এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ধারাবাহিক  উপন্যাস

  • নিউনর্মাল করোনাকালীন 

    Anuradha Kunda লেখকের গ্রাহক হোন
    ধারাবাহিক | উপন্যাস | ২৬ এপ্রিল ২০২৩ | ৫১৫ বার পঠিত
  • পর্ব তেরো

    মানি বারোটা একটার দিকে একচক্কর বাজার ঘুরে এল। সকালে বাজার যাবার কোনো কথাই ওঠে না। একটা পেটমোটা সাদা বা কালো চিকণ সরু লাউ বলো আর ফ্যাকশা পালংশাক বলো, সব তখন আগুন দাম। সারাবছর বাঁধাকপি, ফুলকপি মেলে এখন। শীতের সবজি বলে আলাদা কিছু নেই। তাই স্বাদও নেই। মটরশুটি পর্যন্ত বছরভর পাওয়া যায়। অনেকদিন বাদে দুটো ভালোমন্দ খাবার শখ কী আর করোনা কেড়ে নিতে পারে! তাই মুখে একটা মাস্ক লাগিয়ে বেশ বেলা করে মানি বাজারে ঢুকল। এখন বাজার পড়ে যায়। পয়সাওয়ালা লোকেরা সাড়ে আটটা থেকে এগারোটার মধ্যে বাজার সারে। সকালে আসে মর্ণিং ওয়াক ফেরত লোকজন। বারোটার পর পড়ে থাকা শাকসবজি অনেক কমে পাওয়ার উপায় থাকে।

    মানি দরদাম করে দুটো শুঁটকো ফুলকপি কিনল। আলু ফুলকপির ডালনা খাবার জন্য মনটা আছাড়িপিছাড়ি করছে বড়। শাশুড়ির জন্য লাউডগা নিল লকলকে দেখে। আলু, লাউডগা, দুচারটে পটল, পাঁচফোড়নে স্যাঁৎলানোর সময় যে গন্ধটা ছাড়ে, সেটা মনে পড়ে জিভে জল এল। শাশুড়ির রান্না ভালো। আগের রাতে ডাল ভিজিয়ে রেখেছে। সকালে বেটেছে একটু হলুদ, নুন আর লঙ্কা দিয়ে। এবার ঐ স্যাঁৎলানো সবজিতে একটু করে জল পড়বে আর শাশুড়ি হাত ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে নিটোল একটা করে বড়া বানিয়ে ডালবাটা ফেলবে। একটাও এদিক ওদিক হয় না, এমন পরিস্কার বুড়ির হাত। মানি দিল্লিতে মেহতা হাউসে এই জলবড়া রেঁধে খাইয়ে এসেছে পর্যন্ত। সুনন্দিতা চেটেপুটে খেয়ে মাড়িতে জিভ দিয়ে টকাস টকাস করে শব্দ করে বলেছিলেন, বড্ড ভাল বানিয়েছিস রে মানি! আরেকদিন খাওয়াস। মানি হেসে মরে। তাও যদি শাশুড়ির মতো গোল হত বড়াগুলো। পাঞ্জাবিরা বড় ঘি খায়। এই জলবড়াতে তেল ঘি' র কোনো বাড়াবাড়ি নেই। তবে আমেলিয়াকে খাওয়ানো যায় নি। তিনি তাঁর বাঁধা ডায়েটের বাইরে যেতে চান না।

    মানির মেমসাহেব বুড়ির কথা খুব মনে পড়ে। জ্যান্ত বড়সড় পুতুল যেন একটা! কিন্তু মেজাজ আছে ষোলো আনা। নিজের মর্জিতে চলে।

    ভাবতে ভাবতে মানি খানকয় সজনেডাঁটাও নিয়ে নিল। দাম এখন বেশ কম। দোকানিরা ঝাড়াপোঁছা যা কিছু আছে বিক্রি করে চলে যাবে। গতকাল রাতে বিশু তাকে বেদম পিটিয়েছে। কাজ না থাকলে যা হয়। হাতে পয়সা নেই। মানির চুড়িটা চেয়েছিল। মানি দেয়নি। ঐ দুগাছা চুড়ি আর একটা গলার মালাই তো আছে থাকার মধ্যে। সেটাও দিয়ে দিলে স্ত্রীধন বলে আর রইলো কী। বিশু যখন মারছিলো বাড়ির একটা কেউ টু শব্দ করেনি। চুপচাপ বসেছিল সব মেয়েমদ্দাগুলো। মানি চুপচাপ মার খেয়েছে। কিন্ত চুড়ি কোথায় আছে বলেনি। হাত থেকে খুলে রেখেছিল আগেই। বোঝা যাচ্ছিল বিশুর নজর পড়ছে তার হাতে। নিজের বর যদি এমন হয় তবে আর শাশুড়ি, ভাসুর কী করবে? দাঁতে দাঁত চেপে আছে মানি।একটা টেম্পোরারি কাজ খুঁজে পেয়েছে। সকালে রান্না। রাতে রুটি। যে কটা টাকা হবে ছেলেদের ভালোমন্দ খাওয়াতে হবে দুএকদিন। তারপর আবার দিল্লির ট্রেন ধরবে মানি। বিশু যাক না যাক, পচে মরুক সে তাকাবে না। এখানে এসে আরো বিগড়ে গেছে লোকটা। মাছ তো ধরতে পারতো যে কয়দিন বসে আছে। তা করবে না। শুধু নেশা। শুধু নেশা। আর যার সঙ্গে নেশা করছে তার সঙ্গে আর কিছুদিন থাকলে মেয়েমানুষের নেশাও ধরে যাবে। শাশুড়ি চিৎকার করে, স্বামীকে শুধারাও, শুধরাও। মানি ঠোঁট উলটায়। স্বামী কী কচি খোকা নাকি! কালশিরে পড়েছে বুকে। পিঠে। কোমরে। কাজের বাড়িতে ফ্রিজে বরফ আছে। নিয়ে খানিক ঘষেছে। কিন্ত নখের আঁচড়ে বড় জ্বালা। মনের জ্বালা তার চেয়েও বেশি। লকডাউনের আগে বিশু এমন ছিল না। এই কয়মাসে আমূল পাল্টে গেল মানুষটা। মিস্ত্রির কাজ খুঁজেছে কয়েক জায়গাতে। পায়নি। তাতে আরো মাথা গরম। মালদা থেকে যারা দিল্লি যায় তারা পাকাপাকিভাবে ফেরে না কেউ। ছুটিছাটা নিয়ে আসা। কিন্ত লকডাউনের হিসেব আলাদা হয়ে গেছে। লোকাল মিস্ত্রিরাই কাজ পায় না। দিল্লিওয়ালাদের তারা এন্ট্রি দেবে না। ছুটকো কাজেও না। আর মাছ ধরার ধৈর্য বিশুর নেই। বড় নেতাজি বাজারে মাছের আড়ৎ। চালানি মাছের অভাব নেই। লোকাল মাছের বিক্রেতারা নিজেদের মধ্যেই কম্পিটিশন করে।বিশুর দ্বারা কিসুই হবে না। ভাবলেই গায়ে বিছুটিপাতা লাগে মানির। তাই সে দিল্লি চলো ঠিক করে নিয়েছে। নিজের হাতে টাকা থাকা দরকার। নইলে মেয়েমানুষের কোনো দাম নেই। এই যদি টোটো কেনার টাকাটা বিশুর মুখের ওপর ছুঁড়ে দিতে পারতো, তাহলে বরটি তার গদগদ হয়ে পায়ের তলায় পড়ে থাকতো। প্রেমের বিয়ে করে মানির তো এই হাল হল। বিয়েতে পণ নেয়নি। তাই এখন চুড়ি দে। বালা দে। প্রেম সোহাগ সব বাণে ভেসে গেছে। মদ খেয়ে এসে উবদো হয়ে পড়ে থাকছে।

    মানি ঠিক করেছে আর বড় জোর একটা মাস। তারপর সে দিল্লি ফিরে যাবে মেহতা হাউসে। করোনা না হলে কেই বা ফিরে আসতো পড়ে মার খেতে। ছেলে দুটো বই মালদার পিছুটান নেই তার। তারা তাদের ঠাকুমার কাছে দিব্যি থাকবে। টাকা পেলে মুখ খুলবে না শাশুড়ি। মানি এখন বোঝে টাকাতে দুনিয়া চলে। তাই হাতে কিছু রাখল। অনেক দরদাম করে কুচো চিংড়ি নিল একটু। ছেলে দুটো মুরগির মাংস খেতে ভালোবাসে। একদিন নিতে হবে মাইনে পেয়েই। শাশুড়ি গেছে স্বাস্থ্যসাথী কার্ড করাতে। ছবি তুলতে হবে তার আগে। মেহতা হাউসের মেমসাহেব গিন্নি মা যে সবুজ বাঁধাকপি সেদ্ধ খান, গোলাপি আঙুলে কাঁটা চামচ নড়বড় করে সেই সবুজ বাঁধাকপি দেখে মানি আরো আকুল হল ফিরে যাবার জন্য। আরাম বড় বাই।
    তাছাড়া আমেলিয়া মেমসাহেবের হাতটিও দরাজ। দেওয়া থোয়া লেগেই থাকে।
    ফোনে বলছিল বৌদি, একটা বাঙালি ছেলে নাকী বাড়িতে থাকছে এখন। সে থাকগে। মানির তা নিয়ে মাথাব্যথা নেই। মোটমাট আমেলিয়া আর নিকিবাবার দেখাশোনা করে তার হাতে এন্তার সময় থাকে আরাম করার। টাকাও অনেকটা। কী লাভ সাহাপুরে পড়ে থেকে!
    বুড়ি মেম একা একা পুতুলদের সঙ্গে কথা বলে। দেখেছে মানি। যখন কেউ বাড়ি থাকে না। কিংবা সবাই ঘুমিয়ে পড়ে। শুধু নিকিবাবা জেগে থাকে নিজের ঘরে ল্যাপটপ নিয়ে, বুড়ি মেম পুতুলদের গায়ে হাত বোলায়। আর আশ্চর্য! পুতুলগুলো যেন জ্যান্ত হয়ে ওঠে!

    ঘরের নীল পর্দা নরম আলোতে দোল খেতে থাকে, মনে হয় জলে ঢেউ লেগেছে। উঁকি দিয়ে দেখলে আমেলিয়া টের পান না। হানভার তাঁর প্রিয় পুতুল। তার নীল চোখে পৃথিবীর সব বিস্ময়। ঘুমের ঘোরে মানি স্বপ্ন দেখে আমেলিয়া তাঁর হানভারকে গল্প বলছেন। হানভারের পোশাক সাদামাটা। সে কৃষক কীনা!
    আমেলিয়া বলছেন, শোন হানভার, কিছুতে ভয় পাবি না। তুই মাটির কাছাকাছি থাকিস কীনা! তোর বুদ্ধি সবচেয়ে বেশি। তোকে স্বপ্নালু ছেলের গল্প বলি শোন।
    সে ছিল এক স্বপ্নদেখা ছেলে। তার বাপ মা নাম রেখেছিল স্বপ্নকুমার। একদিন সে ঘুম থেকে উঠে তার মা' কে বলল, মা, কাল রাতে আমি একটা স্বপ্ন দেখেছি। মা বলল, কী স্বপ্ন বাছা? সে বলল, বলবো না। মা ধরে পিট্টি দিল। বাপের কাছে গিয়ে বলল, স্বপ্ন দেখেছি। কী দেখেছি বলবো না। বাপ ধরে পেটালো। স্বপ্নকুমার বেরিয়ে গেল বাড়ি থেকে। লোকে বলল, খাবি কী? সে বলল, যা জুটবে তাই খাবো। ভেবো না গো।

