুড়ে আরও বিভিন্ন জায়গায়। এসব পোস্ট কলোনি বিশ্ব ভাগাভাগির হিসেব। এর মধ্যে ডান-বাম খুঁজে লাভ নেই। কিন্তু আমেরিকা বা রাশিয়া সমর্থন করেছিল বলেই ভূমিপুত্রদের ফুটিয়ে দিয়ে ইজরায়েলের দখলদারী বৈধ হয়ে যায়না।

    দুই। আরব দেশগুলো ধর্মীয়। আরব জাতীয়তাবাদের সঙ্গে ধর্মের একটা বড়ো যোগাযোগ আছে। সে কেন আছে কিভাবে আছে অন্য বৃত্তান্ত, কিন্তু কথা হল, আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপটে ধর্মীয় জাতিয়তাবাদের স্থান কি সেকুলার জাতীয়তাবাদের চেয়ে একটু নিচে নাকি? মানে নেপাল ধর্মীয় রাষ্ট্র বলে নেপালের অধিকার আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে কম হবে আর ভারতের বেশি হবে? আমার এলাকায় দখলদার এলে আমার প্রতিরোধ সব সময়েই বৈধ। হ্যাঁ ধর্মীয় ব্যানারে হলেও।
  • dri | 199.106.103.254 | ২৯ আগস্ট ২০০৬ ০২:০২672142
  • এইত্তো, ইশেন অনেক কিছু বলে দিয়েছেন। আগে আর ও বলেছেন। ঘটনার ক্রমান্বয় বর্ননা কি ন্যায্যতার জাস্টিফিকেশন? কেন পাঁচটা গ্রাম ছেড়ে দিতে হবে প্যালেস্টিনিয়ানদের? কেন যাদের এত গরজ ছিল, আমেরিকা আর রাশিয়া, তারা তো নিজের জায়গা থেকে পাঁচটা গ্রাম ছাড়ে নি। জেরুজালেমে জু রা ছিল অনেকদিন ধরে। সেরকম অনেক দিন ধরে সারা ইওরোপ জুড়েই ছিল। কেন তাহলে যুদ্ধশেষে ইহুদীদের জন্য সরে বসতে হবে মুসলমানদের। তার কারণ কি কেবলি মোজেস? শুধু পটে লিখা? এই ঘটনার পর মুসলিম ব্যানারে যুদ্ধ করায় আমি তো অবাক হবার কিছু দেখি না। ইওরোপে ইহুদীরা মার খাচ্ছে, পালাবার পথ পাচ্ছে না, আমেরিকা ইহুদীদের ইমিগ্রেশন বন্ধ করে দিচ্ছে, কিন্তু ইহুদীদের অস্ত্র 'স্মাগ্‌ল' করে ইজরায়েলে মারামারি করতে দিচ্ছে?

    মোজেসের প্রিন্সিপ্‌ল দিয়ে ইজরায়েল জাস্টিফাই করা যায় কি? এই প্রিন্সিপ্‌ল আমেরিকার ওপর অ্যাপ্লাই করলে কি হবে? কারা ছিল আমেরিকায় ৩০০০ বছর আগে?
  • Gaza | 170.213.132.252 | ২৯ আগস্ট ২০০৬ ০৫:২৫672144
  • ....এমন দেশ টি খুজে পাবে নাকো তুমি ....
    নাম্বার ওআন দেশ ভোগের দেশ ভোগিদের দেশ (ভোগান্তি আছেকি?) যাহার parmanent বন্ধু দেশ কেও নেই parmanent। শত্রু দেশ ও কেও নেই।
    আজ যে বন্ধু কাল সে শত্রু হোতে পারে(depends on how strong your country's lobby $$$)
    নিচের লিস্ট এর দেশ্‌গুলি আপাততো এই contract পেয়েছে:

    চিন: সস্তায় জামা কাপড়,খেল্‌না
    ভারত:IT support
    Mexico:বাড়ি,ঘর ,বাগন পরিস্কার
    UK:Golf er partner,business partner(sometimes)
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খেলতে খেলতে প্রতিক্রিয়া দিন