গরম নেহাত কম নয়, ভোট তদুপরি। ভোট থাকা ও না থাকার গুটিকয় অঞ্চল পেরিয়ে আমরা চলেছি এক উৎসবের দিকে। গাড়ি জুড়ে বিয়ারের মাতম চলছে, কাঁচে তাহিতি দ্বীপপুঞ্জ, যে দামামা বাড়ছিল পরে শুনলাম সেটি খাঁটি জামাইকান সঙ্গীত। রাম আর ফেয়ারওয়েলের বাইরে ভাবতে ভাবতে আয়নাপম রাস্তা। ভরা দুপুরে গাড়িঘোড়া নেই। গুশকরা দিয়ে ঢুকে যাব, হ্যাঁ মোড়ে অবশ্য কর্তব্য ঠাণ্ডা বিয়ার রিফিল, অবাক প্রতিবার দোকানগুলি একই জায়গায় দাঁড়িয়ে থাকে, যদিও রাস্তা ভুল আমরা করেই থাকি আকছার। বিয়ারের সঙ্গে কিনে নেওয়া হল রাতের মদ, যেহেতু এবার আমরা বোলপুর য ... ...
সত্যপীরের দরগা থেকে ফিরছে বুড়ো আনসার বাওয়াল। ছেলে মন্তেজ এর গায়ে ভর দিয়ে হাঁটছে। ক্লান্ত শরীর। হাতে ধরা লাঠিতে ভর দেয়ার মতো গায়ের জোর নেই। মন্তেজ শেখের হাতের মুঠোয় দরগার বাতাসা। ওর নাতি দুবছরের রাজু বাতাসা খেতে পছন্দ করে। ঘামে ভিজে কাগজে মোড়ানো বাতাসা নরম হয়ে গেছে। দরগায় মানত ছিল আনসার বাওয়ালের। ঘোর বিপাকে পড়ে দরগায় গিয়েছে সে। নইলে বাহাত্তর বছরের শরীর বয়ে অতদূর যাবার কথা নয়। দরগাতে প্রতিদিন আগরবাতি জ্বলে। মুসলমান-হিন্দু নির্বিশেষে ভক্তরা রোগ মুক্তি আর সংসারের মঙ্গল কামনায় শিরনি দেয়। ফুল, ফল আর লুঠ দেয়। ‘হিন্দুর দেবতা আমি মোমিনের পীর, যে যাহা কামনা করে তাহারা হাসিল’- এই পাঁচালীর ভক্তিরসে বাওয়ালী, মৌয়াল, জেলেদের মনে আশা জাগে। সত্যপীরের দয়ায় যদি কোনো উপায় হয়! ... ...
ফেব্রুয়ারি ২০, ১৯১৮। সেদিন সকাল থেকেই বুকটা দুরুদুরু কাঁপছে। আজ আমার ১৮ বছরের জন্মদিন। সকাল থেকে গোলাপের তোড়া আর হরেক কিসিমের কেকে ভেসে যাচ্ছে বোম্বের বাড়িটা। বাবা-মা দু’জনেই মহা-ব্যস্ত, একমাত্র মেয়ের জন্মদিন বলে কথা। বাবুর্চি-খানসামায় ঘর ছয়লাপ। আমাদের বোম্বের বাড়িটায় তো সব অতিথিকে বসানোই যাবে না। সামনের লনটায় প্রচুর আয়োজন করা হয়েছে। খাবার-দাবার, আলো-ফুলে ছয়লাপ কাণ্ড। কিন্তু একটা মজার ব্যাপার আছে। সকাল থেকে আমি খুব খুশি। সেই জে বাবার সাথে কথা বলে যাওয়ার পর থেকে এরম খুশির দিন আমার জীবনে আর আসে নি। আজ আমায় একজন মস্ত বড়ো একটা উপহার দেবেন। নিশ্চিত দেবেন। কিন্তু মজাটা কি জানেন, আমি ছাড়া আর কেউ জানে না আমায় সব থেকে বড়ো গিফ্টটা কে দিচ্ছে? আপনি জানেন কে? একটু ভাবুন তো। না না দুর। বাবা-মা নন, অন্য কেউ। না, হলো না। জে’ও নন। জে কি করে আমায় উপহার দেবেন? তিনি তো আজকে নিমন্ত্রিতই নন। বাবা বোম্বে হাইকোর্ট থেকে একটা রিস্ট্রেইনিং অর্ডার বার করেছেন। রুট্ঠি নাবালিকা, তাই তার বিষয়ে সমস্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার দায়িত্ব তার পরিবারের। মহামান্য আদালত আদেশ দিয়েছেন রুট্ঠি আর জে দেখা করতে পারবে না। কোনো প্রকাশ্য স্থানে জে’কে যেন রুট্ঠির সাথে দেখা না যায়। হ্যাঁ, যা বলছিলাম। বলুন দেখি সেরা উপহারটা কে দিলো? আগের প্যারাগ্রাফে আপনাকে কিন্তু একটা ক্লু দিয়েছি, ভাবুন দেখি। বুঝতেই পারছেন কোনো রাজা-মহারাজা-নবাবের দেয়া উপহার এটা নয়। এ উপহার যার দেয়া, তার কাছে কোনো রাজা-মহারাজা পাত্তা পায় না। সারা পৃথিবীর মানুষ এর কাছে মাথা নিচু করে কুর্নিশ করে। ভাবুন ভাবুন, না পারলে এই একটু পরেই বলে দেবো’খন। ... ...
মহাভারতের কথা অমৃতসমান ২চিত্রগুপ্ত: হে দ্রুপদকন্যা, যজ্ঞাগ্নিসম্ভূতা পাঞ্চালী, বলো তোমার কি অভিযোগ। আজ এ সভায় দুর্যোধন, দু:শাসন, কর্ণ সবার বিচার হবে। দ্রৌপদী: ওদের বিরূদ্ধে আমার কোনও অভিযোগ নেই রাজন। ওরা ওদের ইচ্ছা কখনো অপ্রকাশ রাখেন নি। আমার অভিযোগ শুধুমাত্র আমার পঞ্চস্বামীর বিরূদ্ধে। চিত্রগুপ্ত: হ্যাঁ কৃষ্ণা, তোমায় দ্যূতক্রীড়ার পণ রাখা ওদের উচিৎ কার্য হয় নি। দ্রৌপদী: সে অভিযোগ থেকে তো আমি ওদের কবেই মুক্তি দিয়েছি। সেই দিন মনে রাখলে আমাকে পুনরায় অগ্নিতে প্রবেশ করতে হত। ... ...
#চলো এগিয়ে চলি#সুমন গাঙ্গুলী ভট্টাচার্য"মা " এই শব্দ টার সাথে, আমরা যারা লিভিং উইথ অটিজম একজনের মা ,তখন আমাদের নামের আগে একটা লড়াকু শব্দ দেয়াই যায়। আমরা একটা নিরস্ত্র যুদ্ধ করি।সকাল থেকে রাত।কাউকে ছোট করছিনা,মা মাত্রই তাই করেন বিশেষ করে যদি কর্মরতা হন।কিন্তু একজন অটিস্টিক বাচ্চার মা এর যুদ্ধ টা একটু অন্যরকম। আমরা একধারে বাচ্চার স্পেশাল এডুকেটর,থেরাপিস্ট,কেয়ার গিভার সব।বড় অশান্ত সময় এখন ।কিছুদিন ধরে খবরের কাগজে কয়েকটি খবর আমরা দেখতে পাচ্ছিলাম।এক, একটি স্পেশাল স্কুলের ভিতর থেকে স্কু ... ...
মাথার মধ্যে নি:শব্দে ডানা ঝাপটায় পরিযায়ী স্মৃতির ঝাঁক। যেখানে স্নেহ মানে কাঁসার থালায় উষ্ণ সাদা ভাতে একটু ঘি, বাটিভরা লাল পায়েস, নারকেলের সাদা তক্তি।স্বপ্ন মানে আকাশে প্রাচীন শেড ট্রি র প্রশাখা বিস্তার আর দিগন্ত মানে বুকে ধ্বস চেপে রাখা নীল ভুটান পাহাড় ! ... ...
২০১৬ সালে ইথিওপিয়ার গোদায়া উপত্যকায় একটা মাথার খুলি উদ্ধার করা হয়েছিল, পরে জানা যায় এটি Australopithecus anamensis প্রজাতিটির। গবেষকগণ এটা দেখে তো অবাক। কেন অবাক হবেন না বলুন, আজ পর্যন্ত যে প্রজাতির ভাঙ্গা কিছু হাড়, ভাঙ্গা দাত, আর চোয়ালের হাড়ের টুকরো ছাড়া আর কিছুই পাওয়া যায় নি, এবারে কিনা পাওয়া গেল তার আস্ত একটা মাথার খুলি! গবেষকরা তো সব হুমরি খেয়ে পড়লেন সেই খুলিটির উপর। শুরু হল গবেষণা, তো এই ২৮ তারিখ এটি নিয়ে দু-দুটো গবেষণাপত্র নেচার জার্নালে এলো। আর সেটা দেখে সবাই আরও অবাক? কেন ... ...
ফেলুদার সাথে আমাদের প্রত্যক্ষ পরিচয় করিয়ে দেয় তোপসে। জানায় ফেলুদা তার মাসতুতো দাদা। ফেলুদা, ফনি ডাক্তারের সাথে দেখা করে। তোপসেকে একটা মুখোশ কিনে দেয় 'নেপাল কিউরিও শপ' থেকে। প্রবীর মজুমদারের সাথে দেখা হয়, তার মুখ থেকে তার হোটেলের খবর বের করে নেয়। তিনকড়িবাবুর আসল পরিচয় জানতে পারা যায়। তিনকড়িবাবুও ডঃ ফনি মিত্রের কাছে গেছিলেন। এবং তাঁর বয়ান থেকেই প্রথম জানা যায় ফেলুদার সিগারেটের নেশা আছে। এর আগে ফেলুদাকে সিগারেট ধরাতে দেখা যায়নি। এরপরে আছে। এই রাতেই রাজেনবাবুকে মুখোশ পরে ভয় দেখায়, অপরাধী। ... ...
বোম্বা্ই মেলে চড়ে বসেছি। গন্তব্য –– পুণে শহরের কলেজ অফ এগ্রিকালচারাল ব্যাংকিং। মাথায় নানান চিন্তা; অচেনা জায়গার অস্বস্তি, ঘরে ছেড়ে আসা বৌ–বাচ্চার ভাবনা, চিন্তার কি আর শেষ আছে? হাতের পেপারব্যাকে মন বসছে না।হঠাৎ চোখ গেল কয় জোড়া বিদেশি দম্পতির দিকে – কটা রং, বেড়ালচোখো, নীলচোখো,তামাটেচুলো, কিন্তু সবাই খুব ফরসা। লালচে, ফ্যাটফেটে, হলদেটে –– নানান কিসিমের। ... ...
একজোড়া চোখ!একজোড়া চোখ নিয়ে এখন তল্লাট সরগরম! শুধু চোখ নয়, রীতিমত অসভ্য চোখ!এই তো, কয়েকদিন আগেকার ঘটনা। মিত্তিরবাড়ির মায়াদিদি একেবারে বিদ্যা বালানের মত লাল গামছা পরে উ-লা-লা, উ-লা-লা করে গান গাইতে গাইতে ছান-টান করছিল। আর বেবো—স্টাইলে হেসে হেসে সাবান মাখছিল। এটাই এখনকার নিয়ম। সাবান মেখে ‘কি জিনিস বানিয়েছ গুরু’ হতে হলে সাবান কে সাবান নয়, এক টুকরো হৃত্বিক রোশন ভাবতে হবে! অতঃপর সাবানটাকে নিজের গায়ে না ঘষে সাবানের গায়ে লুটোপুটি খেতে হবে। তবেই ‘ফস্সা’ হওয়া যাবে!যথারীতি মায়াদিদিও সেটাই ক ... ...
ঘুমালে আমি হয়ে যাই মসলিন চাষী, বিষয়টা আপনাদের কাছে হয়ত বিশ্বাসযোগ্য মনে হবে না, কিন্তু তা সত্য এবং এক অতি অদ্ভুত ব্যবস্থার মধ্যে আমি পড়ে গেছি ও এর থেকে নিস্তারের উপায় কী তা আমার জানা নেই; কিন্তু শেষপর্যন্ত আমি লিখে যাচ্ছি, যা থাকে কপালে, যখন আর কিছু করা সম্ভব না এবং যখন অতি অবাস্তব এক পরিণতির দ্বারপ্রান্তে এসে আমি উপস্থিত হয়েছি তখন এ ভিন্ন আর কিছু আমার মাথায় আসছে না;ঘটনা হচ্ছে ঘুমালে আমি হয়ে যাই মসলিন চাষী, এবং তা শুরু হয়েছে মাত্র দুয়েকদিন আগে থেকে, আমি দেখলাম আমি একটি রাস্তা দিয়ে হেটে ... ...
বাঙালি বুদ্ধিজীবীদের নিয়ে গভীর মননশীল ও সমাজতাত্বিক বিশ্লেষণ। পুরো EPW লেভেল। ... ...
বেশ্যাদ্বার (দ্বিতীয় পর্ব)প্রসেনজিৎ বসু"কেন !? কেন এখন সমুদ্রলঙ্ঘন আর সম্ভব নয় ঋক্ষরাজ ?" রাম ও হনুমানের যৌথ প্রশ্নে জাম্বুবান বলতে শুরু করেন -- "প্রভু রঘুবীর ! অবধান করুন। দেবীপূজার লগ্ন ইতোমধ্যেই শুরু হয়ে গেছে। আপনার বিজয়কামনায় দেবগণও নিজ-নিজ লোকে দুর্গারাধনারত, যাতে সকলের মিলিত প্রার্থনায় মহেশ্বরী আশু প্রসন্না হন। বরুণদেবও যথারীতি সমুদ্রগর্ভে দেবীপূজা করছেন। এমতাবস্থায় হনুমান যদি সমুদ্র ডিঙোতে যায়, তাহলে তা দেবীমণ্ডপ-লঙ্ঘনের মহাপাপে পরিণত হবে। চণ্ডিকা অবধারিতভাবেই কুপিতা হয়ে হ ... ...
সোমবার, নোতরদামে আগুন লাগে। ৮৫০ বছর বয়সী এই ক্যাথিড্রাল যা তার গোথিক স্থাপত্য, তারকাখচিত ইতিহাস এবং ভিক্টর হুগো ক্লাসিক "দ্য হাঞ্চব্যাক অফ নোতরদাম" এর জন্য বিখ্যাত, তা এখন ৪০০ জন উদ্ধারকর্মীর নয় ঘণ্টার পরিশ্রমের পর আগুন থেকে মুক্ত। কিন্তু এর যে ক্ষতিটা হয়ে গেল, তা ঠিক করতে কয়েক দশক লেগে যেতে পারে। ভাল খবর হল, একজন মুখপাত্র নিশ্চিত করেছেন, ভবনটির ফেসাড (অট্টালিকার সদরে ... ...
নিউ ইয়র্ক নিবাসী ডঃ পার্থ ব্যানার্জী বিগত একমাস ধরে লিখে চলেছেন নিউ ইয়র্কে ঘটে চলা ভয়াবহ করোনা সংকটকে তিনি কীভাবে দেখছেন - সেই অভিজ্ঞতা। সঙ্গে রয়েছে এই বিপর্যয়ের কার্যকারণ প্রসঙ্গে তাঁর বিশ্লেষণ। তাঁর অনুমতি নিয়ে লেখাটি ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করা হবে। এটি দ্বিতীয় কিস্তি। এখানে রইল ওনার লেখার পর্ব ৫-৮। ... ...
অনেকের মতই গামছা দিয়ে চুল বাঁধা কিংবা লুকিয়ে লুকিয়ে দুপুরবেলা মা ঘুমোলে মায়ের সিঁদুর কৌটো আর লিপস্টিক নিয়ে সাজগোজ করাটা ছিল নিত্যদিনের ঘটনা। আজ বুঝি ট্রাকচালকদের দিনের পর দিন ট্রাক নিয়ে এক রাজ্যথেকে আর এক রাজ্য যাতায়াতে ওটাই ছিল ওদের কাছে ঘরবাড়ি , তাই রকমারি রং বেরঙের জিনিসের সাথে ঝকঝকে ঝান্ডী ( সিন্হেটিক কাপড়ের ওপর সোনালী রুপোলী লেস বসানেো পতাকা বা ঝান্ডা যা লরি বা ট্রাকের সামনে ইঞ্জিন বা বনেটের দুপাশে লাগানো হয়) গুলোর ওপর ছিল আমার সবচেয়ে বেশি আকর্ষন। ওগুলো বানানোর জন্য বড়বাজার থেকে থান কাপড় আসত আমাদের বাড়ীতে। আর সে গুলো বানানোর আগে সেই সব লাল নীল সবুজ হলুদ কাপড়ের টুকরো হয়ে উঠত আমার ছেলেবেলার সাজগোজ।কখনও বা শাড়ি কখনও বা ধুতির মত । আমি সেগুলো পড়ে বেশ কয়েকদিন বাড়ীময় ঘুরে বেড়িয়ে তার গুস্টির তুষ্টি হলে সেগুলো চলে যেত দর্জির কাছে ওই ঝান্ডী তৈরী হতে। শাড়ীর ওপর টান টা বোধয় হয় আমার সে সময়েরই গায়েখড়ি। ... ...
...পার্মিয়ান এক্সটিংশন কীভাবে হয়েছিল, সেই খবর এখনো আমাদের অজানা। ইঙ্গিত পাওয়া যায় শুধু, টুকরো টুকরো, আবছা, অনিশ্চিত। এক পৃথিবী প্রাণের প্রায় সবটুকু নিংড়ে নিয়ে গেল যে ঘটনা, তার দাগ রয়ে গেছে এখানে সেখানে। যারা শুনতে জানে, তাদের কাছে সেই অতীত এখনো কথা কয়। আমরা ঘরে বসে কাগজেপত্রে সেই বয়ান পড়ি। অদেখা, অচেনা জীবনের ছায়া আমাদের মনে এসে পড়ে, যারা মুছে না গেলে এই উপন্যাসে আমাদের অস্তিত্ব লেখা হত না। ... ...
ষ্টুডিওতে 'পুংলিঙ্গ- স্ত্রীলিঙ্গ'এর এক্সপোর্ট বসিয়ে, ঝাড়া হাতপায়ে, লাঞ্চবক্স চালালুম। পাঁচ মিনিটেই বোঝা গেল এ হল ফারুকের সেই 'মৃদু মানুষের' চলচ্চিত্র। কিছু মোমেন্ট টোমেন্ট থাকলেও আসলে দুইপাতাতেই লিখে ফেলা যেত। দুত্তর। বাইরে বৃষ্টি, এদিকে এক্সপোর্ট হচ্ছে রাহুল দ্রাবিড়ের মত। শুভেন্দুদার ফোন ও এসেমেস কড়া নাড়িতেছে। দিল্লী থেকে বহুদিন পর ফিরেছে। রঘু রাই শুটিং এর দ্বিতীয় পর্ব সারা, দিল্লীতে ফোটো ফেস্ট চলছিল, তারও দ্বিতীয় এডিশন। গল্প তো আছেই, ক্যাটালগ-টগ নিয়ে এসেছে, গেলে হয়, কিন্তু মহীরাবনের মত শুভ'র ম ... ...