এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • নেপালে মাওবাদী গণতন্ত্র

    kallol
    অন্যান্য | ১৪ এপ্রিল ২০০৮ | ৫৬৬০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Ishan | 12.163.39.254 | ১৮ এপ্রিল ২০০৮ ২০:১৯397216
  • বাকুনিনকে আমার হেবি লাগে। ট্রটস্কি আর লেনিনকেও লাগে। :)

    এ বিষয়ে গম্ভীর কতা পরে লিখছি। :)
  • hanu | 220.225.2.204 | ১৯ এপ্রিল ২০০৮ ১০:৫৭397217
  • এইটা দিচ্ছি, জাস্ট ব্যক্তিগত ভাবে ইন্টারেস্টিং বলে। যাদের কাছে নয়, তাঁরা পুরো ইগনোর করুন।

    প্রবন্ধ নয়, লেডবেটারের সাক্ষাৎকার। এই ভদ্রলোক নিউ ইয়র্ক ট্রিবুনে লেখা মার্ক্সের সমস্ত ডিস্প্যাচের একটা সংকলন সম্পাদনা করেছেন। প্রচুর মজার খবর আছে যথারীতি।

    http://mrzine.monthlyreview.org/sherman110108.html
  • hanu | 220.225.84.122 | ১৯ এপ্রিল ২০০৮ ১১:০২397218
  • এইটা সত্যি মজার। মার্ক্সের জীবনে ডেডলাইনের উপকারিতা সম্পর্কে:

    http://www.thenation.com/doc/20071105/ledbetter
  • hanu | 220.225.84.122 | ১৯ এপ্রিল ২০০৮ ১১:১২397219
  • এবং দ্য ইন্টারভিউ:-))))))

