এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • গ্রেড প্রথা বা প্রতি বছর পরীক্ষা তুলে দেওয়া আমাদের শিক্ষাব্যবস্থাকে আরো গোল্লায় পাঠাবে।

    Arjit
    অন্যান্য | ১৪ নভেম্বর ২০০৬ | ৭০০৭ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Arjit | 128.240.229.67 | ১৪ নভেম্বর ২০০৬ ১৫:১৬694030
  • http://www.guruchandali.com/guruchandali.Controller?portletId=3&porletPage=1 - এখান থেকে বিষয়টার শুরু। থ্রেডের হেডিংটা টিপিক্যাল আবাপ-টাইপ হেডিং। লিখুন পক্ষে বা বিপক্ষে, এবং অল্টারনেটিভ দিয়ে। ওই বস্তাপচা "আমাদের দেশে এই সিস্টেম চলবে না" নয় - না চললে কেন চলবে না (জনসংখ্যা taken for granted - ওটা অচল পয়সা, ওটা মেনে নিয়েই পদ্ধতি চালু করতে হবে, নইলে পারমাণবিক যুদ্ধের পক্ষে লিখুন)।

    আগে তর্ক হয়েছে http://tinyurl.com/y4m3wz - এখানে। ওখান থেকে সবাইকে ঠেলে এখানে পাঠানোর ব্যবস্থা করছি।
  • dam | 202.54.214.198 | ১৪ নভেম্বর ২০০৬ ১৫:২৫694061
  • এবার আগের থ্রেড থেকে মালগুলোকে আনবে কি করে? ঈশানকে বল, এখানে তুলে দিতে।

    যাগ্গে, প্রথা খুব ভাল হলেও তার আগামাথা বিচার বিবেচনা না করেই যে জনগণের ওপর প্রয়োগ করা হয়, সেই ভুক্তভোগীদের জন্য তো কোন কম্পেনসেশানেরই ব্যবস্থা থাকে না। তো কিছু লোকের নির্বুদ্ধিতার ফল বাকীরা ভুগবে কেন? তোমাদের মানবাধিকার সম্পর্কিত চিন্তা কি বলে?

    প্রাথমিকে পাশ-ফেল তুলে দিয়ে গ্রামাঞ্চলে যে মারাত্মক ক্ষতি হয়েছে তা রাজ্য সরকারের কোন একটা রিপোর্টেও বেরিয়েছিল। এইবার সেইসব অবহেলিত ছাত্রছাত্রীদের শিক্ষার ভিৎ যে কাঁচা রয়ে গেল, সে সম্পর্কে নীতি প্রণেতারা কিছু ভাবছেন কি? বহুদিন চলে আস সিস্টেম বদলাতে গেলে হাঠাৎ হঠাৎ একটা নতুন নিয়ম চালু করাই যথেষ্ট নয় সেটা মান কি?

    এখানে বলে রাখা ভাল, আমি সর্বান্ত:করণে গ্রেডেশানের পক্ষে। ঐ সামান্য নম্বরের তফাৎ যে কি ভীষণ ক্ষতি করে, তা বহুবার দেখেছি।
  • Arjit | 128.240.229.67 | ১৪ নভেম্বর ২০০৬ ১৫:২৬694072
  • S পরীক্ষা চালু রাখার পক্ষপাতী। ভালো কথা। আমি অন্যান্য দেশে চালু সিস্টেমগুলো খতিয়ে দেখার পক্ষপাতী, তাতে যদি আমাদের পরীক্ষা নেওয়ার প্রথা বা নম্বর তুলে দিতে হয়, তাহলে তাই সই - যদি এতে উপকার হয়।

    ইংল্যাণ্ডের অভিজ্ঞতা বলতে পারি - ইস্কুলে প্রতি বছর পরীক্ষা হয় না, বিভিন্ন key-stage-এ হয়, ছাত্র-ছাত্রীদেরও, ইস্কুলেরও। মাধ্যমিকের সমতূল GCSE হয়, উচ্চমাধ্যমিকের সমান A-level - সবেতেই গ্রেড দেওয়া হয়, এবং কলেজে অ্যাডমিশনও হয় ওই নিয়েই। শুধু গ্রেড নয় অবশ্যই, তার সাথে রেকমেণ্ডেশন, নিজস্ব স্টেটমেন্ট ছাড়াও আরো অনেক ক্রাইটেরিয়া দেখা হয়। সফল সিস্টেম। তাহলে আমাদের চেষ্টা করতে দোষ কি?

