এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • | 213.99.211.18 | ০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১৭:২৮684892
  • কল্লোল দা ঃ))

    সে গলার ওপরে নির্ভর করবে। হয়তো এমনি তে কিছু করতো না। গান শুনে ওদের মনে হল "দে গরুর গা ধুইয়ে" ঃ))
  • ab | 208.7.62.204 | ০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১৮:০৯684893
  • কল্লোল।
    মেয়েরা আত্মরক্ষার্থে ক্যারাটে শিখলে ছেলেরাও শিখবে বা বাড়ির অন্যরাও শিখলে ভালো হয়, এগুলো স্লিপারি স্লোপ আর্গুমেন্ট। কেন? কারন লজিকাল চেনের লিংকগুলো অস্পষ্ট। একটা ইভেন্ট হলে লজিকালি পরের ইভেন্টটা হবেই এটা বলা যায় না।

    এবার "আপনারা নিজেরা এসব জানেন? ঐ ক্যারাটে-কুংফু। আপনারা ছিনতাইকারীদের পল্লায় পড়লে কি করবেন?"

    না আমি ক্যারাটে-কুংফু জানিনা। আমার ব্যাগে অস্ত্র থাকেনা। কেন? কারন বেশীর ভাগ ক্ষেত্রে একজন কিভাবে চলাফেরা করে তার কিছু প্রিসিডেন্স থাকে। আমরা জানি যে রাস্তাঘাটে দুর্ঘটনা হয়, ট্রেন বা প্লেন আক্সিডেন্ট হয়। তাও গাড়ি প্লেন বা ট্রেনে চড়ি কেন? কারন দুর্ঘটনার প্রোবাবিলিটি খুব কম বা প্রিসিডেন্স খুব কম। যদি দেখা যায় যে কোন বিশেষ রুটের ট্রেনে বার বার দুর্ঘটনা হয়েই চলেছে তাহলে দেখবেন অনেকেই সেই রুট পাল্টে অন্য রুটে বা অন্য যানে করে যাচ্ছে।

    সেরকম চুরি ছিনতাই আমাদের সবার ক্ষেত্রেই হতে পারে কিন্তু তার প্রিসিডেন্স কিছুটা কম। কিন্তু মেয়েদের সাথে অসভ্যতা বেড়েই চলেছে, ইভ টিজিং হোক কি মোলেস্টেশন কি রেপ। কাজেই মেয়েরাও যে সাবধান হচ্ছে, ক্যারাটে শিখছে বা ব্যাগে অস্ত্র রাখছে এতে আশ্চর্য্যের কিছু নেই। যদি কোন কারনে ছেলেদের সাথে এরকম অসভ্যতা বা চুরি ছিনতাই বাড়তে থাকে তাহলে দেখবেন আওয়াজ উঠছে যে ছেলেরাও ক্যারাটে শিখছে বা অস্ত্র রাখছে। আমি যদি দেখি যে বাসে উঠলেই কেউ গায়ে ঘেষে দাড়াবে বা পাড়ার মোড় দিয়ে যাওয়ার সময়ে কেউ সিটি দেবে বা কেউ হাত ধরে টানবে তো আমি নিশ্চয়ই আত্মরক্ষার উপায় খুঁজবো। আপনি বাঁচলে বাপের নাম।

    (মেয়েদের সাথে অসভ্যতা বেড়েই চলেছে - দয়া করে এর স্বপক্ষে স্ট্যাটিস্টিক্স বা লিংক চাইবেন না। কাগজ পড়ে যে ধারনা হয়েছে তার ভিত্তিতে বললাম)
  • Ekak | 125.99.196.27 | ০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১৯:৩৬684894
  • কল্লোল দা কী বলছে বুঝছিনা ।

    পরিস্কারভাবে লিখেছি তো , একটু পড়ে দ্যাখো তারপর বল "অন্যেরাও শিখবে " জাতীয় প্রশ্নগুলোর আদৌ ভিত্তি আছে কিনা ।

