এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • বাচ্চা দের দিয়ে ঠাকুন্ননো করানো কবে ক্রাইম বলে গন্য হবে ?

    Ekak
    অন্যান্য | ১২ জানুয়ারি ২০১৬ | ৬৬৬৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • cm | 127.247.96.245 | ১৩ জানুয়ারি ২০১৬ ০৬:৩৮688998
  • প্রসঙ্গান্তরঃ সব দেশেই এই গোছের গল্পে ছেলে আছে মেয়ে নাই। কেন? সব দেশেই কি ওরা একে অপরকে কনসাল্ট করে এরকম গল্প লিখেছে? না। তবে কেন এমন হল?

    কদিন ফেবুতে বাঁদর দিয়ে এক পরীক্ষার গপ্পো চলছে, সেটা এ ধরণের প্রশ্নের ক্ষেত্রে প্রাসঙ্গিক।
  • Atoz | 161.141.84.176 | ১৩ জানুয়ারি ২০১৬ ০৬:৩৮688999
  • আরে সব মানুষের বলেই তো এইসব কান্ড! এসব তুমুল ঘোরালো প্যাঁচালো মানুষের গন্ধ পাঁউ না থাকলে কেউ এসবে পাত্তা দিতো নাকি?
    ঃ-)
    ফলোয়াররা তো সর্বদাই ভাবছে, " দাও রূপ জয় যশ কর শত্রুক্ষয়" ঃ-)
  • Atoz | 161.141.84.176 | ১৩ জানুয়ারি ২০১৬ ০৬:৪০689000
  • সিএম,
    হয়তো কোনো প্রোটোটাইপ ছিল, সেই থেকে লোকাল ভেরিয়েশন হতে হতে নানা দেশের নানান গপ্পো হয়েছে। ঃ-)
  • Abhyu | 138.192.7.51 | ১৩ জানুয়ারি ২০১৬ ০৬:৪৩689001
  • একসঙ্গে ২৭টা মেয়েকে বিয়ে করেও যদি কেউ প্যাঁচে না পড়ে তো কিছু বলার নেই।
  • Atoz | 161.141.84.176 | ১৩ জানুয়ারি ২০১৬ ০৬:৪৫689002
  • অরণ্যদা, তারপরে ধরুন প্রবাদবাক্যগুলো
    "স্বামীর কোলে দিয়ে ছেলে
    মরণ যেন হয় গঙ্গাজলে।"

    এগুলো তো মহিলারাই জপতেন। তাদের ছোটো থেকেই শেখানো হত তারা পুত্রজন্মের জন্যই বলিপ্রদত্তা। কোনোরকমে সেইটি ফুলফিল করতে পারলেই ব্যস, সো ও ও জা স্বর্গ। স্বামীর কোলে ছেলেকে তুলে দিয়ে নিশ্চিন্তে মারা যাবেন তিনি। অলিম্পিকের স্বর্ণপদকটি পাওয়া হয়ে গিয়েছে। ঃ-)

    সমাজের ট্রেন্ড পাল্টানো তো সোজা না, যেখানে যা ডমিন্যান্ট।

    এগুলো কিন্তু হাজার বছর আগের কথা না, এমনকি ১০০ বছর আগের কথাও না, এখনও বহু অঞ্চলে এসব চলছে।
  • Atoz | 161.141.84.176 | ১৩ জানুয়ারি ২০১৬ ০৭:০৪689003
  • অভ্যু, এতো মাত্র সাতাশ!
    কাশীর লোকটার ক্যালি দ্যাখো, উনপঞ্চাশটি মহিলাকে বিয়ে করেছেন। তবে মাথায় ৪৯ হয়ে গেছিল কিনা তাই বা কে জানে!
    ঃ-)
  • | ১৩ জানুয়ারি ২০১৬ ০৯:১১689004
  • রঞ্জনদা আপনার শাশুড়ীর সাথে আমার পরিচয় করায়ে দিয়েন। লক্ষ্মীর ফোটো আর মাটির মুর্তি পা দিয়ে মাড়িয়েও বাড়ী গাড়ী হয়েছে (বাবা শ্বসুর স্পাউস ইত্যাদির এক্স্টার্নাল হেল্প ছাড়াই)
  • Ekak | 113.6.157.185 | ১৩ জানুয়ারি ২০১৬ ১২:২৪689005
  • উফ সেই আস্তিক নাস্তিকের ঝাঁটের রিজিয়নে গিয়ে ঢুকেছে।

    সহজেই বোঝা যায়, যৌন হয়রানি র কথা উঠলেই কিছু লোক ক্যানো সেলিবেসির প্রয়োজনীয়তার গপ্প শোনায়। গুরুতে ওই সেট টা কম কিন্তু একই থট স্ট্রাকচার অন্যভাবে রয়ে গ্যাসে। আমি কোথাও ধর্মকে কুলোর বাতাস দিয়ে তাড়াতে বলিনি। ধর্মকে এডাল্ট আইটেম হিসেবে চিহ্নিত করার কথা বলেছি। "ধর্ম এডাল্ট ক্যানো " এটা আমার কাছে কোনো প্রশ্নই নয় , যেমন পৃথিবীর বাইরে বুদ্ধিমান জীব "আছে " কিনা কোনো প্রশ্নই নয় , প্রশ্ন হলো থাকা কি "দরকার " ? দরকার হলে থাকাতে হবে। একই মানসিকতা ভগবান-ভুত -যৌনতা সবের ক্ষেত্রেই পোষণ করি। কাইন্দলি এটাকে শিশুসুলভ নাস্তিক-আস্তিক তর্কের বাইরে এনে একটু ভাবুন , ভাবা যাক ধর্মকে এডাল্ট আইটেম হিসেবে আইদেন্তিফাই করলে প্রস এন্ড কনস কী হতে পারে।

