এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • চার অক্ষর ও ইত্যাদি: নারীর লক্ষণরেখা

    Ishan
    অন্যান্য | ১৪ নভেম্বর ২০০৬ | ৪৭৪১ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • kallol | 61.246.148.247 | ১৬ নভেম্বর ২০০৬ ১৮:০৭694206
  • য - কিছু কিছু লোক ওটা খারাপভাবে ব্যবহার করে-তুমিই বললে। তার মানে সবাই/বেশীরভাগ করে না। তাহলে "তাদের ক্ষতিকর মনোবৃত্তির প্রাধান্যে" ব্যাপারটা কি দাঁড়াচ্ছে ?

  • J | 160.62.4.10 | ১৬ নভেম্বর ২০০৬ ১৮:২৮694207
  • তাহলে ওটা "কিছু কিছুর" থেকে ঢের বেশীই হবে, সংখ্যা গরিষ্ঠের মত তাইলে ওটা।
  • Blank | 59.93.203.118 | ১৭ নভেম্বর ২০০৬ ০০:৫৪694208
  • ঐ গালা গালি বেশী দেয় টীন এজার রা আর বুড়ো রা। একদল ঐ বিশেষ কাজ টি করতে পারে না সুযোগের অভাবে,
    আর এক দল তত দিনে বোর হয়ে গেছে।
  • gaza | 170.213.132.253 | ১৭ নভেম্বর ২০০৬ ০৩:২৯694209
  • ঢ্যমনামি না করে কি বোলতে চাস ,খুলে বল,গালি দিয়ে মনটা হাল্কা কর।
    জ্যোতি(বাসুদ) কে ছারা সাবইকে গালি দিতে পারিস(শত হোলেও দ্দাদ্দু তো!)
    গাজা
  • Ishan | 67.173.95.163 | ১৭ নভেম্বর ২০০৬ ০৮:৪৯694210
  • হ্যাঁ। যা বলছিলাম।

    অজ্জিত/য,

    সব স্কুল অফ থটেই অনেকগুলো শেড আছে। উগ্রতা তার একটা প্রান্ত। রক্ষণশীলতা অন্য প্রান্ত। বিপ্লবীপনা একটা প্রান্ত, আর খাপ খাইয়ে নেওয়া আরেকটা। ইকুয়ালিস্ট বা ফেমিনিস্ট চিন্তাভাবনাও তার ব্যতিক্রম কেন হবে? কিন্তু শুধু এক্সট্রিমিস্ট এন্ডের বক্তব্যটাকে ধরলে চলবে কেন? এই হল পয়েন্ট নাম্বার ওয়ান।

    পয়েন্ট নাম্বার দুই হল, এক্সট্রিমপনা কখনও কখনও আমরা পছন্দও করে থাকি। যদি সেটা আমাদের পছন্দমতো হয়। যেমন, ঐ যে, মনিপুরের মেয়েরা নগ্ন হয়ে যে কান্ডটা ঘটালেন, তাতে আমরা উদ্বেলিত হয়েছি। কারণ ওটা আমাদের অ্যাজেন্ডার সঙ্গে খাপে খাপ মিলে যায়। রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস, মিলিটারি বুটের দাপাদাপি, নির্বিচার হত্যা-ধর্ষণ, আর তার বিরুদ্ধে নারীর নগ্ন হয়ে প্রতিবাদ জানানো -- এটা আমাদের পলিটিকাল অ্যাজেন্ডার সঙ্গে খাপ খেয়ে যায়, তাই এই নগ্নতার গায়ে কোনো কালিমা লাগেনা। কিন্তু প্রতিমা বেদি নগ্ন হলেই খারাপ লাগে। কারণ সেই নগ্নতার কোনো পলিটিকাল ইমপ্লিকেশান আমরা খুঁজে পাইনা।

    অর্থাৎ, এখানে আমার বক্তব্য এই, যে, এক্সট্রিমিজম যদি সমাজের "প্রগতিশীল' ছাঁচে আসে, তাহলে সেটা অ্যাকসেপ্টেবল, নইলে নয়, এরক একটা চালু ছাঁচে আমরা চলি।

