"একা বেড়ানোর আনন্দে" - এই সিরিজে আসবে ভারতের কিছু জায়গায় একাকী ভ্রমণের অভিজ্ঞতা। এটি পর্ব - ২১. বুকটা ছ্যাঁৎ করে ওঠে। আহা রে - মরে গেছে নাকি! তার শুয়ে থাকার ভঙ্গি - পিছনে ঘুরঘুর করা কুকুর দেখে আচমকা মনে পড়ে যায় সুদানের দুর্ভিক্ষের ওপর তোলা, দক্ষিণ আফ্রিকার ফটো-জার্নালিস্ট কেভিনের ছবিটির কথা - The Struggling Girl. ছবিটি ১৯৯৪ সালের মার্চে পুলিৎজার পুরস্কার পেয়েছিল। কেভিনের জন্ম আমার দশদিন আগে কিন্তু আজ থেকে প্রায় ৩০ বছর আগে মাত্র ৩৩ বছর বয়সে সে স্বেচ্ছায় চলে গেছে এই ধরাধাম ছেড়ে। পুরস্কৃত হওয়ার চারমাস পরেই সে আত্মহত্যা করে। ব্যক্তিগত দারিদ্র্যর সাথে সুদানের মর্মান্তিক দুর্ভিক্ষ প্রত্যক্ষ্য করার মর্মপীড়া হয়তো তাকে ঠেলে দিয়েছিল জীবনের কিনারায়। ছবিটি দেখলে আমার একটাই ক্যাপশন মাথায় আসে - The waiting vulture. তবে কেভিনের ছবিটির মতো ধৈর্য্যসহকারে অপেক্ষারত মরা মাসখেকো হুডেড ভালচার নয় - সমাজে চতুর্দিকে ছড়িয়ে আছে নানা পোষাক পরা শকুন, তাদের তীক্ষ্ম নির্মম ঠোঁটে বহুকিছু ছিঁড়ে খেতে - জীবিকা - জীবন - সম্মান। তাদের কেউ কেউ দৃশ্য - অনেকেই অদৃশ্য ... ...
আজ আর একবার ‘চৈতন্যে’র আবির্ভাব হোক আমাদের সমাজ, রাষ্ট্র, সংস্কৃতির সন্ধ্যাকালে। আসুক নবজাগরণ। ... ...
আবু সিম্বেল মন্দির লেক নাসের-এর পশ্চিম তীরে আর নীলনদের দ্বিতীয় ক্যাটারাক্ট বা খরস্রোতের কাছে (প্রথমটি ছিল আসোয়ানে)। প্রথম মন্দিরটি অর্থাৎ ফারাও দ্বিতীয় রামেসিসের মন্দিরটি দেবতা আমুন, পিতাহ এবং রা-হোরাখতির উদ্দেশ্যে নিবেদিত। দ্বিতীয় মন্দিরটি অর্থাৎ রানী নেফারতারির মন্দিরটি দেবী হাথোরের উদ্দেশ্যে নিবেদিত। এই দুটি মন্দির-ই আসোয়ান হাই ড্যাম তৈরীর সময় জলস্তরের উচ্চতা বেড়ে ডুবতে বসেছিল। ইউনেসকোর সহায়তায় মন্দির-দুটিকে খন্ড খন্ড করে মাপ অনুযায়ী কেটে এনে প্রায় ২০০ মিটার দূরে অপেক্ষাকৃত উঁচু জমিতে এনে আবার একইভাবে বসানো হয়, প্রায় চার বছর ধরে এই বিপুল কর্মযজ্ঞ চলেছিল। বলা হয়, বেলজোনি, যিনি এই মন্দির দুটিকে নতুন করে আবার জনসমক্ষে আনেন, তাঁকে আবু সিম্বেল নামে একটি বালক পথ দেখিয়ে এই মন্দিরের চত্বরে পৌঁছে দিয়েছিল, সেই থেকেই এই জায়গার নাম হয় আবু সিম্বেল। ... ...
