এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • বুলবুলভাজা  গপ্পো

  • সাত্তার সাহেব এবং একটি সবুজ ঝাঁকড়া আম গাছের নির্দিষ্ট কিছু দুঃখ

    মুরাদুল ইসলাম লেখকের গ্রাহক হোন
    গপ্পো | ২৪ অক্টোবর ২০১৫ | ১৮৫৯ বার পঠিত
  • আব্দুস সাত্তার সাহেবের জীবন যদি আমরা খুব ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করি তাহলে আমরা দেখতে পাবো তিনি একজন সফল মানুষ। বর্তমান সমাজে সফল মানুষের যে সংজ্ঞা দাঁড় করানো হয়েছে তার সাথে খাপে খাপ মিলে যায় আব্দুস সাত্তার সাহেবের জীবন কিন্তু তবুও যদি খুব ভালোভাবে, একান্ত নিবিড়ভাবে সাত্তার সাহেবকে দেখা যায়, যেমন তিনি যখন খুব একা থাকেন এবং একা একা কোন কারনে হেসে উঠেন, সেই দুর্বল মুহুর্তে আমরা যদি হুট করে তার ভিতরে প্রবেশ করি তাহলে দেখতে পাবো যে হাসিখুশি চেহারার সফল মানুষ হিসেবে পরিচিত সাত্তার সাহেবের ভিতরে রয়েছে এক বিশাল শূন্যতা। সেই শূন্যতাকে সংজ্ঞায়িত করার মত কোন ভাষা আমাদের জানা নেই কিন্তু যেহেতু আমরা এখানে সাত্তার সাহেবকে নিয়ে কথা বলছি তাই তার ভেতরের যে শূন্যতা আমরা দেখতে পেয়েছি তা যেকোন ভাবে প্রকাশ করা আমাদের দায়িত্ব এবং সে দায়িত্বের প্রতি পূর্ণ সম্মান জানিয়ে আমরা বলতে চাই যে সাত্তার সাহেবের ভিতরের যে শূন্যতা তাকে কেবল বেজোড় সংখ্যক সদস্য বিশিষ্ট পায়রার ঝাঁকের সাথে তুলনা দেয়া যায়। অথবা সাত্তার সাহেবের ভিতরের শূন্যতা হয়ত আরো বেশি যা এক পৃথিবী অথবা দুই পৃথিবী পায়রা দিয়েও পরিমাপ করা সম্ভব না।


    কোন একটি জায়গায় গুপ্তধন পাওয়ার কথা থাকলে এবং সেখানে গুপ্তধন খুঁজে পেলে মানুষেরা বিস্মিত হয় না কিন্তু বিস্মিত হয় যদি এমন কোথাও গুপ্তধন খুঁজে পাওয়া যায় যেখানে গুপ্তধন পাওয়ার কথা ছিল না। ঠিক তেমনি সাত্তার সাহেবের ভিতরে এই যে গাঢ় এবং আদিগন্ত বিস্তৃত বিশাল শূন্যতা তা আমাদের কাছে পুরোপুরি অপ্রত্যাশিত ছিল সুতরাং আমরা এতে বিস্মিত হলাম এবং সাত্তার সাহেবকে সরাসরি প্রশ্ন করে বসলাম, “সাত্তার সাহেব, আপনার ভিতরে এই যে বিশাল শূন্যতা একে আপনি কীভাবে বিশ্লেষণ করবেন?”


    সাত্তার সাহেব আমাদের প্রশ্ন শোনে অবাক হয়ে তাকালেন। তারপর সামান্য সময় নিয়ে গাঢ় কন্ঠে বললেন,  “আপনাদের কী মনে হয়?”


