ভরা জৈষ্ঠ্যের গরমে খানিক উনুন সেঁকা ফিলিং আসছে ক'দিন, সাথে মাঝে মাঝেই আঁচে নব্বইকালীন বেড়ে ওঠার সূক্ষ্ম রোম্যান্টিসিজমে কয়লার গুল দেওয়া উল্টেপাল্টে ঘামাঘামি ট্র্যাপিংস। জনগণের সিকিম-দার্জিলিং ডায়েরির নামে বরফে ঢাকা ছবির গায়ে লাইক পুজো পেত্যয় দিতে গিয়ে মানসচক্ষের ঠান্ডায় যখন হ্যাঁচ্চো তোলার জোগাড়, ওদিকে আঙুল, ভিরমির নামে ফ্রেমে লটকানো মালা গলায় তোলার জোগাড় ঠিক তখনই এই ১৫ ঘন্টা পেটের ইঁদুরকে র্যাটাটুলের রেমি বানানোর মাসিক উৎসবকালে উপায়ান্তর না দেখে সোজা পাড়ি দিয়েই দিলাম জাকারিয়া স্ট্রিট। ... ...
ঈদ ঠিক ঈদের দিন হয়না। ঈদ শুরু হয় রোজার শুরু থেকে। ঈদের দিন ঈদ শেষ হয়। দৈনিক ঈদ হচ্ছে এখন বাংলাদেশে আনাচেকানাচে, সর্বত্র। ছোট শহর থেকে বড় শহর, মেগা শহর। ঈদের আমেজ তৈরি হয়ে গেছে। ঈদের দিন তার সমাপ্তি হবে শুধু। শপিং নামের যুদ্ধ না শুধু, ঈদের আমেজ ঈদ আসছে এ কথার মাঝেই বেশি। ঈদের দিন কে কি করবে তার পরিকল্পনায় ঈদের ফুর্তি, ঈদের ছুটিতে ছুটতে ছুটতে বাড়ি ফেরাতে ঈদ, বাড়ি ফিরে বহুদিন পড়ে বন্ধুর মুখ দেখার মাঝে ঈদ, রাত পার করে দেওয়া বন্ধুদের সাথে আড্ডায় ঈদ, চানরাত পর্যন্ত ব্যবসায়ীদের সারা বছরের মূল ব্যবসা কর ... ...
দোরগোড়ায় বিশ্বকাপ। অনেকের মতই আমিও বেশ উত্তেজিত। Swati Moitraর পোস্ট দেখে কিছু পুরনো কথা মনে পড়ে গেল - ওই পোস্টে লিখেও আবার নিজের দেওয়ালেও লেখার ইচ্ছা হল।১৯৮২ র বিশ্বকাপের সময় আমার বয়স নয় – তখন ফুটবল খেলতাম শুধু, কিন্তু বিশ্বকাপ কাহাকে বলে, কে ব্রাজিল, কে ইতালি, কে জার্মান, এসব কিছুই জানতাম না। সেই না জানার ফাঁকেই কখন জিকো সক্রেটিস ম্যাথাউজ রুমেনিগেদের আঙুল চুষিয়ে পাওলো রোসির ইতালি বিশ্বকাপ নিয়ে চলে গেছিল সে গপ্প আমার জানা নেই ভাল। কাগজে পড়তাম এসব খবর – কেমন ভিনগ্রহের বার্তার মত। বিশ্ব ... ...
নাটুকে 'শিক্ষা'। ঝুমা সমাদ্দার।এ হোলো বছরের অত্যন্ত দুঃসময়। ছাত্রছাত্রীদের জীবন-মরণ লড়াইয়ের ফলাফল , আর তার পরবর্তী উপসংহারের সময়। এ হোলো মুখে রসগোল্লা গুঁজে, হাসব কি হাসব না ভাবতে ভাবতে কাগজে ছবি তোলার সময় অথবা মুখটি চুন করে নিজের ভবিষ্যৎ নিয়ে 'পান্তা মাসি থেকে খ্যান্ত পিসে' পর্যন্ত সকলের দুশ্চিন্তা বয়ে বেড়ানোর দায়িত্ব কাঁধে নেওয়ার সময়। সমস্ত দায় ওই ছোট্ট কাঁধে ফেলে, হয় 'সমস্ত শেষ' - এমন ভাব করে আমরা, বাবা মায়েরা হতাশায় ভেঙে পড়ি অথবা তাদের 'গাধা' 'গরু' ইত্যাদি সুনামভূষিত ... ...
মার্কসের জন্ম দ্বিশতবর্ষে আলোচনাসভা---------------------ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্কসবাদী লেনিনিনাদী) লিবারেশন এর রাজ্য কমিটির উদ্যোগে কোলকাতার ভারতসভা হলে মার্কস ও আজকের সময় আলোচনাসভায় বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পার্টির সাধারণ সম্পাদক দীপঙ্কর ভট্টাচার্য, বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ রতন খাসনবিশ এবং রাষ্ট্রবিজ্ঞানের অধ্যাপক তথা মার্কসবাদের বিশিষ্ট গবেষক শোভনলাল দত্তগুপ্ত।আলোচনা সভার প্রধান বক্তা ছিলেন অধ্যাপক শোভনলাল দত্তগুপ্ত। শোভনলাল বাবু তাঁর বক্তব্য শুরু করেন মৃণাল সেন এর একটি সিনেমা ... ...
#ব্যক্তিগত_গদ্য#চলছে_চলবে একটা ছোট থান পরা খুনখুনে বুড়ি। হাতে বাগান থেকে সদ্য তোলা কয়েকটি ফুল। একজন নাইটি পরা মহিলা সেই দেখে না বলে ফুল নেওয়ার জন্য বুড়িকে বেধড়ক মারতে লাগল। চড়থাপ্পড়, চুলের মুটি ধরে টানা কিছুই বাদ গেল না। ভাইরাল হওয়া ভিডিওটা দেখে সবাই অবাক। বুড়ি চোর নয়।নিজের বাড়ির গাছ থেকে ফুল পাড়ার অপরাধে নিজের বৌমার হাতে ওইরকম মার খাচ্ছে। প্রতিবেশী ভিডিও তুলে ভাইরাল করেছেন। ভিডিওটা সোশাল মিডিয়ায় পুলিশের পেজে শেয়ার হওয়ার পর অত্যাচারী বৌমা গ্রেপ্ত ... ...
বিয়ের বিপদপর্ব:১কথায় আছে ন্যাড়া একবারই বেল তলায় যায়.. বিয়ের ক্ষেত্রেও একদম তাই। বিয়ে করা মানেই ফকির হওয়া আর সেই সঙ্গে অপ্রয়োজনীয় ঝামেলায় জড়িয়ে পড়া। অতএব, বিয়ে করলে তার ফল ভুগতেই হবে। কথায় আছে না সাদি কা লাড্ডু, যো খায়া ওভি পস্তায়া, যো নেহি খায়া ওভি পস্তায়া!যাইহোক, বিয়ে করা এবং মধুচন্দ্রিমায় ইতালি ঘোরার পরে মোটামুটি ভাঁড়ে মা ভবানি দশা। তার উপর বিয়ের মতো ডেঞ্জারেস একটা বিষয়কে হজম করা। সবথেকে বড়ো ব্যাপার বিশ্ব খুঁত ভরা একটা লোকের সাথে অ্যাডজাস্ট করা।ধরো, ... ...
বেশ কিছুদিন হল আমাদের বাঙ্গালিদের মূত্ররোগ ধরা পড়েছে। কিন্তু কন্ট্রোল নহি হোতা গোছের ব্যাপার আর কি। বাঙ্গালি বলতে এখানে আমি বাঙ্গালি পুরুষদের কথাই বলছি। কলকাতার যে কোনও রাস্তায় দিন বা রাতের যে কোনও সময়ে তাকাবেন দেখবেন critical ও strategic মোড়ে মোড়ে দাঁড়িয়ে নিজেকে মুক্ত করছে মূত্ররোগীরা, সব বয়সের পুরুষ ভদ্র অভদ্র চাকুরে ফুটপাথবাসী খুচরো ভেন্ডার থেকে মায় পুলিশ সিপাহী সব্বাই। আমার ছেলেবেলায় এসব মফস্বল বা পাড়াগাঁয় হত, শহরে খুব নির্জন গলি বা বেশি রাত দুপুরে কেউ দাগ রেখে যেত কিন্তু যখন তখন যেখানে সেখা ... ...
সভ্যতার সূচনাপর্ব থেকে শিক্ষক ও চিকিৎসক সমাজে সবথেকে মান্য পেশা বলে পরিগণিত হয়ে এসেছে। যে কোনো সুসভ্য সমাজ এই দুই পেশাকে তাঁদের নিজেদের কাজ করতে দেয়, কেন না এঁদের কাজ ঠিকমতো না হলে সমাজেরই ক্ষতি।অথচ, আজকের পশ্চিমবঙ্গে এই দুই পেশার মানুষ আক্রান্ত। বিগত প্রায় দু'বছর ধরে চিকিৎসকদের ওপর শারীরিক মানসিক নির্যাতন চলেছে। সাধারণ মানুষের জন্য সরকারি চিকিৎসাব্যবস্থা ক্রমেই অপ্রতুল হয়ে উঠেছে, অন্যদিকে ঝাঁ-চকচকে নীল-সাদা বাড়ি বানিয়ে ও সহাস্যমুখের বিজ্ঞাপনে মানুষকে বলা হয়েছে, সরকারী হাসপাতালে সব ব্ ... ...
সন ১৭৪০ সাল। দক্ষিণ আমেরিকার গহীন জঙ্গলের মধ্যে এক ইন্ডিয়ান উপজাতির কাছে গিয়ে হাজির হন এক প্রিস্ট। ধর্ম প্রচার করতে এসেছেন। খ্রিস্ট ধর্মের শান্তির বানী শোনাতে, ধর্মের পথে আনাই তার উদ্দেশ্য। ভদ্রলোকের নাম গেব্রিয়াল, ফাদার গেব্রিয়াল। তিনি এখানে আসার আগে আরেকজন এখানে এসেছিল, তবে তিনি সুবিধা করতে পারেনি। কিন্তু ফাদার গেব্রিয়াল কিছুদিনের মধ্যেই মোটামুটি একটা অবস্থান তৈরি করে ফেললেন ইন্ডিয়ানদের মাঝে। তিনি মিশন স্থাপন করলেন সেখানে। সান কার্লোস মিশন স্থাপন হলো। তৎকালীন সময় এই স্থান ছিল স্প্যানিশদের দখলে ... ...
‘I am a sperm currently residing in a father’s nut sack. Is it too late to start preparing for IIT-JEE???’এই রসিকতাটা ঈপ্সিতা দি শেয়ার করেছিলেন।সেইখান থেকেই ধার নিলাম।বছর কয়েক আগের কথা। এক পরিচিতের বাড়ি গিয়েছি।চা-টা এবং আরো দুয়েকটা কথার পর পরিচিত ব্যক্তির শিশু সন্তানের আগমন ঘটলো।পিছনে মা। গর্বিত বাবা বললেন,‘জানেন, কি সুন্দর রাইম বলতে পারে?’গুলাম আলি’র গজল হলে হয়ত আপত্তি করতুম না।কিন্তু এক্ষেত্রে আমার সম্মতির তোয়াক্কা না করে বাচ্চাটির মা আদুরে গলায় হুকুম জা ... ...
রবীন্দ্রে গদগদ নজরুলে থতমত #প্রয়াত গায়ক ভুপেন হাজারিকার একটি গানের কথা খুব মনে পড়ে। না পড়লেও চলত, তবে মনে পড়ে। খুব সম্ভবত শিবদাস বন্দোপাধ্যায়ের লিরিক। 'সবার হৃদয়ে রবীন্দ্রনাথ চেতনাতে নজরুল'। এটা বাংলা আধুনিক গান হিসেবে শুনতে মধুর।রবীন্দ্রনাথকে অ্যাসেট বানিয়ে ফেলেছিল আমবাঙালি নিজের মানসিকতার স্বার্থে। রবীন্দ্রনাথের কেবল বহুমুখী প্রতিভা ছিল, আর সমসময়ে তেমন কারুর ছিল না, এই বিভ্রান্তিকর ভাবনা ছিল বাঙালির প্রতিষ্ঠান ভজনার চিরন্তন রীতি ও প্রীতি। রবীন্দ্রনাথ নিজে এ ব ... ...
একাদশ শ্রেনীর পড়ার চাপটা তখন একটু বেশি। পুজোর পরেই পরীক্ষা। এদিকে আনন্দবাজার পুজো বার্ষিকীতে বেরিয়েছে নতুন এক লেখকের চিত্রনাট্য। মাঝপথে থামিয়ে তাই একটুও ভূগোল পড়তে ইচ্ছে করছে না। মা-মেয়ের সম্পর্কের টানা পোড়েনে জমে উঠেছে অন্দর। দুটো হাত এক বাড়ির নির্বান্ধব পুরীতে এগিয়ে আসছে একে অপরের কাছে। আমি তন্ময় হয়ে আছি চিত্রনাট্যের নিবিড় পাঠে। ‘ঊনিশে এপ্রিল’ শেষ হচ্ছে আমার শরতের এক মন কেমনের রাতে। তারও অনেক পরে বালীর রবীন্দ্রভবনে ভিড়ে ঠাসা হলে ছবিটা যখন দেখেছি তখোনো জানি না জীবনে বেশ কিছুবার নানা কারণে এই ছব ... ...
নজরুল ঠিক কোথায় দাঁড়িয়ে আছেন? এলিটরা তাঁকে নিয়ে বিড়ম্বিত বোধ করেন। রবিবাবুও নন ম্যাট্রিক কিন্তু তিনি নোবেল পুরস্কারে ভূষিত, দ্বারকানাথের লাতি, দেশে বিদেশে সম্বর্ধিত। নজরুল লোকটা ছ্যাঁচড়া, অস্থান কুস্থানে গতায়াত, না মুসলমান না হিঁদু, হাবিলদার ছিল, একটাও বিদেশি রেফারেন্স নেই কোনও লেখায়, মফস্বলি টাইপ, তার উপর দায়িত্বজ্ঞানবিরহিত, বাজারের থলি হাতে বাড়ি থেকে বেরিয়ে শিয়ালদহ ইষ্টিশন থেকে ট্রেনে চেপে ঢাকা চলে যায়, বাঙ্গালি বোদ্ধাদের চায়ের পেয়ালা নয় এ বস্তু। নজরুলের জনপ্রিয়তা আজও বুদ্ধিজীবী সীমা ... ...
আবার একটা বাজে দিন। তবে এবার লোকজন আর ছেড়ে দেবে না। আজ পালানোটা খুব দরকার। আজ আবার রেজাল্ট বেরোবে। আমি জানি, আবার ফেল করবো। আর সঙ্গে সঙ্গে বিয়ে বিয়ে করে শুরু হয়ে যাবে। কেন রে বাবা, বিয়েটা কি করে সমাধান হয়। আমি মাধ্যমিকটা ভালই পাস করে গেছিলাম। ভালই মানে এক চান্সে। আমার রেজাল্ট কোনো কালে " ভাল" ছিল না। একবারে পাস করায় বাড়ির সবাই খুশী হয়েছিল। আমার তারপর পড়াশুনো মাথায় ঢুকছে না। মানে ইচ্ছে করছে না ও বলা যায়। আমি গান গাই ভাল। আমি রান্না করি দারুণ। আমি দেখতেও বেশ। সবাই আরেকবার ফিরে তাকাত ... ...
কদিন আগে একটা ব্যাপার মাথায় এল, শহুরে শিক্ষিত মধ্যবিত্ত মেয়েদের মধ্যে একটা নরমসরম নারীবাদী ভাবনা বেশ কমন। অনেকটা ঐ সুচিত্রা ভট্টাচার্যর লেখার প্লটের মত। একটা মেয়ে সংসারের জন্য আত্মত্যাগ করে চাকরী ছেড়ে দেয়, রান্না করে, বাসন মাজে হতভাগা পুরুষগুলো এসব বোঝে না, এসব কাজ করতে তাদের পৌরুষে লাগে, সংসার নামক প্রতিষ্ঠানটিতে সমানাধিকারের নামগন্ধ নেই। একদিকে মেয়েদের আত্মত্যাগ আর অন্যদিকে ছেলেদের অসহিষ্ণুতা। পাবলিকের সহানুভুতি স্বাভাবিকভাবেই মেয়েদের দিকে। এবার আমার হঠাৎ মনে হল এইসব গল্প উপন্যাসের যারা ভিলেন ... ...
রিভিউ এর আগে কখনো লিখিনি। সিনেমার রিভিউ লেখার যোগ্যতা আমার এমনিতেও নেই, কিন্তু বই এর রিভিউও লিখিনি কখনো। তাহলে হঠাৎ এই চেষ্টা কেন? কারণ মূলতঃ দ্বিমুখী। প্রথমতঃ এই বইটা আমার নিজের খুব ভাল লেগেছে, কিন্তু সেভাবে আলোচিত হতে দেখিনি – এর দুরকম কারণ হতে পারে বলে আমার মনে হয়েছে – হয় বইটা লোকে বিশেষ পড়েনি, অথবা পড়ে খুব একটা ভালো লাগেনি। এবং দ্বিতীয়তঃ, যদিও এটা কিছুটা রিলেটেড, আমি কয়েকটা রিভিউ পড়লাম, যেগুলো সবই নেগেটিভ রিভিউ – তো আমার মনে হল আমার যে ভাল লেগেছে, সেটা ডকুমেন্টেড করে রাখি। ও হ্যাঁ – বইটা। এক ... ...
#ক্যানভাস১ সন্ধ্যে ছটা বেজে গেলেই আর অফিসে থাকতে পারে না হিয়া।অফিসের ওর এনক্লেভটা যেন মনে হয় ছটা বাজলেই ওকে গিলে খেতে আসছে।যত তাড়াতাড়ি পারে কাজ গুছিয়ে বেরোতে পারলে যেন হাঁপ ছেড়ে বাঁচে।এই জন্য সাড়ে পাঁচটা থেকেই কাজ গোছাতে শুরু করে।ছটা বাজলেই ওর ডেক্সের কম্পিউটার লগ অফ হয়ে যায়।এই রোগটা কয়েকমাস ধরে শুরু হয়েছে।আগে এটা ছিল না।একসময় এরকমও হয়েছে আটটা সাড়ে আটটা বেজে গেছে, অথচ হিয়া কম্পিউটারে মুখ গুঁজে পড়ে রয়েছে।বাকি সব কলিগরা বেরিয়ে গেছে, ওর কোনো ভ্রুক্ষেপ নেই।অবশেষে সিকিউরিটি এসে যখন ... ...
হেরে যাওয়া মানুষযশোধরা রায়চৌধুরী যখন সবাই সুখের কথা বলছেতখন কাউকে না কাউকে তো মনখারাপের কথাও বলতে হবে।মানুষ বিশেষ ভাল নেই, এই কথাটাও ত কারুকে চেঁচিয়ে বলতে হবে।কারুকে তো বলতে হবে সত্যি সত্যি কী ঘটছে, আমরা কেউ বলব না যখন। যে বলছে, সে ্বিশাল কিছু নয়।কোন আন্দোলন করছে না, স্লোগান দিচ্ছে না, শুধু একনাগাড়েসত্যিটা বলে যাচ্ছে।আমাদের চোখে এই লোকটাই পাগল। এই লোকটাই সেই লোক, যাকে ভয় পেতে শিখেছি । যখন কেউ মিথ্যে লিখছে, এই লোকটা তার সামনে গিয়ে ... ...
জোট থাকলে জটও থাকবে। জটগুলো খুলতে খুলতে যেতে হবে। জটের ভয়ে অনেকে জোটে আসতে চায় না। তবে আমি চিরকালই জোট বাঁধার পক্ষের লোক। আগেও সময়ে সময়ে বিভিন্নরকম জোটে ছিলাম । এতবড় জোটে অবশ্য প্রথমবার। তবে জোটটা বড় বলেই এখানে জটগুলোও জটিলতর হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। কেউ ফেসবুকে তেড়ে এসে গালাগাল করে গেলো, কি দেখে নেবে বলে শাসানি দিলো; এইধরণের উটকো ঝামেলাগুলোর কথা বলছি না। এগুলো থাকবেই। এড়ানো যাবে না। জোট না থাকলেও এগুলো হতো, তবে হ্যাঁ, জোট হয়েছে বলে হয়তো একটু বেশি সংখ্যায় হচ্ছে। এসব ক্ষেত্রে মূল কারণটা বুঝে সেই অনুয ... ...