এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • মে দিবসের ভাবনা ২০১৯

    Souvik
    অন্যান্য | ০১ মে ২০১৯ | ৮৭৫৯ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • | 230123.142.560112.127 | ০২ মে ২০১৯ ০৯:২৫382492
  • মে দিবস নারী দিবস ইত্যাদি তে সেন্টিমেন্টাল কিশ সংবলিত বোকা বোকা পোস্ট সোশাল নেটওয়ার্ক এর একটি উপদ্রব বিশেষ, ভাটে যেরকম পড়েছে, চারিদিকে সারল্য থ ই থ ই করছে, কনজারভেটিভ অপিনিয়ন বেচার কত যে কল হয়েছে ইয়ত্তা নেই।
  • dc | 670112.208.2323.219 | ০২ মে ২০১৯ ০৯:২৮382493
  • "মে দিবস নারী দিবস ইত্যাদি তে সেন্টিমেন্টাল কিশ সংবলিত বোকা বোকা পোস্ট সোশাল নেটওয়ার্ক এর একটি উপদ্রব বিশেষ"

    এক্স্যাক্টলি :d
  • কল্লোল | 011212.225.5623.32 | ০২ মে ২০১৯ ০৯:৫৩382494
  • সগলেই দেখি নীল কলারদের সমস্যা নিয়া পাগোল। গড়ি কারখান, ওষুধ কারখানা, জামাকাপড় সেলাইয়ের কারখানা, স্টিল ফাউন্ড্রি ইত্যাকার জায়গায় যারা কজ করেন, তাদের কম কাজ করলে ভালোই লাগে। যন্ত্রায়ন তো সব জায়গাতেই হয়েছে।
  • S | 458912.167.34.76 | ০২ মে ২০১৯ ১০:০৮382495
  • পাই, দামী শহরগুলোতে একটু ভদ্র মতন থাকতে গেলেও প্রচুর খরচ। তার উপরে আপনার বলা পিয়ার প্রেশার, এগুলো উইকেন্ডে করতেই হয় টাইপের ফালতু খরচ তো আছেই। এবারে আপনি যদি ৫০ লাখ না পেয়ে ১০ লাখ মাইনে পান, তাহলে ভাবুন আপনার কিরকম নাভিশ্বাস উঠবে। অথচ ঐ মাইনেতে সত্যিই লোকের ভালো জীবন যাপন করা উচিত।
  • PT | 340123.110.234523.8 | ০২ মে ২০১৯ ১০:০৯382496
  • গত আট বছরেরে রাজনীতিহীনতার (অথবা অরাজনীতিকরণের) সমস্যাঃ
    স্থানীয় কর্মচারী সংসদ আগে বাম সমর্থিত থাকায়, নিয়ম মেনে লালকাপড় টাঙিয়ে, লাল আলো জ্বালিয়ে, সন্ধ্যে বেলা ভূপেন হাজারিকা বা হেমাঙ্গ বিশ্বাসে গান গেয়ে মে দিবস পালন করত। ২০১১-র পরে সেটি তিনোদের হস্তগত হওয়ায়, নীল-সাদা আলো জ্বালিয়ে, নীল-সাদা কাপড় টাঙিয়ে সন্ধ্যে বেলায় অরাজনৈতিক জলসা করে মে দিবস পালন করছে।
    তাদের সঙ্গে হাজার তক্ক করেও বোঝানো যাচ্ছে না যে মে দিবস বামেদের (পড়ুন সিপিএমের) আলিমুদ্দিন সৃষ্ট কোন অনুষ্ঠান নয়!!!!!!
  • কল্লোল | 011212.225.5623.32 | ০২ মে ২০১৯ ১০:২৫382497
  • একক। "সুদূর ভৰিষ্যতে কতটা বাজার বাড়বে ভেবে কেও ব্যবসা করেনা ।"
    কে কি ভেবে ব্যবসা করে তা জানি না, তবে শ্রমিক আন্দোলন শ্রমিক স্বার্থের স্বপক্ষে দাবী দাওয়া মানিয়েছে তো সারা পৃথিবী জুড়েই। এটাও তেমনই।
    তুই অনেকটা ভারতীয় বামেদের মতন কথা বলছিস - ওরা দিলে হবে, না দিলে হবে না গোছের।
  • কল্লোল | 011212.225.5623.32 | ০২ মে ২০১৯ ১০:২৯382498
  • এহে। ভুল হয়ে গেছে। আমার Date:02 May 2019 -- 09:53 AM পোস্টে লিখেছি - সগলেই দেখি নীল কলারদের সমস্যা নিয়া পাগোল।
    পড়তে হবে সগলেই দেখি সাদা কলারদের সমস্যা নিয়া পাগোল।
  • S | 458912.167.34.76 | ০২ মে ২০১৯ ১০:৪০382499
  • কল্লোলদা, সাদা কলারদের শ্রম নিয়ে সমস্যা নেই। কিন্তু শ্রমের নামে ঢংটা নিয়ে বিস্তর আপত্তি আছে।
  • কল্লোল | 011212.225.5623.32 | ০২ মে ২০১৯ ১১:১২382500
  • বড় এস। বুঝলাম না। কে ঢং করলো, কোথায় ঢং করলো।
  • S | 458912.167.34.76 | ০২ মে ২০১৯ ১১:২০382502
  • আমার আর অমিতের পোস্টগুলো দেখুন।
  • Amit | 340123.0.34.2 | ০২ মে ২০১৯ ১১:৩৯382503
  • ঠিক শ্রমিক সমস্যা নিয়ে আসলে পোস্ট গুলো করিনি, ডিসি- র পোস্ট এ এ যখন উনি বললেন আট ঘন্টা -এতো কম কাজ করে কি করে লোকে থাকে, তার পরে ওসব পোস্ট করে ফেলেছি ঠিক রিলেভেন্ট নয়, তবুও মাঝে মাঝে ভাট দিয়ে যাই। কাওকে খোঁচা মারা উদ্দেশ্য ছিল না, কিন্তু ইন্ডিয়াতে বহু দেখা - লোকে বেশি সময় অফিস এ থাকা নিয়ে একটা অদ্ভুত ফাঁপা গর্বে বুক চাপড়ে বেড়ায়।

