এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • ভোট ও “সমস্যার” ভোটকর্মী

    Aditi Dasgupta লেখকের গ্রাহক হোন
    ০২ জুন ২০২৪ | ৪৬৮ বার পঠিত | রেটিং ৫ (১ জন)
  • জনসংখ্যার দিক দিয়ে বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্রের নির্বাচন গতকাল.....?.... সাঙ্গ হলো। রাজনৈতিক দল ও ভোট দানকারী র তুলনায় অনেকটাই ফ্যাকাশে আলোয় ভোট কর্মীরা যাঁদের অমানুষিক পরিশ্রম ছাড়া এই রঙ্গ সম্ভবই হত না। এদের মধ্যে একটা বড় অংশ মহিলা। পিঠে নিজেদের প্রয়োজনীয় সামগ্রীর ব্যাগ, সাথে ভারী ভারী ভোট মেশিন ও অন্যান্য সরঞ্জাম নিয়ে এদের হেঁটে যেতে দেখা গেছে, অপেক্ষা করতে দেখা গেছে, খবরের কাগজের ছবিতে খুব ছোট্ট করে। খবর তেমন কিছু তেমন চোখে পড়লো কই?

    কোনো প্রতিবেদনতো দূরের কথা! সমতার দাবী যারা করে তাদের সম পরিস্থিতিতে, বা অনেক সময় আরো খারাপ পরিস্থিতিতে ঠেলে দিয়ে এসিড টেস্ট নেবার মনোবৃত্তি তো রন্ধ্রে রন্ধ্রে! তাই মেয়েদের বিশেষ চাহিদাগুলি তো দূর অস্ত, একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ পূর্ণ সরকারী দায়িত্ব পালনের উপযোগী ন্যূনতম আরামটুকু দূর অস্ত -- বরং বলা যায় অমানবিক একটা পরিস্থিতিতে ঠেলে দেওয়া হলো! মিডিয়া কেবল ভোট বিশ্লেষণ এ ব্যস্ত থাকলো, ভোটে দাঁড়ানো প্রার্থীর উপর আলো পড়লো, আলোর নিচে অন্ধকার পড়ে থাকা ভোট কর্মীগুলি রাতের অন্ধকারে বা ভোর রাতে ধুঁকতে ধুঁকতে বাড়ি ফিরে লুটিয়ে পড়ল বিছানায়! দৃশ্যটায় গ্ল্যামার এতটুকু নেইকো! পাশাপাশি কিছু অধিকার বোধ সচেতন নাগরিক, ঝামেলার ব্যাপারে, থাকবেন না ভেবে, শান্তিপূর্ণ ভোট কেন্দ্রেও ভোট দিতে গেলেন না। তাঁদের কথা তাঁরা বুঝুন। ভোট কর্মীরাই এখানে আমাদের মনোযোগের বিষয়। কিছু জন ভালো পরিস্থিতি পেয়েছেন। কিন্তু সেটা সেই কেন্দ্রের দায়িত্ব যাঁদের তাঁদের সুবিবেচনার ফল। আসলে এই শ্রম, যা মানসিক, কায়িক, মনস্তাত্ত্বিক --- সব কিচ্ছু মিলে একটা বিপুল অংকের বিনিময় মূল্যের দাবীদার তাকে খুব একটা সামনে না আনাই ভালো, বরং চোখের আড়ালে রেখে ভিক্ষে দেওয়ার মত একটা মজুরি দিয়ে মিটিয়ে ফেলা বুদ্ধিমানের কাজ বলে তাঁরা বিবেচনা করেন! তাই DC RC থেকে ভারী জিনিসগুলি তাঁদেরই টানতে টানতে গাড়ীতে উঠতে হয়, ভোট কেন্দ্রে পৌঁছে নানান জরুরী কাজ সারতে হয় হয়তোবা মিটমিটে আলোয়, পাখা থাকবে, এমন গ্যারান্টি কমিশন দেয়নি, বাথরুম এর বিষয়টি স্কুল বা ক্লাব এর মানবিকতার উপর ছেড়ে দিলে খরচা কম। আমার বাড়ির রজস্বলা মেয়েটি তাই বাথরুম যেতে পারেনা, আরশুলা, বিছে, জলের অপ্রতুলতার কারণে। রাতে শুয়েছে হয়তো এক দু ঘন্টা, বেঞ্চ জোড়া দিয়ে। সকাল থেকে আর কিছু খায়না সে।

    ভয়ে, জাস্ট ORS সারাদিন! হাঁটু মুড়ে বসতে না পারা রাঙ্গা কাকিমা সরু বেঞ্চে অতগুলি কাগজে সই করতে গিয়ে নাজেহাল। কোনো ক্রমে একটা চাপা দেবার ইট খুঁজে পেয়ে সব পেয়েছির আনন্দে ডগমগ হন। ভোর হলে দোর খুলে ৫.৩০ এ মক পোল। তার আগে সব মেশিন গুলি চেক করা, হয়তো কোনোটিতে গন্ডগোল, সেক্টর অফিসার কে ফোন, চালু করে আবার এক দফা সিল, সই সাবুদ। এর মধ্যেই বাইরে জনতা। পোলিং এজেন্ট বা সেক্টর অফিসার এর সহযোগিতার মধ্যে অনেক সময় পারোক্ষ তাচ্ছিল্য, অথচ এই সমস্যা পাশের অন্য পুরুষ চালিত বুথ থেকেও আসছে, সেখানে মানুষ মেশিনকে দোষ দিয়ে দাঁড়িয়ে। দোষ কাকে দেওয়া হবে সেটাও অনেক সময় পূর্ব নির্দিষ্ট। ‘ফুল’ দের বর রা ভুল করে ‘ফুল’ দের ট্রেনে ফেলে অন্যের বৌ নিয়ে বাড়ি ফিরলেও তার দোষ ফুলদেরই তো হয়!অন্য সময় তারা লা পাতা, দোষ দেবার সময় কেমন সহজেই সামনে এসে হাজির হয়! তাই সামনেই অনেক সময় লিঙ্গবৈষম্য মূলক উক্তি। সংসার অফিস এক যোগে সামলানো মেয়েরা নির্বিকার, কারণ, কোন পরিস্থিতিতে কোন টা আগে সেই বোধ শিশু কাল থেকেই তাদের আয়ত্বে। যাই হোক সন্ধ্যে বেলা ভোট শেষ হয়, আবার এক দফা সিল, সই, গাড়ি তে উঠে RC, সেখান থেকে মুক্তি মিললে নিজ দায়িত্বে বাড়ি। মাঝরাত বা ভোরে বাড়ি ফেরা নিয়ে বিরূপ মন্তব্য করার জন্য তখন অবশ্য তেমন কেউ মুখিয়ে থাকেনা, কারণ সেটুকু নজর করলে আরো অনেক কিছু মেনে নিতে হয় যে! তাকে, তার যোগ্যতাকে স্বীকৃতি দিয়ে ফেলা হয়। এই স্বীকৃতির আশায় তাই তারা বসেও থাকেনা, কারণ প্রতিটি মেয়েই সবার মধ্যে বাস করেও, নিজের সাথে একা একা একটা উপভোগের একটা জায়গা আগে থেকেই করে রাখে।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Santosh Kumar Pal | ০২ জুন ২০২৪ ১৯:৪৮532604
  • ঠিকই বলেছেন অদিতি ম‍্যাম। 
     আমি দু-একটি মডেল বুথের কথা শুনেছি। বর্ধমানে এরকম একটি বুথে ক্রেশের মতো একটি ব‍্যবস্থাও ছিল। একবারে সব ঠিকঠাক। যাকে বলে জামাই আদর! এই ভাবনা নিয়ে বিশ্বভারতীর এক ম‍্যামের অভিজ্ঞতা জানতে গিয়ে বিপদে পড়ি। ''বলেন কি দাদা, একটা টয়লেট পর্যন্ত..!" 
    বিষয়টির অনেকগুলি দিক আছে। একটি সদর্থক দিক হল, মেয়েরা যে সব পারে, সব চ‍্যা‍লেঞ্জ পুরুষের মতোই সামলাতে পারে-- এটা জানান দেওয়া হয়। সরকারি কর্মী হিসেবে সে  কোনরূপ বিশেষ সুবিধা নিচ্ছে বলতে পারবে না তার কোনও সহকর্মী।
    হাঁ, যেখানে এত চাপের মধ্যে কাজ করতে হয় সেখানে ন‍্যূনতম ব‍্যবস্থা না থাকার কোন সাফাই হয় না। পুরুষতান্ত্রিক এই সমাজে এই ধরনের ঝুঁকির কাজে নারীদের সব ধরনের নিরাপত্তার ব‍্যবস্থা না থাকার কোন অজুহাত হয় না।
  • | ০২ জুন ২০২৪ ২৩:৪৩532636
  • এমনিতে সাধারণ মেয়েদের বড় অংশ যাদের সারাদিন ঘোরাঘুরির কাজ থাকে তারা প্রতিদিন অতি অল্প জল খেয়ে থাকে কারণ  পাবলিক টয়লেটেত নিতান্ত অভাব। এই করে ইউটিএফ বাধায়। ভোটকর্মীদের আরো ভয়ানক অবস্থা কারণ বাকী ইনফ্রাও প্রায় অনুপস্থিত।  অথচ এ ত অধিকাংশ ক্ষেত্রে প্রত্যাখ্যানও করা যায় না।  তবে অনেকে মিলে করব না বলতে না পারলে এ অবস্থা পরিবর্তনের সম্ভাবনাও দেখি না।
     
    ধপ্ন্যবা অদিতি এই অতি জরুরী অথচ চরম উপেক্ষিত বিষয়টা তুলে ধরার জন্য।
  • রমিত চট্টোপাধ্যায় | ০৩ জুন ২০২৪ ০০:৩০532642
  • জরুরি বিষয় নিয়ে লিখেছেন। 
     
    আচ্ছা, আপনি কি এবার ভোট দিতে পেরেছেন? শুনলাম অনেক ভোটকর্মীর কাছেই নাকি পোস্টাল ব্যালট পৌঁছয়নি।
  • যোষিতা | ০৩ জুন ২০২৪ ০০:৪৩532644
  • ভয়াবহ পরিস্থিতি।
  • Aditi Dasgupta | ০৩ জুন ২০২৪ ১৩:০৩532654
  • @আমি ভোটকর্মী ছিলাম না, আমার স্বামীটি এবং কন্যাসমা পরিবারের আরেক সদস্যা গিয়েছিলো।প্রথম জন ট্রেনিং সেন্টারে ই পোস্টাল ব্যালট আদায় করে দিয়ে এসেছে, যদিও অনাবশ্যক অপেক্ষা করিয়ে রেখেছিলো, ওরাও ছিল না ছোড়। কন্যাটি বেশ অসুস্থ, পরে জেনে নেবো।
  • SUSANTA GUPTA | ০৩ জুন ২০২৪ ২২:৩৬532677
  • আমি নিজের অভিজ্ঞতার কথা বলছি না। প্রিসাইডিং অফিসার হিসেবে চলনসই স্বাচ্ছন্দের বুথে ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোটের গুরু দায়িত্ব শেষ করে আজ কর্মস্থলে গিয়ে আমার দুজন সহকর্মীর বুথের অভিজ্ঞতার কথা শেয়ার করছি। 
    ১) যাদবপুর লোকসভার নির্বাচনী ক্ষেত্রের অন্তর্ভুক্ত সোনারপুর বিধানসভা অঞ্চলের একটি বুথে ভোটের আগের দিন সন্ধ্যায় জনাকয়েক লোক বুথে এসে প্রিসাইডিং অফিসার সহকর্মীকে (পুরুষ ) অত্যন্ত নোংরা ভাষায় হুমকি দেয় এই বলে যে, তারা কোনও বিরোধী পক্ষের ( পড়ুন - তথাকথিত বাইনারির বাইরে থাকা দলের) এজেন্টকে বুথে বসতে দেবে না। প্রিসাইডিং অফিসার অত্যন্ত দৃঢ়তার সঙ্গে  তাদের শাসানি উপেক্ষা করে বিষয়টি নিজের সেক্টর অফিসারকে ফোনে জানান। সেক্টর অফিসার ঐ হুলিগানদের সঙ্গে আপস করে নেওয়ার প্রস্তাব দেয়। নিরুপায় হয়ে বাকি পোলিং অফিসারদের ও কেন্দ্রীয় বাহিনীর সহযোগিতায় আমার সহকর্মী যখন ভোর সোয়া চারটের সময় স্নান সেরে সবে বুথে ফিরেছে তখন বিরোধী পক্ষের প্রার্থী দুজন পঞ্চাশোর্ধ ব্যক্তিকে নিয়ে এসে তাঁর এজেন্ট হিসেবে বুথে দিয়ে যান। মক পোল চলাকালীন ঐ সরকার পক্ষের লুম্পেন এজেন্টরা ক্রমাগত বিরোধী পক্ষের ঐ দুজন এজেন্টকে পেছন থেকে পায়ে খোঁচা সত্বেও মাথা ঠাণ্ডা রেখে ভোটের শেষ পর্যন্ত থাকতে পেরেছিলেন। 
    ২) আমার অন্য সহকর্মীর (মহিলা) অভিজ্ঞতা নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব-জ্ঞানহীনতার একটি প্রকৃষ্ট উদাহরণ। এক্ষেত্রে প্রিসাইডিং অফিসার আগেই জেনেছেন তাঁর বাকি পোলিং অফিসার সবাই পুরুষ । তিনি আগেই নির্বাচন কমিশনের দায়িত্বপ্রাপ্ত অফিসে গিয়েছিলেন ভুলটা তাদের নজরে আনতে। কিন্তু কে পাত্তা দেয় ! বেটি বচাও, বেটি পঢ়াও অভিযানে বেটিদের কথা কান করে শুনবে সে ভদ্র পুরুষ এই সময়ে আর ক'জন আছে ! অতএব, দৃঢ়চেতা ভদ্রমহিলা DC-RC তে পৌঁছে ভোটের মালপত্র নিয়ে পৌঁছে গেছেন বুথে। খানিকক্ষণের মধ্যে নির্বাচন কমিশন থেকে DC-RC কে রাত সাড়ে ন'টায় জানানো হল এক্ষুনি মহিলা প্রিসাইডিং অফিসার পরিবর্তন করে পুরুষ প্রিসাইডিং অফিসার নিয়োগ করুন। ফলস্বরূপ আমার সহকর্মীর জায়গায় একজন পুরুষ প্রিসাইডিং অফিসার নিযুক্ত হলেন ।
  • Sayani Ghosh | 2409:4060:2e94:768:8f91:d107:f3fd:356d | ০৩ জুন ২০২৪ ২২:৫০532678
  • অত্যন্ত বাস্তব . কাজটি  গুরুতর যত , তাকে আরো কঠিন করে তুলেছিল এই পরিস্থিতি ... 
  • Aditi Dasgupta | ০৩ জুন ২০২৪ ২২:৫৭532679
  • এই সায়নী কিন্তু আমার সেই  কষ্ট পাওয়া কন্যাটি।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। হাত মক্সো করতে মতামত দিন