গণিতের সঙ্গে লেখকের প্রেম ও অপ্রেমের এক বর্ণময় ব্যক্তিগত আখ্যান — যার পর্বে পর্বে উন্মোচিত হবে হাজারো জিজ্ঞাসা, ফিরে ফিরে আসবে নানান স্মৃতিভার। সুপাঠ্য ঝরঝরে ভাষায় গণিতের আলো-আঁধারি পথে এ এক নতুন পদচারণার অভিজ্ঞতা। ... ...
"একা বেড়ানোর আনন্দে" - এই সিরিজে আসবে ভারতের কিছু জায়গায় একাকী ভ্রমণের অভিজ্ঞতা। এটি পর্ব - ২০. পরিচিত ভ্রমণের জায়গা হিসেবে - উত্তরে কালিঞ্জর কেল্লা, পূবে পূণ্যতীর্থ মৈহার, দক্ষিণে কাটনী এবং পশ্চিমে খাজুরাহো আর পান্না জাতীয় উদ্যান। এসবের মাঝে রয়েছে, মধ্যপ্রদেশের এক অখ্যাত প্রান্তিক গ্ৰাম কছগাঁও। এরই কাছে রয়েছে একাদশ তীর্থংকর শ্রেয়াংসনাথজীর নামানুসারে জৈনতীর্থ শ্রেয়াংসগিরি। হিন্দুধর্মাবলম্বীদের কাছেও স্থানটির বিশেষ গুরুত্ব আছে সপ্তম খ্রীস্টাব্দের প্রাচীন চৌমুখনাথ মহাদেব মন্দিরের জন্য - যেটি ASI এর অধীনে থাকলেও আজও নিয়মিত সেখানে পূজার্চনা হয়। সেবার পথে নামার আগে ঘরে বসে গুগল ম্যাপ ঘাঁটাঘাঁটি করছিলুম। আচমকা পেয়ে গেলুম সন্ধান - মায়াবী নির্জন নাচনার। বেঁচে থাক গুগল ম্যাপ। এর দৌলতে খুঁজে পেয়েছি প্রচলিত ট্যূরিস্ট সার্কিটের বাইরে এমন বেশ কিছু অখ্যাত খাজানা যা ভরিয়ে দিয়েছে আমার একাকী ভ্রমণের আনন্দের ডালি - যেমন এই নাচনা ... ...
বাংলার নতুন সামাজিক, রাজনৈতিক বিপ্লব ওপর থেকে চাপিয়ে দেওয়া এলিট শ্রেণীর হাত ধরে আসেনি। এসেছে মাটির গন্ধ, কাদা মাখা, নন-এলিট কিছু মার খাওয়া মানুষের হাত ধরে। ... ...
এগুলা সব সত্য, কিন্তু কথা হচ্ছে আমরা কেন মরতেছি? সব দুশ্চিন্তা আমাদেরই? আমাদের নুন আনতে পান্তা ফুরায় দশা চলছে এখন। আমাদের মাথা ঘামাইতে হচ্ছে বিশ্ব রাজনীতির কঠিনতম প্যাচ নিয়ে! মধ্যপ্রাচ্যরে দেখেন, তুরস্ক যে তুরস্ক, মুসলিম দুনিয়ার নেতা হিসেবে যারা আবির্ভূত হয়েছে অনেকের মনে, তাদের দেখেন! সবাই গরম গরম বক্তব্য দিচ্ছে, হেন করবে তেন করবে বলে যাচ্ছে অথচ সবার সাথে ইজরাইলের কূটনৈতিক, বাণিজ্যিক সব ধরণের সম্পর্ক আছে। নিজেদের আখের গুছিয়ে নিয়েই তারা যা করার তা করে যাচ্ছে। আমাদেরই এই অদ্ভুত প্রেম! ওরা নিজেরা নিজেদেরটা গুছিয়ে নিয়ে আমাদেরকে মুসলিম উম্মাহর গল্প শোনাচ্ছে, আমরা বয়কট বলে আমার প্রতিবেশী যে কোকের কোম্পানির উপরে নির্ভর করে বেঁচে আছে তারে বিপদে ফেলে দিচ্ছি। যে হাজার হাজার কর্মী কোক কোম্পানিতে কাজ করছে তাঁদেরকে একটা মানসিক অস্থিরতার মধ্যে ফেলে দিচ্ছি। ... ...
‘স্যার, কিষেণজি ১০-১২ জনের দল নিয়ে কুশবনির জঙ্গলে ঢুকেছে।’ খবরটা এল ঝাড়গ্রামে সিআরপিএফের ১৮৪ নম্বর ব্যাটেলিয়নের অফিসে। এক লাইনের ইনফর্মেশন। সিআরপিএফের এক অফিসারের কাছে ফোনটা এল বিনপুরের একটা গ্রাম থেকে। যিনি টেলিফোনটা করলেন, তিনি তাঁর নাম বললেন না। সিআরপিএফের অফিসারকে শুধু বললেন, ‘স্যার, আমি নিজে দেখেছি। কিষেণজি ১০-১২ জনের একটা দল নিয়ে কুশবনির জঙ্গলে ঢুকেছে।’ ... ...
জার্মানিতে বাড়ির গেটের পাশে, ফ্ল্যাটের দরোজায় কেবল গৃহীর নামের বোর্ড সাঁটা থাকে না , তিনি যে ডক্টর, ইনগেনিউর, আরখিটেখট, রেখটসআনভালট ( উকিল) নিদেন পক্ষে উচ্চ ডিগ্রির অধিকারী কোনো হের বা ফ্রাউ সেটি জানিয়ে খ্যাত হতে চান। সকালবেলা ফ্রাঙ্কফুর্টের স্পর স্ত্রাসের বাড়ি থেকে অফিস যাবার সময়ে ফ্রিডবেরগার লানড স্ত্রাসের ট্রাম স্টপে অপেক্ষা করার সময় এদিক ওদিক তাকিয়ে জেনে ফেলেছি লাগোয়া বাড়ির বাসিন্দারা কে কোন কর্ম করেন, কোন ডিগ্রি ধারণ করেন। লন্ডন এসে ইস্তক দেখলাম এখানে বাড়ির মালিক তাঁর সংক্ষিপ্ত সি ভি জানাতে অনিচ্ছুক, , ফ্ল্যাটের দুয়োরে বড়জোর মিস্টার বা মিসেস অমুক । গোলডারস গ্রিনে সেটাও দেখেছি বলে মনে পড়ে না। সারের গ্রামে , আমাদের পাড়া পড়শির বাড়ি নম্বর বিহীন , গেটে নাম লেখা – রাসটন লজ, ইনউডস, পার্কভিউ। কারো দেয়ালে মালিকের পরিচিতি সাঁটা নেই। পাস বা পেশা তো নিতান্ত ব্যক্তিগত ব্যাপার। ফর অ্যান ইংলিশম্যান , হিস হোম ইজ হিস কাসল । তাঁরা খুবই প্রাইভেট পারসন। থাকতে দে না আপন মনে আমায়, অথচ বাড়ি জমি বিক্রির কিসসা সকলকে জানাতে চান ! জার্মানির ঠিক উলটো ! ... ...
বক্ষবিভাজিকা নিয়ে এত হুজ্জুতি স্রেফ মনুষ্যসমাজেই দেখা যায়। হামলে দেখা হোক, নিন্দে করা হোক বা দেখানো। সে অবশ্য মনুষ্যপ্রজাতি অনেক ক্ষেত্রেই একমেবাদ্বিতীয়ম। এর আগে কেউ জামাকাপড়ও পরেনি, পরমাণু বোমও বানায়নি। কিন্তু তার পরেও জিনিসটা জৈবিকভাবেই রহস্যজনক। কারণ দুখানা জিনিস কোন যুক্তিতে এরকম, কেউ জানেনা। এক হল পুরুষের যৌনাঙ্গ। সেটা এতটাই বাইরে, এতটাই অরক্ষিত যে আক্রমণের লক্ষ্য। ওই জন্যই খেলতে গেলে আলাদা করে গার্ড নিতে হয়, '... তে ক্যাঁত করে লাথি মারব' এই সব প্রবাদের জন্ম হয়েছে। জায়গাটাকে এতটাই দুর্বল করে রেখে বিবর্তনের নিরিখে পুং দের কী লাভ হয়েছে কে জানে। কিন্তু সেটা আপাত কারেন্ট অ্যাফেয়ার্সে না। আজকের বিষয় হল মহিলাদের বুক। সেটাও সম্পূর্ণ উদ্ভট অপ্রয়োজনীয় একটা ব্যাপার। দুগ্ধগ্রন্থির জন্য অত জায়গা লাগেনা। শিম্পাঞ্জি কি গরিলা, কারো স্তন অত বড় না। গরু তো লিটার-লিটার দুধ দেয়। অনুপাতে তারও আকার বেশ কম। ... ...
অফিসটাইমের শেয়ালদা স্টেশনের কথা ভাবুন। স্টেশন লোকে থিকথিক করছে, প্রচুর লোক এদিক থেকে ওদিকে যাচ্ছে। এই বিপুল জনসমষ্টি যেন হিগস ক্ষেত্র। এই স্টেশনের মধ্যে দিয়ে একদিক থেকে আরেক দিকে যেতে আমার আপনার মিনিট-দুই লাগবে। টিভি সিরিয়ালের মোটামুটি মুখচেনা কোনো অভিনেতার, পেরোতে আরেকটু বেশি লাগবে, কারণ আমাদের ধরে তো কেউ অটোগ্রাফ নেবে না, কিন্তু তাঁকে ধরে দু-চারজন নিশ্চয়ই নেবে। আর শাহরুখ খান বা সচিন তেন্ডুলকর (বারো বছর আগের লেখা। এখন হলে হয়তো কোহলির নাম করতাম) স্টেশন পেরোবার চেষ্টা করলে ঘণ্টাখানেক তো লাগবেই। অর্থাৎ চলার বেগ এক হলেও, এই জনসমষ্টির সঙ্গে যাঁর আদানপ্রদান যত বেশি, তাঁর একই দূরত্ব যেতে সেইমত বেশি সময় লাগবে। সুতরাং বলা যেতেই পারে, তাঁর জড়তা তত বেশি। হিগস ক্ষেত্রের মধ্যেও এই ব্যাপারটাই ঘটে। যে কণার সঙ্গে হিগস ক্ষেত্রের ভাব বেশি, তার জড়তা তত বেশি। আর জড়তাই তো ভরের মাপ। ... ...
আগে ভারতবর্ষ স্বর্গরাজ্য ছিলনা, শিল্পপতিরা এমনকি স্বাধীনতার আগে থেকেই পার্টিতে পয়সা দিতেন। জিডি বিড়লার আত্মজীবনী পড়লেই দেখা যাবে, কংগ্রেসের পিছনে তিনি কত টাকা ঢেলেছিলেন, স্বাধীনতার আগেই। ইংরেজের সঙ্গে দরকষাকষির জন্য কংগ্রেসকে তাঁর দরকার ছিল। গোলটেবিল বৈঠকেও উপস্থিত হয়েছিলেন এক আধবার। টাটা কোনো পয়সা-টয়সা দিতেননা, কারণ ইংরেজ তাঁকে পুষত। নিজের স্বার্থেই। ... ...
ইতিহাস ঘেঁটে এই ফিকশন তৈরী। এখানে অনেক মশলা দেওয়ার চেষ্টা করবো। ... ...
অরিন্দম দেখে, মাওবাদী কমান্ডোদের জংলা পোশাক, কালো টুপি পরা এক যুবক কাঁধে এক সেল্ফ লোডেড রাইফেল নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। এই যুবকই সিংরাই মান্ডি ওরফে জয়ন্ত ওরফে ফড়িং! হাঁ করে তার দিকে তাকিয়ে থাকে অরিন্দম। কানে আসতে থাকে রাজ্য পুলিশের ডিজির কথা, ‘তিন রাজ্য মিলে খুন, নাশকতা সহ অন্তত ৫০ টি মামলা রয়েছে সিংরাইয়ের নামে। তাকে গ্রেফতারের জন্য বাংলা এবং ঝাড়খন্ড সরকার মিলিয়ে ৪০ লক্ষ টাকা পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছিল। কিন্তু এই রাজনীতির ভুল বুঝতে পেরেছে সে। তাই সে সমাজের মূলস্রোতে ফিরে এসেছে...।’ ... ...
সংখ্যাগুলো সবই কোটি টাকার অঙ্কে। আর কোম্পানিগুলোও খুবই বিখ্যাত। ১। ফিউচার গেমিং অ্যান্ড হোটেল সার্ভিসেস। কোম্পানিটি চালান লটারিসম্রাট সান্তিয়াগো মার্তিন। বহু বছর ধরে ইডি-সিবিআই এর নজরে আছেন, রেডও হয়েছে অনেকবার। কিন্তু ইডি সবাইকে ধরেনা। তার জন্য মূল্য চোকাতে হয় নিশ্চয়ই। কোম্পানি দিয়েছে ১৩০০ কোটি টাকারও বেশি। কোন দেবতার পায়ে গেছে, আন্দাজ করার জন্য কোনো পুরস্কার নেই। ২। মেঘা ইঞ্জিনিয়ারিং। তেলেঙ্গনার দুই রেড্ডির কোম্পানি। ২০১৯ এ আয়কর হানা হয়েছিল আপিসে। ক্যাগ রিপোর্টেও এদেরকে হাজার পাঁচেক কোটি টাকা অতিরিক্ত পাইয়ে দেওয়া হয়েছে সরকারের দিক থেকে বলে অভিযোগ করা হয়েছে। তদন্ত কোথাও এগিয়েছে বলে খবর নেই। অভিযোগ বড়, মূল্যও বড়। ... ...
মনে হয় জার্মানি, সুইজারল্যান্ড , অস্ট্রিয়া, লিখটেনস্টাইন, লুকসেমবুরগ - এই দেশগুলি একই ভাষা দ্বারা বিভক্ত! এদের সকলের মূল ইন্দো ইউরোপিয়ান ভাষা গোষ্ঠীর প্রাচীনতম শাখা জার্মান , যা সুযোগ সুবিধে মতন ল্যাটিন গ্রিক শব্দ ধার করেছে, কেউ বেশি কেউ কম । মূল ব্যাকরণ এক মনে হলেও সুইসদের শব্দ চয়ন, শব্দবন্ধ আলাদা , উচ্চারণে যথেষ্ট বৈষম্য আছে । চিনি চিনি করি চিনিতে না পারি ! মানে লিখিত সুইস অনেকটাই বোঝা যায় কথিত সুইস একেবারে অন্য জগতের খেলা।এই নিয়ে হাসি ঠাট্টার অন্ত নেই । দুবাই বিজনেস লাউঞ্জে সেদিন এক মহিলার ফোনালাপ শুনছিলাম অনেকক্ষণ ধরে। তিনি থামলে জিজ্ঞেস করলাম, ‘ কিছু মনে করবেন না , সুইস জার্মান বলেছিলেন, তাই না ?’ হেসে ফেললেন। আমার বোধগম্য জার্মানে বললেন, কতটা বুঝলেন ? বললাম, এই যখনই মনে হচ্ছিল মোটামুটি বিষয়টার খেই ধরতে পারছি, তখুনি গভীরে তলিয়ে গেলাম ! ... ...