এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • বঙ্গের স্বাস্থ্য দুর্নীতি

    PRABIRJIT SARKAR লেখকের গ্রাহক হোন
    ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৭৪ বার পঠিত
  • সোমা মুখোপাধ্যায় যা লিখলেন:
    "দুই দশকেরও বেশি স্বাস্থ্য-সাংবাদিকতা করার সুবাদে বুঝেছি, গোপনীয়তার আব্রুর কোনও বালাই নেই এখানে। দফতরে সবাই সবটা দেখেন। সবাই সবটা জানেন।

    সালটা ২০০৭। সামনে এসেছিল পাভলভ মানসিক হাসপাতালে রোগিণীদের সম্পূর্ণ নগ্ন করে রেখে দেওয়ার খবর। সেই খবরে দেশব্যাপী নিন্দার ঝড় উঠল। ঝড় উঠল বিধানসভাতেও। ঘটনার নজরদারিতে বিশেষ কমিটি গড়ল কলকাতা হাই কোর্ট। আর স্বাস্থ্য দফতরের তৎকালীন এক কর্তা বললেন, “আপনারা তো গণশত্রু। রাজ্যের বদনাম করছেন।” অর্থাৎ নগ্ন করে রাখায় দোষ নেই, খবর প্রকাশ হলে দোষ। এখন ২০২৪। সরকারে থাকা দল বদলেছে। ক্ষমতায় থাকা মানুষের ভাষা বদলায়নি।

    পাভলভের ঘটনার কিছু দিন পর স্বাস্থ্যের আর এক দুর্নীতির খবর পেয়ে স্বাস্থ্য ভবনে এক অফিসারের ঘরে কিছু তথ্য জানতে যেতেই প্রায় ছিটকে বেরিয়ে আসতে হয়েছিল। তিনি আঁতকে উঠে বলেছিলেন, “প্লিজ়, আমার সঙ্গে কারও সামনে কথা বলবেন না। বিপদে পড়ে যাব।” সেই অফিসার ছিলেন তৎকালীন শাসক দলের ঘনিষ্ঠ। দক্ষ অফিসার হিসেবে তাঁর সুনামও ছিল। বহু গুরুত্বপূর্ণ ফাইল তাঁর টেবিলে আসত। ঘর থেকে বেরিয়ে এসে পরে ফোনে তাঁকে প্রশ্ন করেছিলাম, আপনি এত ভয় পেলেন কেন? আপনি তো সরাসরি দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত নন বলেই জানি। তাঁর উত্তর ছিল, “বুঝেশুনে চলতে হয়। অনেক কিছু দেখেও দেখতে নেই। শুনেও শুনতে নেই। চেনা লোককে রাতারাতি অস্বীকার করতে শিখতে হয়। এটাই দস্তুর।”

    এর পর ২০১২ সাল। তরুণ অফিসারের আরও উন্নতি হয়েছে। নতুন সরকারেরও তিনি সমান আস্থাভাজন। প্রশ্ন করেছিলাম, দুই আমলেই এমন প্রিয় থাকার রহস্যটা কী? তাঁর উত্তর ছিল, “আমি তো নিজের থিয়োরিতেই চলছি। চোখকান বোজাই আছে। এই থিয়োরি কখনও মার খায় না।”

    চোখকান বুজে থাকার এই অব্যর্থ বিদ্যাই স্বাস্থ্য দফতরে অধিকাংশ কর্তা অহরহ জপ করে চলেন। সব আমলেই। অভিজ্ঞরা বলেন, আগে জড়তা ছিল, খানিক লোকলজ্জা ছিল। এখন সে সব নেই। প্রবীণ চিকিৎসকদের রসিকতা করে বলতে শুনেছি, “এখন সাম্যবাদ। চতুর্থ শ্রেণির কর্মী থেকে বিভাগের প্রধান, যে যার মতো করে টাকা তুলছে।”

    স্বাস্থ্য দফতরের প্রাক্তন আমলাদের মুখে শুনি, “শিক্ষা ক্ষেত্রে নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে এত শোরগোল। স্বাস্থ্যের দুর্নীতি বাইরে এলে এমন চার-পাঁচটা নিয়োগ দুর্নীতি তার নীচে চাপা পড়ে যাবে।”

    ৯ অগস্ট আর জি করে ওই চিকিৎসক-পড়ুয়ার খুন ও ধর্ষণের ঘটনার পরে দফতরের ভিতরে থেকে যাঁরা দুর্নীতি নিয়ে গেল-গেল করছেন, তাঁদের অধিকাংশই কিন্তু সবটা জানেন। এক প্রবীণ চিকিৎসক কথায় কথায় বলছিলেন, “এই মেয়েটি ‘শহিদ’ হয়ে অসংখ্য অনিয়মকে মানুষের সামনে বেআব্রু করে দিয়েছেন। মানুষ এখন কৈফিয়ত চাইছেন। তাই এত আলোড়ন। না হলে এই দুর্নীতি দফতরের অন্দরে তো অজানা নয় কোনও দিনই।”

    তৃণমূলের এক নেতার রমরমার সময়ে এমবিবিএস পরীক্ষার্থীদের বিভিন্ন সিমেস্টারের পরীক্ষায় পরীক্ষাকেন্দ্রের সিসি ক্যামেরা বন্ধ রাখার নির্দেশ থাকত। হল-এ কেউ গার্ড দিতে পারতেন না। বলা হত, সে সবের প্রয়োজন নেই। বিষয়টি সংবাদমাধ্যমে এসেছে, বিস্তর হইচই হয়েছে। কিন্তু সেই নেতার বাড়বাড়ন্ত তাতে বিন্দুমাত্র টাল খায়নি।

    সেই নেতা অবলীলায় প্রশ্ন ফাঁস করিয়েছেন, ওষুধ কেনায় কোটি কোটি টাকা দুর্নীতি করেছেন, কেউ টুঁ শব্দটি করেননি। কারণ, শোনা যেত, তাঁর মাথায় উপরমহলের হাত ছিল। সেই ‘উপরমহল’ যত দিন মনে করেছে, তাঁকে স্বমহিমায় রেখেছে। তার পর যখন দরকার হয়েছে, তাঁকে সরিয়ে আর এক জনকে এনেছে। টাকা নিয়ে পাশ করানো, নম্বর বাড়ানো, টেন্ডার ছাড়াই ওষুধপত্র কেনা, বছরের পর বছর চলেছে বিনা বাধায়।

    অধুনা যে উত্তরবঙ্গ লবি নিয়ে এত আলোচনা, ২০১১-র পর থেকে যে লবির বাড়বাড়ন্ত, সেই লবির মাথা নাকি বলে বেড়ান, “অমুক তো স্বাস্থ্যটা ঠিক বোঝে না। তাই আমি যা বলি, ও সেটাই শুনে চলে।”

    স্বাস্থ্য দফতরের অন্দরে কান পাতলে শোনা যায়, যে বদলির ফাইল স্বাস্থ্য ভবন ফিরিয়ে দেয়, সেই ফাইল নবান্ন থেকে সই হয়ে আসে সামান্য দিনের ব্যবধানে। অভিযোগ, পদোন্নতি, পছন্দের জায়গায় বদলি সব কিছুরই আলাদা রেট চার্ট! সেই মতো চাহিদা পূরণ করতে পারলে আর কোনও ভাবনা নেই। না পারলে এক জেলা থেকে আর এক জেলায় ঠোক্কর। পদোন্নতি বন্ধ। কিংবা এমন জায়গায় বদলি, যেখানে সেই বিভাগটারই অস্তিত্ব নেই!

    কিন্তু এই দুর্নীতি তো অন্য দফতরেও রয়েছে। স্বাস্থ্যে সেটা আলাদা কিসে? আলাদা, কারণ এখানে মানুষের জীবন জড়িয়ে। বিনা যোগ্যতায় যখন একের পর এক নিয়োগ হতে থাকে, এবং সেই নিযুক্ত ব্যক্তিদের কাজ যখন সরাসরি মানুষের উপরে প্রয়োগ হয়, তখন তা তো মানুষের জীবন নিয়ে ছেলেখেলারই শামিল। ধরা যাক, অর্থের বিনিময়ে এমন কাউকে পাশ করানো হল, বা এমন কাউকে প্রযুক্তিগত কাজে নিয়োগ করা হল, যাঁরা যোগ্যতায় উতরোতেই পারেননি। তাঁদের কাজ পাওয়ার একটাই মাপকাঠি, টাকা! তাঁরা যখন চিকিৎসা সংক্রান্ত কাজে যুক্ত হচ্ছেন, তখন মানুষের বাঁচা-মরা তো সরু সুতোর উপরেই ঝুলছে।

