এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • ৭০ দশকে ভারত-সোভিয়েৎ রাশিয়ার ""বন্ধুত্ব""এর স্বরূপ

    kallol
    অন্যান্য | ২৩ জুলাই ২০১১ | ৭২০০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • bb | 117.195.190.215 | ২৪ জুলাই ২০১১ ১৮:৪৮483869
  • @Ranjan আপনি যদি কল্লোলের লেখাটি পড়ে দেখেন তাহলে এই লেখাটির উদ্দেশ্য নিয়ে অনেক প্রশ্ন ওঠে।
    ১) যখন আন্তর্জাতিক বাজারে ভারতের কোন সাহায্যকারি দেশ ছিল না, ভারতীয় মুদ্রার বা বাজারের কিন দর ছিলনা তখন রাশিয়া ভারতের সঙ্গে বাণিজ্যিক চুক্তি করে ছিল।
    ২) তখন ভারতীয় ভারি শিল্প বা ইস্পাত শিল্পের বাজারদর ছিল না, তখন তারা যদি buy-back করার চুক্তি করে থাকে তা তো ভালই
    ৩) কে না জানে দীর্ঘমেয়াদি চুক্তিতে কম দরের সুযোগ থাকে। সেটাই বাণিজ্যক নিয়ম।
    ৪) এছাড়া ততকালীন আর্থ-সামাজিক এবং রাজনৈতিক পরিপেক্ষিত যা ছিল তা PT বলেই দিয়েছেন।

    এই সবের পরিপ্রেক্ষিতে এই একপেশে লেখা অবশ্যই উদ্দেশ্যপ্রণিত বলেই মনে হয়, বিশেষ করে এমন একজন লিখেছেন যার বৈদগ্‌ধ্য প্রশ্নাতিত
  • kallol | 115.241.96.21 | ২৪ জুলাই ২০১১ ১৯:০৬483870
  • বিবির ৩ নং পয়ন্ট, আমার এই লেখাটা তোলার উদ্দেশ্য। লেখকরাও তাই দেখাতে চাইছিলেন। সমাজতান্ত্রিক সোভিয়েৎ রাশিয়া আর সম্রাজ্যবাদী আমেরিকার বাণিজ্যিক চুক্তিগুলোতে কোন ফারাক ছিলো না। উভয়েই অনুন্নত দেশগুলির অসুবিধার সুযোগ নিতো/নেয়। সমাজতান্ত্রিক দেশ বলে আলাদা কিছু করে নি। তাই ৭০ দশকে আমেরিকা যেমন পাকিস্তানের ""বন্ধু"" ছিলো, রাশিয়াও তেমনি ভারতের ""বন্ধু"" ছিলো। আলাদা কিছু ছিলো না।
  • rupankar sarkar | 14.99.13.216 | ২৪ জুলাই ২০১১ ২০:০৬483871
  • তর্ক করতে হবে-ই, না করলে যেন কেমন কেমন লাগছে -এই বলে যাঁরা তর্ক করেন, তাঁরা কি নিজেদের প্রতিও সুবিচার করেন? অধৈর্য হয়ে গেলেই অবজ্ঞাসূচক কথার উৎপত্তি হয়, তা তো মানসিক স্বাস্থের পক্ষে খুব একটা ভাল বিজ্ঞাপন নয়।
  • ranjan roy | 122.168.215.50 | ২৫ জুলাই ২০১১ ০০:০৫483872
  • রূপংকর ও বিবি,
    আমি চাইছি আজকে বিকাশের জন্যে পথ খোঁজার জন্যে আলোচনা। রাশিয়া হোক কি আমেরিকা, বৈদেশিক ঋণ ও সাহায্য কি সামাজিক পুঁজি নির্মাণ এর জন্যে অতি আবশ্যক? কোন বিকল্প নেই? তাহলে কতটা নেয়া? আর কোন্‌ মডেল ব্যবহার করা যাতে সেই ঋণ অল্প দিনের জন্যে নিয়ে ক্যাপিটাল অ্যাকুমুলেশন বাড়িয়ে বিদেশি পুঁজির ফাঁদ থেকে বেরিয়ে আসতে পারে।
    আর এটা সমকালীন রাজনীতির চর্চা( দেশি এবং আন্তর্জাতিক) বাদ দিয়ে হতেই পারে না।
    কাজেই কোন কম্পালসন থেকে নেহরুকন্যা ইন্দিরা মার্কিন লবি থেকে রাশিয়ান লবির দিকে ঝুঁকে পড়লেন।
    আর সেটাই যদি তৎকালীন প্রেক্ষাপটে প্র্যাগম্যাটিজম ছিল তাহলে আজ আবার ইন্দিরার ছেলে ও পুত্রবধূর জমানায় কোন কম্পালসন থেকে প্রধানমন্ত্রী বলছেন আমেরিকা আমাদের ন্যাচারাল অ্যালি! কি কি বদলে গেছে?
    তর্কের জন্যে তর্ক নয়, চাইছি বিশ্লেষণ। আজকের উন্নয়নের পুঁজি নির্মাণের ও দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার খাতিরে।
  • lcm | 69.236.169.213 | ২৫ জুলাই ২০১১ ০০:৫০483873
  • ... রাশিয়া বা আমেরিকা অনুন্নত দেশগুলোর অসুবিধের সুযোগ নিত। এক দিকের সুযোগ নেওয়া ব্যাপারটা নিয়ে আমি কনফিউজ্‌ড। তাহলে কি চাই, অনুদান? দামী প্রযুক্তি, যুদ্ধাস্ত্র ফর ফ্রি? কলোনি, বা গোষ্ঠীর লোক না হলে তা কি করে সম্ভব।