    যা কিছু মানুষকে জানানো হয় বাই নলেজ বাট নট প্রাকটিস (থীয়রিতিকাল ফিল্ডে দুটো খুব মার্জিং ,সে কথা হচ্ছে না ) সেটা তার মধ্যে একটা ফিকশনাল রেসপন্স সিস্টেম এর জন্ম দেয়। আগের উদাহরণেই বলেছিলুম যে ফিকশন -গল্পের বই তে পড়া চরিত্র নিয়েও মানুষ পাগলামি করে -একাত্মবোধ করে কিন্তু কিন্তু একটা কিন্তু রয়েই যায়। দ্য থ্রেশহোল্ড অফ ইন্স্যানীতি । হিমু পাঠক জানে হিমু নিয়ে রাগারাগি করা যায় এমনকি মিছিল করা যায় কিন্তু হিমু কে খারাপ বলার জন্যে কাওকে মেরে ফেললে লোকে "পাগল" বলবে। এটা কিন্তু মুহাম্মদ এর ক্ষেত্রে খাটেনা। কারণ মুহাম্মদ যে ফিকশনাল ক্যারেক্টার এটা কোনো ইসলামিক বই তে লেখা নেই।

    আমি ধর্মশিক্ষা কে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মনে করি। বরং "ভগবান-ফগবান কিছু নেই " এরকম শিক্ষা কেই ভঙ্গুর লাগে। আইডিয়ালিস্ট হলে বলতুম কোনটাই শেখানোর দরকার নেই। সেটা সম্ভব না বাইরের প্রভাব আছে। তাই টীকাকরণ কর্মসূচি হিসেবে ধর্মশিক্ষা তাহাক জরুরি। কিন্তু কিরকম ধর্মশিক্ষা ? না, যৌনশিক্ষার মডেলে ধর্মশিক্ষা ।

    এডাল্ট কন্টেন্ট হিসেবে আইদেন্তিফাই করলে বাচ্চারা সেইভাবেই ধর্মশিক্ষা পাবে যেভাবে যৌনশিক্ষা পায়।
    একসেস উইথ রেসপনসিবিলিটি -- এই সেন্স টা গ্রো করবে। এটা যে কোনো ইদীয়লোজি হ্যান্ডল করতে কাজে দেয় ইন লং টার্ম।
    ফিকশনাল এলিমেন্ট হিসেবে কাউন্তেদ হবে কারণ বাচ্চা ধর্ম প্রাকটিস করার অধিকার পাচ্ছেনা কিন্তু "জানতে " পারছে।

    একবার ফিকশন এরিয়াতে ঢুকতে শুরু করলে বাচ্চা এবং সেই বাচ্চারা যবে বড় হবে সেই নতুন লট -এ ধর্ম নিয়ে বেশ মাতামাতি থাকবে বাট ইন আ ডিফারেন্ট ফর্ম। আমরা দেবদেবী নিয়ে কার্টুন দেখতে পাব। জেসাস কে নিয়ে বা মুহাম্মদ কে কার্টুন আঁকা , আয়েশা কে চাইল্ড পর্ন আইটেম হিসেবে সব্সায়দ করা এবং ব্যান করা এগুলো চলে আসবে। ইউ সী হোয়াট ইস হ্যাপেনিং ...........এই যে লিবারেল রা একটা ছায়াযুধ্ধু লড়ে চলেছেন ধর্ম অতি খারাপ ম্যাগো ছিছি এটা ধর্মে আরও কঠিন আত্মরক্ষার শিল্ড দিচ্ছে অথচ আমরা চাইছি ধর্মকে ইন্ফ্লুএন্জা ধরাতে। এটা আস্তিক-নাস্তিক খেলার ব্যাপর না । তার চেও অনেক ভেনমাস মডেল। এটা করার জন্যেই ধর্মকে প্রথমে এডাল্ট কন্টেন্ট এবং বাচ্চাদের যৌন শিক্ষার মডেলে ধর্মশিক্ষা দেওয়া দরকার। ঠিক যেগুলো যেগুলো নেগেটিভ ভাবছেন (হয়ত এর পরের পোস্ট এ কেও এসে বললেন , এখন যেভাবে বাচ্চারা লুকিয়ে পানু পড়ে , তখন লক্ষীর পাঁচালি পড়বে । তাঁকে এইটুকুই বলার যে : ঐটাই তো চাই !! :)) ) সেগুলোই পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে পসিটিভ। এমন একটা পৃথিবী যেখানে কাওকে জোর করে ধর্ম পালন করানো ধর্ষণ এর সমান বলে গন্য হবে কারণ এডালটিফিকেশন পেরোনো জেনেরেশন ততদিনে প্রাপ্তবয়স্ক -সম্মতিসূচক ধর্মপালন এর সঙ্গে অপ্রাপ্তবয়স্ক বা অসম্মতির পার্থক্য করতে শিখেছে। এই পারসনাল এরিয়া হিসেবে কাউন্ট করার প্রবণতা বাড়লে ধর্মের কালেকটিভ খুঁটি ও দুর্বল হবে।
  • Ekak | 113.6.157.185 | ১৩ জানুয়ারি ২০১৬ ১২:৩৭689006
  • ঝাঁটের রিজিওন বোল্লুম বলে কেও পার্সোনালি নেবেননা কাইন্দ লি । আসলে এগুলো আমাদের ছোটবেলা থেকে করানো ভুলভাল কন্ডিশনিং । অমুক আশীর্বাদ না অভিশাপ । তমুক আস্তিক না নাস্তিক । আরেবাবা যে লোকটা না পড়ে না বুঝে বড় জার্নালের পেপার বলেই লিংক টুকে দেয় সেও আস্তিক । ইত হ্যাস লিটল টু ডু উইথ লক্ষী -সরস্বতী-ইশা-মুসা। ইটস স্টেটিসম। এবং অআদু সাদা -কালো না না কারণ বড় জার্নাল ক্যান পাঁচালি থেকে আলাদা তার একটা স্ট্রাকচারাল গপ্প আছে । সো , পুরো গপ্প তা আদতে মজার। একটা স্পাইরাল এর মধ্যে দিয়ে হাঁটার মত যেখানে গ্রাভিটি অফ করে দিলে বোঝার উপায় নেই ওপরে উঠছি না নীচে বা আদৌ দিক ব্যাপরটা কিসের রেসপেক্ট এ । সাদা-কালো হ্যাজপেজি এনে ফেললে আদতে ব্যাপারটা আস্তিক হয়ে যাক এপারেন্ত্লি যতই বৈজ্ঞানিক হোক না ক্যানো। জাস্ট এনজয় ইট :)
  • sinfaut | 74.233.173.193 | ১৩ জানুয়ারি ২০১৬ ১৩:৪২688870
  • ভগবান ফগবান কিছু নেই এর সাথে ধর্মকে ফিক্শনাল এলিমেন্ট হিসেবে ট্রীট করায় কী বিরোধ বুঝতে পারলুম না।