    আর শ্রমিক এর সমস্যা তো আছেই, সাদা কলার রাও আসলে শ্রমিক ই, জাস্ট দেখন টাই সার। দিনে দিনে পার্মানেন্ট জব বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে সব দেশেই, জাস্ট শর্ট টার্ম কন্ট্রাক্ট। কোন লিয়াবিলিটি নেই। একটা দুটো ছোট প্রজেক্ট শেষ করো, কেটে পড়ো। আর কিছুদিন অন্তর লোক ছাটাই বা আউটসোর্সিং তো আছেই, কেও সেফ নয়।
  • | 453412.159.896712.72 | ০২ মে ২০১৯ ১২:০৫382504
  • বরএস আর অমিত সম্ভবতঃ বেশ অনেকদিন ভারতছাড়া। মাঝে মাঝে এসে উপর উপর দেখেন, পোস্টগুলো পড়ে মনে হল।

    হ্যাঁ একসময় এরাই মেজরিটি ছিল যারা ফালতু কাজ না করে মাঝের অনেকটা সময় অফিসে বসে থেকে বেশ রাতে বাড়ি যেত আর সেই নিয়ে উলুতপ্লুত হত। হ্যাঁ তারা মেজরিটিই পুরুষ, খুব অল্প কিছু মহিলা এইটে অ্যাফোর্ড করতে পারত।

    কথা হল গত কয়েক বছরে, তা ধরুন এই ৫ - ৮ বছরে কাজ, কাজের ধরণ ইত্যাদিতে হু হা পরিবর্তন এসেছে। বিশ্বজুড়ে মন্দা, ডাবল ডিপ[ ইত্যাদি এবং তার পরে বিলিং রেট প্রচন্ড কমে যাওয়ার পরে প্রফিট মার্জিন ঠিক রাখতে ইন্ডিভিজ্যুয়ালের কাজের চাপ বেড়েইছে তো বটেই (রিটেইল ব্যাঙ্কিং সেক্টরে সাংঘাতিক অবস্থা) + রাত ১০টার আগে অফিস ক্যাব বুক করার ক্ষেত্রেও প্রচুর বিধিনিষেধ এসেছে।

    এছাড়া আর একটা ব্যপার হল অনেক লোক অফিসে থাকে কারণ তাদের তেমন কোন প্যাশন বা হবি নেই যার পেছনে সময় দিতে পারে। সেই পরিস্থিতিও অন্তত পুণে ব্যাঙ্গালোরে বেশ কিছুটা আলাদা হয়েছে যদ্দুর খবর পাই আর কি। প্রচুর লোক নানারকম সোশ্যাল অ্যাকটিভিটিতে যুক্ত হচ্ছে, খেলাধুলোর চলও কয়েক বছর আগের তুলনায় খানিক বেড়েছে দেখছি। তো সময় কাটাতে পারলে কে আর খামোখা কাজের বাইরে বসবে! আর একটা ব্যপার হল ছেলেমেয়েদের লেখাপড়া আর ঘরের কাজ ভাগ করে নেওয়া। এইটা অন্যত্র কেমন জানি না, পুণেতে খুবই বেশী দেখি।

    তাই বলে কি আর এখনও অমন দেখানে পাবলিক নেই? বা তারা সুযোগ পেলে অ্যাপ্রেইজালে ঝাড় দেবার চেষ্টা করে না? সেসব তো আছেই, একদম মুছেতুছে যায় নি। তবে কমেছে অনেএএক। সেই নব্বই দশক থেকে দেখছি বলে পরিবর্তনগুলো চোখে ধরা পড়ে আর কি
  • S | 458912.167.34.76 | ০২ মে ২০১৯ ১২:২২382505
  • হ্যাঁ এটা ঠিক যে আমি বেশ কয়েক বছর আগেই কর্পো ছেড়ে দিয়েছি। তবে আমি বিশ্বজোড়া মন্দা এবং তার পরবর্তী সময়ে ছিলাম। আর আমার চাকরীতে নতুন ডিপার্টমেন্টে বিলিং রেট তেমন কমেনি এবং রীতিমত গ্রো করছিলো।

    প্যাশনের ব্যাপারটা নিয়ে সহমত। বেশিরভাগ লোকেরই তেমন কিছু হবি ছিলোনা। একটা ছেলে সালসা শিখতো, সে নিয়েও লোকেদের আপত্তির শেষ নেই। ফলে সিনেমা দেখা বা বই পড়ার নেশা না থাকলে বাড়িতে তেমন কিছুই করার নেই। আমি অবশ্যি একসময় অফিসের মধ্যেই সময় বের করে লুকিয়ে বই পড়তাম, আমার এক বন্ধু আমায় শিখিয়েছিলো। বহু ব্যাচেলারদেরই বলতে শুনেছি যে বাড়িতে গিয়ে কি করবো, অফিসেই ভালো।

    পুনেতে যখন ট্রেনিঙ্গে ছিলাম (আইটিতে, সে বহু যুগ হয়ে গেছে) তখন সেখানে একটা ইউনিটে প্রোডাক্টিভিটি উইক/মান্থ হয়েছিলো। বিকেল ৫টায় বাড়ি যেতেই হবে (গার্ড এসে কম্পিউটার বন্ধ করে দিতো)। সেটা পরে ব্যাঙ্গালোরে আমার টিমে ইম্প্লিমেন্ট করতে গিয়ে লোকের সেকি রাগ। তোমার কাজ করতে ইচ্ছে না করলে তুমি বাড়ি যাও, আমায় কাজ করতে দাও, এইসব আরকি। সবই ব্যক্তিগত এক্সপিরিয়েন্স।

    লেঅফের ভয় থাকলে লোকে এমনিতেও চাকরীস্থল ছেড়ে বাড়ি যেতে চাইবেনা।
  • dc | 232312.174.676712.144 | ০২ মে ২০১৯ ১২:২৯382506
  • অমিত, আমি কাজ না করে থাকতে পারিনা এ নিয়ে আমার কোন গর্ব নেই, বরং উল্টোটা ঃ) আমি নিজেই বুঝতে পারি যে কোন কিছু না করে থাকতে না পারাটা অ্যাবনর্মাল।
  • কল্লোল | 011212.225.5623.32 | ০২ মে ২০১৯ ১৩:২৯382507
  • সে যাগ্গে।
    আমি অবশ্য আইটি, ননাইটি, শপ ফ্লোর, কেরানী, রাজমিস্ত্রি, ডোমেস্টিক হেল্প, মাইনিং সেক্টর সবার জন্যই ৪ ঘন্টার কাজ - তেমনই বলছিলাম। আরা স্বনিযুক্ত তাদের ধরছি না।

    ডিসি। একটা কথা বুঝলাম না। আপনার কাছে কাজ মানে কি?
  • | 2345.110.456712.4 | ০২ মে ২০১৯ ১৪:০৬382508
  • দমুর বিচিত্র পোস্ট পড়ে জানতে পারলাম পুণে আর ব‍্যাঙ্গালোর এর বাইরে লোকের কাজের বাইরের প‍্যাশন আর ঘ‍রের কাজ ভাগ করার প্রগতিশীল তা সম্পর্কে জানা খুব কঠিন
  • | 2345.110.456712.4 | ০২ মে ২০১৯ ১৪:১০382509
  • একটা সোশ্যাল ফেনোমেনন যদি লক্ষ্য করা হয়েও থাকে তাকে তো মিনিমাম রিগর দিতে হবে , ন ইলে এই এক্সপেরিয়েন্স ট্রেডিং থেকে কোন আলোচনা বেরোবে না। অবশ‍্য‍ সে আর নতুন কি
  • | 340123.99.121223.132 | ০২ মে ২০১৯ ১৪:৩৫382510
  • কল্লোল দা র প্রস্তাব টা অ্যাকচুয়ালি বেশ ভালো , এবং শুধু তাই না ইউনিভার্সাল ইনকাম ওয়ালা রা যেটা বলছে তার একটা অবস্থানের মিল আছে, সেটা কল্লোল দা কে খুশি করবে না দুঃখ্ক দেবে জানি না।

    মোদ্দা হল, অটোমেশনের ফলে যা অবস্থা, তাতে প্রচুর জব ই এখন জোর করে রাখা হয়েছে। অতএব চার ঘন্টা টা চেয়ে আসবে না এমনি ই আসবে এটা বলা কঠিন। এবার প্রশ্ন উঠতে পারে , তাহলে এটা জেনেও শ্রমিক ইউনিয়ন রা ৮ ঘন্টা কাজের সীমা টা আর নতুন করে চাইছে কেন। বিষয়টা জটিল না, ওয়ার্কিং কন্ডিশন এর সব দিক সম্পর্কেই শ্রমিকের বক্তব্য শোনা হোক মোটামুটি আর একই ধরণের কাজে একই ধরণের মাইনে হোক বা সোশাল সিকিউরিটি টার একটা ইউনিভার্সালিটি থাকুক এটাই মে দিবস কেন্দ্রিক আন্দোলন গুলো জমায়েত গুলোর দাবী। এখন তো অ্যাপ মার্কেটিং এর বাজারে নেগোশিয়েট করার লোক অব্দি পাওয়া যাচ্ছে না, সারা পৃথিবী তে সমস্যা একটা যে উবের গাড়ি র ড্রাইভার রা এমপ্লয়ি না অ্যাসোসিয়েট আর অ্যাসোসিয়েট হলেই বা তাদের কালেকটিভ বার্গেনিং এর অধিকার থাকবে না কেন। তো এটাকে টেকনোক্রাট রা দেখায় (পড়ুন এককএর মত খারাপ লোকেরা ঃ-)))) ) দেখায় লেবার মুভমেন্টের সঙ্গে টেকনোলোজি র সঙ্গে পাল্লা দেবার সমস্যা হিসেবে, আমরা লেবার ইউনিয়ন পন্থী রা দেখি, বৃহত্তর রাজনীতিতে, কোম্পানির প্রোমোটার বা প্রফেসনাল ম্যানেজমেন্ট এর ডিমিনিশিং অ্যাকাউন্টেবিলিটি হিসেবে ঃ-))))

    আর সেল্ফ এমপ্লয়েড দের বাইরে কেন রাখলে অন্তত তাত্ত্বিক জাস্টিফিকেশন টা কি বুঝি নি, কারণ যেটা শ্রিংক করছে সেটা জব বা রোল বা স্কিল, অনেক স্পেশালাইজ্ড স্কিল ই এখন ক্যাজুআলাইজ্ড (মানে এই টার্ম টা আমরা ট্রেড ইউনিয়ন মহলে ইউজ হতে দেখেছি), সে ক্ষেত্রে তোমার ৪ ঘন্টার প্রোপোজাল এর বাইরে কারোর ই থাকার কথা না।
    এমনিতে ধরো হার্ড হ্যাট হার্ড বুট্স ম্যানুফ্যাকচারিং জম কমে গেছে বা চায়নায় লেবার ক্যাম্পে গেছে, আর সার্ভিসেস ইত্যাদি যেটা সেটা তে অনেক রোল ই জাস্ট টেকনোলোজি ট্রানজিশন এর রিস্ক ম্যানেজ না করতে পারার জন্য রয়ে গেছে, অতএব ছোটো লেভেলে তোমার ছোটো মুক্তাঁচলে তোমার সলিউশন নেই বল্লেই চলে, ম্যাক্রো ইকোনোমিক এবং বড় করে লেবার পলিসি তে ইনটারভেনসন দরকার, কারণ রেজিস্টান্স এর নেচারটাও সে ভাবেই বদলাবে, এবম` ক্যাপিটালিজম খুব ই ভেবে চিন্তে ইউনিভারসাল বেসিক ইনকাম এর প্রোপোজাল দিয়েছে। ঃ-)))
  • Amit | 9003412.218.1289.237 | ০২ মে ২০১৯ ১৪:৪২382511
  • ডিসি, আপনাকে কাজ নিয়ে উদ্দ্যেশ্য করে বলাটা একদমই ইন্টেনশনাল নয় । ওটা জাস্ট নিজের সব তিক্ত অভিজ্ঞতা থেকে লেখা।
  • | 340123.99.121223.133 | ০২ মে ২০১৯ ১৪:৫৯382513
  • *মুক্তাঞ্চলে
  • | 340123.99.121223.133 | ০২ মে ২০১৯ ১৫:০২382514
  • আরে কোন ব্যাপার না, এখানে মোটামুটি লোকজন এমনি চাবুক লোক আছে, কিসু মাইন্ড করে না কেউ। আমিও করি না, স্বচ্ছন্দে ইনছাল্ট কইরা কথা কইতে পারেন ঃ-))))) এটাই ঐতিহ্যঃ-)))) খ
  • | 340123.99.121223.133 | ০২ মে ২০১৯ ১৫:১১382515
  • কিন্তু মূল পয়েন্ট টা ছিল মে দিবস এ আহা মে দিবস স্পেশাল কেন, নারী দিবসে আহা আমার তো রোজ ই নারী দিবস বলে বটে, কিন্তু মাইরি, দুর্গাপুজো আর স্বরস্বতী পুজো তে কেউ বলে না, স্পেশাল ডে র কি দরকার ,রোজ ই তো আমার দুর্গা পুজো, আমি তো রোজ ই দশভূজা বা আমার বৌ বা মা বা বান্ধবী দশভূজা বা লেখাপড়ায় রোজ স্বরস্বঈ পুজো। তখন যত বোকা বোকা নষ্টলজি। ক্ষমতাসীন দের ভাষার কি জোর তাদের ভাবনাই আমাদের ভাবনা। মালিকেরা বললেন আহা মে দিবস এর কি দরকার, রোজ ই আমরা লেবার কে সেলিব্রেট করছি, আমরাও সকলে শৃগাল রুপী হুক্কা হুয়া তে মেতে গেলাম। নারী দিবস নিয়েও এক ই কেস রোজ ই নাকি নারী দিবস। কিসুই না মেয়েদের অ্যাচিভমেন্ট যে আধুনিকতার সঙ্গে জড়িত, এবং কোনোটাই যে কারো মহানুভবতার ফলে আসে নি, এই ইতিহাস টা কে অস্বীকার করার একটা ব্যাপক চক্রান্তমূলক প্রচেষ্টা।
  • | 2345.106.9003423.206 | ০২ মে ২০১৯ ১৫:১৮382516
  • আহা পোস্ট কত্তেই এমন কাঠিসুন্দর দৃষ্টিপাত - দেখেও ভাল্লাগে ☺☺☺
  • | 340123.99.121223.133 | ০২ মে ২০১৯ ১৫:৫১382517

  • আরে মে দিবস যে কোনো বাম পন্থীর একটা সেলিব্রেশন এর দিন, সেখে কাঠি হলে সৌন্দর্য্য কি করে চোখ এড়াবে ঃ-)))))

    তোমার অবসারভেশন ঠিক, কারণ এটা মনে করার কারণ নেই, মিথ্যা বলছ, বহুদিন আলাপ হয়েছে, তোমায় অবভিয়াস মিথ্যে বলতে শুনি নি, মানে ধরো খানিক ছদ্দা ভক্তি করে থাকি। সভয়ে বলার কোন কারণ ও নেই, নির্ভয়েই কইলাম।

    দার্শনিক ভাবেও অনেকটাই ক্লিয়ার, বাড়িতে যে মেয়েদের কাজ করতে হয় তারা ল্যাদ খেয়ে বা জাস্ট অফিসে থাকতে ভালো লাগে বলে থাকতে পারে না, সেটার জন্য হয়তো ক্যারিয়ার গড়ার জন্য যে মেল বন্ডিং এর চক্কর সেটার থেকে তারা বাইরে থাকে। এটা হয়তো লক্ষ্য করেছ, মিথ্যা লক্ষ্য করার প্রশ্ন ওঠে না, কারণ এটা মেয়ে হিসেবেই তোমার চোখে পড়েছে। এবার শোন আপত্তি কোথায়ঃ-)))

    তোমার পোবোন্দে র অবজেক্টিভ অ্যানালিসিস এর ভাষা রপ্ত করতে হবে। মানে না করলে কাঠি হবে ঃ-))) সীমা বদ্ধতা টা উপস্থাপনায়। প্রথমত আমাদের সেটাপ এ, ইন্ড্রাস্ট্রির ভালো সময় খারাপ সময় যাই হোক না কেন, এটা বলার মত জায়গা আছে কি, যে এমপ্লয়ি রা বা বিশেষত এমপ্লয়ি রা তাদের ওয়ার্কিং কন্ডিশন এর সব টার নিয়ন্ত্রনে আছে, বা ইচ্ছে করে সময়ের ব্যবহার করার মত পুরো নিয়ন্ত্রনে আছে? রাত্রে থাকলে অনসাইট এর সঙ্গে কথা বল্তে শুবিধে হওয়া , ক্লায়েন্ট এর সঙ্গে কথা বলে কাজ করতে সুবিধে হওয়া, অনেক লেট এ কাজের ক্ল্যারিফিকেশন আসা, অসহ্য বাজে প্ল্যানিং এর শিকার হওয়া এগুলো কি বিশেষতঃ নীচুতলার বাচ্চা ছেলেমেয়েদের কোন দিন ই সমস্যা ছিল না? যাদের কে শস্তার টেকি বলে রাখা হল, তাদের কি আসলে প্রোডাকশন আওয়ার ৮ ঘন্টার ঢের বেশি রাখতে কাজে লাগানো হচ্ছে না? সিস্টেমিক সমস্যা কি কিছুই নেই, এমন কি ইন্ডাস্ট্রির ভালো দিনেও? নীচুতলার মেয়ে কর্মীরা সহ?
    এবার খারাপ দিনে কর্মী দের হাত থেকে তো নিয়ন্ত্রন আরো চলে গেছে।

    মে দিবসের আলোচনা টা ক্যাপিটালিজম এর ক্রিটিক করার দিন মাইরি, সব সময়েই তো শিল্পের ক্রাইসিস দেখিয়ে শ্রমিক অধিকার সংকোচন চলহ্চে, তার মধ্যে কে একটু বিড়ি খেতে গেল আর কে প্রেম করতে গেল, কে লোম্বা লাঞ্চ খেল এই সব আলোচনা করে লাভ কি। হাজার হাজার কর্মীর ফাকিবাজি কে ম্যানেজমেন্ট এর ধাষ্টামোর একটি বিক্ষিপ্ত জবাব হিসেবে দেখা জেতেই পারে ঃঃ-)) মানে দেখবো নাই বা কেন ঃ-))) পুরোনো লোক্কে এটা বোঝা তে হলে খুব ই চাপ, সেই দিন লেবারের আলিস্যি টুক টাক ফাঁকি বাজি র কথা বলে, সততা কারণেই হয়তো বল্লে, কিন্তু ম্যানেজমেন্ট এর শত্রু দের হাতে ন্যারেটিভ তুলে দিয়ে লাভ কি, কালেক্টিভ অ্যাকশন এর প্রয়োজনীয়তা নেই এটা তোমার দার্শনিক অবস্থান হলে অন্য কথা, তোমার পোস্ট থেকে সেটা খোলসা নয়। অতএব তর্ক বিতর্ক ইত্যাদি।

    আরো জেনেরালাইজ্ড কথা আছে, ধরেই নেওয়া হয়, হোয়াইট কলার জবার দের কোন ক্রাইসিস নেই, ওয়ার্কিং কন্ডিশন এ প্রেম হি প্রেম। বিশেষত শিল্পের ভালো দিনে। তোমার পোস্ট এই ভুল ভাঙাতে তো সাহায্য করছে না। ভেবে দেখো কেউ যদি বলে মিডল ম্যানেজমেন্ট থেকে আপার ম্যানেজমেন্টে মেয়েরা যায় না, কারণ তাদের বাড়ির কাজ বেশি করতে হয়, তুমি সেটাকে পুরোটা মেনে নেবে? ফ্যামিলি লাইফ প্যাশন ইত্যাদি ছেড়ে কেউ যদি ইচ্ছে করেও কাজ করে তাকে জেন্ডার ডিসক্রিমিনেশনে র সমস্যায় পড়তে হবে না বলছ। মে দিবসের দিনে এটা বলা কি সমীচীন?

    এর পরে হল প্যাশন , কাজের বাইরে। প্রথমত প্যাশন আছে না নেই সেটার সঙ্গে ওয়ার্কিং কন্ডিশন ডিফাইন করার সময়ে লেবার ভয়েসের পার্টিসিপেশন এর প্রশ্নে ব্যক্তি গত প্যাশনের কি কি ভ্যারিয়েশন আছে সে নিয়ে ভাবা যায় কিনা, তার আবার জিওগ্রাফিক ডিস্ট্রিবিউশন আছে বলছ, এতে তোমার এভিডেন্স কি। বাঙালি রা খারাপ লোক সকলেই জানে, কলকাতা খারাপ জায়্গা ও আজকাল স্বতঃসিদ্ধ। তো এই ধরণের বোকা বোকা পজিশনে তোমার পোস্ট পড়ে যাছে কিনা ভেবে দেখেছো। আমি তো টিম সামলাতে হিম শিম খেয়ে যাচ্ছি, সকলের প্যাসনের চোটে, আর তারাও আমার প্যাসনের চোটে জেরবার, কোন মতে সংসার চলছে।

    কিন্তু এগুলোর কোনোটার সঙ্গে ক্যাপিটালিজম এর ওয়ার্ক প্লেস এর সমস্যা র যোগাযোগ কি সেটা এস্টাবলিশ করতে তুমি বাইট খচ্চা কর নি, তাই কাঠি করেছি, এটা আমি সকলকেই করব। হয় এভিডেন্স দিয়ে মানুষের ব্যক্তিগত অভ্যাসের তারতম্যের সঙ্গে বড় সংকট গুলো নির্দিষ্ট ভাবে জুড়বে নইলে আবাজ দেব মাইরি। আমি একটা গল্প লিখে তাতে এই তো সেদিন ঢাকায় গরুরা অংক করছিল কারণ বীর্ভূমের গরুরা অংকে পিছিয়ে পড়েহ্হে ৭১ এর পরে ব্রাইট মুসলমান গরুরা ঢাকা চলে গেছে বলে তার পরে তাকে ম্যাজিক রিয়ালিজম বলে চালালে তুমি তাকে মাজাকি আনরিয়ালিজম বলবে না?

    এই বয়সে এত মনে করাতে হলে ভাল্লাগে না। মালিকের হাতে ভাই ন্যারেটিভ দেবা যাবে না। হিন্দু রাষ্ট্র পন্থীরা এবং সাধারণ ভাবে রক্ষনশীলেরা সেটাই চায়, পলিসির সমস্যা , টপ ডাউন তৈরী করা সমস্যা কে মানুষের ব্যক্তিগত স্খলন বলে দেখায়, সেটা তোমার কেন যে কোনো পোস্টে যে কোনো চেনা অচেনা কারো হাত দিয়ে হলেই কাঠি তো হাল্কা হবে।
  • | 340123.99.121223.133 | ০২ মে ২০১৯ ১৫:৫৪382518
  • একটা ইনডাস্ট্রির উদা দিয়েছি, না ইনডাস্ট্রির ডেটা এলেই দেখা যাবে, নীচুতলার কর্মীদের হাতে তাদের ওয়ার্ক কন্ডিশন নেই, কাজের জায়গার সময় তার মধ্যে অন্যতম।
  • | 453412.159.896712.72 | ০২ মে ২০১৯ ১৬:০৫382519
  • আমি পোবন্দ লিখি নি, লিখবোও না এখন। \
    পোবন্দ লিখতে হলে মেন্স্ট্র্যুয়াল লীভ যেটা লিখেছিলাম ঐরকম লিখবো। ক্রিটিক কত্তে ইচ্ছে হলে কইর‌্যা আস গিয়া।

    এবার ধর কদিন গরমের পরে আজ একটু হাওয়া টাওয়া দিচ্ছে তাই মথা মোটামুটি ঠান্ডা। ক্কিন্তু নাহলে খপ করে রেগেও যেতে পাত্তাম।
  • dc | 232312.174.676712.144 | ০২ মে ২০১৯ ১৬:১৩382520
  • অমিত, কোন ব্যপার না ঃ-)

    কল্লোলদা, এখানে কাজ বলতে আপিসের কাজই বলেছি, যে কাজ করে ইনকাম করি আর কি। এমনিতে তো বাজার করাও কাজ, মেয়েকে পড়ানোও কাজ, বাড়ির কাজ করাও কাজ। সেগুলোও করতে ভালো লাগে। আবার ঘুরতে যাওয়াও কাজ, ফ্যামিলি ট্রিপ প্ল্যান করাও কাজ (ট্রিপ প্ল্যান করা আমার বিশেষ পছন্দের কাজ)। সেসব বাদ দিয়ে যে কাজ করলে টাকা পাই সেই কাজের কথা বলেছি ঃ-)
  • | 340123.99.121223.133 | ০২ মে ২০১৯ ১৬:৩৪382521
  • ঃ-))) ভুল ভাল লিখে রাগ করলে হবে? এই দার্শনিক অবস্থান টাই ভুল্ভাল যে আড্ডা য় বিশেষত রাজনৈতিক শিরোনামের আড্ডায় অবজেক্টিভিটি না হলেও চলবে। তাইলে আর সিরিয়াল এর সঙ্গে টই এর পার্থক্য কি? মহত প্রবন্ধ তার মহত্ত্ব নিয়ে আলাদা তাকে দিয়ে লাভ কি। এনগেজ যদি করো তাহলে আবজেক্টিভ লি ই করো বা প্যাক খাও আর কি।

    আসলে তোমার ক্রাইসিস টা আমাদের অনেকের ই হয়, একটু মাইনে টাইনে বেড়ে গেলেই, নিজেদের আর কালেকটিভ বার্গেনিং গড্ডলিকার পার্ট বলে ধরতে পারি না, মনে করি মোটামুটি সৎ থেকে নিজে আন-কম্প্রোমাইজিং থাকা, ছোটোবেলার পারিবারিক শিক্ষা অনুযায়ী, নিজের কাজ মন দিয়ে করব, অন্য রা তাই করলেই পৃথিবী টা ভালো থাকবে গোছের সারল্যে খুব বড় শেয়ার হোল্ডার ছাড়া কার উপকার আমি জানি না, কারণ এতে ওয়ার্কিং কন্ডিশন নির্ধারণে শ্রমিকের পার্টিসিপেশনের বা বা অন্তত তার আইনি গভরনান্স এর কোন গল্প নেই।

    আরেকটা ধরণ আছে, ছোটো থেকেই চালবাজি ফাকি বাজি, শেষ মুহুর্তে একটু গা ঘামানি আর অসম্ভব ভালো নেটওয়ার্কিং , কিছুই নিজে হাতে যাতে করতে না হয় সেরকম পজিশনে তাড়া তাড়ি যাওয়ার জন্য সব রকম সোশাল ক্যাপিটাল ব্যবহার করে উত্থান, এই করে কিছু লোক চালিয়ে গেল, তাদের মরালিটির সমস্যা নেই, কিন্তু ব্যক্তিগত স্খলন থাকলেও, অ্যাজ অ্যান অবজেক্টিভ অবসার্ভার মে দিবসের দিনে তারা কি তোমার মূল শত্রু? মানে যদি তোমার অবস্থান কালেক্টিভ বার্গেনিং এর বিপক্ষে না হয়? যে ম্যানেজমেন্ট সংস্কৃতি, এই ধরণের লোক জন দের কে লিডারশিপ মেটেরিয়াল ভাবে সেই সংস্কৃতি কে চ্যালেঞ্জ মে দিবসে তো করতে হবে, আর নারীবাদী যদি আদৌ হয়, তাহলেও করতে হবে, কারণ এই স্ট্যাটাস কুয়ো র অধিকাংক বেনেফিশিয়ারি রাই দ্য হোয়াইট মেল বা আমাদের ক্ষেত্রে দ্য ইন্ডিয়ান কর্পো মেল। অতএব পোবোন্দের জন্য মে দিবসের রক্তিম ললকাআআআর রেখে আটঘন্টা উপলক্ষে বাড়ি গেলাম। থ্যাংক ইউ ঃ-)))
  • | 340123.99.121223.133 | ০২ মে ২০১৯ ১৬:৫৯382522
  • আচ্ছা তোমারে একটা তোমার পসন্দ মতো বিষয় দিয়ে গেলাম, কর্মজগতের ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা কে কর্মীদের দাবী দাওয়ার সঙ্গে এক জায়্গার আনার নানা প্রয়োজন এবং সমস্যা ইত্যাদি, এটা নারীবাদী দের লিখতে ইন্টারেস্ট পাবা উচিত।
    ট্রেড ইউনিয়নের পুরুষ তন্ত্র কে গাল দিয়েই ধরো শুরু করলে, কিন্তু অন্য সমস্যা গুলো তোমাকে অ্যাড্রেস করতে হবে, ভেবে চিন্তে দেখো, সাবজেক্টিভ এক্ষপেরিয়েন্স লিখছো, সমসাময়িক অর্থনীতির বা শিল্পের বা কর্ম জগতের ক্রাইসিস জুড়ে জুড়ে লিখবে না কেন।
  • কল্লোল | 011212.225.5623.32 | ০২ মে ২০১৯ ১৭:০৪382524
  • খ।
    স্বনিযুক্তদের বাদ দিয়েছি, কারন তারা নিজেরাই ঠিক করে তারা কতক্ষন কাজ করবে, তাই।
    ইউনিভার্সান ইনকামওয়ালারা এই দাবী করলে ভালোই তো। দ্যাখো, ক্যাপিটালিজমকে নিজের পায়ে দাঁড়িয়ে সংকটের মোকাবিলা করতে হয়। ফলে অধিকাংশ মার্কসবাদীদের মতো খোপে আটকে থাকে না। তকে নিত্য নতুন পন্থা খুঁজে বার করতে হয় টিঁকে থাকার জন্য, লাভ বাড়ানোর জন্য। যদি সে এটা বোঝে দিয়ে খেলে বেশীদিন খাওয়া যায়, তো সে তাইই করবে।
    আমি প্রথমেই বলে দিয়েছি আমি কোন সমাজতান্ত্রিক দাবী করিনি।
    আমার কাছে সমাজতন্ত্র বিষয়টাই আলাদা - ঠিক যতটা আলাদা মধ্যযুগের কৃষি সমাজ থেকে আজকের নাগরিক শিল্প সমাজ - ততটাই।

    ডিসি। তা, আপনি ঐসব কাজ (যা অর্থকরী নয়), সেসবও করেন তো। বলছেন - "বাজার করাও কাজ, মেয়েকে পড়ানোও কাজ, বাড়ির কাজ করাও কাজ। সেগুলোও করতে ভালো লাগে। আবার ঘুরতে যাওয়াও কাজ, ফ্যামিলি ট্রিপ প্ল্যান করাও কাজ (ট্রিপ প্ল্যান করা আমার বিশেষ পছন্দের কাজ)।"
    তাহলে আপনার (অর্থকরী) কাজ না করলে পাগল পাগল লাগে - ব্যাপারটা বোধগম্য হলো না।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আলোচনা করতে মতামত দিন