এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  সিনেমা

  • বাড়ি থেকে পালিয়ে কিম্বা তাড়িয়ে...

    pi
    সিনেমা | ২৩ এপ্রিল ২০১০ | ৩৪৬৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • byaang | 122.172.49.181 | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ১০:০৮449529
  • খাইসে! সিনেমা বিভাগ ক্যানো?
  • kallol | 124.124.93.202 | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ১০:১৯449554
  • এই দ্যাকো। তা, সিনেমায় নামতে গেলে বাড়ি থেকে পালাতে হয় না? কিংবা তাড়িয়ে দিলেও চলে, তালে আর পালাতে হয় না।
  • Abhyu | 97.81.111.140 | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ১০:২৩449565
  • name:Abhyumail:country:

    IPAddress:97.81.111.140Date:23Apr2010 -- 10:23AM

    name:byaangmail:country:

    IPAddress:122.172.49.181Date:23Apr2010 -- 09:20AM

    লামা, রাত্রিযাপন কি দোকানেই হচ্ছে আজকাল?

    name:Lamamail:country:

    IPAddress:203.99.212.54Date:23Apr2010 -- 09:24AM

    গত চারদিনে একবার বাড়ি গিয়েছিলাম, বউ বাচ্চার সঙ্গে দেখা করতে।

    নিজের বউ এর নামে মিথ্যে নিন্দে করব না, বাড়ি থেকে বার টার করে দেয় নি।

    name:byaangmail:country:

    IPAddress:122.172.49.181Date:23Apr2010 -- 09:26AM

    হি হি, আমার এই বাড়ি থেকে বার করে দেওয়া নিয়ে একটা গপ্পো ছিল, হাতের কাজ সেরে এসে বলছি। সবুর কর।

    name:dipumail:country:

    IPAddress:61.12.12.83Date:23Apr2010 -- 09:43AM

    আমার এক বন্ধু পানু দেখার সময় তার বাপ হাতেনাতে ধরে ফেলার পর বাড়ি থেকে বের করে দিয়েছিল। সে এক রাত পিয়ারা গাছে ছিল।

    মিথও হতে পারে।

    name:axmail:country:

    IPAddress:99.50.243.49Date:23Apr2010 -- 09:38AM

    আমাকে ছোটবেলায় বাড়ি থেকে বার করে দিলেই হাঁটা লাগাতাম। তখন আবার গিয়ে ধরে আনত। আর গজরাতে গজরাতে বলত, "দাদা না হয় বাড়ি থেকে বেরিয়ে হাওড়া স্টেশনে কুলিগিরি করে খাবে, তুমি কি করবে!?" হায় তখন কি জানত কুলিগিরি কি কি ও কয় প্রকারের। আরৈ কি জানত এই ব্ল্যাকমেল সারাজীবন ব্যবহতৃ হবে?

    name:Lamamail:country:

    IPAddress:203.99.212.54Date:23Apr2010 -- 09:45AM

    আমাকে কেউ কখনো বাড়ি থেকে বার করে দেয় নি। তবে বাড়িতে ঢুকতে না দেবার হুমকি প্রায়ই দেয়।

    name:Abhyumail:country:

    IPAddress:97.81.111.140Date:23Apr2010 -- 09:50AM

    আমাকে বের করে দেবে বলে হুমকি দিত। কিন্তু তার থেকেও বড় কথা ছিল তারপরে কি করতে হবে সেটাও ঠিক করে দিত। জুতো পালিশ। ওদিকে বাজেটও ফিক্সড। কুড়ি টাকা। তাতেই পলিশ করার বাক্স কিনতে হবে। সে কী চাপ। টেনশনেই ঘুম হত না।

    পুরোনো পাতারা এসে গেছে আবার। পুরোনো ভাটিয়ালির পাতা পড়ার জন্য ক্লিক করুন এখানে।

    ইউনিকোডে মতামত দিন। [10097][10096][10095][10094][10093][10092][10091][10090][10089][10088][10087][10086][10085][10084][10083][10082][10081]
    name:Abhyumail:country:

    IPAddress:97.81.111.140Date:23Apr2010 -- 10:01AM

    সে তো শুনেছি আমিও একবার বেরিয়ে গিয়েছিলাম বিশ্ব ভ্রমণের নেশায়। কিন্তু নাকি গলির ওধারে প্রচন্ড বৃষ্টি হচ্ছিল বলে ফিরে আসতে বাধ্য হই। তবে কি না আমাদের বাড়িটা খটখটে শুকনৈ ছিল : )

    name:byaangmail:country:

