এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • আর জি কর গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • সিএস  | 103.99.156.98 | ০৯ আগস্ট ২০২৪ ১২:৪২528057
  • আম্রিকা - EU - মোদীজী - মমতা - চীন, সবাই নতুন সরকার আর ইউনূস সাহেবকে শুভেচ্ছা জানিয়েছে। সবাই ওনার সাথে কাজ করতে চায়।

    শেখ হাসিনা মনে হয় আপাততঃ ভারতেই থাকবেন, নতুন সরকারের সাথে ভারতের মাধ্যমে সমঝোতাটা হলে দেশে ফিরবেন, ছেলেও তো বলেছে দেখলাম উনি ফিরবেন। ভারতের অনেক টাকা খাটছে, আদানীর টাকা, ব্যাঙ্কের টাকা, সেসব বাঁচাতে হবে।

    (সিআইএ সবাইকে এক ঘাটে জল খাওয়াচ্ছে।)
  • | ০৯ আগস্ট ২০২৪ ১২:২০528056
  • *নিষিদ্ধ 
    কি বিচিত্র অটোকারেরক্ট রে বাবা।
     
    চাড্ডিদের পুরো আনন্দই আনন্দ। হেব্বি লাফাচ্ছে ছাগুদের নিয়ে
  • | ০৯ আগস্ট ২০২৪ ১২:১৮528055
  • বাবুকাকা নাকি পদত্যাগ করেছিল। 
     
    শুধু ঢাকা ইউনি না কুমিল্লা চুয়েট ইত্যাদি বহু জায়গাতেই নাকি নিষ্পাপ দ্ধ করেছে। কিছু সার্কুলারের ছবি দেখলাম। 
  • দীপ | 2402:3a80:198d:1cfa:778:5634:1232:5476 | ০৯ আগস্ট ২০২৪ ১২:০৮528054
  • ছাগুদের মুখোশ ক্রমশ খুলছে!
  • পাপাঙ্গুল | ০৯ আগস্ট ২০২৪ ১২:০৭528051
  •  ইউনূস বাবুনগরী, কোড নাম ব্যবহার করুন 
  • সিএস  | 103.99.156.98 | ০৯ আগস্ট ২০২৪ ১২:০২528050
  • এখানে বলা হয়েছে ২০০ টা কেস আছে। ব্যাপারটা অনেকটা ভারতে কোর্টে ইডির দশ হাজার পাতার রিপোর্ট জমা দেওয়ার মত।

    ডিটেলে ইউনূস - বাংলাদেশ - শেখ হাসিনা নিয়ে লেখা আছে, রেষারেষি ইত্যাদি।

    https://time.com/6991107/muhammad-yunus-trial-sheikh-hasina-bangladesh/

    গ্রামীণ ব্যাঙ্ক থেকে ওনাকে ২০১১ তে সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল মনে হয়।
  • পাপাঙ্গুল | ০৯ আগস্ট ২০২৪ ১১:৫৭528049
  • ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ করার খবরটা কোথায় বেরিয়েছে ?
  • সিএস  | 103.99.156.98 | ০৯ আগস্ট ২০২৪ ১১:৫৪528048
  • আচ্ছা, এই জুনে ওনাকে একটা কেস দেওয়া হয়েছিল টাকা - পয়সা নিয়ে, জানুয়ারীতে ছোট একটা লেবার ল' নিয়ে।

    https://www.reuters.com/world/asia-pacific/nobel-laureate-muhammad-yunus-indicted-bangladesh-embezzlement-case-2024-06-12/

    কিন্তু এই দুটো নয়, প্রায় শ'খানেক কেস নাকি আছে ওনার নামে !

    (আর দু'মাস পড়েই শেখ হাসিনা পড়ে গেল।)
  • সিএস  | 103.99.156.98 | ০৯ আগস্ট ২০২৪ ১১:৪৮528047
  • গ্রামীণ ব্যাঙ্ক কি এখনও আছে না উঠে গেছে ?
  • lcm | ০৯ আগস্ট ২০২৪ ১১:২৯528046
  • "... সরকারের যে মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটি আছে তার কোন এখতিয়ার গ্রামীণ ব্যাংকের ওপর নেই। যেমন এ এখতিয়ার আছে দেশের অন্যান্য ব্যাংকের ওপর ..."

