এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • বুলবুলভাজা  ধারাবাহিক  শনিবারবেলা

  • রসুইঘরের রোয়াক ১৬ - নারিকেল মাখা জালি কুমড়া, নারিকেল আর জালি কুমড়ার ঘণ্ট

    স্মৃতি ভদ্র
    ধারাবাহিক | ২০ মার্চ ২০২১ | ৩২৫৭ বার পঠিত
  • আমাদের দেবদারু বাগানের কোণায় ছোট্ট একটা পুকুর। সেই পুকুরের ধার ঘেঁষে লম্বা তাঁতঘর।তাঁতঘর শেষ হতে না হতেই শেষ হয়ে যায় আমাদের বাইরবাড়ির আঙিনাও । সেই শেষপ্রান্তে চিলতে জায়গাজুড়ে ঠাকুমার সবজী বাগান।
    ঠাকুমার সবজী বাগানের দিকে তাকালেই বলে দেওয়া ঋতুর নাম। শীতে মাচায় লাউয়ের ডগায় সাদা ফুল দোলে তো, বর্ষায় জালিকুমড়া সবুজ পাতা। আবার সেই মাচার তলাতেই ঢেঁড়সের হলুদ ফুল মাথা তোলে আমের মুকুরের সাথে।

    তবে সে বাগানের সাথে আমার খুব একটা সখ্যতা নেই। আমার যত আগ্রহ দেবদারু বাগানের মাটিতে ছড়িয়ে থাকা জামরঙের ফল নিয়ে। সুযোগ পেলেই পুকুরপাড়ে সদ্য মাথা তোলা শ্বেত টগর গাছের তলায় বসে সেই ফল জলে ছুড়ে দেই।

    মনি, আবার একা একা পুকুরপাড়ে আইছিস?

    মানিক কাকু। আমাদের তাঁতঘরের ড্রাম মাস্টার। সারাদিন নানারঙের সুতো আর ববিন নিয়ে কাজের ফাঁকেই টেপ রেকর্ডারে গান বাজায়। গতবছর অগ্রাহয়ণে নতুন খাওয়া শেষ হতেই দাদুর কাছে এসে হাজির হয়েছিলো,

    বাবু, সামনেই ঈদের হাট আসতিছে। তাঁতিরা তো দম ফেলতে পারতিছে না। সারাদিন মাকুর টানতাছে। অরা বায়না ধরিছে একখান টেপ রেকর্ডারের। কয় গান শুনলি কামে আলিস্যি আসে না।

    দাদু কয়েকদিন পরেই পাবনা চলে গিয়েছিলো। রূপালী রঙের প্যানাসনিক টেপ রেকর্ডার নিয়ে যখন রিক্সা থেকে বাইরবাড়িতে নেমেছিলো, তখন তাঁতিরা কত খুশি হয়েছিলো আমার মনে নেই। তবে মানিক কাকুর কথাগুলো ঠিক এমন ছিল,

    বাবু, এই টেপ রেকর্ডারে সন্ধ্যা মুখোপধ্যায়ের গান বাজলি তো সুচিত্রা সেন সামনে আইস্যা খাড়াইবো।

    এরপর থেকে মানিক কাকুর ড্রামের পাশে চৌকিতে রূপালী এই যন্ত্রটির স্হায়ী জায়গা হয়ে গেছে। আর সুযোগ পেলেই যন্ত্রটির সাথে সুর মিলিয়ে গলা ছাড়ে,

    ‘ ও বাক বাক বাকুম বাকুম পায়রা
    তোদের রকম সকম দেখে.....’