    সম্প্রতি ভারত ৫ বিলিয়ন ইউএস ডলার তিন বছরে জন্য আফ্রিকার কয়েকটি দেশকে ধার দিচ্ছে। ভারত কি সুযোগ নিচ্ছে? যে কোনো ট্রেডই দু পক্ষই কিছু সুযোগ পায় তো।

    আসলে এগুলো হচ্ছে কিছু পারসিভ্‌ড নোশন, মস্তিস্কের গভীরে প্রোথিত। এক সাইকোলজি - ক্ষমতা বা অর্থের কেন্দ্রে যারা আছে তাদেরকে সবসময় সন্দেহের চোখে দেখো - আমেরিকা/রাশিয়া থেকে ইন্দিরা/বুদ্ধ/মমতা বা টাটা/গেট্‌স বা আবাপ/টিওআই।
  • kallol | 115.242.204.32 | ২৫ জুলাই ২০১১ ০৭:০৮483874
  • দুজন সমানের মধ্যে চুক্তি হলে উভয়ের স্বার্থ যাতে রক্ষিত হয় সেটার জন্য দরকষাকষি হতে পারে। কিন্তু অসম সম্পর্কের চুক্তিতে তার জায়গা নাই। তাই প্রবল সে দুর্বলের দুর্বলতার সুযোগ নেবেই।
    এখানেই সোভিয়েত রাশিয়াকে নিয়ে অনেকের অন্য আশা ছিলো। কারন তারা মনে করেছিলেন একটি ধণতান্ত্রিক দেশের সাহায্যের দর্শণের থেকে একটি সমাজতান্ত্রিক দেশের সহায্যের দর্শণ আলাদা হবে। তাতে দুর্বলের ওপর সুযোগ নেওয়া থাকবে না। তারা ভুল বুঝেছিলেন।
  • rupankar sarkar | 14.99.229.95 | ২৫ জুলাই ২০১১ ০৮:০৪483875
  • রঞ্জন বাবু চাইছেন নিজস্ব পুঁজি নির্মানের রাস্তা, কল্লোলবাবু চাইছেন পুঁজি-মুনাফার থেকে বেরিয়ে আসার পথ। প্রথমেই বলি, যা বলছি, একেবারেই আমার নিজস্ব মত, বেশী পড়াশোনা নেই বলে মনিষীদের মত তুলে দিতে অক্ষম। কল্লোলবাবুর ইউটোপিয়া - স্বপ্ন থেকে বাস্তবে পরিণত হওয়ার আশা আপাতত দেখা যাচ্ছেনা, তবে অঙ্কের নিয়মে তা একদিন হতেই হবে, কারণ পুঁজি জিনিষটাই স্বধংসী, সে নিজেকে একদিন ফুরিয়ে ফেলবেই আর সঞ্চয়িতার চিট ফান্ডের অফিসে তালা একদিন লাগতে বাধ্য -তবে তা দেখতে আমি বা তিনি বেঁচে থাকবনা। আর রঞ্জন বাবুর কথায় পুঁজি তো তৈরী হচ্ছেই, যে উপায়ে এক সময়ে রাশিয়া বা পরে যুক্তরাষ্ট্র আপনাকে শোষন করেছে, আজ আপনিও সে-ই একই উপায়ে ক্ষুদ্রতর জনগোষ্ঠীকে শোষন করছেন। স্বামী বিবেকানন্দের শিকাগো বক্তৃতামালার শেষে এক মার্কিন সাংবাদিক প্রশ্ন করেছিলেন, আচ্ছা স্বামী, এত যে স্যালভেশনের পথ বাতলালেন, আপনার নিজের দেশে এত হানাহানি,দু:খ, দারিদ্র, এসব কেন? বিবেকানন্দ তার উত্তরে বলেছিলেন, Theschemeoftheuniverseisdevilish.Icouldhaveplannedabetterworld. ইহা সত্য। দ স্কীম ইটসেলফ ইজ ডেভিলিশ। এখানে বড় প্রাণী ছোট প্রাণীকে খেয়ে বেঁচে থাকবে ইহাই নিয়ম। আপাত নিরীহ তৃণভোজীরাও ঘাসের মত অবোলা জীবকে খেয়ে বেঁচে থাকে। ওদিকে আর এক প্রসঙ্গে রঞ্জনবাবুকে বলি,যদি তলিয়ে ভেবে দেখেন, সবদিক বিচার করে, - মিসেস গান্ধীর সময়ে সোভিয়েত দেশের অবলম্বন, আর এখন তাঁর পুত্রবধুর আমলে মার্কিন প্রীতি, দুটৈ খুব ন্যায্য কারনে - এর উল্টোটা হলে কি হত - ভাবলেই পাবেন।
  • lcm | 69.236.169.213 | ২৫ জুলাই ২০১১ ১০:০৬483876
  • যে কথা গুছিয়ে লিখতে পারি নি তাই রূপংকরবাবু চমৎকারভাবে লিখেছেন।
    কাল্লোলদার দৃষ্টিভঙ্গিকে কিছু কিছু সময়ে আমার ইউটোপিয়ান মনে হয়, স্বপ্নিল একটা চিন্তাধারা - আইডিয়াল সন্দেহ নেই, কিন্তু কি করে যে সেখানে পৌঁছনো যায়, সে স্বপ্ন ছোঁয়া যায়!
    রঞ্জনদা মার্কিন-রুশ বলয়ের বাইরে থেকে শিশু রাষ্ট্রের গ্রোথ সম্ভব ছিল কি না জানতে চেয়েছেন।