    আবারও বলছি ,জীবজগতে আত্মরক্ষার জন্যে সবাইকেই কোনো না কোনভাবে পাওয়ার হোল্ড করতে হয় । কোনো মাকড়সা লালা ছিটিয়ে দেয় , কেও রং দিয়ে কামফ্লাজ করে , কেও উল্টে তেরে এসে কামড়ে দেয় । কেও বলেনা এ করলে ও করবেনা ক্যান । যার যেমন ক্ষমতা সে সেদিকে যাবে । তুমি গান গাইতে পর গান শোনাবে । সেটা তোমার পাওয়ার । কারো রাজনৈতিক খুঁটি আছে কেও তাকে ছোঁবে না সেটা তার পাওয়ার । কেও চেঁচিয়ে -কেঁদে পান্চ্সো লোক জড়ো করতে পারে । সেটাও একধরনের পাওয়ার বৈকি । কমব্যাট ট্রেনিং ও একটা খুব বেসিক পাওয়ার প্র্যাকটিস। যেটা থাকলে কোনো লেখক-কবি-বাজিয়ে-পলিতিসিআন ইত্যাদি না হওয়ার পরেও একটা সাধারণ মানুষ নিজেকে বাঁচাবার চেষ্টা টুকু এটলিস্ট করতে পারে । এরকম আপনি তো কারাটে জানেন না আপনি কি করবেন এই প্রশ্নটার বেসিস টাই তো গোলমেলে । একটা লোক কমব্যাট ট্রেনিং না নিয়েও কোনভাবে এবিউস্দ হচ্ছেনা মানে কোনো না কোনভাবে পাওয়ার হোল্ড অলরেডি করে । তার গায়ে হাত পরলে কোনো না কোনো স্বার্থের চেইনে যুক্ত একদল লোক ছুটে আসবে । সে ক্যান শিখতে যাবে ? যার সেসব ক্ষমতা নেই তার কথা বলা হচ্ছে । তার শেখা টা অত্যন্ত জরুরি । রাজনীতি-গান বাজনা -দল পাকানোর ক্ষমতা - পোবন্ধ লিখে ভক্তকুল বাড়ানো এগুলো সবকটাই ক্ষমতা । এর বাইরেও সাধারণ মানুষ আছে । যারা এসব কিচ্ছু পারেনা । ফিসিকাল পাওয়ারের গুরুত্ব সেখানেই । সবাইকে নিয়ম করে শিখতে হবে এমন কথা তো কেও বলেনি । যার যেমন রাস্তা সে তেমন চলবে । কিন্তু এটা একটা রাস্তা নয় , এমনটা আদৌ নয় ।
  • Ekak | 125.99.196.27 | ০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১৯:৪৩684895
  • আর সবকিছুতে রাষ্ট্র কে ডাকার আগে একটু একুএশোনে এক্সট্রিম ভ্যালু পুট করে দেখে নিলে ভালো হয় । স্কোপ টা বোঝা যাবে । রাষ্ট্র আইদার ফুল রাইট টু সেল্ফ ডিফেন্স দিতে পারে ইন্ডিভিজুয়াল কে । এবার ইন্ডিভিজুয়াল নিজেকে গায়ক -লেখক -প্রাবন্ধিক-কুস্তিগীর-কারাতেকা যা পোষায় বানিয়ে রক্ষা করুক । রাষ্ট্র এক্ষেত্রে এনবলার । ডিরেক্ট ইম্প্লেমেন্তার নয় । সিকীয়ৃতি অবধি দিচ্ছে । প্রটেকশন দিচ্ছে না ।

    প্রটেকশন কিন্তু মারাত্মক জিনিস । প্রটেকশন মানে চব্বিশ ঘন্টা ক্যামেরার সামনে । প্রটেকশন মানে সেন্সর চিপ । প্রটেকশন মানে বস্তুত একটা ভার্চুয়াল এসাইলাম এর মধ্যে থাকা । সেটা সহ্য হবে তো ? ফুল প্রতেক্তেদ হয়ে ঘুরবে উইদিন ইওর ওন এসাইলাম । এগুলো ছাড়া প্রটেকশন হয়না । জাস্ট হয়না । রেপ থেকে শুরু করে রাস্তার মারপিট -ছেনতাই সব ক্ষেত্রেই কেস ধরে নিয়ে লিগালিটি-এভিডেন্স কিভাবে কাজ করে দেখলেই বোঝা যায় ।

    কাজেই , হাগবো ও না , পথ ও ছাড়বনা এটা খুব গোলমেলে নীতি । আলটিমেটলি রাষ্ট্রের হাত শক্ত করে ।
  • lochabaxulaa | 149.72.158.28 | ০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ২০:৩২684896
  • পাই, কল্লোলদার সঙ্গে ঐকমত্য জানিয়ে গেলাম।
    মুন্না দাসকে অনেক অভিনন্দন এবং শ্রদ্ধা। কিন্তু 'দরকারী', 'উচিত' এই শব্দগুলিতে খুব আপত্তি, এগুলো প্রথমে আমরা বলি, তারপর পুলিশ প্রশাসন এরাও বলতে থাকে। পাড়ায় ডাকাতি হলে কিন্তু কেউ বলে না এখন থেকে বাড়িতে বাড়িতে কামান বসানো উচিত। আর আমার আরো আপত্তি এখানে, যে এর একটা লম্বা এক্সটেনশনে, ভিক্টিমের দিকে প্রশ্ন আসে, এই যুগের মেয়ের এইটুকু সাহস নেই? চ্যাঁচাতেও পারলো না? ইত্যাদি।
    এবং এক্সটেনশন তো বাড়তেই থাকে।

