এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • গ্রেড প্রথা বা প্রতি বছর পরীক্ষা তুলে দেওয়া আমাদের শিক্ষাব্যবস্থাকে আরো গোল্লায় পাঠাবে।

    Arjit
    অন্যান্য | ১৪ নভেম্বর ২০০৬ | ৭০০৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Sh | 141.218.67.246 | ১৭ নভেম্বর ২০০৬ ০১:৫৭694107
  • আপনার কি মনে হচ্ছে Blank? কোনটা ভালো? নম্বর না গ্রেডেশন? এখানে প্রতি বছর পরীক্ষা রাখা উচিত কিনা তা নিয়েও আলোচনা হচ্ছে। আপনার কি মত?
  • M.Roy. | 76.186.225.78 | ১৭ নভেম্বর ২০০৬ ০৩:২৫694108
  • এখানে American education system নিয়ে আলোচনা হচ্চে দেখে আমি যা দেখেছি তা বলছি। বেশি নয় 4th grade অবধি।দেখে মনে হয়েছে আমাদের ধরে ধরে এদের সব copy করা উচিত। 3rd grade এ ছিলো বছরে 4 টি বই পরতে হবে, ofcoursecourse এর বাইরে এই পড়া। ১ ছোট মজার novel।২ biography,৩ decective novel ৪ আবার একটি হাসির novel। এখানেই শেষ নয় । এর উপর পোস্টার বানানো। classteacherfriends দের বলো কেনো তোমার বই টা The best book। টাইপ করে review টা জমা দাও। পারলে সেরকম সাজ পোষাক পরো। আমরা whole familyWright Brothers সম্বন্ধে যা জানলাম ভাবা যায়না। এসবই হল public schoolএ।আর 4thgradeএ যাsocial science শেখাছে amazing। তবে এখানে ভালো আর বাজে schooldistrictএ ভীষ্‌নvary করে। তাই বা-মারা বেশীtax বা ভাড়া দিয়ে ভালো neighbourhood এ যায়। US টা শুধু তো আর হাওয়ার উপর দাড়িয়ে নেই। সবচে ভালো জিনিষ হোলো বাচ্চারা যেভাবে কোনো subjectএর research কোরতে শেখে। আমাদের school গুলোর সাথে কোনো তুলোনাই চলেনা। না fundএ না সদইচ্ছায়।
  • gaza | 170.213.132.253 | ১৭ নভেম্বর ২০০৬ ০৩:৪৩694109
  • M.Roy ঠিক বোলেছে ভাই ,১০ বছর ধরে শুধু $2000 dollar করে ভাড়া গুনে গেলাম ভালো school District এর জন্য।
    একটাই প্রোশ্নো ,আমেরিকার খারপ school থেকে কি ভালো ছেলে-মেয়েরা তৈরী হোয়্‌না?আমি তো মহ্বসলি school এর (ঢেমনা !) ছাত্র ছিলাম। এ জোম্নে আর বাড়ী কেনা হোবেনা California তে।
    :-(
  • Blank | 203.99.212.224 | ১৭ নভেম্বর ২০০৬ ১২:৫৯694111
  • Sh কে,
    পরীক্ষা ব্যবস্থা তুলে দেয়ায় আগে বহুবার ভাবা উচিৎ। বছরের শেষে অন্তত একটা Evaluation না থাকলে পরিস্থিতি কেমন দাড়ায়, সেটা আমাদের দেশের সরকারী অফিস গুলো দেখলেই বোঝা যায় !

    আর আমার কাছে গ্রেডেশান বা নাম্বার দেয়া, দুটৈ আসলে sampling, এক সেট স্টুডেন্ট দের ওপরে করা। আর প্রবাসী দের লেখা পড়ে যা বুঝলাম তা হল, গ্রেডেশান ব্যপার টা কেও use করা হয় student elimination এর জন্য, admission এর জন্য না।
    সে ক্ষেত্রে আমাদের নাম্বার দেখে elimination,এই সিস্টেম টার দোষ কোথায়?

    এই থ্রেড শুরু হয়েছিল যে লেখা থেকে, সেটা পড়ে আমার মনে হয়েছিল লেখক/লেখিকা বোঝাতে চেয়েছেন গ্রেডেশান চালু হলে post exam suicide, বাচ্চা দের ওপোর মাত্রা তিরিক্ত চাপ দেয়, এই সব বন্ধ হবে !

