এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • নেতৃত্বহীন বিদ্রোহ: বাঙলাদেশ

    PRABIRJIT SARKAR লেখকের গ্রাহক হোন
    ০৫ আগস্ট ২০২৪ | ২৬৯ বার পঠিত
  • সুষুপ্ত পাঠকের মূল্যবান মতামত: 
     
    'লিখেছিলাম, এই আন্দোলন নেতৃত্বহীন, সিপাহী বিদ্রোহের মত, কেবল অরাজকতাই হবে। তাও সিপাহী বিদ্রোহীরা বৃদ্ধ বাহাদুর শাহ জাফরকে নেতা ঘোষণা করে অরাজকতা করেছিল। সম্ভবত সেই ইতিহাস মাথায় রেখে এই আন্দোলনে প্রকাশ্যে কেউ ‘বাহাদুর শাহ জাফর’ হতে রাজি হয়নি। কারণ বাহাদুর শাহ জাফরকে রেঙ্গুনে নির্বাসন পাঠিয়েছিল ইংরেজরা। আরাম আয়েশের ইংরেজদের দেয়া প্রাসাদ আর ভাতার বদলে রেঙ্গুনে মানবেতর জীবন কাটিয়ে মৃত্যুর মুখে পড়েছিলেন মুঘল শেষ নৃপতি।
    সিপাহী বিদ্রোহকে কার্ল মার্কস ভারতের প্রথম স্বাধীনতা সংগ্রাম বলে ভুল করেছিলেন। এটাই আমার মত। মার্কস এখানে ভুল ছিলেন। ইংরেজদের দমন পীড়নের ক্ষোভ ছাইচাপা আগুনের মত ছিল স্থানীয়দের মনে। সেটাকে কাজে লাগাতে ওহাবী কট্টর জিহাদীরা সেনাবাহিনীর ভারতীয় সৈন্যদের মধ্যে শূকরের চর্বি লাগানো কার্তুজের গুজব ছড়িয়ে দেয়। তীতুমীরের বাঁশের কেল্লা ব্যর্থ হবার পর ওহাবীরা ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে। ইংরেজ প্রশাসক রেলি যে বার্তা উধর্তন কর্মকর্তাকে পাঠান তাতে দেখা যায় ওহাবীরা বাহাদুর শাহ জাফরের সঙ্গে দেখা করে এই বিদ্রোহের পরিকল্পনা জানান। রেলির কথা যে সঠিক সেটা সিপাহী বিদ্রোহের বিচার করার সময় দেখা যায় সেখানে অধিকাংশই ওহাবীরা। তারা সিপাহীদের সঙ্গে মিশে গিয়েছিল।
    সিপাহী বিদ্রোহকে স্যার সৈয়দ আহমদ ‘জ্ঞানের বিরুদ্ধে অজ্ঞানতার যুদ্ধ’ বলেছিলেন। কে এ নিজামী লিখিত ‘সৈয়দ আহমদ খাঁ’ বইতে লিখেছেন সৈয়দ সাহেব নবাবী আমলকে অজ্ঞতা ও ইংরেজ আমলকে জ্ঞানের বলে অভিহিত করেছেন। সেকালে বিদ্যাসাগরও সিপাহী বিদ্রোহকে হটকারীতাই মনে করেছিলেন। এই বিদ্রোহ নেতৃত্বহীন ছিল আর একেকজন সিপাহী নিজেকে লিডার মনে করত। এই বিদ্রোহের পর তারা কি করতে চায় জানত না। এর ফলাফল কি হবে কোন ধারণাই ছিল না। ফলে এই বিদ্রোহ যে অচিরেই মুখথুবড়ে পড়বে সেটা বিদ্যাসাগর বুঝতে পেরেছিলেন। তাই ইংরেজ সৈন্যরা যখন স্কুলের গেইট খুলে দিতে বলেছিলেন ক্যাম্প করার জন্য তাতে রাজি হয়েছিলেন তিনি। একইভাবে বঙ্কিমচন্দ্র সরকারী চাকরির ইন্টারভিউ দিতে গেলে পরীক্ষক ইংরেজ ভদ্রলোক তাঁকে প্রশ্ন করেছিলেন, এই যুদ্ধে কে জিতবে বলে তার ধারণা। বঙ্কিমের উত্তর ছিল, সিপাহীরা জিতবে জানলে তিনি কখনোই চাকরির ইন্টারভিউ দিতে আসতেন না।
    এত কথা কেন বললাম? আমার এই আন্দোলন নিয়ে একদম শুরু থেকে যদি দেখেন, আমি বলেছিলাম আন্দোলনের গণমিছিল কেন মসজিদ থেকে শুরু হয়? এই আন্দোলন কি সংবিধান থেকে রাষ্ট্রধর্ম বাতিল করবে? ধর্মনিরেপক্ষতাকে সাপোর্ট করবে? কেন এখানে নারায়ে তাকবির শ্লোগান হলো? এরকম প্রশ্ন আমাকে দ্বিধান্বিত করেছে শুরু থেকে। কিন্তু সরকারের দমননীতি, নিষ্ঠুর হত্যাকান্ড ছাত্রদের পক্ষে থাকা হচ্ছে আমার বিবেকের দায়। সেটাই করেছি। কিন্তু একদফা সরকার পতন আমাকে সিপাহী বিদ্রোহের কথাই আবার মনে করিয়ে দিয়েছে। আওয়ামী লীগের প্রতি আমার কোন দুর্বলতা নেই। এই দলের চেহারা আমি দেখেছি ব্লগার কিলিংয়ের সময়। সেকথা আমি কোনদিন ভুলব না। পাক্কা একটা ইসলামিক দলের ভূমিকা নিয়েছিল তারা। ফলে লীগ সরকার থাকলো কি থাকলো না কিছু যায় আসে না। কিন্তু নিজের দেশকে এক অনিশ্চিত যাত্রায় নিয়ে যেতে পারি না। সিপাহী বিদ্রোহে যেমন ওহাবীরা ঢুকেছিল, তেমন করে ছাত্র আন্দোলনে জামাত ও জিহাদীরা ঢুকেছিল। এই জটিল সমিকরণ বুঝতে অনেকেই সক্ষম হননি। ঐতিহাসিক কমিউনিস্টদের ইসলামিকদের সঙ্গে লিঁয়াজো এবারো দেখা গেছে। মাদ্রাসা ছাপ হুজুরদের সঙ্গে বাম ছাত্র সংগঠনগুলোর যৌথ মিছিল সেটাই প্রমাণ করেছে।
    কিন্তু সিপাহী বিদ্রোহের প্রতিপক্ষ ইংরেজদের মত আধুনিক প্রগতিশীল কোন শক্তি নয় বর্তমান সরকার। তারাও ধর্মীয় গোড়া একটা দল। দলটি মুসলিম লীগে পরিণত হয়েছে ঘোষণা দিয়েই। মদিনা সনদের অনুসারে দেশ চালানো ঘোষণা থেকে তাদের প্রতিটি আচরণ দেশকে মৌলবাদী খোলসে নিয়ে গেছে। এসব নিয়ে আগের লেখাগুলোতে বিস্তারিত লিখেছি এখানে আর না বললাম। এখন যেটা বলতে চাই দেশের স্থীতশীলতা নিয়ে। পরিস্থিতি শান্ত হয়ে আসুক। আওয়ামী লীগ এই আন্দোলনকে মোকাবিল করে বেরিয়ে আসতে পারবে কারণ এটা একটা নেতৃত্বশূন্য আন্দোলন। কোন রকম আদর্শ ছাড়া। কেবল সরকার পতনের ডাক সফল হয় না। যাই হোক, এরপর কি তাহলে?
    সরকার সফল হওয়ার পর প্রতিশোধ নিতে যাবে? যদি এবার শিক্ষা না হয় তাহলে এরকম আরো খারাপ দিনের জন্য তাদের অপেক্ষা করে থাকতে হবে। ইসলামীকরণ যে তাদেরই গলা চেপে ধরবে সেটা এবারো বুঝে না থাকলে আর সময় নেই। ৫৬০টা মডেল মসজিদ করে এখন সেদিন দুঃখ করে প্রধানমন্ত্রী বলছেন, সবার অগোচরে ধর্মান্ধতা বেড়ে উঠেছে! কী আশ্চর্যজনক কথা! তার মানে এখনো বোধদয় হয়নি। হেফাজতের দাবী মেনে একটার পর একটা মৌলবাদী পদক্ষেপ নিয়ে এখন বলছেন ধর্মান্ধতা অগোচরে ঘটে গেছে! অগণতান্ত্রিক আচরণ, বাক স্বাধীনতা হরণ এসব জারি রাখলে মানুষের মনের ক্ষোভ ভবিষ্যতে আরো ভয়ানক বিদ্রোহ জেগে উঠবে। প্রগতিশীল নেতৃত্ব দলের মধ্যে ও দলের বাইরে জন্ম হতে দেন। দেশকে যদি রাজনীতির ব্যবসা মনে না করে থাকেন, সত্যি ভালোবাসেন তাহলে আওয়ামী লীগের প্রতিপক্ষ হিসেবে প্রগতিশীল কোন নেতৃত্বের সম্ভাবনা ঘটলে তার সঙ্গে গণতান্ত্রিক আচরণ করুন। না হলে আপনাদের পতন হলে ওহাবীদের হাতে শাসন চলে যাবে। বিগত দিনগুলিতে চরমোনাই পীরের ইসলামী আন্দোলনকে গোপনে খেলার সুযোগ করে দেয়া থেকে স্পষ্ট হয়েছিল লীগের বাইরে একদল ইসলামিক পার্টি ছাড়া আর কোন নেতৃত্ব গড়ে উঠতে দিতে তারা চায় না। এটাকেই দলান্ধরা ‘বিকল্প দেখান’ বলে লীগের অন্ধ অনুসরণকে পথ বলে মনে করেছে। কিন্তু তারা বুঝেনি দিন চিরকাল এক রকম যাবে না। তারা দেশের স্বাধীনতায় নেতৃত্ব দিয়েছিল তাদের দায়িত্ব তাই অন্যদের চেয়ে বেশি। রাজনীতির মাঠ শূন্য করে ফেললে অরাজনৈতিক শক্তি অরাজনৈতিক পথে এসে মাঠ দখল করে ফেলবে। শিক্ষা হবে কি? ভরসা করতে পারছি না!'
    ( সুষুপ্ত পাঠক)

    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • QR | 49.207.226.241 | ০৫ আগস্ট ২০২৪ ০৯:৫০535761
  • সু.পাঠকের লেখা সব সময়ই ভালো লাগে। খুব ঠান্ডা মাথায় , আবেগ বাদ দিয়েই, যুক্তি দিয়ে লেখেন। এটিও ব্যতিক্রম নয়।

    হয়তো অপ্রাসংগিক হবে না তাই লিখছি।
    উনি লিখেছেন মার্ক্স, ভারতের সিপাহি বিদ্রোহকে 'ভারতের প্রথম স্বাধীনতা যুদ্ধ' বলে ভুল করেছিলেন। এব, ঐ বিদ্রোহের মূল্যায়নও ঠিক করেন নি।

    অ্যাকচুয়ালি মার্ক্স বা এঙ্গেলস - কেউই কখনো সিপাহী বিদ্রোহকে ভারতের স্বাধীনতা সংগাম বলেন নি। একবারও না।
    ১৯৫৯ সালে সোভিয়েত রাশিয়ার ইনস্টিটুট ওব মার্ক্সিসজম লেনিনিজম, এই দুজনের ভারতবর্ষ সম্পর্কে সংবাদ প্রবন্ধের সংকলন ঐ শিরোনামায় বার করেন ঐটাই লোকমুখে মার্ক্সের দেওয়া নাম করণ বলে প্রচারিত হয়।

    মার্ক্স ও এঙ্গেল্স, ওনারা দুজনে তখন ইংলন্ডবাসী। আমেরিকার নিউ ইয়র্ক ডেইলী ট্রিবিউনের রাজনৈতিক সংবাদদাতা। পালা করে লিখেছেন দুজনে - হিন্দুস্তান নিয়ে। প্রথম প্রবন্ধটি প্রকাশ পায় 1853 সালের জুন মাসে আর শেষেরটি সেপ্টেম্বর 1858।

    এবং মার্ক্স ও এঙ্গেল্স প্রথমটায় উৎসাহী হলেও ঐ বিদ্রোহের চরিত্র নিয়ে পরে খুবই হতাশ হন। প্রচুর সমালোচনাও করেন।
  • PRABIRJIT SARKAR | ০৫ আগস্ট ২০২৪ ১০:২৫535763
  • আপনার মূল্যবান মতামত পেয়ে ভাল লাগল।
  • অসিতবরণ বিশ্বাস | 2401:4900:16ce:90b7:1:1:9389:cf73 | ০৬ আগস্ট ২০২৪ ১২:৫৮535861
  • ধন্যবাদ লেখককে। বলিষ্ঠ যুক্তি আছে।
    'রাজনীতির মাঠ শূন্য করে ফেললে অরাজনৈতিক শক্তি অরাজনৈতিক পথে এসে মাঠ দখল করে ফেলবে। শিক্ষা হবে কি? ভরসা করতে পারছি না!'
    ভারি সুন্দর বললেন, এখানেই চোখের সামনে দেখতে পাচ্ছি।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আলোচনা করতে মতামত দিন