    অ্যান্টিএস্‌ট্যাবলিশমেন্ট চিন্তাভাবনার প্রয়োজনীয়তা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে না, কিন্তু একনাগাড়ে একমুখী এবং সময়বিশেষে অন্ধ প্রতিষ্ঠান বিরোধিতায়, অনেক সময় বিরোধিতা ব্যাপারটাই প্রতিষ্ঠান হয়ে ওঠে।
  • kallol | 220.226.209.2 | ২৫ জুলাই ২০১১ ১১:২৬483877
  • আমার চিন্তা (পুঁজি ও বাজারের বাইরে বেরিয়ে আসা) এটাকে আজকে দাঁড়িয়ে স্বপ্ন ভাবা যেতেই পারে।
    কিন্তু, কিছু কথা ছিলো।
    ১) আমি পুঁজি ও বাজার বলতে মার্ক্স যে ভাবে পুঁজি ও বাজার কে সংজ্ঞায়িত করেছেন সেই সংজ্ঞাকে মেনেই কথা বলছি।
    ২) মার্ক্সের মতে মানব সমাজ একদিন পুঁজি ও বাজারের বাইরে ছিলো। কারন পুঁজি ও বাজার তো পুঁজিবাদের ফল। প্রাক পুঁজিবাদী ব্যবস্থায় পুঁজি ও বাজার ছিলো না।
    ৩) মানুষ যদি প্রায় ৫০০০ বছর ধরে পুঁজি ও বাজারের বাইরে থেকে শূণ্য, আল-জেবরা, জ্যামিতি, কালিদাস, মহাভারত, ইলিয়াড-অডিসি, চাণক্য, ইউরিপিডিস, সক্রেটিস, প্লেটো, গোটা ভারতীয় দর্শণ, বুদ্ধ, কনফুৎসি দর্শণ পৃথিবীকে উপহার দিতে পারে। তবে সেটা খুব কম কথা নয়।
    ৪) মাত্র ৫০০ বছর বা ওরকম কিছু সময় জুড়ে পুঁজি ও বাজার পৃথিবীকে যা যা দিয়েছে, তা বিস্ময়কর সন্দেহ নেই।
    যদিও প্রযুক্তি ছাড়া আর যা যা দিয়েছে, তার অনেকটাই প্রযুক্তি বিরোধী। আর প্রযুক্তি যা যা দিয়েছে, তা আজ আমাদের বসভূমিকেই বিপন্ন করে তুলেছে - সেটা আজ তর্কাতীত।
    ৫) ফলে কোনটা প্রগতি আর কোনটা নয় সেটা নিয়ে আমার প্রবল মত আছে।
    ৬) মানব সমাজকে বুঝতে হবে একদিন না একদিন, এই যন্ত্র সভ্যতা প্রকৃতিকে নিয়ন্ত্রন করতে পারে না। প্রযুক্তি চমৎকার। কিন্তু সাহারায় বৃষ্টি নামাতে যাওয়াটা মূর্খামী।
    ৭) আমাদের সুখ ও আরামগুলির কি দাম দিচ্ছি - আমাদের হিসেব নিয়ে বসতে হবে একদিন। বোধ হয় বড় বেশী দাম দিচ্ছি।

  • kallol | 220.226.209.2 | ২৫ জুলাই ২০১১ ১১:৫১483879
  • ধরা যাক কমপিউটার।
    মাত্র ৫০ বছর ধরে কমপিউটার বাণিজ্‌য়্‌ক কাজে নিয়মিত ব্যবহার হচ্ছে। তার আগে ও ব্যাবসা-বাণিজ্য-ঊৎপাদন চলতো ও ব্যবসা-বাণিজ্য-উৎপাদন প্রচুর মুনাফা কামাতো। মাঝে মাঝে মন্দা এসেছে, কিন্তু তা কাটিয়েও উঠেছে এই ব্যবস্থা।