    S বল্লেন এর আগে গ্রেড চালু বা পাশফেল তুলে দেওয়াতে কোন উপকার হয়নি। হয়তো হয়নি। কিন্তু মান্ধাতার আমল থেকে চালু সিস্টেমে কি উপকারটা হয়েছে? আমরা অঙ্ক-বিজ্ঞানে অন্যান্য দেশের চেয়ে উচ্চ-শিক্ষিত বা মাইক্রোসফটে শতকরা তিরিশজন ভারতীয় - ওতে কিছুই প্রমাণ হয় না, ওটাকে false sense of superiority বলে মনে করি। আমি মনে করি stale হয়ে যাওয়া সিস্টেমকে ওই false sense of superiority-র জোরে বাঁচিয়ে রাখার চেয়ে experimentation ভালো। শুধু সেই এক্সপেরিমেন্টের সবদিক ভালো করে চিন্তা করে এক্সপেরিমেন্ট করুন। দরকার হলে অন্যান্য দেশের সফল সিস্টেমগুলোকে বেসলাইন হিসেবে নিয়ে প্রয়োজনমত বদল করে...কিন্তু করুন কিছু।

    তর্ক চলুক, পরে আবার।

    বাই দ্য ওয়ে, S অর্থাৎ শুচিস্মিতা - আপনি কি বা.লা.-তে আগে লিখতেন?

  • Arjit | 128.240.229.67 | ১৪ নভেম্বর ২০০৬ ১৫:২৯694083
  • ইশেন - ওদিক থেকে লেখাগুলো এখানে এনে দিতে পারবি? আর টপিকের হেডিংটাকে একটু ছাঁটতে পারলে ভালো হয় - সেন্সটা বজায় রেখে।
  • Somnath | 61.11.80.133 | ১৪ নভেম্বর ২০০৬ ২০:১০694094
  • আমি শুচিস্মিতার পক্ষে।
    বাৎসরিক পরীক্ষা, নম্বর সিস্টেম - তুলে দেওয়ার আগে ঠিকঠাক অলটারনেটিভ আনা দরকার। প্রভুরা করেছে আমরাও করব - এটাও এক ধরণের মাইণ্ডসেট ই।
    আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থার অবনতির সব কারণগুলো ভেবে লিখে আলাদা আলাদা ভাবে পয়েন্ট করে গুনে গুনে সমাধান আলোচনা করো। তুলনায় অন্য দেশ এর সাথে অন্য রাজ্যের কথাও আনো।
    false sense of superiority প্রমাণ কর।
    একটু ব্রেন স্ট্রমিং কর। আরো অনেক অল্টারনেটিভ আসবে। আমার লেখার সময় নাই।
  • Blank | 203.99.212.55 | ১৪ নভেম্বর ২০০৬ ২০:৪৯694105
  • এই থ্রেডেই শুরু হয়েছিল বলে এখানে লিখছি।
    J কে একটা ছোট্ট প্রশ্ন,

    আমরা যখন রাজাধিরাজ কথা টা লিখি, তখন সন্ধি টা কেমন হয় ?

    রাজ(হসন্ত) + অধিরাজ

    সেক্ষেত্রেও কিন্তু 'জ' টা পাল্টে গিয়ে 'জা' হয়।
  • tan | 131.95.121.127 | ১৪ নভেম্বর ২০০৬ ২০:৫৬694127
  • যেখানে সেখানে হসন্ত আসে কিকরে?
    রাজ কথাটার শেষে হসন্ত থাকে নাকি?
  • J | 160.62.4.10 | ১৪ নভেম্বর ২০০৬ ২০:৫৬694116
  • আবারো ভুল।
    রাজা+অধিরাজ=রাজাধিরাজ