    এই তো ঘাপলা। ঐ জন্য পইপই করে বলি যে রেগুলেশন, রেগুলেশন চাই। কেউ কথা শোনে না। আরে বাবা, আদি অকৃত্রিম ক্যাপিট্যালিস্ট ইকনমিও ভালো গভর্নমেন্ট রেগুলেশন ছাড়া খুব ভালনারেবল।
    ( আর এসব নিয়ে অ্যান্টি-রেগুলেশনের প্রোপোনেন্ট ডিসি-র সঙ্গে কি তক্কোটাই না হয় মাঝে মাঝে। )
  • lcm | ০৯ আগস্ট ২০২৪ ১১:২৩528045
  • এ নিয়ে কিছুই জানি না। 

    তবে একটা প্রশ্ন মনে আসে, এ ২০% সুদও তো অনেক। আর গ্রামীন ব্যাংক যদি  বাংলাদেশ সরকারের থেকে ফান্ডিং পেত, ফরেন ফান্ডিং ও কিছু পেয়েছে, তাহলে এত ২০% ইন্টারেস্ট রেট নিত কেন। মানে, সেটা কি ব্যাংকের পরিকাঠামো চালানোর জন্য। আর আশি নব্বুইয়ের দশকে ঠিক আছে, ক্রেডিট মার্কেট টাইট ছিল, ইন্ডিয়াতেও ব্যাংক থেকে লোন পাওয়া সহজ ছিল না, বিশেষ করে গরিব মানুষ যাদের কাছে কোল্যাটারাল কিছু নেই। 
    কিন্তু এখন কি অবস্থা। অবশ্য এখনও বোধহয় টাফ, জানি না। 
  • রমিত চট্টোপাধ্যায় | ০৯ আগস্ট ২০২৪ ১১:১৮528043
  • বদরুদ্দিন উমরের একটা প্রবন্ধ দেখুন। তিনি দীর্ঘদিন এই ক্ষুদ্র ঋণজাল নিয়ে কথা বলছেন। এ বিষয়ে তার একটি বইও আছে। বলা দরকার-- বদরুদ্দিন উমর কট্টর আওয়ামী বিরোধী বাম রাজনীতিক ও গবেষক।
    ........................................
    গরিবদের ‘পরিত্রাতা’ মুহাম্মদ ইউনূসের উন্মোচিত স্বরূপ
    বদরুদ্দীন উমর
    
    শতকরা ৩০ অথবা তার থেকে বেশি হারে গরিবদের সুদ দিয়ে এবং তার সুদ ও আসল নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে আদায় করে তাদের দারিদ্‌র্‌য বাস্তবত দূর করা তো দূরের কথা, এটা সম্ভব এমন মনে করাও সাধারণ কাণ্ডজ্ঞানের বিপরীত। কিন্তু এই প্রচার গ্রামীণ ব্যাংকের পরিচালক ও মালিক এবং তাদের সাম্রাজ্যবাদী পৃষ্ঠপোষকরা তাদের প্রচার মাধ্যমের সাহায্যে ব্যাপক ও শক্তিশালীভাবে চালিয়ে আসছে। এর দ্বারা দেশের ও দেশের বাইরে মানুষকে যেভাবে ভ্রান্ত ধারণা পরিবেশনের মাধ্যমে প্রতারণা করা হয়েছে এবং সাফল্যজনকভাবে করা হয়েছে, এর দৃষ্টান্ত সাম্রাজ্যবাদী শয়তানির ইতিহাসেও বিরল।