    এমন বলতে চাইছেন কী , যারা কিচ্ছু নেই বলে তারা ধর্মের গল্পও পড়াতে চায় না, অ্যাভয়েড করে?

    দ্বিতীয় প্রশ্ন, এই অ্যাডাল্ট ও ফিক্শনাল কন্টেন্ট হিসেবে ট্রীট করার দায়িত্বটা কে নেবে?
    ১। ঈশ্বর বিশ্বাসী ও ধর্মপালনকারী?
    ২। ঈশ্বর বিশ্বাসী কিন্তু ধর্মীয় সংস্কার পালন করেননা।
    ৩। ঈশ্বর অবিশ্বাসী?

    ১ বা ২ করলে কেন করবে?
  • lcm | 83.162.22.190 | ১৩ জানুয়ারি ২০১৬ ১৩:৫৪688871
  • ধর্মের পিজি-১৩ ভার্সান
  • san | 113.240.238.163 | ১৩ জানুয়ারি ২০১৬ ১৪:৪২688872
  • ইয়ে কোন নাস্তিক বাড়িতে ধর্ম বড় খারাপ ম্যাগো ছিছি শেখানো হয় , এমন বাড়ি কি একক একটাও দেখেছেন ? আমি কোথাও দেখিনি। নাস্তিক বাড়ি প্রচুর দেখেছি , তারা মূলত ধর্ম-উদাসীনতার মডেল ফলো করে ( অ্যাজ ফার অ্যাজ বাচ্চারা কনসার্নড)। কোনো মা-বাবাকে শেখাতে শুনিনি ঐ যে ওদের বাড়িতে পুজো হয় , ওসব খারাপ কাজ খবরদার করতে নেই। বাচ্চা বাইরে থেকে দেখে এসে প্রশ্ন করলে বড়জোর বলে ওরা করুক না , ইচ্ছে হলে তুমিও করো , আমাদের অতটা ভালো লাগেনা। মা-বাবা করছেনা ঐটুকু মেসেজই বাচ্চা নিজের মত করে প্রসেস করে ন্যায়। আলাদা করে গজাল মেরে ঠুকে 'এগুলো কিন্তু ফিকশন' শিখিয়ে এর চেয়ে বেশি হাতিঘোড়া কি হবে ?

    আর ঐ ম্যাগো ছিছি বিষয়ে - সারাক্ষণ আশেপাশে বিশ্বাসীদের কোমল মনগুলিকে হ্যান্ডল করতে হলে ঐসব উগ্রতা চলে আসে। পরিমণ্ডলের অভিঘাত , অন্য কিছু না । লোকে নিজের অবিশ্বাস নিয়ে শান্তিতে থাকার সুযোগ পেলে কাউক্কে খোঁচাতে যায় না ।

    মতামত ব্যক্তিগত :-)
  • Lama | 213.132.214.81 | ১৩ জানুয়ারি ২০১৬ ১৪:৪৬688873
  • স্যানের সঙ্গে একমত
  • Ekak | 113.6.157.185 | ১৩ জানুয়ারি ২০১৬ ১৫:০৬688874
  • কিছু বাড়িতে উদাসীনতার মডেল ফলো করে। আবার এগ্রেসিভলি নাস্তিকতা ইন্দিউস করার চেষ্টা ও দেখেছি। সেরকম বাচ্চা বড় হয়ে চাড্ডি হতেও দেখেছি :(