    পয়েন্ট নাম্বার তিন। এই যে এক্সট্রিজমকে আমরা চালু ছকে ধরতে পারছিনা, সেটা আমাদের চালু ছকের সমস্যা। ইকুআলিস্ট পয়েন্ট অফ ভিউ এর সমস্যা। প্রতিমা বেদি অতিবিপ্লবী এক্সট্রিমিস্ট, নাকি যা করেছে বেশ করেছে, সেটা বলার আগে প্রতিমা বেদির পয়েন্ট অফ ভিউটা বোঝা দরকার। যুক্তিপরম্পরাটা বোঝা দরকার। সেটা আমরা, (এক্ষেত্রে আমি নিজেও) জাস্ট বুঝতে পারিনা। আমরা শুধু স্টান্টবাজি বলে গাল দিই।

    পুরুষতান্ত্রিক ধারণাগুলিই যে যৌনতার আলোচনায় আধিপত্য করে, সেটা তো আমরা সবাইই জানি। সেই ছককাটা এলাকার বাইরে পা দিলেই মেয়েরা অন্য জীব হয়ে যায়। হয় "প্রতিমা বেদি', নাহয় "খারাপ মেয়ে'। এই সীমান্তটাকেই আমি লক্ষণরেখা বলছি। এই লক্ষণরেখা অনেকরকম হতে পারে। বোরখা না পরলেই লক্ষণরেখা ডিঙোনো হতে পারে। আবার ক্ষেত্রবিশেষে, ঠিক উল্টো, অর্থাৎ শারীরিক গঠনটি বিকিনি পরার উপযুক্ত হাড়গিলে টাইপের না হলেও হতে পারে। খিস্তি দিলেও লক্ষণরেখা ডিঙোনো হতে পারে, আবার ক্ষেত্রবিশেষে না দিলেও হতে পারে।

    এই সব কিছু মিলিয়ে একটা জগাখিচুড়ি গ্লোবাল লক্ষণরেখার কথাই আমি বলছিলাম। যার ওপারে, আমি, আমার চেনা যুক্তির ছক নিয়ে পৌঁছতে পারিনা।
  • Ishan | 67.173.95.163 | ১৭ নভেম্বর ২০০৬ ০৯:০১694211
  • এই নিয়ে আরো লিখতে ইচ্ছে হল। দুদশ মিনিট সময় আছে। লেখাই যাক। টপিকটা খুব ইন্টারেস্টিং যে।

    লক্ষণরেখা এক। বাজারে খুব একটা চালু কথা আছে, যে, মেয়েদের পুরুষরা যৌন উপাদান হিসাবে দেখে। কথাটা খুব মিথ্যাও না। একজন পুরুষ হিসাবে খুব জোর গলায় বলতে পারি, যে, নারীকে প্রথম দর্শনে শরীর দিয়েই চিনি। সন্দীপনের কটা লাইন ছিল এই নিয়ে। কারো চোখ, কারো বা ভ্রূভঙ্গী দেখি। স্তনের আকার। ত্বক। একজন নায়িকার গ্রীবা মনে পড়ে। কোনো মুখ মনে পড়েনা।

    লাইনগুলো হুবহু হলনা। মুখস্থ তো নেই। কিন্তু বুক ঠুকে বলতে পারি, কেসটা এরকমই। পুরোটা না হলেও অনেকটাই।

    কিন্তু এটুকুই আমার প্রতিপাদ্য নয়। একজন পুরুষ যে শুধু নারীকে এইভাবে দেখে তা নয়। একজন নারীও অবিকল এইভাএই দেখে। অন্তত: প্রকাশ্যে। শরীরের গড়ন দেখে। স্কিনের মসৃণতা দেখে। পোশাকের ম্যাচিং দেখে। এবং অনেক বেশি খুঁটিয়ে দেখে। এমনকি, আমাকে সবচেয়ে যেটা অবাক করে, অন্য মেয়ের যৌন আবেদনও একজন মেয়ে পরিমাপ করতে পারে। আশ্যই এখানে আমি স্‌ট্‌র্‌ট মহিলাদের কথা বলছি।

    তো, নারী এবং পুরুষ উভয়েই নারীকে একটা যৌন অবজেক্ট হিসাবে দেখে। এটা আমার প্রতিপাদ্য। সেটা প্রকাশ্যে। সেটাই লক্ষণরেখা। তার আড়ালেও নারী নারীকে নিশ্চয়ই অন্যভাবেও দেখে। সেটা জানা যায়না। মানে আমি জানতে পারিনা। ওটা লক্ষণরেখার ওধারে। যাকে ছোঁয়া বারণ।

