এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • জীবন তরঙ্গ - ২০

    Sukdeb Chatterjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ০৯ মে ২০২৪ | ৬৪ বার পঠিত
  • জীবন তরঙ্গ - পর্ব ২০

    দুজনেরই বেশ কয়েকদিন অফিস কামাই হয়ে গেল। রণজয়ের ছুটি পাওনা আছে, তেমন একটা সমস্যা নেই। রাশির চাকরি তো এক বছরও হয়নি। বসেরা ভাল, পরিস্থিতির গুরুত্ব বিবেচনা করে ছুটি মঞ্জুর করে দিয়েছে। বাবা বাড়ি চলে এসেছে, আর অযথা কামাই করার কোন অর্থ হয় না। দুজনে একসাথেই অফিসে বেরোয়, ফেরে আলাদা আলাদা সময়ে। অফিস যাওয়ার পথে বাবার খবর নিতে রাশিকে নিয়ে রণজয় নিজেদের বাড়িতে গেল। কণিকা জানালেন যে কত্তাবাবু ঠিকঠাকই আছেন আর ছেলেকে অতিশীঘ্র তাঁর সাথে দেখা করতে বলেছেন। একটা কিছু নাকি হেস্তনেস্ত হওয়া দরকার।

    রণজয় জিজ্ঞেস করল—বেশ তো ছিল, আবার কি হল?

    -- সে তোদের বাপ ব্যাটার ব্যাপার, এলেই জানতে পারবি।

    মায়ের হাসি হাসি মুখ দেখে রণজয়ের মনে হল না তেমন কোন সিরিয়াস ব্যাপার।

    -- দিদিরা কি চলে গেছে?

    -- হ্যাঁ, একদম সকালেই চলে গেছে।

    দেরি হয়ে যাচ্ছে, মাকে টাটা করে দুজনে স্টেশনের দিকে পা বাড়াল।

    কণিকা ওষুধ খাওয়াতে ঘরে ঢুকতেই দিগ্বিজয় জিজ্ঞেস করলেন—ছেলেকে এখানে আসার জন্য খবর দিয়েছ?

    -- দিয়েছি।

    -- তাও রাসকেলটা এল না!

    -- ভুলে যেওনা, ওরা দুজনেই চাকরি করে। তোমার শরীর খারাপের জন্য অনেকদিন অফিস কামাই করেছে। আজ জয়েন করবে। অফিস থেকে ফিরে হয়ত আসবে।

    -- আবার হয়ত কেন?

    -- কখন ফেরে তার ওপর নির্ভর করছে। ফিরতে বেশিদেরি হলে কাল আসবে। অত ব্যস্ত হবার কিছু নেই, আসবে যখন বলেছে, ঠিক আসবে।

    রাত নটার কিছু পরে রণজয় এল।

    -- কিরে খোকা, এত রাত করে এলি?

    -- এই তো একটু আগে অফিস থেকে ফিরলাম। ক’দিন যাইনি, প্রচুর কাজ জমে ছিল।

    -- রাশি এল না?

    -- রাশির কথা তো তুমি বলনি। তুমি বললে বাবা কিছু একটা হেস্তনেস্ত করবে। বাপ ব্যাটার এই হেস্তনেস্তর মাঝে ওই মেয়েটাকে এনে আর কষ্ট দিই কেন।

    -- সেই একরোখা মানুষটা এখন অনেক পাল্টে গেছে রে। কথা বললেই বুঝতে পারবি। অনেকবার তুই এসেছিস কিনা জিজ্ঞেস করেছে। যা, দেখা করে আয়।

    -- বাবার রাতের খাওয়া হয়ে গেছে?

    -- এই একটু আগে হল।

    -- একটু আগে কেন? ডাক্তার তো রাতে আটটার মধ্যে খেয়ে নিতে বলেছে।

    -- অনেক আগে থেকেই খাওয়ার জন্য বলছি, খেলে তো। বলছে, “এখন টিফিন করার সময়। সন্ধেবেলা কেউ ডিনার করে!”

    -- না না, এখন নিজের মর্জি মত চললে হবে না। ডাক্তার যেমন বলেছে তেমন ভাবেই চলতে হবে। ওদিকে গিয়ে দেখি কি জন্য ডাক পড়েছে। বাবার কাছে যেতেই ভয় লাগছে। অসুস্থ মানুষ, হেস্তনেস্ত করতে গিয়ে ক্ষেপে উঠলে আবার শরীরটা খারাপ হবে।

    -- খোকা নিশ্চিন্তে যা। আমি বলছি, কোন ভয় নেই।

    মা আশ্বাস দিলেও একটু ভয়ে ভয়েই রণজয় বাবার ঘরে ঢুকে জিজ্ঞেস করল—বাবা কেমন আছ?

    -- বস। আসতে এত দেরি হল?

    -- অফিস থেকে ফিরতে দেরি হয়েছে।

    -- ক’দিন তোমাদের বিশেষ করে তোমায়, খুব ঝামেলায় ফেলেছিলাম। শুনলাম দিনরাত নার্সিং হোমেই কাটাতে। তার মানে খাওয়া দাওয়া তো কিছুই হত না!

    -- না না, নার্সিং হোমে ভাল ক্যান্টিন আছে, ওখানেই খেতাম।

    -- তোমাদের চেষ্টায় আরো কিছুদিন রয়ে গেলাম। মনে হয় প্রস্থানের সময় এখনও হয়নি। কতদিন বাদে তোমার দর্শন পেলাম। তোমার মায়ের কাছে শুনলাম যে, তোমাকে দেখলে যদি আমি রেগে যাই, এই ভয়ে নাকি তুমি আমার সাথে দেখা করনি। বড্ড তালেবর হয়ে গেছ। লেখাপড়াই শিখেছ, বোধ বুদ্ধির কোন বিকাশ হয়নি। মা বাপের কাছে সন্তানের থেকে বড় পৃথিবীতে আর কিছু নেই। সন্তানের জন্য মা বাবার চিন্তা ভাবনায় ভুল ত্রুটি থাকতে পারে কিন্তু তা সব সময় সন্তানের মঙ্গল কামনাই করে। নার্সিং হোমে ভিজিটিং আওয়ারে তোমাকে দেখার জন্য হাঁ করে বসে থাকতাম। ভাবতাম, যতই রাগ, দুঃখ বা অভিমান থাক, অসুস্থ বাবাকে দেখতে ছেলে আমার ঠিক আসবে। তুমি আসনি,আমি খুব কষ্ট পেয়েছি।

    -- সরি বাবা, আমার অনুমানে ভুল ছিল।

    -- এবার যে কারণে তোমাদের ডেকেছি সেটা বলি। তার আগে বৌমাকে ডাক, ওর সাথে আমার কিছু কথা আছে।

    -- সে তো আসেনি। আসার কথাও নয়, তোমার আদেশে তার তো এই বাড়িতে প্রবেশ নিষেধ।

    -- কিন্তু আমার অনুমতি ছাড়াই সে এই বাড়িতে এসেছিল। শুধু এসেছে যে তাই নয়, যতদূর জানি, কয়েকদিন থেকেও গেছে।

    -- বিশেষ প্রয়োজনে থাকতে হয়েছে।

    -- এ ব্যাপারে আমি তোমার সাথে কোন কথা বলব না, বৌমার সাথে কথা বলতে চাই। কাল রবিবার অফিস যাওয়ার ব্যাপার নেই। সকালবেলা বৌমাকে সাথে করে আমার কাছে নিয়ে আসবে। এখন রাত হয়ে গেছে, বাসায় গিয়ে খাওয়া দাওয়া কর।

    বেরোবার আগে রনজয় মার সাথে দেখা করল।

    -- কি রে খোকা, বাবা কি বলল?

    -- এমনি তো সব ঠিকঠাকই বলছিল কিন্তু কথা শুনে মনে হল, রাশির এই বাড়িতে থাকাটা বোধহয় বাবার পছন্দ হয়নি। রাশিকে কাল আনতে বলে বলল যে, এই ব্যাপারে ওর সাথে কথা বলবে।

    -- তুই নিশ্চিন্তে বাড়ি যা। আর শোন, সকালে এখানে এসে জলখাবার খাবি।

    রণজয় বাসায় গিয়ে রাশিকে বাবার এত্তেলার কথা জানাল। রাশি শুনে বেশ চিন্তায় পড়ে গেল।

    -- একথা ঠিক যে বাবার অনুমতি ছাড়া আমার তোমাদের বাড়িতে ঢোকা উচিৎ হয়নি। কিন্তু আমি তো গিয়েছিলাম মাকে একটু সঙ্গ দিতে। এতে যদি বাবা আমার ওপর রাগ করে থাকেন, ক্ষমা চেয়ে নেব।

    -- তোমার অত চিন্তার কিছু নেই। আমি তো সঙ্গে থাকব।

    ছুটির দিন, ঘুম থেকে উঠতে একটু বেলা হয়ে গেল। ফ্রেশ হয়ে দুজনে রওনা হল দিগ্বিজয় ধামের উদ্দেশ্যে।

    দিগ্বিজয় বারান্দায় বসে চা খাচ্ছিলেন। দোতলা থেকে ছেলে আর বৌমাকে বাড়িতে ঢুকতে দেখে খুব আনন্দ হল।

    শাশুড়ির কাছে গিয়ে রাশি জিজ্ঞেস করল—মা, বাবা কি আমার ওপর খুব রেগে আছেন?

    কণিকা মুখ দেখেই বুঝতে পারলেন যে মেয়েটা বেশ ঘাবড়ে রয়েছে।

    ব্যাপারটা সাসপেন্সে রেখে বৌমাকে আদর করে বললেন—চলো আমার সাথে, দেখাই যাক না কি বলে মানুষটা।

    কণিকা রাশিকে নিয়ে দিগ্বিজয়্বের ঘরের দিকে গেলেন, রণজয়ও পিছন পিছন গেল। দিগ্বিজয় তখনো বারান্দাতেই বসে ছিলেন। রাশি গিয়ে শ্বশুর মশাইকে প্রনাম করল। দিগ্বিজয় আশীর্বাদ করে পাশে চেয়ারে বসতে বললেন। মেয়েটাকে দেখে মন ভরে গেল। কি মিষ্টি লক্ষ্মীমন্ত চেহারা। ভেতরের অনুভুতি ক্ষণিকের জন্য চেপে রেখে গম্ভীর গলায় জিজ্ঞেস করলেন—আমার অনুপস্থিতিতে তুমি এই বাড়িতে এসে ছিলে?

    -- হ্যাঁ বাবা। মা বড় ভেঙে পড়েছিলেন। বাড়িতে একা থাকবেন, তাই ওনাকে সঙ্গ দেওয়ার জন্য ছিলাম। কোন অপরাধ করে থাকলে মার্জনা করবেন।

    -- থাকার কারণ আমি জানতে চাইনি। কারণ যাই হোক না কেন, আমার নিষেধ অমান্য করেছ, এটাই বড় কথা। এর জন্য তুমি আমার কাছে কি আশা কর?

    রণজয় দেখতে পাচ্ছে বাবা আবার তাঁর পুরনো স্বভাবে ফিরে যাচ্ছেন। গত কালের আচরণের সাথে এখনকার আচরণের বিস্তর ফারাক। সকলেই চুপ।

    একটু সময় নিয়ে রাশি বলল— আপনি যা বলবেন তাই মেনে নেব।

    -- মানতে তোমাকে হবেই, এটা আমার আদেশ।

    রণজয়ের আর ধৈর্য থাকছে না, অনেক কষ্টে নিজেকে সংযত করে রেখেছে। এভাবে চললে বেশিক্ষণ চুপ করে থাকা সম্ভব হবে না।

    -- বলুন আমাকে কি করতে হবে?

    -- কালকে বা সম্ভব হলে আজকেই, তুমি, তোমার ওই তালেবর বরটিকে নিয়ে এই বাড়িতে পাকাপাকিভাবে চলে আসবে।

    রাশি ছলছল চোখে বলল—বাবা তার মানে আপনি আমাদের মার্জনা করে দিয়েছেন?

    -- মার্জনা করবার জন্য আমি তোমায় ডাকিনি। তোমরা কোন অপরাধ করনি, ভুল আমি করেছি। আমার কৃতকর্মের জন্য তোমরা অনেক ব্যথা পেয়েছ, দুঃখ প্রকাশের আমার কোন ভাষা নেই। পারলে বুড়ো বাপটাকে

    দিগ্বিজয় মাথা নিচু করে বসে রইলেন।

    রাশি দিগ্বিজয়ের পিঠে হাত বুলোতে বুলোতে বলল—বাবা, আপনি গুরুজন, ওভাবে বলবেন না। আমার খুব খারাপ লাগছে।

    এবার রণজয় নিশ্চিত হল যে, বাবা সত্যিই পাল্টে গেছে।

    দিগ্বিজয় নিজেকে একটু সামলে নিয়ে বললেন—তাহলে ওই কথাই রইল, কালকেই ভাড়া বাড়ির পাট চুকিয়ে নিজের বাড়িতে চলে আসবে।

    -- বাবা, বাড়িওয়ালাকে দশ মাসের অ্যাডভানস দেওয়া আছে। এখনই বাড়ি ছেড়ে দিলে টাকাটা মার যাবে।

    -- মার যায় যাক। টাকার জন্য খুব যদি কষ্ট হয় তাহলে এখনই বাড়ি ছেড় না। জিনিসপত্র যেমন আছে থাক, তোমরা চলে এস। মাঝে মাঝে লোক নিয়ে গিয়ে বাড়িটা একটু ঝাড়পোঁছ করিয়ে নিও। কাল সকালেই আমি গাড়ি পাঠিয়ে দেব, সঙ্গে করে যদি কিছু জিনিস আনার থাকে নিয়ে এস।

    রণজয় আর রাশির কাছে এ বড় কাঙ্ক্ষিত মুহূর্ত। রজতের মামার বাড়ির সংখ্যা আবার একে ফিরে এল।

    চলবে
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। চটপট মতামত দিন