    গুগলে marxghost লিখলে পাইবেন।
  • Arijit | 62.30.152.215 | ২১ এপ্রিল ২০০৮ ২০:২৪397220
  • বাচ্চাবেলায় একটা বই পড়েছিলুম - "মার্ক্সবাদ জানবো' - কার লেখা ভুলে গিছি। বইটার কথা মনে পড়ে গেলো:-)
  • ranjan roy | 122.168.72.246 | ২২ এপ্রিল ২০০৮ ০০:১৬397221
  • ১৯৭১ এ,( নাকি ১৯৭৩এ?) অর্থনীতিতে নোবেল প্রাইজ পেয়ে লিওন্টিয়েফ ( যিনি আবার ইন্‌পুট-আউটপুট অ্যানালিসিসের গুরু) চীন ঘুরে এসে একটি বক্তৃতা দেন যা তৎকালীন টাইমস অফ ইন্ডিয়া গ্রুপের জনপ্রিয় সায়েন্স ম্যাগ এ ছাপা হয়।
    তাতে উনি বলেছিলেন "ক্যাপিটাল' হল পুঁজিবাদী অর্থনীতির dynamics এর চমৎকার বিশ্লেষণ।
    জোয়ান রবিন্সন ও বলেছিলেন কেইন্সের থিওরি হল অল্পকালীন স্ট্যাটিক্স বিশ্লেষণ আর মার্ক্সের হল দীর্ঘকালীন
    ডায়নামিক্স।
    hanu বেশ বলেছেন যে সাপ্লাই-ডিমান্ড নিয়ে বাজারে প্রাইস নির্ধারণ আসলে প্রক্রিয়াটির (বাহ্যিক?) বর্ণনা, থিওরি নয়।
    অল্পকালে এবং দীর্ঘকালে আলাদা আলাদা ইকুইলিব্রিয়াম প্রইস হবে। নির্ভর করবে কেমন ইন্ডাস্ট্রি, কেমন প্রোডাক্ট, কোন উৎপাদক প্ল্যান্ট বাড়িয়ে ক্যাপাসিটি বাড়ালো কি না, কেউ কেউ শ্যুম্পেটার কথিত টেকনোলজি বদলে কস্ট অফ প্রোডাক্‌শন এ বিপ্লব আনলো কি না তার ওপরে। অর্থাৎ দীর্ঘকালে পাল্লাটা উৎপাদকের দিকে একটু ঝুঁকবে, অল্পকালে ক্রেতাদের রুচি, আয়বৃদ্ধি এসবের ওপরে।
    কিন্তু এসবই মনে হয় অন্ধের হস্তিদর্শনের মত ব্যাপার।
    সেটা না বুঝে হায়েক-বম বাউয়ের দের মত অস্ট্রিয়ান স্কুলের তাঙ্কিÄক রা আবার ক্যাপিটালের তৃতীয় খন্ডকে "" সমস্ত সম্ভাব্য স্থিতিতে সম্ভাব্য দামের তালিকামাত্র'' বলে উপহাস করতে ছাড়েন নি। কারন তাঁরা মার্কস এর কাছে জ্যোতিষীদের মত একটি ডিটারমিনিস্টিক প্রাইস থিওরি আশা করে ছিলেন।
    আমার মতে কল্লোল কিন্তু মার্কস-লেনিনের সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতির সুস্পষ্ট কাঠামোর অভাবের কথা বলে প্রায় একই ধরণের কথা বলছেন। একটু খোলাসা করি।
    কল্লোল বলছেন যে যখন এঁরা পুঁজিবাদি অর্থনীতি ও সাম্যবাদি অর্থনীতি নিয়ে স্পষ্ট রূপরেখা দিয়েছেন তাহলে সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতিও তো একটি অর্থনীতি। তাহলে তার স্পষ্ট লিন্‌ঘপ্রভেদ নেই কেন? "" পইতে দিয়ে বামুন চিনি, বামনি চিনি কি প্রকারে?''
    কালোল! আপনার বক্তব্য যদি ভুল বুঝে থাকি তাহলে শুধরে দেবেন।
    আমার মত হল জে সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতির কোন সার্বজনীন স্পষ্ট রূপরেখা হতে পারে না। কারন এটা কোনো definitive ইকনমি নয়, এটি পুঁজিবাদ ও সাম্যবাদের মাঝামাঝি( বেশ দীর্ঘকলীন) ট্রানজিটরি স্টেজ। ফলে এতে আগের সমাজের বেশকিছু লক্ষণ লেগে থাকবে, বাচ্চার নাভির মত। আবার আগামী সমাজের কিছু লক্ষণও থকবে। ক্রমশ: আগের লক্ষণ গুলি মুছে যাবে আর আগামীদিনের লক্ষণ, গোঁপ-দাড়ি,গজিয়ে উঠবে।
    ফলে এর ননারকম ভেরিয়েশন হবে, বিভিন্ন দেশকালের বাস্তব ভিত্তিতে। নানান এক্সপেরিমেন্ট হবে। সফল-বিফল-আধ্‌খ্যাঁচড়া , ব্যারাক কমুনিজম, কম্যান্ড ইকনমি অনেক কিছু।
    এই পরিপ্রেক্ষিতে নপালে মাওবাদী সরকারের গতিপ্রকৃতি নিয়ে একটু ভাবলে হয় না?

  • kallol | 122.167.95.244 | ২২ এপ্রিল ২০০৮ ০২:০৫397222
  • রঞ্জন - সে ভাবলে সবই বয়ে যাওয়া (ট্রানজিশনাল-এর বাংলা মনে পড়লো না)। তুমি যে লক্ষণটার কথা বললে সে তো যে কোনো সমাজ ব্যবস্থা সম্পর্কেই সত্যি। আগেরটার নাড়ি খসা ও পরেরটার দাড়ি গজানো - এই নাড়ি-দাড়ি প্রক্রিয়ার বাইরে আর কেই বা আছে।
    এক অর্থে তুমি আমার বলার কথাটা ঠিক ধরেছো। যদিও মার্কস-লেনিন বারবার বলেছেন পুঁজিবাদী সমাজ থেকে সাম্যবাদী সমাজে যাবার পথে সমাজতন্ত্র একটা সাময়িক বয়ে যাওয়া ব্যবস্থা। কিন্তু তাতে এই আপাত অর্থনৈতিক ব্যবস্থা একটা সমাজকে তৈরী করে ফেলে, যাকে ওঁরা সমাজতান্ত্রিক সমাজ বলেছেন। যে ব্যাপারটা অন্য কোন সমাজ বিবর্তনের বেলায় এতো স্পষ্ট নয়। মার্ক্স সাহেবের সমাজ বিবর্তনের ধারায় এতো স্পষ্ট ও নিশ্চিত রকমের সাময়িক বয়ে যাওয়া ব্যবস্থা কই আর তো নেই? তা বলে কি তা ছিলো না? প্রত্যেকটা ব্যবস্থাই যখন পরের ব্যবস্থায় পাল্টে গেছে তখন সেটাও একটা ট্রানজিটারি ফেজ-এর মধ্যে দিয়েই গেছে তার তো এতো ব্যাখান তিনি দেন নি। তবে সমাজতন্ত্রের বেলা এতো ব্যাখান কেনো?
    একটা বড় কারন রাষ্ট্রের অবলুপ্তি ঘটানোর মত অবস্থার জন্য অপেক্ষা করা। চারদিকের সাড়ে সাতচাল্লিশটা রাষ্ট্রের মধ্যে একটা কি দুইটা রাষ্ট্র অবলুপ্ত হয়ে যাবেই বা কি করে!
    তাই সমাজতন্ত্র, পুজিবাদী ও সাম্যবাদী ব্যবস্থার চাইতে আলাদা একটা ব্যবস্থা বলে দেখাতে হয়েছে। ব্যবস্থাটি আলাদা হলে তার নির্দিষ্ট ধরনের উৎপাদন ব্যবস্থাটির স্বরূপ কি ? মার্ক্স যতদূর ভাবতে পেরেছেন, লেনিন যতদূর ভাবতে ও করতে পেরেছেন তা রাষ্ট্রীয় পুঁজিবাদ ছাড়া আর কিচ্ছুটি নয়। লেনিন বহু সময় তা গোটা গোটা করে বলেওছেন যে, রাষ্ট্রীয় একচেটিয়া পুঁজিবাদই, পুঁজিবাদ থেকে সমজতন্ত্রে একমাত্র উত্তরনের পথ। মার্ক্স এতোটা স্পষ্ট করে বলেন নি। তবে, সমাজতন্ত্রে কি কি করতে হবে তার ব্যাখ্যায় বার বার বলেছেন রাষ্ট্রের হাতে (মানে শ্রমিক শ্রেণীর হাতে) সমস্ত পুঁজি থাকবে।
    সমাজতন্ত্রের নানান ভেরিয়েশন হবে বলে যা বলছো, তা সব অর্থনৈতিক কাঠামো সম্পর্কেই খাটে। দেশ-কাল ভেদে সব ব্যাবস্থারই নানান ভেরিয়েশন হয়েছে। কিন্তু মার্কস সায়েব তো তার মধ্য থেকেই তাদের অর্থনীতির মূল ব্যাপারটাকে সূত্রায়িত করেছিলেন।
  • kallol | 122.167.95.244 | ২২ এপ্রিল ২০০৮ ০৩:০৬397223
  • আর হ্যাঁ। এই সুতোটা খুলেছিলাম প্রচন্ডবাবুরা কেসটা কি ভাবে সামলান সেটা নিয়ে কথা বলার জন্য। এখনো পর্যন্ত পাওয়া খবর রাজাকে প্রাসাদ ছাড়তে বলা হয়েছে। কিন্তু তিনি ও তার পরিবার নেপালে সাধারন নাগরিক হিসাবে থাকতে পারবেন। তাদের সম্পত্তির কি হবে তা এখনো স্পষ্ট নয়।
    নেপাল চেম্বার অফ কমার্সের সাথে প্রচন্ডের বৈঠক হয়েছে। তারা প্রচন্ডকে আশ্বাস দিয়েছে ""দেশ গড়ার"" কাজে তারা সরকারের পাশে আছে।
    দেখা যাক জমির প্রশ্নে, কি ভূমিকা নেয়, শিল্প পরিচালনার ক্ষেত্রে কি ভূমিকা নেয় এই সরকার, বৈদেশিক নীতির প্রশ্নে কি ভূমিকা নেয়।
    ইতিমধ্যে প্রচন্ড বলেই দিয়েছে ভারতের মাওবদীদের সঙ্গে তাদের কোন যোগাযোগ নেই। এটা কৌশল হতে পারে, কিন্তু খুব খাজা কৌশল।

