এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • হাত দেখা ও ভাগ্য গননা

    AS
    অন্যান্য | ১১ এপ্রিল ২০০৭ | ৩৮০৩ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • S | 10.13.74.166, 202.56.215.9 | ২৪ এপ্রিল ২০০৭ ১৪:০০386092
  • অপ্পন এত তাড়াতাড়ি কী করে আর্কাইভ খুঁজে ফ্যালো বলো তো? হাতে কি সবসময়ে একটা পেনসিল আর নোটবই নিয়ে কাগজ পড়তে বসো? ভালো কথা শুনি যেই চট্‌পট্‌ ইউআরএল লিখি তায়?
  • Blank | 203.99.212.224 | ২৪ এপ্রিল ২০০৭ ১৪:৫৭386093
  • সে আমি কেমনি করে জানবো? আমার লেখাটা পড়ে বেশ লাগলো, আমি তাই দিয়ে দিলুম।
    ভদ্রলোক কে মেল করে বললেই তো হয় যে কোথায় কোথায় ঘাপলা আছে। ওখানে ভদ্রলোকের মেল আই ডি ও আছে দেয়া।

  • appan | 193.134.170.35 | ২৪ এপ্রিল ২০০৭ ১৫:১৭386094
  • আর সেই সিধুজ্যাঠাকে মনে নেই? ভদ্রলোক চাইলেই অনেক কিছু হতে পারতেন কিন্তু তাতে অনেক লোকেরই কিছু হওয়া আর হয়ে উঠত না, তাই উনি কিছুই হলেন না।

    আমিও অনেকটা সেরকমই। খালি আবাপ'র জানলা খুলে বসে আছি। :-)
  • vikram | 193.52.109.13 | ২৪ এপ্রিল ২০০৭ ১৫:৪২386095
  • ধুস, অতো লোড কে নেবে?

    বিক্রম
  • Suvajit | 60.229.110.51 | ২৪ এপ্রিল ২০০৭ ১৯:২৭386096
  • হাত দেখা নয় কিন্তু জন্মকালীন গ্রহ নক্ষত্রের অবস্থানের ওপর মানুষের ভাগ্য বা ভবিষ্যৎ নিয়ে প্রেডিকশনটা আমার মতে একটা বৈজ্ঞানিক ভিত্তি আছে। অনেকটাই স্টাটিস্টিক্স নির্ভর। এই এই জায়গায় গ্রহ নক্ষত্র থাকাতে, শতকরা ৬০% কেসে এইরকম হয়েছে, তার ভিত্তিতে প্রেডিকশন।
    আর আংটির ব্যাপারে আমাকে এক জ্যোতিষি বুঝিয়েছিলেন যে আংটিটা স্কিন টাচ করে থাকে। ফলে কিছু রে কে সর্বদা স্কিনের মধ্যে দিয়ে রক্তের মধ্যে প্রবাহিত করা হচ্ছে, সেই রক্ত মস্তিষ্কের মধ্যে প্রবাহিত হচ্ছে, তার ফলে মস্তিষ্কের ক্ষমতা, মানুষের চিন্তা ভাবানার ক্ষমতা, সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতাকে শক্তি দেওয়া হচ্ছে। যার ফলে আল্টিমেট মানুষের ভাগ্য বা পরিবেশ ভালো হচ্ছে।
    জটিল ব্যাপার সন্দেহ নেই।
  • Arijit | 128.240.233.197, 128.240.229.6 | ২৪ এপ্রিল ২০০৭ ১৯:৪৩386097
  • ওক্কে, শুভজিতকে কোশ্চেন - যদিও কোশ্চেনটা "অলৌকিক নয় লৌকিক' থেকে টোকা:-)

