এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • b | 14.139.196.11 | ১৬ জুন ২০২০ ১৯:২৩447847
  • vulgar colloquial idiom of Tek Chand Thakur

    কি পরিমাণ বেম্মমার্ক্ষিস্ট হলে এই লেভেলের নাক-উঁচুপনা দেখানো যায়। ভাগ্গিস ইলিয়াস পড়ার আগেই মরে গ্যাছেন।
  • অর্জুন | 223.223.149.183 | ১৬ জুন ২০২০ ১৯:১০447846
  • @Atoz 

    সুশোভন সরকারের 'On the Bengal Renaissance' তে লিখেছেন 

    Creative literature and learning 

    The post- mutiny era in the history of Bengal was marked in the next place by a significant outburst of creative activity in literature. The flowering of the renaissance began with the poetry of Madhusudan Datta, the drama of Dinabandhu Mitra and the novels of Bankim Chandra Chatterji. The soul of educated Bengali had started to express itself in its own chosen medium. It turned also to modern scholarship and learning. 

    এরম পরে মধুসূদন দত্ত, দীনবন্ধু মিত্র, বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় র জীবন ও সাহিত্য নিয়ে লিখেছেন । বঙ্কিমচন্দ্র সম্পর্কে শেষ কটা লাইন লিখলেন 

    Bankim was the prophet of nationalism in literature and yet Hindu revivalism with an excessive stress on the Hindu character and tradition seemed to speak out through him. His greatest achievement lay, however, in evolving a prose style which chalked out a middle path between the heavy chaste form of Vidyasagar and the vulgar colloquial idiom of Tek Chand Thakur. 

    Experiments in Popular style 

    The latter was the pen- name of the Derozian Peary Chand Mitra, who along with his friend Radhanath Sikdar introduced a monthly magazine in the popular style of the spoken language in sharp distinction from its literary form. In 1858, Peary Chand Mitra, wrote his 'Alaler Ghorer Dulal' in the new medium. He was seconded by 'Hutom Pyanchar Naksa' in 1862, written by Kaliprasanna Sinha. But the crusade for the popular style fizzled out in the glory of Bankim's language; its own adherents at best were half-hearted innovators, who did not stick to this path. 

    MInor Poets 

    Apart from Madhusudan, Bengali poetry shone in a subdued manner in thsi period. Rangalal Banerji (1827- 87)  published his Padmini Upakhyan with its display of patriotic pride even before Madhusudan blazed out in all his glory. Patriotic verse became indeed an order of the day and inspired Hem Chandra Banerji (1838- 1903) and Nabin Chandra Sen (1874- 1909) who also wrote epics which had a certain vogue popularity. IMportant for the future was Biharilal Chakravarti (1835- 94) who went in for romantic lyricism, which attracted little attention at the time but later inspired the youthful muse of Rabindranath Tagore. 

    সেই সময়ের ভাষা , সাহিত্য ও সমাজ নিয়ে আরো অনেক মূল্যবান বই আছে বাংলায় । আপাতত হাতের কাছে এই বইটা ছিল তাই কিছু নির্বাচিত অংশ তুলে দিলাম। 

    @এলেবেলে, সুকুমার সেন ও সুধীর চক্রবর্তী লিখেছেন বাংলায় নভেলের ফর্ম বঙ্কিমচন্দ্র এনেছেন ।  

  • aka | 162.44.245.32 | ১৬ জুন ২০২০ ১৮:২৭447845
  • নাহ ন্যাড়াদার এই প্রেরণা ধরার ক্ষমতা ছিল না। ইনফ্যাক্ট সুমনের এই গান শুনেছি কিনা তাই মনে করতে পারলাম না।