    রাজ+অধিরাজ যদি লেখোও, তাহলে রাজ্‌ নয় রাজ, অর্থাৎ হসন্ত নেই।
    অকার কিংবা আকারের পর, অকার কিংবা আকার থাকিলে, উভয় মিলিয়া আকার হয়।
    স্বরসন্ধির প্রথম নিয়ম।
  • Arjit | 128.240.229.67 | ১৪ নভেম্বর ২০০৬ ২০:৫৯694138
  • উচ্চারণ ধরলে থাকে, অ্যাকচুয়ালি থাকে না। বানান ধরে উচ্চারণ করলে ওটা "রাজো" বা "রাজঅ" হয়।
  • Sh | 141.218.68.105 | ১৪ নভেম্বর ২০০৬ ২০:৫৯694031
  • সোমনাথ, আমি তোর কথাটাই বলতে যাচ্ছিলাম। একশো বছর আগে সাদাদের দেখে আমরা পরীক্ষাব্যবস্থা এনেছিলাম। আজ আবার সাদাদের দেখেই আমাদের মনে হচ্ছে এই সিস্টেমটা ভুল। নিজেরা independently কিছু চিন্তা করি না কেন?

    এই "false sense of superiority" টা আমি বুঝলাম না। আমার অভিজ্ঞতা খুবই সীমিত। আমার ভুল হতেই পারে। সেটা যুক্তি দিয়ে ধরিয়ে দিলে আমি খুব খুশি হবো। আমার বাইরের দেশের শিক্ষাব্যবস্থার সাথে পরিচয় বলতে শুধু আমেরিকান সিস্টেমের সাথে। তার সাথে তুলনা করে আমার west bengal boardকে বেশ উন্নত মনে হয়েছে।

    প্রথমত আমাদের দেশে মাধ্যমিক পর্যন্ত সবকটা বিষয় আবশ্যিক। এবং লেভেল যথেষ্ট উঁচু। যার ফলে যে মাধ্যমিক পাশ করে বেরোচ্ছে সে যত অগাই হোক না কেন জীবনে একবার অন্তত সম্রাট অশোক বা ভারতের জলবায়ুতে মৌসুমী বায়ুর প্রভাব বা নিউটনের গতিসুত্র বা পীথাগোরাসের উপপাদ্যর নাম শুনেছে। এবং যেটা আমার most important মনে হয় তা হল কম করে একবছর অন্তত এই জিনিসগুলো নিয়ে ঘষটেছে। (ঘষটেছে কথাটা ইচ্ছে করে ব্যবহার করলাম। ভালো ছাত্রদের নিয়ে কথা বলে লাভ নেই। তারা সবজায়গাতেই ভালো। আমাদের পপুলেশন মধ্যমেধার ছাত্ররা।) কিন্তু এদেশে সেটার অভাব। এরা হাইস্কুলে ২ সেমেস্টার অ্যালজেব্রা করে। সেই অ্যালজেব্রার মধ্যে x জিনিশটা খায় না মাথায় দেয় সেখান থেকে শুরু করে এক্সপোনেনশিয়াল সিরিজ পর্যন্ত সবকিছু আছে। অর্থাৎ যে জিনিশটা আমরা ক্লাস সেভেন থেকে শুরু করে ইলেভেন পর্যন্ত পাঁচবছর ধরে পর্যাপ্ত সময় নিয়ে শিখেছি সেটা এদের গিলিয়ে দেওয়া হচ্ছে ৮ মাসে। স্বভাবতই এদের বেস তাই খুব কাঁচা। ক্লাসে যখন লগারিদম করানো হচ্ছে তখনো ৫০% স্টুডেন্ট জানেনা -২ এর স্কোয়ার করলে একটা পজিতিভ নম্বর পাওয়া যায়। এই ৫০% এর বেশিরভাগই কিন্তু পাশ করে যাচ্ছে। হয়তো A পাচ্ছে না। C পাচ্ছে। কিন্তু পাশ করছে। আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় ত্রুটি অনেক। কিন্তু বছরের শেষে একটা বড় পরীক্ষা আছে। তাতে পাশ না করলে একটা সামাজিক লজ্জা আছে। চারবছর ধরে মুখস্থ করতে করতেও তো মানুষের একটা ঝাপসা ধারনা হচ্ছে। এখানে সেই সুযোগটা কই?