    এইসব বললে অবশ্য একতা নিন্দে ওঠে, যৌন অপরাধ এবং চুরি ছিনতাই কে একাসনে বসিয়ে দেওয়ার টেন্ডেন্সির জন্যে। কিন্তু এই শারীরিক শুচিতার সানি ইত্যাদির ভূমিকাও তো নেহাৎ কম নয়। ভায়োলেন্স, শারীরিক অধিকারের ভায়োলেশন ইত্যাদি একটা বড় ক্যাটেগোরিতে ফেলা হয় যদি।

    বৃহস্পতিবার অলাবুভক্ষণ করবে কিনা রাষ্ট্র সেটাও বলে দিচ্ছে আমরা কেউ কিছুই উৎপাটন করতে পারছিনা, আর এদিকে রাষ্ট্রের নজরদারী বর্জন করার জন্যে নিজের সুরক্ষার দায়িত্ব নিজে নেবো, পোষালো না।
    নৈরাজ্য ভালো প্রস্তাব তবে নীলিমায় যে তেলচিটে পড়ে আছে।
  • O | 127.194.193.141 | ০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ২০:৩৪684897
  • না রাষ্ট্র সিকিউরিটি দিচ্ছে না। প্রটেকশন নয় সিকিউরিটিটুকুই এক্সপেক্টেড। দেশটা জঙ্গল নয় যে যোগ্যতমের উদ্বর্তনের নিয়মে বাঁচতে হবে। এককের যুক্তির লজিকাল ইকুয়েশনে এক্সট্রিম ভ্যালু পুট করলে আইন আদালত জেল হাজত পুলিশ মিলিটারি তুলে দিতে হয়। যে যেভাবে পারে নিজেকে রক্ষা করুক।
  • কল্লোল | 125.185.151.149 | ০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ২০:৩৪684898
  • এবি। মেয়েদের সাথে অসভ্যতা বেড়ে চলেছে এটা নিয়ে কোন দ্বিমত নেই। কেউ যদি নিজেকে রক্ষা করার মতো শক্তি সঞ্চয় করে থাকে তাতেও কোন আপত্তি নেই। আপত্তিটা "সব মেয়েকেই কুংফু-ক্যারাটে শিখতে হবে"এই মনোভাব নিয়ে।
    একটু ভেবে নিন কোন মেয়েদের কথা বলছেন? মুন্নিদের মতো ঘরের মেয়েদের কথা বলছেন, নাকি সারা দেশের মেয়েদের কথা বলছেন। যে মেয়ে দুটোকে ধর্ষণ করে গাছে ফাঁসী দিয়ে ঝুলিয়ে দিলো উত্তরপ্রদেশে, তারা কোথায় ক্যারাটে-কুংফু শিখবে বলতে পারেন? দুবেলা খাবার জোটেনা যাদের, তারা কুংফু-ক্যারাটে শেখার পয়সা কোথায় পাবে বলতে পারেন? কুংফু-ক্যারাটে শিখলেই হলো না, খাবার চাই শরীর মজবুত করার জন্য। তারা সেসব খাবার কোথায় পাবে বলতে পারেন? ভারতের গ্রামগুলোতে যে অসহনীয় দারিদ্র, তা পার হয়ে কটা মেয়ে পারবে কুংফু-ক্যারাটে শিখতে? নাকি ঐ সব গরীব মেয়েদের ধর্ষিত হওয়াই নিয়তি। ক্যারাটে-কুংফু শেখেনি যে!!!!
    নাহলে, এদের ক্ষেত্রে অসভ্যতা থেকে বাঁচার রাস্তা কি?