    IPAddress:122.172.49.181Date:23Apr2010 -- 10:00AM

    প্পিস্তায়ানা, বাড়ি থেকে বিতাড়িত হওয়ার গপ্পোগুলোর জন্য একট টই খুললে হয় না??

    name:Lamamail:country:

    IPAddress:203.99.212.54Date:23Apr2010 -- 09:59AM

    আমার সম্ভাব্য জীবিকাটা অবশ্য জুতো পালিশের চেয়ে একটু ভালো ছিল- মুদীর দোকানে খাতা লেখা।

    আর হুতোর জন্য রিকশা চালানো। কিন্তু মা একটু কেস খেয়ে গিয়েছিল, কারন হুতো আবার রিকশা চালানোটাকেই পৃথিবীর সবচেয়ে গ্ল্যামারাস পেশা বলে মনে করত।

    name:Timmail:country:

    IPAddress:71.62.121.158Date:23Apr2010 -- 09:59AM

    হুমকির কথায় মনে পড়লো।

    name:Timmail:country:

    IPAddress:71.62.121.158Date:23Apr2010 -- 09:58AM

    ও আরেকটা জিনিসে হেবি ভয় খেতাম। বোর্ডিং স্কুল। তখনও নন্টে-ফন্টে পড়িনি অবিশ্যি।

    name:pimail:country:

    IPAddress:72.83.210.50Date:23Apr2010 -- 09:56AM

    আমি তো নিজেই বেরিয়ে যাবার হুমকি দিতুম। কাজে দিত।

    name:dipumail:country:

    IPAddress:61.12.12.83Date:23Apr2010 -- 09:51AM

    এই দিবস পালনের জন্য কাল আমেরিকানদের ছুটি ছিল না? http://tinyurl.com/m6npsm

    name:Timmail:country:

    IPAddress:71.62.121.158Date:23Apr2010 -- 09:51AM

    আমাকে তো সপ্তায় অন্তত একবার করে ঢুকতে দিতোনা। সন্ধে ছটা বেজে গেলেই। সেই নটায় জেঠু আপিস থেকে ফেরা অবধি ঠায় জামরুল গাছের নিচে মশাগান শুনতে শুনতে অপেক্ষা করা, সে এক হ্যাঙ্গাম। তারপর যেদিন ট্রাম আউটলাইন হয়ে যেত সেদিন তো চিত্তির।
    একমাত্র লোডশেডিং হলে খানিক ফুত্তি হতো।

    name:pimail:country:

    IPAddress:72.83.210.50Date:23Apr2010 -- 09:56AM

    আমি তো নিজেই বেরিয়ে যাবার হুমকি দিতুম। কাজে দিত।

    name:Timmail:country:

    IPAddress:71.62.121.158Date:23Apr2010 -- 09:59AM

    হুমকির কথায় মনে পড়লো।

    name:Timmail:country:

    IPAddress:71.62.121.158Date:23Apr2010 -- 09:58AM

    ও আরেকটা জিনিসে হেবি ভয় খেতাম। বোর্ডিং স্কুল। তখনও নন্টে-ফন্টে পড়িনি অবিশ্যি।

    name:Lamamail:country:

    IPAddress:203.99.212.54Date:23Apr2010 -- 09:59AM

    আমার সম্ভাব্য জীবিকাটা অবশ্য জুতো পালিশের চেয়ে একটু ভালো ছিল- মুদীর দোকানে খাতা লেখা।

    আর হুতোর জন্য রিকশা চালানো। কিন্তু মা একটু কেস খেয়ে গিয়েছিল, কারন হুতো আবার রিকশা চালানোটাকেই পৃথিবীর সবচেয়ে গ্ল্যামারাস পেশা বলে মনে করত।

    name:Abhyumail:country:

    IPAddress:97.81.111.140Date:23Apr2010 -- 10:01AM

    সে তো শুনেছি আমিও একবার বেরিয়ে গিয়েছিলাম বিশ্ব ভ্রমণের নেশায়। কিন্তু নাকি গলির ওধারে প্রচন্ড বৃষ্টি হচ্ছিল বলে ফিরে আসতে বাধ্য হই। তবে কি না আমাদের বাড়িটা খটখটে শুকনৈ ছিল : )

    name:Abhyumail:country:

    IPAddress:97.81.111.140Date:23Apr2010 -- 10:08AM

    আমার মা হোস্টেল আর বোর্ডিং স্কুল মিলিয়ে একটা জিনিস বানিয়েছিল। নাম বোস্টেল। হোস্টেলের সঙ্গে তার পার্থক্য হল সেখানে যাদের ভর্তি করে দেওয়া হয় তারা আর বাড়ি ফিরতে পারে না। একেবারেই। আর সেখানে খাওয়ার খুব কষ্ট ইত্যাদি। বাংলাদেশে একটাই বোস্টেল ছিল (অত বেশি দুষ্টু ছেলে পাওয়ার তো চাপ) - বাঁকুড়াতে।

    name:byaangmail:country:

    IPAddress:122.172.49.181Date:23Apr2010 -- 10:11AM

    আমাকে ভয় দেখানো হোতো লম্বোদরপুরের এক হোস্টেলের কথা বলে। সেখানে নাকি লাউবিচিসিদ্ধ মেখে ভাত খেতে হয়।

    ame:axmail:country:

    IPAddress:99.50.243.49Date:23Apr2010 -- 10:12AM

    বাঁকুড়াতেই কেন? বাঁকুড়ার ওপর মা'র কি কোনো কারণে রাগ? : -))

    name:Abhyumail:country:

    IPAddress:97.81.111.140Date:23Apr2010 -- 10:14AM

    আরে না না। মা বাঁকুড়া মিশন গার্লস স্কুলে পড়াত যে। ওখানেই কোন বাচ্চা ছেলেকে না কি অজগরে গিলে নিয়েছিল।

    name:Abhyumail:country:

    IPAddress:97.81.111.140Date:23Apr2010 -- 10:16AM

    ঐ অজগরে গিলে খাওয়ার গল্পটা ছোটোবেলায় শুনতে খুব ভালো বাসতাম। কুড়ি বছর পরে দেখি পাশের বাড়ির বাচ্চাটা ঐ একই গল্প একই রকম আগ্রহ সহকারে শুনছে !
  • Abhyu | 97.81.111.140 | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ১০:৩৭449576
  • বোস্টেলে একটা সিদ্ধ ডিমকে চার ভাগ করে চার জনকে দেওয়া হত। সাদা সুতো দিয়ে ডিম ভাগ করা হত।

    এখন ডিম ছাড়াতে গিয়ে একটু আধটু সাদা অংশ তো ভেঙ্গেই যায়। তাই নিয়ে পিলে চমকানি গণ্ডগোল হত। শেষে ঝামেলা থামানোর জন্যে সেই ভাঙ্গা অংশগুলো পোস্ত বাটা দিয়ে ভরাট করে পরিবেষণ করা হত।
  • byaang | 122.172.49.181 | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ১০:৩৯449587
  • :-))
  • Abhyu | 97.81.111.140 | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ১০:৪১449598
  • হেসো না। বোস্টেলে জীবন খুবই দু:খের ছিল। কাল আবার লিখবো।
  • de | 203.199.33.2 | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ১১:৫৬449609
  • অভ্যু,
    বোস্টেলের আরো গপ্পো চাই!
  • byaang | 122.172.49.81 | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ১২:২২449620
  • আমার প্রথমবার বাড়ি ছেড়ে যাওয়ার স্মৃতি আমার মনে নেই। বড়দের মুখে শোনা গল্প।

    আমরা তখন থাকতাম ফরিদাবাদের প্রান্তে। শীতের দুপুরে মা, জয়ন্তীকাকিমা, আরো অনেক মহিলারা মিলে বাড়ির সামনের চাতালে খাটিয়া পেতে রোদ্দুর পোয়াতে পোয়াতে আড্ডা দিত। আর কুচোকাঁচারা আশপাশে খেলতো। এরকম এক দুপুরে সব্বার চোখ এড়িয়ে কেমন করে যেন দুই বছরের আমি অদৃশ্য হয়ে গেলাম।

    খোঁজ খোঁজ চারিদিকে। এক ফেরিওয়ালার মুখে শোনা গেল সে এক বাচ্চা মেয়েকে রাস্তা পেরিয়ে হেঁটে যেতে দেখেছে। মেটাল বক্সের কারখানায় লোকমুখে খবর পৌঁছে গেল। তখন ফোন সুলভ ছিল না, লোকমুখই ভরসা, অবশ্য অত ছোটো জায়গায় খবর যেতেই বা কত আর সময় লাগে! বাবারা ফিরে এল কারখানা থেকে, পুলিশ চৌকি যেতে হবে।

