এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • হিন্দমোটর - আলো থেকে অন্ধকার

    Dipankar Patra লেখকের গ্রাহক হোন
    অন্যান্য | ১৬ মার্চ ২০১৬ | ১৬৭১৭ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Debabrata Chakrabarty | ১৮ মার্চ ২০১৬ ০০:১৮705158
  • দায় ? ক্রোনি কমিউনিজম এবং ক্রোনি ক্যাপিটালিজম - দ্বিতীয়টা জন্ম গত দোষ বা গুন প্রথম টা ১৯৮০-৮৫ থেকে এসেছে বা কিছু আগে পরে ।
  • sm | 53.251.91.253 | ১৮ মার্চ ২০১৬ ০০:২৯705159
  • গপ্পটা হলো,কারখানার জমির দাম বেড়ে গেছে। মালিক পক্ষ, সরকারের সহযোগিতায় জমি বিক্রি করে দিতে চায়।
    একলপ্তে হাতে কয়েক শো কোটি এসে গেল।শুনেছি বিড়লা দের আরো অনেক কারখানাই এমনি ডুবন্ত স্টেজে। শ্রমিকদের কাজ না করার অনীহাও পব এর একটা বাতিক।এটাও একটা কারণ।
    কারখানা বন্ধ হবার আগে পর্যন্ত এম্বির চাহিদা সারা ভারত জুড়ে ছিল। এখনো আছে। বিহার ,উড়িষ্যা, ঝার্খন্দ, ইউপি তে প্রচুর গাড়ি রাস্তায়। এম্বাসেডরের স্পেয়ার সর্বত্র এভেইলেবেল।এত বছর কারখানা বন্ধ হবার পর ও কিভাবে স্পেয়ার পাওয়া যায়; সেটা বিস্ময়। নিশ্চয় ছোটো খাটো স্পেয়ারের কারখানা গুলো চালু আছে।
    ডানলপ, জেসপেও একই গপ্প। জমি বিক্রি হলেই কয়েকশ কোটি এসে যাবে। জেসপ তো সহরে বুকে প্রাইম লোকেশনে। কাটার দামই ৩০-৪০ লক্ষ।
    আমার মতে শহরের বুকে বা ভালো লোকেশনে কয়েকশ একর জমি নিয়ে বন্ধ/রুগ্ন কারখানা থাকলে সরকারের অধিগ্রহণ করে; জমি প্রমোটার দের বিক্রি করে দেওয়া উচিত। সেই টাকায় ও তার সঙ্গে শেয়ার বিক্রি করে টাকা উঠিয়ে, শহর থেকে দুরে কোনো জেলায় খাস জমিতে আধুনিক কারখানা সেট আপ করে ফেলা যায় ।
    খুব কঠিন নয় ব্যাপার টা। মহাকরণ উঠিয়ে যদি নবান্ন যেতে পারে; অন্যত্র কারখানা শিফট করা সোজা কাজই বলা যায়।
  • dc | 132.164.182.108 | ১৮ মার্চ ২০১৬ ০৭:১২705160
  • হিন্দমোটর বন্ধ হওয়ার দায় কিছুটা সরকারের (অল্প) আর কিছুটা ম্যানেজমেন্টের (বেশী)।

    সরকারের দায় আশির দশকের শেষ অবধি প্রোটেকশনিস্ট এনভায়রনমেন্ট বানিয়ে রাখা, লাইসেন্স রাজ চালানো, আর সাধারনভাবে ইন্ডাস্ট্রিতে নাক গলানো। এর ফলে শুধু হিন্দমোটর না, এইচ এম টির মতো কারখানাও বন্ধ হয়ে গেছে কারন সরকারের বানানো ছাতার তলায় ব্যবসা করতে গিয়ে এরা মার্কেট এর নিয়ম ভুলে গেছিল। যেকোন ইন্ডাস্ট্রিতে যখন সরকার প্রোটেকশান দিতে এগিয়ে আসে তখন ম্যানেজমেন্টের আর দায় থাকে না মার্কেটের চাহিদা অনুযায়ী প্রোডাক্ট বানানোর, ইনোভেশান বন্ধ হয়ে যায়, ম্যানেজমেন্ট সরকারী আমলাদের তোষামোদ করতে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। আর দশ-কুড়ি-তিরিশ বছর পর যখন এই প্রোটেকশানিজম এর ফলে অর্থ্নীতি প্রায় ভেঙ্গে পড়ে, সরকার বাধ্য হয় ফ্রি কম্পিটিশন আনতে (যেটা ভারতে নব্বুই সালে মনমোহন করেছিলেন), তখন এই কারখানাগুলো অবশ্যম্ভাবী বন্ধ হয়ে যায় কারন ততোদিনে ম্যানেজমেন্টের কম্পিট করার দক্ষতা আর থাকে না।

    ম্যানেজমেন্টের দায় কিছুটা অদক্ষতা, কিছুটা করাপশনের। নব্বুইয়ের পর যখন মারুতির এক্সপোনেনশিয়াল গ্রোথ শুরু হলো তখনই বোঝা উচিত ছিল যে অ্যামবাসাডর প্রোডাক্ট হিসেবে ফেল করে গেছে, ইমিডিয়েটলি নতুন প্রোডাক্ট আনা উচিত। সেটা করেনি, ভেবেছিল সরকারের ছাতার তলায় থেকে দিব্যি ব্যবসা করবে। সরকারও কিছু ফর্মান দিয়েছিল, যেমন সরকারি গাড়ি অ্যাম্বি হতেই হবে, ফলে আরো অবশ্যম্ভাবী মৃত্যুর দিকে এগিয়েছে। এছাড়াও একটা সময়ের পর ম্যানেজমেন্ট ইচ্ছে করে কারখানাটা বন্ধ করতে চেয়েছে, ক্যাপিটালের থেকে চুরি করেছে। এর জন্য যারা দায়ী তাদের অবশ্যই শাস্তি হওয়া উচিত, কিন্তু সেই শাস্তি কে দেবে? বাম সরকারের আমলেও শাস্তি দেওয়ার সম্ভাবনা ছিল না, এখন তিনোদের আমলেও নেই। সরকার আর ম্যানেজমেন্ট, দুপক্ষের যৌথ অদক্ষতায় কারখানাটা বন্ধ হয়ে গেছে।
  • dc | 132.164.182.108 | ১৮ মার্চ ২০১৬ ০৭:২২705161
  • "একটা পুরোনো গাড়ির কারখানা বন্ধ হয়ে গেলে সেখানকার স্কিল্ড লেবারদের অসুবিধে হওয়ার কথা নয় যদি আরেকটা নতুন গাড়ির কারখানা থাকে"

    S ভালো পয়েন্ট লিখেছেন। একটা রাজ্যে একটা কারখানা বন্ধ হয়ে গেলে শ্রমিকদের অতোটা অসুবিধে হয়না যদি আরও কিছু চালু কারখানা থাকে। এটা নিজের চোখে দেখছি তামিল নাড়ুতে। এখানে ফক্সকন আর নোকিয়া বন্ধ হয়ে গেল, দুটোতেই প্রচুর শ্রমিক কাজ করতেন। কিন্তু চেন্নাইয়ের আশেপাসে বা রাজ্যের অন্যত্র যেহেতু আরো অনেক কারখানা আছে (চেন্নাইতে গাড়ি কারখানাই একাধিক), তাই অনেক শ্রমিক দুএক বছরের মধ্যেই অন্যত্র চাকরি পেয়ে গেছিলেন, এখানে সেরকম কোন আন্দোলনও হয়নি কারন দরকারই হয়নি।

    কিন্তু পবতে সে গুড়েও বালি। জ্যোতি বসুর সময়ে মিলিট্যান্ট ট্রেড ইউনিয়নিজমের জন্য অনেক ইন্ডাস্ট্রি বেরিয়ে গেছিল, আর মমতার আমলে তো বড়ো প্রোজেক্ট আশার প্রশ্নই নেই। মাঝখানে বুদ্ধবাবু যাও বা চেষ্টা করলেন, সেও ভেস্তে গেল। পবর ইন্ডাস্ট্রির হাঁড়ির হাল, ফলে শ্রমিকরা যে অন্যত্র কাজ পাবেন সে সুযোগও নেই। (তবে এই লাস্ট পয়েন্টটায় মনে করি এখন সার্ভিস ইন্ডাস্ট্রি যেরকম দ্রুত বাড়ছে তাতে শ্রমিককে যে শ্রমিক হয়েই থাকতে হবে তারও দরকার নেই, তিনি অন্যভাবেও উপার্জন করতে পারেন)।
  • b | 135.20.82.164 | ১৮ মার্চ ২০১৬ ০৮:১২705162
  • "কারখানা বন্ধ হবার আগে পর্যন্ত এম্বির চাহিদা সারা ভারত জুড়ে ছিল। এখনো আছে। "
    এখন তো যদ্দুর জানো রেনো কুইডের চাহিদা বেড়েছে।
  • S | 108.127.180.11 | ১৮ মার্চ ২০১৬ ০৮:২৪705163
  • যে রাজ্যে শিল্প করতে গেলে সক্কলে হাহাকার করে ওঠে সেখানকার শ্রমিকদের যে ভালো অবস্থা হবেনা সেইটা বলাই বাহুল্য।
  • dc | 132.164.182.108 | ১৮ মার্চ ২০১৬ ০৮:২৭705164
  • হুঁ।
  • pi | 24.139.209.3 | ১৮ মার্চ ২০১৬ ০৮:৪১705165
  • শিল্প করতে গেলে সক্কলে হাহাকার করে ওঠে ?
    এই সক্কলে কারা ঠিক জানা নেই কারণ অনেককেই বন্ধ কারখান খোলা নিয়ে লড়তে, বলতে দেখেছি, হিন্দমোটরের মত কারখানা কি চা শিল্প বন্ধ না করার জন্যও লড়াই করতে দেখেছি, সেসব শিল্পকে লাভজনক করার জন্যও ম্যানেজমেন্টের সাথে লড়াই করতে দেখেছি। শ্রমিকদের দুরবস্থা বা ন্যায্য দাবি না পাওয়া এসব নিয়েও লড়ে যান এইসব কতিপয় হাতে গোণা কয়জন মানুষ।অথচ শেষমেশ খিস্তিত বা খিল্লিত হন এঁরাই, শিল্প না আসা নিয়ে যে হাহাকার বা আসতে দেওয়া হল না বলে যে রাগ দেখি, তার কিছুও যদি এইসব দাবির জন্য সাপোর্টিং ভয়েজ হিসেবেও আসতো, তাহলে হয়তো অন্যরকম চাপ তৈরি হয়ে অন্যরকম কিছুও হতে পারতো বলে মনে হয় আর কি।
  • dc | 132.164.182.108 | ১৮ মার্চ ২০১৬ ০৮:৫২705166
  • ইন জেনারাল বন্ধ কারখানা খোলা কিন্তু বেশীর ভাগ সময়েই মুশকিল, কারন ম্যানেজমেন্ট সরাসরি করাপশন না করে অন্য কারনে যদি কারখানাটা বন্ধ হয়ে যায় তাহলে সেটা খোলারও আর কারন থাকেনা। যেমন হিন্দমোটর, এই কারখানা বন্ধ হতোই কারন ম্যাক্রো ইকনমিক পরিস্থিতি পাল্টে গেছিল। ম্যানেজমেন্ট চুরি না করলেও বন্ধ হতো (অবশ্যই তাতে ম্যানেজমেন্টের দায় কমেনা)। তার কারন বাজারে যদি নতুন প্রোডাক্ট চলে আসে আর নতুন ট্রেন্ড শুরু হয়ে যায় তো পুরনো প্রোডাক্টের কারখানা বন্ধ হবেই। ইনভেস্টররাও পুরনো কারখানায় আর টাকা ঢালবে না। অ্যাম্বি যখন ফেল করল তখন থেকেই কারখানাটা বন্ধ হওয়া ছাড়া আর কোন অপশন ছিলনা। তাছাড়া পবতে শিল্প পরিবেশও কখনোই এমন ভালো কিছু ছিল না যে বড়ো শিল্পপতিরা সাহস করে এগোবে, বিশেষ করে যখন তামিল নাড়ু-মহারাষ্ট্র-গুজরাটের মতো ইনভেস্টর ফ্রেন্ডলি রাজ্য আছে। যেকোন রাক্যেই বন্ধ কারখানা আবার খুলেছে আর সফলভাবে চলছে এরকম উদাহরন কম। পবতে বন্ধ কারখানা খোলা, খুলে সফল হওয়ার সম্ভাবনা আরো কম।
  • S | 108.127.180.11 | ১৮ মার্চ ২০১৬ ০৮:৫৬705168
  • ঠিক ঐখানেই তো মুশকিল। প্রাইভেট পুঁজিতে শিল্প একটা আদ্যন্ত ক্যাপিটালিস্ট ব্যাপার। সেটাকে সোশালিজম দিয়ে ম্যানেজ করতে গেলে এই অবস্থাই হয়।

    যখন কোনো ক্যাপিটালিস্ট লাভজনক/ আধুনিকীকরণ করতে চাইছে না - তার মানে সে অন্য রাস্তা ধরে নিয়েছে। তার পক্ষে সেই অল্টারনেটিভ রাস্তাটাই বেশি লাভজনক। একজন ক্যাপিটালিস্ট শুধুমাত্র (এবং শুধুমাত্র) তার নিজের ওয়েল্থ ছাড়া কিচ্ছু বোঝেনা - এইটা আগে মাথায় ঢোকাতে হবে। তা কেন সে কোম্পানিকে লাভজনক করছে না, কেন সে গাড়ির কারখানার আধুনিকীকরণ করছে না - কারণ সেটা তার বেস্ট ইন্টারেস্ট নয়। সোজা গল্প। দেশে কোনো আইন নেই যেটা কাউকে তার নিজের স্বার্থকে জলান্জলি দিয়ে অন্যের স্বার্থ দেখার কথা বলে। সরকার যদি সেইরকম আইন বানায় তাহলে ক্যাপিটাল ফ্লাইট হবে। সেক্ষেত্রে ঐরকম শিল্পই আর তৈরী হবেনা। পৃথীবিতে হাজার রকমের ইনভেস্টমেন্ট অপুর্চুনিটি আছে, সেইগুলো থাকা সত্ত্বেও একজন ক্যাপিটালিস্ট তখনই লেবার ইন্টেনসিভ ইন্ডাস্ট্রিতে ইনভেস্ট করবে যদি সেই ইনভেস্টমেন্টটা তার "নিজের" বেস্ট ইন্টারেস্টে হয়। কোনো ইমোশান, দেশপ্রেম নেই।

    ফলে কেন পুরোনো কারখানা খুলছে না - কারণ শিল্পপতির ইন্টারেস্ট নেই। তাকে আইন দিয়ে বাঁধার চেস্টা করতে পারেন। কিন্তু আইন না থাকলে (বা আইনের রাজ না থাকলে) আন্দোলন করে (ইউনিয়ন নেতাদের পকেট ভর্তি আর কিছু পলিটিকাল মাইলেজ ছাড়া) কিস্যু হবেনা। বরন্চ এইসব করে উল্টে শিল্পপতিরই সুবিধা হয়ে যায়। কিন্তু আজকে পবে যদি দশ বিশটা কারখানা আরো থাকতো তাহলে ঐ একটা কারখানা বন্ধ হওয়ার জন্যে যে ইম্প্যাক্টটা পড়ছে সেইটা হতোনা।
  • dc | 132.164.182.108 | ১৮ মার্চ ২০১৬ ০৯:০০705169
  • এছাড়া যেকোন রাজ্যে বা যেকোন দেশে কোন কারখানা বিজনেস লাইফ সাইকল মেনে চালানো উচিত। একটা কারখানা বন্ধ হয়ে গেলে বেশীর ভাগ সময়েই কিন্তু সেটা আবার খোলার চেষ্টা করার বদলে নতুন কারখানা বা নতুন ইন্ডাস্ট্রি খোলার চেষ্টা করলে সফল হবার সম্ভাবনা বেশী।
  • pi | 24.139.209.3 | ১৮ মার্চ ২০১৬ ০৯:০২705170
  • বন্ধ কারখানা খোলা নিয়ে আন্দোলন বলতে ঐ জমিতে অন্য শিল্পের জন্যও আন্দোলন হয়েছে।

    একটা বহুফসলী জমি নিয়ে শিল্প তৈরি না হওয়া নিয়ে হাহাকার আর রাগের কিয়দংশও ওসবের পিছনে ব্যয়িত হতে দেখিনা কোথাও, তাই বলা।
  • dc | 132.164.182.108 | ১৮ মার্চ ২০১৬ ০৯:০৮705171
  • দেখুন পবর ওয়ার্ক এনভায়রনমেন্ট নিয়ে বাকি ভারতে প্রচন্ড নেগেটিভ পার্সেপশান আছে। আর এই পার্সেপশান একদিনে তৈরি হয়নি, বহু দশক ধরে তৈরি হয়েছে। বহুদিন ধরে পব থেকে ক্যাপিটাল ফ্লাইট হয়েছে, আর লাস্ট যে ইনসিডেন্টটা হলো তার পর কোন শিল্পপতি সাহস করে দশ হাজার কোটি টাকা ইনভেস্ট করতে এগিয়ে আসবে? বন্ধ কারখানার জমিতে অন্য শিল্প হলে তো ভালোই, কিন্তু সেই শিল্পটা বানাবে কে? আন্দোলন করে তো ইনভেস্টর আসেনা, সে নিজের গরজে আসে।
  • S | 108.127.180.11 | ১৮ মার্চ ২০১৬ ০৯:১৪705172
  • বন্ধ কারখানার জমিতে নতুন শিল্প অবশ্যই একটা ভায়াবেল অল্টারনেটিভ। কিন্তু সেক্ষেত্রে কতকগুলো অসুবিধে আছে। পুরোনো কারখানার মালিক যে দাম চাইবে সেই দাম কখনই নতুন কারখানার মালিক দেবেনা। কারণ সে চাইবে সস্তায় জমি - নইলে অন্যত্র কারখানা উঠিয়ে নিয়ে যাবে। কারণ পুঁজি আর কাজের ডিমান্ড বেশি সাপ্লাইয়ের থেকে।

    আর ঐ বহুফসলী জমিতে শিল্প না হওয়ায় পবের শিল্পের কি অবস্থা হয়েছে সেইটা দেখতেই পাচ্ছেন। আজকে পুঁজিবাদ ও পুঁজিবাদীদের কি অবস্থা সেইটা সম্বন্ধে ভালো আইডিয়া থাকলে বুঝতেন যে ঐ আন্দোলন করে কি বার্তা পৌঁছানো হয়েছে শিল্পপতিদের ঘরে। তখনো তো অনেক অল্টারনেটিভ আইডিয়া দেওয়া হয়েছিলো - কিন্তু না তখন তো সক্কলে কারখানার বিরুদ্ধে জান লাগিয়ে দিয়েছিলো। সেইটা যে পলিটিকালি মোটিভেটেড ছিলো সে সম্বন্ধে তো কোনো সন্দেহ নেই। এখন বিশ্ব রঙ্গ সন্মেলন করে কোনো লাভ নেই।
  • pi | 24.139.209.3 | ১৮ মার্চ ২০১৬ ০৯:১৬705173
  • এই সরকার নাকি বন্ধ কারখানার জমি নিয়ে কীসব করবে বলেছিল, করেওছে বলেছিল। সেই নিয়ে কোন আর প্রশ্ন উঠতে দেখিনা।
    নির্বাচনী প্রচারে একটা প্রশ্নোত্তর সেশন মাস্ট করা উচিত। সভার লোকজন প্রশ্ন করবেন ও সভার বক্তারা উত্তর দেবেন।
  • S | 108.127.180.11 | ১৮ মার্চ ২০১৬ ০৯:১৮705174
  • সেকি? টিভি ইন্টারভিউ থেকে উঠে চলে গেছিলেন। আর প্রকাশ্য সভায় প্রশ্ন করবে? যা শুনলাম লোকে নাকি মারত্মক ভয়ে আছে - তিনোদের লোক দেখলেই আলোচোনা পাল্টে ফেলছে।
  • dc | 132.164.182.108 | ১৮ মার্চ ২০১৬ ০৯:২১705175
  • তিনো সরকারের আবার প্রতিশ্রুতি, তার আবার প্রশ্নোত্তর :d

    সরি, আপনাকে আঘাত করার জন্য পোস্টটা না, হীরক রানীর সরকারকে যে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ভাবা যায় সেটার জন্য পোস্ট করলাম।
  • dc | 132.164.182.108 | ১৮ মার্চ ২০১৬ ০৯:৩১705176
  • যাই হোক, তিনো সরকার নিয়ে না ভেবেও বলি কোন সরকারই বন্ধ কারখানা চালু করতে সফল হবেনা কারন কারখানা চালানোটা সরকারের কাজই না। সরকার যদি বন্ধ কারখানার জমি নিয়ে সেটা অন্য ইনভেস্টরকে বিক্রি করে দেয় তাহলে কিছু হতে পারে। সেক্ষেত্রে ইচ্ছুক ইনভেস্টর দরকার, যা পবতে অতি বিরল। তবে যদি ইনভেস্টর জমি নিয়ে আবাসন বানাতে চায় কারন সেটাতেই তার প্রফিট তাতে কি আপত্তি সেটা বুঝছি না। বড়ো শহর হলে তো সেখানে সার্ভিস অপরচুনিটিও অনেক আসবে। আর পবতে ইন্ডাস্ট্রিয়াল এনভায়রনমেন্টএর যা অবস্থা তাতে অন্য কোন শিল্প বানাতে কোন ইনভেস্টর এগিয়ে আসবে বলেও তো মনে হয়না।
  • Arpan | 24.195.227.4 | ১৮ মার্চ ২০১৬ ১০:০৬705177
  • শান্তনুদার পোস্টটা লাইক করলাম।
  • dc | 132.164.182.108 | ১৮ মার্চ ২০১৬ ১০:১৯705179
  • শান্তনুবাবু যেগুলো উল্লেখ করেছেন সেগুলো তো বটেই, আরো অন্য অপরচুনিটিও তৈরি হওয়ার কথা।

    "অনেক ফ্ল্যাট, রাস্তা, পার্ক, শপিং মল" - এটা যদি হয় তাহলে উপার্জনের আরো অনেক রাস্তা খুলে যাবে বলে মনে হয়।
  • sm | 53.251.91.253 | ১৮ মার্চ ২০১৬ ১০:২২705180
  • আর লাস্ট যে ইনসিডেন্টটা হলো তার পর কোন শিল্পপতি সাহস করে দশ হাজার কোটি টাকা ইনভেস্ট করতে এগিয়ে আসবে?
    -- আসবে। ব্যাঙ্ক লোন দিলেই আসবে।বলবে, পব র মত দক্ষ কর্মী কোথাও নেই।কারণ শিল্পপতি জানে, লোন নিয়ে ফেরত না দিলেও ; তা নিয়ে কোনো আন্দোলন বা কেশ বাঁকা হবেনা।
    ---
    আর ঐ বহুফসলী জমিতে শিল্প না হওয়ায় পবের শিল্পের কি অবস্থা হয়েছে সেইটা দেখতেই পাচ্ছেন। আজকে পুঁজিবাদ ও পুঁজিবাদীদের কি অবস্থা সেইটা সম্বন্ধে ভালো আইডিয়া থাকলে বুঝতেন যে ঐ আন্দোলন করে কি বার্তা পৌঁছানো হয়েছে শিল্পপতিদের ঘরে।
    ---
    শিল্পপতির ঘরে কোনো বার্তাই ঢোকেনা। তারা যেখানে গুড়, সেখানেই মাছির মতন ভন ভন করবে। প্রসঙ্গত, বহুফসলি জমি তেও কারখানা করা যায়; যদি সেটা সরকারের খাস জমি হয় ও অধিগ্রহনের পরিমান অল্প হয়।
    সিঙ্গুরের কারখানা হবার সময়ই, সরকারের হাতে কলকাতা থেকে বেশি দুরে নয় এমন জায়গাতে প্রচুর খাস জমি ছিল।আর আপত্তি তা তুলেছিলেন, তদানীন্তন সরকারেরই ভূমি রাজস্ব মন্ত্রী।
    কিন্তু ওই যে বললাম; শিল্প নয় শিল্পপতি কে তুষ্ট করতে গিয়েই এই অবস্থা! এত হাজার হাজার লোকে জীবিকা ও বাস্তু চ্যুত হওয়া তো মুখের কথা নয়।

    আর ডিসির সঙ্গে একমত। বন্ধ কারখানার জমিতে আবাসন করাই যায়। যদি কলকাতা শহরের ভেতরে হয়; সেটার জমি বিক্রি করে; সেই টাকা দিয়ে অন্যত্র ইনভেস্ট করলে তো ভালই।
  • S | 108.127.180.11 | ১৮ মার্চ ২০১৬ ১০:৩০705181
  • ফ্ল্যাট বাড়ি বা হাউসিঙ্গ এই মুহুর্তে ইন্ডিয়ান ইকনমি যেখানে, সেখানে সলিউশন নয়। কারণ একজন লোক সাধারানতঃ ২০-৩০ বছরে একটা বাড়ি কেনে, অনেকে আরো কম ফ্রিকোয়েন্সিতে। আর এখন প্রপার্টি প্রাইসের একটা বড় অংশ (কোলকাতায় ৫০%) হোলো জমির দাম। আর অন্য শিল্প না থাকলে বাড়ি কিনবে কারা? অনাবাসীদের ভরসায় তো আর একটা এতোবড় ইন্ডাস্ট্রি চলবেনা। আর হাউসিঙ্গে যে গ্রোথটা দেখা যাচ্ছে সেটা হলো বিগত দুদশক ধরে সার্ভিস ইন্ডাস্ট্রির গ্রোথ আর লোয়ার ইন্টারেস্ট রেটের ফল, প্রপার্টি প্রাইস রাইজও আরেকটা কারণ। এর মধ্যে প্রথমটা কতদিন চলবে সন্দেহ আছে। ইন্টারেস্ট রেট হয়তো আরো কিছুটা কমবে। কিন্তু প্রপার্টি প্রাইস স্টেবিলাইজ্ড হতে শুরু করেছে। অতেব, হাউসিঙ্গ হয়তো আরো ৫-১০ বছর টানবে। তার পরে ডিমান্ড কমতে থাকবে।
  • S | 108.127.180.11 | ১৮ মার্চ ২০১৬ ১০:৩৫705182
  • পবে ঠিক কোন গুড় আছে সেইটা জানলে বাধিত হই। আর যেখানে এইধরনের আন্দোলন নামক খেলা হয় সেখানে শিল্প/ইনভেস্ট করলে রিস্ক বেশি সেই বার্তাই পৌঁছেছে।
  • dc | 132.164.182.108 | ১৮ মার্চ ২০১৬ ১০:৩৬705183
  • S ঠিকই, যেকোন ইন্ডাস্ট্রির বুম-বাস্ট সাইকেল থাকে, ম্যাক্রো ইকনমিক এনভায়রনমেন্ট থাকে। ক্যাশ ফ্লো একটা বিরাট বড়ো ফ্যাক্টর। তবে ঐ আরকি, পবতে অন্য কোন বড়ো ইন্ডাস্ট্রি তো হবার সম্ভাবনা নেই, আর এই টই খোলা হয়েছিল হিন্দমোটরে আবাসন তৈরি করা নিয়ে। তো আর কিছু হবার চান্স যেখানে নেই সেখানে আবাসনও যদি হয় তো এখনকার থেকে বেটার কিছু হবে, এটাই বলার। এমনও হতে পারে যে আবাসন চাইনা বলে আন্দোলন শুরু হলো, তারপর যদ্দিনে সেই আন্দোলন থামল তদ্দিনে হয়ত রিয়েল এসটেটে ইনভেস্ট করার মতো পরিস্থিতিও আর থাকলো না।
  • sm | 53.251.91.253 | ১৮ মার্চ ২০১৬ ১০:৪১705184
  • অনাবাসী রা ১০-১৫ পার্সেন্ট এর বেশি ফ্ল্যাট কেনেনা।অন্তত কলকাতায়।অন্য খদ্দের আছে। ভালো মতই আছে। মূলত ব্যাক মানি সাইফন করার ভালো রাস্তা হলো; শহরে ফ্ল্যাট কেনা। যতদিন ফ্ল্যাট বাড়ির দাম বাড়তে থাকবে, তত দিন সমস্যা নেই।
    দাম কমতে থাকলে; ইনদাস্ত্রী হুড় মুড়িয়ে পড়বে।
    তখন আবার অন্য গপ্প। সরকার কম সুদে ধার দেওয়ার বন্দোবস্ত করবে, আর বড় বড় প্রমোটার দের হাজার হাজার কোটি ব্যাঙ্ক ঋণ বসে বসে মুকুব করবে।
  • S | 108.127.180.11 | ১৮ মার্চ ২০১৬ ১০:৪৮705185
  • আমি কিন্তু যেটুকু শুনে এলাম অনাবাসীদেরই ভিড় বেশি। কোলকাতায় ব্ল্যাক মানির সংক্রমণ অপেক্ষাকৃত অনেক কম। আর ম্যাক্রো ইকনমির যা হাল শুনছি চারদিকে।

    (শোনা কথা) সম্প্রতি দিল্লীতে ডেভালাপাররা ফ্ল্যাট বিক্রি করছিলোনা দাম পড়ে আছে বলে। তখন তাদেরকে বলা হয়েছে যে দাম কমিয়েও সেলস বাড়াও - নইলে লোন ডিফল্ট হবে।
  • sm | 53.251.91.253 | ১৮ মার্চ ২০১৬ ১০:৫২705186
  • পবে ঠিক কোন গুড় আছে সেইটা জানলে বাধিত হই। আর যেখানে এইধরনের আন্দোলন নামক খেলা হয় সেখানে শিল্প/ইনভেস্ট করলে রিস্ক বেশি সেই বার্তাই পৌঁছেছে।
    ----
    ধরুন, জিন্দাল দের স্টিল প্ল্যান্ট। জলের দরে কয়েক হাজার একর জমি, সুলভে কয়লা ও পার্শ্ববর্তী রাজ্যের লোহা। এগুলো ছিল গুড়। কিন্তু গুড়ের কলসি ফুটো হতেই; ৩৫ হাজার কোটি ইনভেস্টমেন্ট এর গপ্প আর নেই।
    JSW's project in Bengal was allocated three coal mines, a coking coal and two non-coking coal mines, through the state dispensation route. But these were de-allocated, in accordance with a Supreme Court order.
    সিঙ্গুরেও টাকার জলের দরে হাজার একর লিজ পেতে চলেছিল।
    ইফসিস জমি কিনেছে বটে। কিন্তু বর্তমান বাজার মূল্য অনেক বেশি। তাদের চাই সেজ নামক গুড়।
    ডানলপ, জেসপের জমি ও এক ধরনের গুড়।
    সুতরাং গুড় পোচ্চুর আছে। দেখে শুনে বেছে নিলেই হলো।
  • S | 108.127.180.11 | ১৮ মার্চ ২০১৬ ১০:৫৪705187
  • এইগুলো গুজরাতে নেই?
  • sm | 53.251.91.253 | ১৮ মার্চ ২০১৬ ১১:১৭705188
  • আছে তো। আদানিরা জলের দরে হাজার হাজার একর জমি পেয়েছিল। হয়তো কয়লা খনির গপ্পটা নেই। ওদের তো কলকাতার মত বড় শহর নেই। তাই নিউ টাউন বা সল্লেকের মতন দামী জমির দামী গুড় নেই। কমদামী গুড় আছে।
    তবে বুলেট ট্রেন হলে, ইম্পর্টেন্স বেড়ে যাবে বহুগুন।
  • S | 108.127.180.11 | ১৮ মার্চ ২০১৬ ১১:৩৬705190
  • এই অভাগার দেশের সর্বত্রই গুড়। বাইরের কথা নাহয় নাই বা বললাম। অতেব শিল্প চাইলে ডীল সুইটেন্ড করতেই হয়। নইলে সক্কলে ওঁত পেতে আছে লুফে নেওয়ার জন্যে। আর এখন যা অবস্থা পবের অন্তত চুজ করার জায়্গাই নেই। আনলেস কারোর মনে হয় যে বেসরকারি শিল্পের প্রয়োজনই নেই। সেক্ষেত্রে বেসরকারি শিল্পের লেবারের হাল খারাপ হওয়াটাকেই মেনে নিতে হবে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খারাপ-ভাল মতামত দিন