    ইন্টারমাজ্জো প্রথম যখন শুনি তখনও মনে হয়েছিল, এবারেও শুনেই মনে হল যে সত্যজিত রায়ের কোন মুভিতে শুনেছি ব্যাক্গ্রাউন্ড মিউজিক হিসেবে। নাকি কোন ইওরোপীয়ান নিওরিয়ালিস্ট মুভির ব্যাকগ্রাউন্ড থিম। কেন মনে হয় জানি না।
  • ভাল্লাগেনা | 2401:4900:3144:6cf0:395 | 185.90.61.116 | ১৬ জুন ২০২০ ১৮:১৮447844
  • ধুর 
    চীন ও আজকাল ক্যামন ম্যাদামারা হয়ে গ্যাছে , সেই ৬২ র তেজ নেইকো 
    কোথায় হাজার তিনেক উড়িয়ে দিয়ে নৈনিতাল অবধি এসে এতক্ষনে চাউমিন হাক্কা নুডলস সাঁটাবে  আর ৫৬ ইঞ্চির বেলুন পার্মানেন্ট ছেৎরে দেবে , তা নয় , তিন স্কোর করে চুপচাপ 
    বিষেও আজকাল ভেজাল , কি দিনকাল পড়ল হে সেলুকাস 

  • avi | 2409:4061:18a:af10:3698:7eab:8d29:b26c | ১৬ জুন ২০২০ ১৭:২৫447843
  • কোনো চিন্তা নেই, পরের বিষয় এসে গেছে। লাদাখে তিনজন সৈনিকের মৃত্যু হয়েছে চীন সীমান্তে। আওয়াজে সবদিক অন্ধকার। করোনা এখন ব্যাকফুটে।

  • Apu | 2401:4900:3144:6cf0:3954:e47d:1897:fb45 | ১৬ জুন ২০২০ ১৭:১৯447842
  • বাহ কালকে খুব ভালো আলোচনা হয়েছে। মিস করে গেলাম
  • sm | 42.110.165.23 | ১৬ জুন ২০২০ ১৬:৩৬447841
  • কোভিড এর মারণ ক্ষমতা ক্রমশ কমছে।অর্থাৎ ভাইরাস বার্ন আউট করছে।
    Has Covid-19 burned itself out? JOHN NAISH reveals how around the world, more patients seem to be surviving the deadly virus
    +11

    JOHN NAISH: Nearly three months into Britain's coronavirus pandemic and death and infection rates are falling steadily.  Elsewhere in the world, there are as yet few signs of a 'second wave'.
  • b | 14.139.196.11 | ১৬ জুন ২০২০ ১৬:২৯447840
  • আর অভ্যুদয় থাকলে গতকাল তো এই লিংকটা দিতই দিতো।
  • সিএস | 2405:201:8803:be5f:45b:a9f9:92f2:645d | ১৬ জুন ২০২০ ১৬:২৬447839
  • খুব কঠিন হয়েছে, সম্বিৎবাবুর অনু আর প্রেরণাটা।
  • এলেবেলে | 202.142.71.170 | ১৬ জুন ২০২০ ১৬:২৫447838
  • কাল অনেক রাত হয়ে গিয়েছিল বলে ভাটিতে আর কিছু লিখিনি। প্রথমত বঙ্কিম বাংলা উপন্যাসের ফর্ম আনেননি। আমরা ওই জঁর-এর সঙ্গে অভ্যস্ত বলে এ কথা বলি, কিন্তু তার আগেই আলালের ঘরের দুলাল লেখা হয়ে গেছে।

    রবীন্দ্রনাথের সামান্য আগে দারুণ জনপ্রিয় ছিল দাশরথি রায়ের পাঁচালি এবং হরিদাসের গুপ্তকথা। এছাড়াও ছিলেন ধীরাজ, যাঁকে নিজের বাড়িতে ডেকে এনে বিদ্যাসাগর অশ্লীল গান শুনতেন। ছিল বিদ্যাসুন্দর। ছিলেন রামপ্রসাদ। এছাড়াও পাঁচালি, ব্রতকথা, কৃত্তিবাসী-কাশীদাসী রামায়ণ-মহাভারত প্রায় সব বাড়িতেই ছিল।

