এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  গান

  • মান্না দে : কাল ,আজ চিরদিনের........

    Bratin
    গান | ২১ ডিসেম্বর ২০০৯ | ১৩৩২৩ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • PT | 203.110.243.21 | ২২ ডিসেম্বর ২০০৯ ১৬:৫৫423413
  • আমি আজ আকাশের মত একেলা
    কাজল মেঘের ভাবনায়.........
    খুব বেশী বাজেনা - না শোনা থাকলে শুনে নেবেন।
  • Bratin | 125.18.17.16 | ২২ ডিসেম্বর ২০০৯ ১৭:২০423414
  • শুনেছি। খুব ভালো।

    আরো কটি
    ১। পৌষের কাছাকাছি রোদ মাখা সে ই দিন ফিরে আর আসবে কি কখনও
    ২। শুধু এক দিন ভালোবাসা, মৃত্য যে তারপর তাও আমি চাই,তাও যদি পাই, চাই না বাঁচতে আমি প্রেমহীন হাজার বছর
    ৩। গোলাপের আলি আছে , ফাগুনের আছে বাহার , সকলের ই সাথী আছে শুধু কেউ নেই আমার
    ৪। সবাই তো সুখী হতে চায়, তবু কেউ সুখী হয় কেউ হয় না
  • Manish | 117.241.228.175 | ২২ ডিসেম্বর ২০০৯ ১৭:৩৮423415
  • ও চাদ সামলে রাখো জোছনাকে
    কত না নদী জন্ম নেয় তবে আরেকটা কেনো গঙ্গা হয় না
  • nyara | 209.131.62.144 | ২৩ ডিসেম্বর ২০০৯ ০৩:৪০423416
  • মান্না দে তুলনামূলকভাবে বেশি বয়েসে বাংলা গান গাইতে শুরু করেন। এমনকি ওনার বিভিন্ন জীবনী/আত্মজীবনী পড়েও জানা যায় যে ওনার সিরিয়াস গানের চর্চা শুরুও তুলনামূলকভাবে বেশি বয়েসে। কৃষ্ণচন্দ্র দে-র ভাইপো হয়েও। অথচ বাংলা গানে উনি নিজের niche তৈরি করলেন সহজেই। তার প্রধান কারণ দুটো - গলার তৈয়ারি আর অসামান্য এক্সপ্রেশন। রাগসঙ্গীতে দক্ষ বাংলা আধুনিক গাইয়ে কিন্তু কোনদিনই কম নেই - শচীন কর্তা থেকে মানবেন্দ্র। বরং হেমন্তই ব্যতিক্রম। সুতরাং মান্নার রাগসঙ্গীতে দক্ষতা খুব একটা ডিফারেনশিয়েটিং ফ্যাক্টর ছিল না। কিন্তু মান্নার বম্বেতে পপুলার গান পরিবেশনের যে ট্রেনিং পেয়েছিলেন, তাকে বাংলা গানে আমদানী করে নিজের জায়গা তৈরি করে নিতে কাজে লাগালেন। তার সঙ্গে অবশ্যই গলাকে গান অনুযায়ী নিজের মতন করে ভেঙে নেবার দক্ষতা। এটা একেবারে মারকাটারি জিনিস। কিশোরকুমার এ ব্যাপারে রাজা। তার খুব কাছাকাছি আসবেন মান্না, অন্তত: বাংলা গানে। গায়িকাদের মধ্যে গীতা দত্ত আর আশা। আর কোন গায়ক এনাদের মতন এই দক্ষতা দেখাতে পেরেছেন বলে মনে হয় না।

    ধনঞ্জয়, সতীনাথ, শ্যামল, মানবেন্দ্র, অখিলবন্ধু প্রমুখরা বেশ জ্বলজ্বল করলেও বাংলা গানে তখন হেমন্তর প্রায় একচ্ছত্র সাম্রাজ্য। সেখানে মান্নার ইউ-এস-পি হল এক্সপ্রেশন। ভগবানদত্ত গলা নিয়েও গানে নাটক ফুটিয়ে তোলার ব্যপারে হেমন্তর খামতি ছিল। মান্নাকে পেয়ে লুফে নিলেন সঙ্গীত পরিচালকেরা। মান্না প্রথমদিকেই যেরকম সুযোগ পেলেন ও ভার্সেটালিটি দেখালেন, সেটা ভেবে দেখার মতন। শোনা যায় শান্তিদেব ছবিতে মান্না দে গাইলে তবেই নেচে অভিনয় করবেন বলে শর্ত দিয়েছিলেন। মান্না গাইলেন, "লাল পাগুড়ি বেঁধে মাথে, রাজা হলে মথুরাতে'। শোনা যায় শৈলজারঞ্জনের মতন রাবীন্দ্রিক লোকের শেষ শয্যার অন্যতম প্রিয় গান ছিল মান্নার গাওয়া, 'ওগো তোমার শেষ বিচারের আশায় আমি বসে আছি।' উল্টোদিকে ছবি বিশ্বাসের লিপে মাতালের গান, 'এই দুনিয়ায় ভাই সবই হয়' বা গঙ্গায় 'উথালি পাথালি আমার বুক' গানে মান্না নিজের ক্ষমতার একটা শোকেস করে দিয়েছিলেন।

