এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ধারাবাহিক  উপন্যাস

  • নিউনর্মাল করোনাকালীন পর্ব তিরিশ

    Anuradha Kunda লেখকের গ্রাহক হোন
    ধারাবাহিক | উপন্যাস | ১৫ জুন ২০২৩ | ৩২১ বার পঠিত
  • - সিভিয়ার অ্যাকিউট রেসপিরেটরি সিন্ড্রোম। এসএআরএস। দুহাজার তিনে প্রথম এরোগের প্রাদুর্ভাব ঘটেছিল। হংকং এর একটি স্টাডি রিপোর্ট জানাচ্ছে। প্রাথমিক ভাবে অনেকেই দুসপ্তাহের মধ্যে সেরে উঠলেও থেকে যেত ক্রনিক ফেটিগ সিন্ড্রোম।
    এই এসএআরএসের সঙ্গেই এখন যুক্ত হয়েছে এমইআরএস কোভ। দ্বিতীয় স্ট্রেইন। প্রথম স্ট্রেইনের লক্ষণ ছিল শ্বাসকষ্ট, জ্বর, পেশীতে ব্যথা, ক্লান্তি। অক্সিজেন সাপ্লিমেন্ট আর ভেন্টিলেশন।দিজ ওয়ের দি ওনলি রেমেডিজ। নাউ হোয়াট ইজ অ্যালার্মিং.. রুবিনা একটু থামলেন। চশমা খুলে তাকালেন। সারাক্ষণ কম্পিউটারের সামনে বসে থাকা। চোখ দিয়ে জল পড়ছে।
    জয়মল চৌহান জলের গ্লাস এগিয়ে দিল।
    খুব সিরিয়াস মুখ। একটু স্ট্যামার করে।
    - সিম্পটম অব সেকেন্ড স্ট্রেইন ইজ পিংক আইজ। রুবিনাজি! আপকি আঁখে তো বিলকুল পিংক হ্যায়!
    সবাই কেমন চুপ হয়ে গেল যেন।
    রুবিনা কড়া চোখে তাকালেন।
    - আই অ্যাম পারফেক্টলি ওলরাইট জয়মল। আই অ্যাম টকিং অ্যাবাউট টোট্যাল অর পার্শিয়াল লস অব স্মেল অ্যান্ড টেস্ট। অ্যান্ড কিডনি ইজ গেটিং অ্যাফেক্টেড সিভিয়ারলি। নতুন স্ট্রেইনটা নানাভাবে শরীরকে এফেক্ট করছে। বডিজ ইমিউন সিস্টেম গোজ ইনটু আ পোটেনশিয়ালি ফেটাল ওভারড্রাইভ। আফটার দ্যাট দেয়ার ইজ মাল্টি অরগ্যান ফেইলিওর। 
    কেমন একটা বিমর্ষ পরিবেশ। ক্রুতিকা কফি সার্ভ করলো টেবলে। কড়া কালো কফি।
    ত্রিদিবের সুগার ফ্লাকচুয়েশন হয় না! এমনিতেই সুগার ইজ সাইলেন্ট কিলার। আইজ, হার্ট অ্যান্ড কিডনিজ আর সাইলেন্টলি অ্যাফেক্টেড। ত্রিদিবের সাবধানে থাকা দরকার। ভীষণ সাবধানে। ওর ইচ্ছে করল এখনি বাবাকে একটা ফোন করে। কিন্ত এখন উঠে যাওয়া যায় না। এই মিটিং টা ভীষণ ফর্মাল। জেএনইউ থেকে দুজন এসেছেন। নিজেদের গোটা ফ্যাকাল্টি। একটা প্রাইমারি ডিসকাশনের পর বিভিন্ন ক্লাসের পাঠক্রম ঠিক করে নেওয়া হবে। বিশেষ করে অ্যায়ারনেস ক্লাসগুলো যেগুলো পাব্লিক ডিম্যান্ডে হচ্ছে। অন সোশ্যাল কজ। ন্যাক খুব প্রায়োরিটি দেয় এই ধরনের সোশ্যাল অ্যাক্টিভিটিকে। প্যান্ডেমিক, অনলাইন টাইম এবং শিক্ষার সামাজিক দায়িত্ব মাথাতে রেখে ক্লাসগুলো নেওয়া হচ্ছে।
    ত্রিদিব এখনো দিল্লিতে। এমনি এমনি বাবা এসে দিল্লিতে বসে আছে এটা তার ঠিক বিশ্বাস হয় না। তাকে দেখার জন্য হয়তো একটা টান হয়েছিল বাট দ্যাট ইজ নট ফুল্লি ক্রেডিবল। নিশ্চয়ই নিজের কিছু কাজ আছে বা ঐ মহিলাটি, রিণা যোশি সম্ভবত নাম, সেও এসেছে। এইরকম চিন্তাচিত্র তার মাথার মধ্যে ঘুরঘুর করতে থাকে।
    ইদানীং তার দৃঢ় বিশ্বাস যে সে লং কোভিডের শিকার। নিউরোলজিকাল প্রবলেম অ্যাকিউট। একজন ডাক্তার কনসাল্ট করা দরকার। কাউকে না জানিয়েই। এখানে সে কোনো ডাক্তারকে চেনে না। কোথায় যাবে?
    রুবিনাকে বলবে? দ্যাট সাউন্ডস সেফ। অথবা ঈশানকে জিজ্ঞেস করা যায়। যদি এটা মেন্টাল ব্লক হয় তাহলে ঈশান সর্ট আউট করতে পারে।
    ইউএসএ তে জনসন অ্যান্ড জনসন যে ভ্যাকসিন আবিষ্কার করেছিল সেটার একটা ব্লাড ক্লট রিভিউ বের হয়েছে। সিভিয়ার ব্লাড ক্লট হচ্ছে। ছয় মিলিয়নের বেশি ভ্যাকসিনেটেড হয়েছিল।আঠেরো থেকে আটচল্লিশ বছরের মেয়েদের মৃত্যু হচ্ছে এই ভ্যাকসিনে। সি ডি সি পজ করতে বলেছে ভ্যাকসিন। 
    দিস মাইট ইনক্রিজ ভ্যাকসিন হেসিট্যান্সি।
    ভ্যাকসিন নিতে ভয়। দ্বিধা। এটা কাটাতে হবে। এটাই ওর ক্লাসের টপিক এই সপ্তাহে।
    টু সে নো টু ভ্যাকসিন হেসিট্যান্সি।
    প্রায় একশো পঁচাশিজন ক্লাসে আছে আজ। ভারতবর্ষের বিভিন্ন প্রান্তের ছেলেমেয়েরা রেজিস্ট্রেশন করিয়েছে। দেড় ঘন্টার টানা ক্লাস। এইসব ক্লাসে পার ক্লাস রেমুনারেশন। ওর ফিডব্যাক ভালো স্টুডেন্ট রিপোর্টে।
    ইনফ্লুয়েন্জা, এস এ আর এস, মারস কোভ। এই নিয়ে শুরু করেছিল দেবরূপ। 
    দিস ইজ কলড সাইটোকাইন স্টর্ম। বডিজ ইমিউন সিস্টেম গোজ ইনটু আ পোটেনশিয়ালি ফেটাল ওভারড্রাইভ। অ্যাজ আ রেজাল্ট মাল্টিঅরগ্যান ফেইলিওর হয়। ও রিপিট করল রুবিনার কথা।
    সিন্ডরেলা এসেছে। চুপচাপ ক্লাস করছে।
    ইউ কের কিংস কলেজে কোভিড নাইন্টিন ট্র্যাকার অ্যাপ তৈরি হয়েছে। প্রতিদিন রোগ লক্ষণ রেকর্ড করা যাবে এই অ্যাপ দিয়ে।
    একটি ছেলে কোচিন থেকে ক্লাস করে। এর নাম শচীন। শচীন পেরুমল। বেশ বুদ্ধিমান।
    - হোয়াট অ্যাবাউট পোস্ট কোভিড লাংস ডিজিজ স্যর?
    - পোস্ট কোভিড লাংস ডিজিজ মেইনলি দুরকমের। এটা রিইনফেকশন হতে পারে। রিঅ্যাকটিভেশন অব আ পার্সিসটেন্ট ইনফেকশন। অর...
    - অর? সিন্ডরেলা বলে উঠল।
    - রোগী অন্য কোনো ভাইরাস দ্বারা অ্যাফেক্টেড হয়েছে কীনা। দ্যাট ইজ আ ফ্যাক্টর টু।
    খুব যত্ন করে বোঝাচ্ছে ও। একটা জানালা খোলা। ঠান্ডা বাতাস এসে ঢুকছে। সামনে ডেস্কটপে একশো পঁচাশিজন মানুষ। অথচ তারা সবাই ধরা ছোঁয়ার বাইরে। শুধু ছবি। শুধু কন্ঠস্বর। ঠান্ডা বাতাস ভালো লাগছে ওর। যেন কে এসে দাঁড়াল পাশে। ঘন বেগুনি লং স্কার্ট। সাদা টপ। তোর শরীর অ্যান্টিবডি তৈরি করতে পারেনি অদিতি। তুই দুর্বল ছিলি।
    কেউ কোনো উত্তর দেয়না।
    বডির ইমিউন সিস্টেম অ্যান্টিবডি জেনারেট করে। এটা একরকম ডিফেন্স মেকানিজম। শরীরে যদি কোনো অপরিচিত মলিকিউল প্রবেশ করে, তবে এই ডিফেন্স মেকানিজম কাজ করে। আন্ডারস্ট্যান্ড? যে ভাইরাস শরীরকে আক্রমণ করে তাকে বলে প্যাথোজেন। বলেছিলাম আগে। ডেফিনিশন অব প্যাথোজেন? হার্মফুল ফর বডি?
    কেউ কিছু বলছে না।
    সিন্ডরেলার মিহি গলা গুণগুণ করে উঠল।
    ইয়েস। যাস্ট লাইক লাভ। ইনভেডস দ্য বডি, মাইন্ড অ্যান্ড সোল। লাভ ইস মোর পাওয়ারফুল। অ্যান্ড আ প্যাথোজেন।
    ও ঝেড়ে ফেলার চেষ্টা করছে।
    - ডোন্ট টক ননসেন্স।
    পাশ থেকে ঠান্ডা হাওয়া বলল, শোনো না। কী বলছে।
    কেউ নেই।
    - অ্যান্টিবডিজ বাইন্ড টু অ্যান্টিজেন। যেসব কোভিড আক্রান্ত রোগীরা সেরে উঠছেন, তাদের শরীরে অ্যান্টিবডি তৈরি হয়। পাঁচ থেকে সাতমাস পর্যন্ত এই অ্যান্টিবডি থাকে। অ্যান্টি বডিজ টু এস এ আর কোভ টু।
    বাট অ্যান্টিবডিজ ক্যান বি প্রডিউসড ইন ল্যাবরেটরি।
    সিন্ডরেলা একটা অবজেকশন পাঠালো।
    ও মনোক্লোনাল অ্যান্টিবডির কথা বলছে।
    আইডেন্টিক্যাল কপিজ অব অ্যান অ্যান্টিবডি দ্যাট টার্গেট ওয়ান স্পেসিফিক অ্যান্টিজেন।
    বৈজ্ঞানিকরা এই মনোক্লোনাল অ্যান্টিবডি তৈরি করতে পারেন। শ্বেত রক্তকণিকাগুলিকে একটা বিশেষ অ্যান্টিজেনের কাছে এক্সপোজ করতে হবে।
    অ্যান্টিবডি ট্রিটমেন্ট ইজ নট নিউ। ইবোলা বা এইচআইভি র ক্ষেত্রে হয়েছে।
    প্রত্যেকটা মনোক্লোনাল অ্যান্টিবডির স্পেসিফিক ম্যাচিং অ্যান্টিজেন আছে।
    - প্রত্যেক মানুষের যেমন স্পেসিফিক একজন ম্যাচিং সোল আছে। দে ফল ইন লাভ।
    এ বোধহয় হিন্দি ছবি দেখে দেখে মাথা বিগড়ে ফেলেছে। হেসে ফেলল দেবরূপ। একটা ব্রেক নিল পাঁচ মিনিটের।
    সিন্ডরেলা বলল
    আমার স্পাইকস গ্লাইকোপ্রোটিন আছে। দ্যাট ফাংশনস টু ফ্যাসিলিটেইট দ্য এন্ট্রি অব দ্য ভাইরাস ইনটু দ্য বডিজ সেল। আই এন্টার দ্য সোল।
    দেবরূপ উঠে দাঁড়াল।
    ট্রু।
    লাভ এন্টারস দ্য সোল।
    আর তার স্পাইকস আছে। বড় যন্ত্রণা।
    বড় বেদনার মত বেজেছো তুমি হে।
    প্রেম আত্মায় প্রবেশ করে। সত্যিই কি তাই?

    (চলছে)
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ধারাবাহিক | ১৫ জুন ২০২৩ | ৩২১ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। কল্পনাতীত মতামত দিন