    কোন এক লোককে এক জ্যোতিষী বললো যে সে ছত্রিশ বছর বয়সে গাড়ি চাপা পড়ে মরবে। সে লোকটা বেশ গরীব, কিন্তু পরিশ্রমী ছিলো। তার একটা ছেলে ছিলো যে ইস্কুলে পড়তো। একটা বউ ছিলো যে বাড়িতেই থাকতো - সংসারী টাইপের।

    তো, ছত্রিশ বছর বয়সে লোকটা মরে গেলো পটাং করে। বাড়িতে পয়সা নেই। বউটাকে কাজে বেরোতে হল - সেলাই ইস্কুলে হয়তো। ছেলেটার ইস্কুলে মাইনে জমা পড়তো না বলে ইস্কুল থেকে তাড়িয়ে দিলো, তার আর পড়া হল না। রকে বসে থাকতে থাকতে ছেলেটা বখে গেলো। মদ-গাঁজা খেতে শুরু করলো। একটা মেয়েকে ধরে নিয়ে এসে বাড়িতে রাখলো, মা'কে ধরে পেটাতো, সেই মা-টা অতি পরিশ্রমে অসুস্থ হয়ে পড়েছিলো বলে একদিন পটাং করে মরে গেলো। আর ছেলেটা বেআইনী ব্যবসায় জড়িয়ে জেলে গেলো...

    ইত্যাদি ইত্যাদি ইত্যাদি। মানে যা যা হল সবই আরকি এই সবার ভাগ্য - লোকটা, বউটা, ছেলেটা...

    সীন দুই - সেই প্রথম লোকটাকে জ্যোতিষী বললো যে একটা আংটি পরলে তার ফাঁড়া কেটে যাবে। গ্রহ-টহগুলো শায়েস্তা হবে আর কি। লোকটা আংটি পরলো, মরলোও না, তার বউও বেশ আরামে রইলো। লোকটা পরিশ্রম করে অবস্থার উন্নতি করলো, ছেলেটাও ইস্কুলে পড়াশোনা করে ভালো ছেলে হল...

    ইত্যাদি ইত্যাদি ইত্যাদি।

    একটা আংটি কি এতগুলো লোকের ভাগ্য পাল্টাতে পারে?

    আসল গপ্পোটাতে আরো অনেক চরিত্র ছিলো, বেশ কমপ্লেক্স ব্যাপার ছিলো। কিন্তু যুক্তিটা আসল এখানে।
  • Sh | 141.218.214.213 | ২৪ এপ্রিল ২০০৭ ২০:০৪386098
  • অরিজিত আসল কথাটা এড়িয়ে গেলে। ঐ যে কিসব রে স্কিনের মধ্য দিয়ে রক্তে প্রবাহিত হয়ে মস্তিষ্কের ক্ষমতা, চিন্তাভাবনার ক্ষমতা বাড়িয়ে দিচ্ছে - সেগুলোর জন্যই তো এতোগুলো মানুষের জীবন বদলে গেল :)

    অনেক দিন আগে ডিডি টুতে একটা টেলিফিল্ম দেখিয়েছিল। হিন্দি। সৌমিত্র ছিলেন তাতে। সৌমিত্র এক জ্যোতিষী। তিনি ভাগ্যগননা করে জানতে পারেন যে তিনি মাতৃহন্তা হবেন। ভয় পেয়ে মাকে কাশীতে নিজের নাগালের বাইরে রেখে আসতে যান। ছেলে ফিরে যাওয়ার আগে মা অনুরোধ করেন ছেলে যেন একবার মাকে গঙ্গাস্নান করিয়ে আনে। সৌমিত্র মাকে গঙ্গাস্নান করাতে নিয়ে যান এবং সেই সময় কোন অসতর্ক মুহুর্তে হাত ফসকে মহিলা স্রোতে ভেসে যান। সৌমিত্র তখন মাকে বাঁচানোর জন্য অনেক চেষ্টা করেন, কিন্তু যতই তাঁকে ঘাটের দিকে টেনে আনার চেষ্টা হয় তিনি ততই ভয় পেয়ে ছেলেকে আঁকড়ে ধরতে থাকেন। শেষ পর্যন্ত নিজেকে বাঁচাতে সৌমিত্র মাকে ঝেড়ে ফেলে দেন। সত্যি সত্যিই মাতৃহন্তা হন।

    তো এই হল গল্প। শুরুতে জ্যোতিষীটি যদি নিজের ভাগ্য জানার চেষ্টা না করতেন তাহলে হয়তো এতো কিছু হতই না।
  • Arijit | 128.240.233.197, 128.240.229.6 | ২৪ এপ্রিল ২০০৭ ২০:০৮386099
  • সেই পুরনো জ্যোতিষী আর রাজার গপ্পোটা মনে পড়ে গেলো:-)
  • Sh | 141.218.214.213 | ২৪ এপ্রিল ২০০৭ ২০:১২386100
  • সেটা কি গল্প? জানি না তো!
  • santanu | 198.36.34.57 | ২৪ এপ্রিল ২০০৭ ২০:২৩386102
  • জ্যোতিষী বললো, রাজা আপনি কাল মারা যাবেন।

    আর আপনি নিজে?

    অনেক বছর পরমায়ু।

    ওরে এ শালার গর্দান নে।
  • Sh | 141.218.214.213 | ২৪ এপ্রিল ২০০৭ ২০:৩৩386103
  • হা হা ... বেশ ভালো। "লাগে রহো মুন্নাভাই"তেও এরকম একটা সিকোয়েন্স ছিল। সেই সিনেমায় যে ছেলেটি মাঙ্গলিক দোষযুক্ত মেয়েটিকে বিয়ে করলো, ব্যক্তিগত জীবনে সে অবশ্য নিজের অনুরূপ "দোষ"যুক্ত হবু স্ত্রীকে আগে গাছের সাথে বিয়ে দিয়ে দোষ খণ্ডিয়ে নিয়েছে।
  • Du | 67.111.229.98 | ২৪ এপ্রিল ২০০৭ ২১:২২386104
  • অসাধারণ গল্প - যদ্দুর মনে পড়ে প্রেমেন্দ্র মিত্রের। পরে ঐ ভবিষ্যতের চক্করে নিজের দাম্পত্য জীবনটাই গোল্লায় পাঠায় ঐ জ্যোতিষী।
    তবে হাত দেখা , কৈশোরে রোমান্সের পক্ষে ভালো সহায়ক :-)। আর নিজেকে আমরা সবাই ভালোবাসি। তাই নিজেকে নিয়ে কথা শোনা (পড়াশোনা কর, পরিশ্রম কর জাতীয় কথা নয়) তা হাতের লেখা অ্যানালাইসিস,ভাগ্য,সান সাইন এইসেই যাই হোক না কেন, ভালোই টাইমপাস। with a pinch of salt
  • AS | 65.82.130.9 | ২৪ এপ্রিল ২০০৭ ২১:২৫386105
  • আমার মতো কিছু হতচ্ছাড়া দেখি পটাপট লিখে অই সুতোর পাতা ভরিয়ে দিলো।

    সুভোজিত ভাই, তোমার লেখা পড়ে বুঝলাম আংটির মাহাত্ত, আমার ভাগ্গ্যটা একবরে 'ঘোলা জলের ডোবা'। আংটি পরে ভাগ্গ্যটাকে একটু সেঁকে নিতে চাই। একটা নিরিহ জিগাস্য আছে আমার। জিগাই?

    আমার প্রায় সুর্য্যর সাথে দেখাই হয় না। মানে বোলতে চাইছি প্রায় সুর্য্য ওঠার আগে office এর cubicle ঢুকি আর রাতে বাড়ী ফিরি। উধু weekendএ রোদ পোহালে আংটি খেল দেখাবে?

  • Ishan | 130.36.62.141 | ২৪ এপ্রিল ২০০৭ ২১:২৯386106
  • এইটা দু খাঁটি কথা লিখেছেন। হাত দেখা না থাকলে কিশোরবয়সে মেয়েদের হাত ধরা, কি যেন বলে, না-মুমকিন।
    যাঁরা হাত দেখা তুলে দিতে চান, তাঁরা এইটা স্মরণ রাখবেন।
  • Tim | 129.1.148.18 | ২৪ এপ্রিল ২০০৭ ২৩:৪৪386107
  • শুভজিত,
    কি কি ray স্কিন এর মধ্যে দিয়ে যেতে হবে সেইডা আগে জানাও। তইলে পরে সেগুলো ল্যাব এ তৈরী করে পাইকারি রেট এ সবার ভাগ্য ফেরানো যাবে। আমি তো এর মধ্যেই বিরাট শিল্পায়নের সম্ভাবনা দেখতে পাছি।

  • Bappa | 59.93.196.217 | ২৫ এপ্রিল ২০০৭ ০০:৩০386108
  • পুতুল নাচের ইতিকথা! :-I
  • Prantik | 132.186.106.33, 203.101.110.2 | ২৫ এপ্রিল ২০০৭ ১২:৩৪386109
  • পার্টিকেল অ্যাক্সিলারেটরে ঢুকে যাবো বলছো? তাতে করে নানারকম কসমিক রে-র দৌলতে মাথা-টাথা চোঁ-চা খুলতে শুরু করবে। আমারে আর পায় কে :-)

    কি আনন্দ মাইরি।
  • Suvajit | 60.228.160.57 | ২৫ এপ্রিল ২০০৭ ১৭:১৩386110
  • যে হারে আমার উদ্দেশ্যে গোলাগুলি ছোঁড়া হচ্ছে, প্রথমেই হাত তুলে দিয়ে জানিয়ে রাখি, জ্যোতিষ বা আংটি পরে কি উপকার হয় তা প্রচার করার কোনো উদ্দেশ্য আমার নেই। আমি এতে বিশ্বাসও করি না অবিশ্বাসও করি না।
    অরিজিতের প্রশ্নের উত্তরে:
    সিচুয়েশনগুলো ওভাবে কম্পেয়ার করাই যাবে না। হয় লোকটা আংটি পড়বে বা পড়বে না, আর মরবে বা মরবে না। তাই যে কোনো একটা লজিকাল গেটে জীবনটা ফ্লো করবে, তাই অন্য সিচুয়েশনে কি হত সেটা জানাই যাবে না। লোকটা আংটি পড়েও মরতে পারে, না পড়েও না মরতে পারে তাই আংটির লোকটার পরিবারের ওপর কি প্রভাব ফেলেছে সেটা কখনই হিসাব করা যাবে না।
    AS এর উত্তরে, রশ্মি কি শুধু সুর্যের আলো শরীরে পড়লেই দেহে ঢুকতে পারে? কত অসংখ্য রশ্মি যে প্রতিনিয়ত আমাদের শরীরে ঢুকছে তার কোনো হিসাব আছে?
    Timকে বলি, কি কি রে জানি না দাদা, ইচ্ছে আছে সময় সুযোগ হলে এই নিয়ে একটু পড়াশুনা করার, কিন্তু সময়ই পাচ্ছি কই।
  • Arijit | 128.240.233.197, 128.240.229.65 | ২৫ এপ্রিল ২০০৭ ১৭:২২386111
  • বইটা পড়ে ফ্যালো - তিন খণ্ডে। শেষেরদিকে একটু বোরিং যদিও...
  • Blank | 203.99.212.224 | ২৫ এপ্রিল ২০০৭ ১৭:৪২386113
  • আচ্ছা শ্রয়ডিংগারের সেই বিড়াল টা কে যদি আংটি পরিয়ে বাক্সে পুরে রাখা হতো, তাহলে ঐ সব কোয়ান্টামের ফান্ডা কি হতো?
    আমি উত্তর চাই। আমি শিগ্গির এর উত্তর চাই।
  • Blank | 203.99.212.224 | ২৫ এপ্রিল ২০০৭ ১৭:৪৪386114
  • আংটি তো থাবায় পরানো থাকবে তাই ওটা কে external ধরা যাবে না।
  • Z | 61.2.3.57 | ২৫ এপ্রিল ২০০৭ ১৭:৫১386115
  • এখানে যারা যারা আছে তাদের মধ্যে কেউই কি আংটি-টাংটি পড়েন না?

    অর্কুটে গুরুর কমিউনিটিতে জয়েন করলাম। আপনাদের অনেকের প্রোফাইল দেখতে পেলাম।

  • Z | 61.2.3.57 | ২৫ এপ্রিল ২০০৭ ১৭:৫৩386116
  • বাজে টাইপোর জন্য দু:খিত
  • d | 202.142.6.253 | ২৫ এপ্রিল ২০০৭ ১৭:৫৬386117
  • ওমা আংটি পরব না কেন? বেরোবার আগেই সবকিছুর সাথে মানানসই একটা আংটিও পরি তো। আমি বলে কোন জায়গায় গেলেই আংটি আর কানের দুল খুঁজে খুঁজে কিনি।

    আংটির মত চমৎকার জিনিষ, বেড়ালের মত বিচ্ছিরি প্রাণীকে পরানোর কোন মানেই হয় না। অবশ্য চেশায়ার কে একটা পরিয়ে দেখা যেতে পারে।

  • Z | 61.2.3.57 | ২৫ এপ্রিল ২০০৭ ১৮:০৩386118
  • মানে জ্যোতিষীর দেওয়া বিশ্রী আংটির কথা হচ্ছে...
  • Blank | 203.99.212.224 | ২৫ এপ্রিল ২০০৭ ১৮:৫১386119
  • আমার আংটি পড়ার বেশ শখ, কিন্তু সেটা ঐ অরন্য দেব মার্কা হতে হবে। যাকে পিতবো, তার গায়ে বেশ একটা ছাপ পরে থাকে।

    আংটি দেখে কি কি বোঝা যায়?

    কোনো ছেলে হাতে চকচকে হলুদ রঙের পাথর ছারা আংটি পরেছে মানেই তার সবে বে হয়েছে।
  • appan | 193.134.170.35 | ২৫ এপ্রিল ২০০৭ ১৯:২৫386121
  • ** পরে
  • appan | 193.134.170.35 | ২৫ এপ্রিল ২০০৭ ১৯:২৫386120
  • সে পিটো, কিন্তু তার সাথে একটা অরণ্যদেব মার্কা ডোরাকাটা জাঙ্গিয়া বাইরে দিয়ে পড়ে নিও। নইলে কেউ বুঝতে পারবে না ব্যপারটা।
  • d | 122.162.103.87 | ২৫ এপ্রিল ২০০৭ ১৯:২৮386122
  • আর একটা রাগী রাগী অথবা ভাবলেশহীন মুখোশও। নাহলে কচি কচি মুখের বাচ্চাগোছের কাউকে পিটতে দেখলে লোকে হাসতে হাঅতেই মারা যেতে পারে।
  • AS | 65.82.130.9 | ২৫ এপ্রিল ২০০৭ ২০:৪৬386124
  • সুভোজিত, তোমার/আপনার অহংকার বিনাই বেশ ভালো দখল ও বিশ্বাস আছে আংটির প্রতি। মাদুলির ওপোর কেমন দখল? একটু ছাড়া জেতে পারে? মাদুলি ও তো শুনেছি বেশ কড়া, কড়া রোগ, অসুখ, সারায়। ভাগ্য ফেরায়। মাদুলির ওপোর এক চটজলদি বিশ্লেশণ হোক না।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভালবেসে প্রতিক্রিয়া দিন