    আমরা হতাশ মুখে সাত্তার সাহেবকে জানালাম যে আমাদের কোন কিছু মনে হয় না। এইরকম শূন্যতার সাথে আমরা পরিচিত নই। আমরা যেইসব আকাশ এবং রূপকথার গল্প বলি ও লিখি তাতে এত বিশাল শূন্যতা কখনো ছিল না এবং ভবিষ্যতেও কখনো থাকবে না এর বন্দোবস্ত করা আছে। সুতরাং এই শূন্যতা আমাদের অপরিচিত এবং এ সম্পর্কিত বিষয় আসয় বিষয়ে আমরা “আন ইজি” ফিল করি।


    সাত্তার সাহেব সিগারেট ধরালেন। তার সিগারেট টানার দৃশ্য চমৎকার। তিনি ফিল্মে দেখা আল পাচিনো অথবা রবার্ট ডি নীরোর মত সিগারেটে কয়েকটা লম্বা টান দিয়ে বললেন, “তাহলে তোমরা তো মূল জিনিসটাই জানো না!”


    আমরা না জানায় লজ্জিত হলাম। আমরা বুঝতে পারলাম সাত্তার সাহেব আমাদের এই না জানায় আহত হয়েছেন এবং হয়ত সে কারনেই তিনি আমাদের সম্বোধনের ক্ষেত্রে আপনি থেকে সরে এসে তুমি করে বলছেন। আমরা আমাদের আপনি অবস্থান হারানোতে দুঃখ পেলাম এবং বললাম, “আপনি ভুল করছেন। আমাদের কাছে এই জিনিসটা আসলে মূল ব্যাপার না। এটি আমাদের জীবনের সাথে সম্পূর্ন অপ্রাসঙ্গিক।”


    সাত্তার সাহেব বললেন, “হুম! আচ্ছা বল তো দেখি আমার ভেতরের শূন্যতাকে দেখে তোমাদের কী মনে হয়েছিল?” 


    আমরা বললাম, “আমাদের মনে হয়েছিল এ শূন্যতা ভাষায় প্রকাশ করা সম্ভব না। তবুও আমরা চেষ্টা করেছিলাম এই শূন্যতাকে বেজোড় সংখ্যক সদস্য বিশিষ্ট পায়রার ঝাঁকের সাথে তুলনা দিয়ে প্রকাশ করতে। তবে আমাদের পরক্ষনেই মনে হয়েছিল এক বা দুই পৃথিবী পায়রাতেও হয়ত আপনার শূন্যতার পরিমাপ হবে না।”


    সাত্তার সাহেব সামান্য শব্দহীন হাসি হাসলেন। আমাদের জিজ্ঞেস করলেন, ‘পায়রা সম্পর্কিত তোমাদের নিজস্ব চিন্তাভাবনা কী?”


    আমরা হঠাৎ এই প্রশ্নে বিভ্রান্ত হয়ে গেলাম। আমরা কোন উত্তর দিতে পারলাম না। এবং এক পর্যায়ে বললাম,” ক্ষমা করবেন। আমাদের পায়রা সম্পর্কিত নিজস্ব কোন চিন্তাভাবনা নেই।”


    সাত্তার সাহেব তার সিগারেটে শেষ টান দিয়ে তা ফেলে দিলেন এবং ধোঁয়া ছাড়তে ছাড়তে আমাদের দিকে তাকিয়ে বললেন, “পায়রা হচ্ছে পৃথিবীর আত্মার প্রতিচ্ছবি। প্রতিটি পায়রা আসলে পৃথিবীর আত্মার এক একটি অংশ। মানুষের জীবনের সাথে নিবিড়ভাবে জড়িয়ে আছে পায়রাদের জীবন। প্রতিটি মানুষের আত্মা আসলে এক একটি পায়রা অথবা কোন এক পায়রার প্রতিচ্ছবি যা পৃথিবীতে বসবাসরত এবং আকাশে উড্ডয়নরত অনেক অনেক পায়রার প্রভাবে প্রভাবান্বিত। এইসব পায়রাযুক্ত জীবন হয়ত যাপনকারী ব্যক্তি অনুভব করতে পারে না কিন্তু কারো অনুভব করা কিংবা না করার উপরে পৃথিবীর অমোঘ সত্যগুলোর কিছু আসে যায় না।”


    “পায়রাসংশ্লিষ্ট জীবনের বিভিন্ন ফাঁক ফোকড়ে লুকিয়ে থাকা অজস্র গল্পমন্ডলী দিয়েই পৃথিবীর তাবত ইতিহাস।


    তোমরা কি আমার কথা বুঝতে পারলে?”


