এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • নটবর : একটি গেঁয়ো গল্প

    achintyarup ray
    অন্যান্য | ০৫ ডিসেম্বর ২০১০ | ১০৯১৫ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • kumudini | 115.240.35.134 | ১৯ ডিসেম্বর ২০১০ ০৮:১৬467413
  • অচিন্ত্যরূপ,ধন্যবাদ।
    খুব মনকাড়া লেখা আপনার,ছোট্ট ছোট্ট সবুজ গাছ দিয়ে সাজানো একটা বাগানের মত।
    হাওয়াখানাটা থাকলে ভাটদের মিটিনের ভাল জায়গা হতে পারতো।আর এক্টা কথা-নটবরের তখনো বিয়ে হয়নি মানে কী?এখন সে বিবাহিত নাকি?
  • Nina | 68.84.239.41 | ১৯ ডিসেম্বর ২০১০ ০৯:০৪467414
  • এই জন্যই বলে ভাল জিনিষ বড্ড তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে যায়! ও অচিনভায়া, রোব্বারে এট্টু লেখার সময় বেশি হবে তো??!!
  • Tim | 173.163.204.9 | ১৯ ডিসেম্বর ২০১০ ০৯:২৯467415
  • কেউ ভালো করে পড়াশুনো করেনা। নটবরের বউ সকাল থেকে হাজারটা কাজ করছে, তাই বেচারা চা খেতে বাইরে যায়... অচিন্তিদা তো লিখেইছে।

    দারুন হচ্ছে লেখাটা। অচিন্ত্যদার লেখার স্টাইলে স্বর্গত শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়ের হালকা ছোঁয়া আছে। নাজুক।
  • kumudini | 115.240.35.134 | ১৯ ডিসেম্বর ২০১০ ০৯:৩০467416
  • অচিনের লেপ কেড়েনিয়ে ঠান্ডা জল ঢেলে দিলুম।উঠে লিখতে বসুন।
  • Nina | 68.84.239.41 | ১৯ ডিসেম্বর ২০১০ ১০:৩০467417
  • ও কুমু, অচিন কি আর্শোলা :-))
  • achintyarup | 121.241.214.34 | ১৯ ডিসেম্বর ২০১০ ২৩:২২467418
  • :-)
  • kumudini | 122.162.176.47 | ২০ ডিসেম্বর ২০১০ ০৯:২৮467419
  • হিয়েস,ইশকুলে পড়া মেয়েও আছে,সরি।

    অচিন্দা,একটা ভাল কথা বলার ছিল।রোজ ঐ আপিস থেকে ফিরে চউখেমুখে জল দ্যান,তাপ্পর স্কিপিং করেন-একশো থেকে শুরু করেন।
    আরও তিন ইনচি লম্বাও হইবেন,আর ঘুম কাইট্যা গেলে নটবর লিখতেও পার্বেন।
  • kumu | 122.162.176.47 | ২০ ডিসেম্বর ২০১০ ০৯:৩২467420
  • এইসব আইডিয়া অন্য জায়্‌গায় দিলে,আজ আমার টাকার বালিশ,ল্যাপ,তোশক-সমস্তই থাগ্‌ত।
  • Samik | 155.136.80.174 | ২০ ডিসেম্বর ২০১০ ১০:২১467421
  • অচিন্ত্যরূপকে আমার তরফে একটা গোটা দিনের জন্য করিম্‌সে ভরপেট। সঙ্গে একটা সোনার কলম।

    ফাটাফাটি। উত্তাল। অসাধারণ।

    (এই লেখাটা পড়ে "একঘর' টাইপের ফক্কুড়ি করতে মন চাইল না)
  • Nina | 67.133.199.254 | ২১ ডিসেম্বর ২০১০ ০৩:৩৬467423
  • সারাদিনের কাজের শেষে বাড়ি যাবার আগে, একটিবার অনেক আশা নিয়ে নটবরের খবর নিতে এসে দেখি----ইক্কিরে! নটো হাওয়া!
    তোল তোল টইরে ডুবতে দেওয়া চলবেনি , ও ভাই অচিন এট্টুস হাতটা চালাও ----আমাদের আর কত বসিয়ে রাখবে?? নটটই ডোবাইওনা পিলিজ!
  • Nina | 67.133.199.254 | ২১ ডিসেম্বর ২০১০ ২১:১৪467424
  • জনতাকে অনুরোধ নটবরকে ডুবতে দিওনা--অচিন্ত্যকে নটবরাবার কি উপায়---বন্ধু-পাখি কি একটু হেল্পাবেন?
  • achintyarup | 59.93.242.197 | ২২ ডিসেম্বর ২০১০ ০৬:২৪467425
  • পঞ্চায়েতে আর যাওয়া হয়নি তখনকার মত। ছোট দোকানঘরটুকুর মধ্যেই বাড়বাড়ন্ত ব্যবসা চালিয়ে নিচ্ছিল এক রকম করে। একটু দূরেই ছিল ভৃগুর মুদির দোকান। তার বাবা সত্য মোড়লের অনেক দিনের সুদের কারবার। মাঝে মাঝে ছেলের দোকানেও এসে বসে। ঐ সুদের টাকাতেই তো করা দোকানটা। বেশ ভালই চলত ভৃগুর ব্যবসা তখন। এ পাড়ায় সেই সময় একটাই এই রকমের দোকান। কেরোসিনের লাইসেন্সও ছেলেকে করিয়ে দিয়েছে সত্য মোড়ল। তা ছাড় খুচরো চাল-ডাল-নুন, এটা-ওটা মশলাপাতি, বিস্কুট-ল্যাবেঞ্চুস। সকাল-বিকেল ভিড় লেগেই থাকত ভৃগুর দোকানে। "ও দোকানি, দয় নয়া পইসার বিস্কুট দাও না,' কিম্বা "চার আনার সোডামাটি দাও না ভিগুদা, মা পরে এসে পইসা দে যাবেখনে' -- এ রকম চলত প্রায় সব সময়। দম ফেলার খুব একটা সুযোগই হত না ভৃগুর। ছেলেকে সাহায্য করতেই তাই সত্য মোড়ল এসে বসত দোকানে মাঝে মধ্যে।

    তো, সেই সত্যবুড়ো এসে একদিন ধরল নটবরকে। "বলি ও নট, এইটুক দোকানে আর কদ্দিন ব্যবসা চালাবি? ঘরটা একটু বাড়া।' ধুতি-শার্ট পরা সত্য মোড়লের মাথা-জোড়া টাক, চওড়া কপালে তিলক কাটা। নাকি বোষ্টম। রাস্তা দিয়ে চলতে চলতে গাছের পাতার নড়াচড়ায় হরির নাম শুনতে পায়। সুদে কিন্তু কাউকে ছাড় দেয় না একটি পয়সাও। নট বলেছিল, "দোকান এখন বাড়ানোর পয়সা নেই জ্যাঠামশাই। পরে কখনো পয়সা হলে বড় করে নেবখন।' কিন্তু মোড়লের পো-ও ছাড়ার পাত্তর নয়। "আরে, পয়সার জন্যে তোর চিন্তা? আমি আছি কি করতে? যত তোর টাকা লাগে বলিস আমাকে, ব্যবস্তা হয়ে যাবে।'

    কিন্তু ও ফাঁদে নটবরকে পা দেওয়ানো যায়নি। ব্যাঙ্কের লোন নিতেই ওর ভয়, আর ও যাবে সত্য মোড়লের কাছ থেকে সুদে টাকা নিতে! তবে বাপের বয়সী লোকের মুখের ওপর সেদিন না-ও বলেনি নটবর। বলেছিল, "যদি দরকার হয় কখনো, নিশ্চয়ই জানাব আপনাকে।'

    জানাতে হয়নি শেষ পর্যন্ত। এর কিছুদিন পরেই দেহ রেখেছিল সত্য মোড়ল। খোল-কর্তাল নিয়ে সংকীর্তনের দল তাকে নিয়ে গিয়েছিল বুড়িপুকুরের শ্মশানে। কয়েকদিন বন্ধ ছিল ভৃগুর দোকান।

    "এই চা নাও নটদা।' ধোঁয়া-ওঠা গেলাস হাতে ঝুপড়ি থেকে বেরিয়ে এল শশী। "একটা বিস্কুট খাবে নাকি? খাস্তা লেড়ো বিস্কুট আছে।'

    "দাও একটা, খাই।'

    চা-বিস্কুট খেয়ে দাম মিটিয়ে উঠে পড়ল নটবর। আস্তে আস্তে এগোল দোকানের দিকে।
  • Nina | 68.84.239.41 | ২২ ডিসেম্বর ২০১০ ০৬:৫৩467426
  • আমিও এট্টা গপ্প লিখি----একটা না বিরাট বড় ধানের গোলা ছেল। সেই গোলায় একটা ছোট্ট ফুটো হল একদিন কেমন করে যেন। ওম্মা আবার সেই ছোট্ট ফুটোটা একটা ছোট্ট পাখী দেখতে পেয়ে গেল। কি তার আনন্দ। ফুর ফুর করে নেচে, টুরুটুরু করে গেয়ে তার কি আহ্লাদ!আর তাকে দূরে গিয়ে খাবারের খোঁজ করতে হবেনা। ঐ দূরে নদীর ধারে গাছ আর তাতেই তো ওর বাসা--পাখী ছোট্ট ফুটো দিয়ে একটা ধানের দানা তোলে, সোঁয়াসোঁও করতে করতে সেই নদীর ধারে গাছের ওপর নিজের আসে দানাটা রাখে আর উড়ে চলে ধানের গোলার দিকে, পরের দানাটা আনবে বলে----

    পরের অংশ ---পাখীটা আগে সব গোলাটা খালি করুক তাপ্পর কি হল দেখি---
  • Samik | 155.136.80.174 | ২২ ডিসেম্বর ২০১০ ০৯:৩৯467427
  • আবার অতি অল্প হইল ...
  • Nina | 68.84.239.41 | ২২ ডিসেম্বর ২০১০ ১১:০৫467429
  • আমার গপ্পটা অচিন্তর লেখার ইসটাইল থে্‌ক ইন্সপায়ারড -----শুরু হয় কিন্তু ব্যাস তাপ্পর একেবারে কচ্ছপকেও স্পিডি গনজালিস করে দেয়া স্পিডে এগোয়
  • aishik | 115.248.152.33 | ২২ ডিসেম্বর ২০১০ ১১:০৫467428
  • অচিন্ত্য দা, এত কম হলে পড়ে শান্তি হয় না। আরো চাই, সেই ছোটোবেলায় আনন্দমেলায় ধারাবাহিক উপন্যাস পড়তে এরোকোম হত।

    kumudini di, আমি ভালো আছি, আপনি কেমন আছেন? আসলে আমার ঠিক সময় করে উত্তর দেওয়া হয়ে ওঠে না। প্রচুর ল্যাদ :)
  • Nina | 64.56.33.254 | ২৩ ডিসেম্বর ২০১০ ০১:৪২467430
  • নিশিপদ্মর গানটা কি যেন
    না না না আজ রাতে আর যাত্রা শুনতে যাবনা--
    আর সেই উত্তমকুমারের গলায়
    ' বুঝলে নটবর তুমিও যাবেনা, আমিও যাবনা"
    টইটাকে তোলার জন্য এত্ত কথা!
  • hu | 12.34.246.72 | ২৩ ডিসেম্বর ২০১০ ০২:৪৪467431
  • এই স্টাইলটা এত ভালো লাগে! লোকের তাগাদায় কান দেবেন না অচিনদা। আপনি নিজের মত লিখে যান।
  • Nina | 64.56.33.254 | ২৩ ডিসেম্বর ২০১০ ০৩:২৫467432
  • পরমহংসদেব বলেই দিয়েছেন লোক না পোক!
    হাত চালিয়ে দাদা;-))
  • achintyarup | 59.93.247.161 | ২৪ ডিসেম্বর ২০১০ ০৬:১১467434
  • শেষ পর্যন্ত বিক্রি করতেই হল হাওয়াখানা। দামটা অবশ্য একটু কমই পেয়েছিল। বারো হাজার। সেই বারো হাজার দিয়ে দোকানঘর মনের মত করে সাজাল নটবর। যন্ত্রপাতি কিনল কিছু -- একটা বড় শো কেস, কাজ করার জন্য বাতি-লাগানো একটা চওড়া টেবিল। টেবিলটা চওড়া না হলে বড্ড অসুবিধা। খুচরো পার্টস এদিকে ওদিকে পড়ে যায়, হারিয়ে যায়, খুঁজে বার করা যায় না আর।

    নতুন সাজানো দোকান নিয়ে সবে একটু গুছিয়ে বসেছে নটবর, এমন সময় এল প্রথম ধাক্কাটা। কাঁড়ারদের বড়ছেলে শিবু বাজারে একটা রেডিওর দোকান খুলে বসল। ছোটোখাটো ট্রানজিস্টার রেডিও বিক্রী হয় সেখানে, সারাইয়ের কাজও হয়। এ লাইনে এখন দু পয়সা আমদানি আছে বুঝে ছোকরা বাপের কাছ থেকে টাকা নিয়ে ব্যবসায় নেমে পড়েছে। পয়সার ওদের অভাব নেই। কলকাতায় তিন তিনটে মিষ্টির দোকান হৈ হৈ করে চলে। জমিজমাও প্রচুর। নটবরের অভিজ্ঞতা আর হাতযশের সঙ্গে পাল্লা দেওয়া ওর পক্ষে কঠিন, কিন্তু কিছু খদ্দের তো পাবে। আগেকার একচেটে ব্যবসা নটবরের আর রইল না।

    তার পর এই ক' বছরে আরও কয়েকটা রেডিও টিভির দোকান বসে গেল এ তল্লাটে। নটবরের কাছে রয়ে গেল পুরোনো কিছু ধরাবাঁধা কাস্টমার, আর নতুন ছুটকো ছাটকা দু-একজন। আগেকার সেই ঢাউস রেডিও সেটও লোকের বাড়ি থেকে উধাও হয়ে যাচ্ছে, আর নতুন সেটগুলির কতই বা দাম? সে সব সারাতেই বরং খরচ বেশি। লোকে একবার সারায়, দু বার সারায়, তারপর নতুন একটা কিনে নেয় ফ্যান্সি দেখে। ভাঙ্গাচোরা পুরোনো রেডিও পড়ে থাকে ঘরের কোণায়, মর্চে পড়ে যন্ত্রপাতিতে, ঝুল জমে। একদিন বিক্কিরি হয়ে যায় পুরোনো লোহালক্কড়ের সঙ্গে। আর, কেউ যদি কিনতে না চায় শেষ পর্যন্ত, তাহলে সে যন্তরের ঠাঁই হয় আস্তাকুঁড়ে।

    এই তো পরশু দিনের ঘটনা। নটবর ভোর ভোর উঠে দাঁতন হাতে হাঁটতে হাঁটতে বড়পুকুর বাঁধের কোণাটায় এসে দাঁড়িয়েছে। একটা বনতুলসীর ঝোপ আছে ওখানটায়। ঝাড়ালো একটা আকন্দগাছের পাশে। গোল প্যাটার্নের খসখসে পাতাগুলো ভিজে আছে শিশিরে। নরম সবুজ দুটো ডালের মাঝখানে ইঞ্চি তিনেক ডায়ামিটারের একখানা মাকড়শার জাল। মুখের কথায় নটবররা বলে ফাঁদি। এই সক্কালবেলায় খুদে খুদে শিশিরের দানা জমে সাদা হয়ে আছে পাতলা এক টুকরো মেঘের মত। একটু বাদেই রোদ উঠে গেলে শিশির শুকিয়ে ফাঁদিটা আর চোখেই পড়বে না প্রায়। বেশ লাগে নটবরের এই মাকড়শা-জালের ডিজাইন। সমকেন্দ্রিক কতগুলো লাইনকে প্যারালাল সুতোয় জুড়ে জুড়ে কেমন বানায় ঐটুকখানি একটা পোকা। হাঁ হয়ে যেতে হয় ভাল করে দেখলে। কাছ থেকে দেখার জন্য ঝোপটাকে হাত দিয়ে সরিয়ে একটু এগিয়ে গেল নটবর। ভেজা পাতা থেকে ছিটে ছিটে জল এসে পড়ল গায়ে পায়ে। তেজালো মিষ্টি একটা বুনো গন্ধ উঠল ডালপালা থেকে। নিচে কয়েকগুছি দুব্বোর পাশে নরম একদলা কেঁচোমাটি। প্যাঁচ খেয়ে জড়িয়ে থাকা মাটির নলের মত দেখতে খানিকটা। নটবরের প্লাস্টিকের চটির তলায় পড়ে চেপ্টে গেল দলাটা। প্যাঁচালো টিউবের আদল বদলে গিয়ে হয়ে গেল পাতলা একটা মাটির চটা, তার ওপর চটির তলাকার নক্সা। ঝোপটা আরেকটু সরাতেই হঠাৎ নটবর দেখল ডালপাতার আড়ালে বাক্স মত কিসের একটা কোণা বেরিয়ে রয়েছে। বাক্সটাকে বাইরে টেনে এনে এক নজর দেখতেই চিনতে পারল নটবর। ভূদেব পাণ্ডার রেডিও! কত সখের জিনিস ছিল এটা ভূদেবের। অনেকবার সারিয়ে দিয়েছে নটবর। ভূদেব গান গাইতে ভালবাসে। শুনতেও। নিজে গানটান লেখেও আবার। নটবরের মনে পড়ল প্রধানমন্ত্রী লাল বাহাদুর শাস্ত্রী যেবার মারা গেলেন বিদেশে গিয়ে, পরদিন খবরের কাগজ পড়েই মনের আবেগে একটা গান লিখে ফেলল ভূদেব। কথাগুলো-ও মনে পড়ে গেল ওর -- "সকালবেলায় উঠে দেখি শাস্ত্রীজী আর নাই।' তাতে সুর দিয়ে প্রায় সারাদিন ধরে গেয়ে গেল ভূদেব -- "নাই নাই নাই রে, শাস্ত্রীজী আর নাই।' নটবরের দোকানের প্রায় উল্টোদিকেই ভূদেবের বাড়ি। সে গানের ঠেলায় সেদিন নটবরের কাজকর্ম ডকে ওঠার উপক্রম। ভাগ্যিস পরদিনই ভূদেব একটু সামলে উঠেছিল শোকটা।
  • I | 14.99.16.16 | ২৪ ডিসেম্বর ২০১০ ০৮:০১467435
  • ওয়া: ওস্তাদ !
  • Samik | 155.136.80.174 | ২৪ ডিসেম্বর ২০১০ ০৯:২৫467436
  • পুউরো সেই স্বর্ণযুগ ফিরে এল মনে হচ্ছে। সোনায় সোনায় ভরে উঠছে টইপত্তর।
  • kumudini | 122.162.244.159 | ২৪ ডিসেম্বর ২০১০ ০৯:২৭467437
  • মন প্রাণ ভরে দেওয়া,লেখা।নিখিল ধরা যখন বঞ্চনা করে,তখন পড়ার মত লেখা।

    সোনার কলম হোক আপনার।
  • kumudini | 122.162.244.159 | ২৪ ডিসেম্বর ২০১০ ০৯:৩০467438
  • দেওয়া লেখা।
    মাঝে কমা হবে না।
  • aishik | 115.248.152.33 | ২৪ ডিসেম্বর ২০১০ ১১:১৬467439
  • ক্ষী কান্ড, এতো ভাল লেখা, কিন্তু এরকম অল্প হলে ভাল লাগে না। পরের গুলো খুউউউউউব তাড়তাড়ি চাই।
  • Bratin | 122.248.183.1 | ২৪ ডিসেম্বর ২০১০ ১২:২৬467440
  • খুব ভালো লাগছে অচিন্ত্য দা। ভারী সুন্দর লেখা।
  • Bratin | 122.248.183.1 | ২৪ ডিসেম্বর ২০১০ ১৫:৫১467441
  • ঠিক। যেমন আমি। সেরকম কিছু রাঁন্ধতে
    জানতাম না।কিন্তু একা একা ১১ মাসের বিদেশ বাসে কত কিছু শিখে গেলাম
  • ranjan roy | 122.168.23.185 | ২৪ ডিসেম্বর ২০১০ ১৮:২৭467442
  • আমার কেমন মনে হচ্ছে এটা ছোট গল্প নয়, চমৎকার একটা উপন্যাসের খসড়া হচ্ছে। অচিন্ত্য গুরু'র পাতায় একটা স্কেচ বানাচ্ছে। পাবলিক রেসপন্স দেখছে, তারপর আনন্দ পাবলিশার্স ছাপবে।
  • Nina | 68.84.239.41 | ২৪ ডিসেম্বর ২০১০ ২৩:৫৬467443
  • তাই যেন হয় রঞ্জনভাউ! এ অপূর্ব্ব লেখা থেকে যেন পাঠককুল বঞ্চিত না হয়--উপন্যাস বেরুলেই একখান সাইনড কপি আমি আজই বুক করে রাখলাম!
    নরানাং মাতুল: ক্রম শুনেছি --বাপ কা বেটা সিপাহি কা ঘোড়া শুনেছি--এটা কি জইসন চাচা ঐসন ভতিজা ;-) ই বোলে উ কে দেখ, উ বোলে ই কে দেখ!
  • Nina | 68.84.239.41 | ২৪ ডিসেম্বর ২০১০ ২৩:৫৮467445
  • নাকি যেমন বলে চোরে চোরে মাসতুতো ভাই, তেমন লেখায় লেখায় ---তুতো ভাই ;-)
    (আগের লেখাটা শেষ হবার আগেই পোস্ট হয়ে গেল ভুলে ভুলে)
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। হাত মক্সো করতে প্রতিক্রিয়া দিন