এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • ক্রিকেটের গল্প

    avi
    অন্যান্য | ০২ সেপ্টেম্বর ২০১৬ | ৫৩০৫ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Ranjan Roy | ০৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২১:০৬718462
  • রোবু,
    সাদাকালো টিভির দিনে দুরদর্শনে কোন কমেডিয়ানের ( সতীশ পদবি মনে পড়ছে না; ভালো অভিনেতা) এক মহিলার সঙ্গে আলাপচারিতাঃ
    মহিলাঃ আজ বোধহয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের সঙ্গে ম্যাচ?
    সতীশঃ না, না। পাকিস্তানের সঙ্গে।
    মহিলাঃ ধ্যেৎ, সব কালো কালো প্লেয়ার দেখাচ্ছে তো!
    সঃ আপনার টিভিটা সাদা-কালো যে।
    মহিলাঃ এই খেলায় সবচেয়ে দুর্দশা হয় আম্পায়ারদের।
    সঃ কেন? কেন?
    মঃ বেচারারা সারাদিন মাঠে দাঁড়িয়ে থাকে, বাথরুম পেলেও যেতে পারে না। ওরা একটা আঙ্গুল তোলে, মানে আমার ইয়ে পেয়েছে। কিন্তু ওকে পারমিশন দেওয়া হয় না। বদলে একজন ব্যাটসম্যান চলে যায়। ও দুহাতে না না করে। পাবলিক তালি বাজায়। শেষে ও মরিয়া হয়ে দুহাত মাথার উপরে তুলে সবার ধ্যানাকর্ষণ করে। কেউ দয়া করে না, পাবলিক ওর দুর্দশা দেখে খুশি হয়ে উঠে দাঁড়ায়, হাততালি দেয়।
    সঃ ম্যাডাম, আপনি ক্রিকেটের কিছু বোঝেন না। এগুলো আপনাদের খেলা নয়, পুরুষদের।
    মঃ বাজে কথা। ক্রিকেট পুরোপুরি মেয়েদের খেলা।।
    সঃ বললেই হল?
    মঃ আরে , ফিল্ডিং এর পজিশন গুলো দেখুন না! ফাইন লেগ, শর্ট লেগ, ডিপ ফাইন লেগ, কভার , এক্স্ট্রা কভার, স্লিপ,! এর পরেও বলবেন ক্রিকেট মেয়েদের খেলা নয়?