    একক। রাষ্ট্র না থাকলে যেগুলো হতে পারে, জলজ্যান্ত রাষ্ট্র বিদ্যমান অবস্থায় সেগুলো করতে বলার মধ্যে আমি কোন যুক্তি খুঁজে পাই না। তাহলে সবার আগে বল কোন জিনিস কিনতে তার বিক্রয় কর দেবোনা। কিসের জন্য ট্যাক্স দেবো? যদি আমার সার্বিক নিরাপত্তা আমাকেই বুঝে নিতে হয়, তবে ট্যাক্স দেওয়ার কোন মানে হয় না। আমি ধরে নিচ্ছি তুই নিজে রাষ্ট্রের ওপর নির্ভরশীল হতে চাস না। ভালো। সেলস ট্যাক্স না দিয়ে একটা দেশলাই কিনে দেখা। মেনে নেবো।
  • ab | 208.7.62.204 | ০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ২১:০৪684899
  • কল্লোল। "সব মেয়েকেই কুংফু-ক্যারাটে শিখতে হবে" এরকম আমি একবারও বলিনি। সবাইকেই শিখতে হবে এরকম নিদান দেওয়ার আমি কে? আমি শুধুমাত্র সাজেশন দিয়েছি যে যদি কিছুটা ক্যারাটে জানা থাকে এবং/অথবা ব্যাগে যদি আত্মরক্ষার একটি অস্ত্র থাকে তো অন্তত প্রাথমিক প্রতিরোধটুকু করতে পারবে। এবার ঘরে ঘরে মেয়েরা ক্যারাটে শিখবে কিনা সে তো তাদের ব্যাপার। আরেকটা পয়েন্ট, প্রত্যেকে তার নিজের নিজের ভালো বোঝে। কাজেই মেয়েদের ওপর আক্রমন বেড়ে যাচ্ছে দেখে মেয়েরা যদি মনে করে বেশী করে ক্যারাটে শেখে তো সেটা তাদের ব্যাপার। আমার মনে হয়না তাদের মনোভাব কি হওয়া উচিত এই নিয়ে আমাদের আলোচনা করে লাভ আছে। তারা শিখতে চাইলে চিখবে, না চাইলে শিখবে না। তবে মেয়েদের মধ্যে বোধায় ক্যারাটে ইত্যাদি শেখার চল বাড়ছে, সেটা যদি হয় তো আমি খারাপ বলবো না।

    " যে মেয়ে দুটোকে ধর্ষণ করে গাছে ফাঁসী দিয়ে ঝুলিয়ে দিলো উত্তরপ্রদেশে, তারা কোথায় ক্যারাটে-কুংফু শিখবে বলতে পারেন?" নাঃ একেবারেই বলতে পারবো না। কে কিভাবে আত্মরক্ষা করবে সেটা তার ব্যাপার, করতে পারলে করবে না পারলে পারবেনা। রাতে ভাত খেতে বসে আমি ভাবতে বসি না ইথিওপিয়া আর কালাহান্ডিতে কতোজন অনাহারে আছে। কাজেই উত্তরপ্রদেশ, লাদাখ আর নাগপুরের মেয়েরা কিভাবে আত্মরক্ষা করবে সে জানিনা। হয়তো ওরা নিজেদের নিজেদের মতো করে লাথি চড় ইত্যাদি মারতে শিখবে, হয়তো ব্যাগে পেপার স্প্রে না রেখে হাতে ছোট্ট এক টুকরো পাথর রাখবে। হয়তো এসব কিছুই করতে পারবে না। মোট কথা মেয়েরা নিজেদের মতো করে আত্মরক্ষা করতে পারলে (যারা সেটা পারবে) সেটা আমি খারাপ বলবো না। আর রাষ্ট্র বা সাধারন সমাজ যদি মেয়েদের সুরক্ষা দিতে পারে তাহলে হয়তো মেয়েদের এতসব শেখার আর দরকার থাকবে না। কিন্তু যতোদিন সেটা না পারছে ততোদিন মেয়েরা নিজেদের বাঁচানোর পথ নিজেরা বেছে নিলে সেটা খারাপ কিছু হবেনা।
  • সে | 204.230.159.108 | ০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ২১:০৮684900
  • ab র মন্তব্যের সংগে একমত হলাম
  • Bratin | 122.79.39.83 | ০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ২২:০৩684902
  • আমি ও।

    রাষ্ট্র নিরাপত্তা দিতে অক্ষম।কিন্তু আমি আমার নিরাপত্তার জন্যে কিছু করবো না । এই টা জাস্ট থিয়োরিটিক্যাল আলোচনা হতে যাচ্ছে। খুব প্র্যাক্টিক্যাল বোধহয় নয়।
  • Du | 107.79.230.34 | ০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ২২:১৮684903
  • ঐ ধর্ষকের ইন্টারভিউতে ছিল - মেয়েটার লড়াই করা উচিত হয় নি।
  • | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ০০:০৮684904
  • আমি মনে করি শুধু সব মেয়েকে কেন, সমস্ত ত্রীলিঙ্গ, পুংলিঙ্গ , তৃতীয় লিঙ্গ, সব বাচ্চারই ছোটবেলা থেকে ন্যুনতম আত্মরক্ষা শেখা উচিৎ। কিছুদিন আগের প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী আমাদের দেশের ৫১ শতাংশ পুরুষ বাচ্চা বিভিন্ন ধরণের যৌন নির্যাতনের শিকার হয়। এটা প্রকাশিত তথ্য। কতজন পুরুষ বা মেয়ে বাচ্চা বিভিন্ন চাপে বা ভয়ে আদৌ প্রকাশ করতেই পারে নি, তার আন্দাজ করাও সম্ভব নয়। তো সেরকম একটা পরিস্থিতিতে আমি মনে করি স্কুলগুলোতে একদম ছোট্ট থেকে আত্মরক্ষার বিভিন্ন কৌশল শেখানো উচি১ত।