    কিন্তু যতদিন admission এর বদলে elimination থাকবে ততদিন এই সব কটা সমস্যাই থাকবে, সে গ্রেডেশান ই আসুক বা নাম্বার।

    নাম্বার দেয়া টা কে আমি বেশি সাপোর্ট করি, কারন ওতে স্বচ্ছতা ব্যপারটা বেশি থাকে।
  • Arjit | 128.240.229.6 | ১৭ নভেম্বর ২০০৬ ১৫:৫০694112
  • সা

    কী-স্টেজ আর GCSE - এগুলো একটু খোলসা করে লিখুন। আমি এদ্দিনে শুধু কী-স্টেজ ওয়ানটা দেখেছি, বাকিগুলো কখনো দরকার হবে না এই ভরসায় খুলেও দেখিনি। এখানে লিখতে গিয়ে প্রথম দেখতে শুরু করলাম - ওপর ওপর আইডিয়া ছিলো শুধু, জে প্রতি বছর পরীক্ষা হয়না, ইত্যাদি।

    (১) কী-স্টেজে অংক, সায়েন্স, ইংলিশ ছাড়া বাকি জে সাবজেক্টগুলো পড়তে হয় (QCA সাইটটাতে লম্বা লিস্ট দেখলুম) - সেগুলোর কখনো পরীক্ষা হয়? নাকি শুধু কোর্সওয়ার্ক বা ফিল্ডওয়ার্ক? মানে ইতিহাস, ভূগোল ইত্যাদি?

    (২) কেউ যদি GCSE-তে এই বিষয়গুলো (ইতিহাস, ভূগোল ইত্যাদি) না নেয়, তাহলে (যদি কী-স্টেজে এগুলোতে কোন পরীক্ষা না হয়ে থাকে) সে কখনো এই বিষয়ে পরীক্ষা দিলো না? শুধু কোর্সওয়ার্ক বা ফিল্ডওয়ার্কের ওপর কতটা ভরসা করা যায়? মানে কি গ্যারান্টী রইলো যে এরা কিছুটা অন্তত ইতিহাস/ভূগোল শিখলো?

    ব্ল্যাঙ্ক - ঘুগনী খেতে ভালো, যদি নারকোল দিয়ে হয়। থাকই না - না হয় থ্রেডের নামটা মিসনমার মনে করে নেবেন। ইশেন অবশ্য পাল্টে দিতে পারে। তবে বিভিন্ন দেশের শিক্ষাব্যবস্থা আর সিলেবাসের তুলনামূলক একটা ডিসকাশন মোটের ওপর ভালো জিনিস।
  • Arjit | 128.240.229.6 | ১৭ নভেম্বর ২০০৬ ১৫:৫৩694113
  • সা - একটা পোশ্নো। "কোন ছাত্রের ওপর যদি abuse হয় বাড়িতে..."

    বাড়িতে abuse মানে বাবা-মা পেটালে? spanking তো বেআইনী বলেই জানতুম - বাপমার ক্ষেত্রেও, মানে পুলিশকেস হবে।
  • dd | 202.122.18.241 | ১৭ নভেম্বর ২০০৬ ১৫:৫৭694114
  • সারাক্ষন ঠাট্টা এয়ার্কি মাত্তে ভাল্লাগে না। এটু সিরিয়াস কথা কই।

    বিংশ শতাব্দীর মধ্য ভাগ। গাঁ বাংলার কোন এক ইশকুল। কেলাস থিরীর রেজাল্টের দিন।

    আবেগে রুদ্ধকন্ঠ হেডস্যার কম্বু কন্ঠে কইলেন " আর ফিফথ হয়েছেন দীপ্তেন "। সমবেত জনতার করতালি, উচ্ছ্বাস, ভাবাবেগ,..... মাত্রাজ্ঞানহীন মাত্র চাড্ডে ছেলের হিংশুটে ব্যবহার ....সব মিলিয়ে যে একটা ইমোশনাল কি বলে জানি হয়েছিলো, সেটা ঐ এ বি সি ডি মুড়ি মিছরির একদর গ্রেড দিয়ে সম্ভব ?

    সাড়ে সাঁইতিরিশ যে পৌনে ছত্রিশের চে' বেশী ভালো - এই সুক্ষ বোধ তো ইশ্‌কুলের ভুগোলের খাতা থেকেই শুরু।

    আর তা সারা জেবনের পাথেয়। ওটা তুলে দেওয়া উচিৎ হবে না।
  • Samik | 61.95.167.91 | ১৭ নভেম্বর ২০০৬ ১৬:০৮694115
  • গ্রেড সিস্টেম যে সারা জীবনের পাথেয় আমাদের দেশে। টিসিএস কি ইনফোসিস বিই বিটেক ছাড়া ছেলেমেয়ে নেবে না। কেন? বিই বিটেকে কি গোরু গাধা থাকে না, না জেনরেল স্ট্রিমে ব্রিলিয়ান্ট ছেলেমেয়ে থাকে না? টিসিএস ইনফোসিসে চাগ্রি করতে সারাজেবনে যে ঐ ইঞ্জিনীয়ারিং ডিগ্রির বিদ্যে লাগে না, সে কথা সবাই জানে। তবু ইঞ্জিনীয়ার চাই। কম্প্যুটার বা ইলেকট্রনিক্স হলেও চলবে, প্রিন্টিং বা কনস্ট্রাকশন হলেও চলবে।