    এনিওয়ে , সিঁফো যেটা বললেন "কিছু নেই " বলা ও ফিকশন কে এক্সেপ্ট করার মধ্যে পার্থক্য কোথায়। এনিয়ে বিস্তর কাজকম্ম হয়েছে অলরেডি , জাস্ট জিস্ট টুকু বলছি ......সত্যি -মিথ্যে র ধারণা এগ্রেসিভলি গেঁথে দেওয়া একটি বিপজ্জনক প্রবণতা । এটা আদতে মানুষ হিসেবে ভোঁতা করে। এক্সেপ্টেন্স লেভেল এর ধারণা বরং বেটার । মানে ব্যাপার টা এরকম : বাচ্চা বল্লো সে পাশের ঘরে অমুকের সঙ্গে কথা বলছিল ......বা রাস্তায় আসতে আসতে একটা পাখি দেখেছে যার চারটে পা অমনি লাফ দিয়ে না তুমি মিথ্যে বলছো কই ওই ঘরে কেও নেই তো ! এগুলো আদতে বাচ্চা সিস্টেম টার কোনো উপকার করেনা। সে নিজেই জানে যে সে কল্পনা করছে। সে মোটেই বোকা নয় । কী "আছে " আর কী "নেই " এটা আদতে এক্সেপ্টেন্স সিস্টেম এর ওপর দাঁড়িয়ে আছে , সো কল্ড কোনো "বাস্তব" এর উপর না। কাজেই বাচ্চা সিস্টেমে আছে -নেই ইনপুট দিয়ে আদতে কোনো লাভ হয় বলে মনে হয়না। কোন ফিকশন টা একসেপ্টেবল আর কোনটা নয় এটুকু বুঝিয়ে দিলেই যথেষ্ট। ইস্কুল থেকে ফিরে গুল দিলে মিথ্যেবাদী বলে না বকে ....বাহ বেশ সুন্দর গপ্প , কিন্তু এই গপ্প টা তোমাকে পরীক্ষায় খাতার বাঁচাবে না কেমন ...এটুকু এক্সেপ্টেন্স সিস্টেম চিনিয়ে দেওয়ায় যথেষ্ট। মানে........আমি দুরকম বাবা -মা দেখেছি চারপাশে। এক যাঁরা ঠিক-ভুল ,সত্যি-মিথ্যে নিয়ে ভয়ানক চিন্তিত। আরেক যাঁরা জাস্ট লেভেল টুকু চেনান। মনে হয়েছে দ্বিতীয় ক্ষেত্র টা অনেক সাকসেসফুল ইন লং টার্ম। কারণ যে ওরকম সত্যি -মিথ্যে ,আছে-নেই দিয়ে কগনিটিভ সিস্টেম গড়ে তোলে সে প্রাপ্তবয়স্ক হবার পরেও প্রাপ্তমনস্ক হয় না। এই হয়ত দেখল অমুক বিজ্ঞানী বলেছেন ব্যাং তো লাফিয়ে পড়ল , পরের মুহুর্তে তমুক বলেছেন সাপ তো দিল আরেক লাফ। এদের ইমাজিনেশন পাওয়ার পুওর হয় এবং সর্বক্ষণ ভ্যালিদেষণ খোঁজে।

    সেইজন্যেই বোল্লুম ওরকম উদ্যোগ নিয়ে কী আছে কী নেই এসব সাইন সিস্টেম না দিয়ে ফিকশন ইস এক্সেপ্তেদ ইফ ইউ ক্যান ক্যারি ইট এই ভাসা ভাসা রাস্তা ধরিয়ে দিলে মন্দ না। খুউউব ক্লিয়ার নিশ্চিত রাস্তা খাদে গিয়ে শেষ হয় । ভাসা ভাসা থাকা জরুরি।
  • cb | 208.147.160.75 | ১৩ জানুয়ারি ২০১৬ ১৫:১২688875
  • সত্যের খাতিরে কয়ে যাই, প্রবীর ঘোষের অলৌকিক নয় লৌকিক বইটি পড়ে আমার দিব্যচক্ষু খুলে গেছিল

    ঐ বয়সে প্রবল ঝটকা দিয়েছিল, তারপার থেকেই কেমন বাল বাল হয়ে গেলাম
  • T | 165.69.186.22 | ১৩ জানুয়ারি ২০১৬ ১৫:২১688876
  • একক, যেকোনো সার্চে প্রবলেম কেই ডিসিশন প্রবলেমে কনভার্ট করা যায় যার ইয়েস কিংবা নো অ্যানসার হতে পারে। আইদার সেই কাজটা বাবা-মা করলেন কি বাচ্চাটা নিজেই করল কিছু এসে যায় না। ডিপ কোরে বা কার্নেলে সেটা ইয়েস নো প্রবলেম হিসেবে পৌঁছতেই পারে। "অ্যাকসেপ্টেন্স সিস্টেম" (এর ফর্মুলেশন মনে হয় একক 'ঠিক' ভাবে করেনি, :)) চিনিয়ে দিলে বড়জোর যেটা হবে সেটা হচ্ছে, "ও পেট খারাপের ঢপ টা পরীক্ষার খাতায় আমাকে বাঁচাবে না, হুম, দেখা যাক মাথা ব্যাথার ঢপটা বাঁচাতে পারে কি না"। ডিপ কোরে ঐ নিজস্ব লজিক্যাল লেভেল অনুযায়ী সবই ইয়েস নো, এবং সাদা কালো।