    গ্রামীণ ব্যাংকের সুদি কারবারের এমনই অবস্থা যে সাধারণ ব্যাংক থেকে ঋণ নিলে ঋণ পরিশোধের জন্য যে graceperiod বা সময় দেয়া হয় সেটাও তারা দেয় না। ঋণ গ্রহণের পরবর্তী সপ্তাহ থেকেই সুদ আদায় শুরু হয়। এই সাপ্তাহিক সুদ না দিলে ঋণের শর্ত ভঙ্গ করার জন্য ঋণগ্রহীতাকে শাস্তি দেয়া হয়। এভাবে ঋণ দেয়ার পর ঋণ পরিশোধের জন্য সময় না দিয়ে পরবর্তী সপ্তাহ থেকে ঋণ পরিশোধের অর্থ হল, গৃহীত ঋণ কোন উৎপাদনশীল বা লাভজনক খাতে বিনিয়োগের আগেই প্রদত্ত ঋণের টাকা থেকেই ঋণ পরিশোধ করা। তাছাড়া প্রথম থেকেই এভাবে সপ্তাহে সপ্তাহে ঋণ পরিশোধ করতে থাকার কারণে সুদের হারও বৃদ্ধি পেয়ে শেষ পর্যন্ত দাঁড়ায় ৫০%-এর বেশি! এভাবে যারা সুদি কারবারের মাধ্যমে গরিবদের পকেট মারে তাদের দাবি হল, ক্ষুদ্র ঋণ প্রদানের মাধ্যমে তারা দেশের গরিব জনগণের দারিদ্‌র্‌য দূর করছে!! বিস্ময়ের ব্যাপার, এই অতি স্বচ্ছ মিথ্যা ও প্রতারণা সঙ্কেÄও দেশে ও বিদেশে মুহাম্মদ ইউনূস ও তার গ্রামীণ ব্যাংকের জয়জয়কার হয়েছে। এই প্রতারণার পুরস্কারস্বরূপ সাম্রাজ্যবাদীরা ইউনূসকে নোবেল শান্তি পুরস্কারেও ভূষিত করেছে। সাম্রাজ্যবাদীদের দ্বারা এভাবে ইউনূসকে মাথায় তোলার মূল কারণ অনুন্নত ও গরিব দেশগুলোর জনগণকে প্রতারণার ক্ষেত্রে ইউনূসকে তারা এক অতি নির্ভরযোগ্য হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করতে সক্ষম হচ্ছে। দারিদ্‌র্‌য দূরীকরণ মানবসমাজের সব থেকে প্রাচীন ও কঠিন সমস্যা। এ সমস্যার সমাধান করতে এই আধুনিক বিশ্বেও দেশে দেশে সরকারগুলোর ব্যর্থতা বা অপারগতা জনগণের বিপুল অংশকে দারিদে্‌র্‌যর দু:সহ অবস্থার মধ্যে জীবনযাপন করতে বাধ্য করছে। জনগণের ব্যাপক, সুসংগঠিত ও শক্তিশালী রাজনৈতিক অবস্থান ছাড়া যে এই দরিদ্র অবস্থার পরিবর্তন কিছুতেই সম্ভব নয়, এ বিষয়ে মতলববাজ ছাড়া আর কার সন্দেহ আছে? কিন্তু তা সঙ্কেÄও মুহাম্মদ ইউনূস খুব সাফল্যের সঙ্গেই দেশের ও বিদেশের জনগণকে সাম্রাজ্যবাদীদের, তাদের বহুজাতিক কর্পোরেশনগুলোর ও সেই সঙ্গে তাদের নিয়ন্ত্রণাধীন প্রচার মাধ্যমগুলোর সহায়তায় সাফল্যজনকভাবে দীর্ঘদিন ধরে প্রতারিত করেছেন। এক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য, যে দেশটি গ্রামীণ ব্যাংককে সর্বোচ্চ ও হাজার হাজার কোটি টাকা সরবরাহ করে এই প্রতারণামূলক অপকর্ম ইউনূসকে দিয়ে করিয়েছে, তারাই তাকে ভূষিত করেছে নোবেল শান্তি পুরস্কারে।
     
     
    প্রতারণা হিসেবে ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূস যে বিশ্ব প্রতারকদের মধ্যে অগ্রগণ্য, এর প্রমাণ এখন নরওয়ে, সুইডেন থেকেই যেভাবে প্রচারিত হয়েছে সেটা স্তম্ভিত হওয়ার মতো। স্তম্ভিত হওয়া এ কারণে নয় যে, এক বড় ধরনের প্রতারক হিসেবে মুহাম্মদ ইউনূসের পরিচয় এর মাধ্যমে উদ্‌ঘাটিত হয়েছে। এর কারণ, মুহাম্মদ ইউনূস তার প্রধান সাম্রাজ্যবাদী পৃষ্ঠপোষক ও তাকে সর্বোচ্চ পরিমাণ অর্থ প্রদানকারী নরওয়ে এবং সেই সঙ্গে সুইডেন, জার্মানি ইত্যাদি দেশের কর্তৃপক্ষের সঙ্গেও যেভাবে প্রতারণা করেছেন, তার বিবরণই নরওয়ের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে একটি প্রামাণ্য চিত্রে গত ১ ডিসেম্বর প্রচারিত হয়েছে।

    মুহাম্মদ ইউনূসের এই চুরি ও প্রতারণা এত বড় আকারের এবং এ বিষয়ে এত কিছু আলোচনার আছে যা আলোচনায় বিস্তারিত ও সন্তোষজনকভাবে করা সম্ভব নয়। তবে এর বিশেষ কয়েকটি দিক এখানে উল্লেখ ও আলোচনা করা দরকার। ইউনূসের ক্ষুদ্র ঋণ কার্যক্রমের ওপর নির্মিত ‘ক্ষুদ্র ঋণের ফাঁদে’ নামের উপরোক্ত প্রামাণ্যচিত্রে গোপন নথিপত্রের ভিত্তিতে বলা হয়েছে, প্রায় ৭০০ কোটি টাকা নিয়মবহির্ভূতভাবে গ্রামীণ ব্যাংক থেকে সরানো হয়েছে। দরিদ্র ঋণ গ্রহীতাদের জন্য পাওয়া ১০ কোটি ডলার অনুদানের অর্থ ১৯৯৬ সালের শেষ দিকে ইউনূস ‘গ্রামীণ কল্যাণ’ নামে নিজের প্রতিষ্ঠিত ও মালিকানাধীন অন্য একটি কোম্পানিতে স্থানান্তর করেন। ক্ষুদ্র ঋণের সঙ্গে সম্পর্কিত নয় এবং অন্য উদ্দেশ্যে প্রতিষ্ঠিত একটি কোম্পানিতে এভাবে অর্থ স্থানান্তরের বিষয়টি গোপন রাখার জন্য ইউনূস নরওয়ের দাতাসংস্থা নোরাডকে অনুরোধ করেছিলেন, কারণ এটা জানাজানি হলে দেশে ও দেশের বাইরে আন্তর্জাতিকভাবে এর বিরুদ্ধে প্রতিক্রিয়া হতে পারে। নরওয়ের দূতাবাস বা সরকারকে এ বিষয় কিছু না জানালেও তাদের দূতাবাস থেকে বলা হয়েছে, তারা এ বিষয়ে গ্রামীণ ব্যাংকের ১৯৯৬ সালের একটি রিপোর্টের ফুটনোট থেকে এ বিষয়ে হঠাৎ করেই জানতে পারেন। তারা এ সম্পর্কে বলেন, গ্রামীণ ব্যাংক থেকে যে কোম্পানিতে এভাবে অর্থ স্থানান্তর করা হয়েছে, তার কোন খবরই তাদের কাছে ছিল না। তাদের এ বিষয়ে কিছু না জানিয়েই এ কাজ করা হয়েছিল।