    তার ওপর আছে সিরিয়াসনেসের অভাব। দেশে আমি খারাপ, মাঝারী, ভালো, খুব ভালো - সবরকম ইন্সটিটিউটেই পড়েছি। মনে হয় খুব একটা বায়াসড হচ্ছি না। আমি যে স্কুলে পড়েছি সেটা একেবারেই অখ্যাত এক মফস্বলের স্কুল। কিন্তু সেখানেও আমি কখনো দেখি ৫০ জনের ক্লাসে ১০ জন ফাইনাল পরীক্ষা দিল না বা হাফইয়ার্লি মিস করলো। এখানে প্রতি পরীক্ষায় অন্তত ৭-৮ জন অ্যাবসেন্ট ৪০জনের ক্লাসে। কারোর সকালে ঘুম ভাঙে নি, কেউ ভুলে গেছে পরীক্ষা ছিল।

    আমার বক্তব্য হচ্ছে অন্য দেশ থেকে আমরা আইডিয়া নিতেই পারি। কিন্তু পুরোটা টুকতে গেলে মুশকিল। এদেশে যে ক্লাস প্রোজেক্ট হয়, সেমিনার হয় - এটা আমার খুব ভালো লাগে। এটা আমাদের ক্লাসরুমে অ্যাপ্লাই না করতে পারার কোনো কারন নেই। কিন্তু পরীক্ষার গুরুত্ব কমিয়ে দিলে তার ফল ভালো হবেনা বলেই আমি মনে করি। যদি ছাত্রছাত্রীরা শুধু শিক্ষিত পরিবার থেকেই আসে যেখানে বাবা-মা বিদ্যানুরাগী, সেখানে এই মেথড চলতে পারে। কিন্তু মাস স্কেলে পরীক্ষা তুলে দিয়ে কোনো উপকার হবে না।
  • Sh | 141.218.68.105 | ১৪ নভেম্বর ২০০৬ ২১:০২694042
  • অরিজিত, হ্যাঁ, আমি বা.লা তে লিখতাম। কাল S ছিলাম। আজ Sh হয়েছি :)
  • J | 160.62.4.10 | ১৪ নভেম্বর ২০০৬ ২১:০৩694053
  • এবার বাংলা ব্যাকরণ এর থ্রেড খুলতে হবে বোধ হচ্ছে।
    রাজন্‌ হলে হসন্ত।

    অ-কার + অ-কার =আ-কার
    অ-কার + আ-কার =আ-কার
    আ-কার + অ-কার =আ-কার
    আ-কার + আ-কার =আ-কার

    এই প্রসঙ্গে এই থ্রেডের জন্যে সম্পূর্ণ অপ্রাসঙ্গিক একটা কথা।
    অনেকে গালি বোঝাতে গিয়ে "চ-কার ব-কার" না বলে "চ-কারান্ত ব-কারান্ত" বলে থাকেন। সেটিও ডাহা ভুল। ঐ গালিগুলোর অন্তে চ অথবা ব না থাকলে সেগুলো "চ-কারান্ত ব-কারান্ত" হবে কেমন করে?

    একই ভাবে শ-কারান্ত ও অনেকে বলেন। সেটি অবশ্য "বদমাশ" এর ক্ষেত্রে খাটে।
  • Sh | 141.218.68.105 | ১৪ নভেম্বর ২০০৬ ২১:১৮694054
  • আরেকটা কথা - গ্রেডপ্রথা নিয়ে আমার খুব একটা আপত্তি নেই। তবে গ্রেডপ্রথা উঠে গেলেই যে সবাই ভদ্রসভ্য হয়ে যাবে, আমি ওর থেকে ভালো জাতীয় false sense of superiority চলে যাবে এটা মনে করি না। প্রেসির ছাত্র সবসময়েই চারুচন্দ্রের দিকে করুণার চোখে চাইবে।

    আরেকটা কথা মনে হচ্ছে। ধরা যাক কেউ 78 পেল। তার গ্রেড B। কিন্তু তার থেকে মাত্র ২ নম্বর বেশি পাওয়া স্টুডেন্টের গ্রেড হল A। এটাও কি ঠিক বিচার হল? এক্ষেত্রে যে B পেল তার সাথে যে A পাচ্ছে তার তো কোনো গুনগত ফারাক নেই। কিন্তু B পাওয়ার জন্য সে হয়তো কোনো বিষয়ে ফর্মই তুলতে পেল না।

    নাহ.... এখন আমার মনে হচ্ছে নম্বর দেওয়াই ভালো।
  • Arjit | 128.240.229.67 | ১৪ নভেম্বর ২০০৬ ২১:৪৭694055
  • এইখেনেই আপত্তি। টোকার কথা একবারও বলিনি। বলেছি পদ্ধতিগুলো যখন সফল, তখন আইডিয়াটা নেওয়া। এর পর নিজেদের দরকার মতন বদল করা...

    এবার আসি false sense of superiority - আমরা তো মনে করি যে বিজ্ঞান এবং অংকে আমরা পোচুর ভালো, সেই ধারনা এখানে এসে আমার মনে হয়েছে একটা মিথ। কলেজে নেহাত কখনো ভালো করে অংকটা করানো হয়নি বলে অ্যালগরিদম অ্যানালিসিসে কাঁচা রয়ে গেছি। শিডিউলিং সিস্টেম নিয়ে ঘাঁটতে ভয় লাগে। একই false sense of superiority আছে সফটওয়্যার নিয়ে। ওসব পুরো কাগুজে কথা, নিজেদের পিঠ নিজেরা চাপড়ানো ছাড়া কিছুই নয়। কাগজ ঘষে CMM/ISO জাতীয় কিছু সাট্টিফিকেট নেওয়া যাতে জলের দর কোট করে প্রোজেক্ট আনা যায়। আদতে ওই সফটওয়্যার ইন্ডাস্ট্রী কি কয়েকদিন ভিতরে থাকলেই জানা যায়, মিডিয়া যাই বলে চেঁচাক না কেন। ভালো কোড দেখতে হলে ভারতীয় সফটওয়্যার ইন্ডাস্ট্রী নয়, রাশান কোডারের কোড দেখতে হয়...এবং ফাজলামি মারছি না আমি।

    মাধ্যমিকের লেভেল উঁচু মনে হল? তাইলে যে ৭০% মাধ্যমিকে ফার্স্ট ডিভিশন পায়, তাদের অর্ধেক উচ্চ-মাধ্যমিক ধ্যাড়ায় কেন? কারণ দুটোর মধ্যে আকাশ-পাতাল তফাৎ। সেটাকে কিছুটা কমানোও দরকার - উচ্চমাধ্যমিককে নামিয়ে নয়, মাধ্যমিককে তুলে। উচ্চমাধ্যমিকও কতটা ঠিক লেভেল সন্দেহ আছে - আইআইটি-তে এত কম পায় কেন?

    মাথা ঠুকে ঠুকে নোট মুখস্ততেও আমার আপত্তি। এখানে দেখি লেকচার নোটস দেয়, কিন্তু সেটি মুখস্থ করলে কলেজে পরীক্ষায় পাশ করবে না কেউ। লেকচার নোটসটি মূলত: আউটলাইন, এবং এক গুচ্ছ রেফারেন্স।

    আরো দেবো। পরে। এগুলো পড়লে কত লোকে কত খুশী হত...
  • Sh | 141.218.68.105 | ১৪ নভেম্বর ২০০৬ ২২:০৩694056
  • অরিজিত, মাধ্যমিকের লেভেল বাড়ানো নিয়ে সহমত হলাম। মাধ্যমিকের লেভেল উঁচু এই কথাটা রিলেটিভ। আমেরিকার স্কুলের লেভেলের সাথে তুলনা করলে মাধ্যমিকের লেভেল উঁচু।

    অঙ্ক আরো ভালো শেখার প্রয়োজনটা আমিও রোজ অনুভব করি। তাই এ ব্যাপারেও সহমত। কিন্তু অঙ্ক শেখানোর জন্য আমেরিকান সিস্টেমকে কপি করতে গেলে সর্বনাশ। বিশেষ করে সেটা যদি হয় পরীক্ষা তুলে দিয়ে।

    একটা জিনিস আমাদের দেশে হলে খুব ভালো হত। সেটা হচ্ছে উচ্চমাধ্যমিকের পর কিছুদিনের জন্য ইণ্ডাস্ট্রী এক্সপেরিয়েন্স। ইনটার্নশিপ জাতীয় কিছু। এতে আমরা বুঝতে পারতাম কোন জিনিসটা আমার কাজে লাগবে। কোনটা আরো ভালো করে শেখা দরকার। কিন্তু চাকরীই যেখানে নেই, সেখানে আবার ইনটার্নশিপ!
  • Arjit | 128.240.229.67 | ১৪ নভেম্বর ২০০৬ ২২:০৬694057
  • শুচিস্মিতা - সেক্ষেত্রে পার্সেন্টেজ ধরলেও একই সমস্যা। ৮০% পেলে যদি ফর্ম দেয়, তাহলে ৭৮% পেলে সে ফর্ম পাবে না। মাধ্যমিক/উচ্চমাধ্যমিক লেটার/স্টারেও এক কথা - যে ৭৮ পেলো সে যে ৮০ পেলো তার চেয়ে কি এমন খারাপ? ওই দুই নম্বর হয়তো এগজামিনার উচ্ছে না খেয়ে চিকেন খেলে কাটা যেত না।