  • Arijit | 128.240.229.66 | ২৩ এপ্রিল ২০০৮ ১৪:১২397224
  • রাজাকে প্রাসাদ ছাড়তে বলাটা একদম ঠিক। আর এসব দিকে এই কনস্টিটিউশনাল মনার্কিতে রাজারাণীরাজপুত্তুর পোষার পিছনে কত কত টাকা খরচ হয় তার কোনো ইয়ত্তা নেই।
  • Blank | 203.99.212.224 | ২৩ এপ্রিল ২০০৮ ১৪:১৫397085
  • প্রাসাদ টা কে মিউজিয়াম বানিয়েও দেয়া উচিৎ। তবে রাজা লোকটা যতই খাজা হোক, কেম নিজের এত দিনের চেনা বাড়ি ঘর ছেরে চলে যাবে, ভাবতে বাজে লাগে। লাস্ট এম্পারারের সেই বাচ্ছাটার কথা মনে পরে।
  • kallol | 220.226.209.5 | ২৩ এপ্রিল ২০০৮ ১৬:৩৪397086
  • রাজা তো নাহয় প্রাসাদ ছাড়লো। তার পোচ্চুর টাকা, দেশে নয় বিদেশে আর একটা প্রাসাদ বানিয়ে থাকবে। আর প্রাসাদ নাহয় মিউজিয়াম, লঙ্গরখানা, হাডুডু ভবন যা খুশী তাই হলো। তাপ্পর ? রাজার অন্য সম্পত্তির কি হবে?
    তার চেয়েও বড় কথা কৃষিনীতি/শিল্পনীতি/বিদেশনীতি কি হবে?
    প্রচন্ড বলেছে একটা ম্যাজিক দেখাবে - গণমুক্তিফৌজ আর সাবেক সেনাবাহিনীর একীকরনের বেলায়। ম্যাজিসিয়ানরা ছাড়া আর কেউ ম্যাজিক দেখাবে বললেই কেমন কান কটকট করে।
  • S | 122.162.82.147 | ২৩ এপ্রিল ২০০৮ ১৭:৩৬397087
  • প্রাসাদ"টাকে'? কাঠমান্ডুতে নেপালের রাজার বেশ পাঁচ ছ খানা প্রাসাদ আছে। একটায় রাজা থাকতেন / থাকেন, আগেরগুলো অ্যাবানডন্ড। কেউ থাকে না, রাজসম্পত্তি।

    ৮৫ সালে গেছিলাম, রাজা বীরেন্দ্র আর ঐশ্বর্যময়ীর যুগে :-)
  • b | 193.1.100.105 | ২৩ এপ্রিল ২০০৮ ১৮:৩০397088
  • হুঁ। রাজা বীরেন্দ্র-র পরিবারটাকেই সাফ করে দেয়া হয়েছিল। এই ব্যাটাকেই একটু সন্দ' লাগে।
  • ranjan roy | 122.168.72.246 | ২৩ এপ্রিল ২০০৮ ২২:২১397089
  • নো, ব্ল্যাংক, নো।
    ""লাস্ট এম্পারর'' এর রাজার সঙ্গে এই রিচার্ড দ্য থার্ড এর মত খুনি, লোভী জ্ঞানেন্দ্র?
    চীনে- ভদ্রলোক ব্‌ড় একা আর নি:সঙ্গ ছিলো।
  • Blank | 59.93.245.158 | ২৩ এপ্রিল ২০০৮ ২২:২৭397090
  • আমি তুলনা করিনি, কিন্তু আমার কেমন ঐটা মনে হচ্ছিল
  • Arijit | 128.240.229.65 | ২৪ এপ্রিল ২০০৮ ১৪:০৯397092
  • সেই পুঁজি আর পুঁজিবাদ...
  • kallol | 122.167.78.66 | ২৪ এপ্রিল ২০০৮ ১৪:২২397093
  • আমি আগেই বলেছিনু। তবে আমি যে খুবই গরীব সেটা নিশ্চিত হলুম।
  • Arpan | 202.91.136.71 | ২৪ এপ্রিল ২০০৮ ১৪:৩২397094
  • সেই দেখেই তো দিয়েছিনু। তবে বাজারি কাগজ তোমাকে "রাজনৈতিক ওয়াকিবহাল মহল' মনে করে, এইটা জানতুম না। ;)
  • kallol | 122.167.78.66 | ২৪ এপ্রিল ২০০৮ ১৫:১৩397096
  • অপ্পন, বলটা সুইং করিয়েছিস ভালো, তবে কিনা তেকাঠির বাইরে।
    আমার ধারনা সমাজতন্ত্র বা সেই অর্থে অ-পুঁজিবাদী উৎপাদন ব্যবস্থাই পারে পুঁজিবাদের বাইরে সমাজকে বের করে আনতে। সেটা কি ? আমি আগেও বলেছি, তা বলার সাধ্যি আমার নেই। তবে এটা নিশ্চিত তা কোন একটা ব্যাবস্থা নয়। নানা জায়গায় তার নানা রূপ হতেই পারে। কাজেই "বাজারের ওয়াকিহাল" হওয়া গেলো না।

    মজা হলো এরা নিজেদের মাওবাদী বলে। মাও-ই কিন্তু ঔপনিবেশিক-সামন্ততান্ত্রিক কাঠামো থেকে সমাজতন্ত্রে উত্তরনের অন্য একটা রাস্তার কথা বলেছিলেন - জনগনতন্ত্র। কিছুটা কাজেও করেছিলেন। বড় এমনকি মাঝারী শিল্পকেও বাদ দিয়ে ক্ষুদ্র শিল্পের মাধ্যমে। সেই সময় সারা চীন জুড়ে স্থানীয় এবং পারম্পারিক প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে ছোট ছোট শ্রমনিবিড় শিল্প গড়ে উঠেছিলো, যা স্থানীয় চাহিদা পুরণ করতো। কিন্তু রাশিয়া আর আমেরিকার সাথে অস্ত্র প্রতিযোগীতায় টক্কর নিতে গিয়ে তার থেকে সরে আসতে হয়।
    যে পরীক্ষাটা প্রচন্ডরা করতেই পারতেন। কারন আজ ঐ অস্ত্র প্রতিযোগীতার আর কোন মানে নেই। আমেরিকা বা ভারত বা চীনের অস্ত্র ভান্ডারের মোকাবিলা করা, নেপালের পক্ষে, অস্ত্রের রাস্তায় সম্ভব নয় - তার দরকারও নেই। কারন ইরাক / আফগানিস্থান প্রমান করে দিয়েছে যুদ্ধ করে দেশ দখল করা যায় মাত্র, শাসন করা যায় না। তাই ইরান-উত্তর কোরীয়ায় দাদাগিরি ফলানোর আর চেষ্টা করছে না আমেরিকা।

  • Arijit | 128.240.229.65 | ২৪ এপ্রিল ২০০৮ ১৫:৩৫397097
  • করছে না আবার কি? সেদিনই হিলারি ইন্টারভ্যুতে বলেছে ইরান যদি ইজরায়েলকে আক্রমণ করে তাহলে we will ibliterate Iran - ডিট্টো এই কথাটা।
  • kallol | 122.167.78.66 | ২৪ এপ্রিল ২০০৮ ১৬:০৫397098
  • হিলারী এই বাজারে বলেছেন মানে - বাজার গরম করতে চাইছেন - বৈতরণী পার হতে হবে। কিন্তু বুশবাবু আর রা কাড়ছেন না।
    আর এটা অনেকটা - আমি যদি বলি, অরিজিত যদি শমীককে মারে তবে আমি অরিজিতের জান খাইয়া ফালামু - গোছের। যেটার সম্ভাবনাই নেই সেটা হলে আমি কিইইইই করতুম - এসব - ঐ বৈতরণী কেস।
  • Arpan | 202.91.136.71 | ২৪ এপ্রিল ২০০৮ ১৭:৫৯397099
  • কল্লোলদার চীনের উদাহরণটা বোঝার চেষ্টা করছি। স্থানীয় চাহিদা বলতে যা বলতে চেয়েছ তা তো সময়ের সাথে পাল্টায়ও। ধরা যাক, একটি দেশে প্রচুর পরিমাণ আকরিক লৌহ আছে। এইবার সেই সম্পদ কাজে লাগিয়ে যদি স্টিল প্ল্যান্ট না বানানো হয় তবে সেটি তো একধরণের মূর্খামি। কিন্তু সেই প্ল্যান্ট বানাতে গেলেও তো পুঁজি দরকার (রাষ্ট্রীয়/বেসরকারি) এবং উন্নত আধুনিক প্রযুক্তি।

    স্থানীয় চাহিদা বলতে কী বোঝাচ্ছ বিশদে বল।
  • dri | 71.154.208.209 | ২৪ এপ্রিল ২০০৮ ২২:২৪397100
  • একটা কথা। ইরাক, আফঘানিস্তান থেকে বলা যায় না ইরান, নর্থ কোরিয়া হবে না। শাসন আম্রিকা কোনদিনই করতে চায় নি, দখলই করতে চেয়েছিল। হয় রিসোর্সের কারণে, নয় জিওপোলিটিকাল কারণে। এবং ট্যাক্সপেয়ারের পয়সা বন্ধু ইন্ডাস্ট্রির পকেটে ঢোকাতে। পরে আবার যখন সময় সুযোগ আসবে এই একই কাজ আমেরিকা করবে। কিন্তু আপাতত এসব বন্ধ, কারণ আর পয়সা নেই।

    এই মুহুর্তে হিলারির কথাটি রেটরিক ছাড়া আর কিছু নয়। এগুলো হল ভোটব্যাঙ্ক পলিটিক্স। ওবামা যেমন ব্ল্যাক, হিস্প্যানিক, পুওর হোয়াইত ওয়ার্কিং ক্লাসের গা ঘেঁষে চলতে চাইছে, হিলারি চাইছে আম্রিকান জুয়িশ পপুলেশানকে খুশি রাখতে। এরা একটা সিগনিফিক্যান্ট ভোটব্যাংক, এবং পাওয়ারফুল।
  • kallol | 122.167.69.129 | ২৫ এপ্রিল ২০০৮ ০০:০৬397101
  • দ্রিকে ডিট্টো।
    অর্পন - ঠিক এই ""মূর্খামী""টাই মাও করেছিলেন। বড় বড় স্টিল প্ল্যান্ট না বানিয়ে, ছোট ছোট ""লোহার কারখানা"" খুলেছিলেন। একেবারে পাতি দেশীয় পদ্ধতিতে (একটু বড় কামারশালা) লোহা তৈরী হতো। তাই দিয়ে লাঙ্গলের ফাল থেকে শুরু করে সাইকেল অবধি হতো। এভাবেই ছোট ছোট কাপড়ের কল (বড় সমবেত তাঁতঘর) ইত্যাদি ইত্যাদি।
    দুটো কারনে এটা করতে হয়েছিলো।
    ১) বিপ্লবের পরপর যখন চীন-রুশী ভাইভাই পর্ব চলছে তখন সোভিয়েৎ টাকা-মালমাশলা-ইঞ্জিনিয়ার দিয়ে চীনে ""উন্নয়ন""এর কাজ চলছিলো। ৬১-তে মতাদর্শগত কারনে দুদেশের সম্পর্ক খারপ হল। সোভিয়েৎ তার সাহায্য তুলে নিলো। মাও ডাক দিলেন - Big leap forword। তখন পারম্পরিক প্রযুক্তি ব্যবহার করার কথা ভাবা হলো।
    ২) সামরিক হামলার বিপদ তখনো চীনের মাথায়। এক আমেরিকায় রক্ষা নেই রাশিয়া দোসর। আমেরিকা তখন কোরীয়ায়, ভিয়েৎনাম-কম্বোডিয়া-লাওসে, কঙ্গোয় সোজাসুজি বা পরোক্ষভাবে নেমে পড়েছে। পারমনবিক হামলার আশঙ্কাও খুব অমূলক ছিলো না। তাই কোন একটা দুটো বা পাঁচটা শহরের উপর অর্থনীতি যাতে নির্ভরশীল না হয়ে পড়ে, তার জন্য এই মাত্রায় বিকেন্দ্রীকরণ করতে হয়েছিলো। চৌএর বিখ্যাত ভাষণ - কোন একটা বা দুটো অঞ্চলকে ধ্বংস করে চীনকে ধ্বংস করা যাবে না। চীনের মেরুদন্ড ছড়িয়ে রয়েছে সারা চীন জুড়ে।
    বহুকাল পর্যন্ত চীনে গাড়ি তৈরী হতো না। বাস আর ট্রাকটার ছড়া। মাও থেকে ঝুঙ্কু সবাই সাইকেল ব্যবহার করতো। সকলেই একধরনের মোটা কাপড়ের পোষাক (মাও কোট) পড়তো।
    কিন্তু তা হলেও দুচারটে বড় কারখানা ছিলই যেখানে রেলগাড়ি, বোমা-বন্দুক তৈরী হতো।
    কিন্তু ঐ সামরিকভাবে টেক্কা দিতে চাওয়াই কাল হলো। তাই শেষ পর্যন্ত ৭০-এর দশকে (সাংষ্কৃতিক বিপ্লব ব্যর্থ হবার পরই) ভারী শিল্পে চলে গেলো চীন।
  • pinaaki | 131.151.54.206 | ২৬ এপ্রিল ২০০৮ ১৪:৩৪397102
  • আমি এই গু চ তে নতুন। অলোচনা টা বড় ই ভালো লাগছে বলে না লিখে থাকতে পারলাম না। মার্ক্সবাদ নিয়ে কল্লোলদার লাস্ট বক্তব্যটায় একটা addition আছে। অন্য সমাজগুলির একটি থেকে আর একটি তে transition নিয়ে মার্ক্সবাদ-এ বেশি কথা নেই - যতটা সমাজতন্ত্র নিয়ে আছে। এর কারণ কি?একটি ব্যাপার কল্লোলদা miss করেছেন। এর আগের সমস্ত সমাজে দেখা গেছে পুরোনো সমাজের মধ্যে নতুন সমাজের ভ্রুন বিকশিত হয়েছে। স্বাভাবিক নিয়মেই। অথচ capitalism এ এসে সমাজ প্রথম এমন একটা অবস্থায় এসে দাঁড়ালো যেখানে বর্তমান সমাজের ভিতরে নতুন সমাজের ভ্রুন বিকশিত হতে পারে না। অর্থাৎ, capitalist সমাজে সমাজ্‌তান্ত্রিক উৎপাদন পদ্ধতি আপনা থেকে জন্ম নেয় না। সেটা subjectively create করতে হয়। এমনকি, যেহেতু সমাজ্‌তান্ত্রিক উৎপাদন পদ্ধতির কোনো ছবি বর্তমান সমাজে তৈরি হয় না, তাই এই সমাজটির প্রায় সব কিছুই মানুষের subjective imagination এর উপর নির্ভর করে। এই জায়গা টা খেয়াল রাখা দরকার বলে মনে হল। তাই বল্লাম। পরে আরো দু-চার পয়সা দেওয়ার ইচ্ছে রইলো।
  • pinaki | 131.151.54.206 | ২৬ এপ্রিল ২০০৮ ১৪:৪৬397103
  • এই boss আমার নামের বানান টা ঘেঁটে গেছে। এই বাংলা লেখার inertia তে। ওটা pinaki হবে। দুটো a দিয়ে ফেলেছি।
  • kallol | 220.226.209.5 | ২৬ এপ্রিল ২০০৮ ১৫:১৯397104
  • তা বেশ, তা বেশ। পিনাকীতে লাগে টংকার - সে তো গুরুবাইক্য। আফনে অ্যাক্‌খান a ই অ্যাক্সট্রা লাগাইসেন। হেইয়া কুন দুষের নয়।

    পয়েন্টটা ভাবার। তবে এরকমটা আমি কোথাও পড়েছি বলে মনে পড়ে না। এট্টু বলবেন ভাই।
  • ranjan roy | 122.168.79.50 | ২৬ এপ্রিল ২০০৮ ২১:৫১397105
  • অ্যাই, অ্যাই! পিনাকী( দুটো a লাগালাম)।
    আগের একটা সূতোতে কথাটা ঠিক তোমার পয়েন্টেই শেষ করবো ভেবেছিলাম। তারপর বুড়োদের যা হয়--- বেশি বক্‌বক্‌ করতে গিয়ে কুরুবক হয়ে খেই হারিয়ে ফেলি।

    মোদ্দা কথাটা হচ্ছে--- আদিম সমাজ থেকে পুঁজিবাদ অব্দি সমস্ত স্টেজে প্রথমে সামাজিক উৎপাদিকা শক্তি একটা নির্দিষ্ট উৎপাদন- সম্পর্কের মধ্যে বিকশিত হতে হতে এমন একটা অবস্থা হয় যে পুরনো সম্পর্কের জামা( সুপারস্ট্রাক্‌চার) আর বিকশিত উৎপাদিকা শক্তির সঙ্গে খাপ খায় না। তখন--"" তুকে ইক্কেবারে মানাইছে না রে!''
    ফলে জামা ছিঁড়ে ফর্দাফাঁই! যাকে বলে-burst asunder!
    অর্থাৎ যে ক্লাস গুলো বিভিন্ন স্টেজে বিদ্রোহ করে প্রোডাকশন রিলেশন বদলায়--তারা কাজটা করে অচেতন সামাজিক শক্তি হিসেবে।
    কিন্তু পুঁজিবাদ থেকে সমাজবাদে উত্তরণ খানিকটা কিলিয়ে কাঁঠাল পাকানোর মত ব্যাপার। এখানে কবে ক্যাপিটালিস্ট সমাজের উৎপাদিকা শক্তি এতটা বিকশিত হবে যে পুঁজির সামাজিকি- করণ অনিবার্য হয়ে উঠবে তার জন্যে অপেক্ষা না করে একটি রাজনৈতিক দল সচেতন ভাবে ক্ষমতা দখল করে খানিকটে পরীক্ষামূলক ভাবে ঐ উৎপাদিকা শক্তির বিকাস তরান্বিত করে। অর্থাৎ, নর্মাল ডেলিভারির জন্যে অপেক্ষা না করে সাম্যবাদী দল সিজারিয়ান অপারেশন করে।
    পিনাকী! যদি আপনার বক্তব্যটি ভুল বুঝে থাকি তাহলে শুধরে দিন।
  • pinaki | 131.151.54.206 | ২৭ এপ্রিল ২০০৮ ০০:৫১397107
  • প্রায় তাই। তবে একটু মনে হয় তফাৎ আছে। আমি বলতে চেয়েছি উৎপাদিকা শক্তির চূড়ান্ত বিকাশ ঘটলেও পুঁজিবাদের মধ্যেই পুঁজির সামাজিকিকরণ একটা স্বতস্ফুর্ত প্রক্রিয়া হিসেবে জন্ম নিতে পারে না। পারে না বলতে absolute অর্থে পারে না বলছি। পুঁজিবাদের আগের সমস্ত সমাজেই দেখা গেছে পুরোনো সমাজ এবং নতুন সমাজ একটা সময়পর্ব জুড়ে coexist করেছে। অর্থাৎ একটা qualitatively নতুন উৎপাদন সম্পর্ক পুরোনো উৎপাদন সম্পর্ক টিঁকে থাকা অবস্থাতেই automatically তৈরি হয়েছে। সেখানে subjective role টা ছিলো পুরোনো উৎপাদন সম্পর্ক কে abolish করা। নতুন উৎপাদন সম্পর্ক কে imagine করার কোনো প্রয়োজন হয় নি। কারণ সেটা চোখের সামনেই ছিলো। কিন্তু পুঁজিবাদ প্রথম এমন একটা ব্যবস্থা জন্ম দিল যেখানে সমাজের আপন নিয়মে ব্যক্তি পুঁজির arena তে সামাজিক পুঁজির জন্ম হয় না। তাই সামাজিক পুঁজি-ওআলা একটা সমাজ কিরকম হতে পারে সেটাও চেতনা দিয়ে নির্মাণ করতে হয়। তার মানে, এখন শুধু পুরোনো সমাজকে উচ্ছেদ করাটাই চেতনার কাজ নয়, নতুন সমাজকে কল্পনা করাটাও চেতনার কাজ। পুঁজিবাদ আসলে সমাজ পরিবর্তনে চেতনার (consciousness) ভূমিকাকে qualitatively নতুন একটা dimension দিল।

    আমার হেইডা হল গিয়ে কতা।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঝপাঝপ প্রতিক্রিয়া দিন