    মানিক কাকু যতই গান আর রঙিন ববিন নিয়ে ব্যস্ত থাকুক না কেন, আমাকে পুকুরপাড়ে একা দেখলেই শাসন করতে শুরু করে।

    বাবু রে, কইয়্যা দেবানে দাঁড়া। তুই পা হড়কি জলে পড়লি তো আমরা টেরও পাবোনানে। যা, বাড়ির ভেতর চলি যা তাড়াতাড়ি।

    আমার হাত থেকে আলগোছে দেবদারুর ফলগুলো পড়ে যায়। তা বলে কিন্তু জামরঙ হাত থেকে সরে না। জামরঙের খালি মুঠোয় জমা হয় অভিমান,

    মানিক কাকুটা ঠিক দাদুকে বলে দেবে। ইতু, শুক্লাদের ফাঁকি দিয়ে মজে আসা পুকুরের জলে এই ঢেউ গোণার খেলাটা বন্ধ হয়ে যাবে। আমার মন খারাপ হয়। ইচ্ছে হয় চেঁচিয়ে বলি,

    আমিও দাদুকে বলে দেবো টেপ রেকর্ডারে শুধু তোমার ইচ্ছে মতোই গান বাজে; মালেক তাঁতি কত কতবার গুলাম আলি শুনতে চায়, কই তুমি দাও না তো!

    কিন্তু তা আর হয় কই? মুঠোর জামরঙ হারাবার আগেই আমার অভিমানও ফুরিয়ে যায়। বাড়ির উঠোনে কোহিনূর ফুপু আর গোলেনূর দাদী কিছু বলছে খুব হাত নেড়ে।

    দেবদারু ফলের দু:খ ভুলে আমি দৌড়ে বাড়ির ভেতর ঢুকি।

    ঠাকুমা ঢেঁকিতলায় দাঁড়িয়ে আছে। পূর্ণির মা ঢেঁকির গড় মুছছে।

    ‘ বৌ, এবার খানিক বেশী চালের গুড়া করতি হবি। শবেবরাতের পরেই তো ছেলের বাড়ি থ্যাইকা লোক আইবো।’
    কোহিনূর ফুপুর মুখটা একটু নীচের দিকে ঝুঁকে যায়।

    ঢেঁকির গড় পরিস্কার হতেই গোলেনূর দাদী তুলশীমালা আতপ ধামা থেকে ঢেলে দেয়। ঢেঁকিপাড়ের শব্দ বাতাসে ভাসার আগেই পুরো উঠোনজুড়ে তুলশীমালা আতপের ঘ্রাণ।

    দাদী, তুমি পিঠা বানাবা?

    আমার প্রশ্নের উত্তর আসে মনিপিসির কাছ থেকে।

    ‘ চাচী, শবেবরাতে চালের রুটি করে তুই জানিস না?’

    হ্যাঁ, জানি তো। গোলেনূর দাদীর বানানো চালের রুটি আর নারিকেলের বরফির কত স্বাদ! তবে সে সব ছাড়িয়ে গোলেনূর দাদীর সাদা খিচুড়ির কথা মনে পড়ে আমার।

    শবেবরাতের সন্ধ্যায় কোহিনূর ফুপু নামাজে বসার আগে স্টিভের গামলায় কলাপাতা দিয়ে ঢেকে সাদা খিচুড়ি নিয়ে বাইরবাড়িতে এসে দাঁড়ায়,

    রিতা তোর আর মনির জন্য এনেছি । বড়ভাই হাটে ছাগল কিনেছিলো। আম্মার হাতের এই সালুন তুই পছন্দ করিস।
    আমি চালের রুটি, পিঠার কথা সব ভুলে যাই।

    ও গোলেনূর দাদী, তুমি এবার সাদা খিচুড়ি বানাবে না?

    গোলেনূর দাদীর পান খাওয়া লাল দাঁতগুলো সব বেরিয়ে আসে,

    ‘শবেবরাতে করবানে।’

    সে কথায় কেন জানি না আমার অদ্ভুত আনন্দ হয়।

    উঠোনের ছেড়া ছেড়া রোদ গোলেনূর দাদীর শরীরে জড়িয়ে যাচ্ছে এখন ক্রমাগত। সেই ছেড়া রোদে কতরকম ছায়া!
    বাড়ির ফটকে তখনি রিক্সাওয়াল হাঁক,

    বাবু বাজার পাঠাইছে।

    এই একটি বাক্যেই পুরো বাড়িতে প্রাণচান্চল্য খেলে যায়।

    লাল বারান্দায় বসে থাকা মনিপিসি উঠোনে নেমে আসে। কাঁথা সেলাইয়ে মনোযোগী ঠাকুমা কাঁথা থেকে মুখ তোলে। আর মা বরইগাছের তলায় খোলা উনুনের চারপাশ এঁটেল মাটিতে নিকানোও শেষ করে।

    উঠোনে বাজারের ব্যাগ পড়ে। মাছের ব্যাগ থেকে বেরিয়ে আসা কৈ মাছগুলো লাফিয়ে পড়ে উঠোনের মাটিতে গড়াগড়ি খাচ্ছে।

    আজ উনুনে উঠবে আলু,বেগুন আর কুমড়োবড়ি দিয়ে কৈ, লালশাক ভাজা, সর্ষে পটল আর নারিকেল মাখা জালিকুমড়া।

    ঠাকুমার বাগানে জালিকুমড়া হয়েছে বেশ ক’টি। সেখান থেকে বেছে সবচেয়ে সবুজ জালিকুমড়াটা নিয়ে এলো ঠাকুমা।
    ততক্ষণে ছাঁই মাখানো কৈ গুলো কলতলায় জলের গামলায় পড়েছে। জলের তোড়ে মাছগুলোর গা থেকে ধুয়ে যাচ্ছে উঠোনের মাটি, ছাঁই সব। আর ওদিকে ঢেঁকিতে পাড়ের শব্দও আস্তে আস্তে একঘেয়ে হয়ে উঠছে।

    ও গোলেনূর দাদী, কত চালের গুড়ো হলো দেখেছো?

    গোলেনূর দাদীর এখন একটুও খরচ করার সময় নেই। বাড়ি গিয়ে হাটের ভাত রান্না করতে হবে।

    রান্নাঘরের উনুনে আঁচ পড়ে গেছে। আর লাল বারান্দায় মনিপিসি বসে গেছে নারিকেল কুড়ানি নিয়ে। বাঘকাকু তাঁতঘরে কাপড়ের গাঁট বাঁধতে যাবার আগে জালিকুমড়া দু’টুকরা করে দিয়ে গেছে।

    আর তা দেখেই গোলেনূর দাদী বলে,

    বৌ, আজ নারকোল দিয়ে জালি হবি নাকী?

    ঠাকুমা রান্নাঘর থেকে গলা চড়ায়,

    জালিটা খুব কচি যে।

    রান্নাঘরের উনুনে সবার আগে ওঠে লালশাক। এরপর সর্ষে পটল। তারপর কৈ মাছের ঝোল উঠতেই ঠাকুমা উঠোনের খোলা উনুনের কাছে চলে আসে। দুই উনুন না জ্বালালে কাকুর হাটের ভাত দিতে পারবে না।

    বরইগাছের পাতা গলে রোদ তখন ঢেঁকিতলা থেকে খোলা উনুনে এসে পড়েছে।

    খোলা উনুনে পাটখড়ির আঁচ পড়ে। কালো লোহার কড়াইয়ে সর্ষের তেল দিতেই ধোঁয়া উঠে জানিয়ে দেয় কড়াই তেতে গেছে। এবার কালোজিরা আর কাঁচামরিচ ফোড়ন। ফোড়ন খুব কড়া করে না ঠাকুমা। আগে থেকে নারিকেল কোড়া দিয়ে মাখিয়ে রাখে কুচানো জালিকুমড়া পড়ে যায় কড়াইয়ে। অল্প হলুদ বাটা আর লবণ দিয়ে নেড়ে খড়ি কমিয়ে আঁচ কমায় ঠাকুমা উনুনের।

    ঢাকনা পড়ে যায় কড়াইয়ে। খুব অল্প আঁচে বারবার ঢাকনা খুলে জালিকুমড়া নাড়ে ঠাকুমা। হলুদ আর লবণে নারিকেল মাখা জালিকুমড়া সবজে হলুদ হয়ে উঠছে। আর নারিকেল থেকে ছাড়া জলে আস্তে আস্তে সেদ্ধ হচ্ছে জালি কুমড়া। উঠোনের বাতাসে নারিকেল আর জালিকুমড়ার ঘ্রাণের সাথে তীক্ষ্ন কাঁচামরিচের ঘ্রাণ ভেসে বেড়াচ্ছে।

    ও ঠাকুমা, জালিকুমড়ার ঘ্রাণ কেমন মিঠা মিঠা।

    ঠাকুমা হাসে, নিজের গাছের সব ফলই মিঠা হয় দিদি।

    ঠাকুমা আরেকবার ঢাকনা খোলে। জল শুকিয়ে চালকুমড়া তেল ছেড়ে দিয়েছে। একটুখানি চিনি ছিটিয়ে ঠাকুমা নারিকেল মাখা জালিকুমড়া নামিয়ে নেয়।

    বারবেলার রোদ তখন দেবদারু গাছের মাথায় গিয়ে ঠেকেছে। ছেড়া ছেড়া রোদ উঠোনে ছড়িয়েছিটিয়ে আছে পেয়ারা গাছের ছায়ার তলে।

    দাদু, বাঘকাকু আর আমার পাত এরমধ্যেই উঠে গেছে লালবারান্দা থেকে।

    ঠাকুমা আমাকে ডাকে, দিদি এটা তোমার গোলেনূর দাদীকে দিয়ে এসো।

    কলার পাতায় ঢাকা একটা কাঁসার বাটি।

    আমি বড়ঘর পেড়িয়ে বাইরবাড়ির দিকে সবসময় খোলা দরজাটা দিয়ে গিয়ে উঠি গোলেনূর দাদীর বাইরবাড়িতে।
    ও গোলেনূর দাদী, ঠাকুমা দিলো।
    ও বাড়ির বড়ঘরের বারান্দায় শীতলপাটি পড়েছে দুপুরের খাবারের। গোলেনূর দাদী, কোহিনূর ফুপু আর গোলজার দাদা। সাথে সুমিও আছে।

    গোলেনূর দাদী হাত বাড়িয়ে বাটি নিয়ে কলাপাতা সরায়।বাটিতে নারিকেল মাখা জালি। গোলজার দাদার পাতে হাঁসের ডিমের সালুন পাশে পড়ে সেই জালিকুমড়া।



    সাথে সাথে নিজের পাতেও নেয় খানিকটা গোলেনূর দাদী। ভাতে মাখার আগে খানিকটা তুলে মুখে দেয়,
    এমুন মিঠা জালিকুমড়া কত্তদিন পড় খালাম!

    গোলেনূর দাদীর পাতে তখন বারবেলার শেষ রোদ হুটোপুটি খায়। সে রোদ আমাদেরই দেবদারু বাগানের মাথায় ধ্যানমগ্ন হয়েছিল অনেকসময় ।


    কোনোরকম কর্পোরেট ফান্ডিং ছাড়া সম্পূর্ণরূপে জনতার শ্রম ও অর্থে পরিচালিত এই নন-প্রফিট এবং স্বাধীন উদ্যোগটিকে বাঁচিয়ে রাখতে
    গুরুচণ্ডা৯-র গ্রাহক হোন


    গুরুচণ্ডা৯তে প্রকাশিত লেখাগুলি হোয়াটসঅ্যাপে পেতে চাইলে এখানে ক্লিক করে আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে যুক্ত হোন। টেলিগ্রাম অ্যাপে পেতে চাইলে এখানে ক্লিক করে আমাদের টেলিগ্রাম চ্যানেলটির গ্রাহক হোন।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।
  • ধারাবাহিক | ২০ মার্চ ২০২১ | ৩২৫৭ বার পঠিত
  • আরও পড়ুন
    বকবকস  - Falguni Ghosh
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা খুশি প্রতিক্রিয়া দিন