    রবি ঠাকুরের আমলে কবিতায় হেমচন্দ্র-রঙ্গলাল-নবীন সেন। আর উপন্যাসে অপ্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন শরৎচন্দ্র।

    ১৯২১ সালে শরৎচন্দ্র তাঁর বারো আনা মূল্যের উপন্যাসের কপিরাইট হিসেবে আয় করেছিলেন ১২ হাজার টাকা। প্রায় দু লক্ষ কপি বিক্রি না হলে এই টাকা পাওয়া অসম্ভব।

  • b | 14.139.196.11 | ১৬ জুন ২০২০ ১৬:২৫447837
  • আর-্টু এইচের লিংক থেকে আমিও একটা দিই। এ শালা বুড়ো নেশার মতো।

    সন্ধ্যা ও প্রভাত
    --------------
    এখানে নামল সন্ধ্যা। সূর্যদেব, কোন্‌ দেশে, কোন্‌ সমুদ্রপারে, তোমার প্রভাত হল।

    অন্ধকারে এখানে কেঁপে উঠছে রজনীগন্ধা, বাসরঘরের দ্বারের কাছে অবগুণ্ঠিতা নববধূর মতো; কোন্‌খানে ফুটল ভোরবেলাকার কনকচাঁপা।

    জাগল কে। নিবিয়ে দিল সন্ধ্যায়-জ্বালানো দীপ, ফেলে দিল রাত্রে-গাঁথা সেঁউতিফুলের মালা।

    এখানে একে একে দরজায় আগল পড়ল, সেখানে জানলা গেল খুলে। এখানে নৌকো ঘাটে বাঁধা, মাঝি ঘুমিয়ে; সেখানে পালে লেগেছে হাওয়া।

    ওরা পান্থশালা থেকে বেরিয়ে পড়েছে, পুবের দিকে মুখ করে চলেছে; ওদের কপালে লেগেছে সকালের আলো, ওদের পারানির কড়ি এখনো ফুরোয় নি; ওদের জন্যে পথের ধারের জানলায় জানলায় কালো চোখের করুণ কামনা অনিমেষ চেয়ে আছে; রাস্তা ওদের সামনে নিমন্ত্রণের রাঙা চিঠি খুলে ধরলে, বললে, 'তোমাদের জন্যে সব প্রস্তুত।'

    ওদের হৃৎপিণ্ডের রক্তের তালে তালে জয়ভেরী বেজে উঠল।

    এখানে সবাই ধূসর আলোয় দিনের শেষ খেয়া পার হল। পান্থশালার আঙিনায় এরা কাঁথা বিছিয়েছে; কেউ বা একলা, কারো বা সঙ্গী ক্লান্ত; সামনের পথে কী আছে অন্ধকারে দেখা গেল না, পিছনের পথে কী ছিল কানে কানে বলাবলি করছে; বলতে বলতে কথা বেধে যায়, তার পরে চুপ করে থাকে; তার পরে আঙিনা থেকে উপরে চেয়ে দেখে, আকাশে উঠেছে সপ্তর্ষি।

    সূর্যদেব, তোমার বামে এই সন্ধ্যা, তোমার দক্ষিণে ঐ প্রভাত, এদের তুমি মিলিয়ে দাও। এর ছায়া ওর আলোটিকে একবার কোলে তুলে নিয়ে চুম্বন করুক, এর পূরবী ওর বিভাসকে আশীর্বাদ করে চলে যাক।
  • b | 14.139.196.11 | ১৬ জুন ২০২০ ১৬:১৭447836
  • হা হা। আমার এক পিতৃবন্ধু বলেছিলেন, এম এ বা বি এ ক্লাসে গোরা ওনাদের টেক্সট ছিলো। তা সবাই পাতা উল্টে উল্টে শুধু গোরা/ সুচরিতা আর ললিতা/বিনয়ের প্রেম করার জায়গাগুলো পড়ত।
  • Dipanjan | ১৬ জুন ২০২০ ১৫:২৯447835
  • @atoz বিচিত্রা আমাদের বাড়িতেও ছিল | এতো পুরোনো যে মাঝখান থেকে দ্বিখণ্ডিত হয়ে গিয়েছিলো | 700-800 পাতার বই ছিল মনে হয় | মনে আছে, মাঝখানে যে পাতাটি টুকরো হয়েছিল তা চতুরঙ্গের মাঝামাঝি | দু টুকরো দু হাতে নিয়ে পড়েছিলাম - ক্লাস 6-7 হবে | খুব ভালো লেগেছিলো | বিচিত্রায় মনে হয় ওই একটা উপন্যাস-ই ছিল | উৎসাহ পেয়ে পরের গরমের ছুটিতে বেহালার মামার বাড়ী গিয়ে, যে বাড়িতে মামা না থাকলেও রবীন্দ্র রচনাবলীর শতবর্ষ সংকলন ছিল, গোরা আর ঘরে বাইরে পড়েছিলাম | খুব সুখকর অভিজ্ঞতা ছিল না, মনে হচ্ছিলো প্রবন্ধ সংকলন পড়ছি উপন্যাসের ছদ্মবেশে | তখনই সত্যজিৎ ঘরে বাইরে শুটিং শুরু করেছেন হাসপাতাল থেকে ফিরে | বাড়ীতে মার সাথে বান্ধবীদের উত্তপ্ত আলোচনা চলছে, স্বাতীলেখাকে মানাবে কিনা, আর শাবানাকে নিয়ে ডাবিং করালে কেমন হতো তার হোয়াট-ইফ চর্চা |

    ###
    প্রথম শোক

    বনের ছায়াতে যে পথটি ছিল, সে আজ ঘাসে ঢাকা।

    সেই নির্জ্জনে হঠাৎ পিছন থেকে কে বলে উঠ্‌ল, “আমাকে চিনতে পার না?”

    আমি ফিরে তার মুখের দিকে তাকালেম। বললেম, “মনে পড়চে, কিন্তু ঠিক নাম করতে পারচিনে।”

    সে বল্‌লে, “আমি তোমার সেই অনেক কালের, সেই পঁচিশ বছর বয়সের শোক।”

    তার চোখের কোণে একটু ছল্‌‍ছলে আভা দেখা দিলে, যেন দিঘির জলে চাঁদের রেখা।

    অবাক্‌ হয়ে দাঁড়িয়ে রইলেম। বল্‌লেম, “সেদিন তোমাকে শ্রাবণের মেঘের মতো কালো দেখেছি, আজ যে দেখি আশ্বিনের সোনার প্রতিমা। সেদিনকার সব চোখের জল কি হারিয়ে ফেলেচ?”

    কোনো কথাটি না বলে সে একটু হাস্‌লে; বুঝলেম, সবটুকু রয়ে গেচে ঐ হাসিতে। বর্ষার মেঘ শরতে শিউলিফুলের হাসি শিখে নিয়েচে।

    আমি জিজ্ঞাসা কর্‌লেম, “আমার সেই পঁচিশ বছরের যৌবনকে কি আজো তোমার কাছে রেখে দিয়েচ?”

    সে বল্‌লে, “এই দেখনা আমার গলার হার।” দেখলেম, সেদিনকার বসন্তের মালার একটি পাপ্‌ড়িও খসে নি।

    আমি বল্‌লেম, “আমার আর ত সব জীর্ণ হয়ে গেল, কিন্তু তোমার গলায় আমার সেই পঁচিশ বছরের যৌবন আজও ত ম্লান হয় নি।”

    আস্তে আস্তে সেই মালাটি নিয়ে সে আমার গলায় পরিয়ে দিলে। বল্‌লে, “মনে আছে, সেদিন বলেছিলে, তুমি সান্ত্বনা চাও না, তুমি শোককেই চাও!”

    লজ্জিত হয়ে বল্‌লেম, “বলেছিলেম। কিন্তু, তার পরে অনেক দিন হয়ে গেল, তার পরে কখন ভুলে গেলেম।”

    সে বললে, “যে-অর্ন্তযামীর বর, তিনি ত ভোলেন নি। আমি সেই অবধি ছায়াতলে গোপনে বসে আছি। আমাকে বরণ করে নাও।”

    আমি তার হাতখানি আমার হাতে তুলে নিয়ে বল্‌লেম, “একি তোমার অপরূপ মূর্ত্তি!”

    সে বল্‌লে, “যা ছিল শোক, আজ তাই হয়েচে শান্তি।”
  • S | 2405:8100:8000:5ca1::2ea:c79e | ১৬ জুন ২০২০ ১৪:১৩447834
  • ওদিকে অনুরাগ কাশ্যপের ভাই দাবাঙ্গের পরিচালক অভিনভ কাশ্যপ তো বলিউডের পুরো কাছা খুলে দিয়েছে। সলমন খানের ফ্যামিলিকে নাম নিয়ে দাগিয়ে দিয়েছে।

    https://www.facebook.com/askashyap/posts/10158865186991844
  • সুকি | 185.46.213.95 | ১৬ জুন ২০২০ ১৩:৫২447833
  • সেদিন কে যেন জিজ্ঞেস করছিল ব্যাঙ্গালোরে ট্রাভেল করলে কি কেস। জাষ্ট লাষ্ট অথেন্টিক আপডেটঃ

    Inter State Travel:

    HQ for all states except MH, TN and Delhi

    MH: 7 days IQ + 7 Days HQ

    TN & Delhhi: 3 days IQ + 11 days HQ

    All other conditions remain same. 

  • সম্বিৎ | ১৬ জুন ২০২০ ১১:১৭447832
  • এই হল অনু -

    আর এই হল প্রেরণা -

  • b | 14.139.196.11 | ১৬ জুন ২০২০ ১০:৫৬447831
  • ই বাবা। ন্যাড়া স্যার আমাকে আফতাব ই মৌসিকি ঠাউরেছেন। শোনেন, অত জ্ঞান থাকলে তো নিজেই লিখতাম, আপনাদের লেখা পড়ার জন্যে হাঁ করে বসে থাকতাম না।
    যাগ্গে। গতদিনে সি এস এর উত্তরটা পড়ে নিন। ঐ ঐ ঐ।
  • Tim | 174.102.66.127 | ১৬ জুন ২০২০ ১০:০১447829
  • ভালো ভালো গপ্প হচ্ছে। ন্যাড়াদার লিঙ্ক থেকে সুরটা শুনে আমারো ধরি ধরি করে ধরতে পারলাম না টাইপের ব্যাপার হলো। মনের ভুলই হবে।

    আপনারা অমিত্রসূদনের বঙ্কিমচন্দ্রজীবনী ঘেঁটে দেখতে পারেন। খুব ডিটেল বর্ণনা আছে বঙ্কিমের কোন লেখা কোথায় বেরোচ্ছে, কারা পড়ছে ও কী বলছে। প্রাসঙ্গিক ইনফো পাবেনই এমন বলছিনা, তবে বেশ ইন্টারেস্টিং সব সময়।

    জল বানানোর চেয়ে জল স্প্লিট করা এখন বেশি দামী ব্যাপার। এমনই দিনকাল যে ভাঙা বেশি দরকার হয়ে পড়েছে। ঃ-))
  • lcm | 2600:1700:4540:5210:4b9:2d49:e2e4:b2a4 | ১৬ জুন ২০২০ ০৬:৩০447828
  • আনন্দশংকর
  • Du | 47.184.21.53 | ১৬ জুন ২০২০ ০৫:৩৮447827
  • ভাটিয়ালির লিংকটা অবস্কিওর করাটা ছিল এক ঐতিহসিক ভুল।
  • Amit | 121.200.237.26 | ১৬ জুন ২০২০ ০৫:২৫447826
  • বঙ্কিমচন্দ্রের আনন্দমঠ যেমন বিপ্লবীদের মধ্যে খুব জনপ্রিয় ছিল, অনেকেই সেটার ওপর শপথ নিতেন দেশের জন্যে প্রাণ দেওয়ার. কিন্তু বিপ্লবীদের ধরলেও তারা হয়তো সারা বাংলার জনগণের একটা খুব ছোট অংশই. হয়তো তাদের প্রতি সহানুভূতি একটা বড়ো অংশের ছিল, কিন্তু এক্টিভ পার্টিসিপেশন অতটা নয়. যতজন বিপ্লবী ছিলেন, তাদের থেকে বেশি সংখ্যায় হয়তো বাঙালি পুলিশ এ ছিলেন আর বিপ্লবী দের আরেস্ট করে বেড়াতেন. আনন্দমঠ এর মা কালী র কাছে শপথ নিশ্চিত মুসলিমদের কাছে জনপ্রিয় ছিলনা. বঙ্কিম বা রবীন্দ্রনাথ র শুরুর কিছু কিছু লেখায় শ্রেণীবিদ্বেষ কিন্তু ভালোই প্রকট. আজকালের হিসেবে সেগুলো একটু চোখে লাগে , তখন কি চোখে দেখা হতো জানিনা .

    সত্যি জানিনা সেইকালে বাংলায় সেরকমভাবে সর্বজনপ্রিয় সাহিত্য বলতে কি কি ছিল. যেটা সমাজের ক্লাস, কাস্ট সবকিছুকে ট্রান্সগ্রেস করে জনপ্রিয় হতে পেরেছিলো.
  • aka | 2600:1005:b145:a92a:d8a1:d524:7c8e:a10f | ১৬ জুন ২০২০ ০৫:০০447825
  • এইটা পুত্রের অর্কেস্ট্রা গ্রুপে শুনেছি। তখন থেকে শোনা শোনা লাগে, এখন তো যতক্ষণ না জানব খোচাতে থাকবে।
  • সম্বিৎ | ১৬ জুন ২০২০ ০৪:৫১447824
  • "ন্যাড়াদা - এইটা?"

    নেহি জী, নেহি জী, নেহি জী। কাল বলে দেব। b-বাবু একবার শুনে নিন।

  • Atoz | 151.141.85.8 | ১৬ জুন ২০২০ ০৪:৩৫447823
  • আর এঁরা অর্থাৎ এই বঙ্কিম হেমচন্দ্র বিহারীলাল ---এঁরা বই বার করতেন নাম দিয়েই, নাম না জানা বটতলা প্রকাশন নয় ওসব। তাই জনপ্রিয় বলতে যে শুধুই বেনামী বটতলা জনপ্রিয় ছিল, তাও সত্য নয়।
  • Atoz | 151.141.85.8 | ১৬ জুন ২০২০ ০৪:৩২447822
  • অমন করে নস্যাৎও করা কিন্তু যায় না। এলিট গোষ্ঠীর বাইরেও মধ্যবিত্ত ছিল, যাদের ঘরের ছেলেপিলেরা স্কুলেকলেজে পড়ছে, আস্তে আস্তে বড় হচ্ছে। সেই তখনকার দিনেও কিন্তু হেমচন্দ্র সেন, বিহারীলালচক্রবর্তী এঁরা রীতিমতন জনপ্রিয় এই তথাকথিত মধ্যবিত্ত ছেলেপুলের মধ্যে। বঙ্কিমচন্দ্রও। তাঁর দুর্গেশনন্দিনী, কপালকুন্ডলা এইসব নিয়ে তো রীতিমতন সাড়া পড়ে গেছিল শোনা যায়। তা শুধু এলিটদের মধ্যে নয়।
  • Amit | 121.200.237.26 | ১৬ জুন ২০২০ ০৪:২৩447821
  • হ্যা, অর্জুনের পয়েন্ট টা খুব ভ্যালিড. আমাদের আজকের যে এভারেজ বাঙালি কালচার বলতে আমরা বুঝি , তখনকার যুগে, মানে 19 শতকের মাঝামাঝি থেকে শেষ অবধি ব্রাহ্ম সমাজ র মাথারা সেই কালচার টা ডেভেলপ করতে একটা বিশাল ভূমিকা নিয়েছিলেন. শুরুতে সেটা একটা শিক্ষিত সেকশন এর মধ্যেই লিমিটেড ছিল, সেটাকে আম বলা যায়না বোধহয়. আস্তে আস্তে নানা প্রেক্ষিতে সেটার ব্যাপ্তি অনেক বেড়েছে এখন, অন্তত শহুরে মধ্যবিত্তদের মধ্যে.

    আগেকার দিনে এতো লাখে লাখে মধ্যবিত্ত আর কোথায় ? অল্প কিছু জমিদার বা ব্যবসায়ী বড়োলোক, তাদের খিদমতে অসংখ্য নিম্নবিত্ত. মাঝে অল্প কিছু চাকুরে মেসবাড়িতে লড়ে যাচ্ছেন.
  • অর্জুন | 223.223.147.194 | ১৬ জুন ২০২০ ০৪:২০447820
  • বঙ্কিমচন্দ্র বাংলায় প্রথম উপন্যাসের ফর্ম আনেন । তাঁর ভাষা কজন আমজনতা বুঝতে পারত ? 

  • অর্জুন | 223.223.147.194 | ১৬ জুন ২০২০ ০৪:১৪447819
  • তখনকার সাহিত্যচর্চা, বই, পত্রিকার কথা জানতে হলে আপনাকে শ্রীপান্থ'র বই পড়তে হবে । বটতলার বইয়ের ইতিহাস জানতে হবে। বটতলার বই তখন খুব জনপ্রিয় ছিল। সেসব বইয়ের লেখকের নাম ছাপা হত না। ওগুলোই বেস্টসেলার । 

    বাংলায় ভুবনচন্দ্র মুখোপাধ্যায়ের 'হরিদাসের গুপ্তকথা' সবচেয়ে বাংলা বেস্টসেলিং বই । 

    বাংলায় প্রথম  রান্নার বই  'পাকরাজেশ্বর ও ব্যঞ্জন রত্নাকর' র লেখকের নাম পাওয়া যায়না ।  

  • Atoz | 151.141.85.8 | ১৬ জুন ২০২০ ০৪:১৩447818
  • হ্যাঁ অর্জুন, এটাই বলতে চাইছিলাম। এঁরা এলিট ক্লাস, এঁরা আমজনতা নন। এঁরা বিখ্যাত সব গোষ্ঠী। এঁরা জানতেই পারেন, চর্চাও করতে পারেন। সেটা আমজনতার হল না।
    আমজনতা বলতে, তখনকার স্কুলকলেজের ছেলেরা ( মেয়েরা তখনও সম্ভবতঃ খুবই কম সংখ্যক স্কুলে যেত, কলেজ তো আরও দূরের কথা ) কার লেখা কবিতা পড়ত, আবৃত্তি করত? আন্দোলনের সময় পিকেটিং এ ইত্যাদিতে সাহিত্যের একটা বিরাট জায়্গা ছিল, তখন কার কবিতা বলত, কার গান গাইত? স্কুল কলেজের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে কী হত? সেখানে কার গান, কার কবিতা, কার নাটক হত? এইসব আরকি।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত