এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • বাচ্চা দের দিয়ে ঠাকুন্ননো করানো কবে ক্রাইম বলে গন্য হবে ?

    Ekak
    অন্যান্য | ১২ জানুয়ারি ২০১৬ | ৬৬৬৭ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Ekak | 113.6.157.185 | ১২ জানুয়ারি ২০১৬ ১২:০৩688868
  • ধর্ম ভালো না খারাপ , খায় না মাথায় মাখে সেই নিয়ে প্যাচাল পারার কোনো উদ্দেশ্য নেই। ধর্ম ভালো মন্দ যাক হোক না কেন সেটা একটা এডাল্ট আইটেম। একজন মানুষ প্রাপ্ত বয়স্ক হবার পর ধর্ম গ্রন্থ পড়ুক , পালন করুক বা তাই নিয়ে গবেষণা করুক যা খুশি তাই করুক। কিন্তু অপ্রাপ্ত বয়স্ক তো দুরের কথা ছোট ছোট বাচ্চা দের ঠাকুর প্রনাম করা , নুমাজ অদা করা , চার্চে যাওয়া এগুলোর সঙ্গে যুক্ত করা কি উচিত ? এটা তো জুভেনাইল সেক্স এর সামিল। আর কতদিন চলবে এসব ছাগলামো ?
  • sinfaut | 74.233.173.193 | ১২ জানুয়ারি ২০১৬ ১২:০৭688930
  • ঠাকুন্ননো মানে কী?
  • sinfaut | 74.233.173.193 | ১২ জানুয়ারি ২০১৬ ১২:০৭688919
  • ঠাকুন্ননো মানে কী?
  • sinfaut | 74.233.173.203 | ১২ জানুয়ারি ২০১৬ ১২:১০688941
  • আমার মোবাইলও একবার জিগালো, আমি একবারই জিগিয়েছি।
  • sinfaut | 74.233.173.198 | ১২ জানুয়ারি ২০১৬ ১২:১২688952
  • রেজিস্টার্ড চাইল্ড লেবারকে কাজটা আউট সোর্স করে দিলে কেমন হয়?
  • cb | 208.147.160.75 | ১২ জানুয়ারি ২০১৬ ১২:২২688963
  • ঠাকুর নমো কলো তো বাবু :)

    ছোটবেলায় করানো নিশ্চয় হয়েছে, তবে আমি মোড়ের মন্দিরে ঢাক বাজাতেই ভালবাসতাম, আর কাঁসর, তাই না না, তাই না না
  • সে | 198.155.168.109 | ১২ জানুয়ারি ২০১৬ ১৩:০৮688974
  • ধর্ম অ্যাডাল্ট আইটেম কেন?
  • Kaju | 131.242.160.210 | ১২ জানুয়ারি ২০১৬ ১৩:১৫688985
  • দুটো উপায় আছে। ঠাকুন্ননো করতে বললেই বাচ্চারা বলে দিক না - "ঠাকুর? No No !" দুদিকে ঘাড় নাড়ানো হবে আর নয়ত ননো করে নিক, ওপর নিচ ঘাড় নাড়ানো হবে। দুটোতেই ঘাড়ের ব্যায়াম হবে, ক্ষতি কী?
  • Lama | 213.132.214.81 | ১২ জানুয়ারি ২০১৬ ১৪:২৮688996
  • ঢাকেরও শিশুশিল্পী হয়!
  • ranjan roy | 24.96.15.141 | ১২ জানুয়ারি ২০১৬ ১৪:৫৪688869
  • হবে না।
    যতদিন মানুষ বিশ্বাসে অটল থাকবে যে নৈতিক মূল্যের উত্স হল ধর্ম/ভগবান/ ঠাকুর-- ততদিন কোন চান্স নেই। কেউ কেউ ব্যক্তিগত স্তরে নিজের ছেলেমেয়েকে ওটা করায় না/ করাবে না--ব্যস্‌!
  • তাতেও হয় না | 192.69.246.234 | ১২ জানুয়ারি ২০১৬ ১৭:০০688880
  • নিজের ছেলেমেয়ে তো নিজের চোখের সামনে থাকে না চব্বিশ ঘন্টা, বাচ্চাদের মনে এইসব ইনডিউস করবার একটি প্রধান সোর্স হচ্ছে ইশকুল। ছোট বয়েসে মিসেরা ভগবানের প্রতিরূপ হন এবং বন্ধুরা প্রাণের চেয়েও প্রিয় হয়। তাই বাবা মা এসব থেকে দূরে রাখলেও বাচ্চার ধার্মিক হয়ে উঠতে সময় লাগে না।
  • avi | 125.187.41.211 | ১২ জানুয়ারি ২০১৬ ১৮:৪৮688891
  • অসম্ভব। বাচ্চা বয়সে কী হইতে কী হইয়া যায় জানি না, কিন্তু শিশুরা ভীষণ রিলিজিয়াস হয়ে যায়, মাল্টিপল সোর্স থেকে প্রভাবিত হয়ে। পিয়ার গ্রুপ, স্কুল, বই, টিভি, মা-বাবা সব একসাথে কাজ করে। বিপজ্জনক, আমি ৮-৯ বছরে খেলতে গিয়ে চোট পেলেও বিশ্বাস করতাম যে ঠাকুন্নমো করলে ঠিক হয়ে যাবে। তারপর, তারপর যে আবার কী হইতে কী হইল, দেখলাম তীব্র বিশ্বাসের মতই তীব্র অবিশ্বাস এয়েচে। এবং বিশ্বাসী জনতাকে দেখলে "ক্ষি খিউট বাচ্চা" ভাবতে শুরু করলাম।
  • Abhyu | 85.137.13.69 | ১২ জানুয়ারি ২০১৬ ১৮:৫১688902
  • আপনারা কেউ রামকৃষ্ণ মিশনে বা ক্রীশ্চান মিশনারি স্কুলে বাচ্চা পাঠানোয় বিশ্বাসী নন?
  • অভী | 125.187.41.211 | ১২ জানুয়ারি ২০১৬ ১৮:৫৭688913
  • দিব্যি বিশ্বাসী। স্কুলে যাই চলুক, শেষমেশ সবাই নিজের খেলাই খেলবে। মিশনারি স্কুলে পড়েছে বলেই মিশনারি হয়ে যাবে বা ফ্যানাটিক হবে, এমন কাউকে দেখলাম না তো। তবে হালকা সফট কর্ণার থাকে। ওই কিউট বাচ্চাকে আদর করার মতো।
  • Ekak | 113.6.157.185 | ১২ জানুয়ারি ২০১৬ ১৯:০৪688914
  • বড় মানুষ ফ্যানাটিক হলো না কন্স্ফিউস্দ হুতুম তা নিয়ে আমার কোনো আগ্রহ নেই তো। ধর্ম জিনিষটা বোঝার মত এডাল্ট এজ এ না পৌছনো অবধি তাদের ঐসব পালনে ইনদিউস কেন করা হবে ? আপত্তি প্রাকটিস টা নিয়ে । এই কারণেই বারবার সেক্স এর সঙ্গে তুলনা করছি । বাচ্চা পুজো থেকে দুরে থাকবে , ছতব্যালাতেই তাকে একগাদা লিবারেল জ্ঞান্গম্মি গুঁজে দিতে হবে এরকম কোনো দাবি করছিনা। প্র্যাকটিস টা ইনদিউস করা নিয়ে আপত্তি। ঠাকুর নমো করো অমুক কে প্রনাম করো পুজো তে অঞ্জলি দাও এগুলো ইন্দাক্ষণ অফ এদাল্তেরী ইন জুভেনাইল পিরিয়ড। বাচ্চা জানুক ধম্ম বলে কিছু একটা আছে সেটা বড়দের ব্যাপার।
  • অভী | 125.187.41.211 | ১২ জানুয়ারি ২০১৬ ১৯:১৩688915
  • থিওরেটিক্যালি বেশ ভালো আইডিয়া। কিন্তু চারদিকে পুজো, ধর্মীয় এত ঝামেলার মাঝে বাচ্চার হাজারো কৌতূহলের জবাব দিতে হবে তো একটা। সব বড় হয়ে জানবে বললে দুদিন পর বাচ্চা আর আপনাকে জিগাবে না, অন্য কোনো আনমডারেটেড সোর্স জুটিয়ে নেবে। যে কারণে একটা বয়সের আগেই সেক্স এজুকেশন জরুরী। ধর্মের পুরো ব্যাপারটা সম্পর্কে ডিটেল জানিয়ে দেওয়াই তো ভালো সেক্ষেত্রে।
  • অভী | 125.187.41.211 | ১২ জানুয়ারি ২০১৬ ১৯:১৪688916
  • একটু ছড়িয়েছি পড়া করতে। দেখলাম আপনার বক্তব্য প্রায় তাই। দুঃখিত। :)
  • Ekak | 125.99.230.220 | ১২ জানুয়ারি ২০১৬ ১৯:১৭688917
  • এইটাতেই সমস্যা। বাচ্চা অলরেডি যা পাচ্ছে সেটাই অন্মদারেতেদ সোর্স। বরং সেক্স এডুকেশনের চোখে ধর্ম এডুকেশন কে দেখলে তখন মদারেতেদ এডুকেশন দেওয়া সম্ভব হবে। দে অন্ট এন্ড আপ গেটিং প্রেগনেন্ট আন্নৈন্গলি , আই মীন , না বুঝে ভক্ত হয়ে যাবেনা।
  • অভী | 125.187.41.211 | ১২ জানুয়ারি ২০১৬ ১৯:২২688918
  • হুঁ। ধর্মশিক্ষার বইতে শুরুতেই "All the characters and facts are completely fictitious. Any resemblance to any person living or dead is purely coincidental." লিখে দিলেও অনেকটা কাজ হয়। গল্পের বই ভাবলেই আর সমস্যা হয় না।
  • Ekak | 125.99.230.220 | ১২ জানুয়ারি ২০১৬ ১৯:৩৩688920
  • আমার সেরকম মনে হয়না। আমার ধারণা যারা রাম এর নামে মানুষ কাটতে যায় তারা ভালই জানে যে ওই নামে কেও রক্তমাংসে ছিল কিনা ঠিক নেই। না থাকলেও যায় আসেনা। ব্যাপর টা অনেক এডাল্ট । ইটস এবাউট আইডিয়া। একটা আইডিয়া -একটা সত্ত্বার সঙ্গে নিজেকে জুড়ে নেওয়া। ফিকশনাল ক্যারেক্টার কে গাল দিলে লোকে রাগেনা ?? আপনি শরত বাবুর ফ্যান দের কে বলুনতো শ্রীকান্ত একটা ন্যাকাচদা ক্যারেক্টার, শরদিন্দু র ফ্যান দের বলুন যে ব্যোমকেশ একটি অত্যন্ত পাতি হেগো টিকটিকি যে কলকেতায় দুটো বোমা ফাটলে বউ কে স্বাসুর্বারী রেখে আস্ত আর নিজে থেকেই অদ্ধেক সলভ হয়ে যাওয়া কেস শেষ মুহুর্তে এসে দি এন্ড লিকে র্যালা নিত ......দেখুন কিভাবে রিয়েক্ট করে ? বা হিত্ক্লিফ এর ফ্যান কোনো কলেজ কিশোরী কে ? ইটস এবাউট আইডিয়া সাবস্ক্রিপশন । ফিকশনাল লিখে দিলে আলাদা করে কিস্যু হয়না। সমস্যা টা থাকেই। বড়দের দুনিয়া এটা । ভগমান "আছে না নেই" এর সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নেই।
  • Ekak | 113.6.157.185 | ১২ জানুয়ারি ২০১৬ ১৯:৪০688921
  • এখানে কোনো ব্রন্টি পাঠিকা আছেন কিনা জানিনা :( তবে এটা তো ২০১৬ , কলজে কিশোরী দের হীরো বোধহয় পাল্টে গ্যাছে। বহুদিন ছোট মেয়েদের সঙ্গে দোস্তি পাতানো হয়না, আপ্দেতেদ নই :|
  • san | 113.252.218.66 | ১২ জানুয়ারি ২০১৬ ১৯:৫২688922
  • একক কোন প্রাগৈতিহাসিক যুগের কথা মনে পড়ালেন ঃ-) যখন আমরা কৈশোরে ছিলাম ও হিথক্লিফ বহুজনের স্বপ্নের পুরুষ আছিলেন :-D

    এখনো পুরোটা পাল্টায়নি , কমাস আগেই কোলকাতা ক্রসওয়ার্ডে দুই কচি বান্ধবীর কথোপকথন ওভারহিয়ার করে যা বুঝলাম।
  • san | 113.252.218.66 | ১২ জানুয়ারি ২০১৬ ২০:০০688923
  • কলেজ কিশোরী এই যে এককের পোস্টে স্বাভাবিকভাবেই কলজে কিশোরী হয়ে যায় ;-)
  • SS | 160.148.14.8 | ১২ জানুয়ারি ২০১৬ ২০:০৯688924
  • এককের এই বাচ্চা সংক্রান্ত টই থেকে একটা ব্যাপার পরিষ্কার, এককের নিজের বাচ্চা নেই। এই করতে হবে, ঐ করতে হবে এই সব নিয়ে টই খোলা আসলে খবরের কাগজে যুদ্ধের বর্ণনা পড়ে উপদেশ দেবার মতন। একবার ব্যাটলফিল্ডে দাঁড়ালে তবে আসল সত্যিটা হাড়ে হাড়ে বোঝা যায়।
  • T | 24.100.134.196 | ১২ জানুয়ারি ২০১৬ ২০:২৩688925
  • বেগ টু ডিফার।

    'বড়' কে? আঠারো বছরের জন্মদিনটায় হঠাৎ মাথায় ঠুং করে আওয়াজ এবং সমস্ত রিয়েলাইজেশন এক ঝটকায় হয়ে গেল এমন তো নয়। বড়ত্বের কনসেপ্টটা একটা কম্প্রোমাইজ। কেননা সবকিছু আমরা কখনো নিখুঁত মডেল করতে পারব না। একটা গোদা করে ষোলো কি আঠারো দাগ।

    এখন লেস বুদ্ধিমত্ত্বার (এইটা ঠিক টার্ম কি না শিওর নই) কাউকে বিবিধ ইন্সট্রাকশন দেওয়া একটা স্বাভাবিকতা। এই স্বাভাবিকতার পিছনে কারণ হিসেবে সামাজিক নির্মাণ নাকি ফিজিওলজিক্যাল কিছু, নাকি কম্বিনেশন অব বোথ, সেটা জানি না। কিন্তু এটা বাস্তবতা। অতএব বেশীক্ষণ পুকুরে চান করিস না, আগুনে হাত দিস না, পাঁচিলে উঠিস না এবং বাকি ভাতটুকু তরকারী দিয়ে খেয়ে নে, বাইরে খেলে এসে পা ধো ভালো করে, এবং, এবং ঐ ঠাকুর নমো কর। ঠাকুর নমো করার ন্যাচারাল র‍্যাশনাল যে 'বড়' দের রয়েছে তারা এই ইন্সট্রাকশন স্বাভাবিক ভাবেই দেবে। লেস ডেভেলপড ব্রেনকে, ডেভেলপড ব্রেন ইন্সট্রাকশন দিচ্ছে। 'বড়'র জাগতিক পার্স্পেশনের মধ্যে ঠাকুরের প্রতি শ্রদ্ধা ভক্তি থাকলে সে ঐ ইন্সট্রাকশনটা 'ছোট'কে দেবেই। যে সামাজিক পরিবেশের মধ্যে 'বড়' রয়েছে, সেখানকার আপাত (অবশ্যই আপাত) ইক্যুলিব্রিয়ামকে সে ডিস্টার্ব করতে চাইবে না। দৈত্যকূলের স্ট্যাটাসক্যো সে চাইবেই, প্রহ্লাদ অপছন্দের। আরো নানা রকম ব্যাখ্যা থাকতে পারে, যেমন নিজের বিবিধ রিয়েলাইজেশনকে ফলোয়ারের মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়া, ইত্যাদি।

    এইবার এইটা দরকার আছে কি না? এবং দ্বিতীয়ত, এটা ঠিক না ভুল?

    প্রথমতঃ 'ঐ দূর্গা ঠাকুর, নমো করো', 'চান করে এসে ঠাকুরকে ছুঁবি', 'অঞ্জলি দিয়ে তারপর খাস' এইসবের মাধ্যমে ঠাকুর সম্পর্কে একটা আইডীয়ার সাথে গেঁথে দেওয়া হচ্ছে। একক যেমন বলছে। কিন্তু আবার এই সিম্পল জেসচারটি একদিক দিয়ে সেই আইডিয়ার সাথে গেঁথে যাওয়াকে চ্যালেঞ্জও করছে না কি! মূর্তি ইত্যাদি যেমন অপার্থিব কিছুর প্রতীক হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে আবার এট দ্য সেম টাইম এটাও বলে দেওয়া হচ্ছে একে খুশি রাখতে হাত জোড় করাই যথেষ্ট। গম্ভীর মুখে ব্রক্ষ্মকে রিয়েলাইজ করার উপদেশ দেওয়া হচ্ছে না। যে করছে কাজটা সে তার মাইন্ডকে লেস এনগেজড রাখছে, কারণ রিয়েলাইজেশনের দরকার নেই, দরকার স্রেফ হাত জোড় করার কৌশলটি জানা। এর কারণ ফিডব্যাক সিস্টেমটা, মানে ভক্তি মাপার মেজারটা ঐ স্রেফ ওতেই শেষ। মানে, 'সেকী! তোর মুখ দেখে মনে হচ্ছে যে তুই এখনো লাল একতেল টার কথা ভাবছিস, শ্রদ্ধা ঠিক ফুটে বেরোচ্ছে না' অ্যামন হচ্ছে না। ফলে সিসুটি প্রথমদিন অবাক হবে, তারপর থেকে স্বাভাবিক ভাবে নেবে, আলাদা করে কিছু করছি সেটা মনে হবে না। ঠাকুর সম্পর্কিত হ্যালু, 'বড়' জনতাটি নিজের হাতেই ধুয়ে দিচ্ছে। এই হিসেবে মনে হয় এটা দরকার। যেমন লৌকিক দেবদেবী জনিত বিবিধ ধর্মীয় আচার আসলে সমাজ জীবনে ধর্মের 'ব্রক্ষ্ম' রূপকে কমিয়ে ধরাছোঁয়া রূপকে হয়তো বেশী কাছে এনেছে। (গুরুর 'বিদগ্ধ জনরা' র লোকেরা এটা বলতে পারবে।) সেজন্য মনে হয় এখনো অবধি ন্যাংটো দেবীর ছবি আঁকলে লোকে 'সটান' খেপে যায়, আর সাটল ওয়েতে গাল দিলে লোকে আহা দৃষ্টিতে দেখে। এই ব্যবস্থা ক্রমাগতঃ চলতে থাকলে বাউন্ডারী খুব নির্দিষ্ট হয়ে যায়। সেটা ভালো। ক্রমশঃ দাঁড়াবে যে ঠাকুর দেখে নমো করছেন না ভালো, কিন্তু সকালে উঠে বেড়াতে বেরিয়ে ঠাকুর দালানে কুত্তাকে দিয়ে মোতাবেন না। লাইন পাকাপোক্ত হয়ে গেলে খেলা সহজ।

    কিন্তু ঠিক না ভুল। দরকার যখন আছে তখন ঠিক হওয়ার পাল্লাই বেশী মনে হয়। তবে ভুল জিনিসেরও কি দরকার নেই?

    এখন উপরের প্রতিটি কথাই ভুল হতে পারে। সে আপনারা বিচার করবেন।
  • সে | 198.155.168.109 | ১২ জানুয়ারি ২০১৬ ২০:২৭688926
  • অভ্যুর প্রশ্নের উত্তরে - না। বড়ো হরফের না। মিশনারি স্কুল না, বোর্ডিং স্কুল না, মাদ্রাসা না। সবগুলোই বাচ্চাদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।
  • সে | 198.155.168.109 | ১২ জানুয়ারি ২০১৬ ২০:৩২688927
  • একক ইদানীং খুব বাচ্চা নিয়ে পড়েছে। হাইলি সাসপিশাচ। নামকরণের টইটা সবার আগে আপডেট করতে হবে, তারপরে তো অন্য জিনিস।
  • sinfaut | 69.93.200.252 | ১২ জানুয়ারি ২০১৬ ২০:৪৫688928
  • " ঠাকুর সম্পর্কিত হ্যালু, 'বড়' জনতাটি নিজের হাতেই ধুয়ে দিচ্ছে। "

    ব্রক্ষ্ম ট্রক্ষ্ম টাইপের যে বড় স্কেলের হ্যালুর কথা বলা হচ্ছে সেসব নিয়ে ৯৯ ভাগ জনতাই কোনোদিনই মাথা ঘামায় নি। ওসব কয়েকজন খ্যাপা স্টারের কাজ। জনতা মোস্টলি কন্ডিশনাল রেস্পন্স তৈরী করতেই ব্যস্ত থাকে। আরেকটা জিনিস এ স্ট্রিক্টলি নজর রাখা হয়, বাজারে এখন কোন ধরনের ভক্তি চলছে তার থেকে আমাদের বাড়ি বা সন্তান ইত্যাদি ডিভিয়েট না করে যায়। তাই ঐ ছোটো থেকে নম করো বা নামাজ পড়ো করে যে কন্ডিশনিং করা হয় সেটা মোটেই ভালো কিছু নয়, তার প্রভাব বেশিরভাগ মানুষের ক্ষেত্রেই শেষজীবন পর্যন্ত থেকে যায়।
  • T-কে | 192.69.246.234 | ১২ জানুয়ারি ২০১৬ ২০:৪৬688929
  • দশবার লিখ - ব্রক্ষ্ম আবার কী বানান? ব্রহ্ম, ব্রহ্ম, ব্রহ্ম - ব+র+অ+হ+ম+অ।
  • T | 24.100.134.196 | ১২ জানুয়ারি ২০১৬ ২০:৫১688931
  • আরে, ঐ বানান ই লিখতে চেয়েছিলাম, কিন্তু কিছুতেই মনে করতে পারছিলাম না কোন কী টা টিপতে হবে। খালি মনে হচ্ছিল কি যেন একটা স্পেশাল টাইপাতে হয়। খুবই লজ্জিত। এনিওয়ে থ্যাঙ্ক্যু।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঝপাঝপ মতামত দিন