    এমন সময় দেখা গেল পাশের বাড়ির ক্লাস টেনের বাব্বিদাদার স্কুটারে, বাব্বিদাদার বোন সীমাদিদির কোলে চেপে আমি ফিরছি।

    সীমাদিদি পাশের গ্রামের স্কুলে পড়তে যেত। স্কুল থেকে ফেরার পথে দেখে এক সার্কাস দলের পিছন পিছন অবাক বিস্ময়ে জন্তুজানোয়ার দেখতে দেখতে আমি হেঁটে চলেছি। সেদিন সীমাদিদি কোলে তুলে না নিলে আজ কোথায় থাকতাম কে জানে!
  • byaang | 122.172.49.81 | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ১২:২৬449631
  • এই ঘটনার পরে মায়ের মন থেকে ভয় বহুদিন যায় নি। সার্কাস জীবন কত কষ্টের, বহু বছর ধরে তার মর্মান্তিক বর্ণনা শুনতে হয়েছে আমাকে। যাতে ভুলেও আমার মনে প্রলোভন না জাগে - আরো একবার সার্কাস দলের সাথে পাড়ি দেওয়ার। :-)

  • S | 219.64.11.35 | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ১৮:০৫449530
  • এটা ঠিক বাড়ি থেকে তাড়ানো বা পালানোর গল্প নয়।

    তখন আমি ক্লাস ইলেভেন। স্কুলে গিয়ে জানা গেল, স্কুল ছুটি। একটা ছেলে ছিল আমাদের ক্লাসে, কোথা থেকে যেন এসেছিল। মোটমাট হুগলির ছেলে নয়, ওর বাবা বদলি হয়ে হুগলি এসেছিল। ছেলেটার বেশ ম্যাসকুলিন চেহারা, টল ডার্ক, চওড়া চেহারা, কিন্তু গলার স্বর খুব মৃদু। আর সে কক্ষনো কাউকে "তুই' করে কথা বলতে পারত না। তো লজ্জার মাথা খেয়ে আমিও তাকে তুই বলে উঠতে পরি নি। (এই রকম তুমি তুমি করত আরেকটা ছেলে, আমাদেরই ব্যাচের, কিন্তু অন্য স্কুল, কবি অরুণ চক্কোত্তির ছেলে, অনির্বাণ)।

    তো, সে যাই হোক, স্কুল গিয়ে জানা গেল, কোনও প্রাক্তন শিক্ষক মারা গেছেন। অতএব শোকপ্রস্তাব পাঠ করে, প্রকৃত প্রস্তাবে, ছুটি। যাদের যাদের গঙ্গার ধারে যাবার, তারা চলে গেল গঙ্গার ধারে, ভালো ছেলেরা গুটি গুটি বাড়ি। আমার কানে কানে সেই তুমি-তুমি কৌশিক বলল, এত তাড়াতাড়ি বাড়ি ফিরে কী করবে? একটা জায়গায় যাবে? বেলাবেলি বেড়িয়ে ফিরে আসব, চলো।

    আমার সঙ্গে ছিল কুণাল। কোথায় যাবি, কোথায় যাবি? লাজুক হেসে কৌশিক বলল, চলো-ই না। সন্ধ্যের মধ্যে ফিরে আসতে পারব।

    সন্ধ্যের মধ্যে ফিরে আসতে পারব, অতএব, বাড়িতে জানানোর প্রশ্নই নেই। তিনজনে তিনটে সাইকেলে উঠে বসলাম।

    সেটা ১৯৯৩ কি ৯৪ সাল। সেলফোন তখনো অনেক দূরের কথা, রাস্তাতেও চাইলেই ফোন বুথ পাওয়া যেত না, গেলেও পকেটে পয়সা থাকত না।
  • Lama | 203.99.212.53 | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ১৮:১৫449541
  • S অনির্বাণ চক্কত্তি ওরফে চকোর বন্ধু? কবি সত্য বলেছেন, বন্ধুর বন্ধুতে দুনিয়াটা ভর্তি। অনির্বাণ আমার বিশেষ স্নেহভাজন কিন্তু অনেকদিন যোগাযোগ নেই।
  • Samik | 219.64.11.35 | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ১৮:২৭449546
  • ইয়েস, চকো। বন্ধু ছিল ঐ দু বছরই। তারপরে যোগাযোগ নাই। ও তো শিবপুরের আর্কিটেকচার।
  • byaang | 122.172.54.39 | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ১৮:২৯449547
  • গল্পটা কি হোলো?
  • rabaahuta | 203.99.212.53 | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ১৮:৪০449548
  • তার্পর?তার্পর?তার্পর?
  • Samik | 219.64.11.35 | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ১৮:৫২449549
  • কন্‌ফ কল। শেষ করে বসছি।
  • Lama | 203.99.212.53 | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ১৯:২৩449550
  • শমীক, কল শেষ হল?
  • aka | 168.26.215.13 | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ১৯:২৬449551
  • যাত্তারি, আমি ভাবলাম এর মধ্যে বেশ একটা প্রেম প্রেম ব্যপার আছে। তারপর দেখি S হল গিয়ে শমীক। যাহোক গল্পটা এগোক।
  • byaang | 122.172.54.39 | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ১৯:২৭449552
  • আকা :-))
  • rabaahuta | 203.99.212.53 | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ১৯:৪১449553
  • আম্মো।
    আমাকে একবার ভয় দেখানো হয়েছিল হোস্টেলে পাঠানোর। কোন হোস্টেল, না রহড়া রামকৃষ্ণ মিশন। তো আমি একটা কাল্পনিক ডেমনিক চরিত্র তৈরী করেছিলাম- রহ রায়।
    সেই রহ রায় নানান মন্দ ফন্দিফিকির করতো, আর আমি আমার সুপারহিরো অবতারে তাকে বধ করতাম।
  • byaang | 122.172.54.39 | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ১৯:৫২449555
  • আমাকে মা প্রায়ই লঘু-গুরু নানা অপরাধে বাড়ির বাইরে পাঠিয়ে দিত। ছোটোবেলা খুব বিজ্ঞানী হওয়ার শখ ছিলো, তো কিসের সাথে কি রিঅ্যাকশন হয় দেখার জন্য নানারকম এক্সপেরিমেন্ট করতাম। তেলের বাটিতে শ্যাম্পু ঢেলে দিলাম, পাউডারের কৌটোয় নীলের গুঁড়ো। আরেকটু বড় হয়ে সব ইলেকট্রনিক জিনিসপত্র খুলে ফেলতাম, তারপর আবার জোড়াও লাগিয়ে দিতাম ভিতরে কি আছে দেখে নিয়ে, কিন্তু সেগুলো আর কাজ করত না। তখন মা মারতে মারতে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দিত। আমিও মুখ চুন করে হরিণঘাটার দুধের ডিপোর সামনে বসে থাকতাম, বাবা যখন ফিরতো, কাঁদো কাঁদো মুখে বাবাকে গিয়ে বলতাম মা আমাকে বাড়ি থেকে বার করে দিয়েছে। তারপর বাবার সাথে বাড়ি ফিরতাম।
  • byaang | 122.172.54.39 | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ২০:০২449556
  • আমার এক বন্ধু ছিল অর্পিতা সেনগুপ্ত। তাকেও প্রায়ই বাড়ি থেকে বার করে দেওয়া হোতো। তো অনেকবার এরকম অপমানিত হতে হতে সে একবার হাঁটতে হাঁটতে উল্টোডাঙা থানায় চলে গেছিলো খালি পায়ে। তখন সে ক্লাস থ্রীয়ে পড়ে। তারপর বড়বাবুর সাথে বাড়ি ফিরেছিলো। বড়বাবু চা খেতে খেতে ওর মা-বাবাকে শিশুপালন সম্পর্কে বিস্তর জ্ঞান দিয়েছিলেন।

    তারপর অর্পিতার থেকে আমি শিখলাম বাড়ি থেকে বেরিয়ে যেতে বললেই গটমট করে বেরিয়ে গেলে, তবেই মা-বাবা ভয় পায়, আর কখনো বেরিয়ে যেতে বলে না।
  • S | 219.64.11.35 | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ২০:০৭449557
  • আকার কথায় পেছন ফিরে পড়ে দেখলাম, তাই তো, কেমন একটা পেম প্রেম ব্যাপার এসে গেছে।

    না-না, প্রেম আছে এ গল্পে, তবে তিনশো সাতাত্তর ধারার প্রেম নয়।

    ... বেরনো গেল। বেলা তখন এগারোটা। বালির মোড়ের দিকে এগোনোর পর জানা গেল আমরা কল্যাণী যাচ্ছি।

    কল্যাণী? মাই গড! কল্যাণী মানে গঙ্গার ওপাড়ে, কল্যাণী মানে ব্র্যাঞ্চ ইস্কুলের সামনে গঙ্গার ঘাতে দাঁড়িয়ে যে ওপাড় দেখা যায়, সেই চব্বিশ পরগণা নয়, কল্যাণী মানে আরো দূরে, নদীয়া জেলা। সেখানে সাইকেল করে যাওয়া যায়? হুগলি থেকে? আমরা পারবো?

    যারা জানেন না, তাদের জানাই, হুগলি শহর থেকে ব্যান্ডেল চার্চের সামনে দিয়ে ডানলপ ফ্যাক্টরির পাশ দিয়ে সো-জা যে রাস্তা চলে গেছে, সেই রাস্তা দিয়ে বাঁশবেড়িয়া, ত্রিবেণী পার করলে তবে পড়ে কল্যাণী ব্রিজ, যার নাম ঈশ্বর গুপ্ত সেতু। সেই কল্যাণী ব্রিজটাও কম বড় নয়, প্রায় দু কিলোমিটার লম্বা, সেই ব্রিজ পেরোলে তবে কল্যাণী। প্রচুর দূর সত্যিই।
    কিন্তু তিন বন্ধু মিলে গল্প করতে করতে, এ ওর সাইকেল ঠেলতে ঠেলতে কখন যে পৌঁছে গেলাম কল্যাণী, টেরই পেলাম না।

    তখন আমরা ক্লাস ইলেভেন, হাতে রিস্টওয়াচ পরার পারমিশন ছিল না। পরীক্ষার দিন ছাড়া। রাস্তায় একে তাকে জিজ্ঞেস করা ছাড়া সময় জানার আর কোনও উপায় ছিল না। কটা নাগাদ সেই কোনও একজনের বাড়িতে গিয়ে পৌঁছলাম, আজ আর মনে নেই। কিন্তু বেশ বেলা ছিল। তার ওপর জীবনে প্রথম অতখানি সাইকেল চালিয়ে পেটে পুরো ছুঁচোয় ডন মারছে।

    একজন ঠাকুমা টাইপের, একজন কাকিমা টাইপের, আর একটা মেয়ে, আমাদের বয়েসী কি আমাদের থেকে একটু ছোটই হবে। কৌশিকের চেনা। বোধ হয় কোনও আত্মীয় টাত্মীয় হবে। কৌশিককে বাবু-বাবু করে ডাকছিল।

    জম্পেশ খাওয়া হল, আমার পরিচয় ছিল গান গাইয়ে ছোকরা হিসেবে, গান টানও হল। সেই গোলগাল আলুভাতে মার্কা মেয়েটিও গাইল কিছু গান। গলাটা মন্দ ছিল না।

    তারপর আর কী? উঠে ফেরৎ চলে আসা। কল্যাণী শহরটা বেশ অন্যরকম, তখন তো আর প্ল্যানড সিটি চেনার চোখ হয় নি, কিন্তু ঠিক ব্যান্ডেল হুগলির মত নয়, বেশ সোজা সোজা রাস্তাঘাট, দুধারে প্রচুর গাছ, দেখে বেশ ভালো লাগছিল।

    কল্যাণী ব্রিজের কাছে এসে কৌশিক চলন্ত সাইকেল থেকে প্রায় ফিসফিস করে আমাকে জিজ্ঞেস করল, "মেয়েটিকে কেমন দেখলে?'

    আমার মনে মেয়েটি ভেসে উঠল। সবকিছু গোলগোল, মানে প্রথম দর্শনে আলুভাতে ছাড়া আর কোনও উপমা মাথায় আসেই না। ঘাড় নেড়ে বল্লাম, মন্দ কী? ভালোই তো!

    কৌশিক আরো ফিসফিস করে বলল, "মেয়েটি আমার জীবনের ফুল হতে চলেছে।'

    শুনে আমি সাইকেল থেকে পড়ে যাই আর কী! প্রেম ফ্রেম তখনও গ্রহান্তরের ব্যাপার স্যাপার ছিল, আর এইখানে আমারই এক বন্ধু তার বন্ধুদের নিয়ে সোজা তার প্রেমিকার বাড়িতে গিয়ে লাঞ্চ খাইয়ে নিয়ে এল, ভাবতেই কেমন শিহরণ হচ্ছিল। তার ওপর ঐসব বিশেষণ, জীবনের ফুল টুল, এমন কথা আমি জীবনেও শুনি নাই। এসব কমেন্টের উত্তর কেমনভাবে দিতে হয়, তাও জানতাম না তখন, এত বাচ্চা ছিলাম।