    গ্রামীণ ব্যাংক থেকে ইউনূসের মালিকানাধীন নতুন কোম্পানি গ্রামীণ কল্যাণে ৭০০ কোটি টাকা স্থানান্তর করা হয় ৭ মে, ১৯৯৬। কিন্তু বলা হয়েছিল, এ চুক্তি ১৯৯৬ সালের ৩১ ডিসেম্বর থেকে কার্যকর হবে। যাহোক উল্লেখযোগ্য ব্যাপার হল, যে দিন এ অর্থ স্থানান্তর হয়েছিল সেদিনই গ্রামীণ কল্যাণ এভাবে প্রাপ্ত অর্থ ঋণ হিসেবে গ্রামীণ ব্যাংকের কাছে হস্তান্তর করে! এভাবে ইউনূস প্রতারণার যে ভেল্কিবাজির দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন, ইতিহাসে তার তুল্য কিছু খুঁজে পাওয়া মুশকিল। শুধু এ কারণেই ইউনূসের নাম বিশ্ব প্রতারক হিসেবে কীর্তিত হওয়া দরকার!!
    গ্রামীণ ব্যাংক থেকে গ্রামীণ কল্যাণে অর্থ হস্তান্তর করে সে টাকা আবার গ্রামীণ ব্যাংকে ঋণ হিসেবে ফেরত এনে গরিবদের জন্য আরও ‘সহজ’ শর্তে ঋণ এবং অন্যান্য সুবিধার ব্যবস্থার যে কথা ইউনূস এ অর্থ হস্তান্তরের যুক্তি হিসেবে উপস্থিত করেছেন সেটা নরওয়ের রাষ্ট্রদূত লেহনে এবং দূতাবাসের অফিসার ল্যান্ডমার্কের কাছে যে গ্রহণযোগ্য হয়নি, এটা তারা বলেছেন। ইউনূসের অন্যতম যুক্তি ছিল এভাবে স্থানান্তরের মাধ্যমে তিনি গ্রামীণ ব্যাংকের ওপর ট্যাক্সের বোঝা কমিয়ে আনার ব্যবস্থা করেছিলেন!! এর অর্থ কী? এ ট্যাক্স গ্রামীণ ব্যাংক কর্তৃক কাকে দেয়ার কথা ছিল? অবশ্যই বাংলাদেশ সরকারকে। কাজেই যে কারসাজির মাধ্যমে ইউনূস গ্রামীণ ব্যাংক এবং ট্যাক্স রেয়াতের ব্যবস্থা করেছিলেন সেটা যে সরকারকে ট্যাক্স ফাঁকি দেয়া ছাড়া আর কিছু ছিল না- এ কথা কি কাউকে বুঝিয়ে বলতে হবে? তাছাড়া সরকারকে ট্যাক্স ফাঁকি দেয়ার অর্থ হল ব্যবসা বা সুদি কারবার থেকে পাওয়া লাভের অংশ ট্যাক্স হিসেবে না দিয়ে জনগণের পকেট মারা। গ্রামীণ ব্যাংক থেকে গ্রামীণ কল্যাণ নামক কোম্পানিতে অর্থ স্থানান্তর করে ইউনূস এভাবে জনগণের পকেট মারার ব্যবস্থাই করেছিলেন। এটা তার নিজের স্বীকারোক্তির মধ্যেই পাওয়া যায়। অন্য কিছু না হোক, শুধু এ কারণেই অর্থাৎ সরকারকে বিপুল পরিমাণ ট্যাক্স ফাঁকি দেয়ার অপরাধে মুহাম্মদ ইউনূসকে অবিলম্বে গ্রেফতার করা দরকার।
     
    কিন্তু দরকার হলেই যে সেটা করা হবে এমন কথা নেই। কারণ বাংলাদেশ সরকার সাধারণভাবে এনজিও এবং বিশেষভাবে গ্রামীণ ব্যাংকের কার্যক্রম ও কার্যপরিচালনার ব্যাপারে প্রকৃতপক্ষে কোন নিয়ন্ত্রণ করে না। এখানে উল্লেখ করা দরকার, সরকারের যে মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটি আছে তার কোন এখতিয়ার গ্রামীণ ব্যাংকের ওপর নেই। যেমন এ এখতিয়ার আছে দেশের অন্যান্য ব্যাংকের ওপর। এর থেকে বোঝা যায়, বাংলাদেশ সরকার সাম্রাজ্যবাদের কতখানি খেদমত কতভাবে করে থাকে। এ খেদমতের সুযোগ নিয়ে বাংলাদেশে গ্রামীণ ব্যাংক তো বটেই, সেই সঙ্গে প্রশিকা, গণসাহায্য সংস্থা, সমতা ইত্যাদি এনজিও যথেচ্ছভাবে বিদেশ থেকে পাওয়া হাজার হাজার কোটি টাকা নিয়ে ইচ্ছামতো তা ব্যবহার করে এবং দুর্নীতির মাধ্যমে এগুলোর পরিচালকরা ও সেই সঙ্গে অন্য কর্তাব্যক্তিরা কোটি কোটি টাকা গোপনে নিজেদের পটেকস্থ করেন।
    গ্রামীণ ব্যাংকের এ অর্থ স্থানান্তর নিয়ে কোন বিস্তারিত আলোচনা এ মুহূর্তে এখানে সম্ভব নয়, এটা আগে বলা হয়েছে। তবে পরবর্তী সময়ে এ বিষয়ে বিস্তারিত লেখার প্রয়োজন আছে এবং সেটা লেখা হবে। তবে এ প্রসঙ্গে বলা দরকার, ১৯৯৬ সালে যে ৭০০ কোটি টাকা স্থানান্তরের কথা বলা হয়েছে তার বর্তমান পরিমাণ ও মূল্য কত তার হিসাবও করা দরকার। ১৯৯৬ সালে ৭০০ কোটি টাকা ১৪ বছর পর ২০১০ সালে যে ৭০০ কোটি নয়, এটা বলাই বাহুল্য। শুধু তাই নয়, ১৯৯৬ সালের পর থেকে আরও যে হাজার হাজার কোটি টাকা গ্রামীণ ব্যাংকে ইউরোপের দেশগুলো থেকে দেয়া হয়েছে তার হিসাবও এখন নতুনভাবে তদন্তের মাধ্যমে বের করা ও জনগণের সামনে উপস্থিত করা দরকার। কারণ বিদেশ থেকে দরিদ্র জনগণের নামে হাজার হাজার কোটি টাকা নিয়ে এসে নিজেরা বিশাল আকারে ধনী হওয়ার যে দুর্নীতি ও চক্রান্ত গ্রামীণ ব্যাংক থেকে করা হয়েছে, জাতীয় পর্যায়ে এর গুরুত্ব আছে।

    এ প্রসঙ্গে যে দাবি জনগণের দিক থেকে করা দরকার তা হল, গ্রামীণ ব্যাংক বাংলাদেশের নারীদের চড়া সুদে ঋণ দিয়ে তাদের কিভাবে ও কতখানি দারিদ্‌র্‌যমুক্ত করেছে সে বিষয়ে ব্যাপক তদন্ত পরিচালনা। এ কাজ সরকারি ও বেসরকারি উভয় পর্যায়ে হওয়া দরকার। এ তদন্ত হলেই বোঝা যাবে, গরিবের জন্য নিবেদিতপ্রাণ মুহাম্মদ ইউনূস গরিবদের দারিদ্‌র্‌যমুক্তির নামে কিভাবে ও কী আকারে বাংলাদেশের জনগণকে শোষণ, সুদ আদায়ের জন্য তাদের ওপর নির্মম নির্যাতন করে তাদের দারিদ্‌র্‌য দূরীকরণ নয়- উপরন্তু তাদের দারিদ্‌র্‌য আরও বৃদ্ধি করেছেন। কিভাবে তাদের নিজেদের ভিটেমাটি ছাড়া করেছেন, কিভাবে এই ঋণ গ্রহীতাদের অনেকে ঋণের বেড়াজাল ও নির্যাতন থেকে মুক্তিলাভের জন্য আত্মহত্যা করতে পর্যন্ত বাধ্য হয়েছেন! নরওয়ের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে যে তথ্যচিত্র প্রচার করা হয়েছে, তাতেও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের পার্শ্ববর্তী গ্রাম জোবরা, যশোরের দিশারী পল্লী ইত্যাদি জায়গায় গ্রামীণ ব্যাংকের ঋণ গ্রহীতারা কী নিদারুণ দুরবস্থার মধ্যে আছে, তার উল্লেখ করা হয়েছে। শুধু জোবরা বা দিশারী পল্লীতেই নয়, বাংলাদেশের থানায় থানায়, গ্রামে যে গরিবদের গ্রামীণ ব্যাংক ঋণ প্রদান করেছে তাদের সর্বনাশের চিত্র সেসব এলাকায় যে কোন প্রাথমিক তদন্তের মাধ্যমেই স্পষ্ট হবে। গ্রামাঞ্চলের অবস্থার সঙ্গে যাদের পরিচয় আছে, তারা সবাই এর খবর রাখেন।

    পরিশেষে একটি বিষয়ের উল্লেখ করা দরকার। আমরা অবাক বিস্ময়ের সঙ্গে লক্ষ্য করলাম, বাংলাদেশের সব সংবাদপত্রে মুহাম্মদ ইউনূসের দুর্নীতির সংবাদ, নরওয়ের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে প্রচারিত প্রামাণ্য চিত্রের রিপোর্ট প্রকাশিত হলেও অভিন্ন মালিকানাধীন পত্রিকা প্রথম আলো ও ইংরেজি পত্রিকা ডেইলি স্টারে এ বিষয়ে একটি লাইনও ছাপা হয়নি। চারদিকে এর বিরুদ্ধে প্রতিক্রিয়া হওয়ার কারণে পরদিন ব্যাখ্যাসহকারে এ দুটি পত্রিকায় এ বিষয়ে রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছে। এ ব্যাখ্যায় বলা হয়েছে, বিষয়টি খতিয়ে দেখে এর সত্যাসত্য যাচাই করার উদ্দেশ্যেই তারা প্রথম দিনেই সংবাদটি প্রচার করা থেকে বিরত ছিলেন! বোঝা যাচ্ছে, নরওয়ের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে প্রচারিত প্রামাণ্য চিত্র যা পরিবেশন করেছে সেটা বাংলাদেশের অন্য সব পত্রিকায় ছাপা হলেও ‘দায়িত্বশীল’ পত্রিকা হিসেবে প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার সেটা ছাপা থেকে বিরত ছিল! কোন স্বচ্ছ রহস্যের কারণে এই দুটি পত্রিকা এ কাজ করেছে, এ বিষয়ে বাংলাদেশের বোকা লোকদের ধারণা নেই এমন নয়। তবে যারা নিতান্তই বোকা তারা নিজেদের অনেক সময় সব থেকে বুদ্ধিমান ভেবে থাকে। এক্ষেত্রে এ দুটি পত্রিকা দেশের জনগণকে বোকা মনে করে যে ‘বোকামি’ করেছে, এর মূল কারণ যে গ্রামীণ ব্যাংকের সঙ্গে তাদের নিবিড় সখ্য সম্পর্ক এতে সন্দেহ নেই। এ ধরনের সখ্যের কারণে দেশের প্রচার মাধ্যমের দ্বারা যে কত রকম ক্ষতিসাধিত হচ্ছে তার শেষ নেই।
    [সূত্র: যুগান্তর, ০৫/১২/১০]
     
  • সিএস  | 103.99.156.98 | ০৯ আগস্ট ২০২৪ ১১:১৪528042
  • তদন্তগুলো হয়েছিল ২০১০ র পরে ? একটা কেসে সাজা হয়েছিল (জামিনও হয়েছিল) কিন্তু সে মনে হয় সুদ সংক্রান্ত নয়। যদি ১৫ বছরে তদন্ত না হয়ে থাকে, তাহলে খবরগুলো crap।
  • রমিত চট্টোপাধ্যায় | ০৯ আগস্ট ২০২৪ ১১:১৪528041
  • দুঃখিত, পুরো লেখাটা আসেনি। গুপু চাইলে আমার আগের পোস্টটা উড়িয়ে দিতে পারেন। আমি পুরো লেখাটা দেওয়ার চেষ্টা করছি।
  • lcm | ০৯ আগস্ট ২০২৪ ১১:১১528040
  • হা হা, সিএস ।
    হ্যাঁ, শান্তিনিকেতনে অমর্ত্যবাবুর জমি নিয়ে কি একটা ঝামেলা হচ্ছিল, সে খবর আর ফলো করা হয় নি।
  • সিএস  | 103.99.156.98 | ০৯ আগস্ট ২০২৪ ১১:১০528038
  • ইউনূস সাহেব বেশী সুদ নিচ্ছিলেন, অমর্ত্যবাবু বেশী জমি নিচ্ছিলেন।
  • lcm | ০৯ আগস্ট ২০২৪ ১১:০৯528037
  • হ্যাঁ, এসবই শোনা ক্থা, মানে সোশ্যাল মিডিয়ায়... গ্রামীন ব্যাংকের ইউকিপেডিয়া পেজে বলছে ২০% 
    As of 2015, Grameen Bank in Bangladesh charges microcredit borrowers an interest rate of around 20%. This is higher than the interest rates of traditional banks, but lower than the 12–14% interest rate in Bangladesh's conventional market at the time.
  • সিএস  | 103.99.156.98 | ০৯ আগস্ট ২০২৪ ১১:০৮528036
  • এও দেখবেন, উনি কিন্তু অর্থনীতিতে নোবেল পেলেন না, শান্তির জন্য পেলেন। পশ্চিম ওনাকে প্রাইজ দিল কিন্তু পুরো দিল না। এসবে একটা খেলা আছে যা এখন বোঝা যাচ্ছে, নোবেল ট্যাগটা কাজে দিচ্ছে।
  • &/ | 107.77.235.20 | ০৯ আগস্ট ২০২৪ ১১:০৬528035
  • চল্লিশ পার্সেন্ট খুবই বেশি হয়ে যায়, এতটা না মনে হয়  
  • lcm | ০৯ আগস্ট ২০২৪ ১১:০৬528034
  • ইউনুস সাহেব পন্ডিত মানুষ, আমেরিকার প্রেস্টিজিয়াস ভ্যান্ডারবিল্ট ইউনিভার্সিটি থেকে পিএইচডি করেছিলেন ইকনমিক্স এ, ১৯৭১-এ, যে বছর বাংলাদেশ তৈরি হল।

    সিএনএন এর এক রিপোর্টে বলছে হাসিনা গভর্নমেন্টের সঙ্গে ডঃ ইউনুসের সংঘাতের কারণ নাকি বার্ধ্যক্য, অবসরের বয়েস নিয়ে -
    In 2011, Bangladesh’s government-controlled central bank removed Yunus as managing director of Grameen Bank, saying he had exceeded the mandatory retirement age.
     
    ইউনুস সাহেবের বয়েস এখন ৮৪
  • &/ | 107.77.235.20 | ০৯ আগস্ট ২০২৪ ১১:০৪528033
  • কমিটি কী পেল তাও তো দেখতে হবে ....
  • &/ | 107.77.235.20 | ০৯ আগস্ট ২০২৪ ১১:০২528032
  • গোপণ , সুদের হার  গোপণ  :)
  • lcm | ০৯ আগস্ট ২০২৪ ১১:০০528031
  • নোবেল পুরস্কারের সাইট দেখলাম, লিখেছে -
    Muhammad Yunus and Grameen Bank were awarded the Nobel Peace Prize for 2006 for their work to “create economic and social development from below”.

    দেখতেই পাচ্ছেন, একদম নীচ তলার থেকে ডেভলপমেন্ট, মানে ডিপ, অর্থাৎ ডিপস্টেট...

    আর, ওখানে ইউনুস সাহেব বলেছেন -
    “Lend the poor money in amounts which suit them, teach them a few basic financial principles, and they generally manage on their own”, Yunus claims.

    কিন্তু নোবেল প্রাইজের সাইটে সুদের হার দেয় নি।

    সব চক্রান্ত। গভীর চক্রান্ত।
  • সিএস | 2401:4900:7080:83a8:9d73:e2fc:f607:b916 | ০৯ আগস্ট ২০২৪ ১০:৫৫528030
  • মাঝখান থেকে ইরাণ হামাসের নেতাকে নিজেদের বাড়িতে রেখে সিআইএ দিয়ে মেরে দিল। নিজেদের হাত পরিষ্কার, ঝামেলা কমল।
  • &/ | 107.77.235.20 | ০৯ আগস্ট ২০২৪ ১০:৫০528029
  • টেনিদা সেই স্তোরিয়া মোগরা পড়ত।
  • &/ | 107.77.235.20 | ০৯ আগস্ট ২০২৪ ১০:৪৮528028
  • হ্যামলিনের বংশীবদন ওদের দাড়ি উপড়ে নিয়ে গেছিল।
  • সিএস  | 103.99.156.98 | ০৯ আগস্ট ২০২৪ ১০:৪৫528027
  • সিয়ার হয়ত দাড়ি থাকে না, কিন্তু তারা দাড়িওয়ালা লোক পোষে, তালিবানরা যেমন।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত