এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • সোমবারের বু বু ভা

    Biplob Rahman
    অন্যান্য | ২৯ ডিসেম্বর ২০১০ | ৩৭১৭৭ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • tatin | 59.98.194.30 | ১২ মার্চ ২০১১ ০০:২৩465012
  • @পি,

    চচ্চড়ি অর বিরিয়ানি ক্ষেত্রভেদে দুটো ই ভাল। কিন্তু দুটো আলাদা রকমের।
  • tatin | 59.98.194.30 | ১২ মার্চ ২০১১ ০০:২৫465013
  • পিনাকীদা, বাজার যদি মুনাফা না দ্যাখে, তাহলে মেয়েদের জন্য নতুন করে ফেসিলিটি বানাবে ক্যানো?
  • pi | 72.83.77.254 | ১২ মার্চ ২০১১ ০০:২৬465014
  • পিনাকীদা, এককের পোস্টে তো লেখা, এগুলো নিয়ে দাবী দওয়া তোলা হোক। আদায় করা হোক। মানে, আমি যা বুঝলাম।
    একক ক্ল্যারিফাই করুক।
  • pi | 72.83.77.254 | ১২ মার্চ ২০১১ ০০:২৮465015
  • দুটো আলাদারকমের বল্লে আমার আপত্তি নেই। কিন্তু বিরিয়ানিকে সচরাচর অনেক সুপিরিয়র খাদ্য বলেই মনে করা হয় কিনা :)

    এই তুলনাটা চচ্চড়ি আর ডাল দিয়ে করলে কোনো প্রশ্ন তুলতাম না :)
  • pi | 72.83.77.254 | ১২ মার্চ ২০১১ ০০:৩২465016
  • আমার Date:11 Mar 2011 -- 10:03 PM পোস্টের কোনো উত্তর নাই ! :(
  • pinaki | 95.109.7.4 | ১২ মার্চ ২০১১ ০০:৩৫465017
  • এই লেখাটা তো সেই দাবীগুলো তুলে ধরার জন্যেই। সিচুয়েশনটা কি হয়ে রয়েছে - সেটা একটা কর্মরতা মেয়ের দৃষ্টিতে দেখা। যা 'পনেরো বছর' অভিজ্ঞতা থাকলেও একটা ছেলের দৃষ্টিতে বোঝা সম্ভবই নয়।

    আসলে সমস্যাটা হয় তখনই - যখন নিজের অভিজ্ঞতাকে সর্বৈব ভেবে নিয়ে কেউ অন্যের অভিজ্ঞতা - বিশেষত: এখানে একজন ডিস্ক্রিমিনেটেড পার্সনের অভিজ্ঞতাকে 'পুরুষবিদ্বেষ' বলে ভেবে নিয়ে ওপিনিয়ন দেওয়া শুরু করেন। (এটা শৌমিকের লেখা প্রসঙ্গে)। বিতর্ক থাকবেই। কিন্তু দুটো আলাদা জেন্ডারের ভাষ্য যে আলাদা হবে, সেই অন্য ভাষ্যটাকে যে কোথাও 'নিজের অভিজ্ঞতার' উপরে স্থান দিতে পারতে হবে - সেই বোঝাপড়ার খুবই অভাব দেখেছি পোস্টগুলোয়।
  • Puspen | 59.93.193.223 | ১২ মার্চ ২০১১ ০০:৩৭465018
  • লেখাটি পড়ে বহু প্রাচীন এক পণ্ডিতের কথা মনে পড়ে গেল, যিনি বলে গেছিলেন, দুর হতে দেখে তাদের অঙ্গ প্রত্যঙ্গ সঞ্চালন যতটা অনুকরণ করতে পারছি, বক্তব্য শ্রবণ করে তা অনুসরন করতে পারছি না।

    অত্যন্ত অনুশোচনা সহ লিখতে বাধ্য হচ্ছি যে, কোনো পাওয়ার প্রজেক্টের কাজকর্ম এবং দেশের শ্রম আইন উভয় বিষয়েই লেখিকা সম্পূর্ণ অজ্ঞ। ছাই মেখে কাজ করা এত সহজ ব্যাপার নয়। কোল ম্যানাজমেণ্ট, অ্যাশ ম্যানাজমেণ্ট-এর মত কাজ হাইরিস্ক জব-এর আওতাভুক্ত। সেই রুপ কাজ যাতে মহিলাদের না দেওয়া হয়, সে জন্য মহিলা সংগঠনগুলিই মামলা-মোকদ্দমা করে আইন প্রণয়ন করিয়ে রেখেছে। এছাড়াও এই ধরণের কাজ কর্ম বেশ সক্ত সামর্থ্য ইঞ্জিয়ারদেরই একমাত্র দায়িত্ব দেওয়া হয়। এছাড়াও অত্যন্ত হাস্যকর লাগল মেয়েদের "সেফটি শ্যু" প্রসঙ্গটি। মহোদ, সেফটি শ্যু হল সেফটি শ্যু, ফ্যাশন প্যারেডে হাটার জুতা আলাদা। এর কোনো মহিলা-পুরুষ হয় না। সেফটির জন্য ভারী উপাদানেই তৈরী হয়। মহিলাদের জন্য আলাদা সেফটি শ্যু বলতে আপনি কে মহীন্দ্রা আর্মাডার বদলে ডিমের খোলার টাটা ন্যানো আশা করেন?