    টিসিএসে ভর্তির সময়ে সময়ের চুলচেরা হিসেব। তোমার দু বছর আটমাস ..., ওটা ন'মাস হলে আমর তিন বছরের ওয়ার্ক এক্স হিসেবে কনসিডার করে নিতে পারতাম, কিন্তু আটমাসে হবে না। ITA হল না, অতএব ASEই সই। আসছে বছর আবার হবে।
  • saa | 86.9.24.2 | ১৭ নভেম্বর ২০০৬ ২৩:১৫694117
  • অরিজিত, শেষ প্রশ্ন টার উত্তর আগে দি ই, abuse হলে কি হবে। আমাদের একান্ত দায়িত্ব দেখা কোনো ছেলেমেয়ে ভিসিবল কোনো মারের দাগ নিয়ে আসছে কিনা। অনেকসময় ওরা বলতে ও চায়না।
    বললে ও বলে যে কাউকে বলবেনা ইত্যাদি। আমাদের ট্রেনিং এ একটা কথা প্রথমেই বলেছিলো যে কোনোদিন ও বাচ্চা কে প্রমিস করবেনা যে কথা আর কাউকে বলবেনা। বলবে যে চেষ্টা করবো, তবে যদি তোমার ভালোর জন্যে আমাকে কারুকে বলতে হয় আমি তাই করতে বাধ্য।
    এক্ষেত্রে চাইল্ড প্রটেকশান অফিসার আছে প্রত্যেক স্কুলে, তাকে জানাতে হবে সন্দেহের কথা। আমাদের কাজ এই পর্য্যন্তই। আমরা পুলিশ নয়, investigation এর দায়িত্ব আমাদের নয়। এবারে সোশাল ওয়ার্কারের কাছে এত্তেলা যাবে, দরকারে বাচ্চা কে মা বাবার কাছ থেকে নিয়ে এসে ফস্টার পেরেন্‌ট্‌স এর কাছে রাখা হবে। কতো বাচ্চা দেখেছি এক ফস্টার থেকে আরেক ফস্টার ফ্যামিলি তে ঘোরে। ফস্টার মা বাবা বেচাল দেখলে বার করে দিতে পারে, কোনো বাধ্যবাধকতা তো নেই।

    আমার এক পরিচিত বাংলাদেশী ছাত্রী সাংঘাতিক ভাবে নিজের বাবার দ্বারা অ্যাবিউসড হয়েছিলো। তার ছ বছর বয়স থেকে নিজের বাবা ধর্ষণ করতো দু তিন বছর পরে বন্ধ করে দেয়, এই মেয়েটি ১৫ বছরের , এখন ও এই স্মৃতি তাকে তাড়া করে বেড়ায়, কতো বার ওভারডোসড হয়েছে ( ঘুমের ওষুধ খাওয়াকে লোক্যাল টার্মে বলে)
    বাবা ভেবেছে মেয়েটা ভুলে গেছে কিন্তু ও যে কিছুই ভোলেনি, সেই তীব্র ঘৃণা আমি দেখেছি। ওর অসম্ভব আপত্তি সঙ্কেÄও আমাকে child protection officer কে inform করেছি। মেয়েটা কে এখন অন্যত্র স্থানান্তর করা হয়েছে।
  • Lyadosh Chandra Mitra | 128.48.203.140 | ১৮ নভেম্বর ২০০৬ ০০:২৩694118
  • ভারতবর্ষ-এর যে কোনো সিস্টেমের সাথে কেন আমরা সবসময় তুলনা করব ইউ.এস. বা ইংল্যন্ড বা সুইজারল্যান্ড বা অষ্ট্রেলিয়া-র মতন দেশগুলোর সঙ্গে। অর্থনৈতিক পরিকাঠামো, per capita income, purchasing power parity, infrastructure এসব কচকচানি বহু জায়গায় বহুদিন ধরে হয়ে আসছে। তুল্‌নামূলক আলোচনা নিতান্তই করতে হলে বরং এশিয়ার অন্য দেশগুলোর সাথে করা যেতে পারে। এই যেমন, মায়ামার-এ অংক-এর সিলেবাস, বা ফিলিপিনস বা চীন বা ইরান...