    ঘুরতে ঘুরতে সে গেল এক রাজপুরিতে। চুপ করে ঢুকে গেল মাটির নিচের ঘরে। সেই সেলারের পাশেই রাজকন্যের ঘর।রাজকন্যের গলায় দুইগাছি মুক্তোর মালা।
    হানভার চোখ বড় বড় করে শুনছে। স্পষ্ট দেখা যায় তার হাবভাব। বড় বড় চোখের পাতা পড়লো। একদম যেন মানুষ। হলুদ সাদামাটা কোট। লাল জামা।
    রাতের বেলা দেওয়ালে সিঁদ কেটে স্বপ্নকুমার রাজকন্যের ঘরে ঢুকল। রাজকন্যের জন্য রাখা খাবারদাবার সব খেয়ে ফিরে এল তার সেলারে। রাজকন্যে তো অবাক! দিন যায়। রোজ খাবার চুরি। একদিন রাজকন্যে ওৎ পেতে থাকল। আর হাতে নাতে ধরেও ফেলল স্বপ্নকুমারকে। কিন্ত কপাল। দুজনের দুজনকে এমন পছন্দ হয়ে গেল যে রাজকন্যের মুক্তোর মালা বদল করে গন্ধর্বমতে বিয়েই করে ফেলল তারা।
    মানি দেখল, হানভার চোখের পাতা ফেলে বললো, তারপর?
    রাজা বললেন, এই ছেলে আমার জামাই হবে? দেখি কেমন বুদ্ধি! একটা দুদিন সমান লাঠি আনা হল। বলো দেখি স্বপ্নকুমার? কোন দিকটা মাথা কোনটা পিছন। স্বপ্নকুমার বললো, জলে ডুবিয়ে দাও লাঠি। পিছনদিক জলে ডুবে থাকবে।
    বাহারে কী বুদ্ধি ছেলের!
    এবার রাজকন্যের বাবা বললেন, আনো তিনটে ঘোড়া। বলো দেখি স্বপ্নকুমার, কোনটি মা ঘোড়া, কোনটি একবছরের আর কোনটি দুবছরের? স্বপ্নকুমার বলল, সারারাত ঘোড়াগুলো আস্তাবলে থাকুক। সকালে এক বান্ডিল খড় দাও ওদের। ভিজে। নুন মাখানো। যে আগে খেতে যাবে সে মা ঘোড়া। তার পিছনে যাবে দুবছরেরটি। আর সবার শেষে একবছরের ঘোড়া।
    সবাই তাজ্জব বনে গেল!
    রাজামশাই খুশি হয়ে জামাইবরণ করলেন। স্বপ্নকুমার হল কৃষকরাজা। হানভার খুশি হয়ে মাথা ঝাঁকালো। এই স্বপ্ন দেখেছিল স্বপ্নালু ছেলে।
    তাই বলছি হানভার! স্বপ্ন দেখতে হয় আর পা মাটিতে রাখতে হয়। বুঝলি বেটা!
    আমেলিয়া তার গলাতে একটি সবুজ স্কার্ফ বেঁধে দিলেন। আর গল্প বলতে বলতে ঘুমিয়েও পড়লেন। হানভার তাঁর কোলেই থাকল। সেও ঘুমালো বোধহয়।
    মানির শরীরের জ্বালা কমে এসেছে কিছুটা। স্বপ্ন হাত বোলাচ্ছে যন্ত্রণাতে।
    গল্প শুনতে শুনতে দেবরূপের চোখেও ঘুম এলো। ওষুধ ছাড়াই অনেকদিন বাদে।

    আধোঘুমের মধ্যে মেসেজ এলো।
    চেঙ্গালা থেকে অনিল টমাস লিখেছেন, কেমন আছো দেবরূপ? হাউজ লাইফ?

    ( চলছে)
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ধারাবাহিক | ২৬ এপ্রিল ২০২৩ | ৫১৫ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লুকিয়ে না থেকে মতামত দিন