    ফলে মান্নার মতন ট্রেনড ভয়েস এবং অসামান্য এক্সপ্রেশনের প্রেমে পড়ে গেলেন সলিল চৌধুরী, সুধীন দাসগুপ্ত, নচিকেতা ঘোষের মতন বাংলা গানের নব্য-স্টলওয়ার্টেরা। সলিল চৌধুরী মান্নাকে দিয়ে বহু এক্সপেরিমেন্ট করালেন। নচিকেতা ঘোষ একদম গোধুলী-হয়ে-আসা-রোম্যান্টিক টাইপের গানগুলো হেমন্তর জন্যে বরাদ্দ রেখে বাকি গান মান্নার জন্যে সরিয়ে রাখলেন - বিশেষত: ওনার জীবনের শেষের কিছু বছর। আর সুধীন দাসগুপ্ত তো মান্নার বাইরে বেরিয়েছেন খুব কমই। এগুলো মূলত: সিনেমার গান।

    বেসিক রেকর্ডে মান্না দে নিজের সুর বা ভাইয়ের সুরে গৌরীপ্রসন্ন ও পরে পুলক বন্দোপাধ্যায়রে কথায় একদল নতুন শ্রোতাই তৈরি করে ফেললেন। উচ্চকিত বিরহের, কিছুটা নজরুল স্টাইলে কিন্তু অনেক বেশি গদগদ, একধরণের গানের জনরা তৈরি করলেন বাংলা গানের দীর্ঘ মেকি-বিরহগীতির ট্র্যাডিশনে। পাড়ার রকে তার নামই হয়ে গেল 'হাফ-সোল-খাওয়া গান"। মান্নার থেকে কম-দড় কেউ ঐ গান গাইলে ও গানের যে কী দশা হত কল্পনা করা শক্ত। এ ধরণের গান আমার ধারণা মান্না দে দিয়েই শুরু ও শেষ।
  • pi | 128.231.22.89 | ২৩ ডিসেম্বর ২০০৯ ০৮:০৫423417
  • লিরিক্স নিয়ে তক্কাতক্কি গুলো একটু বোঝার চেষ্টা করছিলা। কিন্তু পড়ে টড়ে একটু ঘেঁটে গেলাম। :(
    যুক্তিগুলো যেরকম পেলাম, রবিবাবু, নজরুল , মান্না দের গাওয়া গান, সবের ই কথায় প্রায় একি রকম কিছুটা গ্যাদগ্যাদে ভাব, গদগদ ভাব, গাদাগাদা ইমোশন ইত্যাদি আছে।
    এবার রবিবাবুর গানকে আমরা ডিসকাউন্ট দেবো, কারণ আদ্দিকালের লোক আদ্দিকালের লিরিক লিখেছেন।
    এখন শোনবার সময় আমরা খালি মান্না দে র গানগুলো শুনতে পারবো না, ঐ আদ্দিকালের বস্তাপচা ন্যাকান্যাকা লিরিকের জন্য ( আমায় একটু জায়গা দাও মা তোমার ফোমার কে এই আলোচনায় ধরছি ই না। ও যে র‌্যাংক বাজে লিরিক্স এ নিয়ে দ্বিমত হবেন এমন বোধহয় কম লোক ই আছেন :)) , এদিকে রবীন্দ্র-নজরুল নিয়ে আহা উহু করবো। অ্যাট লিস্ট ঐসব গানের কথা উঠলেই সবার আগে বলে বসবো না, ঐ গানগুলির কথার জন্য কান পাতা দায় হয়।

    এটা ক্যামনে ? শোনার সময় গান রচনার সন তারিখ সব মাথায় অটোমেটিক্যালি চলে আসে এবং সেই অনুযায়ী ডিসকাউন্ট দিয়ে ভালো লাগাই ?

    আর, কিশোরের বাংলা গানের লিরিক্স নিয়েও অনেক আগে প্রশ্ন রেখেছিলাম ( আবারো, এখানে ঐ তোমার বাড়ির সামনে দিয়ে মার্কা র‌্যাঙ্ক বাজে গান নিয়ে কথা বলছিনা)। তার কারণ ও এই কিশোর আর মান্নার গান নিয়ে দুটো টই এর প্রথম কিছু পোস্ট পড়া।
    মান্না দে র বেশিরভাগ গানের কথা যে দোষে দুষ্ট বলে জাস্ট কাল খোলা রেকেহ শোনা যায় না বলা হচ্ছে, কিশোরের এই তো হেথায় কুঞ্জছায়া ও কি সেই এক ই দোষে দুষ্ট নয় ? অথচ ঐ গান নিয়ে আহা-উহু করার কোনো পোতিবাদ নাই।

    এর পোব্বোল পোতিবাদ করে গেলুম।
  • pinaki | 131.151.102.250 | ২৩ ডিসেম্বর ২০০৯ ০৮:৩৮423418
  • অধিকাংশ ন্যাকা কথাওয়ালা গানগুলো সুর, গলা আর গায়কির জন্যে ভালো লাগে। আর একটা বড় ব্যাপার ছোটবেলার ভালোলাগা। যখন আধুনিকতা ইত্যাদির এই আঁতেল (পজিটিভ অর্থে) বোধগুলো তৈরী হয় নি। তার আগেই ভালো লেগে যাওয়া এই গানগুলো। তাই কানে বাজে না। কিন্তু আজ ২০১০ সালে কেউ যদি ঐরকম ন্যাকা ন্যাকা ভাষায় গান লেখে এবং আমি ৩৫ বছর বয়েসী আধদামড়া সেই শুনে বিগলিত হব কি? সুর বা গায়কি এক্সেপশনাল ভালো না হলে ভালো লাগবে না। কথার জন্যে প্রথমেই ভালোলাগাটা হোঁচট খাবে। ছোটবেলায়, অর্থাৎ কিশোর বা মান্নার গান ভালোলাগার সেই প্রথম যুগে এই হোঁচটটা খেতে হয় নি। আর ডিসকাউন্ট দেওয়ার প্রশ্ন আসছে যখন কনসাসলি আমি মূল্যায়ন করতে বসছি - তখন। গান শুনতে শুনতে নয়। মান্নার গান শুনতে কি আর আমার খারাপ লাগে? দিব্যি লাগে। কারণ ভালোলাগাগুলো ছোটবেলায় তৈরী হয়ে যাওয়া। কিন্তু আজ যখন আমার কাছে আধুনিকতার একটা সংজ্ঞা তৈরী হয়ে গ্যাছে, তখন সেই মাপকাঠিতে সচেতনভাবে ভাবলে - এই কথাগুলো হাস্যকর তো লাগবেই। সেই সচেতন মূল্যায়নে পুলক বন্দ্যো আর আরেন্টি স্যার এক লাইনে বসবে না। আরেন্টি স্যার এগিয়ে থাকবে। ঐ যুগজনিত ডিসকাউন্ট ইত্যাদির কারণেও বটে, আবার স্যারের ভার্সেটাইল ক্যাপার কারণেও বটে।
  • bitoshok | 66.41.248.127 | ২৩ ডিসেম্বর ২০০৯ ০৯:১৩423419
  • সেইভাবে কোন গানে ন্যাকা ইত্যাদি লেবেল মেরে দেওয়া টা খুব একটা যুক্তিসংগত না। এই 'মায়ের মন্দিরে বসি' তো বেশ জনপ্রিয় গান। উত্তরবংগের মফস্বলে বড় হওয়া আমি তো পূজো প্যান্ডেলে তুমুল বাজতে শুনেছি। মাস ও ক্লাসের রুচি সমান নাই হতে পারে।
  • bitoshok | 66.41.248.127 | ২৩ ডিসেম্বর ২০০৯ ০৯:২১423420
  • ইভেন পুলক বন্দ্যো, গৌরীপ্রসন্নের বিচারের সময়েও আমার মনে হয় এই কথা মনে রাখা উচিত এঁরা কোন সময়ে কাদের জন্য গান লিখেছেন। মহৎ সাহিত্যসৃষ্টির দায়িত্বভার এদের কেউ সঁপে নি, এরাও সেই দাবী কখনো করেন নি।
  • pi | 128.231.22.89 | ২৩ ডিসেম্বর ২০০৯ ০৯:২২423421
  • ২০১০ সালে ঐ গান লিখলে বাজে লাগা নিয়ে তো কিছু বলি নাই :)
    কিন্তু ২০১০ এ বসে একই রকম কথার একটা গান শোনা যায় না , জাস্ট কথার জন্য, আর অন্য গান শোনা যায়, সেটা আরো আগের রচনা, সেইটা মাথায় রেখে, এইটি একটু কেমন কেমন ঠেকেছিল।

    ভারসেটাইল ক্যাপার কথা আসছে ক্যানো, এখানে তো স্পেসিফিক গান নিয়ে কেস বাই কেস আলোচনা হচ্ছে :)

    বীতশোকদা, ঐ গানটা এখানকার তক্কের পরিপ্রেক্ষিতে এসেছে। এখানে মোটামুটি সকলে এ বিষয়ে সহমত। তাই ওটা বাদ দিয়ে আলোচনা টা, আপত্তির জায়গাটা বুঝতে চাইছিলাম।

  • pi | 128.231.22.89 | ২৩ ডিসেম্বর ২০০৯ ০৯:৩২423230
  • * সেইটা মাথায় রাখার জন্য।

    আর, কিশোরের উদাহরণটা আনলাম অন্ধ ভক্তি প্রসঙ্গে , যেটা এই মান্না দে র গান ভালোলাগা নিয়ে এই সুতোয় এসেছে। এক ই যুক্তি এক্সট্রাপোলেট করলে কিন্তু অন্য সুতোয় কিশোরের অনেক ভালো লাগা গানের উদাহরণকেও অন্ধ ভক্তি ই বলা যেতে পারে, মানে ঐ লিরিক্সের পরিপ্রেক্ষিতে। :)

    ডি: এর মানে আবার এই না, যে আমি বলছি এই গুলো ন্যাকামির ঠ্যালায় কানে শোনা যায় না । সে ব্যক্তিগত ভাবে এই তো হেথায়, কি ও আমার মনযমুনার দিব্বি লাগে, অনেক রবীন্দ্র-নজরুল-অতুলপ্রসাদ -রজনীকান্তর মত ই :)
  • dukhe | 122.160.114.84 | ২৩ ডিসেম্বর ২০০৯ ০৯:৩৪423231
  • গৌরীপ্রসন্ন কিন্তু সাঙ্ঘাতিক রেঞ্জওয়ালা গীতিকার । শিং নেই তবু, নীল আকাশের নিচে তার দুটো ছোট উদাহরণ । কিন্তু সেই লোক 'তুমি যে আমার' লিরিক কেন লিখছেন একটু ভাবা ভালো । এটা কি অক্ষমতা, নাকি ডেলিবারেটলি খুব সিম্পল একটা ব্যাপার করা যাতে সুর কথাকে ক্যারি করতে পারে আর ইনহেরেন্ট একটা নীরবতাও থাকে ? এক্ষুণি আবার শুনে দেখলাম - খাসা লাগছে ।

    আরেকজন গীতিকারের কথাও বলা উচিত - ভাস্কর বসু ।
  • pi | 128.231.22.89 | ২৩ ডিসেম্বর ২০০৯ ০৯:৩৮423232
  • এবং ঐ ভালোলাগাগুলোর সাথে সুমন-চন্দ্রবিন্দু ভালো লাগার সহাবস্থানের বিশেষ বিরোধিতা খুঁজে পাইনা।

    তবে এটা ঘটনা, সুমন কি চন্দ্রবিন্দুর অনেক গানের কথা গান থেকে আলাদা করে নিলেও ভালো লাগবে, অন্যগুলোয় সে সম্ভাবনা কম।
  • pi | 128.231.22.89 | ২৩ ডিসেম্বর ২০০৯ ০৯:৪২423233
  • কথার ন্যাকামি ( কিম্বা সিম্পলিসিটি) না, তুমি যে আমার এর usp গীতা দত্তের গলার ঐ ন্যাকামিটুকু। কিন্তু, মিথ্যে বলে কি কাজ, ঐ ন্যাকামির একটা আলাদা চার্ম আছে :)
  • aka | 24.42.203.194 | ২৩ ডিসেম্বর ২০০৯ ০৯:৫৯423234
  • মান্নাদের সাথে সুমন বা চন্দ্রবিন্দুর এই তুলনাটাই অবান্তর।

    যেকোন ফর্মের আর্টের সবথেকে বড় টেস্ট হল টাইম। মান্নাদের মতন এত দীর্ঘদিন ধরে, বিভিন্ন স্টাইলের গানে, প্রায় সব ধরণের শ্রোতার কাছে সমান গ্রহণযোগ্যতা না সুমনের আছে না চন্দ্রবিন্দুর আছে। শুধুমাত্র গান বিচার করলে গায়কি, সুরের সেন্স এবং লোকের মনে জায়গা করে নেওয়ার ক্ষমতায় মান্নাদে যেকোন দিন সহস্র যোজন এগিয়ে থাকবেন। রইল বাকি কথা। প্রথম কথা, কথার ওপর ওনার খুব বেশি হাত নেই, দ্বিতীয় কথা, ""মায়ের মন্দিরে বসি"" কালজয়ী কথা না হলেও খুব খারাপ বোধহয় নয়। আমাদের ওখানেও বেশ চলত। আমার খারাপ লাগলেও অন্য অনেকেরেই ভালো লাগে। আমার তো যেকোন ভক্তিগীতি খারাপ লাগে। কিন্তু কালীপুজোর রাতে শ্যামাসঙ্গীত ভালোই লাগে। যাক মোদ্দা কথা হল শুধু লিরিক্স দিয়ে গায়কের মান যাচাই করার কোন মানেই নেই।
  • Ri | 121.241.218.132 | ২৩ ডিসেম্বর ২০০৯ ১০:১৪423235
  • 'বন্ধু কি খবর বল' বা 'বসে আঁকো' আজ কেউ শোনে ? কতদিন আর বয়স গান দুটোর?
    'তুমি যে আমার','ও আমার মন যমুনার' ন্যাকা হোক বা বোকা হোক আজ ও শোনে লোকে। এখানেই গীতা দত্ত,মান্না দে জিতে যায়। আল্টিমেটলি কতজন শ্রোতা শুনছে এবং সেই গান কালোত্তীর্ণ কিনা সেইটাই ফ্যাক্টর। গানের ডোমেনে অনেক সময়ে কথার দুর্বলতাকে সুর ঢেকে দেয়, ভাইসি ভার্সা সম্ভব নয়
  • Bratin | 125.18.17.16 | ২৩ ডিসেম্বর ২০০৯ ১১:২১423236
  • নিজের একটা exp বলি। 2nd lul 2009 । মহাজাতি সদনে মান্না দে র প্রোগাম দেখতে গেছি। তার ২-৪ দিন আগে ওনার ৯০ বছর র জন্মদিন গেছে। প্রোগাম শুরু হতে প্রায় ৪৫ মিনিট দেরী হল। লোকে একটু উসখুস করছে আর সতীনাথ এসে ভাট বকছে। স্টার আনন্দ এই প্রোগাম টাতে ছিল । তাদের দামড়া দামড়া ক্যামেরা স্টেজ র মুখ গার্ড করছিল। মান্না দে আসতে সারা হলের দর্শক উঠে দাঁড়িয়ে ওনা কে সন্মাম জানাল। তারপারে শুরু হল ব্যাপক ঝামেলা দর্শক রা পরিষ্কার জানিয়ে দিল ক্যামের না সরলে গান শুরু করতে দেবে না। আমরা ক্যামেরা দেখতে আসি নি মান্না দে কে দেখতে এসেছি। তারপরে জনগনের দাবি মেনে ক্যামের সরল। ২-২:৩০ ঘন্টার এক সুখকর অনুভুতি। এক হল মন্ত্রমুগ্‌ধ দর্শক। সবাই গানের তালে তালে মাথা নাড়ছে ,গুন গুন করে গান করছে আর পাশে লোকের সাথে আলোচনা করছে। এই গান টা ৬৭ র এটা ৮১ পুজোর এই সব। প্রতেক গানের শেষে আবার এক গাদা গানের অনুরোধ।এ বোধহয় মানা দে তেই সম্ভব
  • saikat | 202.54.74.119 | ২৩ ডিসেম্বর ২০০৯ ১১:২২423237
  • আমার এ ব্যাপারে দু-চারটি কথা বলার ছিল, কিন্তু আপিসে সময়ে পাচ্ছি না এবং বাড়িতে ব্রডব্যান্ড খারাপ। :-)
  • pinaki | 67.43.241.179 | ২৩ ডিসেম্বর ২০০৯ ১১:২৭423238
  • যেকোনও গোদা জিনিস মার্কেটে বেশী চলে। এ আর নতুন কি? যে কারণে হিমেশের গানও মার্কেটে বেশী চলে (এখানে কেউ ভাববেন না হিমেশের সাথে মান্না দের তুলনা করলাম, ভাবতে পারেন ঐ গোদা লিরিক গুলোর সাথে তুলনা করলাম, যা, আগেই বলেছি, মান্না দের হাতে ছিল না)। আমজনতার পোসেনজিৎ, জিৎ থেকে শুরু করে মোদীর শাসন - অনেক কিছুই ভালো লাগে। তাই দিয়ে কি প্রমাণ হয়? গোদা জিনিস তারপরেও গোদাই থেকে যায়। আমাদের গানের অনুভবের মধ্যে সুরের ডমিনেশনই বেশী। কথাকে আমরা সেকেন্ডারি ইম্পর্টেন্সই দিয়ে থাকি জেনারেলি। এবং সেই কারণেই ঐ 'তুমি যে আমার' মার্কা কথাগুলোকে ইগনোর করে শুধু সুরটাকে নিয়ে মশগুল থাকতে পারি। সেটা খারাপ কিছু নয়। কিন্তু ২০১০ সালে বসে কারুর 'কানে কানে শুধু একবার বলো তুমি যে আমার' শব্দগুচ্ছে প্রবল ইমোশন জাগলে আমার একটু অবাক লাগবে। কখনো হয়তো হাসিও পেয়ে যেতে পারে।
  • pinaki | 67.43.241.179 | ২৩ ডিসেম্বর ২০০৯ ১১:৩০423239
  • Ri কে বল্লাম।

    আর পাইদির বক্তব্য আমি বুঝতে পারি নি। :(
  • pinaki | 67.43.241.179 | ২৩ ডিসেম্বর ২০০৯ ১১:৪৬423241
  • মানে 'কথা খারাপ বলে শোনা যায় না' - এমন কিছু আমি দাবী করিনি। দিব্যি শোনা যায়, এবং সুর, গলা, ইত্যাদি ভালোই লাগে। কিন্তু এটাও ঠিক যে সুরের সাথে সাথে কথার আবেদনটাও তীব্র হলে গান শোনার আর ভালোলাগার অনুভূতিটা আরও সম্পূর্ণতা পেত।
  • dukhe | 122.160.114.84 | ২৩ ডিসেম্বর ২০০৯ ১১:৪৭423242
  • যা আমরা বক্তৃতায়, আড্ডায়, গদ্যে, এমনকি কবিতায়ও বলতে পারি না, গান হয়তো সেগুলো বলার জায়গা । সম্ভবত: সেজন্যেই অনেক গান কবিতা হিসেবে এবং অনেক কবিতা গান হিসেবে দাঁড়াবে না ।
    তুমি আমার মনে না হলে আর ডাইনে ও বাঁয়ে তোমাকে চাইতে যাব ক্যান ? আর কানে কানে বলার অনুরোধ আমি করতে গেলে থাপ্পড় খাব ঠিকই, কিন্তু গীতা দত্ত গাইলে ? গীতিকার ওটা আমার গলার জন্য লেখেননি ধরে নিয়েই তো ভালো লাগে । তেমনি গীতা দত্তের গলায় 'আমরা বাঙ্গালী জাতি' কল্পনা করে দেখুন - আঁতকে না উঠে যান কোথায় !
    একই সঙ্গে মানব - 'যদি বলো আড়ি/তোমাকেও ছেড়ে যেতে পারি' পঞ্চাশ সালে লেখা অসম্ভব ছিল । 'হৃদয়ে কুটনো কোটে অসহ মদনজ্বালা' চন্দ্রিল ছাড়া কেউ লিখতে পারবে না । কিন্তু তাতে গৌরীপ্রসন্ন খাটো হন না ।
  • pinaki | 67.43.241.179 | ২৩ ডিসেম্বর ২০০৯ ১২:২৫423243
  • না, এই জায়গায় দুখেবাবুর সাথে একমত হলাম না। গৌরীপ্রসন্নদের পারার কথা ছিল। কিন্ত ওনারা বাঁধাগতের বাইরে বেরোনোর সাহস দেখান নি। আর এই বিরহকে মহান দেখানোটা কেন যে বাঙালী ভালো খায় চিরকাল - সেটা একটা বড় গবেষণার বিষয় হয়তো। কিন্তু সেই পাব্লিক ভালো খায় বলেই তাকে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে একই জিনিস দিয়ে যেতে হবে - এটা ভালো ব্যাপার নয়। ষাট, সত্তর, আশি - তিনটে দশক জুড়ে আপনি গানের লিরিকগুলো দেখুন, তার কত শতাংশ প্রেম / বিরহ নিয়ে আর কত শতাংশ অন্য কিছু নিয়ে - সেটা পাশাপাশি রাখুন। বাকীগুলোর অনুপাত অস্বাভাবিক রকমের কম। কিন্তু বাকী বিষয় নিয়েও যে গান হতে পারে সেটা সুমন এবং তাঁর পরবর্তীরা দেখিয়ে দিয়েছেন। এর সাথে মান্না দের বা গীতা দত্ত-র কোনও সম্পর্ক নেই। ওনাদের যা দেওয়া হয়েছে ওনারা তাই গেয়েছেন। এখন আপনি যদি এটা দাবী করেন গান মূলত: প্রেম/বিরহ - ইত্যাদি নিয়েই হওয়া উচিৎ (কেউ কেউ, যেমন আমার মান্নাকন্ঠী পিসতুতো ভাই, দাবী করে থাকে যে প্রেম এবং বিরহই শ্রেষ্ঠতম মানবিক অনুভূতি) - তাহলে আমার কিছু বলার নেই। আমি তার সাথে সহমত হতে পারব না। আর দ্বিতীয়ত: প্রেম/বিরহ ইত্যাদির ক্ষেত্রেও তার প্রকাশভঙ্গি কি হবে? আপনি যেমন বল্লেন নিজে মুখে যেটা বলতে পারবেন না - সেটাই গানে শুনতে আপনার ভালো লাগছে। এবং গানের কাছ থেকে এরকমই দাবী আপনার। কিন্তু সেটা আপনার ব্যক্তিগত দাবী। আমি যদ্দূর বুঝি - অনুভূতি প্রকাশের ভঙ্গি যুগে যুগে বদলায় এবং একটা যুগের সাহিত্য, শিল্প, সংস্কৃতিতে সেই বদলে যাওয়া সময়ের ছাপ থেকে যায়। এই লিরিকগুলো ব্যার্থ এই কারণেই যে তারা এই বদলে যাওয়া সময়ের প্রতিনিধি হয়ে উঠতে পারে নি। বাংলা সাহিত্যে কল্লোল এসেছে, কৃত্তিবাস এসেছে, হাংরি এসেছে। আর বাংলা গানের মূলধারার লিরিক আটকে থেকেছে আমি-তুমি-তুমি-আমি-র পারমুটেশন অর কম্বিনেশনে। এমনকি আমি-তুমি-তুমি-আমির প্রকাশভঙ্গিটাও তিরিশ বছর ধরে একইরকম রয়ে গ্যাছে।
  • dukhe | 122.160.114.84 | ২৩ ডিসেম্বর ২০০৯ ১২:৪৪423244
  • সব গানকেই একরকম হতে হবে এমন কোন দাবি নেই । কাজেই এমন নয় যে মুখে বলা গেলেই গানে বলা যাবে না । কিন্তু অন্য দিকটাও একটা কেস। মেজর কেস । দাড়িদাদুর গানেও বিস্তর পাবেন ।
    প্রেম-বিরহের বাইরেও কিন্তু অনেক গান হয়েছে । সুমনের ঢের আগেই । আমি দু-চারটে উদাহরণ দিই - সবগুলো গৌরীপ্রসন্ন কিনা বলতে পারব না এক্ষুণি ।

    আমার গানের স্বরলিপি লেখা রবে
    নীল আকাশের নিচে
    তুমি আকাশ এখন যদি হতে (ছবি- আশিতে আসিও না)
    শিং নেই তবু
    লালঝুঁটি কাকাতুয়া
    আরে ছো ছো ক্যা শরম কি বাত
    বাংলা গান অনেক রকমের । প্রেম বিরহ আছে, কীর্তন আগমনী শ্যামাসঙ্গীত আছে, হাসির গান ছড়ার গান আছে, টপ্পা-ঠুংরী আছে, সুমন-চন্দ্রবিন্দুর নাগরিক গানও আছে । যা খুশী শুনুন । কিন্তু চন্দ্রবিন্দু আগমনী লিখছে না মানেই বাঁধাগতের গান লিখছে ধরে নেওয়া কি ঠিক হবে ? যার যা ইচ্ছে লিখবে ।
  • dukhe | 122.160.114.84 | ২৩ ডিসেম্বর ২০০৯ ১২:৪৬423245
  • অ্যাকচুয়ালি 'তুমি আকাশ এখন যদি হতে' তুমি-আমির গান । কিন্তু প্রকাশভঙ্গি হিলারিয়াসলি আলাদা ।
  • pinaki | 67.43.241.179 | ২৩ ডিসেম্বর ২০০৯ ১২:৫৬423246
  • হ্যাঁ, সে তো অন্যরকম অনেক গানই আছে। কিন্তু মূলধারাটা মাত্রাতিরিক্তভাবে একমাত্রিক। সেটা না হলে সুমন নচিকেতাকে ওরকম শোর মচিয়ে চলতি ধারার সাথে বিচ্ছেদ তৈরী করতে হত না।
  • Ri | 121.241.218.132 | ২৩ ডিসেম্বর ২০০৯ ১৪:৪০423247
  • পিনাকেতে লাগুক টংকার।
    আগে একটা তুলনা দি।ধরুন কনফারেন্সে অ্যাকাডেমিক্স এর অনেক পেপার ই থাকে যেগুলো গাদা থিওরিতে ভর্তি থাকে কিন্তু ইমপ্লিমেন্ট করা যায় না,ইন্ডাস্ট্রি সেগুলো নিয়ে নাড়াঘাঁটা করে না। তার মানে সেই পেপার গুলো খারাপ তা তো নয়, তবে ইন্ডাস্ট্রি খায় নি। আবার এরকম অ্যাকাডেমিক্সের পেপার ও থাকে যার অথর কে ইন্ডাস্ট্রি রাজা বানিয়ে রাখে। এবার সেই অথরের সব পেপার ই ইন্ডাট্রির কাছে খুব গ্রহনযোগ্য নাও হতে পারে।

    যেমন মান্না গীতার অনেক ফ্লপ গান আছে তেমন সুমন চন্দ্রিলের ঝুল গান ও আছে।বন্ধু কি খবর বল আর কফি হাউসের সেই আড্ডা টা এক ই জঁরার গান।
    আর সুরে আপ্লুত হওয়া == গানের কথা শুনে ইমোশনে গদগদে হওয়া কে বল্লো? গানের ডোমেন টা আলাদা আর কবিতার ডোমেন টা আলাদা।
    সুর ভালো না হলে জনতার কাছে গান জনপ্রিয় হয় না। কবিতার জোর না থাকলে শুধু আবৃত্তির ছন্দে সেই কবিতা জনপ্রিয় হয় কি ? তা জনতার পছন্দর ওপর কথা চলে কি? সে তো জনতার সিঙ্গুরের গাড়ি কারখানাও পছন্দ ছিলো না :-)
    বাজারে চলেনি তার জন্যে আমি হরিদাস পাল গান টাকে খারাপ বলতে যাবো আর কেনই আপনি জনতাকে "গোদা" চেনাবার দায়িত্ব নেবেন ?
    কথা ধারালো হলে গানের আবেদন আর ও তীব্র হয় - একমত। কিন্তু কথার ধার যুগভেদে পাল্টে যায়। তাই দাড়িদাদুর গানের কথাও ক্ষেত্রবিশেষে আজকের যুগে গ্যাদগ্যাদে লাগে। কিন্তু লোকে তা আজ ও শোনে। এই কালোত্তীর্ণ হওয়াটাই গানের সাফল্যের পরিচায়ক। সুমনের চন্দ্রিলের সেই পরীক্ষা দেওয়া বাকি।
  • Ri | 121.241.218.132 | ২৩ ডিসেম্বর ২০০৯ ১৪:৪৩423248
  • টাইপো - বাজারে চলেনি তার জন্যে আমি হরিদাস পাল কেন ** গান টাকে খারাপ বলতে যাবো

    ডি: আমি চন্দ্রবিন্দুর এক ছাপোষা ফ্যান।
  • . | 125.18.104.1 | ২৩ ডিসেম্বর ২০০৯ ১৫:১৮423249
  • অষ্টোত্তরশতনাম বা হরি হরায় নমো কৃষ্ণ ছাড়া বাংলায় আর কোনো কালোত্তীর্ণ গান নেই।
  • Samik | 122.162.75.92 | ২৩ ডিসেম্বর ২০০৯ ১৫:২৯423250
  • ক্যানো? হরি দিন তো গেল সন্‌ঝে হইল্য ...?
  • aka | 24.42.203.194 | ২৩ ডিসেম্বর ২০০৯ ১৮:০২423252
  • এই যে লতার একটা আধুনিক গানের কথা। সুরটা হেবি মাখোমাখো কিন্তু।

    wada na tod, tu wada na tod
    tu wada na tod, tu wada na tod (2)
    meri chadhti jawaani tadpe
    tu munh na mod, tu wada na tod
    tu wada na tod, tu wada na tod


    আমার বহুদিন মনে হয়েছে এটা বোধহয় ''জঙ্গল কি রানি'' সিনেমার গান। এরকম আলি জালি কথা কিশোরের বহু গানে আছে। আর ব্যান্ডের গান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঠিক অথবা ভুল প্রতিক্রিয়া দিন