    এই থ্রেডের টপিক হল বার্ষিক পরীক্ষা পদ্ধতি তুলে দিয়ে গ্রেড পদ্ধতি চালু করা নিয়ে। আমাদের দেশে বার্ষিক পরীক্ষা পদ্ধতি কিন্তু শুধুমাত্র student evaluation নয়, এটা একটা selection সিস্টেম বেশীর ভাগ ক্ষেত্রেই যা হয়ে দাঁড়ায় elimination সিস্টেম। যেমন ধরুন মাধ্যমিক পরীক্ষা - কেউ ৭০% পেল, কেউ ৮০% পেল। এই দুজন স্টুডেন্ট-এর মেধার মাপকাঠি তৈরি হল। এই একটা পরীক্ষাতে বিচার হচ্ছে দশ বছর-এর পড়াশোনার ফসল। এটা মোটেই কাম্য নয়।
    আবার দেখা যাক গ্রেড সিস্টেম, আমাদের দেশের পরিপ্রেক্ষিতে। মুশকিল হল administrative ঝামেলা।যখন ৩ লাখ Grade A স্টুডেন্ট পাশ করে বেরোবে, তখন স্কুল/কলেজ গুলো পড়বে ঝামেলায়। তারা তখন নিজেদের ভর্তির পরীক্ষা শুরু করে একটা ফিল্টার প্রসেস শুরু করবে। শুধু JEE বা জেভিয়ার্স বা প্রেসিডেন্সি নয়, সব কলেজ এটা করতে বাধ্য হবে। তখন গ্রেড হয়ে যাবে নূনতম মান নির্ধারক একটা সুচক।
    দশ বছরের education-এর একটা বেসিক evaluation করবার মতন infrastructure আমাদের সিস্টেম-এ নেই, সম্ভব নয়, যার প্রধান কারণ অর্থনৈতিক। সুতরাং বার্ষিক পরীক্ষা-র বদলে গ্রেড সিস্টেম এ গোড়ার কিছু বদল হচ্ছে না।
  • kd | 59.93.208.62 | ১৮ নভেম্বর ২০০৬ ০০:৩৪694119
  • USAতে অনেক কলেজে আন্ডারগ্রাজুয়েটে অ্যাডমিশনের একটি মাপকাঠি SAT score - ওটি কিন্তু নম্বর, গ্রেড নয়।
  • saa | 86.9.24.2 | ১৮ নভেম্বর ২০০৬ ০১:০০694120
  • অন্য সব সাবজেক্টের ই পরীক্ষা হয় এবং তাতে গ্রেড মানে লেভেল ও দেওয়া হয়। প্রতি টপিক শেষ হলেই অ্যাসেসমেন্ট হয় এবং তাতে গ্রেডিং হয়। তারপর বার্ষিক পরীক্ষা হয় মে জুন মাস নাগাদ তাতে সম্বচ্ছরের জন্যে গ্রেডিং হয়। যদি কোনো ছেলে অনুপস্থিত থাকে ঐ পরীক্ষায় তবে ঐ সারাবছর ধরে যে অ্যাসেসমেন্ট হয়েছিলো সেগুলো ধরে তার ভিত্তিতে তাকে গ্রেড দেওয়া হয়।
    জিসিএস ই তে প্রতিটি পরীক্ষাই হয় এবং তাতে গ্রেড ও হয়। সব মিলিয়ে ৯ টা জিসিএস ই পরীক্ষা দিতেই হবে। আরো বেশি দিতে পারো কিন্তু কম দেওয়া যায়না। কোনো কোনো সাবজেক্টে দুটো জিসিএস ই করা যায়। ইংরাজী, অঙ্ক আর সায়েন্স ছাড়া ইতিহাস ভুগোল আইটি আর্ট , আর ই, পি ই, টেকনোলজি, মডার্ন ফরেন ল্যাঙ্গুয়েজ (দুটো যেকোনো, সাধরনত ফ্রেঞ্চ, আর জার্মান) , সবের ই পরীক্ষা হয় জিসি এস ই তে, তার আগে মক টেস্ট হয় প্রতি সাবজেক্ট এ , তার সাথে থাকে কোর্স ওয়ার্ক, , এই পরীক্ষা গুলো তো আমাদের দেশের পরীক্ষার ই মতো মনে হয়, খুব ডিম্যান্ডিং।
    তবে এখানে কেউ এতো অবসেসড নয় , কখনো কারুকে আত্মহত্যার কথা শুনিনি।
    কিছু কিছু লোকে ডিপ্রেশানে যায়না যে তা নয়। ১১টা জিসিএস ই দিয়ে ও অনেক এ গুজরাটি, বাংলা উর্দুতে জিসিএস ই করে শুধু একটা এক্সট্রা জিসিএস ই করার জন্যে।

  • saa | 86.9.24.2 | ১৮ নভেম্বর ২০০৬ ০৩:৪৮694121
  • এতো সব পরীক্ষার অনেককিছু ই ইন্টারনাল, অফিসিয়াল ন্যাশনাল পরীক্ষা হল:
    key stage 2 SATS eng math sci
    key satge3 SATS eng math sci
    কিন্তু এই সময়ে অন্য সাবজেক্ট গুলো ইন্টারনাল পরীক্ষে ও হয়ে থাকে।
    gcse te 9 - 11 subjects are officially assessed nationally.

  • ® | 203.197.96.50 | ২০ নভেম্বর ২০০৬ ০৯:৫১694122
  • আমার দু পয়সা-
    ১।গ্রেড প্রথা চালু করার চেয়ে পার্সেন্টাইল প্রথা মনে হয় বেশী উপযুক্ত এদেশের ক্ষেত্রে,নিদেন পক্ষে ওভার অল পার্সেন্টেজ ও চলেবল।কারন সেই - পরবর্তী ক্ষেত্রে বাছাই করার মাপকাঠি ।
    ২। গ্রেড প্রথা এলেও ছেলেমেয়েদের ওপর মানসিক চাপ কতটা কমবে বলা যায় না; তবে কন্টিনিউয়াস ইভালুয়েশন সিস্টেম থাকলে চাপ তুলনামূলক কম হত প্লাস মেধার সঠিক বিচার হত। অ্যানুয়াল পরীক্ষা ,মাধ্যমিক , HS,JEE সব ই তো ওয়ান ডে ম্যাচ
  • J | 160.62.4.10 | ২০ নভেম্বর ২০০৬ ১৩:৫৮694123
  • ® কে ডিট্টো দিলাম।
  • MM | 217.164.200.220, 213.42.21.79 | ২৫ জানুয়ারি ২০০৭ ১৪:০৫694124
  • আমার মতে গ্রেড হোক আর নম্বর হোক, এক ই ব্যাপার এখন নম্বর এর পিছনে ছোটে তখন গ্রেড এর পিছনে ছুটবে। প্রত্যেকবার মাধ্যমিক আর উচ্চ মাধ্যমিকে যারা rank পায় তাদের একেকজন ৯/১০ জায়গায় পড়তে যায় private tutor আর coaching class মিলিয়ে। সেক্ষেত্রে তাদের নিজেদের অবদান কতটুকু? নিজে কি শিখল?
  • m_s | 59.93.194.174 | ২৫ জানুয়ারি ২০০৭ ২২:৫৫694125
  • কন্টিনিউয়াস ইভ্যালুয়েশন সিস্টেম.... নি:সন্দেহে ভালো। একদিনের পরীক্ষার যুদ্ধের চেয়ে, সারাবছর ধ'রে ক্লাস-টেস্টের মাধ্যমে মুল্যায়ন করলে ভালো'ই হবে। কিন্তু এই ব্যাপারটা প্রয়োগ করা মুশকিল, কারণ অ্যাডমিনস্ট্রেটিভ কস্ট মনে হয় অনেক বশী হবে। সারা বছর ধ'রে ক্লাস-টেস্ট নেওয়ার খরচা তো বেশী হবে। এইটা একটা অসুবিধে।
  • ® | 124.7.104.3 | ২৭ জানুয়ারি ২০০৭ ০০:৩৪694126
  • অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ কস্ট অনেক বেশী হবে এই যুক্তি ঠিক মানা গ্যালো না।ঢাক ঢোল পিটিয়ে মাধ্যমিক,উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার আয়োজন করতে সরকারের ভালো ই খচ্চা হয়। কন্টিনিউয়াস ইভালুয়েশন মানে ক্লাস টেস্ট হতেই পারে কিন্তু শুধু ক্লাস টেস্ট একমাত্র বিকল্প নয়,দৈনন্দিন হোম টাস্ক এর মূল্যায়ন,রেগুলার ওর‌্যাল ইন্টারভিউ,ছাত্রদের দিয়ে প্রোজেক্ট/প্রেসেন্টেশন/সেমিনার,অন্‌লাইন টেস্ট এসবের মাধ্যমে নেওয়া যায়।মোট কথা পড়াশোনার সিস্টেমের মধ্যে ইভালুয়েশন টাকে ওতপ্রোতভাবে ঢোকাতে হবে,আলাদাভাবে পরীক্ষা - পরীক্ষার খেলার কনসেপ্ট তখন ই যাবে ।নোট্‌স পড়ে নম্বর তুলব এই মনোভাব বদলানো দরকার। এর জন্যে সবচেয়ে বেশী দরকার শিক্ষক ও ছাত্র উভয় তরফের কমিটমেন্ট।
    পশ্চিমের দেশ গুলো নতুন নতুন ইনোভেটিভ সিস্টেম নিয়ে অনেক চিন্তা ভাবনা করছে।
  • J | 160.62.4.10 | ৩০ জানুয়ারি ২০০৭ ১৬:১১694128
  • এইটে সম্ভব ছাত্র-শিক্ষকের ক্রমাগত মত আদান প্রদানের মাধ্যমে, যুক্তি দিয়ে তক্কো করতে পারার সাহস (?), ইত্যাদি। "গুরু যাহা বলিলেন, তাহাই ঠিক, প্রতিবাদ করিলে উনি রাগিয়া ফুতুর দুম্‌ করিয়া দিবেন" - এই ভয় যতক্ষণ না পেছন থেকে যাচ্ছে, ততক্ষণ ঐ দুলে দুলে নোট মুখস্থ করে নির্দিষ্ট সময়ের ভেতরে খাতায় গুছিয়ে বমি করে আসার প্রথাই চলবে।
  • MM | 217.164.245.43, 213.42.21.81 | ৩০ জানুয়ারি ২০০৭ ১৮:২৬694129
  • J
    আমিও আপনার সাথে একমত।
  • tan | 131.95.121.129 | ৩০ জানুয়ারি ২০০৭ ১৯:৪৪694130
  • খোলনলচে না বদলাতে পারলে তো তাইলে কিছু হবার নয়!
  • J | 160.62.4.10 | ৩০ জানুয়ারি ২০০৭ ২০:৩২694131
  • খোল নলচে তো একদিনে হুড়ুৎ করে বদলাবার নয়। তবে বাড়ীর শিক্ষা যদি একটু বদলায়, অন্তত: মধ্যবিত্তদের। মানে গুরুজনদের বাঘের মতো ভয় পাওয়া, কিম্বা "বাবা বলে দিয়েছেন, অতএব ইহাই আল্টিমেট সত্য" (কারণ বাবা হেড ওফ দ্য ফেমিলি, তার রোজগারেই সকলে খায় দায়... তার সম্মুখে কেউ মাথা তুলে কথা বলে না, তর্ক করা মানে অসভ্যতা, অসম্মান করার সমান), এই জিনিসটাই পরে ইস্কুলে গিয়ে মজ্জাগত হয়ে যায়। তখন মাস্টারের হাতে টাকা না থাকলেও নম্বর তো আছে, অতএব তাকে যেভাবে পারো তেল মারো। কেঁচোর মতো হয়ে থাকতে থাকতে স্বভাব টভাব ওরম হয়ে যায়।
    শিক্ষাব্যবস্থার সঙ্গে যে সমাজ ও জড়িত।
  • J | 160.62.4.10 | ৩০ জানুয়ারি ২০০৭ ২০:৩৭694132
  • আরেকটা পয়েন।
    মাস্টারেরাও কেমন ধরে নেন, "সম্মান" পাওয়া (মানে ঐ কেঁচোটাইপ আচর্ণ দেখিয়ে যে সম্মানগুলো প্রকাশ করা হয়ে থাকে) তাঁদের বার্থ রাইট। তা না পেলেই দূর্বাশার মতো আক্রোশ ফলাতে চান (সবায় নয়)। ফলে ছাত্রসমাজ রিস্ক নেয় না। ট্র্যাডিশান যেমন চলছে চলবে। ক্লাসে পড়া বলতে গেলে চেয়ার ছেড়ে উঠে দাঁড়িয়ে পড়া বলো... এটাই স্বাভাবিক। অথচ এরকম প্রতি ক্ষেপে দাঁড়িয়ে সম্মান দেখাবার জাস্টিফিকেশানটা কোথায়?
    তারপর অফিস লাইফেও দূর থেকে বস্‌ বা বসের বাবা বিগ্‌ বস্‌ কে দেখে হেঁহেঁ করতে করতে চেয়ার ছেড়ে উঠে পড়া। ট্র্যাডিশান যাবে কোথায়?
    চলুক!
  • Arjit | 128.240.233.197, 128.240.229.66 | ৩০ জানুয়ারি ২০০৭ ২০:৫৩694133
  • একটু ফুট কাটছি।

    সেদিন ইউনিভার্সিটিতে কয়েকজনের সাথে কথা হচ্ছিলো এখানকার সিস্টেম নিয়ে। সকলেই বললো ইদানীং এখানেও সেই পরীক্ষার কোশ্চেন ভিত্তিক পড়ার মেন্টালিটি প্রচণ্ডভাবে দেখা যাচ্ছে। বেশ কিছু ইস্কুলকে প্রায় ফ্যাক্টরি বলা যায় - এই রকম করে লিখলে "এ' পাবে, এই রকম করে লিখলে "বি' পাবে...এমনকি, ইউনিভার্সিটির ক্লাসেও অনেক ছাত্রছাত্রী এই স্পুন-ফীডিং-টাই এক্সপেক্ট করছে, এবং স্পষ্ট দাবি করছে - যে এটা পরীক্ষায় আসবে কিনা...

    ডিজেনারেশন সবখানেই?
  • tan | 131.95.121.129 | ৩১ জানুয়ারি ২০০৭ ০০:১৮694134
  • ""দাঁড়া,আজ তোর বাবা আসুক"",এইসব বলে অনেকসময় আবার ব্যাপারটাকে আরো রিইনফোর্স করা করা হয়,মানে করেন বাড়ীর অন্যরাই।
    বেচারা বাবা হয়তো সারাদিন আপিসে খেটেখুটে বাড়ী ফিরেছে(বাড়ীতে সে কর্তা বটে,বাইরে তো খেটেখুটেই খেতে হয় অল্প কিছু ব্যতিক্রম বাদ দিলে),ফেরামাত্রই স্ত্রী তাকে ছেলেপুলের নানা অপকম্মের নালিশ শোনায়,ওনাকে এখন সেসবের পানিশমেন্ট দিতে হবে।অনেকক্ষেত্রেই মহিলারা ছেলেপিলে শাসনের ভার পুরুষদের হাতে দিয়ে নিজেরা ঝাড়াহাতপা হয়ে যান।যাতে একঢিলে তিনপাখি মরে,ছেলেপিলে বাপকে বাঘের মতন ভয় পেতে শেখে(পড়ুন কিছুটা ঘৃনাও করতে,কারণ ভয়ের সঙ্গে ঘৃণা আগুনের সঙ্গে তাপের মতন জড়িত),ছেলেপিলের ব্যাপারে এইভাবে বলায় নিজেরও আনুগত্য বজায় রইলো সংসারপ্রভুর কাছে,তৃতীয় পাখিটি আরো সরেস,ছেলেপিলের কাছে ওদের বাপ ভয়ের হলো, মা ভালো রইলেন।
    এইসব ব্যাপার না বদলালে তো হবে না।
    এইরকম ""দাঁড়া আজ তোর বাবা আসুক"" কেসে একজনকে মাত্র বলতে শুনেছিলাম,""বাবা আসুক কেন মা,তোমার নিজস্ব কোনো শক্তি নেই? আমি যদি সত্যি অন্যায় করে থাকি,তুমি নিজে শাস্তি দাও!বাবা আসুক কেন? ""
    এ যুক্তির কাছে হার মেনে হেসে ফেলেন ভদ্রমহিলা।
    কিন্তু বেশীরভাগ কেসে আমাদের বাড়ীগুলোয় যুক্তিতর্ক করার কোনো স্কোপ রাখা হয় না।

  • Blank | 59.93.242.209 | ৩১ জানুয়ারি ২০০৭ ০১:০৩694135
  • সব ই তো বুঝলুম, শুধু বুঝলুম না যে এসব হবে কি ভাবে?