    ভাসা ভাসা বা গ্রে এরিয়া বলে আদতে কিছু নেই। এটা ডিপেন্ড করে কে কতটা তার মুন্ডুকে বুঝেছে তার উপর।
  • T | 165.69.186.22 | ১৩ জানুয়ারি ২০১৬ ১৫:২২688877
  • প্রথম লাইনটা হবে, 'যেকোনো সার্চ প্রবলেম কেই ডিসিশন প্রবলেমে কনভার্ট করা যায় ইয়েস কিংবা নো অ্যানসার হতে পারে '
  • Ekak | 113.6.157.185 | ১৩ জানুয়ারি ২০১৬ ১৫:৩৯688878
  • "দেখা যাক মাথা ব্যাথার ঢপটা বাঁচাতে পারে কি না"
    এক্স্যাক্টলি এটাই । অর্থাত তুমি ঠিক করো কিভাবে নিজের ফিকশন কে পোজ করবে। সে ক্ষেত্রে নিজস্ব সাদা -কালো প্রতি মুহুর্তে পাল্টাবে । গ্রে এরিয়া মানে মাইক্রো লেভেলে প্রচুর ইন্তার্চেন্জিং ব্ল্যাক এন্ড হয়াইট ডটস। ফিক্সড ডিভিশন নয়।
  • T | 165.69.186.22 | ১৩ জানুয়ারি ২০১৬ ১৫:৫৬688879
  • হ্যাঁ, ঠিক আছে, কিন্তু ইন্টার্চেঞ্জিং নয়। উদ্দেশ্য পরীক্ষার খাতায় সার্ভাইভ করা (ইয়েস নো প্রবলেম)। ইনপুট মাথা ব্যাথার ঢপ। অবধারিত বাস্তবতা বলছে ওটা বাঁচাবে না। যথারীতি ঠেকে শিখবে। কিন্তু যদি না ঠেকে লার্ন করতে পারত? ইভেন্ট সিকোয়েন্সের এগজস্টিভ সার্চ করে হয়তো দেখলো, নোপ্‌, এটাও কাজে আসবে না। কিন্তু সার্চ করতে যে পরিমাণ ব্রেন পাওয়ার লাগবে সেই পরিমাণ এনার্জ্জী ইন্টেক নেই, মানে সম্ভব না আর কি। এইবার বাপ মা তাদের এক্সপিরিয়েন্স কাজে লাগাল বলে দিল 'কোনো ভাবেই' বাঁচা যাবে না। সে আরো বিভিন্ন কম্বিনেশন ইভ্যালুয়েট করা থেকে বেঁচে গেল। মানে বাপ মা এখানে ওরাক্যালের থেকেও একধাপ এগিয়ে।

    এখানে দুটো পয়েন্ট। প্রথমে সেকেন্ড টা।

    ইমাজিনেশন করার ক্ষমতার সাথে ইমাজিনেশন কতটা বাস্তব আর কতটা সত্যি মিথ্যে তার রিলেশনশিপ অ্যামন স্ট্রেট ফরোয়ার্ড নয়। হতেই পারে না। কারণ বাস্তবতাও ইমাজ্যিন করা যায়। একক যেরকম কন্ডিশনড জনতার কথা বলছে তার ক্ষেত্রে, নন-বাস্তব কোনো কিছু কল্পনা করার সময় ওরাক্যল স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে বলে দেবে যে, যেটা কল্পনা করছ তার বাস্তবতা নেই। কিন্তু তাতে কিছু এসে যায় না, মানে, সেটা তাকে কল্পনা করতে কখনো বাধা দেবে না।

    খুব ছোটো থেকে সত্যি মিথ্যে সাদা কালো ইত্যাদি ধারণা তৈরী হয়ে গেলেও কল্পনা করতে বাধা নেই। উদাহরণ, একটা বেসিস ভেক্টর হ'ল, [ভগবান নেই, মানুষকে চেনা সহজ নয়, বিপদ যেকোনো সময় আসতে পারে], আরেকটা বেসিস ভেক্টর হ'ল, [আমি ল্যাকটোজ ইন্টলারেন্ট, কাকের গায়ের রঙ কালো, গ্র্যাভিটি এগজিস্টস ইন আর্থ]। এইবার,

    'হঠাৎ দেখলুম সমস্ত কিছু দুমদাম পড়ে যেতে লাগল। মনে হ'ল বিপদ যে কোনো সময় আসতে পারে। পাশের লোকটা দেখলাম ভগবানকে ডাকছে, এইই আবার কিচ্ছুক্ষণ আগে বলছিল ভগবান নেই, সত্যি মানুষকে চেনা সহজ নয়, কিন্তু কি আর করা যাবে। দুধের বাটি মাটিতে, ভালৈ হয়েছে খাওয়া ঠিক হ'ত না। একটা কালো কাক সমানে ডেকে চলেছে।' --- এরকম কিছু কল্পনা করতে অসুবিধে কোথায়। পুরোটাই উপরের দুটো বেসিস ভেক্টরের লিনিয়ার কম্বিনেশন।
  • sinfaut | 74.233.173.193 | ১৩ জানুয়ারি ২০১৬ ১৬:০০688881
  • আরও একটা প্রশ্ন করেছিলাম, এই অ্যাডাল্ট ও ফিক্শনাল কনটেন্ট হিসেবে ট্রীট করার দায়িত্ব কারা নেবে?

    এছাড়াঃ লেভেল ও অ্যাক্সেপ্টেন্স সিস্টেম্স।

    এর জন্য সত্যি/ মিথ্যের বাইনারির মধ্যে না জড়ালেও একটা জিনিস বাচ্চাকে স্পষ্ট করে বলতেই হচ্ছে, যে এটা ফিক্শন এবং এর একটা রেঞ্জের মধ্যে মানুষের মধ্যে গ্রহণযোগ্যতা আছে। এটুকু তো স্পষ্ট করে বলতেই হবে। এর মধ্যে সাদা কালো কিছুই নেই। ঠাকুর ভালো খারাপ সেসব নেই। কিন্তু ঐ স্পষ্টতা টা তো থাকা জরুরি নাকি?

    এবার প্র্যাক্টিকাল প্রশ্নঃ

    বাচ্চাঃ বাবা/মা, ঐ মাটির মূর্তিগুলো কেন রেখেছে?

    এর সম্ভাব্য তিনটি উত্তর হয়ঃ
    ১। উনি ঠাকুর। নমঃ করো। ইত্যাদি।
    ২। ওগুলোকে ঠাকুর বলে। তোরা যেমন পুতুল নিয়ে খেলতে ভালোবাসিস, অনেক বড়রাও তেমনি ভালোবাসে।
    ৩। ওগুলো কিছু নয়, আজগুবি ব্যাপারস্যাপার।
    ৪। বড় হলে বলবো ওগুলো কী, শুধু যেনে রাখো ওকে ঠাকুর বলে। ( এটা এককের আকাঙ্খা অনুযায়ী জুড়লাম)

    আমার ধারনা, ২ থেকে ৪ এর উত্তরদাতার নাস্তিক (এর মধ্যে অ্যাগনস্টিক ইত্যাদি ও আছে) হওয়ার সম্ভাবনা সব থেকে বেশি।
    ৪ ধার্মিক কিন্তু সফট হতে পারেন।
    ১ ধার্মিক ও আচারবিশ্বাসী বলবেন।

    আপনার কী ধারণা?

    আর এই যে টই এর শিরোনামের প্রশ্নটা এটা আদতে কার উদ্দেশ্যে?
  • Ekak | 113.6.157.185 | ১৩ জানুয়ারি ২০১৬ ১৬:০৪688882
  • "হঠাৎ দেখলুম সমস্ত কিছু দুমদাম পড়ে যেতে লাগল। মনে হ'ল বিপদ যে কোনো সময় আসতে পারে। পাশের লোকটা দেখলাম ভগবানকে ডাকছে, এইই আবার কিচ্ছুক্ষণ আগে বলছিল ভগবান নেই, সত্যি মানুষকে চেনা সহজ নয়, কিন্তু কি আর করা যাবে। দুধের বাটি মাটিতে, ভালৈ হয়েছে খাওয়া ঠিক হ'ত না। একটা কালো কাক সমানে ডেকে চলেছে।' "

    তুমি ইমাজিনেশন আর লার্ন্দ সিমুলেশনে গোলাচ্ছ :) বাকিটা পরে আসছি।
  • de | 24.139.119.173 | ১৩ জানুয়ারি ২০১৬ ১৬:০৭688883
  • যদি বলা যায় যে ওগুলো একটা ক্রাফট - যেমন পাথর দিয়ে মূর্তি বানানো একটা ক্রাফট -

    যাঁরা ভগবানে বিশ্বাস রাখেন তাঁরা ওগুলোকে ভক্তি করেন, ভালো বাসেন। যাঁরা বিশ্বাস রাখেন না, তাঁদের কাছে একটা সুন্দর শিল্প!
  • de | 24.139.119.173 | ১৩ জানুয়ারি ২০১৬ ১৬:০৭688884
  • আমি সিঁফোর পোস্টের প্রেক্ষিতে লিখলাম -
  • Ekak | 125.99.230.220 | ১৩ জানুয়ারি ২০১৬ ১৬:০৯688885
  • আগের পোস্টে যেটা বলতে চাইলুম টি কে, তুমি বোধ হয় বলতে চাইছ লার্ন না করে ইমাজিন করা সম্ভব না। তাই কি ।
  • T | 165.69.186.22 | ১৩ জানুয়ারি ২০১৬ ১৬:২৫688886
  • প্রথম পয়েন্ট। পরীক্ষার এগজাম্পলটাই নেওয়া যাক। প্রথমে ধরা যাক গ্রেড সিস্টেম অ্যাবসোলিউট। একটি নির্দিষ্ট নাম্বারের উপর না পেলে ফেল। বেস্ট স্ট্র্যাটেজি হচ্ছে যতটা পারা যায় প্রিপারেরশন নেওয়া যাতে ফেল না করতে হয়। (কেউ ফেল চাইতেই পারে, কিন্তু তার কথা হচ্ছে না)। বাপ মা অতএব দাবী জানাল যত বেশী পারা যায় পড়, ফাঁকি না দিয়ে, না হলে পরীক্ষায় বাঁচতে পারবি না।

    এবার ধরা যাক গ্রেড সিস্টেমটা রিলেটিভ। এখানে বেস্ট স্ট্র্যাটেজি ডিপেন্ড করছে অন্যরা কে ক্যামন প্রিপারেশন নিচ্ছে তার উপর। মার্কেট কম্পিটিটিভ ধরে নিলে ওটা আগে থেকে জানার উপায় নেই। বাপ মার বেস্ট স্ট্র্যাটেজি এখানে কি হবে? এঁরা তো অন্যদের প্রিপারেশনের কিছুই জানে না। অতএব ওর্স্ট কেস সিনারিও ধরবেই। সুতরাং যত পারো পড়ে যাও বাছা, ফাঁকি না দিয়ে, না হলে পরীক্ষায় বাঁচতে পারবি না।

    ফলে, দেখা যাচ্ছে যে, একটা গিভেন সাদা কালো ডিভিশন (পড়াশুনো করলে তার সুফল মিলবেই) ওর্স্ট কেসেও রেজাল্ট দিয়ে যাবে। প্রাইস যেটা পে করতে হবে সেটা হচ্ছে পরিশ্রম। রিলেটিভ গ্রেড সিস্টেমে বাচ্চাটার হয়তো অতটা পড়ার দরকারই ছিল না। কিন্তু মার্কেট কম্পিটিটিভ। ইনফরমেশন এক্সচেঞ্জ হচ্ছে না। অন্যরা নিজে থেকে এগিয়ে এসে বলছে না দেখ আমাদের প্রিপারেশন অ্যাতটুকু। মার্কস পাওয়ার সম্ভাবনা অ্যাত। বাপ মা তাহলে খাতা পেন নিয়ে বসে পড়ে ঠিইক অপ্টিমাল স্ট্র্যাটেজি বার করে নিত।

    সুতরাং ইনফরমেশন, একটা নেস্টেড স্ট্রাকচারে থাকলে ভালো (কিন্তু সে তো আর নেই)। ব্যাক টু অরিজিনাল প্রবলেম, 'ঐ ঠাকুর নমো করো' এটা যতটা না কন্ডিশনিং, তার থেকেও বেশী দুহাজার বছর ধরে চলে আসা ধর্মের বিবিধ লোকাচারের একপ্রকার নেস্টেড আউটকাম। বাচ্চাটা মূর্তিপুজো এবং সেই সংক্রান্ত সমস্ত লোকাচারের পুরোটাই দেখুক। কন্ডিশনিং হচ্ছে কি না সেটা আগে বলা সম্ভব নয়, কিন্তু উলটে তাকে সমস্তটাই দেখিয়ে দেওয়া হচ্ছে। খেলার মাঠের বাউন্ডারী ফিক্সড। সে জেনে গেল, ওকে, এই অ্যাদ্দুর অবধি। অপোনেন্ট তার সমস্ত স্ট্র্যাটেজি খেলে ফেলল। এখন কম্পিউটেশন সহজ। কমপ্লেক্সিটি অনেক কমে গেছে। বাচ্চাটা এইসব দেখতে দেখতে 'বড়' হয়ে আবিষ্কার করল ফাইনালি, হিন্দুধর্মের মুরোদ জানা হয়ে গ্যাছে। তার কগনিজেন্স লেভেলে কেউ প্রীচ করতে এলে সে সমস্তটার পালটা জবাব খেলে দিতে পারবে। এরকম হয় তো। হয় না, মিশনে পড়া ছেলে পুলে আপাদমস্তক ধুপধুনো ইত্যাদি করে শেষে নাস্তিক হয়ে গেল। এটা জাস্ট একটা উদাহরণ, কিন্তু আমি জেনারেল সেন্সে বলছি।

    আমার বক্তব্য হচ্ছে, ঠাকুর নমো করো ইত্যাদি যাবতীয় আচার পালন ধর্মকে তার হ্যালু স্টেজ থেকে বের করে আনে। আল্টিমেটলি সেটা ঐ আমাদের পাড়ায় যেমন ঘটে আর কি, সেইরকম লেভেলে নেমে যাওয়ার প্রবণতাও থাকে।

    কিন্তু কি ঘটে আমাদের পাড়ায়?

    চরম বিশ্বকর্মা পুজো, যদিও প্যান্ডেলের সাইজ অপ্টিমাম। লোকজন ঘুড়ি ফুরি উড়িয়ে একাকার। তুলুম বক্স বাজছে। বক্সের সাইজ আর ঠাকুরের সাইজ প্রায় এক। হঠাৎ আকাশ কালো করে তুমুল বৃষ্টি। হই হই চই চই। বক্স দুটো নিয়ে কি করবে! আশে পাশে সান্টিং করবে তার প্রভিশন নেই। অতএব ঠাকুর টাকে বার করে ওখানে বক্সদুটো ঢুকিয়ে দিল। প্রায়ান্ধকার গলিতে বিশ্বকর্মা একা একা ভিজতে লাগলেন।
  • T | 165.69.186.22 | ১৩ জানুয়ারি ২০১৬ ১৬:২৮688887
  • আমি বলতে চাইছি, ইমাজিনেশন আসলে লার্ন্ড সিম্যুলেশনই।
  • Ekak | 113.6.157.185 | ১৩ জানুয়ারি ২০১৬ ১৬:৪১688888
  • এই জায়গা টা নিয়েই ভয়ঙ্কর সন্দেহ আছে। মানে , আমি ভরসা করি তুমি যেটা বলছ সেটাতেই যে আদতে সমস্ত ইমাজিনেশন লার্ন্দ সিম্যুলেশন কিন্তু বিশ্বাস করিনা। খুঁড়ে খুঁড়ে গোত্ত করতে করতে এগোতে থাকলে ব্যাপারটা বেশ ভয়ের এবং আত্মরতিময়।

    যেমন ধরা যাক , প্রেদিক্ষণ সিস্টেম । এ এবং বি । কমিউনিকেট করছিল । কমিউনিকেশন থেকে লার্ন করছিল । ধরা যাক কোনো আইডিয়াল পয়েন্টে এ , বি এর রেসপন্স কে পুরোপুরি প্রেডিক্ট করতে পারছে । এবং তারপর আমি বি কে কিল করে দিয়েছি । বি আর নেই । রেসপন্স আছে। আরও ভাবতে হবা। মোদ্দা কথা আমি এখনো ইমাজিনেশন "আসলে" লার্ন্ড সিম্যুলেশনই এরকম দাবি করার জায়গায় নেই।
  • T | 165.69.186.22 | ১৩ জানুয়ারি ২০১৬ ১৭:১০688889
  • মানুষ বেসিক্যালি এ রোবট উইথ ফাইনাইট চয়েস নাকি এ রোবট উইথ ইনফাইনাইট চয়েস সেই প্রবলেমের কথা বলছ কি?

    এখানে একটা ব্যাপার আছে। ধরা যাক, বি একটা কিছু নাম্বার আউড়ে যাচ্ছে। 'এ' র কাজ হচ্ছে এটা প্রেডিক্ট করা যে 'বি' নেক্সট আইটারেশনে কি বলতে পারে। এ যখন লার্ন করবে তখন তার লার্নিং ফাংশন ক্লাসের মেজার ফাইনাইট হতে হবে। কিন্তু গল্পটা শুরু হচ্ছে এইবার। সে লার্ন করতে চাইছে বি কি ধরণের ফাংশন আগে থেকে ছকে সেই অনুযায়ী নাম্বার বলে যাচ্ছে। কিন্তু স্বয়ং বি র ফাংশন ক্লাসের মেজার যদি ইনফাইনাইট হয়! মানে মানুষ যদি আদতে রোবট উইথ ফাইনাইট চয়েস না হয়ে উল্টোটা হয়। তবে 'এ' কখনো লার্নই করতে পারবে না। কিছু সময়ের জন্য প্রেডিকশন মিললেও সেটা 'বি' কে যে পুরোপুরি লার্ন করা গ্যাছে সেটার সাফিশিয়েন্ট নয়।

    আমার মনে হয় ইম্যাজিনেশন আসলে লার্নড সিম্যুলেশন। এখানে লার্ন্ড মানে ঐ স্ট্যাটিস্টিক্যাল লার্নিং এর সেন্সে। এই মনে হওয়াটা আসলে এক ধরণের কম্প্রোমাইজ। কেন এটা বলছি? আসলে ঐ খুঁড়ে গর্ত করার মধ্যেই উত্তরটা আছে। কতদুর লেভেলে গিয়ে তুমি থামবে? যতদুর গিয়ে মনে হয় নাহ্‌, এর নীচে আর নেই, এটাই বেসিস, ঠিক তার নীচের লেভেল থেকেই আবার ফের একটা রিপল দেখতে পাবে। বিবিধ অ্যাকশনের ইফেক্টস যে গভীরতা অবধি গিয়ে পৌঁছচ্ছে তার তল পাওয়া মুশকিল।

    এখন, সম্পূর্ণ ভুলও হতে পারি। মুন্ডু বিষয়ক কতটুকুই বা জানি, আর আফটার অল সারাজীবন অংকে কম পেয়ে এলাম।
  • Ekak | 125.99.230.220 | ১৩ জানুয়ারি ২০১৬ ১৮:৪৯688890
  • হুম। ইন্ফাইনাইত চয়েস এর কথাই।

    আচ্ছা , ইলিউশন কে কি বলছ। ইলিউশন কি লার্ন্দ ? মানে , ধরো ইলিউশন অবস্যই লার্ন্দ কারণ তুমি কিছু লার্ন করেছ বলেই ইলিউদ করছ , কিন্তু যেভাবে আইডিয়াল লার্নিং এর দিকে এগোচ্ছ সেভাবেই পিছতে পিছতে এলে আইডিয়াল ইলিউশন কে কিভাবে ডিফাইন করছ।

    গুগল এর একটা প্রজেক্ট দেখছিলুম ,বায়োলজিকাল হাইপারপ্রায়মিং কে সিমুলেট করেছে । এলেস্দী খেলে যেরকম হয়। কিন্তু সেখানেও আদতে ওই ক্লাসিফায়ার মিলিয়ে মিলিয়েই মেঘের মধ্যে গরু-ভেরা র মুখ ভেসে উঠছে। নাথিং শোইং লাইট যে কিভাবে আইডিয়াল ইলিউশন রিচ করা যায়।
  • cm | 127.247.96.245 | ১৩ জানুয়ারি ২০১৬ ১৮:৫৮688892
  • “ আরেবাবা যে লোকটা না পড়ে না বুঝে বড় জার্নালের পেপার বলেই লিংক টুকে দেয় সেও আস্তিক । ” আঃ শান্তি। এবার এর থেকে abstraction গেলেই দেখব নাস্তিক হতে হলে অসীম কম্প্যুটেশনাল পাওয়ার চাই। শনিঠাকুরকে তখনি অবিশ্বাস করি যখন শেয়ার বাজারের সব হিসেব নিজে কষে দেখি।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। চটপট মতামত দিন