    ৯০-১০০ আর ৮০-৮৯ - দুটো আলাদা করা উচিত।
  • Arjit | 128.240.229.67 | ১৪ নভেম্বর ২০০৬ ২২:১১694058
  • কেরিয়ার কাউন্সেলিং। দরকার। মুশকিল হল এতা আবার বাজে ব্যবসাও হয়ে যায়। তবু দরকার।

    আর দরকার পাট্টিকুলার কিছু স্ট্রীমকে মাথায় তোলা বন্ধ করা। সবাই তেন্ডুলকার/সৌরভ হতে চায়, কেউ শিবাজি ব্যানার্জী নয়, সে কে সেটা আবার কেউ জিগিও না।
  • Sh | 141.218.68.105 | ১৪ নভেম্বর ২০০৬ ২২:১৪694059
  • যদি গ্রেডের পাশাপাশি নম্বরটাও জানা যায় তাহলে ৭৮ পেয়ে B পাওয়াটা ছেলেটা অন্তত এই সান্ত্বনা পায় যে সে ভীষন একটা কিছু খারাপ রেজাল্ট করে নি। অবশ্য যা শুনেছিলাম এ রকমই একটা কিছু হতে চলেছে। গ্রেড ও থাকবে। নম্বরও থাকবে।
  • Arjit | 128.240.229.67 | ১৪ নভেম্বর ২০০৬ ২২:২৪694060
  • পাশাপাশি এও বলবো এখানে যেমন ক্যালকুলেটরের যথেচ্ছ ব্যবহার হয় (ছোটবেলা থেকে), সেটা না করতে। অবশ্য লগ-টেবিল দেখতে শিখেই বা কি লাভ হয়?
  • Sh | 141.218.68.105 | ১৪ নভেম্বর ২০০৬ ২২:৩০694062
  • ঠিক কথা।
  • ® | 203.197.96.50 | ১৫ নভেম্বর ২০০৬ ০৯:৪৩694063
  • গ্রেডে ভাগ কতটা ডিনোমিনেশনে হবে? ৬০ কেও A আর ৮০ কেও A বললে মুশকিল।আমার মতে গ্রেড থাকুক ক্ষতি নেই কিন্তু নম্বর ও থাকুক। নইলে কলেজে অ্যাডমিশন করার সময় ছাত্র সিলেকশন কোন বেসিসে হবে? সব ইন্সটিটিউট তো সমমানের নয় (অন্তত আজকের দিনে)।
  • J | 160.62.4.10 | ১৫ নভেম্বর ২০০৬ ১৪:২১694064
  • গ্রেড তো সেভাবে বলতে গেলে এখনো আছে, ফাস্‌ডিভিশান, সেকেন্ডিভিশান, থাড্ডিভিশান। সেখানেও তো ৫৯-৬০ ডিফারেন্স।

    এই আলোচনায় বুঝলাম, অ্যামেরিকার ইস্কুলের লেভেল খুব লো। তাহলে অ্যামেরিকার নকল করার দরকারটা কী? অ্যামেরিকাতেও কি এ, বি, সি, ডি গ্রেড? কেউ জানাবে?