    আমরা গুরু পড়ুয়ারা কি বাড়ি বাড়ি গিয়ে awareness বাড়াবো? যে বাচ্চাদের সাথে কি করা উচিৎ, কেমন আচরন করা উচিৎ?

    না কি সরকার সেটা করবে? TV, Radio তে ad দিয়ে?
    আমরা তো দেখেইছি যে এইসব মিডিয়ার মাধ্যমে প্রচার চালিয়ে আমরা আমাদের দেশ থেকে নারী নিগ্রহ, পন প্রথা etc সব কিছু অনেক দিন আগেই তুলে দিতে পেরেছি।
  • J | 160.62.4.10 | ৩১ জানুয়ারি ২০০৭ ১৪:৩০694136
  • স্পুন পীডিং কোন কোন দেশ এখন এক্সপেক্ট করছে সেটার সঠিক তথ্য আমার কাছে নেই, কিন্তু স্পুন ফীডিং করানো দেশের ডাক্তারী বা ইঙ্‌জীনীয়ারীং ডিগ্রী বা ব্যাচিলর ডিগ্রী পশ্চিমের দেশ অ্যাকসেপ্টই করে না শুনেছি।
    অ্যামেরিকায় গিয়ে বাইরের দেশ থেকে ডাক্তারী পাশ করা ডাক্তারদের আবার গোড়া থেকে, (হ্যাঁ, আগাগোড়া গোড়া থেকে পুরো ডাক্তারীটি পড়ে পাশ করে তবে আরো উচ্চশিক্ষার দরজায় টোকা দেবার পার্মিশান মেলে)। ইউ কে তেও প্ল্যাব-ওয়ান প্ল্যাব-টু ইত্যাদি আছে (বোধহয় ভুল লিখছি না), সেটা ঐ আবার এম বি বি এস দেবার সমতূল্য, তা র প রে, আরো উচ্চশিক্ষা। তারমানে এসব উন্নত দেশগুলো আমাদের দেশের স্ট্যান্ডার্ড মানতে চায় না, বিশেষত: প্রাণ নিয়ে খেলা যে প্রোফেশনে।
    তার উপরে, বি.. পাশ করলেও সেটা মানে না উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে। আগে মাস্টারস্‌ ডিগ্রী নিয়ে এসো তারপরে কথা হবে। নইলে এখানে বসে মাস্টারস্‌ টা কম্‌প্লিট করো।
    অবিশ্যি কম্পুটারের চাগ্রী করতে পশ্চিমে গেলে ওরা ওসব বি.. কি বি.এস.সি. কি এম.সি.. এসে কাজ করে গেলো তাতে বিশেষ পাত্তা দেয় না, ওতে ওদের ছেঁড়া গেছে, কারণ কোড লেখার জন্যে সেরকম হায়ার এডুকেশানের দরকার হয় না। কিন্তু যেসব জায়গায় মানুষের জীবন নিয়ে খেলা, বা গুরুত্বপূর্ণ জিনিস যেগুলো, তখন যাচাই করেই নেয়।
    স্পুন ফীডিং এ বেশীদূর এগোনো যায় কি?
    অ্যাভারেজ কিছু মিডিওকার তৈরী হয়। সেই মিডিওকার তৈরী করতে স্পুন দিয়ে খাওয়ানো ও যা, বুফে থেকে খাওয়ানো ও তাই।
    ভারতের গুচ্ছ মহিলারা তো জাস্ট বিয়ে তে কোয়ালিফাই করবার জন্যে বিএ এমএ পাশ করে থাকেন। অপচয় তো আছেই। এ নিয়ে কথা বাড়ালে অনেকে দু:খ টু:খ পাবেন, রেগেও যেতে পারেন। কী দরকার? চলছে চলুক।
  • Arjit | 128.240.233.197, 128.240.229.67 | ৩১ জানুয়ারি ২০০৭ ১৪:৫৮694137
  • ডাক্তারদের প্ল্যাবের নিয়ম বা রিকোয়্যারমেন্টটা ইন্দো বা ওইরকম কেউ ভালো বলতে পারবে - তবে এরা যেমন এম বি বি এস হলেও প্ল্যাব দেওয়ায়, আমাদের দেশে তেমনি সরকারি ক্ষেত্রে এফআরসিএস রেকগনাইজ করে না...