    ফ্যাকাশে হেসে, ব্যালেন্স সামলে এগিয়ে নিলাম সাইকেল।

    ঠিক সাড়ে পাঁচটা কি পৌনে ছটায় বাড়ি ফিরেছিলাম। রাস্তায় সাইকেল পাংচার হয়ে গেছিল, রবিকাকুর দোকানে হাঁটাতে হাঁটাতে নিয়ে এসে সারাতে হল, এমন একটা গল্প শুরুতেই পেশ করে দেবার পরে কেউই আর কিছু বলে নি। কিংবা কে জানে, হয় তো বুঝেছিল, মিথ্যে কথা বলছি, কিন্তু কেউই কিছু বলে নি।
  • Samik | 219.64.11.35 | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ২০:১১449558
  • সত্যি, কী দিনকালই না ছিল তখন, না? নির্ভয়ে বেরিয়ে পড়তাম, কারুর প্রাণে কোনওদিন ভয় ছিল না হারিয়ে যাবার। তখন না ছিল মোবাইল, না ছিল ইন্টারনেট, না ছিল ঘরে ঘরে ফোন। সেই ছোটোবেলায় তখন ফোন তুললে অপারেটর বিরক্তিমাখা গলায় বলত, নাম্বার? নাম্বার বললে এক্সচেঞ্জ থেকে লাইন লাগিয়ে দিত। আর খুব বেশি রেগে থাকলে খানিকক্ষণ অপেক্ষা করিয়ে বলত নোরি-প্লাই। পরে বড় হয়ে জেনেছিলাম, ওটা no reply, কিন্তু ততদিনে লোকে নিজে নিজে ডায়াল করতে শিখে গেছিল।
  • rabaahuta | 203.99.212.53 | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ২০:১৪449559
  • আহা...

    'হঠাৎ অকারনে হেসে ওঠার দিন...'
  • byaang | 122.172.54.39 | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ২০:২৩449560
  • আমাকে শেষ বার বাড়ি থেকে বের করে দিয়েছিলো মা, তখন আমি ক্লাস ইলেভেনে পড়ি। যেদিন মাধ্যমিক পাসের সার্টিফিকেট হাতে পেলাম, সেদিনই ওটা হারিয়ে ফেললাম। বাড়িতে তো চেপে গেছি এই কথা। পরের দিন কলেজের বন্ধুদের সাথে থানায় গিয়ে রিপোর্ট করে সেই কপি নিয়ে বোর্ডের অফিসে গেলাম ডুপ্লিকেটের অ্যাপ্লাই করতে। সে ব্যাটারা বলে কি শুধু ওতে হবে না, স্কুলের প্রিন্সিপালকেও আবেদেন করতে হবে আমার সাথে। স্কুলে এলাম, হেডমিস্ট্রেস আমার কাহিনী শুনে বললেন "তোমার হাতে ঐ চিঠি দিয়ে কি লাভ, তুমি তো সেটাও হারিয়ে ফেলবে। বাবা-মাকে নিয়ে এস, তবেই ঐ চিঠি দেব।" এবার তো বাড়িতে বলতেই হবে। (তখনও বুদ্ধি পাকে নি যে সার্টিফিকেটটার কোনো দরকারই নেই, পুরোটাই বেমালুম চেপে যাওয়া যায়)। সেদিন আবার বাড়িতে এলাহি মেনু, কষা মাংস, পোলাও। আগে বলে অমন খাওয়াটা মিস করি আর কি! খাওয়ার পরে রাত সাড়ে দশটায় বললাম। মা কোনো কথা খরচা না করে হিড় হিড় করে টানতে টানতে বাড়ির বাইরে বার করে দিল। সেই রাতটা পাশের বাড়ির কাকিমার বাড়িতে কাটালাম।
  • a x | 143.111.22.23 | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ২০:২৪449561
  • আরে ব্যাঙ্গের গপ্পটা তো পুরো তারাপদর গপ্প :-)
  • byaang | 122.172.54.39 | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ২০:২৬449562
  • ঐ অর্পিতা সেনগুপ্তর গপ্পোটা তো?
  • byaang | 122.172.54.39 | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ২০:২৮449563
  • তারাপদর ঐ গপ্পোটা আমিও পড়েছি, তবে তার আগেই অর্পিতার গপ্পোটা শুনেছি। ৮৩তে থ্রীয়ে পড়তাম। তারাপদর গপ্পোটা অন্তত তখনো পড়ি নি।
  • Lama | 203.99.212.53 | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ২০:৩১449564
  • অর্পিতা সেনগুপ্তর কি সাহস!!!