    কমপিউটার আসার ফলে যন্ত্র আরও নিখুঁত হয়েছে। জীবন্ত শ্রমের ব্যবহার কমেছে। ফলে একদিকে এককালীন বিনিয়োগ বাড়লেও উৎপাদনশীলতা বেড়েছে, উৎপাদন বেড়েছে, পণ্যের মান বেড়েছে, যোগাযোগের অভূতপূর্ব উন্নতি হয়েছে, লাভ বেড়েছে, জীবন্ত শ্রম কমেছে।
    এর মধ্যে প্রচুর শ্রমিক আন্দোলন হয়েছে। কিন্তু একটা দুটো জায়গা ছাড়া কাজের সময় কামাতে কেউ বলেনি। সত্যি কথা বলতে কি বেশ কিছু ব্যবসায় কাজের ঘন্টা বেড়ে গেছে।
    অথচ যদি কাজের ঘন্টা কমে আসতো ৪ ঘন্টায় তাহলে দ্বিগুণ জীবন্ত শ্রম কাজ পেতো, মুনাফা সামান্য কমতো। সামান্য কমতো বলছি, কারন দ্বিগুণ ক্রেতা বাড়তো, চাহিদা বাড়তো, বিক্রি বাড়তো, মুনাফা বাড়তো।
    আমার এই কাজের ঘন্টা কমানোর কথায়, প:ব:র বেশ কিছু ট্রেড ইউনিয়ান নেতা কর্মী আমায় ইউটোপিয়ান বলেছিলেন।
    আমি তাদের মে দিবসের কথা মনে করিয়ে দিয়েছিলাম। তখন ৮ ঘন্টা কাজের দাবীও অনেকের কাছে ইউটোপিয়ান ছিলো। কিন্তু পরে সেটাই নিয়ম হয়ে গেলো। এখন আবার সেই নিয়ম লঙ্ঘিত হচ্ছে, বিশেষ করে তৃতীয় বিশ্বে। আম্রিগা-ইউরোপে তো শুনি এখনো উইক এন্ডে কাজ করার কথা কেই ভাবেই না, পাব্লিক হলিডে মানে পাতি ছুটি আর কাজের সময়ের পর কাজ করেই যাওয়া এটা হাসির গল্প। কিন্তু এই সবগুলোই ভারতের আম্রিগায় (হায়দ্রাবাদ, ব্যাঙ্গালোর, আহমেদাবাদ, মুম্বাই, কলকাতার সেক্টর ৫-এ) দিব্যি আছে।
  • Arpan | 202.91.136.71 | ২৫ জুলাই ২০১১ ১২:০১483880
  • কল্লোলদা আরেকটা জিনিস বলোনি। কম্পিউটার বা প্রযুক্তির হাত ধরে আরো নতুন নতুন ক্ষেত্রে কর্মসংস্থানের সুযোগ এসেছে। ওভারঅল তাতে মনে হয় মোট কর্মসংস্থানের সংখ্যা বেড়েছে।
  • kallol | 220.226.209.2 | ২৫ জুলাই ২০১১ ১২:১৩483881
  • না বোধ হয়। কিছু নতুন ইন্ডাস্ট্রি এসেছে। কিছু কাজ বেড়েছে। তাতে, ভারতে ইন্ডাস্ট্রিয়াল ওয়ার্ক ফোর্স দ্বিগুণ হয় নি। সারা পৃথিবীতেও না।
    ১৯৬০ আর ২০১০ জনসংখ্যার অনুপাতে ইন্ডাস্ট্রিয়াল ওয়ার্ক ফোর্স কি বেড়েছে?

  • lcm | 69.236.169.213 | ২৫ জুলাই ২০১১ ১২:১৬483882
  • কল্লোলদা, আপনার ৩নং পয়েন্টটা বোধহয় পুরো ঠিক নয়। যখন মানুষ চাষবাস শিখল, তখন আস্তে আস্তে প্রয়োজনের অতিরিক্ত খাদ্য উৎপাদনে সক্ষম হল। অতিরিক্ত উৎপাদন থেকে আসে সেই দ্রব্যের মালিকানা এবং পুঁজির কনসেপ্ট। শুধু খাদ্যশস্য নয়, ধীরে ধীরে এই তালিকায় গবাদি পশু ইত্যাদি যুক্ত হতে থাকে। আপনি যাদের নাম করেছেন তার অনেক অনেক আগে থেকেই পুঁজি, ব্যক্তি মালিকানা - এসব ছিল।
  • lcm | 69.236.169.213 | ২৫ জুলাই ২০১১ ১২:২৮483883
  • আমি কিন্তু জানতে চাইছিলাম, আদর্শ সাম্যবাদ কিভাবে আসবে? কম্যুনিজম ফেইল্‌ড। capitalism does not believe in egalitarianism। পুঁজির, রিসোর্সের, জীবনযাত্রার মানের, ওয়ার্কিং আওয়ার্সের সমবন্টন কবে হবে, কিভাবে হবে। নাকি egalitarian society-র কনসেপ্ট শুধু একটা মিথ হয়ে রয়ে যাবে।
  • Arpan | 202.91.136.71 | ২৫ জুলাই ২০১১ ১২:৩৪483884
  • ইন্ডাস্ট্রিয়াল ওয়ার্কফোর্সের কথা বলিনি। সংগঠিত, অসংগঠিত ও স্বনিযুক্তি এই তিনটে মিলিয়ে বলেছি।
  • Arpan | 202.91.136.71 | ২৫ জুলাই ২০১১ ১২:৩৫483885
  • তবে বলাই বাহুল্য এই মুহূর্তে আমার কাছে কোন ডেটা পয়েন্ট নেই।
  • kallol | 220.226.209.2 | ২৫ জুলাই ২০১১ ১২:৫২483886
  • তাহলে মার্ক্স সাহেবের পুঁজির সংজ্ঞা, ভুল।
    Capital also is a social relation of production. It is a bourgeois relation of production, a relation of production of bourgeois society. The means of subsistence, the instruments of labour, the raw materials, of which capital consists – have they not been produced and accumulated under given social conditions, within definite special relations? Are they not employed for new production, under given special conditions, within definite social relations? And does not just the definite social character stamp the products which serve for new production as capital? -- Wage Labour & Capital – Nature & Growth Of Capital - Karl Marx
  • lcm | 69.236.169.213 | ২৫ জুলাই ২০১১ ১২:৫৬483887
  • একটা থিওরি হল যে ২১০০ সাল থেকে পৃথিবীতে মানুষের জনসংখ্যা কমতে থাকবে। ২২০০ সাল নাগাদ মানুষ নিজেরাই পুঁজি/রিসোর্স অনুযায়ী জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ করবে। অনেক পন্ডিতের মতে সমুদ্রের নীচের রিসোর্স নাকি মানুষ এখনও সেভাবে ব্যবহার শুরু করে নি।
  • lcm | 69.236.169.213 | ২৫ জুলাই ২০১১ ১৩:১২483888
  • মার্ক্স সাহেবের গপ্পোটা মোটামুটি ফ্রেঞ্চ রিভোলিউশনের ওপর বেস করে।
    গ্রীকরা এর অনেক আগে একটা strong principle of equality in society আনার চেষ্টা করে খৃষ্ট জন্মাবার ৪৫০ বছর আগে থেকে। একটা ডেমোক্রেটিক সোসাইটি তৈরীর চেষ্ট করে যেখানে, none are so definitely better qualified than the others that they should be entrusted with making collective and binding decisions
  • rupankar sarkar | 14.99.91.117 | ২৫ জুলাই ২০১১ ১৩:৩৯483890
  • এলসিএম এবং কল্লোলবাবু উভয়েই ঠিক। এলসিএম আপনি যথার্থ বলেছেন, পুঁজি তার আগেও ছিল। পুঁজি অর্থে পুঞ্জিভূত ধনরাশি। কিন্তু পুঁজিকে কেন্দ্র করে কিংবা বলা যায় পুঁজির উত্তোরোত্তর বৃদ্ধির জন্য শ্রমের শোষন আগে ছিলনা। একটা ছেলে ভোলানো গল্প বলি, হয়তো আপনাদের মত প্রাজ্ঞজনের কাছে বাতুলতা - এক পুঁজিপতি ইন্ড্রাস্ট্রিয়ালিস্ট হঠাৎ গেরুয়া পরে সাধক হলেন। তাঁর সারা দেশে অনেক শাখা, প্রায় দু লক্ষ লোক কাজ করে। একদিন তিনি প্রকাশ্যে ঘোষনা করলেন - না: অনেক হয়েছে, আজ থেকে প্রতি একশ ইউনিট লভ্যাংশের ৯৮ টাকা আপনাদের, মাত্র দুটাকা আমার। সকলে বলল, সাধু, সাধু - একটা রোগাপটকা লোক উঠে দাঁড়িয়ে বলল - স্যার, দিনের শেষে আমাদের প্রত্যেকের পকেটে ৯৮ টাকা, আর আপনার পকেটে ২,০০,০০০ X= ৪,০০,০০০ টাকা। - এটাই পুঁজির খেল। তবে কল্লোলবাবু আমার পুরো পোস্টটা পড়েননি বোধহয় - অঙ্কের নিয়মে ক্যাপিটাল একদিন তার প্রয়োজনীয়তা হারাবে। এটা অনিবার্য - তবে তার আগে সে যা ধ্বংস করে দিয়ে যাবে অপ্রয়োজনীয় উৎপাদনের তাড়নায় পৃথিবীর যাবতীয় খনিজ ও আকরিক সম্পদ - সে ধাক্কা সামলানো যাবে কিনা সন্দেহ।
  • dd | 124.247.203.12 | ২৫ জুলাই ২০১১ ১৩:৪৩483891
  • এই জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রনের কথায় মনে হলো।
    চীনে "এক বাচ্ছা" পলিসি প্রায় এক জেনারেশন ধরে চলছে। সকলেই ওনলি চাইল্ড।
    পুরো একটা জেনারেশন বড়ো হলো ভাই বোন ছাড়া, এর পরের জেনারশনে (অলরেডী শুরু হয়ে গ্যাছে)কাকা পিসী মামা মাসী- এই সব ও থাকবে না।

    আপনেদের ভাবতে বিশ্রী লাগে না?
  • kallol | 220.226.209.2 | ২৫ জুলাই ২০১১ ১৫:২৫483892
  • লসাগু।
    মার্ক্স সায়েবের সব লেখাই তাঁর সময়ের ওপর ভর করে। সেই সময় অবধি যা যা তথ্য পাওয়া গেছে, সেই সময় অবধি চিন্তার যেমন ধারা, তার ওপর ভর করেই লেখা হয়।
    আমি আমার অবস্থানটা পরিষ্কার করার জন্য লিখেছিলাম, আমার পুঁজি আর বাজারের ধারনা মার্ক্স সায়েবের ওপর দাঁড়িয়ে। অন্য কেউ পুঁজির অন্য ব্যাখ্যা দিতেই পারেন, সেটা আমার প্রিমাইস নয়। সেখান থেকেই বলেছি একদিন পুঁজি আর বাজারের বাইরে যেতে পারবো আমরা।
    আমি মার্ক্সবাদে বিশ্বাস রাখি না। বিশেষ করে মার্ক্সের সমাজতন্ত্র প্রকল্পে। কিন্তু অর্থনীতিবিদ মার্ক্স (পুঁজিবাদের ব্যাখ্যায়) এবং কিছুটা সমাজতাঙ্কিÄক মার্ক্স, অনবদ্য।

    রূপঙ্কর।
    অঙ্কের নিয়মে পুঁজিবাদ বহুকাল অপ্রাসঙ্গিক হয়ে যাওয়ার কথা। প্রতিবারই সে সংকট পার হয়ে যায় ও আরও শক্তিশালী হয়ে ফেরে। ফলে ঐ অঙ্কের নিয়মে আমার আস্থা নাই।
    আর, আপনি যে কথাটা বলছেন, তার আগে সে ধ্বংস করে দিয়ে যাবে পৃথিবীর সমস্ত সম্পদ, তহলে তো আর কিছু থাকে না। পৃথিবী যেদিন ধ্বংসের মুখোমুখি সেদিন পুঁজি, বাজার, মার্ক্সবাদ, ছ্যাবলামো সবই প্রাসঙ্গিকতা হারাবে।
  • PT | 203.110.247.221 | ২৫ জুলাই ২০১১ ১৬:২৫483893
  • এই টইটা ঠিক কি উদ্দেশ্যে খোলা হল বোঝা গেল না। কল্লোল কি প্রমাণ করতে চাইলেন যে USSR ভারতেকে exploit করছিল? যদি ধরেও নিই সেটাই ঘটনা, ভারতকে কে মাথার দিব্যি দিয়েছিল USSR-এর কাছে যেতে? নিক্সন যা বলছিল সেইমত কাজ করলেই তো হত!
  • kallol | 220.226.209.2 | ২৫ জুলাই ২০১১ ১৬:৪৩483894
  • সেটা ইন্দিরা বলতে পারবেন। আমি শুধু সোভিয়েত সাহায্যের স্বরূপটি দেখালাম।
    হয়তো, ভারত এবং অন্য অনেক দেশ (ভিয়েৎনাম, লাওস, রোডেশিয়া, কংগো ইত্যাদি) ভেবেছিলো সাম্রাজ্যবাদী আমেরিকার চেয়ে সমাজতান্ত্রিক রাশিয়ার সহায্যের দর্শণ আলাদা হবে। সমাজতান্ত্রিক রাশিয়া অন্তত: অনুন্নয়নের ""সুযোগ"" নেবে না। যখন তারা বুঝলো, তখন মাথা মোড়ানো হয়ে গেছে। আর তাছাড়া সাহায্যপ্রাপ্ত দেশের মাথারা নানান সুযোগ সুবিধাও পেয়ে গেছে।
    হয়তো ভারতের ক্ষেত্রে আরও একটা স্বার্থ ছিলো - পাকিস্তানকে ঠেকানো। ওদিকে পাকিস্তান তো আগে থেকেই আমেরিকার কোলের ছেলে। ফলে নানান ঝামেলায় ভারত সোভিয়েতকে পাশে পেতো, সোভিয়েতের ভেটোর ক্ষমতা ছিলো।
    কিন্তু সকলেই হয়তো আশা করেছিলো সমাজতান্ত্রিক সাহায্য আর সাম্রাজ্যবাদী সাহায্য এক রকম হবে না। সেটা তাদের ভুল ছিলো।
  • aka | 168.26.215.13 | ২৫ জুলাই ২০১১ ১৭:৪৮483895
  • চীনের জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রনের ফলে এখন চীনে তরুণ কমে গিয়েছে। আগামী দিনে চীনের বিরাট অর্থনীতির সামনে বড় চ্যালেঞ্জ কাজ করার মতন ইয়ং ওয়ার্কফোর্স যোগাড় করা।

    হাতের কাছে এই লিংটাই পেলাম

    http://www.telegraph.co.uk/news/worldnews/asia/china/8409513/Chinas-workforce-dries-up.html

    প্রশ্ন রইল, অঙ্কের নিয়মে পুঁজি নিজেই নিজেকে ধ্বংস করবে কেমন করে?
  • Netai | 121.241.98.225 | ২৫ জুলাই ২০১১ ১৮:২৩483896
  • ভারতের সমাজতন্ত্রে কয়জন আর বিশ্বাস রাখতেন। ভারতভাগ্য বিধাতাদের কেউই তো আর কমিউনিস্ট ছিলেন না। সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র বলে বাড়তি বাড়তি সুবিধা পাবো এই আশায় নেহেরু সোভিয়েতের সাথে বন্ধুত্ব করেছিলেন বিশ্বাস হয়না। তখনকার আন্তর্জাতিক সমীকরন ই এর মুল কারন।
  • rupankar sarkar | 14.99.109.254 | ২৫ জুলাই ২০১১ ১৮:৩৬483897
  • কল্লোলবাবু। ......সেদিন পুঁজি, বাজার, মার্ক্সবাদ, ছ্যাবলামো সবই প্রাসঙ্গিকতা হারাবে। প্রথম তিনটে বুঝলাম, চতুর্থটি বুঝতে একটু অসুবিধে হচ্ছে, একটু প্রাঞ্জল করে দিলে ভাল হয়।
  • PT | 203.110.246.230 | ২৫ জুলাই ২০১১ ১৯:৪৪483898
  • "কিন্তু সকলেই হয়ত ভেবেছিল""-এটি কি কল্লোলের উপসংহার নাকি USSR-কে "বজ্জাত" এবং ইন্দিরাকে "বেচারী" প্রমাণ করার শেষ চেষ্টা?
  • kallol | 115.241.82.242 | ২৫ জুলাই ২০১১ ২০:৪৯483899
  • নেতাই।
    নেহেরু সোভিয়েত রাশিয়া নিয়ে কি ভাবতেন (১৯২৭):
    http://www.mainstreamweekly.net/article1022.html

    নেহেরু সোভিয়েত রাশিয়া নিয়ে কি ভাবতেন (১৯৫৫):
    http://indrus.in/articles/2011/04/21/saga_of_india-russia_diplomatic_ties_12430.html

    নেহেরু সোভিয়েত রাশিয়া নিয়ে কি ভাবতেন (১৯৪৯):
    "Much depends on the prejudices and preconceived notions which he brings to his task. But whichever view may be right, no one can deny the fascination of this strange Eurasian country of the hammer and sickle, where workers and peasants sit on the thrones of the mighty and upset the best-laid schemes of mice and men.
    Jawaharlal Nehru, Soviet Russia: Some Random Sketches and Impressions, reprinted by Chetana, Bombay, 1949, p.2.


    এরপরেও যদি চান আরও দিতে পারি।
    নেহেরু কেন, তখন সকল তৃতীয় বিশ্বের দেশ/নেতা/মানুষের বিরাট আশা ভরসা ছিলো সোভিয়েত রাশিয়া। অন্যরকম দর্শণ, অন্যরকম বন্ধুত্ব আশা করেছিলেন তাঁরা। কারণ দেশটা সমাজতান্ত্রিক দেশ, যেখানে শ্রমিক-কৃষকের রাজ। দুর্ভাগ্যবশত: তারা ভুল ভাবতেন। কিন্তু ভুল-ঠিক যাই হোক ওটাই ভাবতেন।
  • nyara | 122.172.172.1 | ২৫ জুলাই ২০১১ ২০:৫১483901
  • USSR বজ্জাত তো বটেই, চল্লিশের ওপরে যে কেউই সমাজতন্ত্র-টন্ত্রতে ভরসা রাখে - সব বজ্জাত। মহাজন বলে গেছেন।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভ্যাবাচ্যাকা না খেয়ে মতামত দিন