    ইউরোপের ইস্কুলের সিস্টেম কিছুটা জানি। লো লেভেল নয় একেবারেই। তবে যারা উচ্চশিক্ষায় যেতে পারবে না, তাদের আর না ঘষ্টে সরাসরি ইন্টার্ণশিপে ঢুকিয়ে দেয়া হয়, এবং তারা সেগুলোতে ভালো করে কাজ শেখে।
    সুইটজারল্যান্ডের এডুকেশানেও গ্রেড ধরণের ব্যাপার আছে। হুবহু গ্রেড নয়। আর এসব দেশে "ইউনিভার্সিটির ফার্স্ট" বা ক্লাসের ফার্স্ট বয়/গার্ল শুনলে লোকে ব্যাপারটা বুঝতেই পারবে না। মানে ওটা তেমন আহামরি কিছু নয়।
    কিন্তু ETH Zürich থেকে যখন নোবেল নিয়ে আসেন স্কলাররা তখন কাগজে সেখবর বেরোয়, গর্বও হয় এদের।
    ঠিক সেরকমই গর্ব পায় এরা রজার ফেডেরারের সাফল্যে বা আগে পেতো হিঙ্গিসের জন্যে।
    আরেকটা জিনিস হচ্ছে, কোনো একটা বিশেষ সাবজেক্টের জন্যে যে ক্রেজ, সেটা নেই। অ্যাটলিস্ট এখানে নেই। ভালোভালো ছাত্রও আর্টস পড়তে যায়। ভূগোল নিয়ে পড়ে। বা ইতিহাস। বা সাহিত্য।
    সেভাবে দেখতে গেলে অল্প শিক্ষিতেরা ম্যানেজমেন্ট ইনস্টিটিউটে পড়তে যায়, সাঙ্কট-গালেনে।
    আর ডাক্তারীতে ঢুকে, পরে অথৈ জলে ভেসে ফেল টেল করে অন্য কেরিয়ার বেছে নিয়েছে, এমন ছাত্রও প্রচুর।
    ডাক্তারীতে এ¾ট্রান্স এক্‌জাম বচর খানেকের মধ্যেই চালু হবো হবো করছে, যাতে গোড়া থেকেই অমনযোগীদের এলিমিনেট করা যায়।
    আর ডাক্তারীতে কে ঢুকতে পারবে সেটা ক্লাস নাইন টেন থেকেই মোটামুটি বোঝা যায়।
    ছাত্রদের স্ট্রীম ছাঁটাই এর ব্যাপারটা ঘটে ক্লাস সিক্সের শেষের দিকে।
    তাই বলে পীথাগোরাস শেখা বাদ যায় না!
    আবার যারা ছাঁটাই গেলো, তারাও পরে মেকাপ করে নেবার সুযোগ পাচ্ছে। হয়ত বছর রীপিট করতে হবে, কিন্তু চেষ্টা করলে সে-ও পারবে। দরজা বন্ধ হয়ে যায় না।

  • Sh | 141.218.68.105 | ১৫ নভেম্বর ২০০৬ ২০:৫৭694065
  • বলো কি! ক্লাস সিক্সের পরই স্ট্রীমভাগ হয়ে যায়? ক্লাস সিক্সের ছেলেমেয়েরা বুঝতে পারে তাদের বাংলা ভালো লাগছে, না অঙ্ক? আর তারপর কি হয়? মানে সেভেনে যে সায়েন্স স্ট্রীমে চলে গেল সে আর কোনদিন ভুগোল-ইতিহাস পড়বে না? বা যে সাহিত্য পড়তে চাইলো তাকে আর অঙ্ক কষতে হবে না? ভালোভাবে জানতে চাই ব্যাপারটা।
  • J | 160.62.4.10 | ১৫ নভেম্বর ২০০৬ ২১:৫৩694066
  • কেন পারবে না?
    লাস্ট লাইনে কী লিখলাম তাহলে?
  • rimi | 168.26.218.168 | ১৫ নভেম্বর ২০০৬ ২২:১৬694067
  • আমেরিকার স্কুলের লেভেল যদি এত লো হয়, তাহলে এদের দেশের এত লোক এত ভালো ভালো গবেষণা করে কি করে? এই বছরেই তো কতোগুলো নোবেল এল...মেডিসিন, ফিসিক্স, কেমিস্ট্রি, ইকো - সবগুলোতেই নোবেল বিজয়ী আমেরিকান, খোদ আমেরিকাতেই এঁদের শিক্ষা একেবারে হাইস্কুল থেকে। কি করে হয়?
  • Sh | 141.218.68.105 | ১৫ নভেম্বর ২০০৬ ২২:৩৩694068
  • J, ডিটেলে লেখো। ভালো করে বুঝতে চাই। স্ট্রীম ভাগ হওয়া মানে ঠিক কি? কি কি সাবজেক্ট পড়তে হচ্ছে ক্লাস সেভেনে সায়েন্স ও আর্টস স্টুডেন্টকে? কতোখানি পড়তে হচ্ছে?

    rimi, আমি যেটুকু দেখেছি লিখলাম। কি করে নোবেল আসে তাতো আমার জানা নেই। তবে আমি কিন্তু শুধু আণ্ডারগ্র্যাড এডুকেশনকে খারাপ বলেছি। গ্র্যাডকলেজগুলো বেশ ভালো। আর যারা ভালো স্টুডেন্ট তারা পৃথিবীর কোনো দেশেই এডুকেশন সিস্টেমের জন্য খারপ হয়ে যায়না। আমি সাধারন ছেলেমেয়েদের কথা বলছি। নোবেললরিয়েটদের কথা নয়।
  • Sh | 141.218.68.105 | ১৫ নভেম্বর ২০০৬ ২৩:৫৪694069
  • এখুনি একটা মিটিং সেরে এলাম। একটা ইন্টারেস্টিং স্লাইড দেখলাম। সেটা শেয়ার করতে চাই।

    একটা ইন্টারন্যাশনাল সার্ভে করা হয়েছে আমেরিকা, জার্মানী আর জাপানের 8th grade ক্লাসরুমের ওপর। প্রতিটা দেশ থেকে কিছু স্কুলের random sampling করা হয়েছে। সেই স্কুলগুলোর একটা করে 8th grade ক্লাস ভিডিয়োটেপ করা হয়েছে। তার ওপর অ্যানালিসিস। টীচারের পড়ানোকে - "practicing problems", "applications", "thinking" - এই তিন ভাগে categorise করা হয়েছে। এই হল রেজাল্ট। (ফিগারগুলো ১-২% এদিক ওদিক হতে পারে। স্মৃতি থেকে লিখছি।)

    আমেরিকা :

    practice : ৯৩%
    application : ৬%
    thinking : ১%

    জার্মানী :

    practice : ৮৯%
    application : ৬%
    thinking : ৫%

    জাপান :

    practice : ৪১%
    application : ১৬%
    thinking : ৪৩%

    এই হিসেব নির্ভুল এমন দাবী করছি না। কিন্তু ফিগারগুলো উড়িয়ে দেওয়ার মতো কি?

    জাপান থেকে কেউ কি লেখেন এখানে? জাপানের স্কুলমডেল সম্পর্কে জানতে চাই।

  • rimi | 168.26.191.166 | ১৫ নভেম্বর ২০০৬ ২৩:৫৫694070
  • যারা ভালো তারা যদি সব জায়গাতেই ভালো হয়, তাহলে ভারতীয়দের মধ্যে ভালো গবেষক কেন এত কম? প্রতি বছর প্রচুর ছাত্র ছাত্রী আমেরিকা আসে গবেষণা করার জন্যে, প্রচুর পেপারও লেখে, ভালো ভালো জায়গায় ছাপাও হয়। কিন্তু pathbreaking কাজ হয় না। এসব ছাত্ররা তো আমাদের দেশের undergraduate training পেয়েছে, তারপরে এখানকার graduate school - এদের তো খুব ভালো কাজ করার কথা। নোবেলের কথা ছেড়েই দিলাম, কিন্তু innovative কাজ? আমাদের দেশের মাধ্যমিক উচ্চমাধ্যমিক কোন দিক দিয়ে ভালো? আমরা কি নিজেরা চিন্তা করতে, প্রশ্ন করতে শিখি?
  • Sh | 141.218.68.105 | ১৬ নভেম্বর ২০০৬ ০২:১৭694071
  • রিমি, ভারতীয় গবেষকরা কেমন কাজ করেন, তা pathbreaking কিনা তা নিয়ে মন্তব্য করার বিদ্যে-বুদ্ধি কিছুই আমার নেই। কেন আমেরিকান স্কুলিং আমার ভালো লাগেনি তার কারন আমি লিখেছি। J লিখেছেন কেন তাঁর সুইজরল্যাণ্ডের স্কুল ভালো লেগেছে। অরিজিতও লিখেছেন ইউরোপীয়ান সিস্টেমের ভালোমন্দ নিয়ে। আপনার যদি আমেরিকান স্কুলিং ভালো লাগে তার কারনগুলো আপনি লিখুন। তাহলে আলোচনা করতে সুবিধা হবে।
  • Lyadosh Chandra Mitra | 128.48.203.140 | ১৬ নভেম্বর ২০০৬ ০২:৩৩694073
  • sh লিখেছে মাধ্যমিক পাস করলে নাকি সম্রাট অশোক-এর নাম জানা যায়। কিন্তু সেটা শাহরুখ খান-এর জন্য।

  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ক্যাবাত বা দুচ্ছাই মতামত দিন