    স্বাস্থ্যক্ষেত্রের মতো এমন সমস্ত স্তরে দুর্নীতি অন্য বিভাগে বড় একটা চোখে পড়ে না। এখানে ছাত্রনেতাদের একাংশ তাঁদের শিক্ষকদের কাছ থেকে টাকা তোলেন, সেই শিক্ষককে তাঁর পছন্দের জায়গায় রেখে দেওয়ার ব্যবস্থা করার লোভ দেখিয়ে। এখানে পদের বিচারে কোনও উচ্চ-নীচ নেই। এমনই সমানাধিকার যে, ঠিকাকর্মীও রোগী ভর্তি করে টাকা তোলেন। টাকার ভাগ যায় প্রতিষ্ঠান-প্রধানের কাছেও। সকলেই অসৎ? তা নয়। কেউ ভয়ে মুখ বন্ধ করে রাখেন। কেউ ভয়ে অপরাধে শামিল হন। যাঁরা প্রতিবাদ করেন তাঁদের ‘টাইট দিতে’ প্রত্যন্ত এলাকায় বদলি করা হয়, ভুয়ো অভিযোগে ফাঁসানো হয়, প্রকাশ্যে অপমান করা হয়। এ সবের পরেও অনেককে বাগ মানানো যায় না। তাঁরা ঘাড় সোজা করে থাকেন। তাই ‘সিস্টেম’ টিকে থাকে। গরিব মানুষ চিকিৎসা পান।

    অভিযোগ, এই গোলমালের আগে পর্যন্ত অধুনা বহু আলোচিত উত্তরবঙ্গ লবির চার-পাঁচ জন চিকিৎসক ছিলেন লবির কর্ণধারের চোখের মণি। কর্ণধার নিজে কিছু করতেন না। তাঁর হয়ে ওই চিকিৎসকেরাই বিভিন্ন জায়গা থেকে কোথায় কী করা দরকার তার তালিকা প্রস্তুত করতেন। কে কোথায় কোন পদে বসবেন, কাকে কোথায় ‘গ্যারাজ পোস্টিং’ দেওয়া হবে, কোন সংস্থার থেকে জিনিস কেনা হবে, কর্ণধার সেই তালিকায় চোখ বুলিয়ে তা পাঠিয়ে দিতেন সর্বোচ্চ স্তরে। প্রস্তাব গৃহীত হত রাতারাতি। সবাই সব জানেন, জানতেন।

    আর জি কর কাণ্ডের ধাক্কায় এখন গলগল করে দুর্নীতির কথা উঠে আসছে, রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিল থেকেও পদত্যাগের খবর সামনে আসছে। কেন পদত্যাগ করছেন? অনেকেই জানিয়েছেন, দিনের পর দিন এত দুর্নীতি আর সহ্য করতে পারছিলেন না। তা হলে আগে সরেননি কেন? স্বীকার করেছেন, এত দিন সরে আসার সাহসটুকুও দেখাতে পারছিলেন না, বড় কোনও ক্ষতি হয়ে যাবে এই ভয়ে। রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিলে সাধারণ মানুষ চিকিৎসকদের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানাতে পারেন। কাউন্সিল সিদ্ধান্ত নেয়, চিকিৎসক দোষী কি না। কাউন্সিলের সদস্যদের একটা অংশ এখন প্রকাশ্যেই অভিযোগ করছেন, একাধিক বার অভিযোগকারীকে কাউন্সিল অফিসের বাইরে কোথাও ডেকে পাঠিয়ে টাকা দেওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। সংশ্লিষ্ট ডাক্তারকেও আলাদা ডেকে জানতে চাওয়া হয়েছে, তিনি কত দিতে পারবেন। যাঁর তরফে টাকা বেশি, সিদ্ধান্তও তাঁরই দিকে।

    রাজ্য জুড়ে এখন যে আন্দোলন, তার আরও অনেকটা পথ এগোনো বাকি। সিবিআই তদন্তের উপরেই কিন্তু সবটা নির্ভর করছে না। এখনও পর্যন্ত কোনও তদন্তকারী সংস্থার আওতায় আসেনি যে অসংখ্য দুর্নীতি, তাকে সাফ করার কাজটা অত্যন্ত দুরূহ। এবং সময়সাপেক্ষ।

    কিন্তু সেই জঞ্জাল সাফাইয়ের কাজটা এ বার মাঝপথে থামিয়ে দিলে চলবে না। এক বার থামলে ফের যুগ যুগ ধরে এই দুর্নীতিই কিন্তু বংশবিস্তার করে চলবে, যেমন এত দিন করে এসেছে।"

    https://www.anandabazar.com/editorial/essays/there-are-many-cases-of-corruption-in-health-sector-in-west-bengal-many-people-knows-about-it-but-no-one-talk-about-it/cid/1543979?fbclid=IwY2xjawFJ8q1leHRuA2FlbQIxMQABHan-bIAfwF8yBzL9DGWNJMvId7i9b_A_GLCivRHWP4hQj3ljus1XXhWKug_aem_FIb4CciF9bKiL_bSfKnmWA
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভেবেচিন্তে মতামত দিন