    এবার 'আত্মরক্ষা' যখন বলছি, তখন তার মধ্যে কারাটে কুংফু কিন্তু প্রথমেই আসে না। প্রথম যেটাসবচেয়ে বেশী দরকার সেটা হল 'আমি প্রতিরোধ করতে পারি/পারব' এই ধারণাটা দেওয়া। সেটা হতে পারে আকাশ ফাটিয়ে চীৎকার বা হাতে করে ধুলো তুলে ছুঁড়ে মারা, মুখভর্তি জল নিয়ে ছোঁড়া, চোখে আঙুল ঢুকিয়ে দেবার চেষ্টা করা, কামড়ে দেওয়া --- যা খুশী। তো এইগুলো যেটাই করতে যাক না কেন তার জন্য দরকার শারীরিক তৎপরতা। দ্রুত চলাফেরা ঘুরে দাঁড়ানো হঠাৎ নীচু হওয়া বা লাফ দেবার ক্ষমতা ইত্যাদি। আর সেগুলোর জন্য নিয়মিত কিছু শারীরিক তৎপরতা অভ্যাস করা দরকার। এইটা স্কুল থেকেই করাতে পারে, আমি বলব করানো উচিৎ। 'শিক্ষা' যেমন মানুষের মৌলিক অধিকারের মধ্যে পড়ে, তেমনি শারীরশিক্ষাও ঐ শিক্ষারই অংশ হওয়া উচিৎ।

    আর ছোট থেকে খেলাধুলো, পিটি ইত্যাদি করলে এমনিতেই চলাফেরায় একটা চটপটেভাব, আত্মবিশ্বাস এসে যায়। ঐটে বেশ দরকারী জিনিষ। এই আত্মবিশ্বাস ব্যপারটা থাকলে অনেক কম ক্ষমতা নিয়েও নিজের ক্ষমতা অতিক্রম করে কিছু করা সম্ভব।

    বাড়ীতে ডাকাত পড়লে লোকে কামান বসাতে বলে না কারণ কামান সহজলভ্য নয়, চালানোও অত সহজ নয়। কিন্তু বাড়ীতে ডাকাত পড়লে, ডাকাত কি চুরি হলেই পাড়ায় নাইট গার্ড বাহিনী তৈরী হয়ে যায় আর তারা সাধ্যমত অস্ত্র যোগাড় করেও। আগের জমিদাররা বাড়ীতে রাইফেল বন্দুকও রাখত দিব্বি। কাজেই প্রতিরোধের চেষ্টা মানুষ সাধ্যমত করেই থাকে।

    আরো একটা ব্যপার হল, ছোট থেকে খেলাধুলো করা, শারীরিক তৎপরতা বৃদ্ধির কৌশল শেখা ইত্যাদি যারা করে তারা কাউকে কিন্তু ঝট করে ফেটাল অ্যাটাক করে না। তারা জানে কতটা মারলে বা কীভাবে মারলে কতটা আহত হতে পারে এবং সেইসম্পর্কে তারা সাধারণত সজাগ থাকে বলেই আমার অভিজ্ঞতায় দেখেছি। তাতে যেটা লাভ হবে, এই এখন যেমন কেউ কেউ উৎপাতকারীকে 'গণপ্রহার'এর দাওয়াই বাতলান বা কোনও কোনও ক্ষেত্রে সত্যিই গণপ্রহার দেওয়াও হয়, সেইটা ঝট করে হতে পারবে না। 'গণপ্রহার' একটা ভয়ংকর ব্যধি, এটায় উৎসাহ না দেওয়া বা না হতে দেওয়াই মঙ্গলজনক।
  • | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ০০:২৩684905
  • হ্যাঁ তাই বলে এটাই একমাত্র সমাধান নয়। কোনও সমস্যারই 'একমাত্র' সমাধান বলে কিছু বোধহয় হয়ও না।

    বাংলাদেশে পয়লা বৈশাখ টিএসসি'তে হামলার পরে ফেসবুকের সিস্টারহুড গ্রুপে কয়েকদিনের আলাপে বিভিন্ন জায়গায় 'শক্তি' গ্রুপ গড়ে উঠেছে। সেইসব গ্রুপে কম সাহসী বা শারীরিকভাবে দূর্বল মেয়েদের সেই অঞ্চলে অন্য সাহসী সবল মেয়েরা সাপোর্ট দেয়। তাতে এরা কিছু কিছু এলাকায় বেশ কিছু উপদ্রব বন্ধ করতে সক্ষম হয়েছে, উপদ্রবকারীদের পুলিশ অবধি টেনে নিয়েও গেছে।