    এত ভাট বকা শোনার পর টিভি বন্ধ করে দিলাম।
  • Robu | 11.39.57.58 | ০৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২১:৩১718463
  • সতীশ শাহ হবেন। কী বাজে স্ক্রিপ্ট!
  • Ranjan Roy | ০৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২২:১৯718464
  • হ্যাঁ, একেবারে ভাট স্ক্রিপ্ট!
  • aranya | 83.197.98.233 | ০৪ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৮:৩৩718466
  • মতি নন্দী-র 'দ্বিতীয় ইনিংসের পর'-এ একজন বুড়ো ব্যাটসম্যানের গল্প আছে -রামিন্দর
    ভাল লেগেছিল
  • paps | 125.187.50.231 | ০৪ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১১:৪৯718467
  • Conversation between two friends:
    A: do you know the difference between Mens cricket and womens cricket?
    B: It's pretty apparent, mate. There is a short leg between two long legs in mens cricket while there is a deep gully in between two fine legs in the womens version.
  • Bhagidaar | 34.49.119.28 | ০৪ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১১:৫৫718468
  • জবান সম্ভালকে বোলে একটা সিরিয়াল হোত না? সেখানে একদিন ক্লাসের টপিক হল ক্রিকেট।
    এক স্টুডেন্ট ফিল্ডিং পোজিশান বলছেঃ ফিস্‌ল, ঢক্কন, ছোটি টাং, সুন্দর গেহরি টাং!
  • Ranjan Roy | ০৪ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১২:০৪718469
  • ভাগীদার,
    শেষেরটা কি ডিপ ফাইন লেগ?
    তুলনীয়, মিস্‌আন্ডারস্ট্যান্ডিং এর হিন্দি
    = কুমারী মেয়ে নীচে দাঁড়িয়ে!
  • paps | 125.187.50.47 | ০৪ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১২:০৭718470
  • আমি এক্জন নিপা। উপরের ক্রিকেট জোক টা বলার লোভ সম্বরণ কর্তে পার লাম না। খুব অসইব্য এই জোক টা বলে ব্রিটিশ কোলিগ দের থেকে বেশ বাহ বা পেয়েছিলাম। আশা করি গুরুরা আমার এই অসভ্যতা মাফ করে দেবেন।
  • Ranjan Roy | ০৪ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১২:১৩718472
  • নিশ্চিন্ত থাকুন।
    গুরুর চন্ডালেরা বৃটিশদের থেকেও বেশি অসইব্য!!
  • Bhagidaar | 34.49.119.28 | ০৪ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১২:৩৭718473
  • রাইট! হয়ত গেহরি সুন্দর টাং ই ছিল, এদ্দিন পর আর মনে নেই
  • Ranjan Roy | ০৪ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১২:৪৫718474
  • আরে কী হল?
    সবাই কোমর বেঁধে টই খুললেন চমৎকার সব ক্রিকেটীয় গল্প শোনাবেন বলে? এমন চুপ মেরে গেলেন কেন? শুরু হতে না হতেই এমন নেতিয়ে পড়ল এই টই? কেন?
    আরে কোলকাতার ফেবারিট সেলিম দুরানী (ব্যাট ও বলের রানী) নিয়ে কিছু হোক। পতৌদিকে নিয়েও। যাঁর আগে ভারতে ফিল্ডিং এর মান যা তা ছিল।
    সম্ভবতঃ ১৯৬০ এর মাথায় ইংল্যান্ডে গায়কোয়াড়ের নেতৃত্বে যে টিম গেছল তার ফিল্ডিং দেখে বৃটিশ পেপারগুলো লিখেছিল ভারতের ফিল্ডারদের মাঠে পাগলা ষাঁড় নামিয়ে প্র্যাকটিস করানো উচিত।
    সেই সময় ইংল্যান্ডের ক্যাপ্টেন পিটার মে। দলে টেড ডেক্স্টার, কলিন কাউড্রে, উইকেট কীপার -ব্যাটসম্যান গডফ্রে ইভান্স। বোলিং এ ব্রায়ান স্ট্যাথাম, ফ্রেডি ট্রুম্যান ও পড়তি ফর্মের ফ্রাংক টাইসন।
    ভারতের অবস্থা দেখে পত্রিকাগুলো লিখল এদের সঙ্গে পাঁচদিন টেস্ট কেহ্লার কোন মানে নেই, তিনদিন যথেষ্ট। এদের মধ্যে উজ্বল উদ্ধার--পলি উমরিগড়--ব্যাটিং , বোলিং ও ফিল্ডিং। আন-অফিসিয়াল ক্যাপ্টেনসি ও।
    যোগ্য সম্মান পেলেন না।
  • avi | 37.63.190.190 | ০৪ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২৩:৫৭718475
  • ফিল্ডিং গুরুত্ব পাওয়ার ফলে অনেক পরিবর্তন এসেছে ক্রিকেটে। শচীন-ব্র‍্যাডম্যান জাতীয় টাইমপাস আলোচনার মাঝে কে একজন বলেছিলেন যে আগেকার যুগে ব্যাটসম্যান ভালো একটা গ্যাপ খুঁজে শট নিলে পাশের ফিল্ডার দাঁড়িয়ে হাততালি দিতেন, এখন সেখানে চেজ করে নিশ্চিত চারটাকে দুই বা তিনে নামিয়ে আসেন। তবে আউটফিল্ড ব্যাপারটাকে লেভেল করে দিয়েছে। ফিল্ডিং আর রানিং বিটুইন দ্য উইকেটস প্লেয়ারদের ফিটনেস অনেক বাড়িয়ে দিয়েছে গড়পরতায়। ফলে ভারী চেহারার এলিগ্যান্ট ক্রিকেটার আর পাবেন না। রণতুঙ্গা, ইনজামাম, ওয়ার্ন থেকে হালের রাইডার বা হেরাথ গত ২০-২৫ বছরে উজ্জ্বল ব্যতিক্রম হয়েই রইলো। আমার বিশ্বাস ২৫ বছর আগে এলে রোহিত শর্মা ভারতের ইনজামাম হতেন, চেহারাতেও। একরকম প্রমিস, ক্লাস, এফর্টলেস অ্যাটিটিউড।
    ভালো কথা, ওই অবসর নেওয়া তারাদের নিয়ে যে একটা টুর্নামেন্ট হল কদিন আগে, সব লেজেন্ডারি খেলোয়াড় এবং অজিত আগরকরকে নিয়ে, ওতে জন্টি রোডসের ব্যাটিং দেখে হুব্বা হয়ে গেলাম। কে বলবে বছর পনেরো আগে রিটায়ার করেছে! আল্টিমেট ফিটনেস!
  • avi | 37.63.190.190 | ০৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০০:২৪718476
  • ২০০৪-০৭ সময়ে আমি বিশ্বাস করতাম বিশ্বের সেরা ব্যাটসম্যান শচীন হতে পারেন, কিন্তু ভারতের সেরা ব্যাটসম্যান রাহুল দ্রাবিড়। সেদিন রাহুলের একটা বড় ইন্টারভিউ দেখছিলাম, ২০০১ ইডেন টেস্ট নিয়ে। রাহুলকে জিজ্ঞেস করা হল, উল্টোদিকে লক্ষ্মণের ব্যাটিং না হয়ে যদি আরেকজন রাহুল দ্রাবিড় থাকতেন, ওনার পক্ষে অ্যাডজাস্ট করা বেশি সুবিধার হত কি না। রাহুল বলেছিলেন, সেটা হত, কিন্তু স্কোরবোর্ডে রান যোগ হত না। রাহুল নিজের সীমাবদ্ধতা নিয়ে ভালো ওয়াকিবহাল ছিলেন, সেগুলো নিয়ে প্রচুর খেটে সামলেও নিয়েছেন অনেকটাই। ইনোভেশনের চেষ্টাও করে গেছেন বরাবর। জিম্বাবোয়ের সাথে একটা খেজুরে ওয়ান ডে ম্যাচ হয়েছিল, যাতে ডগলাস মেরিলিয়ার নামে এক ঝড় বয়ে যায় প্রথম ইনিংসের শেষ কয়েক ওভারে। অফস্টাম্পের বাইরে শাফল করে স্কুপ করে কিপারের মাথার ওপর দিয়ে গলানো চারগুলোর কোনো উত্তর ছিল না আমাদের বোলারদের কাছে, আকস্মিকতায় সবাই থ। ভারতের ব্যাটিং-এর সময় তাৎক্ষণিকভাবে ওই শটের নমুনা দেখানোর চেষ্টা করেন দ্রাবিড়। ফলপ্রসূ হয় নি, কিন্তু মাথায় এসেছিল দ্রাবিড় মানে সবটাই অর্থোডক্স নয়।
    কোথায় হয়েছিল মনে নেই, কিউয়িদের সাথে টেস্ট হচ্ছে। শচীন দ্রাবিড় ক্রিজে, উল্লাট রিভার্স করাচ্ছেন ক্রিস কেয়ার্নস সিম হাইড করে। দ্রাবিড় বিট হলেন বেশ কয়েকবার। ওভারের শেষে গুটিগুটি এগিয়ে এসে শচীন জানালেন, নন স্ট্রাইকারস এন্ড থেকে কেয়ার্নসের হাত বেটার দেখা যাচ্ছে। তাই দেখে শচীন যদি সিগন্যাল পাঠান তাঁর বুদ্ধি বিবেচনা অনুসারে তো কেমন হয়। এরপর দেখা গেল, বোলার দৌড় শুরু করার পর নন-স্ট্রাইকার ঘুরে বোলার দেখছেন, আর ব্যাটসম্যান তাকিয়ে আছেন নন-স্ট্রাইকারের হাতের ব্যাটের দিকে। যেদিকে ব্যাট, বল সেদিকে বাঁকার চান্স। আর ব্যাট দুহাতে ধরা মানে ঠিক বোঝা যাচ্ছে না। তো, হঠাৎ কেয়ার্নস আর ফ্লেমিং আবিষ্কার করলেন, এখন আর কেউ বিট হচ্ছেন না, বরং নিয়মিত চার গলছে। হাসতে হাসতে বলছিলেন শচীন, সন্দেহের চোখে মাঝে মাঝেই জরিপ করে নিচ্ছিলেন কেয়ার্নস, কয়েক ওভার পরেই সরিয়ে নেওয়া হয়।
  • sch | 55.251.235.186 | ০৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০০:৪৮718477
  • আপনিও দ্রাভিড় ফ্যান অভি?
  • Robu | 11.39.36.131 | ০৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৮:২২718478
  • আমিও। আজহারের পরে ঃ-)
  • avi | 37.63.189.116 | ০৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৮:২৩718479
  • ইয়েস স্যর। :-))
  • sch | 55.251.235.186 | ০৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৮:৩০718480
  • ভালো লাগল। নিজেকে কম একা লাগবে। ড্রাবিড় মানে তো শুধু ক্রিকেট না - কমিটমেন্ট, ডেদিকেশান - একটা আর্ট অফ লিভিং ( রবিদা রিলেটেড না)
  • dc | 132.164.52.184 | ০৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৮:৩৮718481
  • রাহুল দ্রাবিড় আর লক্ষনের ইডেনের ইনিংস কেউ মাঠে গিয়ে দেখেছিলেন? দেখে থাকলে ওটা নিয়ে একটা গপ্পো হয়ে যাক।
  • cb | 192.70.27.205 | ০৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৮:৪৭718483
  • পুরোটাই ছিলাম, কিন্তু কাল লিখব। অফিস থেকে :-)

    আপাতত বাড়ি থেকে লোকজন আসায় বড়ই আনন্দিত
  • dc | 132.164.52.184 | ০৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৮:৫৫718484
  • বাঃ খুব ভালো হয় তাহলে।
  • sch | 132.160.114.140 | ০৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১০:১৭718485
  • অন্য খানে অন্য ভাবে আলোচনাতে কথাটা উঠেছিল। এখানে আরেকবার বলি। একজস্নপিন আর পেস কমপ্লিট ব্যাটসমানের মনে হয় স্পিন আর পেস দুটো খেলারই সমান দক্ষতা থাকা দরকার। অস্ট্রেলিয়ার যে সব কিংবদন্তী ব্যাটাররা সাব কন্টিনেন্টে ধেড়িয়েছেন তাদের মনে হয় ওই প্রথম পাঁচ টাঁচে রাখা যাবে না।
    জাস্ট কৌতুহল - ভিভের সময় ভালো স্পিনার কে কে ছিলেন। আমি আন্ডারউড আর কাদিরের নাম মনে করতে পারছি। বেদী প্রসন্ন জুটীর সাথে ভিভের কি মোলাকাত হয়েছে?
  • cb | 192.70.27.205 | ০৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১০:২১718486
  • চন্দ্র ছিলেন মনে হয়
  • dc | 132.164.52.184 | ০৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১০:৩১718487
  • মডার্ন পিরিয়ডে পেস আর স্পিন সমান ভালো খেলতো এরকম নাম মনে আসছে গাভাসকার আর শচীনের। তবে গাভাসকার যে কোয়ালিটি অফ বোলিং ফেস করেছে আর যেরকম ম্যাচ কন্ডিশনে, অন্তত পেস, শচীন বোধায় সেই কোয়ালিটি ফেস করেনি। তবে শচীন ওয়ার্নকে ফেস করেছে, আর ফিলিডিংও গাভাসকারের সময়ের থেকে ইমপ্রুভ করেছিল।
  • cb | 192.70.27.205 | ০৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১০:৪৪718488
  • লারা লারা, ২ টৈ অসা খেলত। স্পিন টা বেশ দারুণ খেলত। চন্দ্রপল ও ইন্ডিয়াকে কিছু ভুগিয়েছে
  • dc | 132.164.52.184 | ০৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১০:৫০718489
  • লারার নাম মনে ছিল। আমার পার্সেপশান এরকম, শচীন ওয়ার্নকে বেশী ভালো সামলেছে আর লারা মুরলীকে। কিন্তু পেস আর স্পিন দুটোই সমান দক্ষতায় সামলেছে কি, গাভাসকার আর শচীনের লেভেলে? এই নিয়ে আলোচনা হোক।
  • dc | 132.164.52.184 | ০৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১০:৫৪718490
  • আর লম্বা ইনিংস খেলার ব্যাপারে লারা অবশ্যই এগিয়ে থাকবে। তবে আরো কিছ্য ফ্যাক্টরও তো আছে।
  • | 213.132.214.86 | ০৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১১:০৮718491
  • আমি গাভাসকারের অন্ধ ভক্ত। গাভাসকার তাঁর সময়ের সমস্ত সেরা বোলার দের দক্ষতার সঙ্গে সামলেছেন। একমাত্র লিলি বাদে । কয়েক টা নামঃ-

    ওয়েস্ট ইন্ডিজঃ-
    -----------------
    মাইকেল হোল্ডিং
    অ্যান্ডি রবার্ট্স
    জুয়েল গার্নার
    হোল্ডার
    সোনি রামধীন
    ভ্যালেন্টাইন

    লাস্ট দুজন কে খুব বেশী খেলেন নি মনে হয়।

    ইংল্যান্ড
    -------------
    জন স্নো
    বব উইলিস
    ইয়ান বথাম
    ডেরেক আন্ডারউড

    অষ্ট্রেলিয়া
    -----------------
    জেফ টমসন
    ম্যাসি

    পাকিস্তান
    --------------
    ইমরান খান
    সফররাজ নওয়াজ

    আরো অ্যাড হোক।
  • dc | 132.164.52.184 | ০৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১১:১৩718492
  • গাভাসকার মনে হয় এখনো অবধি ক্রিকেটের সেরা টেস্ট ওপেনার। একজন প্লেয়ার কতোটা গ্রেট সেই নিয়ে কিছু আলোচনা হচ্ছিল, তার আরেকটা প্যারামিটার বোধায় সেই প্লেয়ারকে তাঁর অপোনেন্টরা কতোটা সমীহ করতেন। সেদিক দিয়েও, গাভাসকার সম্বন্ধে রিচার্ডস এর এই উক্তিটি স্মরনীয় - ইট ডাজন্ট ম্যাটার হোয়েদার ই কাম অ্যাট ওয়ান, টু অর থ্রি ম্যান, দ্য স্কোর ইজ অলওয়েজ জিরো। গাভাসকার ক্যারিবিয়ানে অসম্ভব জনপ্রিয় হয়েছিলেন ওদের পেস ট্রায়োকে সামলানোর জন্য।
  • | 213.132.214.86 | ০৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১১:১৬718494
  • ইয়েস ক্যালিপসো বাঁধা হয়েছিল।

    আর ১৪ টা সেঞ্চুরি ওদের বিরুদ্ধে। জাস্ট টু গুড।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। সুচিন্তিত প্রতিক্রিয়া দিন