    ক্লাস থ্রিতে আমরা পুলিশকে যমের মত ভয় পেতাম। আমাদের দুই বন্ধু দেবজ্যোতির আর চন্দনের দুজনের বাবাই পুলিশ, একজন ডি এস পি, আরেকজন ইন্সপেক্টর না কি যেন। শান্তি স্যরের ক্লাসে যারাই পড়া পারতাম না, তাদের পরীক্ষার খাতা বাঁধার সরু দড়ি দিয়ে হাত বেঁধে ক্লাসের বাইরে দাঁড় করিয়ে রাখতেন আর দেবজ্যোতি/ চন্দনের বাবার হাতে তুলে দেবার হুমকি দিতেন।

    তখন তো জানতাম না, পড়া না পারা বাচ্চাদের গ্রেপ্তার করাটা পুলিশের কাজের মধ্যে পড়ে না।
  • byaang | 122.172.54.39 | ২৩ এপ্রিল ২০১০ ২০:৫৪449566
  • এবার বড়বেলার বাড়ি থেকে বেরিয়ে যাওয়ার গপ্পো। যেটা লামাকে সকালে বলবো ভেবেছিলাম।

    বিভীষণের সাথে ঝগড়া করলেই বিভীষণ বাড়ি ছেড়ে চলে যেত। প্রথম প্রথম ঘাবড়ে যেতাম, তারপর ডাল-ভাত হয়ে গেল। তো প্রথম দিকে বন্ধুদের বাড়ি থাকতো, তারপর বন্ধুরা যখন খিল্লি করতে শুরু করলো, তখন আর বন্ধুদের বাড়ি গিয়ে থাকতে পারতো না। এদিকে আবার হাড়কিপ্টে, তাই হোটেলে গিয়েও থাকবে না। বেসমেন্টে গাড়িতে গিয়ে শুয়ে থাকত। আর দুজনের কাছেই একটা করে বাড়ির চাবি থাকতো বলে আমি যখন সকালে বেরিয়ে যেতাম তখন চুপি চুপি বাড়ি এসে স্নান করে জামাকাপড় পরে অফিস যেত।
    তো একবার কি একট ঝগ্‌ড়ার পর বাড়ি ছেড়ে চলে গেল। পরেরদিন আমি দরজায় একটা নতুন তালা ঝুলিয়ে বেরোলাম, যাতে বাড়ি এসে ঢুকতে না পারে। বেচারা সেদিন অফিস যেতে পারে নি। সন্ধ্যেবেলায় আমি ফেরার পরে আবার এসেছে। আমি দরজা খুলে বললাম "কি চাই"। মান বাঁচাতে বললো "আমার জামাকাপড় নিতে এসেছি",।
    "দরজার বাইরে দাঁড়িয়ে থাকো, সব এনে দিচ্ছি"। জামাপ্যান্ট, পাসপোর্ট, প্যান্‌কার্ড, শেভিং কিট সব গুছিয়ে হাতে ধরিয়ে দিলাম। কি আর করে, নিয়ে চলে গেল। পরের দিন রাত্তিরে পিজা আনিয়ে খাচ্ছি, এমন সময় ফোন।
    "হ্যালো, আমার একটা কথা জানার ছিলো" পাশ থেকে মিয়াঁও, মিয়াঁও, ফ্যাঁস শুনতে পেলাম। "আমি এমন কি করলাম যে আমি বাড়িতে ঢুকতে পারছি না?" এবার পাশ থেকে ম্যাঁও, ম্যাঁও, ফ্যাঁস ফ্যাঁস আরো তীব্র হতে লাগলো। অন্তত ৭-৮টা বিড়াল প্রবল মারামারি করছে।
    শুধোলাম "তুমি এখন কোথায় আছো?"
    "একটা পিজিতে জায়গা পেয়েছি"।
    "তাই, পিজিতে এতগুলো বিড়াল মারামারি করছে! ওটা মানুষের পিজি নাকি বিড়ালের পিজি?"
    খট করে ফোনটা কেটে গেল। আধ ঘন্টার মধ্যে দরজায় ধাক্কা। দরজা খুলে বললাম "খবরদার, বাড়িতে ঢোকার আস্পদ্দা করবে না"। কোনোরকমে আমাকে ঠেলেঠুলে ঘরে ঢুকে পড়লো, বললো "এবার থেকে বাড়ি থেকে বেরোতে হলে তুমি বেরোবে, আমি আর বাড়ি ছেড়ে কোত্থাও যাবো না"

  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। চটপট মতামত দিন