    সর্বোপরি যেটা আরো অবাক লাগলো, লেখিকা, মহিলাদের কর্মজীবনে অগ্রগতি নিয়ে এই প্রবন্ধটি লিখেছেন, অথচ ছত্রে ছত্রে পুরুষদের সঙ্গে কাজের তুলনা করে গেছেন। প্রস্রাবাগার, পরিবেশ ইত্যাদি প্রসঙ্গে তিনি যা লিখেছেন, তা সম্পুর্ণ ঠিক। সঠিক বিষয়গুলিতে প্রবলভাবে আলোকপাত অবশ্যই দরকার। কিন্তু ঠিক এই অংশটিই লেখার মধ্যে অত্যন্ত দুর্বল। ছত্রে ছত্রে পুরুষকর্মীদের সঙ্গে তুলনার কারন খুজে পেলাম না। পুরুষরা কি কোনো মাইলষ্টোন, যে সেটা পেরিয়ে নিজের দক্ষতার পরিচয় দিতে হবে?

    চতুর্থ-পঞ্চম শ্রেনীর মেয়েরা অনেক সময় ১১ জনের ফুটবল দল তৈরী করে, সমবয়সী ছেলে বন্ধুদের বিরুদ্ধে খেলতে নামে। এঁটে উঠতে না পেরে ঝগড়া-মারামারিও বাঁধিয়ে দেয়। তাতেও কৃতকার্য না হয়ে অবশেষে ধুলিসাৎ হয়। এই লেখাটায় বাল্যজীবনের সেই সব স্মৃতি মনে পড়ল।

    নমস্কার।
  • byaang | 122.172.20.145 | ১২ মার্চ ২০১১ ০০:৫৪465019
  • তাতিন, তোর ভাটের প্রশ্নের উত্তর এখানে দিই। লাইফে চাপ নেওয়াটা ভালোবেসে নাকি চ্যালেঞ্জ হিসাবে এই প্রশ্নটাই নিরর্থক। আমাকে আমার বস বলেছিল তোমাকে তিন মাস থেকে ছয় মাস মতন নাসিক প্ল্যান্টে গিয়ে কাজ করতে হবে। এক্ষেত্রে সিদ্ধান্তটা আমার উপর চাপানো হয়েছিল। আমি ওখানে যেতে চাই নাকি চাই না, এটা উনি জানতে চান নি। আজ থেকে আট বছর আগে যখন আমাকে এরকম প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিলো, আমার বেশ আনন্দই হয়েছিলো - বা: একটা প্ল্যান্টে গিয়ে কাজ করতে পারবো, বেশ চর্বিঘাম ঝরাতে পারবো গোছের একটা আনন্দ। কিন্তু আজ এই বয়সে এসে মনে হয় সেদিন যদি উনি আমার বদলে আমার সহকর্মী রমেশকে ঐ প্রস্তাব দিতেন, রমেশ ওনাকে হাজারটা প্রশ্ন করতো - কেন যাব, ওখানে থাকার কী ব্যবস্থা হবে, প্ল্যান্তে গিয়ে কাজ করার তো আমার কথা নয়, তাহলে কী বেশি মাইনে পাবো ঐ কটা মাস, এই জাতীয় প্রশ্ন। কিন্তু বস জানতেন আমি এগুলোর কিছুই করবো না, বরং নতুন জয়গা, নতুন কাজের আনন্দে এইসব দিকগুলো ভেবেই দেখবো না। এবং সেটাই কিন্তু এক ধরণের ডিসক্রিমিনেশন ছিল হয়তো একটা মেয়েকে এই কাজের সুযোগ দিলাম, সে নিলো তো ভালো, তার চয়েস, নয়তো বলা যেতে পারে সে নিজেকে প্রমাণ করতে চায় না।

  • pinaki | 95.109.7.4 | ১২ মার্চ ২০১১ ০০:৫৮465020
  • একই ধরণের কাজ যখন পুরুষ সহকর্মীরা করছেন - তখন তাদের সাথেই কাজের তুলনা আসবে - সেটাই স্বাভাবিক নয় কি? ডিস্ক্রিমিনেশনটাতো পুরুষের সাথে নারীর। পশুপাখীর সাথে তো নয়। সেটা হলে তাদের সাথে কাজের তুলনা আসত।
  • bb | 117.195.161.129 | ১২ মার্চ ২০১১ ০১:০২465023
  • একটু দ্বিধা নিয়ে লিখছি। পছন্দ না হলে আমার বক্তব্য খন্ডন করুন কিন্তু ব্যক্তিগতে স্তরে নিয়ে যাবেন না।
    আমি এই লেখাটি লিখছি আমার নিজস্ব টাটা স্টিলে ৮ বৎসর মেন্টেনেন্সে কাজ করার অভিঞ্জতা থেকে। আর আমার স্ত্রীও ঐ একই জায়গায় প্ল্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার হিসাবে কাজ করেছেন'৯০ এর দশকের শুরুর থেকে দশকের শেষ অবধি।
    ১) শুরুতে প্ল্যান্টে মেয়েদের বাথরুম ছিলনা। দরকারে ৬ কিমি দুরে জেনেরাল অফিসে যেতে হত।
    ২) আমাদের হেলমেট বা সেফটি স্যু কোনটাই মেয়েদের জন্য আলাদা হত না কিন্ত ব্যবহার must বলে এই নিয়ে আলোচনা হলেও বিশেষ অসুবিধার কথা শুনিনি।
    ৩) ম্যাটারনিটি লিভ অত:ন্ত রেস্ট্রিকটিভ ছিল যার জন্য আমার কন্যা হওয়ার 1.5 মাসের মধ্যেই আমার স্ত্রীকে কাজে যোগদান করতে হয়।
    তবে এই কাজগুলি এতদিন পুরুষেরা করে এসেছেন বলেই কিছু কিছু বৈষম্য ছিল। কিন্তু আমি মনে করিনা যে এগুলি সব পুরুষতান্ত্রিক সমাজের সৃষ্ট বৈষম্য। গত দু-দশকে অনেক পরিবর্তন হয়েছে যা মহিলাদের অনেক সমানিধাকার দিয়েছে।
    বরং আমার মনে হয় যে আমাদের বর্তমান পেশায় বরং আমার স্ত্রী বেশী বঞ্চিত। সংসারের জন্য তিনি কাজে ট্রাভেল করেন না বলে তাকে পদন্নতিতে discremination এর সম্মুখীন হতে হয়েছে।
    তবে আমি মনে করি এর মধ্যে নারীবিদ্বষের চেয়ে অর্থনৈতিক কারণ বেশী organization এর। কারণ তারা একই ক্যাটাগরীর একজন পুরুষ কর্মচারীর থেকে বেশী ফ্লেক্সিবিলিট পান
  • tatin | 59.98.194.30 | ১২ মার্চ ২০১১ ০১:০৮465024
  • ব্যাংদি, তার মানে কিছুটা অ্যাডভেঞ্চারের মতন চলে গেছিলে? সেটা ৬ মাসে মিটে গ্যালো না আরও অনেক দিন চলল?
    আমার শ্রাবণীদির লেখা পড়ে মনে হল উনি বছরেরে পর বছর এই কাজ করছেন- সৌমিকের লেখা পড়েও মনে হয়েছে- সেও একভাবে বেশ চাপ নিয়ে এই কাজটা করেছে---

    এইভাবে বছরের পর বছর চালিয়ে যাওয়াটা ভীষণ অদ্ভুত লাগে... অবশ্য একটা ফেসএ হয়ত অভ্যেস হয়ে যায়
  • byaang | 122.172.20.145 | ১২ মার্চ ২০১১ ০১:০৯465025
  • এবার আসি আপাতদৃষ্টিতে যা কিছু ডিস্ক্রিমিনেশন মনে হচ্ছে, সেই সবই কি সত্যিই ডিস্ক্রিমিনেশন!
    একটা মজার গল্প বলি। কোলকাতার একটা বিখ্যাত কোম্পানিতে (আইটি কোং না) এক ডিপার্টমেন্টে লোক নেওয়া হচ্ছে। প্রথমে লিখিত পরীক্ষা, তারপরে তিন দফায় ইন্টারভিউ। অত্যন্ত পুরনো কোম্পানি, যারা লোক নিচ্ছেন, তারাও সেকেলে মানুষ। লিখিত পরীক্ষায় প্রথম হল একটি মেয়ে। তার তিন দফায় ইন্টারভিউ হল, কোথাও ভুল ধরার উপায় নেই। এই মেয়েটিকে এবার নিতেই হবে। মেয়েটির ব্যবহার ইত্যাদিতে বেশ কিছু ইন্টারভিউয়ারের একটু মায়াই পড়ে গেছে মেয়েটির উপর। মেয়েটিকে জানানো হল কাজে যোগ দেওয়ার চিঠি বাড়িতে পৌঁছে যাবে। মেয়েটা বেশ খুশি খুশি মনে বাড়ি ফিরছে। দরজায় বেল দেওয়া মাত্রই মেয়েটির মা চেঁচাতে চেঁচাতে দরজা খুললেন - এই মেয়ের জন্য কোথাও মুখ দেখনোর উপায় নেই, লোকে বাড়িতে ফোন করে শুদ্ধু অপমান করা শুরু করে দিয়েছে ইত্যাদি। মেয়েটি তো হাঁ। জানা গেল, যাঁরা ইন্টারভিউ নিয়েছিলেন তাদেরই একজন মেয়েটির বাড়িতে ফোন করে জানতে চেয়েছেন - ও তো এতো রোগা! ও ঠিক করে কাজ করতে পারবে তো? এই কাজে খুব খাটুনি, ও এতো রোগা কেন? ওর কোনো অসুখ নেই তো?

    মেয়েটি কাজে যোগ দিয়েছিলো বহু বছর সেখানে কাজও করেছিলো, কিন্তু মেয়েটি মনে করতো ওর জায়গায় যদি কোনো রোগা ছেলে থাকতো, মোটেই তার বাড়িতে ফোন করে এইসব কথা বলা হত না, বা মনে এই চিন্তাটা আসতো ই না যে ছেলেটি কাজটা করতে পারবে কিনা। শুধু মেয়ে বলেই এরকম ব্যবহার করা হয়েছিলো। মেয়েটির একবারও মনে হয় নি যে ওনারা সত্যিই মেয়েটির জন্য কনসার্ন্ড ছিলেন বলে ফোন করেছিলেন। অথচ সত্যি কিন্তু সেটাই ছিল।
  • byaang | 122.172.20.145 | ১২ মার্চ ২০১১ ০১:১১465026
  • না রে তাতিন, আমি বাবা গো, মা গো করতে করতে আড়াইমাসের মাথায় ফিরে এসেছিলাম।
  • aka | 168.26.215.13 | ১২ মার্চ ২০১১ ০১:১৪465027
  • ওহে ব্যাঙ এই জাতীয় মানসিকতা এত বহুদিনের লালিত যে এটাকে ডিসক্রিমিনেশন বলে ভাবাই যায় না। মায়েরা যখন বলে আমার ছেলে হাত পুড়িয়ে রান্না করবে না সেটা কি ডিসক্রিমেনেশন থেকে বলে না ছেলের প্রতি ওভার কনসার্ণ থেকে বলে? কনসার্ন যাইহোক না কেন যার প্রতি হল তার দিক থেকে এটা ডিসক্রিমিনেশন। অনেকেই কনসার্ন, ভালোবাসা ইত্যাদির ফাজিনেসে আটকে স্বেচ্ছায় ডিসক্রিমিনেটেড হয়। কে কি ভেবে কি করল সেটা বড় কথা নয়, যার প্রতি করল তার দিক থেকে ভাবতে হবে।
  • byaang | 122.172.20.145 | ১২ মার্চ ২০১১ ০১:১৫465028
  • আমি ওখানে যাওয়ার আগে আরেক বস আমাকে ডেকে সাবধান করেছিলেন - ওখানে কাজের ক্ষেত্রে কী কী অসুবিধে হতে পারে। আমি ভাবছিলাম - এর ইচ্ছে নেই আমি ওখানে গিয়ে কাজ করি,ইচ্ছে করে আগে থেকে ভয় দেখাচ্ছে। কোনো ছেলে যেতে চাইলে তাকে এগুলো বলে তো নিরস্ত করতে পারতো না! অথচ ঐখানে পৌঁছানোর পরে প্রথম দিনেই কাজ করতে গিয়ে যা হাল হয়েছিলো আমার! কী করে আড়াই মাস টিঁকে গেছিলাম, তাই এখন ভাবি।
  • byaang | 122.172.20.145 | ১২ মার্চ ২০১১ ০১:১৬465029
  • তার দিক থেকে ভেবে সেই তো কথাগুলো বললো রে আকা।
  • bb | 117.195.161.129 | ১২ মার্চ ২০১১ ০১:২১465030
  • ব্যাঙদেবী আপনাকে ক। এইটাই সত্যি, সব সময় সবাই খালি নারীবিদ্বেষ থেকে এগুলি করেনা।
    এটা ঐ সংখ্যাগুরু আর সংখ্যালঘুর মত ব্যাপার। আইনগুলি গুরুদের পক্ষে, কিন্ত তাই জন্য সব বৈষম্যই ইচ্ছাকৃত বা লঘুদের টাইট দেবার জন্য বানান হয়েছে তাও সত্য নয়।
  • byaang | 122.172.20.145 | ১২ মার্চ ২০১১ ০১:২২465031
  • বম্বের ঐ টায়ার কোম্পানিতে আমি যাকে রিপোর্ট করতুম, তিনি ছিলেন একটি আদ্যোপান্ত নারীবিদ্বেষী। মানে ঐরকম পাজি লোক খুব কম হয়, তিনি মেয়েদের ফিজিক্যালি আঘাত করতেন। আমার নিজের চোখে দেখা ওনার সেক্রেটারির মুখ টিপ করে বক্স ফাইল ছুঁড়ে মারছেন। কিন্তু ঐ যে আকা বললো না যাদের কোনো উপায় নেই, তারা কী করবে! সেক্রেটারি মেয়েটির এত সাহস ছিল না যে বসের নামে কমপ্লেইন করে,। আর করবেই বা কার কাছে! ভিপি এইচ আরের নামে কার কাছে নালিশ জানানো যায়! জানালেই তো চাকরিটি যাবে, ঐ বয়সে নতুন চাকরি যোগাড় করাও খুব শক্ত ছিল তখনকার দিনে।
  • aka | 168.26.215.13 | ১২ মার্চ ২০১১ ০১:২৫465032
  • কি মুশকিল অনেক মেয়েই মনে করে বাবা মা ভালোবাসে বলে পণ দেয়। তাহলে কি পণ দেওয়া ঠিক হয়ে গেল। খুব সহজ কথা একটু ওপর থেকে দ্যাখ, যদি সেই মেয়েটির জায়গায় একটি পুরুষও একই ব্যবহার পায় তাহলে ডিসক্রিমিনেশন নয়, যদি না পায় তাহলে ডিসক্রিমিনেশন। তার অন্তর্নহিত কারণ ভালোবাসাই হোক আর কনসার্নই হোক। মেয়েটি কিভাবে নেবে সেটা তার ব্যপার কি আদতে এটা ডিসক্রিমিনেশন।
  • byaang | 122.172.20.145 | ১২ মার্চ ২০১১ ০১:৩১465034
  • আবার দিল্লিতে অন্য এক কোম্পানিতে কাজ করতুম, সেখানে দুটি ছেলে ছিল, যারা আমাকে রিপোর্ট করতো, অথচ, ইচ্ছে করে মেয়ে দেখলেই (আমাকে শুদ্ধু) তারা এমন সব ভাষায় কথা বলতো বা এমন আচরণ করতো যেগুলো মেনে নেওয়া মাঝে মাঝে খুব চাপের হত আমাদের মেয়েদের পক্ষে। আমরা বেশ কয়েকবার ছেলেটির নামে নালিশও জানিয়েছিলুম। কিন্তু কিছুইই লাভ হয় নি, কারণ ছেলেটি প্রতিবারই যথেষ্ট প্রমাণ, ঘটনা, সাক্ষী এইসব দেখিয়ে প্রমাণ করে দিত, ছেলেটি সবার সঙ্গেইই এই ধরণের ব্যবহার করে থাকে। আর তখন হ্যারাসমেন্ট সংক্রান্তা আইনগুলো-ও ছিল না। এখন বহু বছর বাদে যখন ওদের কথা ভেবে দেখি, দেখি য সত্যিই ওরা সবার সঙ্গেই এইভাবেই কথা বলতো, অথচ তখন কিন্তু ওদের অত্যচারে চোখে জল ফেলতাম।
  • til | 220.253.71.144 | ১২ মার্চ ২০১১ ০৫:৫৯465035
  • ছেলে মেয়েদের মধ্যে বৈষম্য প্রসঙ্গে।
    আমি যেখানে গোলামি করি, প্রপার্টিস অ্যান্ড সার্ভিসেস এ একজন মহিলা কাজ করতেন, আমরা দাঁড়িয়ে আছি তিনি অম্লান বদনে ও অক্লেশে ভারী ভারী বুক কেস আলমারি শিফট করতেন (অবশ্য প্রপার গ্যাজেট সহকারে)। অন্য এম্‌প্‌লয়ীদের হাত দেয়া মানা OH &S এর নিয়ম মেনে। (Orgn. health &safety)
    অনেক মুভারস কোং এ মেয়েরা কাজ করে হামেশাই। মেয়ে বাস ড্রাইভার তো জলভাত। মেয়ে ইলেক্ট্রিশিয়ান, হাউজ পেন্টার ও।
  • santanu | 82.112.6.2 | ১২ মার্চ ২০১১ ০৮:০১465036
  • সেফটি সু টা নিয়ে বাজে জলঘোলা হচ্ছে। প্রথমে লেখাটা পরে আমার ও মনে হয়েছিল, মেয়েদের সেফটি সু টা কি রে বাবা!
    তারপর তো শ্রাবণী পরিষ্কার লিখে দিল, ও সাধারন সেফটি সু র কথাই বলেছিল, কিন্তু ছোটো সাইজের। (মানে কোনো ছোটোখাটো পায়ের সাইজের ছেলে গেলে এক ই রকম অসুবিধায় পরতো, দু সাইজ বড়ো সু পরে ধপাস ধপাস করে ঘুরে বেড়াতে হতো)
    তবে এটাও ঠিক, প্ল্যান্ট বা ফিল্ডে, ঐ মাঝের তিন টে সাইজের সেফটি সু প্রচুর কিনে রাখা থাকে। খুব বড়ো বা খুব ছোটো সাইজের টা রাখা থাকে না। এবার কোনো বড়ো বা ছোটো পা ওলা বিগবস এলো তো - আসার খবরেই ঐ জুতো এসে যায়। কোনো ফ্রেসার এলো (ছেলে বা মেয়ে) - তাকে বলা হয়, 'কদিন চালিয়ে নাও, দেখছি'।
  • tatin | 59.98.192.18 | ১২ মার্চ ২০১১ ০৮:২৪465037
  • ভাগ্যিস প্ল্যান্টে যাই নি
  • Update | 72.83.77.254 | ১২ মার্চ ২০১১ ০৯:৩৫465038
  • Name:pinakiMail:Country:

    IPAddress:95.109.7.4Date:12Mar2011 -- 01:41AM

    bb আর তাতিনের বক্তব্যকে জুড়ে নিয়ে বলছি:

    বাজার আর পুরুষতন্ত্র - এদুটোকে সবসময় খুব আলাদাও করা যায় না, আবার সবসময় এটা নেসেসারি নয় যে বাধ্যতামূলকভাবে একে অপরের স্বার্থ দেখে চলেছে। সম্পর্কটা কখনো একে অপরের পরিপূরক, কখোনো একে অপরের থেকে বিচ্ছিন্ন।

    এই প্রসঙ্গে bb যে উদাহরণটা দিলেন - আমার আবার সেটাই বাজার কিভাবে পুরুষতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে নিজের কাজে লাগায় প্রফিটেবিলিটির জন্য, আর তা করতে গিয়ে পুরুষতন্ত্রকে মজবুত করে - তার একটা ক্ল্যাসিক উদাহরণ বলে মনে হল। বিবি বল্লেন ওনার স্ত্রী-এর উন্নতি কোম্পানি কিভাবে আটকে রাখে - কারণ একজন ছেলের কাছ থেকে ফ্লেক্সিবিলিটি বেশী পাওয়া যায়, সাংসারিক কাজে তার বন্ধন কম বলে। কোম্পানির দৃষ্টিতে দেখলে - এটা এফিসিয়েন্সির লজিক। কিন্তু আর একধাপ এগিয়ে যদি প্রশ্ন করা যায় - কেন সাংসারিক কাজে বন্ধনটা পুরুষের তুলনায় নারীর বেশী? উত্তর আসবে - পুরুষতন্ত্র। অর্থাৎ কোম্পানি সরাসরি পুরুষতন্ত্রের যুক্তিতে চলল না। কিন্তু পুরুষতন্ত্রের একটা আউটকামকে নিজের প্রফিটেবিলিটির স্বার্থে কাজে লাগালো। আউটকামটাকে চ্যালেঞ্জ করল না। এবার এর পরিণতিটা সাধারণত: কি হবে? bb যে চাকরীর কথা এখানে বলেছেন, ওনার স্ত্রীর এই অভিজ্ঞতা আর যে শুনবে - সে ঐ চাকরীতে আর একটি মেয়েকে যেতে উৎসাহ দেবে কি? অর্থাৎ একটা সাইকেলের পরে ফলাফলটাই মেয়েদের ঐ কাজে যোগ না দেওয়ার একটা কারণে পরিণত হবে। চাকাটা এভাবেই ঘুরে চলবে।

    ________________________________________

    Name:byaangMail:Country:

    IPAddress:122.172.20.145Date:12Mar2011 -- 01:45AM

    আকা, কোলকাতার যে পুরনো কোম্পানিটার কথা বললাম। ওখানে মেয়েরা যদি সন্ধ্যার পর কাজ করতে চাইতো, অথবা রোব্বারে এসে কাজ করতে চাইতো, মেয়েদের একটা আলাদা পারমিশান নিয়ে আসতে হত রেস্পেক্টিভ ডিপার্টমেন্টের জিএম বা ডিরেক্টরদের থেকে।
    কী অনুমতি, কীসের জন্য এই অনুমতি লাগতো? না, সন্ধ্যার পরে কাজ করার ক্ষেত্রে মেয়েটির নানারকম সিকিউরিটিসংক্রান্ত সমস্যা হতে পারে, অথবা রোব্বার ফাঁকা অফিসেও একই ধরণের সমস্যা হতে পারে, তাই জন্য স্পেশ্যাল অনুমতি নিতে হত যে আমি স্বেচ্ছায় কাজ করছি, আমাকে এইসময় কাজ করার জন্য কেউ চাপ দেয় নি। তো আমি প্রায়ই সন্ধ্যার পরে অথবা রোব্বারে কাজ করতাম। আমার যাতে কোনো অসুবিধা না হয়, তাই জন্য রোব্বারে আমি কাজ করছি বলে এইচ আর ম্যানেজারকেও এসে বসে থাকতে হত আমার সুবিধা এবং সিকিউরিটির প্রতি নজর রাখতে। তখন কিন্তু আমার উল্টে মনে হত এই এইচ আর ম্যানেজারের প্রতি অন্যায় করা হচ্ছে এ ছেলে বলে। এ ছেলে বলে শুধুমাত্র একে রোব্বারে আসতে হচ্ছে আমাকে পাহারা দিতে। কোনো মেয়ে এইচ আর ম্যানেজার হলে তাকে রোব্বারে অন্য মেয়েকে পাহারা দিতে আসতে হত না।
    ________________________________________

    Name:pinakiMail:Country:

    IPAddress:95.109.7.4Date:12Mar2011 -- 02:19AM

    যা: শালা। মেয়ে হেইচার হলে তো সিকিওরিটির সমস্যাগুলো তার ক্ষেত্রেও একই ভাবে ভ্যালিড হত। তখন তোদের দুজনকে পাহারা দিতে দুটো ছেলে হেইচারকে পাঠাতে হত। :-)
    ________________________________________

    Name:byaangMail:Country:

    IPAddress:122.172.20.145Date:12Mar2011 -- 02:22AM

    সেটাই তো!
    এবারে তাহলে বল, এটা কার প্রতি ডিস্ক্রিমিনেশন?
    ________________________________________

    Name:rimiMail:Country:

    IPAddress:74.93.112.49Date:12Mar2011 -- 02:29AM

    এটা সবার প্রতিই ডিস্ক্রিমিনেশন। প্রফেশনাল পাহারাদার রেখে যথাযথ সিকিউরিটির ব্যবস্থা করলেই তো ল্যাঠা চোকে।
    ________________________________________

    Name:pinakiMail:Country:

    IPAddress:95.109.7.4Date:12Mar2011 -- 02:30AM

    কিছু করার নেই গুরু। মেয়েদের জন্য হস্টাইল একটা কল - সেটা ছেলেরাই বানিয়েছে। আজ সেই কলটাকে একই রেখে একটা মেয়ের থেকে সার্ভিস চাইলে কিছু ছেলের একটু গাঁড় ফাটবে। সেটুকু প্রায়শ্চিত্ত বলে মেনে নিতে হবে। তবে কোম্পানি নিয়মের বাইরে গিয়ে ঐ হেইচার ছেলেটাকে বেগার খাটিয়ে থাকলে সেটা অন্য ইস্যু। আদারওয়াইজ - এটা কোম্পানির দায়।
    ________________________________________

    Name:BhaswatiRayMail:[email protected]Country:USA

    IPAddress:143.112.144.129Date:12Mar2011 -- 03:15AM

    শ্যামাসুন্দরীর ডায়েরি-র লেখিক শতরূপা বসুরায়ের সঙ্গে যোগাযোগ করতে চাই অবিলম্বে। তাঁর ঠিকানা ফোন নম্বর ইমেল জানাবেন?
    ________________________________________

    Name:BhaswatiRayMail:[email protected]Country:USA

    IPAddress:143.112.144.129Date:12Mar2011 -- 03:31AM

    শ্যামাসুন্দরীর ডায়েরি-র লেখিকা শতরূপা বসুরায়ের সঙ্গে যোগাযোগ করতে চাই অবিলম্বে। তাঁর ঠিকানা ফোন নম্বর ইমেল যদি কেউ জানান দ করে, খুব উপকৃত হব।
  • bb | 117.195.180.183 | ১২ মার্চ ২০১১ ১১:০৫465039
  • @Pinaki আপনার বক্তব্য সঠিক। আমার সংযোজন এই সবের মধ্যেই কাজ করে আজ আমার স্ত্রী big 4 এর এক মোটামুটি উচ্চপদে কাজ করে। ওর টিমে এখন ১৫জনের মধেয় ১২টিই ছেলে।
    আবার এই Travel related ফ্লেক্সিবিলিটি না থাকায় ছেলেদেরও একই রকম মুশকিল হয়। এটা অন্তত: মহিলাজনিত কোন discremination নয়।
    আবার উচ্চলেভেলে একাধিক মহিলা পার্টনার ও আছেন।
    সময়ের সাথে নিয়ম বদ্‌লায়। আমার নিজের টিমে অন্তত: ৩জন এই মূহুর্তে মাতৃত্বের জন্য ছুটিতে আছেন। আগে এদের বাৎসরিক এপ্রায়জালে এর জন্য মুশকিল হত। আমরা উদ্যোগ নিয়ে এর জন্য আলাদা নিয়ম করিয়েছি।
    আমার বক্তব্য সবক্ষেত্রেই মহিলাবিদ্বেষ কাজ করে না।
    আর আমি অন্তত: তিন বছর মহিলা বসের নিচে কাজ করেছি অতি আনন্দে। আমি মনে করি মহিলারা অনেক ভাল ম্যানেজার হয়ে থাকেন। মাল্টিটাস্কিং তাদের সহজাত কারণ তারা একাধারে মা, স্ত্রী, বাড়ীর বৌ ইত্যাদি রোল দক্ষ হাতে সামলান।
  • dukhe | 117.194.234.109 | ১২ মার্চ ২০১১ ১২:১৮465040
  • চচ্চড়ি আর বিরিয়ানির মধ্যে কে এগিয়ে ? খুব সহজ । একটা কলিভাটে দুটৈ রাখুন । তারপর চণ্ডালদের চয়েস দিন । যেদিকে কম লোক এগোবেন, সেটা ৫, অন্যটা ৯৫ । বা তার বিরুদ্ধে ডিসক্রিমিনেশন হল - তাও বলা যেতে পারে ।
  • pi | 72.83.77.254 | ১২ মার্চ ২০১১ ১২:৫৭465041
  • দুখেদা, :)
    কিন্তু ঝড় কই ?

    পিনাকীদা,
    'কেন সাংসারিক কাজে বন্ধনটা পুরুষের তুলনায় নারীর বেশী? উত্তর আসবে - পুরুষতন্ত্র'

    উত্তরটা কে দিলো ? আর একটাই উত্তর হয় কি ?

    এই বন্ধনটা যদি কোন নারীর স্বেচ্ছায় চয়েস হয় , তখন ? তখন কি নারীর এই ভাবনার মধ্যে পুরুষতন্ত্রিক মানসিকতা খোঁজা হবে বা পুরুষতন্ত্র দিয়ে কণ্ডিশনড বলা হবে ?

    তার মানে নারীর নিজস্ব কোনো ভাবনা, ইচ্ছা ( যা কিনা নারীবাদীদের চোখে অ-প্রগতিশীল মনে হতে পারে :)) থাকতেই পারে না ? এই যুক্তিটাকে বরং আমার বেশ পুরুষতান্ত্রিক লাগছে :)
  • pi | 72.83.77.254 | ১২ মার্চ ২০১১ ১৩:২০465042
  • শ্রাবাণীদি, তোমার লেখার এই অংশটা নিয়ে একটু প্রশ্ন আছে।

    "কিছু মনে কোরোনা, তুমি বাঙালী বলেই বলছি। এসব জায়গা কোনো ভদ্র মেয়েদের কাজের উপযুক্ত নয়। মেয়েদের পক্ষে ঐ ইস্কুল বা কলেজে কাজ করাই ঠিক আছে। তোমার বাড়ির লোকই বা কী ধরণের, মেয়েকে এরকম একটা চাকরি করতে পাঠিয়েছে। তা আজকাল কম্পিউটার টম্পিউটার কম্পানি খুলছে তো কলকাতা দিল্লী বম্বেতে শুনি। তুমি তো সেসব জায়গায় চাকরি খুঁজলেও পারতে।"
    স্থান : পশ্চিমবঙ্গে স্থিত একটি সুপার থার্মাল পাওয়ার প্ল্যান্ট।
    কাল: উপরোক্ত ঘটনার একবছর পর।
    পাত্র: ট্রেনিং শেষে জয়েন করতে আসা উল্লিখিত দুটি মেয়ে ইঞ্জিনিয়ারের একটি।
    যে লোকটি এরকম সুমধুর সম্ভাষণে প্রথম দিন মেয়েটিকে স্বাগত জানাচ্ছিলেন তিনি ঐ প্রজেক্টের মেন্টেনান্স বিভাগের প্রধান। মেয়েটি এরকম অভ্যর্থনায় নির্বাক, প্রথম কাজ শুরু করার আগে বিভাগীয় প্রধানের এধরণের উৎসাহ প্রদানের বহরে মনে একরাশ দ্বিধাদ্বন্দ্ব। তবু মরিয়া হয়ে জানায় যে তার ইচ্ছা এরকম জায়গায় কাজ করা, পড়াতে তার ভালো লাগেনা। প্রচুর বিরক্তিতে ভদ্রলোক খুঁজে পেতে একটি অদরকারী বিভাগে মেয়েটিকে পাঠালেন মুখ দিয়ে অনর্গল বিরক্তিসূচক নানা শব্দ বার করতে করতে।"

    এক্ষেত্রে ওনার এই আচরণের কারণ তোমার কী বলে মনে হয়েছে ? পুরুষতান্ত্রিক মানসিকতা ? এসব জায়াগা ভদ্র মেয়েদের কাজ করার উপযুক্ত নয় বলে জানিয়ে উনি কি কনসার্ন ই প্রকাশ করেননি ? নাকি, কনসার্ন টাকেই পিতৃতন্ত্রের বহি:প্রকাশ বলবে? সেক্ষেত্রে একটা কূট প্রশ্ন উঠতে পারে। উনি তো মনে হয় মেয়েদের নিরাপত্তার দিকে ইঙ্গিত করেছেন । সেটা বিঘ্নিত হবার আশঙ্কা করছেন পুরুষদের কু-আচরণজআত সম্ভাবনার কথা মাথায় রেখেই। অর্থাত পুরুষে এরকম আচরণ করতে পারে তা উনি স্বীকার করে নিচ্ছেন আর সেটা ওনার কাছে অবাঞ্ছনীয় ও। এটা কি তাইলে সেমসাইড করা পুরুষতন্ত্র ?
    তবে এটাই য়দি ওনার কাছে ইস্যু হয়ে থাকে, তবে তো ওনার বিব্রত ও চিন্তিত হবার কথা। 'বিরক্ত' কেন ?

  • kc | 89.203.49.18 | ১২ মার্চ ২০১১ ১৩:২১465043
  • লাস্ট চার লাইনে পাইকে 'ক্ক য়ে ক্ক'।
  • kc | 89.203.49.18 | ১২ মার্চ ২০১১ ১৩:২২465045
  • পাইয়ের ১২:৫৭ র পোস্টে প্রেক্ষিতে ক্ক
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। না ঘাবড়ে মতামত দিন