    সে যাক। তবে ইউনিভার্সিটিতে কম্প্যুটার সায়েন্সে যে কোর্সগুলো সেগুলো আমাদের বি ই বা বি টেক-এর মতন নয় - অনেক বেশি কনসেপ্ট ঘেঁষা - কোডিং পরের কথা। কিন্তু কোডিং-এর মার্কেটের জন্যেই হয়তো - ছেলেপুলে কনসেপচুয়াল দিকটা এড়িয়ে যাচ্ছে - ওই যে বল্লুম ল্যাব ওয়ার্কের সময় বা ক্লাসে "পরীক্ষায় আসবে কি' জাতীয় কোশ্চেন করে।

    আবার অন্য ভালো দিকও আছে - যেমন শিক্ষা মানে পুরোটাই ক্লাসে বসে নয় এই মনোভাবটা - অ্যাপ্রেন্টীস হিসেবেও অনেকে কাজ শুরু করে, অল্প বয়সে, সেখান থেকে ওঠে। তাছাড়া ফিল্ড-ওয়ার্ক - অনেক বিষয়ে ডিসার্টেশন করতে অন্য দেশে গিয়ে কাজ করে...তার জন্যে ভালো সাপোর্ট আছে।
  • J | 160.62.4.10 | ৩১ জানুয়ারি ২০০৭ ১৫:৫৬694139
  • এবং
    হয়তো অপ্রাসঙ্গিক, কিন্তু যেহেতু শিক্ষার শেষে চাগ্রী প্রায় ওতপ্রোতভাবে জড়িত, আমাদের দেশে বড্ড মিথ্যে কথা বলতে বাধ্য করে। কীরকম?
    কোনো ছেলে হয়ত পুরো ছাত্রজীবনে দুবছর ফেল করেছে বা অসুখ হয়েছিলো বাড়ীতে বিপদ এসব কারণে পরীক্ষা দেয় নি, "প্রিপারেশান" ভালো ছিলো না ড্রপ দিয়েছে... সে ঐ বছরগুলো "নষ্ট" হয়েছে ভেবে খুব লজ্জা পায়, অবিশ্যি বয়েস "কমানো" থাকলে লজ্জা পাবার চান্স কম। কারো যে সারা ছাত্রজীবনে ধারাবাহিকভাবে কোনো ছেদ ছাড়া পড়া করে যেতেই হবে, এমন মাথার দিব্যি কেন দেওয়া আছে? বিদেশে তো নেই।
    এমনকি ইস্কুল জীবনেও এসব দেশে বছরখানেকের জন্যে অন্য ভাষা শেখার ইচ্ছেয় বা অজুহাতে অন্য কোথাও ঘুর্তে চলে যায়, পড়া পরে কম্‌প্লিট করে এক বছর গ্যপ দিয়ে ( না না! অন্যদেশে যাবার পয়সা, স্কোপ এসব আমাদের কোথায়?- ওসব বাজে ওজর শুনছি না), কই তখন তো কিছু অশুদ্ধ হয়ে যায় না!
    আমাদের দেশে যায়।
    তখন নানান ভেজাল দিয়ে ঐ বছরগুলোর ফাঁক ভরা হয়।
    ঠিক তেমনি ঘটে চাগ্রীতেও।
    কারো যদি ইচ্ছে করে, সে কমাস চাগ্রী না করে ঘরে বসে রইলো। ওমনি কৌতুহলীর ভীড় প্রশ্নবান, "চাগ্রী আরেকটা না নিয়েই এমনি এমনি ছেড়ে দিলো?", "তাড়িয়ে দিয়েছে হয়ত", "কই আর কারোকে তো তাড়ায় নি, শুনেছি ভালো কোম্পানী, চুরি করেছিলো হয়্‌ত", ইত্যাদি ইত্যাদি।
    আমাদের ব্যক্তিস্বাধীনতা এইভাবে কমতে থাকে। ক্লান্ত হলেও বিরতির উপায় থাকে না।
    আরো জালি কাজ করায় শুনেছি ভারতীয় সফটওয়ার দালাল কোম্পানীরা, সিভিতে এক্স্‌পিরিয়েন্স্‌ নাকি দুম্‌দাম্‌ বাড়িয়ে দেয়।

    অবশ্য চুরির ব্যাপারে অগ্রনী হচ্ছে জার্মানী।
    ইদানীং দেখা জার্মান টেলিভিশন প্রোগ্রাম থেকে জান্‌লাম, শতকরা চল্লিশ ভাগ লোক কোনো না কোনো জালি সার্টিফিকেট বা মিথ্যেকথা সিভিতে লেখে। হয়ত তুমুল বেকার সমস্যা এর মূল কারণ। এগুলো ধরবার জন্যে স্পেশাল ট্রেনিংপ্রাপ্ত কিছু স্পেশালিস্ট অদ্ভুত অদ্ভুত সব উদাহরণ দেখালো টিভিতে, সবই রিয়েল লাইফ থেকে নেয়া। আমাদের দেশেও বেকার সমস্যা ছিলো, এখন কমেছে, তবু সবাই তো আইটিতে নেই, তাই হয়ত এই মিথ্যাচার চলছে এবং চলেই থাকবে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আদরবাসামূলক মতামত দিন