    আর আমার নিজের অভিজ্ঞতায় তো ধড়াদ্ধাম চালানো বা অসহ্য বাজে কথার উত্তরে প্রচন্ডভাবে রিডিকিউল করা প্রচন্ড এফেকটিভ।
  • r2h | 149.72.158.28 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ০০:৪২684906
  • লড়াই করা প্রশংসনীয়, লড়াইয়ের প্রস্তুতি থাকাটাও। যাঁরা লড়াইটা কোন কারনে করতে পারেননা, তাঁদের প্রতি এম্প্যাথির অভাব না হোক এইটাই চাওয়া আরকি।

    আত্মবিশ্বাসী, স্ট্রং লোকজনের চরম অপ্রত্যাশিত পরিস্থিতিতে ঘেঁটে যাওয়া ও তারপর আঁকাবাঁকা প্রশ্ন আসা, এইগুলো হয়ে থাকে কখনো কখনো। তাই নিজের সুরক্ষার দায়িত্ব নিতে পারার এক্সপেক্টেশন সেট হয়ে যাওয়া নিয়ে অস্বস্তি, আর কিছু না।

    সাধারনভাবে সব মানুষের বেসিক আত্মরক্ষার জ্ঞান ও আত্মবিশ্বাস থাকা ভালো- একমত।
  • kumu | 132.161.222.252 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ০০:৪৪684907
  • দ ১২ ০৮ একদম একমত।
    একমাত্র সমাধান বলে কিছু নাই।
    আত্মবিশ্বাস থাকাটা জরুরী,এটি থাকলে কিছু ক্ষেত্রে লাভ হবেই।আবার কিছু ক্ষেত্রে অবশ্যই না হতে পারে।
  • কল্লোল | 125.242.161.73 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ০৮:০৬684908
  • এবি। একমত।
    কে কোথায় কিভাবে প্রতিরোধ করবে সেটা তাদের ব্যাপার। প্রতিরোধটা জরুরী। তাতে সবসময়ে কাজ হতে পারে, নাও হতে পারে। কিন্তু যারা অসভতা করে বা করবে, তাদের কাছে একটা বার্তা যাবে, কেউ ছেড়ে কথা বলবে না। তার পরেও অসভ্যতা হবে। সেটা অন্য ব্যাধি তার প্রতিকার বহু সময় সাপেক্ষ। কোন খারাপ প্রথাই একদিনে উবে যায় নি। আজ বাঙ্গালী শিক্ষিত মধ্যবিত্ত বাল্যবিবাহের কথা ভাবে না, তার জন্য লড়াইটা বিদ্যাসাগর থেকে জারী হয়েছে। এখনও গ্রামের দিকে শোনা যায়। শহরে প্রায় শোনা যায় না। এতোদিনে এই তার অবস্থা।

    ব। না, কেউ তা বলছে না। রাষ্ট্র নিরাপত্তা দিক বা না দিক, অন্যায় হলে তার প্রতিরোধ হোক সেটা সকলেই চায়। কিন্তু "এটাই" প্রতিকার - এমন নিদানে আপত্তি আছে।

    দু। আমরা কেউ মেয়েটির কাজকে খারাপ বা অহেতুক বলিনি। এমনকি এটাও কেউ বলছে না যে এসব করে শেষ পর্যন্ত রাত ১১টায় বাড়িতে পুলিশ আসে। অপরাধী ধরা পরে না।
    যেটা বলা হচ্ছে - "সব মেয়েই কুংফু-ক্যারাটে শিখুক" এরকম নিদানের কোন মানে নেই।

    দ। তুই বলছিস - " 'শিক্ষা' যেমন মানুষের মৌলিক অধিকারের মধ্যে পড়ে, তেমনি শারীরশিক্ষাও ঐ শিক্ষারই অংশ হওয়া উচিৎ।
    আর ছোট থেকে খেলাধুলো, পিটি ইত্যাদি করলে এমনিতেই চলাফেরায় একটা চটপটেভাব, আত্মবিশ্বাস এসে যায়। ঐটে বেশ দরকারী জিনিষ। এই আত্মবিশ্বাস ব্যপারটা থাকলে অনেক কম ক্ষমতা নিয়েও নিজের ক্ষমতা অতিক্রম করে কিছু করা সম্ভব।"

    যাদের ইস্কুল নেই, যাদের ছোটবেলা বলে কিছু হয় না। সেই চায়ের দোকানে বাসন মাজা, আমাদের বাড়িতে ঝাঁটপাট দেওয়া, ভ্যাটে প্লাস্টিক কুড়ানো ছেলেমেয়েদের কি হবে?
  • | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ০৮:২৮684909
  • আপনি কি বলছেন সংবিধান থেকে 'শিক্ষা মৌলিক অধিকার' এই ম্যান্ডেটটা তুলে দেওয়া হোক?
  • Bratin | 122.79.35.234 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ০৯:১৬684911
  • হমম যতদিন সবার শিক্ষা নিশ্চিত না হচ্ছে রতো দিনে শিক্ষা ক্ষেত্রে নতুন কোন পরিবর্তন নয়।