    সাত্তার সাহেব আমাদের প্রশ্ন করলেন। কিন্তু আমরা তার কথায় পুরো বিভ্রান্ত হয়ে গেছি। পায়রাদের ব্যাপারে তার কথাগুলো সত্য হলে আমরা তার ভিতরের শূন্যতাকে এক অর্থে পৃথিবীর শূন্যতাই বলেছি। কিন্তু আব্দুস সাত্তার একজন সামান্য মানুষ। তার ভিতরে কেন পৃথিবীর শূন্যতা জমা হবে? আমরা এর কোন ব্যাখ্যা খুজে পাচ্ছিলাম না। এই না পাওয়া ব্যাখ্যাতীত জিনিস আমাদের শরীর বেয়ে উঠছিল লাল পিপড়ার মত এবং তাদের তীক্ষ্ণ দাঁত দিয়ে আমাদের বিদ্ধ করে যাচ্ছিল অবিরত। আমাদের কাছে ব্যাপারটা  অসহনীয় হয়ে দাঁড়াল এবং আমরা আমাদের সমস্ত শক্তি একত্রিত করে দেখতে চাইলাম আসলে সাত্তার সাহেবের ভিতরের এই যে বিশাল শুন্যতা এর কারণ কি এবং উৎসই বা কী।


    আমরা যেহেতু আর কথাবার্তার দিকে যাচ্ছিলাম না সুতরাং সাত্তার সাহেব কোন কথা বললেন না। তার চোখ ঘোলাটে হয়ে আসল। মনে হল যেকোন সময় তিনি পড়ে যাবেন। আমাদের শক্তিও কমে আসছিল। যেকোন সময় আমাদেরও চলে যেতে হবে সুতরাং সর্বশক্তি দিয়ে আমরা সাত্তার সাহেবের চোখের দিকে তাকালাম। তার ঘোলাটে চোখে একের পর এক দৃশ্য চলে আসছে। সাত্তার সাহেব তার গত জীবনকে দেখে নিচ্ছেন এক পলকে। আমরাও আমাদের শক্তি ব্যবহার করে দেখতে শুরু করলাম কারন আমাদের ভিতর তখন আগ্রহ প্রবল সাত্তার সাহেবের ভিতরের শূন্যতার কারন জানার।


    আমরা দেখতে পেলাম ছোট একটি সাজানো বাড়ি, মানুষের হৈ হুল্লোড়,গরুর গাড়িতে বোঝাই করা হচ্ছে জিনিসপত্র এবং কাপড় চোপড়। আমরা বুঝতে পারলাম এই ঘরের লোকেরা এবং আশপাশের ঘরের লোকেরা অতি দ্রুত কোথাও চলে যাবার প্রস্তুতি নিচ্ছে।


    বিকেলের ম্লান আলো, অনেক অনেক মানুষ, কিন্তু আমাদের চোখ খুজতে লাগল সাত্তার সাহেব কে, কারণ তিনিই আমাদের সাবজেক্ট। আমাদের কৌশলী চোখ বিভিন্নভাবে প্রায় সব জায়গায় তার খোজ করতে লাগল। কিন্তু আশ্চর্যজনক হলেও সত্য আমরা তাকে দেখতে পেলাম না এবং বুঝতে পারলাম যেসব মানুষ জড়ো হয়েছেন বাড়ি ত্যাগ করে অন্যত্র চলে যাবার জন্য তারাও সাত্তার সাহেবকে খুঁজে পাচ্ছেন না। আমরা অবাক হলাম এই ভেবে যে সাত্তার সাহেব কি আমাদের বোকা বানালেন! খানিকক্ষণ পড়ে আমরা শুনতে পেলাম, বাড়ির কর্তা চিৎকার করে ডাকছেন, “সাত্তার, সাত্তার! ছেলেটা গেল কোথায়!”


