এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • পুজোর ধারাবিবরণী ২০১০

    Samik
    অন্যান্য | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১০ | ১০৪৩৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • sana | 58.106.18.214 | ১৩ অক্টোবর ২০১০ ১১:২১460450
  • ও,হ্যাঁ,নিনা তোমাকেও শারদ শুভেচ্ছা! এই সুযোগে আর সবাই কেও শারদ শুভেচ্ছা জানালাম। পূজোতে সবাই ভালো থাকুন,অনাবিল আনন্দে ভরে থাকুক পূজোর সব কটা দিন.....সকলের।
  • Lama | 203.99.212.53 | ১৩ অক্টোবর ২০১০ ১১:৪৯460451
  • কাল রাতে বেরিয়েছিলাম- ঠিক পূজো দেখতে নয়- পথে পথে ঘুরব বলে। রাত দশটা থেকে ঘুরে বেড়ালাম দেড়টা পর্যন্ত- কখনো গড়িয়াহাট, কখনো কলেজ স্ট্রীট, কখনো ধর্মতলা- উদ্যেশ্যহীন। ঘুরতে ঘুরতে কয়েকটা পূজোও দেখা হয়ে গেল। তুষ্টু শুরুতেই ঘুমিয়ে পড়েছিল, প্রায় কিছুই দেখতে পেল না।
  • Ishan | 122.248.182.16 | ১৩ অক্টোবর ২০১০ ১৩:৩৬460452
  • ষষ্ঠী
    ----------
    এখন আপিসে। একদম ফাঁকা। এভাবে আপিস করার মজাই আলাদা। কি নৈ:শব্দ। সূচীভেদ্য নীরবতায় শুধু পিনপতনের শব্দ শোনা যায়। আহা।

    বিকেলে/সন্ধ্যেয় পরিবার পরিজন ঠাকুর দেখে ফিরবে। ততক্ষণ বাড়িও ফাঁকা। ধরা যাক আজ রোব্বার। কি ভালো কি ভালো। শুধু দুক্‌খু একটাই। একপিস নতুন জামা পরেছি। আপিসে দেখার লোক নেই। সে যাগ্গে। অত খুঁত ধরতে গেলে চলবে? পুজো বলে কতা। রোজ কেন পুজো হয়না। আহা।
  • saikat | 202.54.74.119 | ১৩ অক্টোবর ২০১০ ১৭:১৯460453
  • গতকল্য সল্লেকে একটি হোর্ডিং দেখলাম -

    মা, মাটি, মারোয়াড়ী ও মুসলমানদের শারদীয়ার প্রীতি ও শুভেচ্ছা জানাই।

    ক্ল্যাসিফিকেশনই সত্য।
  • Nina | 64.56.33.254 | ১৩ অক্টোবর ২০১০ ১৯:৪১460454
  • আহা! আজ সকালটা কি সুন্দর। আজ আম্রিগার ষষ্ঠীর সকাল। ঠান্ডা মিঠে রোদ, ঝকঝকে নীল শরৎ আকাশ, আর পথে দেখলাম কাশফুলেরা দুলে দুলে আগমনি-ছন্দে নাচছে-(শুধু এখানে কাশফুলগুলো কেমন যেন ধোঁয়া রঙের ---বিকেলে যাব এক বন্ধুর বাড়ী , সবাই একসঙ্গে ষষ্ঠী পালন করব। মনটা আজ খুব আনন্দে আছ---

    সব্বাইকে জানাই শারদ শুভেচ্ছা--সবার পুজো কাটুক অনন্দে, মনে মতন করে সকল প্রিয়জনেদের সাথে।
  • rimi | 168.26.215.135 | ১৩ অক্টোবর ২০১০ ২৩:০৬460455
  • ২০১০-এর পুজো, অর্কুট আর ফেসবুকে বন্ধুদের পুজোর সাজ আর খাওয়ার ছবি দেখেই দিব্বি কেটে যাবে, অন্যান্যবারের মতনই। ভাগ্যিস ইন্টারনেট আছে!
    প্রবাসের পুজোতে যাবো নাই ভেবেছিলাম, কেননা গেলেও বেঞ্চে বসে শাড়ি দেখা ছাড়া আর কিছু করার থাকে না, পাঞ্জাবী পরা বাঙালী ছেলেদের দেখে তেমন নয়নসুখ হয় নাকো.... কিন্তু অভ্যু কোত্থেকে এসে খাওয়াদাওয়ার লোভ দেখিয়ে দিল!!! ভালো খাওয়া না হলে অভ্যুর কপালে দু:খু আছে!#%***

    শরৎকালের পুজোর বাজারে আমি এক মহা মিসফিট, দেশের পুজোর সাজ, খাওয়া, ভীড় কোনোকিছুই মিস করি না :-(((( প্রথমবার বাড়ি ছেড়ে দিল্লি গেলাম যখন, ইচ্ছে ছিল পুজোটা হোস্টেলেই কাটাব। কিন্তু বন্ধুরা পুজোতে বাড়ি না যেতে পারলে অনশন শুরু করবে বলে ঘোষণা করল। বিশেষত এই আকা এমন কান্নাকাটি জুড়ে দিল যে শেষ মুহুর্তে ক্লাস টাস ক্যানসেল করে বিনা রিজার্ভেশনে গাদাগাদি করে ট্রেনে চেপে মোটে পাঁচদিনের জন্যে কল্কেতা যাওয়া হল। ফেরার সময় যথারীতি রিজার্ভেশন পাওয়া গেল না। মেয়েদের অমন ভীড়ের মধ্যে গাদাগাদি করে "যেতে নেই" বলে গার্জেনরা আমাকে আর আমার বান্ধবীকে ধরে ইন্ডিয়ান এয়ারলাইন্সের প্লেনে তুলে দিলেন। হায়, জীবনে প্রথম প্লেনে চড়া! প্লেন সম্পর্কে এতো গপ্প শুনেছিলাম, চমৎকার দেখতে এয়ারহোস্টেসরা নাকি প্রতি পনেরো মিনিটে চকোলেট কিম্বা কফি অফার করে, তারপরে বেশ জম্পেশ খানাপিনা দেয়... কোথায় কি? এছাড়া ক্ষুদে জানালা দিয়ে খানিক মেঘ ছাড়া কিছুই দেখা গেল না। পরের বছরেও একই গল্প, পুজো কাছাকাছি এলেই বাড়ির জন্যে আকার ফ্যাঁচফ্যাঁচানি শুরু হয়..

    হায়, হোস্টেলে মজা করে পুজোর ছুটি কাটানো এ জীবনে আর হল না আমার!
  • Tim | 198.82.23.36 | ১৩ অক্টোবর ২০১০ ২৩:১৯460456
  • হ্যাঁ পুজোর ছুটিতে হোস্টেলে ভূত বেরোয়। ঐটে মিস করার মানেই হয়না।
    আর ইয়ে, আকাদার কান্নাটা ঠিক কেমং? সুরে কাঁদে না বেসুরে? ইত্যাদি ইনফো লিকে দিও।
  • Arpan | 122.252.231.10 | ১৪ অক্টোবর ২০১০ ০০:১৮460457
  • মেয়ে আর মা মিলে বিকেল বিকেল বেরিয়েছিল দুগ্গাকাতুর আর ওষুদ দেখবে বলে। এদিকে মাধবী মুকুজ্যে আর চিন্ময় রায় মিলে পুজো উদ্বোধন করবেন বলে বেরিয়ে সকালের ফ্লাইট মিস করে ঘামতে ঘামতে সন্ধের ঝোঁকে এসে হাজির। অফিস টফিস ঠেলে সেখানে পৌঁছেছি আর দেখি তেনারা মোংবাতি (এখানেও!) জ্বালিয়ে পুজো উদ্বোধন করলেন। সভাপতি মোশাই আমাকে কিন্তু বক্তিমে করতে বোলো না এইরকমভাবে শুরু করেও মরকাটারি একখানি ভাষণ ডেলিভার করলেন। শেষে বললেন জয় কর্ণাটক। রাত দশটা নাগাদ চিন্ময় রায়ের একখানি অতি অখাদ্য স্কিট আর তত-অখাদ্য-নয় এমন ফিশফ্রাই চিবুতে চিবুতে বাড়ির রাস্তা ধরা।

    কাল আসছেন শ্রাবণী সেন। দেকি বিকেল বিকেল অফিস কাটব। পশশু ছুটি নেবো আর গুছিয়ে লালপাড় শাদা শাড়ি সারি সারি পরস্ত্রীদের ঝারি মারব। ; -)

    ব্যস, পুজো শুরু হয়ে গেল। সবাইকে শারদ অভিনন্‌দ্‌ন
  • tim | 168.26.215.135 | ১৪ অক্টোবর ২০১০ ০০:৪৮460458
  • আরে টিম, আকা একেবারে সত্যিকারের ফ্যাঁচ ফোঁচ করে কাঁদত প্রথম প্রথম, মেয়েরা বিয়ের পরে শ্বশুরবাড়ি পৌঁছে গিয়ে যেমন কাঁদে অনেকটা সেরকম। এছাড়া প্রথমবার হোস্টেলে রওনা হবার ঠিক আগে বাড়ির দরজায় দাঁড়িয়ে ভেউ ভেউ করে কেঁদেছিল বলে শুনেছি, ঠিক মেয়েরা বিয়ের পরে বাপের বাড়ি ছাড়ার আগে যেমন কাঁদে। হোস্টেলবাস আর মেয়েদের শ্বশুরবাড়ি বাস অনেকটা একইরকম কি না, প্রোচুর খাটাখাটনি করতে হয় নিজেকে, খাইয়ে দেবার, জুতো পরিয়ে দেবার, চা খাবার পরে কাপ ধুয়ে রাখার কেউ থাকে না তো :-(((

    অপ্পন, তাও ভালো ফিশ ফ্রাইটা অখ্যদ্য ছিল না :-)
  • pipi | 92.225.72.189 | ১৪ অক্টোবর ২০১০ ০২:১৮460460
  • রিমির ল্যাজে একটু ল্যাজ ঘষে দিলাম। কলকেতার কেতের পূজো, ভীড়, সাজ, খাওয়া কিস্যু মিস করি না। ভীড়ের নামে অম্বল হয় তাই ভীড় ঠেলে বাজার করা, ঠাকুর দেখা এমনকি কলা বেচাটা অবধি কোনদিন করে উঠতে পারলাম না।
    আর এখানে তো পূজো কখন আসে কখন যায় খেয়ালই করতে পারি না। পায়রার খোপে বসে বসে ঝিমোই, তাতেই দিন কেটে যায়। একমাত্র পূজাবার্ষীকি গুলোই বোধহয় আগে আগে মিস করতাম, তা সেও সয়ে গেছে। অভ্যাসে কি না হয়। এখানেও একটা পূজো হয়। গোটা বার্লিনের প্রায় সব দেশি জনতা আণ্ডা বাচ্চা সহ প্রসাদ খেতে, "সাংস্কিতিক অনুষ্ঠান' দেখতে আর ডান্ডিয়া নাচতে সেখানে দৌড়য়। দেশ থেকে সদ্য সদ্য আসা পাব্লিকদের উৎসাহই বেশি। খালি আমার মত দু চার পিস ঝুনো নারকোল যাদের ভিতরের জল শুকিয়ে ফোঁপরা তারা খালি এই হাড় কাপানো ঠাণ্ডায় ঐ আধ মাইল রাস্তা ঠেলে যেতে হবে ভেবেই কাতর হয়ে র‌্যাপার জড়িয়ে চুল্লীর পাশে বসে হাত পা স্যাঁকে আর তরল আগুন গলায় ঢেলে ঘোলাটে চোখে সাদা দেওয়ালে কথামালার দুগ্গাপূজা দেখে।
  • Tim | 173.163.204.9 | ১৪ অক্টোবর ২০১০ ০৫:২১460461
  • রিমিদি,
    :-))))

  • til | 210.193.178.129 | ১৪ অক্টোবর ২০১০ ০৫:৩৬460462
  • আবার একটা জোক- পূজা স্পেশ্যাল
    Proffesor ne 1 Chuhe k liye 1 taraf cake aur dusri taraf chuhe ki biwi (chuhia) rakh di.

    Chuha foran Cake Ki taraf lapka.

    Dusri baar Cake ko badal kar Roti rakhi.

    Chuha Roti ki taraf lapka.

    Is tarah kai baar food item badle.

    Chuha har baar food ki taraf bhaaga.

    Proffesor: Isse ye saabit ho gaya ke bhukh mei hi sabse badi taqat hai.

    Itne mei last row se ek awaz ayi =
    "Sir,ek bar chuhiya bhi badal ke dekh lete"


  • aka | 24.42.203.194 | ১৪ অক্টোবর ২০১০ ০৯:০৯460463
  • :)))

  • stoic | 160.103.2.224 | ১৪ অক্টোবর ২০১০ ১৩:৩৩460464
  • পিপির পূজোর অভিজ্ঞতা এক্কেবারে আমার সাথে মিলে গেল। মানে ঐ রিপ্লেস বার্লিন উইথ জুরিখ/স্টকহোল্ম/প্যারী ইত্যাদি। :)
  • ranjan roy | 122.168.40.86 | ১৪ অক্টোবর ২০১০ ১৫:০৭460465
  • তিল,
    তোমাকে ""তিলে খচ্চর'' বল্লে কি রাগ করবে? রাগ কর আর যাই কর এমনি জোক পোস্ট করা বন্ধ কোর না। আমি আছি।:))))

    "" খিস্তির চর্চায় রঞ্জন রায়,
    আদ্দেক পরমায়ু দিল গোল্লায়।
    আঁশটে গন্ধে নাকে রোমাঞ্চ জাগে,
    কতকাল বল মাছ ঢাকা যাবে শাগে''?
  • pipi | 78.52.239.1 | ১৪ অক্টোবর ২০১০ ১৬:৪১460466
  • stoic,

    :-)) রাণীর দেশ বাদ দিলে ইউরোপের বাকী সব শহরেই পূজো আর তার অভিজ্ঞতা বোধহয় একইরকম।
  • Ishan | 122.163.3.64 | ১৪ অক্টোবর ২০১০ ১৭:০৬460467
  • সপ্তমী
    ---------

    দুকুরে খেলাম পাড়ার প্যান্ডেলে খিচুড়ি আর বেগুনি আর কি কি সব। সকালে ছেলে পাড়ার বসে আঁকো তে বাঘের ছবি আঁকল। বিকেলে বলছে ফুলে ফুলে ঢোলে ঢোলে গাইবে। কিন্তু পোগ্গাম হলে হয়। আকাশের অবস্থা টাইট। ঝেঁপে বিষ্টি এল এইমাত্তর। পুরো অকাল বোধন। কি ফুত্তি।

    ওদিকে কলকাতা অবশ্য এমনিতেই ডুবু ডুবু। রেকর্ড ভিড় হয়েছে কাল-পশশু। রাস্তায় বিকেলের পর গাড়ি নিয়ে বেরোলে, গন্তব্য যাই হোক, পৌঁছতে সকাল। মেট্রোরও ভসসা নেই। দিদির উপর রাগ করে রোজই কে বা কারা যেন মেট্রো বন্ধ করে দিচ্ছে। বাকি ছিল পায়ে হাঁটা। আজ বিষ্টির পর সেটাও গেল। দুগ্গা দুগ্গা।

    পু: পুলিশ কমিশনারকে জ্যাম হঠাতে কড়া নির্দেশ দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী। স্টার আনন্দ বল্ল। কেন অর্থমন্ত্রী? কে জানে বাবা।
  • pipi | 78.52.239.1 | ১৪ অক্টোবর ২০১০ ১৭:৫৬460468
  • না, না, দিদির উপর রাগ করে নয়, ষড়যন্ত্র করে ছিপিএম মেট্রোর মজা মাটি করতে উঠে পড়ে লেগেছে।
  • rimi | 168.26.215.135 | ১৪ অক্টোবর ২০১০ ১৮:৩৪460469
  • পিপি, পূজাবার্ষীকি পাও না বলে মিস কর, পেলে আরো মিস করতে! :-(((
    তবে পূজাবার্ষীকির ব্যপারে আমারো কিঞ্চিৎ দুর্বলতা আছে, ঝুল হবে জেনেও প্রতি বছর অন্তত দেশটা না কিনে পারি না।
  • I | 14.96.2.4 | ১৪ অক্টোবর ২০১০ ১৮:৩৯460471
  • সকালে ইন্দোদাদা সসুরাল গিয়ে গিন্নি ও পুত্রকে উদ্ধার করে আনলেন। উমার ন্যায় ইন্দোপুত্তুর সপ্তমীতে বাপের বাড়ি এলেন, তবে একটু ঘুরপথে। কাঁকুড়গাছি হয়ে, বাগবাজার সেরে আহিরিটোলার ডুবন্ত ঠাকুর দেখে দুকুর দেড়টা নাগাদ। কত্তাগিন্নী ঘামে চপচপে, হ্যা: হ্যা: করে জিব বের করে হাঁপাচ্চেন। ইন্দোপুত্তুর অবিশ্যি দিব্যি তরতাজা।

    পুত্তুর সারা দুপুর ঘুমোন নি;বিকেলে অকারণে চাট্টি ভ্যাঁ ভ্যাঁ করে কাঁদলেন। এখন আচমন করে সপ্তমীস্পেশাল কার্টুন নেটওয়ার্ক দেখতে বসেছেন।

    ভালো কথা, ইন্দো ফেসবুকে কিছু ছবি আপলোডিত করেছেন।
  • Shuchismita | 12.34.246.72 | ১৪ অক্টোবর ২০১০ ২০:০৭460472
  • আহিরিটোলার ডুবন্ত ঠাকুর কি জিনিস?
  • hukomukho | 198.184.0.252 | ১৪ অক্টোবর ২০১০ ২১:২৫460473
  • ১, শিশুমঙ্গল
    ২। Institue of Child Health
    ৩। ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ
    ৪। নীলরতন সরকার মেডিক্যাল কলেজ
    ৫। বি সি রায় হাসপাতাল

    কেউ ঠাঁই দেয়নি একটা তিন দিনের বাচ্ছা কে , তার অপরাধ সে পুজোর সময় এ পৃথিবীতে এসেছে, তাই তার জন্য পাওয়া যাবে না কোনো ডাক্তার , পথ ছাড়বেনা কেউ তার অ্যাম্বুলেন্সের , বিনা চিকিৎসায় ছ্‌ট ফ্‌ট করে মরতে হবে তাকে কারণ মৃণ্ময়ী মা এসেছেন মর্ত্যধামে তার চার সন্তান কে নিয়ে , তাই চিন্ময়ী মায়ের সন্তানের বিসর্জনের বাজনা বাজলেও কারো যায় আসে না কিছু।

    ভয় হয়, বড় ভয় লাগে আজকাল, কে জানে সেই না দেখা না চেনা তিন দিনের বাচ্ছাটার মুখ আমার গোগোলের মতন ছিল কিনা।

    বড় ইচ্ছে করে নিজেকে সাহস দিতে সেই প্রবীন রাজ্‌নীতিকের মতন বলে উঠি "ওরকম তো হয়েই থাকে" , কিন্তু পারি কৈ।

    পুজোয় সব্বাই ভালো থাকুন।

    http://www.anandabazar.com/14swasth1.htm
  • I | 59.93.193.109 | ১৪ অক্টোবর ২০১০ ২২:০৫460474
  • শুচিস্মিতে,
    ফেসবুক দ্রষ্টব্য।
  • dd | 122.171.4.62 | ১৪ অক্টোবর ২০১০ ২২:৪৭460475
  • সপ্তমীর সন্ধ্যে, কলিকাল

    হা: হা: হা:।
    বড়ো আনন্দের সপ্তমী। আমি কিনা মান্দ্রাজে থাকি, আর কুল্লে সপ্তাহান্তে লুরুতে ফিরি, কিন্তু এইবার ? বুদ্ধি খাটিয়ে ফুরুৎ করে একদিন আগেই এসে পরেছি, হ্যা: হ্যা: হ্যা।

    পুরো ফেমিলি কাতুর আর ওসুদ দেখতে গ্যাচে।

    আমিও ফাঁকা বাড়ীতে একাকী বাঘের মতোম এক গেলাস রাম নিয়ে জমে ক্ষীর। কাশ,ঘাস,প্লাটিপাস থেকে অনেক দুরে। বাজা , বাজা, যত্তো খুসী ঢাক পেটা আর ভীড় কর। বয়ে গ্যাছে। ফু:।

    ক্ষিন্তু কাল......? ?
  • Arpan | 122.252.231.10 | ১৪ অক্টোবর ২০১০ ২৩:২৬460476
  • বৃষ্টি, ট্র্যাফিক জ্যাম, বৃষ্টি, ছপাত ছপাত, ভেঙ্গে মোর ঘরের চাবি, মোগলাই পরোটা, বৃষ্টি, কাদা, হারেরেরে, এগ চিকেন রোল, বাড়ি।
  • pharida | 122.163.95.226 | ১৫ অক্টোবর ২০১০ ০০:৪৬460477
  • দিল্লি, সপ্তমী, ২০১০
    গতকাল অবধি সুরজকুন্ডের রাস্তা (আরামদায়ক ভাবে সি আর পার্ক পৌছানর রাস্তা ফরিদাবাদ থেকে) বন্ধ ছিল - আজ থেকে খোলা। তাও কোনো ট্রাফিক নেই। দিল্লিতে যে আজ এগারোদিনের মাথায় দ্বিতীয়বার বাংলা বন্ধ!

    ভর সপ্তাহের মাঝের দিন, তায় সরকারি অফিসসমূহ ছুটি। রাজার হালে পার্কিং পেয়ে যাই মেলা গ্রাউন্ডের দোরগোড়ায়, শিব-মন্দিরের গায়ে, কো-অপারেটিভের গেটেও।

    সপ্তমীর দুকুরে সি আর পার্কের প্যান্ডেলে পাখার পাশে চেয়ারে বসে চিমটি কাটছি নিজেদের!

    কপাল ঠুকে বুক ফুলিয়ে পকেট ৪০ তো সারা!!

    ফেরার পথে দু-একবার মনে হল ধুর এ তো ঘরে বসে টিভিতে তারানন্দ দেখা হল।

    কী যে চাই, ছাই জানা থাকলে তো ল্যাঠা চুকে যেত !!

    বে থে, মিস করলে :)
  • Samik | 117.194.2.11 | ১৫ অক্টোবর ২০১০ ০৭:০৯460478
  • নাহ্‌। সপ্তমীর সন্ধ্যেটা ঘরে বসেই কাটল, কী বিষ্টি কী বিষ্টি। আজ অষ্টমী। সকাল সকাল চাট্টি নুচি আর ছোলাড্ডাল খেয়ে কলকাতার উদ্দেশ্যে বেরোব, ভাট হবে। ক্যামং করে পৌঁছতে হয় জানি না, শুধু জানি শ্রীশ্রী ১০৮ ভূতোর ফোন্নং আছে।

    রাতে সময় করে বসে ভাটাবো।
  • Samik | 117.194.2.11 | ১৫ অক্টোবর ২০১০ ০৭:১০460479
  • ও হ্যাঁ, সকাল সাতটা। ঝকঝকে রোদ উঠেছে। কিন্তু হাওয়া আপিস বলেছে এবার পুজো ভাসবে।
  • aka | 24.42.203.194 | ১৫ অক্টোবর ২০১০ ০৭:৩২460480
  • ঐ রাত হল, ঝিঁঝিঁ শব্দে মালুম হল একটূ হলেও হাওয়া শিরশিরে। সে যাক, ওয়ালমার্টের কম্বলের নীচে সবই ৭০ ডিগ্রি। লোকে বলে আজ নাকি অষ্টমী, কান দিবেন না, আজ হল বেস্পতিবার, মানে কাল শুক্কুরবার, যাই শুই, রাত পোহালেই শুরু হবে শুরুয়াদ।
  • Lama | 117.194.231.192 | ১৫ অক্টোবর ২০১০ ১০:০৬460482
  • সপ্তমীর সকাল ৯টা থেকে দুপুর বারোটা পশ্চিমবঙ্গ সরকারের পর্যটন বিভাগের লঞ্চে গঙ্গাবক্ষে ভ্রমণ করা গেল। লঞ্চেই সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান (প্রধানত: রবিগান ও নাচ) এবং খাওয়াদাওয়া ছিল- রাধাবল্লভী, আলুদ্দম, ভাত, মুগডাল, বেগুনভাজা, ছানাড্ডালনা, স্যালাড, রায়তা, খেজুর আমসঙ্কেÄর চাটনি, পাঁপড়, জলভরা তালশাঁস, কমলাভোগ, আইসক্রিম, পান।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা মনে চায় মতামত দিন