এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • শিশু টক(৩)

    raatri
    অন্যান্য | ২৬ ডিসেম্বর ২০০৯ | ৩৯২৬১ বার পঠিত | রেটিং ৫ (১ জন)
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ০৯:১৪440921
  • খিক খিক \

    দুটো ছানাই হেব্বি
  • T | 190.255.250.129 | ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ২০:৩০440922
  • -- অ্যাই, কোথায় ছিলি? ফোন করছিলাম কতক্ষণ!
    -- অঞ্জলি দিতে গেছিলাম তো।
    -- ও, তাই! কার সাথে গিয়েছিলি।
    -- ঠাম্মার সাথে।
    -- ও, তা, ঠাকুরের কাছ থেকে কি চাইলি?
    -- কি চাইলাম? ঠাকুর বিদ্যে দাও, বুদ্ধি দাও।
    -- তা ঠাকুর কি বলল?
    -- ...
    -- কিরে, চুপ করে আছিস কেন? ঠাকুর কি বলল?
    -- ঠাকুর কি বললো?
    -- হ্যাঁ, কি বলল ঠাকুর?
    -- বলল, আচ্ছা ঠিকাছে, পাঠিয়ে দেবো।
  • de | 24.96.61.6 | ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ২০:৫৭440923
  • ঃ)))
    আরোচ্চাই - ছানাদের গপ্পো
  • pi | 24.139.209.3 | ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ২১:২১440924
  • ঃ))
  • b | 24.139.196.6 | ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ২২:১৯440925
  • এটা যদিও শিশু টকে যাবে না, তবু রাত্রি-র কমেন্ট টা দেখে মনে পড়ল। বুদ্ধদেব বসু ভয়ংকর গম্ভীর ইংরিজি বই লিখলেন An Acre of Green Grass। তা শুনে অচলপত্রের সম্পাদক লিখেছিলেন, এই এক একার গ্রাস, বুদ্ধদেব বসুর একার গ্রাসের পক্ষে যথেষ্ট।

    মরালঃ গ্রেট মেন থিংক্স অ্যালাইক।
  • sinfaut | 127.215.23.97 | ০৮ মার্চ ২০১৬ ২২:২৬440926
  • কঠিন সব প্রশ্ন।

    কাল থেকে বায়্না দিয়ে রেখেছে আপিস থেকে ফিরে এসে অ্যালিস ইন দ্য ওয়ান্ডার্ল্যান্ড দেখতে হবে। তো দেখতে বসলাম। ফিল্ম প্রায় শেষের দিকে মাত্র ১ মিনিট বাকি। দ্যাখ দ্যাখ ভালো করে তাকিয়ে থাক। এই দ্যাখ ঐ ছোটো দরজা যেটা দিয়ে ঢুকেছিলনা, সেইখান দিয়ে বেরোতে চাইছে, কিন্তু ঐ দ্যাখ অ্যালিস স্বপ্নের মধ্যে থেকে দরজার বাইরে নিজেকেই দেখছে গাছের তলায় ঘুমোচ্ছে!! এরকম কী হয়?

    - অ্যাঁ হ্যাঁ এমন হয়তো স্বপ্নের মধ্যে নিজেদের দেখি তো। তেমনি আরকি।

    - না না এটা তো এটা তো অ্যাম্মানে স্বপ্নের বাইরে অ্যালিস কে দেখছে, এমন কী হয়?

    - না তা তো সত্যিই হয় না।

    ভাবলাম ক্যারল কী এমন কিছু লিখবেন? আগে পড়েছি মনে নেই, বইটা দেখি একবার।
    দেখলাম নাহ্‌ সত্যিই নেই।

    এর জন্য পুরো ফিল্মটা আমাকে দেখালো।
  • PM | 59.14.153.115 | ০৯ এপ্রিল ২০১৬ ১১:১৫440927
  • আমার এক রিলেটিভের বিয়ে ছিলো। বেশ কয়েকমাসের অ্যাফেয়ার্স। হবু বউ আমাদের সকলকেই FB তে ট্যাগিয়ে নিয়েছে। সে আবার ঘন্টায় ঘন্টায় FB তে নিজের ছবি পোস্ত করে। এক ৩.৫ বছরের শিশু মায়ের মোবাইলে সেই ছোবি প্রায়-ই দেখে।

    বিয়ের পরের দিন বরের বাড়িতে কথোপকথন-

    বউ ঃ কিরে আমায় চিনিস?
    শিশু ঃ চিনি তো
    বউঃ বল তো কোথায় থাকি?
    শিশু ঃ ফেসবুকে

    বাড়ি শুদ্ধু লোকের হাসন, বৌ এর অপ্রস্তুত হওন ঃ)
  • de | 24.97.8.194 | ০৯ এপ্রিল ২০১৬ ২২:৫৭440928
  • ঃ))))
  • PM | 116.78.27.56 | ১৪ এপ্রিল ২০১৬ ১১:৩৬440929
  • কাল এক পুচকে ভুমিকম্পের সময় টেবিলের ওপোর বসে খাচ্ছিলো ( পাথরের টেবিল) । চেঁচিয়ে বল্লো মা খুব হাওয়া দিচ্ছে, টেবিলটা হাওয়ায় নড়ছে " ঃ)
  • T | 192.70.95.21 | ১৪ এপ্রিল ২০১৬ ১২:৫৫440931
  • তুতো ভাইয়ের ছেলের কান্ড শুনুন। একরত্তি, এই তিন কি সাড়ে তিন বছর হবে। তার মা তাকে নিয়ে 'শেতলাতলায়' পুজো দিতে গ্যাছে। তো, সে নিবিষ্ট মনে দাঁড়িয়ে পুজো টুজো দেখছে। পুরোহিত মশাই দিব্যি ঘন্টা নাড়ছেন ফুল ছুঁড়ছেন ইত্যাদি ইত্যাদি। ভক্তকূল গদগদ নয়নে সেসব দেখছে। এই অবধি সব ঠিকঠাক। হঠাৎ চীৎকার,
    - অ্যাঅ্যাই!
    পিলে চমকানো একেবারে, বুঝলেন। কিন্তু কেন? কেন এই 'অ্যাঅ্যাই' বলে চীৎকার?
    - ও, ঘোড়ার পিঠে ক্যানো! অ্যাঅ্যাই নাম, নাম এখুনি! ঘোড়ার পিঠ থেকে নাম। আমি উঠব ওখানে, নাআআম! নাআম বলছি।
    মা শেতলার চক্ষুস্থির! গাধাটারও। বলে কী! পুরোহিত মশাই ঘন্টা নাড়া থামিয়ে দ্যাখেন, জুতো পরা বিদ্রোহ একদম মূর্ত্তির সামনে পৌঁছে গ্যাচে। তড়িৎগতিতে শ্রীপুরোহিত অ্যাকশন নিয়েচেন এবং মাথায় কিছু এক্সট্রা ফুলপাতা চাপিয়ে তার মাকে উপদেশ দিয়েছেন, একটু সামলে রেখো মা।
    তো, অগত্যা বিরক্ত হয়ে সে বাড়ি এসে একটা টিংচার আয়োডিনের শিশি ভেঙেছে।
  • de | 24.97.65.139 | ১৪ এপ্রিল ২০১৬ ১৩:১০440932
  • দারুণ!!! ঃ))

    এনাকে এট্টু কাল্টিভেট কত্তে থেকো -
  • b | 24.139.196.6 | ১৪ এপ্রিল ২০১৬ ১৩:৪৭440933
  • বড় হলে সিপি এম হবেই।
  • | ১৪ এপ্রিল ২০১৬ ১৩:৫০440934
  • টি, ঃ-))))))
    এই ছানাটার আরো গল্প শুনতে চাই।
  • | ১৪ এপ্রিল ২০১৬ ১৩:৫০440935
  • টি, ঃ-))))))
    এই ছানাটার আরো গল্প শুনতে চাই।
  • T | 165.69.182.74 | ১৪ এপ্রিল ২০১৬ ১৫:১৪440936
  • ছানার গপ্প আর শুনিনি, কিন্তু এঁর বাপের ছানা অবস্থার গপ্প আমিই কাছ থেকে দেখেছি। এটি একটি কুয়ো সংক্রান্ত ঘটনা এবং গরমের ছুটিতে মামারবাড়িতে এসে এঁর বাপ এবং আমি সে নাটকের অন্যতম কুশীলব ছিলুম। এই ঘটনাটি এইরুপঃ

    একদা একটি কুয়ো ছিল। বেশ বড়ো কুয়ো। এবং কুয়োর পাশে একটি সুবৃহৎ ঝামা পাথর বা সেইরম গ্রানাইট মার্কা একটি প্রস্তরখন্ড ছিল। ওতে সবাই পা ঘষত এবং পাথরটার সারাদিন আর কোনো কাজ ছিল না। নিরীহ পাথর যাকে বলে। এরপর আমার তুতো ভাই এক গ্রীষ্মের পড়ন্ত দুপুরে আমাকে ঐ কুয়োটার পাশে নিয়ে যায় এবং পাথরটার দিকে দেখিয়ে বলে, ওটা তোল এবং জলে ফ্যাল। এখন ছোটোবেলা থেকেই আমি হৃষ্টপুষ্ট ছিলাম, সুতরাং পত্রপাঠ আমি পাথরটাকে চাগালাম এবং কুয়োয় ফেলে দিলাম। ঝপাং করিয়া শব্দ হইল।

    এখন এটা সেই সময়ের কথা বলছি যখন আমাদের মামারবাড়ীতে সামান্যতম শব্দ হলেই লোকে ডাকাত ডাকাত বলে চীৎকার করত। ফলে এইবারও যথাবিহীত ডাকাত ডাকাত বলে পরিত্রাহী চীৎকার! আমি আমার তুতো ভাইয়ের দিকে তাকিয়ে বললাম, এইবার আমরা কি করব? ও বলল, ক্যানো! তুই রান্নাঘর থেকে গ্লুকন সি চুরি করবি এবং আমরা পেয়ারাগাছে উঠে যাব। সঙ্গে সঙ্গে প্রস্তাবে রাজী হয়ে আমি রান্নাঘর থেকে সকলের অলক্ষ্যে গ্লুকন সি এর প্যাকেট হাতালাম এবং কিছু পরে শাগরেদ সমেত পেয়ারাগাছে চড়ে কোকিল ডাকতে থাকলাম।

    কিন্তু বাড়ীময় হুলুস্থুলুস! ছেলেদুটো কই! কুয়োর জলে আলোড়ন ক্যানো। গোঁদোল! অ্যাই গোঁদোল! গোঁদোল! আর গোঁদোল! গোঁদোল মানে আমার তুতো ভাই সমেত আমরা ততক্ষণে পেয়ারাগাছের গোপন আস্তানায়। গ্লুকন সি, ওইটা অরেঞ্জ ফ্লেভারের ছিল, সাফ হয়ে যাচ্ছে নিঃশব্দে। দুপুর পড়ে আসছে। সেজ মেজ, ন এবং ফুলমামাসকল দৌড়ে হাজির হয়ে বাড়ির আঁতিপাঁতি খুঁজে দেখছে। রুবু কই, বলে মা অজ্ঞান হয়ে গেল। কেউ কোত্থাও নেই।

    গোলমাল এবং কুয়োর পাশে ভীড় দেখে শক্তিমামা হাজির। চ্যাম্পিয়ন সাঁতারু। আমার দিদুন একটু শক্ত ধাতের মহিলা ছিলেন। উনি শক্তিমামার হাতে একটি বালতি ধরিয়ে দিলেন। ঐ সময় অত ভাবনাচিন্তা করতে নেই। শক্তিমামা বালতি হাতে সোজা কুয়োয় নেমে গেল।

    এইরূপ নানান কান্ডের মাঝখানে একসময় বিকেল গড়িয়ে আসছিল। গ্লুকন সি ফুরিয়ে যেতে আমরা গাছের ডাল বেয়ে পাশে খুদেদের ন্যাড়াছাতে নেমে গেলাম। ওখানে বিবিধ সরঞ্জাম মজুত থাকে। মামারবাড়ীতে ক্রমশঃ ভীড় বাড়ছিল।

    সন্ধ্যের একটু আগে বড়মামা ঘরে ঢুকলেন। সে বালক ব্রহ্মচারীর সাক্ষাৎ শিষ্য। মানে ইরোড্স্‌ নাম্বার এক। ফি রইবার গুরুদেবকে দেখতে যেত। আমাকে ডাকত 'বলরাম' বলে। আর মাঝে মাঝে ওর পাকাচুল বেছে দিতে বলত। তো, সে ঘরে ঢুকতেই সকলের হাউমাউ। কুয়ো, কুয়ো, এবং কুয়ো।

    বড়মামা তাচ্ছিল্যের হাসি হেসে বলল, হুঁঃ, কুয়োয় ডুবেছে না আরো কিছু! ওরা যদি কুয়োতেই পড়বে তো লাল একতেল কালো ল্যাজটা ওড়াচ্ছে কে! লাটাইটাই বা কে ধরে আছে। যত্তসব!
  • san | 11.39.40.115 | ১৪ এপ্রিল ২০১৬ ১৭:১৬440937
  • " পেয়ারাগাছে চড়ে কোকিল ডাকতে থাকলাম " -- ওফফ টু মাচ :-D
  • pi | 120.227.78.101 | ১৪ এপ্রিল ২০১৬ ১৭:২৩440938
  • ঃ))
  • Robu | 11.39.113.158 | ১৪ এপ্রিল ২০১৬ ১৮:৪২440939
  • চরম ঃ-)
  • Div0 | 170.83.96.84 | ১৪ এপ্রিল ২০১৬ ২০:০৬440940
  • পারহেড ক'ঘা খেয়েছিল সেটা চেপে গেছে। পরের অংশটা লিখে ফ্যালো চটপট।

    আর ঝামাপাথরটা উদ্ধার হয়েছিল না হয়নি? নিরীহ পাথরটা।
  • T | 24.100.142.44 | ১৪ এপ্রিল ২০১৬ ২০:২৫440942
  • আঃ, অস্বস্তিকর প্রসঙ্গ তুলতে হয় না। :)

    নিরীহ পাথরটার ওখানেই সলিলসমাধি হয়েছিল।
  • Abhyu | 138.192.7.51 | ১৪ এপ্রিল ২০১৬ ২০:৪৯440943
  • আহা বাহা
  • pinaki | 90.254.154.99 | ১৭ এপ্রিল ২০১৬ ১৮:২৬440944
  • একটা লিঙ্ক দেওয়ার চেষ্টা করছি মেয়ের গানের। দেখি দেওয়া যায় কিনা।

  • Abhyu | 81.12.145.195 | ১৭ এপ্রিল ২০১৬ ২০:২১440945
  • বাহ
  • অসাধারণ | 132.177.100.240 | ১৭ এপ্রিল ২০১৬ ২০:৪৯440946
  • মন ভরে গেল।
  • sosen | 184.64.4.97 | ১৭ এপ্রিল ২০১৬ ২২:২৮440947
  • খুব ভালো গেয়েছে দিৎসা। অনেক আদর।
  • pi | 127.194.2.38 | ১৮ এপ্রিল ২০১৬ ০০:০১440948
  • আরে বাহ !
  • aranya | 83.197.98.233 | ১৮ এপ্রিল ২০১৬ ০০:১৭440949
  • বড় ভাল লাগল, দিৎসা-র গান। আমার মেয়েকে শোনালাম। গানের ক্থাগুলো ওদের মধ্যে বেঁচে থাকুক
  • সোমেন বসু | 11.39.36.15 | ১৯ এপ্রিল ২০১৬ ১২:১৫440950
  • --আপ করে দাও..
    --(আঙুল তুলে চোখ পাকিয়ে) আ আ প...
    .......

    একটা ছোট হাতি আছে। হাতির বাচ্চা। হাতা চামচ তার শুঁড়ের সামনে ধরে "আপ্পু খাও... আপফু কাও..."
    .......

    --(মার সামনে নিয়ে গিয়ে) আপ করে দাও...
    --(আঙুল তুলে চোখ পাকিয়ে) আ আ প... (মার কপট বকুনিচাউনি দেখে)... পু খাও... আপ্পু কাও....

    সেয়ানাগিরিও শিখে ফেললো!!!!
  • Abhyu | 106.32.191.184 | ২৭ এপ্রিল ২০১৬ ০৬:১১440951
  • এটা আর কোথায় যাবে?

    name: ঈশান mail: country:

    IP Address : 214.54.36.245 (*) Date:27 Apr 2016 -- 12:36 AM

    হ্যাঁ। অঙ্কনপ্রতিভা আমার চিরকালই দুর্দান্ত। সেই দেখে ক্লাস ওয়ান নাগাদ আমার মাসি ঠিক করেন বসে আঁকো প্রতিযোগিতায় নিয়ে যাবেন। আমি রাজি কিনা জিজ্ঞাসা করায় আমি সোৎসাহে হ্যাঁ বলি। কী আঁকব জিজ্ঞাসা করায় গম্ভীর ভাবে বলি 'হাতি'। কী হাতি, কেমন হাতি এ নিয়ে আলোচনায় রাজি হইনি। ভাবগতিক দেখে কেউ খোঁচানওনি।

    যথাসময়ে বসে আঁকো শুরু হয়। আমি আঁকা শুরু করি। মাসি বেড়ার ধার থেকে দেখতে থাকেন। ছবির বিষয়বস্তু খুব সোজা। রাস্তা দিয়ে একটা হাতি চলেছে। ব্যস। আঁকার পরিকল্পনার ছিল তিনটি ধাপ। প্রথম ধাপে আমি রাস্তা এবং হাতির লাইন ড্রয়িং করে ফেলি। দ্বিতীয় ধাপে হাতিকে কালো রং করে দেওয়া হয়। তৃতীয় ধাপে রাস্তা রং করার পালা। রাস্তার কী রঙ হওয়া উচিত, খানি ভাবনাচিন্তা করে আমি স্থির করি হাতির মতো রাজকীয় প্রাণীর পিচ রাস্তা দিয়েই চলা উচিত। অতএব আমি কালো রং তুলিতে নিয়ে রাস্তায় বোলাতে শুরু করি।
    এই পর্যাতে আমার মাসি বেড়ার ওপার থেকে হেলিকপ্টারের মতো হাত নাড়িয়ে কিছু বলতে থাকেন। আমি যথারীতি কান দিইনা। হাতি এবং রাস্তা উভয়কেই কালো করে দিয়ে একটি নিকষ কালো ক্যানভাস কর্তৃপক্ষের নিকট জমা দিই। এবং ডিম কলা হাতে আমি নাচতে নাচতে মাসির কাছে ফিরে আসি।

    যদিও ছবিতে হাতির সাদা চোখখানি জ্বলজ্বল করছিল, তবুও বসে আঁকোর বিচারক পোড়ো মাস্টাররা আমাকে কোনো প্রাইজ দেননি।

    পুঃ সঙ্গের ছবিটিতে চিত্রাঙ্কনের তিনটি ধাপ এক দুই ও তিন লেবেল সহ দেখানো আছে।

  • de | 69.185.236.55 | ২৭ এপ্রিল ২০১৬ ১০:৪৪440953
  • পুরো "লিটল প্রিন্স" তো! ঃ))

    দিৎসার গান বাড়ি গিয়ে শুনবো। তুলে রাখলাম।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যুদ্ধ চেয়ে প্রতিক্রিয়া দিন