    আমরা তার কন্ঠ শোনে বুঝলাম তিনি সাত্তার সাহেবের বাবা। কন্ঠ শোনে এই বুঝার ক্ষমতা আমাদের দেয়া হয়েছে। 


    সাত্তার সাহেবের ভাইয়েরা, তার মা এবং বোনেরা সহ সবাই তার খোজ করতে লাগলেন। আমরাও ঘটনাক্রমে ঘটনার মধ্যে ঢুকে গেলাম এবং সাত্তার সাহেবের খোজ করতে লাগলাম।


    আমরা এক পর্যায়ে কৌতুহলের বশে সাত্তার সাহেবকে খোজতে খোজতে তার ছোট বোনকে জিজ্ঞেস করলাম, “আচ্ছা আপনারা কোথায় যাচ্ছেন?”


    সাত্তার সাহেবের ছোট বোন আমাদের দিকে না তাকিয়েই বললেন, “দাঙ্গা লেগেছে। আমরা বাংলাদেশে চলে যাচ্ছি। ওখান থেকে হিন্দুরা আসছে এখানে।”


    ঠিক তখন আমরা দেখতে পেলাম সাত্তার সাহেবের বাবা একটা ঝাঁকড়া আম গাছের নিচে দাঁড়িয়ে বলছেন, “নাম, বলছি, নাম।”


    এক বালক নেমে এল একটু পড়ে।


    আমরা চিনতে পারলাম ইনিই সাত্তার সাহেব। তবে তখন তার বাল্যকাল। 


    সাত্তার সাহেবের বাবা তাকে ঠাশ ঠাশ করে দুটি চড় মারলেন এবং হাত ধরে টেনে গাড়ির দিকে টেনে নিলেন।


    আর সাত্তার সাহেব যেতে যেতে চোখভরা পানি নিয়ে পিছনে তাকিয়ে দেখছিলেন তার বাড়ির উঠানের এক পাশে দাঁড়িয়ে থাকা সবুজ ঝাঁকড়া আম গাছকে। 


    সেই চোখে জমে থাকা পানির দিকে তাকিয়েই আমরা সাত্তার সাহেবের ভেতরের শূন্যতার উৎস বা কারণ খুঁজে পেলাম। এই শুন্যতা আসলে সাত্তার সাহেব এবং একটি সবুজ ঝাঁকড়া আম গাছের নির্দিষ্ট কিছু দুঃখ। 


     

    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।
  • গপ্পো | ২৪ অক্টোবর ২০১৫ | ১৮৫৯ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • শক্তি কর ভৌমিক .দত্ত রায় s | 192.66.31.88 (*) | ২৪ অক্টোবর ২০১৫ ০৩:৩৬87425
  • সাত্তার সাহেব অনেক পরিযায়ী মানুষের প্রতিনিধি
  • robu | 11.39.37.169 (*) | ২৫ অক্টোবর ২০১৫ ১১:৪২87426
  • স্টাইলটা ভাল লাগল।
  • ranjan roy | 24.97.47.237 (*) | ২৬ অক্টোবর ২০১৫ ১০:০৮87427
  • বেশ ভাল লাগল। কুলদা রায়ের লেখাও এই জাতের।
  • kaushik | 126.202.252.125 (*) | ২৭ অক্টোবর ২০১৫ ০১:২৪87428
  • রঞ্জন বাবু,
    লেখকের নামটা না দেখলে আমিও কুলদা রায় ভেবেছিলাম!!
  • কান্তি | 113.57.239.108 (*) | ২৭ অক্টোবর ২০১৫ ০২:২৫87429
  • ভাল লাগল লেখার সহজ অনাড়ম্বর ভংগী।
  • ranjan roy | 229.64.163.250 (*) | ২৯ অক্টোবর ২০১৫ ০১:৪৪87430
  • কৌশিক,
    ঃ))))।
    তবে বাবু বাদ দিন।
  • i | 134.168.158.206 (*) | ২৫ জানুয়ারি ২০১৬ ০৮:৫৯87431
  • অসম্ভব শক্তিশালী এক্সপ্রেশন । কিছু কিছু বাক্য মনে থাকবে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লাজুক না হয়ে মতামত দিন