    একই লাইনে যত দিন দেশে র প্রতি টা মানুষ খেয়ে না পাচ্ছে ততো দিন নাসা বন্ধ করে দেওয়া হোক।

    যতদিন না সবার শিক্ষা সুনিস্চিত হচ্ছে কোন ফিল্ডেও কোন সায়েন্টিক গবেষণা নয়।

    এই ভাবে চললেই সেশ হু হস এগোবে। ঃ))))))
  • pi | 24.139.209.3 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ০৯:১৯684913
  • আত্মরক্ষাশিক্ষা মৌলিক অধিকার করতে বলতে হবে তো তার আগে।
  • কল্লোল | 135.17.65.130 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১১:৪৪684914
  • ব উবাচ। "একই লাইনে যত দিন দেশে র প্রতি টা মানুষ খেয়ে না পাচ্ছে ততো দিন নাসা বন্ধ করে দেওয়া হোক।
    যতদিন না সবার শিক্ষা সুনিস্চিত হচ্ছে কোন ফিল্ডেও কোন সায়েন্টিক গবেষণা নয়।
    এই ভাবে চললেই সেশ হু হস এগোবে। ঃ))))))"

    কোন লিং দিতে পারবো না।
    যখন আমেরিকা ও রাশিয়া (৭০এর দশকে) মহাকাশ অভিযানে নতুন নতুন দিগন্ত খুলছে, তখন চীন স্পষ্ট জনিয়ে দিয়েছিলো তাদের আরও বহু সমস্যা আছে (শিক্ষা, স্বাস্থ্য, সকলের জন্য সুষম খাদ্য ইঃ) যেগুলো তাদের অগ্রাধিকার। তার আগে তারা মাহাকাশ খাতে কোন খরচ করতে চায় না।

    একটা দেশে প্রতিটা মানুষ খেতে পাচ্ছে, প্রতিটা মানুষ একটা নূন্যতম পর্যায়ে শিক্ষিত - এটা কতো বড়ো উন্নয়ন তার কোন ধারনা আছে?
  • কল্লোল | 135.17.65.130 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১১:৪৬684915
  • দ। এটা কি আমায় বললি? "আপনি কি বলছেন সংবিধান থেকে 'শিক্ষা মৌলিক অধিকার' এই ম্যান্ডেটটা তুলে দেওয়া হোক?"

    না তো। কোথায় সেকথা বল্লাম? কিন্তু শুধু সংবিধানে লিখে দিলেই তো কাজ শেষ হয়ে যায় না!!
  • | 213.99.211.133 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১১:৫২684916
  • কিন্তু চীনের লাইন যে "সর্বসন্মত ভাবে" ঠিক লাইন সেটা কি প্রমাণিত কল্লোল দা?

    তাদের কারখানা গুলো তে শ্রমিক রা নূন্যতম মজুরি পায়? তাদের স্বাস্থ্য শিক্ষা র অধিকার সুরক্ষিত?

    নিশ্চয় ধারনা আছে। সেটা অ্যাচিভ করার চেষ্টাও চালানো হচ্ছে। তার মানে সেটাকে অ্যাচিভ করা অবধি আমি নতুন করে কোন পরিকল্পা নেবো না। আমার মনে হয় সেটা ভুল অ্যাপ্রোচ।
  • ab | 188.162.193.233 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১১:৫৫684917
  • সিরিজ মডেলে না গিয়ে প্যারালেল মডেলেও যাওয়া যায়। ভাগ্যিস সবাই চিনের মডেল ফলো করেনা।
  • কল্লোল | 125.248.76.233 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১২:৩৭684918
  • আজকের চীনের কথা হচ্ছে না। আজকের চীন ৬০ দশকের নীতি নিয়ে চলে না।
    ৬০ দশকের চীনঃ (৬০ ধশকের ভারতের চাইতে অনেক ভালো - অর্থনৈতিকভাবে)
    Faced with economic collapse in the early 1960s, the government sharply revised the immediate goals of the economy and devised a new set of economic policies to replace those of the Great Leap Forward. Top priority was given to restoring agricultural output and expanding it at a rate that would meet the needs of the growing population. Planning and economic coordination were to be revived- -although in a less centralized form than before the Great Leap Forward—so as to restore order and efficient allocation of resources to the economy. The rate of investment was to be reduced and investment priorities reversed, with agriculture receiving first consideration, light industry second, and heavy industry third.
    In a further departure from the emphasis on heavy industrial development that persisted during the Great Leap Forward, the government undertook to mobilize the nation's resources to bring about technological advancement in agriculture. Organizational changes in agriculture mainly involved decentralization of production decision making and income distribution within the commune structure. The role of the central commune administration was greatly reduced, although it remained the link between local government and agricultural producers and was important in carrying out activities that were too large in scale for the production brigades. Production teams were designated the basic accounting units and were responsible for making nearly all decisions concerning production and the distribution of income to their members. Private plots, which had disappeared on some communes during the Great Leap Forward, were officially restored to farm families.
    Economic support for agriculture took several forms. Agricultural taxes were reduced, and the prices paid for agricultural products were raised relative to the prices of industrial supplies for agriculture. There were substantial increases in supplies of chemical fertilizer and various kinds of agricultural machinery, notably small electric pumps for irrigation. Most of the modern supplies were concentrated in areas that were known to produce "high and stable yields" in order to ensure the best possible results.
    In industry, a few key enterprises were returned to central state control, but control over most enterprises remained in the hands of provincial-level and local governments. This decentralization had taken place in 1957 and 1958 and was reaffirmed and strengthened in the 1961-65 period. Planning rather than politics once again guided production decisions, and material rewards rather than revolutionary enthusiasm became the leading incentive for production. Major imports of advanced foreign machinery, which had come to an abrupt halt with the withdrawal of Soviet assistance starting in 1960, were initiated with Japan and West European countries.
    During the 1961–65 readjustment and recovery period, economic stability was restored, and by 1966 production in both agriculture and industry surpassed the peak levels of the Great Leap Forward period. Between 1961 and 1966, agricultural output grew at an average rate of 9.6 percent a year. Industrial output was increased in the same years at an average annual rate of 10.6 percent, largely by reviving plants that had operated below capacity after the economic collapse in 1961. Another important source of growth in this period was the spread of rural, small-scale industries, particularly coal mines, hydroelectric plants, chemical fertilizer plants, and agricultural machinery plants. The economic model that emerged in this period combined elements of the highly centralized, industrially oriented, Soviet-style system of the First Five-Year Plan with aspects of the decentralization of ownership and decision making that characterized the Great Leap Forward and with the strong emphasis on agricultural development and balanced growth of the "agriculture first" policy. Important changes in economic policy occurred in later years, but the basic system of ownership, decision-making structure, and development strategy that was forged in the early 1960s was not significantly altered until the reform period of the 1980s.
    সূত্রঃ
    https://en.wikipedia.org/wiki/Economic_history_of_China_(1949%E2%80%93present)#China_GDP

    হ্যাঁ, ৬০ দশকের চীনে গণতন্ত্র ছিলো না। সেটা খুবই খারাপ।
  • puti | 125.112.74.130 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১৩:৩৪684919
  • ab র বক্তব্যে একমত । মুন্না কে অভিবাদন - এই নোংরা লোক গুলোকে এইভাবেই ঠ্যাঙানো উচিত , এদের "মানবাধিকারের" থেকে সাধারণ মানুষের মানবাধিকার অনেক বেশি দামী । আমরা মাস্তান দের হাতে মার খেলে / নির্যাতিত হলে ঘটনা ঘটে যাওয়ার পর কোন আন্দোলন তো আর আমাদের বাঁচাবে না । অতএব পুলিশ না থাকলে নিজেদের কেই আত্মরক্ষার্থে আক্রমনকারী কে পেঁদিয়ে শ্রীঘরে পাঠানোর ব্যবস্থা করতে হবে ।
  • কল্লোল | 125.248.76.233 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১৪:১৫684920
  • আবার শ্রীঘর এলো কোদ্দিয়ে? পুলিশই নেই তার শ্রীঘর। বলুন পেঁদিয়ে লাশ বানিয়ে দিতে হবে। তাই তো?
  • | 183.17.193.253 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১৭:০১684921
  • চীনে এখন গণতন্ত্র আছে?
  • | 183.17.193.253 | ১১ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ০৭:৩০684922
  • আমাদের সময় স্কুলে শরীরশিক্ষা বিভাগে পিটি নামে একটা বিষয় ছিলো। হাত পা তুলে একজায়গায় দাঁড়িয়ে লম্ফঝম্প।ওটার বদলে অল্পসল্প ক্যারাটে/তাইকোয়ান্ডো শেখালে বেশ হয়।
    এতে শুধু শরীরচর্চা হয় এমন না,আত্মবিশ্বাস বাড়ে। আমি নিজে কিছুদিন ছেলের সঙ্গে তাইকোয়ান্ডো শিখতে যেতাম। শরীরের ফ্লেক্সিবিলিটি তো বেড়েইছিলো,সঙ্গে মনটাও বেশ ফুরফুরে লাগতোঃ)

    পুঃ এখানে যারা স্কুলে যায়,পিটি ক্লাশ করে, সেই মেয়েদের কথাই বলছি।
  • Bratin | 122.79.37.177 | ১১ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ০৭:৫১684924
  • বাহ, ম আমার সাথে একমত দেখে ভালো লাগলো।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। হাত মক্সো করতে মতামত দিন