    সময় শেষ। লক্ষণরেখা দু, তিন ইত্যাদি পরে হবে।
  • b | 59.145.136.1 | ১৭ নভেম্বর ২০০৬ ১০:৩৩694212
  • আমি এখন এট্টু বাজে বকবো। মানে কিছুতেই থামবো না।

    ক-
    ১। প্রতিমা বেদী ও কারো কারো এজেন্ডায় মেলেন।
    ২। প্রতিমা বেদী র পাড়া প্রতিবেশি সবাই কে চল্লিশ পঞ্চাশ বছর ধরে ভারতীয় সেনা নামক প্রগতিশীল ও অপূর্ব ফেডেরালিস্ট একটি রাষ্ট্র শক্তির মোকাবিলা করতে হয় নি।

    সুতরাং পলিটিকাল তুলনা টা জাস্ট হয় না। context দেখলে তুলোনা টা অবান্তর হয়। কনটেকস্ট থেকে তুলে দেখলে সেটা দেখার সমস্যা।

    খ।
    একটা মেয়ে বা ছেলে তার যৌনতা কে কখন কি ভাবে ব্যবহার করে সেইটা না বুঝতে পারার প্রশ্ন যদি ইশানের থেকে থাকে এইটা valid প্রশ্ন। এই টে সম্ভবত আমাগো victorian বালক বালিকা গণের বোঝার উপায় কম, বা বুঝতে গেলে অনেক শেখার ব্যাপার আছে। তবে feminism এর এক্টা শ্লোগান ছিল personal is political একটা সময়ে। এখনো আছে কিনা জানি না, যারা gender studies এর খবর রাখেন তারা বলতে পারবেন।
    এই শ্লোগান টাকে ঐ সেই out of context তুলে দেখলে অনেক আপত্তি থাকে, কিন্তু আপত্তি করলে ইতিহাস টা ভুলতে হবে।

    তাই প্রতিমা বেদি র sexual freedom এর গল্প আর মণিপুরের মহিলাদের freedom এর গল্প আদৌ একই জায়গায় আলোচনা করা যায় কিনা জানি না, তবে সম্ভবত pageant shows and social protest নামক প্রবন্ধে কখনো করবে জনৈক সম্পাদক(::-))), কারণ তবু প্রতিমা বেদির ধরে নেওয়া যেতে পারে একটা freedom/protest এর গল্প ছিলো বলে benefit of doubt দেওয়া যায়, pageantry র বা বি তা কি আসে? জানি না।

    (by the way আমার এক teacher-in-law র কাজ কাম শাস্ত্র আর অর্থশাস্ত্র নিয়ে, ওনার মতে ভারতে এই দুটি ই সবচেয়ে প্রমিনেন্ট সেকুলার এলিট টেকস্ট, এ নিয়ে ওনার একটা interview নেওয়ার ইচ্ছে আছে, মানে তোমাদের কারোরে নিতে হবে, আমি ওনার ই একটি paper বিলি করে দিয়ে , পড়ার সময় দিয়ে, তার পরে, টই এর পাতায়, সবার কাছ থেকে প্রশ্ন সংগ্রহ করে পাঠাবো ঠিক করেছি! বাল নিজের কাজ নিজেই বাড়াচ্ছি।)
  • dam | 61.246.77.220 | ১৭ নভেম্বর ২০০৬ ১০:৫৫694213
  • হাতে ঠিক সাড়ে ৩ মিনিট ..... অগত্যা:

    'ব' এর আপত্তি টা দেখে বুঝলাম যে ইশান ঠিক এই কথাটাই বলতে চাইছে। এই দুটো ক্ষেত্রেই নারী তার নগ্নতাকে ব্যবহার করছে কোন বক্তব্য প্রকাশের জন্য। কিন্তু কোন বিশেষ ক্ষেত্রে সেটা অ্যাক্সেপ্টেবল আবার অপর কোন ক্ষেত্রে সেটা স্টান্টবাজি। (আমি নিজে প্রতিমা বেদীর টা স্টান্টবাজি বলেই মনে করি।) অর্থাৎ অত্যাচারের মাত্রা লক্ষ্মনরেখার ওপারে গেলেই প্রকাশ্য নগ্নতা হয়ে ওঠে প্রতিবাদের অস্ত্র, নাহলে তা এলেবেলে। লক্ষ্মনরেখার এপার ওপার।

    'ব' পেপারটা তুলে দিও, পড়ার অপেক্ষায় রইলাম।

  • Ishan | 67.173.95.163 | ১৭ নভেম্বর ২০০৬ ১১:০৭694214
  • এই তো, ব ঝামেলা পাকাবেই :-)

    প্রতিমা বেদির সঙ্গে মনিপুরের কোনো তুলনাই হয়না। আমি করিওনি। ব্যক্তি আমি মনিপুরের নারীদের সম্মানের চোখে, এবং প্রতিমা বেদিকে কিঞ্চিৎ তাচ্ছিল্যের চোখে দেখি। এবং আমার প্রশ্ন আমার এই দেখাটা নিয়ে। আমি মনিপুরের সঙ্গে প্রোটেস্টকে, রাষ্ট্রশক্তির বিরুদ্ধে প্রতিবাদকে রিলেট করতে পারি, অতএব, সেটা আমার চোখে মহত্ব পায়। আর প্রতিমা বেদির সঙ্গে প্রতিবাদের কোনো ধরণকে , কোনো Genre কে রিলেট করতে পারিনা বলে তাচ্ছিল্য করি।

    এখানে প্রতিমা বেদির সঙ্গে মনিপুরকে পাশাপাশি নিয়ে আসায় কনট্রাস্টটা বড্ডো বেড়েছে। চোখে লাগছে। অতএব অন্যভাবে বলি। নগ্ন ভেনাসকে বাড়িতে টাঙিয়ে রাখতে আমাদের কোনো অসুবিধা হয়না। কারণ বাড়ির সামগ্রীসমূহের গ্র্যান্ড কম্পোজিশানের সঙ্গে দিব্বি মানিয়ে যায় সেই নগ্নতা। আমি বাড়ির দেয়ালে ঝুলে থাকা নগ্নিকাকে শিল্পের সঙ্গে রিলেট করতে পারি। রঁদার কিস যখন বাড়ির দেয়ালে ছবি হয়ে ঝোলে তখন তা আর নগ্ন নরনারীর সঙ্গমদৃশ্য থাকেনা, হয়ে ওঠে শিল্পকর্ম।

    নগ্নতা কখন প্রতিবাদ হয়ে উঠবে, কখন শিল্পকর্ম, আর কখন স্টান্টবাজি, সেটা একটা দৃষ্টিভঙ্গীর উপর নির্ভর করে। কিন্তু সেই দৃষ্টিহঙ্গীটা প্রশ্নের ঊর্ধ্বে নয়। বরং সেটাই এখানে প্রশ্নের সামনে। আমি ঐ দৃষ্টিভঙ্গীকেই লক্ষণরেখা বলছি, যা একটি হাতল ঘোরানো দরজা। দরজার এদিকে অ্যাকসেপ্ট্যান্স, আর ওপাশে ভিজিবিলিটি নিল।
  • r | 61.95.167.91 | ১৭ নভেম্বর ২০০৬ ১৪:০৭694216
  • কূটতর্ক:

    যে কোনো মতামতের পিছনে একটা দৃষ্টিভঙ্গী থাকে। এইটা একটি tautology, যা নিয়ে বিশদ আলোচনা নিরর্থক। এইবার ঈশেনের মতে, কোনো দৃষ্টিভঙ্গী এবং তজ্জনিত কোনো লক্ষ্মণরেখাই প্রশ্নাতীত নয়। এই বাক্যের পিছনে এমন একটি ধারণা নিহিত আছে যে যখন কেউ একটি লক্ষ্মণরেখা টানছেন, লক্ষ্মণরেখার অন্যপাশে যা আছে তাকে স্রেফ দৃষ্টিভঙ্গীর জন্য প্রথমেই বাতিল করে দেওয়া হচ্ছে। এইটা ঈশেনের দৃষ্টিভঙ্গী :-)। কিন্তু এইভাবেও ভাবা যেতে পারে যারা এই লক্ষ্মণরেখা টেনেছেন, তারা দুইদিকের জুতোই পায়ে পরে দেখেছেন। এবং দেখার পরে এই সিদ্ধান্তে এসেছেন যে লক্ষ্মণরেখাটা এই জায়গায় টানব কারণ অন্যপাশে যা আছে তা ধুর। এই লক্ষ্মণরেখা প্রতিমা বেদী বনাম মণিপুরের ক্ষেত্রে মনে হয় মিলিটারির শারীরিক অত্যাচার, হত্যা এবং ধর্ষণ। প্রতিমা বেদী যা করেছেন তার যৌক্তিকতা থাকতেই পারে এবং আমি হয় তো তা নিয়ে পাতার পর পাতা লিখেও যেতে পারি। কিন্তু এই বৃহত্তর ক্ষেত্রে, যেখানে মানুষ মরছে তখন একটা ফোকাস তৈরি করতে হয়, কারন সেটা জরুরী। এবং ফোকাস যখনই তৈরি করি তখন বাইরের অন্ধকারকে বাতিল করি, লক্ষ্মণরেখা টেনে দিই, অত্যন্ত সচেতনভাবে। কারণ লড়াইটা এইখানে আর বৌদ্ধিক অনুশীলন নয়। পক্ষ তো নিতেই হয় কখনও না কখনও। "আমি ডানদিকে রই না, আমি বামদিকে রই না"-র মায়াবাদ এবং অস্তির সংকট তো সব জায়গায় সব সময়ে গাওয়া যায় না।
  • Samik | 61.95.167.91 | ১৭ নভেম্বর ২০০৬ ১৪:৩৩694217
  • ভাবছি দু পয়সা আম্মো লিখি।

    লক্ষ্মণরেখা একদিনে বেড়ে ওঠে নি, যুগ যুগ ধরে জায়গায় জায়গায় এর সংজ্ঞা নির্ধারিত হচ্ছে ও হয়ে চলেছে। তালিবানরাও তাদের মেপে দেওয়া লক্ষ্মণরেখায় সবাইকে মাপত। প্রচন্ড মুক্তমনা উদারপন্থীরাও তাদের নিজেদের সংজ্ঞানুযায়ী লক্ষ্মণরেখা মেনে চলে।

    আমাদের সমাজে, ছেলেদেরও একটা লক্ষ্মণরেখা আছে না? সত্তরের দশকের লক্ষ্মণরেখার ছবিটা ধরা পড়ে কিছুটা, 'ওগো বঁধূ সুন্দরী' সিনেমার 'এই তো জীবন' গানে:

    স্ক্যান্ডাল চাই, বুঝলে? স্ক্যান্ডাল চাই। না হলে এই সমাজে পুরুষ বলে কেউ দেবে না দাম।

    কিছুদিন আগেও ছিল কিছু মিথ, সিগারেট না খেলে, মদ না খেলে পুরুষ হওয়া যায় না। সেটা জনসচেতনতার জোরে আপাতত কিছুটা হলেও অস্তমিত। এখন নন স্মোকার বা নন হার্ড-ড্রিঙ্কার পুরুষের সংখ্যাই বেশি। এখন হচ্ছে খিস্তি মারা। এই লক্ষ্মণরেখায় যে পুরুষ নিজেকে আঁটাতে না পারে, সে পুরুষ অন্যান্য 'পুরুষ'দের উপহাসের পাত্র। ঠিক যে রকম নারীদের নিজেদের লক্ষ্মণরেখায় নিজেকে আঁটাতে না পারলে নারীরাই উপহাস করে রেখা পেরনো নারীকে, এখানেও ব্যাপারটা তাই।

    কিংবা খেলার ব্যাপারে খুব খোঁজখবর রাখা বা পাগল হয়ে যাওয়া। আমি এমন ছেলে প্রায় এখনও দেখি নি যে খেলার খবরে, খেলার স্ট্যাটিস্টিক্সে ইন্টারেস্টেড নয়, নিজেকে ছাড়া। মানে, ছেলে হলেই বাই ডিফল্ট এটা ধরে নেওয়া হবে সে খেলা সম্বন্ধে ইন্টারেস্টেড হবে। না হওয়াটাই আশ্চর্যের। মেয়েদের কিন্তু বাই ডিফল্ট ধরে নেওয়া হয় না সে খেলা সম্বন্ধে ইন্টারেস্টেড হবে।

    এগুলোও তো লক্ষ্মণরেখা।
  • barun kumar das | 59.94.40.123 | ১৭ নভেম্বর ২০০৬ ১৬:৩২694218
  • আমি বহুদিন বিহরে কর্মোরোত। এখনের মেঅর বেস ভলোভবে গনে কোথই থমে্‌ত হোবে।
  • Samik | 125.23.25.171 | ১৭ নভেম্বর ২০০৬ ২৩:৪৫694219
  • এখানকার মেয়েরা বেশ ভালোভাবেই জানে কোথায় থামতে হবে। বেশ।

    কোথায় থামতে হবে, বরুণ কুমার দাশ? একটু ইলাবোরেট করবেন প্লিজ।

    আর এখানকার ছেলেরা কিছু জানে এ ব্যাপারে? মানে, তাদের কোথায় থামতে হবে, সেটা কি তারা ভালোভাবে জানে?
  • Ishan | 130.36.62.139 | ১৮ নভেম্বর ২০০৬ ০০:৩৮694220
  • র,
    পক্ষ নাও না। কে বারণ করেছে? আম্মো তো নিই। আসলে আমি ঠিক পক্ষ নেবার বিপক্ষে বলতে আসিনি এখানে। আমার বক্তব্য শেষ হয়নি আসলে। শেষ করার আগেই ব বাগড়া দিল :-) ।

    আমার প্রতিপাদ্য ছিল :

    এক। লক্ষণরেখা বিদ্যমান।
    দুই। সেই লক্ষণরেখা খুব স্ট্রেট ফরোয়ার্ড না। এরকম না, যে, নারী প্রকাশ্যে নগ্ন হলেই লক্ষণরেখা ডিঙোলো। বা সিগারেট খেলেই পেরিয়ে যাওয়া হল সীমারেখা। বা গালাগাল দিলে। কখন কোনটা টপকালে গন্ডী পেরোনো হবে, বোঝা দু:সাধ্য। কখনও গালাগাল দিলেই গন্ডী পেরোনো, কখনও আবার গাল না দিলেই লক্ষণরেখা অতিক্রম।

    তিন। (এই পয়েন্টটায় আমি আসতে চাইছিলাম, কিন্তু লেখা হয়নি)। অতএব এই গন্ডীগুলো আপাত:দৃষ্টিতে খুব এলোপাথাড়ি মনে হয়। আপাত:দৃষ্টিতে। কিন্তু কার্যক্ষেত্রে একটি সুগভীর মিল আছে এদের মধ্যে। এমনকি স্থানকালভেদে সম্পূর্ণ দুটো লক্ষণরেখা সম্পূর্ণ উল্টো হলেও তাদের মধ্যে মিল আছে।

    যেহেতু এটা আগে লিখিনি অতএব ব্যাখ্যা প্রয়োজন। দুটো পরস্পরবিরোধী উদাহরণ নিন। ইরানে, মেয়েরা বোরখা খুললেই, সেটা লক্ষণরেখা ডিঙোনো। আবার ফ্লোরিডার সমুদ্রসৈকতে বিকিনি না পরলে, সেটাই অদ্ভুত।

    তো, এই বোরখা এবং বিকিনি কালচারের মধ্যে মিল কোথায়? একটাই মিল। এরা উভয়েই নারীর শরীরের উপর অত্যধিক জোর দেয়। বোরখা বলে, নারীর শরীর একটি সম্পদ, অতএব তাকে রক্ষা করা দরকার। বিকিনিও বলে নারীর শরীর একটি সম্পদ -- অতএব তাকে প্রদর্শন করা উচিত।

    লক্ষ্যনীয়, নারীর শরীর একটি সম্পদ -- এই নিয়ে উভয় পক্ষের কোনো দ্বিমত নেই। শুধু তাকে বাজারে দেখানো উচিত, না বাড়িতে কুলুঙ্গীতে ভরে রাখা উচিত, সেই নিয়ে দ্বিমত।

    একই ভাবে আরও চাট্টি উদাহরণ দিয়ে দেখানো যায়, নারীর শারীরিক এমন মানসিক রহস্যময়তা নিয়ে কোনো পক্ষেরই কোনো দ্বিমত নেই। প্র্যাকটিক্যালি, এই নিয়ে পৃথিবীর কোথাও কোনো দ্বিমত নেই, যে নারী রহস্যময়ী। এবং নারীর শরীর একটি সম্পদ। পুর্ষ ও নারী, যৌথভাবে, এই চিন্তার অংশীদার। রক্ষণশীল নারী লিবারাল নারী, লিবেরেটেড নারী, ফেমিনিস্ট নারী, গন্ডীতে আটকে পড়া নারী, গন্ডী টপকানো নারী -- সবাই এই চিন্তার অংশীদার।

    চার। অতএব শরীর একটি সম্পদ -- এখানে একটি ঐকমত্য লক্ষ্য করা যাচ্ছে।

    (আরও আছে, পরে হবে)
  • Du | 67.111.229.98 | ১৮ নভেম্বর ২০০৬ ০৩:৩০694221
  • ঈশান, দারুন হচ্ছে । চালিয়ে যান । এইটেই সমস্যা মনে হয় আমার , যে লক্ষ্মণরেখাটা যা-ই হোক , সেটা ঠিক করে অন্যে । আর সেইজন্যেই যারা সেটা ভাঙে , তারা যে উদ্দেশ্যেই সেটা করুক, আর যে ভাবেই করুক , নারীর 'বস্তুবাচক' অস্তিত্বটাতেই কুঠারাঘাত হয় তাতে। আর একটু একটু করে ভাঙতে থাকে সেটা ।
  • gaza | 170.213.132.253 | ১৮ নভেম্বর ২০০৬ ০৬:০৮694222
  • আবার বলি "কৃষন করলে লীলা আর আমরা করলে বিলা"।
    লক্ষন রেখা decide করে নেতারা।।।ফয়্‌দা বুঝে
  • Prantik | 213.68.11.198 | ২১ নভেম্বর ২০০৬ ১৮:৩০694223
  • gaza র সাথে সম্পুর্ণ একমত।

    লক্ষ্মণরেখা gazadecide করতে পারে, কিন্তু তাতে আমার বা প্রতিমা বেদীর বা মণিপুরের কোনো মহিলার কিস্‌সু এসে যায় না। যেদিন এসে যাবে, সেদিন মানুষের বোধের বিকাশ থেমে যাবার সম্ভাবনা দেখা দেবে - গুরুতেও আর নতুন থ্রেড খোলা যাবে না।
  • MM | 195.229.242.85 | ২৯ নভেম্বর ২০০৬ ১৬:০৫694224
  • এতদিন জানতাম 'লজ্জা নারীর ভূষণ' অবশ্যই সেটা ন্যাকামর পর্য্যায় পৌঁছালে সহ্য করা যায় না, এটা ঠিক। কিন্তু নিজেকে 'প্রগতিশীল' প্রমাণ করার জন্য সে 'ভুষণ' খুলে ফেলতে হবে এই ব্যপারটা ঠিক মানতে পারলাম না। অবশ্যই স্বাধীন দেশের স্বাধীন নাগরিক হিসেবে প্রতিমা বেদী র মত চাইলেই অনেকে অনেক কিছুই করতে পারেন, কার কি বা বলার থাকতে পারে!
    সেই হিসাবে দেখতে গেলে আদিবাসী মহিলারা সবচেয়ে প্রগতিশীল আর শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী যাকে সবসময় শাড়ীতে দেখা যেত 'অপ্রগতিশীল'?
    তবে আমার মনে হয় প্রতিমা বেদী র মতো মহিলারা যারা মনে করেন এই ধরেনের অসভ্যতা করাটাই 'প্রগতিশীলতা'তারা অসলে perverted
  • d | 202.54.214.198 | ২৯ নভেম্বর ২০০৬ ১৮:০৩694225
  • "ভূষণ" শব্দটির অর্থ গয়না। বোধহয় "বসন' এর সাথে গুলাইয়া গ্যাসে গিয়া।
  • MM | 213.42.2.24 | ৩০ নভেম্বর ২০০৬ ১০:৪১694227
  • আগ্গে (ঠিক বানান লেখা যাচ্ছে না) না,কিস্‌সু গুলাইয়া যায় নাই। আপনে আমার লেখাটা আরেকবার দয়া কইর‌্যা পইড়্যা দ্যখেন।
    লজ্জা নামক 'ভূষণ' পরনের ইচ্ছা নাই কইরাই, 'বসন' ও খুইল্যা ফ্যলাইতেসে,বোঝলেন?
  • d | 122.162.106.201 | ০৬ মে ২০০৭ ১৬:৩৮694228
  • আচ্ছা, e-শান এর আরো কিসব বলার ছিল যেন?
  • d | 61.17.13.64 | ১৮ নভেম্বর ২০০৭ ১৬:১০694229
  • ঈশানের ১৪ নভেম্বর ২০০৬ এর পোস্টের পরিপ্রেক্ষিতে প্রাসঙ্গিক মনে হল এইটা : http://tinyurl.com/ywxkwg
  • d | 61.17.13.64 | ১৮ নভেম্বর ২০০৭ ১৬:৩৬694230
  • ধ্যুৎ কোঙ্কন রেলওয়েজের ওয়েবসাইট আগেই দেখেছি। খুব একটা তথ্য পাই নি। আমি আঁখো দেখা খবর জানতে চাইছিলাম।

    কোথাও পড়েছিলাম, ভুটানে নাকি বছরে একটা নির্দিষ্টসংখ্যক ট্যুরিস্টকেই যেতে অনুমতি দেয়। ভুটানও বড় সুন্দর।
  • d | 61.17.13.64 | ১৮ নভেম্বর ২০০৭ ১৬:৪০694231
  • ধ্যুৎ ছরি।
  • b | 78.137.144.235 | ২০ নভেম্বর ২০০৭ ০৫:৩৭694232
  • লক্ষণরেখাটা কি শুধু নারীর? শ্বেতচর্মধারী অধ্যাপকবৃন্দকে যে সমস্ত ভাষা নির্বিকার ভাবে ব্যবহার করতে শুনেছি (অবিশ্যি ক্লাসের বাইরে), তা শুনলে আমাদের ভজা মাতাল-ও মুচ্ছো যাবে।
  • tan | 131.95.121.132 | ২০ নভেম্বর ২০০৭ ০৫:৪৫694233
  • দুদ্দুর সায়েবদের প্রায় সব গালাগাল বৈচিত্র্যহীন, একটু যেতে না যেতেই এফ ওয়ার্ডওলা শব্দ। একটি প্রক্রিয়া ছাড়া আর কোনো কিছু এরা তেমন বোঝে না।
    আমাদের পুরানো গালাগাল প্রচুর বৈচিত্রময়, ছন্দও আছে।
    ""বেটী ঘাগী,দাগী, ভাতারখাগী, বাঁজা মাগী,দড়িকলসী নাই? আবাগী,শতেকখোয়ারী,ড্যাবডেবে চোখ গেলে দুবো....""
    এইরকম ছন্দ মিলিয়ে ঝগড়া এরা এফওয়ার্ড দিয়ে পারবে? ফাকিং অ্যাসহোল কইলেও তো সেই হরেদরে একই দাঁড়াবে।

  • a x | 207.69.137.25 | ২০ নভেম্বর ২০০৭ ০৬:৫৪694234
  • বোঝা গেল ট্যান জেরি স্প্রিনগার দেখে নাই।
  • ranjan | 122.168.79.249 | ২০ নভেম্বর ২০০৭ ২২:১৫694235
  • এমন মহান আন্তর্জাতিক বিতর্কে আমার দু'পয়সা।-----------------------------
    Tan,
    কিন্তু cock, pussy আমার ব্যাপক লাগে। বরং গো-বলয়ের গুলো বেশি একঘেয়ে। ঐ টু-লেটার শব্দটিকে মা, বোন,বেটি সবার সাফিক্স করেই কম্মো শেষ।
    আর লক্ষণরেখা নিয়ে এত কূট্‌কচালি কেন? ব্যাপারটা তো যে দুজনের মধ্যে ভাষার বিনিময় হবে( তা' সে মৌখিক বা শারীরিক যাই হোক) তাদের যুগ্ম সহমতিতে নির্ধারিত হবে।
    বস্তারের আদিবাসীদের মধ্যে মেয়েদের কাঁধে কেউ হাত দিলে রক্তারক্তি কাণ্ড। কারণ কাঁধে হাত দেয়াটা নাকি কেবল স্বামীর অধিকার!
    আর মৌখিক? মনে করুন শেখর কাপুরের ফুলন দেবীকে নিয়ে ফিল্মটার সেই দৃশ্য, যেখানে ফুলনের প্রেমিক দস্যুটি তাকে নিজের দিকে তাক করে বন্দুক চালাতে শেখাচ্ছে। কত আদরের সঙ্গে সে ফুলনকে বলছে,""মার মাদার--! মার!'' আমার কানে যেন মধুবর্ষণ করলো।
  • omnath | 59.93.255.159 | ২৪ ডিসেম্বর ২০০৭ ০২:৩২694236
  • এইটে আজকে হঠাৎ পেলাম -

    When a man talks dirty to a woman, it's sexual harassment. When a woman talks dirty to a man, it's $3.95 a minute

    সলিড দিয়েছে।
  • pu | 76.205.120.24 | ২৪ ডিসেম্বর ২০০৭ ১৩:৩৮694238
  • দারুন । তবে টোল ফিরি লাইন হলে একটু কম হবে না রেট টা।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আলোচনা করতে প্রতিক্রিয়া দিন